স্বাস্থ্য বিষয়ক ডাক্তারি টিপস্

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • স্বাস্থ্য বিষয়ক ডাক্তারি টিপস্

স্বাস্থ্য বিষয়ক ডাক্তারি টিপস্ স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রাথমিক ডাক্তারি টিপস্।

নিয়ম করে হাঁটা -শারীরিকভাবে ফিট রাখার জন্য হাঁটার কোন বিকল্প নেই। নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস করলে শরীরের বাড়তি মেদ ঝরে যায় নিশ...
27/07/2018

নিয়ম করে হাঁটা -

শারীরিকভাবে ফিট রাখার জন্য হাঁটার কোন বিকল্প নেই। নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস করলে শরীরের বাড়তি মেদ ঝরে যায় নিশ্চিতভাবে। তবে প্রতিটি বিষয়েরই যেমন নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম রয়েছে। হাঁটাহাঁটির ক্ষেত্রেও এসব নিয়ম প্রযোজ্য। তাই হাঁটার সময় আপনাকে অবশ্যই মেনে চলতে হবে সুনির্দিষ্ট নিয়মাবলী। এই নিয়মাবলী মেনে চললে একদিয়ে যেমন হাঁটাতে ক্লান্তি আসবে না তেমনি অন্যদিকে হাঁটার ছন্দও থাকবে অটুট। নিয়ম করে কিভাবে হাটবে তা নিয়ে এই আয়োজন

০ ঘুম থেকে উঠেই হাঁটা দেবেন না। ফ্রেশ হয়ে অল্প তরল পানীয় বা পানি পান করে রিল্যাক্স মুডে হাঁটুন।

০ ঘুম থেকে তাড়াতাড়ি ওঠার অভ্যাস করুন। মর্নিং ওয়াক এ একা যাবেন না। স্বামীকে সংগে নিন। দেখবেন দুজনে এক সাথে হাঁটলে এক ঘেয়ে লাগবেনা।

০ প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ধরে হাঁটুন কম করে ৮ সপ্তাহ হাঁটার পর ফল পাবেন।


০ খুব বেশি কর্ম ব্যস্ত যারা নিয়ম করে আধ ঘন্টা হাঁটা যাদের জন্য কষ্ট কর, তারা জিমে ৩-৪ বার ১০ মিনিট হাঁটুন।

০ অফিসে কফি ব্রেকে বা লাঞ্চ ব্রেকে সিটে বসে না থেকে করিডোরে হেঁটে নিতে পারেন। বাইরে খেতে গেলে গাড়ি দূরে পার্ক করুন।

০ প্রতিদিন খাতায় লিখে রাখুন কখন, কার সঙ্গে, কতক্ষণ, কতদূর হাঁটলেন।

০ প্রতিদিন হাঁটার পর ভাবুন হেঁটে আপনি কতটা ভাল আছেন। আপনার চেহারার কতটা উন্নতি হয়েছে।

০ ওয়াকিং ক্লাবের সদস্য হতে পারেন। অনেকে সঙ্গী সাথী পান হাঁটার জন্য।

০ প্রথম ৬ মাস নিয়মিত হাঁটার জন্য নিজেকে পুরস্কৃত করুন। এর জন্য নির্দিষ্ট একটা কিছু প্ল্যান করুন। একদিন হাঁটা সম্ভব না হলে পরের দিন পুষিয়ে নেবার চেষ্টা করুন। অন্তত ১০ মিনিট বেশি হাঁটুন।

০ সকাল বেলা হাঁটার সময় না পেলে দিনের যে কোন সময় হাঁটতে পারেন।

০ বাড়িতে যতটা সম্ভব হাঁটতে চেষ্টা করুন। হেঁটে টিভি, এসি অন করুন।

০ হাঁটার সময় রিল্যাক্স থাকুন। পজিটিভ বিষয়ে ভাবুন। অথবা গান গাওয়া, গান শোনা, কবিতা আবৃত্তি করতে পারেন।

০ প্রতিদিন একই জায়গায় না হেঁটে রাস্তা বদল করুন। ছুটির দিনে স্বাস্থ্যকর স্থানে হাঁটার টিকিট কাটুন।

০ হাঁটার সময় আইপড বা রেডিও প্লেয়ার নিয়ে হাঁটুন। মন খুশি থাকবে।

০ আবহাওয়া খারাপ হলে বারান্দায় অথবা ঘেরা ছাদে হাঁটতে পারেন। ফ্ল্যাটের প্রতিটি ঘরে একবার করে হাঁটা দিন।

