Dr.Afrid Jahan

Dr.Afrid Jahan Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr.Afrid Jahan, Doctor, Lifecare Diagnosic centre, Shewrapara, Dhaka.

এমবিবিএস ডিএমিউ(আল্ট্রাসাউন্ড)
বিসিএস(স্বাস্থ্য),পিজিটি(চর্ম যৌন)
জেনারেল ফিজিশিয়ান
গাইনী ও চর্মরোগে অভিজ্ঞ
দাউদ,একজিমা,স্ক্যাবিস,এলার্জি,সোরিয়াসিস সহ বিভিন্ন চর্মরোগ ও চুলপড়ার আধুনিক পিআরপি চিকিৎসা,লেজার চিকিৎসা ও গাইনি ও স্ত্রীরোগের চিকিৎসা দেওয়া হয়। General Physician Aesthetic Physician
Experienced in Dermatology And Gynecology
With Adorne Laser Care,Mirpur-6,Dhaka.
& MediLad Diagnostic centre,Akhaura,Brahmanbaria.

আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল। জ্ঞানী মানুষের আশেপাশে থাকলে জ্ঞান বৃদ্ধি পায়।প্রিয় শিক্ষক ও মেন্টর বাংলাদেশের প্রথিতযশা ...
21/10/2025

আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল।
জ্ঞানী মানুষের আশেপাশে থাকলে জ্ঞান বৃদ্ধি পায়।প্রিয় শিক্ষক ও মেন্টর বাংলাদেশের প্রথিতযশা ডার্মাটোলজিস্ট প্রফেসর ডা.রাশেদ রহমান খান স্যারের সাথে।
ধন্যবাদ Fiderma

আফ্রিদ জাহান এমবিবিএস ডিএমিউ(আল্ট্রাসাউন্ড) পিজিটি ইন চর্ম ও যৌনসার্টিফিকেট কোর্স ইন এস্থেটিক ডার্মাটোলজিজেনারেল ফিজিশিয়...
18/10/2025

আফ্রিদ জাহান
এমবিবিএস ডিএমিউ(আল্ট্রাসাউন্ড)
পিজিটি ইন চর্ম ও যৌন
সার্টিফিকেট কোর্স ইন এস্থেটিক ডার্মাটোলজি
জেনারেল ফিজিশিয়ান
গাইনী ও চর্ম রোগে অভিজ্ঞ
দাউদ,একজিমা,স্ক্যাবিস,এলার্জি,সোরিয়াসিস সহ বিভিন্ন চর্মরোগ ও চুলপড়ার আধুনিক পিআরপি চিকিৎসা,লেজার চিকিৎসা এবং বিভিন্ন গাইনি ও স্ত্রীরোগের চিকিৎসা দেওয়া হয়।
এছাড়াও নি:সন্তান দম্পতিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।

18/10/2025
🩺 Steven Johnson Syndrome (SJS) – ছোট ভুলে বড় বিপদ!আপনি কি জানেন, কিছু সাধারণ ওষুধ থেকেও শরীরে এমন মারাত্মক অ্যালার্জিক...
13/10/2025

🩺 Steven Johnson Syndrome (SJS) – ছোট ভুলে বড় বিপদ!

আপনি কি জানেন, কিছু সাধারণ ওষুধ থেকেও শরীরে এমন মারাত্মক অ্যালার্জিক রিঅ্যাকশন হতে পারে যা জীবনের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায়? 😰
এই ভয়ংকর অবস্থাটির নাম Steven Johnson Syndrome (SJS)।

🔹 কি হয় এতে:
শরীরে হঠাৎ করে লাল দাগ, ফোস্কা বা ঘা দেখা দেয় — মুখ, চোখ, যৌনাঙ্গ পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।
রোগীর জ্বর, গলা ব্যথা, চোখ জ্বালা দিয়ে শুরু হয়, তারপর ত্বক উঠতে থাকে যেন পুড়ে গেছে এমন অবস্থা।