০ হাঁটতে হাঁটতে হাঁপিয়ে উঠলে সাথে সাথে পানি পান করবেন না। ২-৫ মিনিট রিল্যাক্স করুন। এরপর পানি খান।

০ ধীরে ধীরে হাঁটার স্পিড বাড়ান।

০ হাঁটতে গিয়ে শ্বাস নিতে কষ্ট হলে অল্প অল্প বিশ্রাম নিন।

০ শ্বশুর-শাশুড়ির পক্ষে পার্কে যাওয়া সম্ভব না হলে ছাদে হাঁটতে বলুন। হাঁটার জন্য উৎসাহী করুন।

০ সকালে সময় না পেলে স্বামীকে নিয়ে ইভনিং ওয়াকে যান।

০ হাঁটতে গিয়ে শিরায় টান লাগলে, অসুস্থ হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

০ যারা হার্টের রোগ, মৃগী রোগের জন্য ওষুধ খান, তাদের রোদে বের হলে দ্রুত ফটো পিগমেন্টেশন সম্ভাবনা থাকে। তাই সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করুন।

০ হাঁটার আগে এবং পরে ওয়ার্ম আপ এবং কুল ডাউন এক্সারসাইজ করুন। ওয়ার্ম আপে কয়েক বার এক জায়গায় লাফিয়ে নিন। কুল ডাউনে হাঁটা শেষে এক জায়গায় দাঁড়িয়ে ২ বার নিশ্বাস নিন।

০ হাঁটার সময় পায়ের সাথে হাত ও সচল রাখুন। হাত পায়ের সমান্তরালে রাখুন।

০ পেট যতটা সম্ভব ভেতরে ঢুকিয়ে সোজা হয়ে হাটুন। চর্বি কমাতে পা একটা উঁচু করে হাঁটুন। প্রতিদিন ১৫-২০ মিনিট।

দিনভর এক অদ্ভুত ক্লান্তি আর অবসাদ। এই অবসাদ, ক্লান্তির কারণ কী? রাতে ভালো ঘুম না হলে দিনের বেলা একটা ক্লান্তি ভর করে। রা...
26/07/2018

দিনভর এক অদ্ভুত ক্লান্তি আর অবসাদ। এই অবসাদ, ক্লান্তির কারণ কী?

রাতে ভালো ঘুম না হলে দিনের বেলা একটা ক্লান্তি ভর করে। রাতে মোটামুটি সাত থেকে আট ঘণ্টার একটা নিরবচ্ছিন্ন ঘুম দরকার। খেয়াল করুন, তা হচ্ছে কি না।
মোটা মানুষের রাতে ঘুমের মধ্যে স্লিপ এপনিয়া বলে একটা সমস্যা হয়। এতে ঘুমের মধ্যেই মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ কমে যায়, ফলে হঠাৎ ঘুম ভেঙে যায়। পরমুহূর্তেই রোগী আবার ঘুমে তলিয়ে যায় বলে বুঝতে পারে না। কিন্তু এতে ঘুমের চক্রের যে ব্যাঘাত ঘটে, তাতে সারা দিন ঘুম-ঘুম ভাব থাকে। স্লিপ এপনিয়া থাকলে ওজন কমাতে হবে, ধূমপান ছাড়তে হবে।
অতিরিক্ত ডায়েট, পুষ্টিকর সুষম খাদ্যের অভাব আপনাকে ক্লান্ত করে দিতে পারে। যথেষ্ট আমিষ ও জটিল শর্করা খেতে হবে প্রতি বেলায়। খাবারে থাকতে হবে পর্যাপ্ত ভিটামিন ও খনিজ।
ডিপ্রেশন বা বিষণ্নতা অবসাদের একটা বড় কারণ। কোনো কিছুতে উৎসাহ না পাওয়া, সবকিছুতে নেতিবাচক ধারণা, রুচি ইত্যাদি থাকতে পারে সঙ্গে।
থাইরয়েড হরমোনের অভাবজনিত রোগে অবসাদগ্রস্ত লাগতে পারে। এনার্জি লেভেল কমে যেতে পারে। খেয়াল করুন, হঠাৎ ওজন বেড়ে যাচ্ছে কি না। মাসিকে সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য, চুল ও ত্বকের সমস্যা ইত্যাদি থাকতে পারে এ রোগে।
ডায়াবেটিসের রোগীদের ক্লান্ত, নিস্তেজ লাগে। বিশেষ করে, যাদের অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস আছে ও প্রস্রাবে শর্করা যাচ্ছে।
দিনের বেলা যথেষ্ট পানি পান না করলে পানিশূন্যতা হতে পারে। ফলে কাজকর্মের বা হাঁটাহাঁটির সময় ক্লান্ত বোধ করতে পারেন। তাই খেয়াল করুন, প্রচুর পানি পান করা হচ্ছে কি না।

দাঁতের কালো দাগ!!!দাঁতের ফাঁকে বা ওপরে কালো কালো দাগ সুন্দর চেহারার বারোটা বাজিয়ে দেয় অনেক সময়। অনেকে এই কালো দাগের জন্য...
26/07/2018

দাঁতের কালো দাগ!!!

দাঁতের ফাঁকে বা ওপরে কালো কালো দাগ সুন্দর চেহারার বারোটা বাজিয়ে দেয় অনেক সময়। অনেকে এই কালো দাগের জন্য প্রাণভরে হাসতেও ভয় পান। দাঁতের ফাঁকে কালো দাগ নানা কারণে হতে পারে। সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো দন্তমল। খাওয়ার পর বিভিন্ন খাদ্যকণা দাঁতের ফাঁকে বা মাড়িতে আটকে থাকে। দীর্ঘদিন আটকে থাকার কারণে এর ওপর শক্ত আবরণ পড়ে, যা দন্তমলে পরিণত হয়। এ ছাড়া ধূমপান, জর্দা, পান ও তামাক ব্যবহারে দাঁতে দাগ পড়ে।

দন্তমল কেবল দেখতে খারাপ নয়, এর ভেতরে জন্ম নেয় ও বেড়ে ওঠে অসংখ্য জীবাণু। অনেক সময় এই জীবাণু রক্তে মিশে গিয়ে নানা বিপত্তির সৃষ্টি করতে পারে, এমনিক গর্ভস্থ শিশুর ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলে। এ ছাড়া মুখে দুর্গন্ধ এবং বারবার মাড়ির প্রদাহের জন্যও এটি দায়ী।

দাঁত সুন্দর ও সাদা রাখতে কিছু বিষয়ে সচেতনতা দরকার।
 দিনে অন্তত দুবার ভালো করে বেশ কিছুক্ষণ ধরে দাঁত ব্রাশ করুন।
 ব্রাশ করার আগে ডেন্টাল ফ্লস বা সুতা দিয়ে দাঁতের ফাঁকগুলো পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করুন।
 জীবাণু দূর করে এমন মাউথওয়াশ দিয়ে মুখ কুলকুচি করুন রাতে।
 রোজ কোনো শক্ত ফল যেমন পেয়ারা, আমড়া, আপেল ইত্যাদি দাঁত দিয়ে কামড়ে খান। তাজা শাক-সবজি যেমন গাজর, শসা, টমেটো, লেবু ইত্যাদিও দাঁত সুরক্ষার জন্য ভালো।
 বছরে অন্তত দুবার দন্তমল দূর করার জন্য ডেন্টাল স্কেলিং করা উচিত।

গর্ভাবস্থায় এক্স-রে করা নিষেধ কেন?উত্তর: বিশেষ করে প্রথম তিন মাসে যখন গর্ভস্থ ভ্রূণের কোষ বিভাজিত হতে থাকে ও নানা অঙ্গপ...
26/07/2018

গর্ভাবস্থায় এক্স-রে করা নিষেধ কেন?

উত্তর: বিশেষ করে প্রথম তিন মাসে যখন গর্ভস্থ ভ্রূণের কোষ বিভাজিত হতে থাকে ও নানা অঙ্গপ্রত্যঙ্গ তৈরি হতে থাকে, তখন এক্স-রেসহ যেকোনো ধরনের তেজস্ক্রিয়া ব্যবহার করা নিষেধ। কেননা তেজস্ক্রিয় পদার্থ কোষ বিভাজনকে অস্বাভাবিক করে বিকলাঙ্গতা করতে পারে। তাই যেকোনো ধরনের তেজস্ক্রিয় রশ্মি ব্যবহার থেকে বিরত থাকবেন। তবে কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তা করা যেতে পারে।

মাথাব্যাথায় অবহেলা নয়!!!মাথাব্যথা একটি উপসর্গ। জীবনে সবাই কম-বেশি এ উপসর্গে ভোগেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মাথা ধরার কারণ হলো ...
25/07/2018

মাথাব্যাথায় অবহেলা নয়!!!