🔹 কারণ:
অনেক সময় সাধারণ ওষুধ যেমন —
👉 প্যারাসিটামল, অ্যান্টিবায়োটিক, পেইন কিলার বা অ্যান্টি-এপিলেপটিক ওষুধের প্রতি অ্যালার্জি থেকেই এই সমস্যা হয়।
সবাইয়ের শরীরে এমন হয় না, কিন্তু যাদের হয়, তাদের জন্য এটা জীবননাশক হতে পারে।

🔹 কি করবেন:
➡️ ত্বকে হঠাৎ এমন ফোস্কা বা ত্বক ওঠা শুরু হলে সাথে সাথে ওষুধ বন্ধ করুন
➡️ ডাক্তারের কাছে ছুটে যান, দেরি করলে অবস্থা গুরুতর হতে পারে
➡️ নিজে থেকে কোনো ক্রিম বা ঘরোয়া চিকিৎসা শুরু করবেন না

🧠 মনে রাখবেন:
ওষুধ যতই সাধারণ হোক, শরীরের প্রতি প্রতিক্রিয়া অস্বাভাবিক লাগলে হেলাফেলা করবেন না।
আপনার সচেতনতা আপনার জীবন বাঁচাতে পারে ❤️

DR .AFRID JAHAN
Experienced in Dermatological Diseases & Aesthetic Treatment

07/10/2025

✨ ত্বকের দাগ, রোদে পোড়া আর নিস্তেজতা দূর করতে এখন সময় Yellow Peel-এর!
বিশ্বস্ত হাতে – Dr. Afrid Jahan এর কেয়ার এ নিন নতুন উজ্জ্বল ত্বকের ছোঁয়া 💛

05/10/2025

🍼 বুকের দুধ বাড়ানোর কিছু প্রাকৃতিক এবং বিজ্ঞানভিত্তিক টিপস:

১. বাচ্চাকে ঘন ঘন বুকের দুধ খাওয়ানো

বাচ্চাকে যত বেশি স্তন্যপান করানো যাবে, তত বেশি দুধ তৈরি হবে। এটা একদম প্রাকৃতিক নিয়ম—supply and demand। প্রতি ১-২ ঘণ্টা পর পর বাচ্চাকে ফিড করানো চেষ্টা করুন, এমনকি রাতেও।

২. একটি স্তন পুরোপুরি খালি হওয়ার পর অপরটি দিন।

অনেক সময় দেখা যায়, মা দুই মিনিট এক স্তনে, দুই মিনিট অন্য স্তনে দিচ্ছেন। এতে দুধ ভালোভাবে বেরোয় না। একদিকে দুধ পুরোপুরি খালি হলে শরীর সিগন্যাল পায় – "আরও দুধ দরকার"।

৩. স্কিন-টু-স্কিন কন্টাক্ট

মায়ের সাথে বাচ্চার ত্বকের সংস্পর্শ দুধ উৎপাদনে সবচেয়ে সাহায্য করে। মা যখন দুধ খাওয়ানোর প্রত্যাশা করেন এবং শিশুকে যখন দুধ খাওয়ান তখন অক্সিটোসিন কাজ শুরু করে। এই প্রতিচ্ছবি মায়ের অনুভূতি এবং অনুভূতির সাথে সম্পর্কিত হয়ে ওঠে, যেমন শিশুকে স্পর্শ করা, ঘ্রাণ নেওয়া, শিশুকে দেখা, তার কান্না শোনা, বা তার সম্পর্কে ভালোবাসার সাথে চিন্তা করেন তা মায়ের শরীরে অক্সিটোসিন তৈরিতে সহায়তা করে এবং ফলে দুধ প্রবাহিত হয়।অক্সিটোসিনের পাশাপাশিও প্রোল্যাকটিন হরমোন নিঃসরণও বুকের দুধ তৈরির জন্য খুব জরুরি।প্রোলাক্টিন হরমোন পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হয় এবং এটি স্তনের টিস্যুর বৃদ্ধি ও বিকাশে সাহায্য করে, যা দুধ উৎপাদনের মূল প্রক্রিয়া।প্রোলাক্টিন স্তনের অ্যালভিওলিকে দুধ তৈরি করার জন্য উদ্দীপিত করে, যা স্তন্যপানের মাধ্যমে শিশুকে দুধ সরবরাহ করে। যখন একটি শিশু যখন স্তন্যপান করে, তখন এটি মায়ের মস্তিষ্কে প্রোলাক্টিন এবং অক্সিটোসিন নিঃসরণকে উৎসাহিত করে।ফলে দুধ তৈরি হয়।