মাথাব্যথা একটি উপসর্গ। জীবনে সবাই কম-বেশি এ উপসর্গে ভোগেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মাথা ধরার কারণ হলো টেনশন, স্ট্রেস ও দুশ্চিন্তা। দুশ্চিন্তা, শব্দ, আলো ও ধোঁয়ায় এটি বেড়ে যায়। টেনশনজনিত মাথাব্যথা সম্পূর্ণ নিরাময় করা যায় না। তবে ভেবে দেখুন ঠিক কী কী ঘটনা ঘটলে মাথাব্যথা শুরু হয়, এগুলো এড়িয়ে চলতে চেষ্টা করুন। অকারণে মুঠো মুঠো প্যারাসিটামল বা পেইনকিলার না খেয়ে আইসপ্যাক, ম্যাসাজ ও রিলাক্সেসন বা শিথিলায়নপদ্ধতিতে ব্যথা কমান।

মাথাব্যথার আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো মাইগ্রেন। ব্যথা শুরু হওয়ার আগে অনেক সময় চোখ ঝাপসা হয়, চোখে আঁকাবাঁকা লাইন দেখা যায়, বমি আসতে পারে। তারপর শুরু হয় একপাশে তীব্র ব্যথা। বমিও হতে পারে। এ সময় অন্ধকারে থাকতে ভালো লাগে। কয়েক ঘণ্টা পর ব্যথা চলে যায় এবং খুব অবসন্ন লাগে, গভীর ঘুম হয়। মাইগ্রেনের রোগীরা কিছু বিষয় মনে রাখবেন।

—ভালো ও গভীর ঘুমের অভাব, দুশ্চিন্তা, অনেকক্ষণ টিভি বা কম্পিউটার স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকা, উচ্চ কোলাহল, অতি উজ্জ্বল আলোতে মাইগ্রেন হয়। এগুলো এড়িয়ে চলুন।
—চকলেট, পনির, অ্যালকোহল, টেস্টিং সল্ট খেলে মাইগ্রেন হতে পারে।
—মেয়েদের জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি খেলে এটি বাড়তে পারে। মাসিকের সময় মাইগ্রেন বেড়ে যেতে পারে।
জ্বর হলেও মাথাব্যথা হয়। তবে অসহনীয় মাথাব্যথা, সঙ্গে চোখ ঝাপসা হয়ে আসা, কথা জড়িয়ে যাওয়া, কোনো একদিক বা হাত-পা অবশ হয়ে যাওয়া, সকালবেলা বেশি ব্যথা হওয়া এবং হাঁচি, কাশি বা মাথা নিচু করলে ব্যথা বেড়ে যাওয়াটা ভালো লক্ষণ নয়। তাই সব মাথাব্যথাকে অবহেলা করবেন না। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

ঋতু ভেদে জ্বর এবং ত্বকে দানা !!ঋতু বদলের এই সময়ে অনেকেরই জ্বর আসে। জ্বরের সঙ্গে শরীর ব্যথা, অরুচি, হালকা সর্দি-কাশি ইত্...
25/07/2018

ঋতু ভেদে জ্বর এবং ত্বকে দানা !!

ঋতু বদলের এই সময়ে অনেকেরই জ্বর আসে। জ্বরের সঙ্গে শরীর ব্যথা, অরুচি, হালকা সর্দি-কাশি ইত্যদি এসব জ্বরের প্রধান উপসর্গ। কিন্তু জ্বরের সঙ্গে যদি শরীরে র‌্যাশ বা ত্বকে ছোট লাল দানা দেখা দেয়, তবে তা ভীতির কারণ হতে পারে। জ্বরের ধরন-ইতিহাস, অন্যান্য উপসর্গ-লক্ষণ বিশ্লেষণ, বিশেষ করে র‌্যাশের প্রকৃতি সঠিকভাবে চিহ্নিত করে রোগ শনাক্ত করা সম্ভব। র‌্যাশ বিভিন্ন ধরনের হয়, যেমন লালচে ছোপ, দানাদার যা আঙুলে অনুভব করা যায়, লালচে ছোপ-দানাদার মিশ্র, পুঁজবিহীন বা পুঁজযুক্ত গুটি বা ফুসকুড়ি। এগুলো আকারে ১-৯ মিলিমিটার এবং বিভিন্ন রঙের হতে পারে। রোগ অনুযায়ী জ্বরের সঙ্গে র‌্যাশ দেখা দেওয়ার সময় এবং স্থানে ভিন্নতা থাকতে পারে।

ডেঙ্গু: বর্ষা মৌসুমে আমাদের দেশে ডেঙ্গু ভাইরাসজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব হয়। এতে মাথা-চোখ-শরীর ব্যথার সঙ্গে জ্বর দেখা দেওয়ার পর পরই সারা দেহে ছোট ছোট লালচে দানা বা ছোপ দেখা দিতে পারে।
হাম: শিশু ছাড়াও যেকোনো বয়সে হাম হয়। কাশি, চোখের লালচে ভাব, সর্দি ইত্যাদি উপসর্গের পাশাপাশি জ্বর শুরুর তিন-চার দিন পর লালচে ছোপ বা লালচে ছোপ-দানাদার মিশ্র র‌্যাশ দেখা দেয়, যা মাথা ও গলা থেকে শুরু হয়ে শরীর-হাতে ছড়িয়ে পড়ে এবং চার থেকে ছয় দিন স্থায়ী হতে পারে।
রুবেলা: ভাইরাসজনিত এ সমস্যার লক্ষণগুলো হামের মতো। তবে তীব্রতা মৃদু এবং র‌্যাশ দুই-তিন দিন স্থায়ী হয়। সাধারণত এতে লসিকা গ্রন্থিও ফুলে যায়।
ওষুধজনিত: বিভিন্ন ওষুধের অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়ায় জ্বরসহ দেহে দানা বা র‌্যাশ দেখা দিতে পারে।
স্কারলেট জ্বর: জ্বর, গলাব্যথা, বমি এবং স্ট্রেপটোকক্কাস জীবাণুজনিত গলার প্রদাহ পরবর্তী টক্সিন-সৃষ্ট একটি রোগ স্কারলেট জ্বর। এতে সারা দেহে উজ্জ্বল লালচে বর্ণের র‌্যাশ দেখা দেয়। সাধারণত জ্বর শুরুর দু-তিন দিন পর মুখে ও শরীরে দেখা দেয়। কম বয়সীরা এতে বেশি আক্রান্ত হয়।
ইনফেকশাস মনোনিউক্লিওসিস: কিসিং ডিজিস হিসেবে পরিচিত ভাইরাসজনিত এ রোগ লালা, হাঁচি বা কাশির মাধ্যমে ছড়ায়। সব বয়সে দেখা দেয় এবং জ্বরের সঙ্গে বিভিন্ন আকারের লালচে-ছোপ সারা শরীরে পাওয়া যায়।

জলবসন্ত: জ্বর, গলাব্যথা, মাথা-শরীরব্যথা শুরুর দু-তিন দিন পর লালচে আভার ওপর ফুসকুড়ি দেখা যায়, যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শুকিয়ে আসে।

হারপেস জসটার: বয়স্কদের বা যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের ভেরিসেলা জসটার নামক ভাইরাস সুপ্তাবস্থা থেকে পুনরায় আক্রমণ করে। শুরুতে স্নায়ুর বিস্তৃতি বরাবর এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বুকে ও মুখের এক পাশে তীব্র জ্বালাপোড়া ও লালচে র‌্যাশ হয়, পরে ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে।

এ ছাড়া বেশ কিছু জটিল রোগে র‌্যাশসহ জ্বর হতে পারে, যেমন: মেনিনজাইটিস, টাইফয়েড, ভাসকুলাইটিস, একজিমা, সেলুলাইটিস, এসএলই, আইটিপি, টক্সিক শক সিনড্রোম ইত্যাদি।

বেশির ভাগ র‌্যাশ জ্বর সেরে যায় সঙ্গে সঙ্গে। এ জন্য আলাদা চিকিৎসার দরকার হয় না। তবে অতিরিক্ত চুলকানি থাকলে অ্যান্টি হিস্টামিন জাতীয় ওষুধ খাওয়া যায়। এই সব দানা কখনোই নখ দিয়ে চুলকানো বা আঁচড়ানো উচিত নয়, এতে সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে। ত্বক পরিচ্ছন্ন ও আর্দ্র রাখতে হবে।

ডায়াবেটিকস কেন হয় ? এবং এর থেকে পরিত্রানের উপায় কি??ডায়াবেটিস একটি বড় সমস্যা পৃথিবীজুড়ে, আর একে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা ...
25/07/2018

ডায়াবেটিকস কেন হয় ? এবং এর থেকে পরিত্রানের উপায় কি??

ডায়াবেটিস একটি বড় সমস্যা পৃথিবীজুড়ে, আর একে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে বলে মনে হয় না। আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশনের (আইডিএফ) একটি পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ৫৫২ মিলিয়ন লোক, অর্থাৎ ১০ জন প্রাপ্তবয়স্ক লোকের একজন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হবে ২০৩০ সালের মধ্যে। তা-ই যদি সত্যি হয়, তাহলে দুই দশকের মধ্যে টাইপ-২ ডায়াবেটিস নিয়ে ২০০ মিলিয়ন বা এরও বেশি লোক আসবে নতুন স্বাস্থ্য-সমস্যা হিসেবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমান, বর্তমানে এ রোগে ভুগছে ৩৪৬ মিলিয়ন লোক। ডায়াবেটিস বেড়ে যাওয়ার মূলে অন্তর্গত কারণ জীবনযাপনে পরিবর্তন, মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি, অধিক হারে রোগনির্ণয় ও তরুণদের মধ্যে স্থূলতা বেড়ে যাওয়া।
ডায়াবেটিস ফেডারেশনের বক্তব্য, ইদানীং ডায়াবেটিস বাড়ছে শিশু ও তরুণদের মধ্যে। ২০ বছর আগে তরুণদের মধ্যে ডায়াবেটিস ছিল অত্যন্ত নগণ্য। তবে কথা হলো, টাইপ-২ ডায়াবেটিস পুরোপুরি প্রতিরোধযোগ্য; প্রয়োজন লাইফ স্টাইলে সামান্য পরিবর্তন। এ ক্ষেত্রে ব্যায়াম ও খাদ্যবিধি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আর একটি গবেষণায় দেখা গেছে, মাত্র পাঁচটি সহজ অভ্যাস চর্চা করলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমানো যায় ৮০ শতাংশ।

কী করা উচিত
 স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া: প্রচুর ফল ও শাকসবজি।
 সপ্তাহে অন্তত তিন দিন ২০ মিনিট করে ব্যায়াম।
 স্বাভাবিক দেহ ওজন বজায় রাখা (বিএমআই ১৮.৫-২৪.৯-এর মধ্যে রাখা)।
 ধূমপান করে থাকলে বর্জন করা।
 মদ্যপান করলে সামান্য করা। আমার পরামর্শ, মদ্যপান না করা।
এই পাঁচটি গাইডলাইন মেনে চললে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ বেশ ফলপ্রসূ হয়। বিজ্ঞানীরা বলেন, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো দেহের স্বাভাবিক ওজন বজায় রাখা। স্বাভাবিক ওজনের পুরুষের ভারী ওজন বা স্থূল পুরুষের তুলনায় ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা ৭০ শতাংশ কম। স্বাভাবিক ওজনের নারীদের ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা ৭৮ শতাংশ কম।
আবার ভারী ওজনের লোক যদি একটি অভ্যাস চর্চা করে, যেমন—সপ্তাহে তিন দিন ব্যায়াম করে, তাতেও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি তাদের অনেক কমে।

পেটের চর্বি বা মেদ কমাতে যে ব্যায়ামগুলো প্রত্যাহ করবেন!!খাবার নিয়ন্ত্রণ করছেন, নিয়মিত হাঁটাহাঁটিও করছেন, ওজনও একটু একটু ...
25/07/2018

পেটের চর্বি বা মেদ কমাতে যে ব্যায়ামগুলো প্রত্যাহ করবেন!!

খাবার নিয়ন্ত্রণ করছেন, নিয়মিত হাঁটাহাঁটিও করছেন, ওজনও একটু একটু করে কমছে, কিন্তু পেটটা তো কিছুতেই কমছে না। অনেকেই এ অভিযোগ করে থাকেন। পেটের চর্বি বা মেদ দেহের অন্যান্য মেদের চেয়ে আলাদা এবং বেশি ক্ষতিকর।

শরীরের অন্য অংশের মেদ সাধারণত ত্বকের নিচে জমে থাকে। কিন্তু পেটের মেদ ত্বকের নিচে ও পাশাপাশি যকৃৎ, কিডনি ও অন্যান্য অভ্যন্তরীণ অঙ্গের গায়ে লেগে থাকে। তাই পেটের চর্বির সঙ্গে হূদেরাগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও অন্যান্য সমস্যার জোরালো সম্পর্ক রয়েছে।

অনেকেই পেটের চর্বি কমানোর জন্য বেলি স্ট্রোক অর্থাৎ পেটের মাংসপেশির ব্যায়াম করে থাকেন। কারও ধারণা, পেটের চর্বি সাধারণ ব্যায়ামে কমে না। এর জন্য আলাদা ব্যায়াম করতে হবে। কিন্তু আলাদা ব্যায়ামে পেটের পেশির আকৃতি সুন্দর হলেও চর্বি কমাতে খুব একটা কাজে আসে না। পেটের চর্বি কমাতে দেহের সার্বিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম এবং সঙ্গে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসই যথেষ্ট।

সপ্তাহে চার দিন আধঘণ্টা অ্যারোবিক ব্যায়াম দেহের অন্যান্য মেদের সঙ্গে পেটের মেদকেও কমিয়ে আনবে। জগিং, ট্রেডমিল, সাইকেল চালানো ইত্যাদি হলো এ ধরনের ব্যায়াম। কেউ দ্রুত পেটের চর্বি ভাঙতে চাইলে আরেকটু বেশি ব্যায়ামের দরকার হতে পারে। ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট হালকা জগিং বা জোরে হাঁটার পর দেহে সঞ্চিত চর্বি ভাঙতে শুরু করে এবং পেশি তা ব্যবহার করে। এই সময়ের পর আরও ১০ থেকে ১৫ মিনিট জগিং করলে বা জোরে হাঁটলে প্রতিদিন একটু একটু করে জমানো চর্বি কমতে থাকবে।

এর সঙ্গে চর্বি ও তেলযুক্ত খাদ্য পরিহার করে প্রচুর পরিমাণে আঁশজাতীয় খাদ্য ও শাকসবজি গ্রহণ করতে হবে। পরিমিত আহার করতে হবে। প্রতিদিন অন্তত ১০ গ্রাম আঁশ খেতে হবে। মেদ কমানোর সাধারণ এসব উপায়ে দেহের অন্য অংশের মেদের সঙ্গে পেটের চর্বিও কমবে। এর জন্য আলাদা ব্যায়ামের দরকার হবে না।

কানে শোঁ শোঁ শব্দ কেন হয় এর থেকে মুক্তির উপায় কি??কানে শোঁ শোঁ শব্দ, পিরপির করা—এ ধরনের সমস্যার কথা অনেকে বলেন। যেকোনো ব...
24/07/2018

কানে শোঁ শোঁ শব্দ কেন হয় এর থেকে মুক্তির উপায় কি??

কানে শোঁ শোঁ শব্দ, পিরপির করা—এ ধরনের সমস্যার কথা অনেকে বলেন। যেকোনো বয়সেই এমন সমস্যা দেখা দিতে পারে। শব্দ হঠাৎ করে আসে, আবার অনেক সময় চলেও যায়। তবে পাকাপাকিভাবে থেকেও যায় অনেকের কানে। তার সঙ্গে কানে কম শোনা, মাথা ঘোরা, কান বন্ধ লাগা ইত্যাদিও দেখা দিতে পারে।

এসব সমস্যার জন্য কিছু রোগ দায়ী, আবার বয়স বৃদ্ধি বা বার্ধক্যজনিত কারণেও হতে পারে। সময়মতো সঠিক চিকিৎসা বা চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে এমন বিরক্তিকর সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।

প্রথমে দেখা যাক কী কারণে এ ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।

* কানে খৈল জমা, বহিঃকর্ণে কোনো বস্তু আটকে যাওয়া

* মধ্যকর্ণে কফ জমা, কানের পর্দা ফেটে যাওয়া

* কানে প্রদাহ, মধ্যকর্ণের অস্থির সমস্যা

* অন্তকর্ণের চাপ বৃদ্ধি, শ্রবণসংক্রান্ত স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া, কানের জন্য ক্ষতিকর ওষুধ দীর্ঘদিন খাওয়া

আবার সাধারণ কিছু শারীরিক সমস্যা, যেমন-বার্ধক্যজনিত কারণে (৬০ বছরের বেশি বয়স), রক্তশূন্যতা, দীর্ঘদিনের উচ্চরক্তচাপ, মানসিক অস্থিরতা, কিছু ভাইরাস সংক্রমণও কানের সমস্যার জন্য দায়ী হতে পারে।

প্রতিকার ও চিকিৎসা

* ময়লা কিছু দিয়ে কান পরিষ্কার করা যাবে না

* প্রদাহ ও পর্দা ফেটে গেলে সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা করাতে হবে

* অনেক সময় শল্যচিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে

* স্নায়ু সমস্যায় শ্রবণযন্ত্র বা টিনিটাস মাসকার ব্যবহার করলে শোঁ শোঁ শব্দ ভালো হয়ে যায়

* কিছু কিছু ওষুধ প্রয়োগেও কানের শোঁ শোঁ শব্দ কমে যায়

* রিলাক্সজেশন থেরাপি বা ইয়োগা থেরাপির মাধ্যমেও শোঁ শোঁ শব্দ কমে

চোখ উঠলে কি করণীয় !!!কুসুম গরম পানি দিয়ে চোখ পরিষ্কার করতে হবে বারবার। অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ প্রয়োজন হতে পারে। তবে এসব...
24/07/2018

চোখ উঠলে কি করণীয় !!!

কুসুম গরম পানি দিয়ে চোখ পরিষ্কার করতে হবে বারবার। অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ প্রয়োজন হতে পারে। তবে এসব ড্রপ অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করা উচিত। এই জীবাণু দ্রুত সংক্রমিত হয়, তাই আক্রান্ত ব্যক্তির উচিত ভিড় এড়িয়ে চলা।

বাতাসের মাধ্যমে বা চোখের দিকে তাকালেই জীবাণু অন্যদের আক্রমণ করে, ব্যাপারটা এমন নয়। আসলে আক্রান্ত ব্যক্তি চোখে হাত লাগানোর পর সেই হাত দিয়ে অন্য জিনিস, যেমন দরজার হাতল, ফোন, রুমাল, তোয়ালে ইত্যাদি স্পর্শ করলে অন্যরা সেটা থেকেই সংক্রমিত হন। কনজাংটিভাইটিস প্রতিরোধে বাইরে থেকে ফিরে চোখ ও চোখের পাতা পরিষ্কার খাবার পানি দিয়ে ধুয়ে নেওয়া উচিত। আক্রান্ত ব্যক্তির জিনিসপত্র আলাদা রাখতে হবে। বেশির ভাগ চোখ ওঠা স্বাভাবিকভাবেই সাধারণ চিকিৎসায় সেরে যায়।

চোখ ওঠা বা কনজাংটিভাইটিস – চোখে চোখ রাখলেই চোখ ওঠে না!!!চোখ উঠলে কী হয়?চোখ ওঠা মানে কিন্তু চোখ তুলে ফেলা নয়। কনজাংটিভা...
24/07/2018

চোখ ওঠা বা কনজাংটিভাইটিস – চোখে চোখ রাখলেই চোখ ওঠে না!!!

চোখ উঠলে কী হয়?
চোখ ওঠা মানে কিন্তু চোখ তুলে ফেলা নয়। কনজাংটিভাইটিস রোগকে চলতি ভাষায় চোখ ওঠা বলা হয়। এতে আক্রান্ত ব্যক্তির চোখ লাল হয়ে যায়, চোখ থেকে পানি পড়ে, চোখে অস্বস্তি বা চুলকানি হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে চোখে ব্যথা হতে পারে এবং চোখের পাতা ফুলেও যেতে পারে।

কেন চোখ ওঠে?
নির্দিষ্ট কোনো পদার্থের কারণে, যেমন চিংড়ি, গরুর মাংস, বেগুন, মিষ্টিকুমড়া খেলে অথবা ফুলের রেণু, ধুলা, ধোঁয়া বা পোকামাকড়ের পাখার সংস্পর্শে এলেই যদি কনজাংটিভাইটিস হয় এবং এমনটা বারবার হতেই থাকে, সে ক্ষেত্রে বুঝতে হবে ওই নির্দিষ্ট বস্তুর প্রতি অ্যালার্জির কারণে এ রোগ হচ্ছে। একই কারণে একই সঙ্গে শ্বাসকষ্ট বা ত্বকে অ্যালার্জিও হতে পারে। তাই এ সমস্যা প্রতিরোধে অবশ্যই ওই নির্দিষ্ট বস্তু এড়িয়ে চলতে হবে।

চোখে চোখ রাখলেই চোখ ওঠে না!!!

বাতাসের মাধ্যমে বা চোখের দিকে তাকালেই জীবাণু অন্যদের আক্রমণ করে, ব্যাপারটা এমন নয়। আসলে আক্রান্ত ব্যক্তি চোখে হাত লাগানোর পর সেই হাত দিয়ে অন্য জিনিস, যেমন দরজার হাতল, ফোন, রুমাল, তোয়ালে ইত্যাদি স্পর্শ করলে অন্যরা সেটা থেকেই সংক্রমিত হন। কনজাংটিভাইটিস প্রতিরোধে বাইরে থেকে ফিরে চোখ ও চোখের পাতা পরিষ্কার খাবার পানি দিয়ে ধুয়ে নেওয়া উচিত। আক্রান্ত ব্যক্তির জিনিসপত্র আলাদা রাখতে হবে। বেশির ভাগ চোখ ওঠা স্বাভাবিকভাবেই সাধারণ চিকিৎসায় সেরে যায়।

Address

Dhaka
1219

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বাস্থ্য বিষয়ক ডাক্তারি টিপস্ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category