৪. পানি এবং সঠিক পুষ্টি গ্রহণ

অনেক মা ভুলে যান যে, পর্যাপ্ত পানি না খেলে শরীর দুধ তৈরি করতে পারবে না। প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন। পাশাপাশি কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, সবজি—সবই খেতে হবে।
বিশেষ করে –

ওটস (চিড়া, দুধে রান্না করা)

মেথি দানা (fenugreek)

কালো জিরা

রসুন
এগুলো অনেক মায়ের দুধ বাড়াতে সাহায্য করে বলে গবেষণায় দেখা গেছে।

৫. স্ট্রেস কমান এবং পর্যাপ্ত ঘুম

মায়ের টেনশন সরাসরি দুধ উৎপাদনে প্রভাব ফেলে। অতিরিক্ত চাপ, উদ্বেগ, ঘুমের ঘাটতি—এইগুলো অক্সিটোসিন হরমোন কমিয়ে দেয়, যেটা দুধ "লেট ডাউন" বা বের করতে সাহায্য করে। একটু রিল্যাক্স, হালকা গান, বা শুধু নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম করলেও কাজ হয়।

৬. দুধ বের করে নেওয়া (পাম্পিং)

বাচ্চা না খেলেও নির্দিষ্ট সময় পর পর ব্রেস্ট পাম্প ব্যবহার করলে শরীর ভাববে বাচ্চা খেলেছে। এতে দুধ তৈরি অব্যাহত থাকে। দিন-রাতে অন্তত ৮-১০ বার পাম্প করার চেষ্টা করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

৭. কিছু নির্দিষ্ট হারবাল সাপ্লিমেন্ট

মেথি (Fenugreek), Blessed thistle, Fennel – এগুলোকে "galactagogues" বলা হয়, অর্থাৎ দুধ উৎপাদন বাড়াতে সহায়ক কিছু ভেষজ উপাদান। তবে এগুলো নেওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

৮. ধূমপান বা ক্যাফেইন এড়িয়ে চলুন

ধূমপান বা অতিরিক্ত চা-কফি দুধ উৎপাদনে বাধা দিতে পারে। এ ছাড়া বাচ্চার শরীরেও খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে।

⚠️ কখন ডাক্তার দেখাতে হবে?

বাচ্চা বারবার খাচ্ছে কিন্তু ওজন বাড়ছে না

মা'র স্তনে ব্যথা বা ফাটল

দুধ খুব কম বা একেবারে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে

এ রকম কোনো সমস্যা হলে দেরি না করে lactation consultant বা অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

❤️ শেষ কথা:

দুধ কম হলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। এটা অনেক মায়েরই হয়। কিন্তু নিয়মিত চেষ্টা, ঠিকমতো খাওয়ানো, নিজের শরীরের যত্ন নেওয়া—এসব করলে ধীরে ধীরে বুকের দুধ বাড়ে। আর নিজের উপর বিশ্বাস রাখাটাও খুব জরুরি।

02/10/2025
🦅বাস্তবে ভ্যাম্পায়ার শেষ পর্ব:পৃথিবীর অনেক বিখ্যাত মানুষদের বিশেষ করে ইউরোপে রাজকীয় বংশে পোরফাইরিয়ার বেশ কিছু ইতিহাস প...
02/10/2025

🦅বাস্তবে ভ্যাম্পায়ার শেষ পর্ব:

পৃথিবীর অনেক বিখ্যাত মানুষদের বিশেষ করে ইউরোপে রাজকীয় বংশে পোরফাইরিয়ার বেশ কিছু ইতিহাস পাওয়া যায়। পোরফাইরিয়ার সবচেয়ে বিখ্যাত ঘটনা হল গ্রেট ব্রিটেন এবং আয়ারল্যান্ডের রাজা তৃতীয় জর্জ, যিনি ১৭৬০-১৮২০ সাল পর্যন্ত রাজত্ব করেছিলেন । তার মৃত্যুর কয়েক শতাব্দী পরে, ১৯৬৬ সালে ম্যাকালপাইন এবং হান্টারের চিকিৎসা রেকর্ডের পূর্ববর্তী বিশ্লেষণের উপর ভিত্তি করে তার এই রোগ নির্ণয় করা হয়েছিল । লেখকরা একটি ফলো-আপ গবেষণাও প্রকাশ করেছেন যা রাজকীয় ঘরগুলির মাধ্যমে পোরফাইরিয়া রোগটি উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া গেছে। স্কটসের রানী মেরি (রাজত্বকাল ১৫৪২-১৫৬৭) এবং তার পুত্র, স্কটল্যান্ডের জেমস ষষ্ঠ এবং ইংল্যান্ডের প্রথম (রাজত্বকাল ১৫৬৭-১৬২৫ ) এই রোগে আক্রান্ত ছিলেন। রাজা জেমসের ওয়াইন রঙের প্রস্রাব ছিল তা সুপরিচিত বলে জানা গেছে ।

যদিও এই রোগ নির্ণয় এর মাধ্যমে রাজকীয় বংশের মধ্যে পাগলামি বা উন্মাদনার ব্যাখ্যা দেওয়া সম্ভব, তবুও সেখানে আর্সেনিক বিষক্রিয়া বা অন্যান্য কারণও থাকতে পারে। তবে, প্রমাণগুলি রাজা তৃতীয় জর্জের বংশধর, প্রুশিয়ার রাজকুমারী শার্লট (১৮৬০-১৯১৯) -এর মধ্যে পোরফাইরিয়া থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তদুপরি, আধুনিক উইন্ডসর পরিবারের সদস্য, রাজা পঞ্চম জর্জের নাতি, গ্লুচেস্টারের প্রিন্স উইলিয়াম (১৯৪১-১৯৭২), পোরফাইরিয়ায় আক্রান্ত বলে জানা গেছে ।

উপসংহার
পোরফাইরিয়া হল বংশগত রক্তের ব্যাধিগুলির একটি গ্রুপ যার বিভিন্ন লক্ষণ রয়েছে যা সময়কাল এবং তীব্রতার মধ্যে পরিবর্তিত হয়

বাস্তবে, ভ্যাম্পায়াররা একটি মিথ যেখানে পোরফাইরিয়া বাস্তব, যদিও বিরল, অবস্থা। যেহেতু এই রোগটি একটি বংশগত রোগ এবং ইউরোপের বিভিন্ন রাজকীয় পরিবারে এই রোগটি দেখা গিয়েছিল তাই ভ্যাম্পায়ারের কাহিনী রাজকীয় পরিবার ঘিরে আবর্তিত হয়েছে। যেহেতু ওই সময় মেডিকেল সাইন্স অত উন্নত ছিল না,তাই তখন সঠিকভাবে রোগটিকে নির্ণয় করা যায়নি।

➡️ আরো জানতে চোখ রাখুন .Afrid Jahan পেইজে।⬅️

✅আপনাদের জন্য .Afrid Jahan পেইজে রয়েছে অনলাইন কনসালটেন্সির সুযোগ।

https://www.facebook.com/share/p/16ngsss9nt/

পূর্ববর্তী পর্ব এর লিংক সমূহ -

পর্ব ৪:
https://www.facebook.com/share/p/1C1jo4Za7F/

পর্ব ৩:
https://www.facebook.com/share/p/1ReTvLzFuS/

পর্ব ২: https://www.facebook.com/share/p/1PfPnrnVxa/

পর্ব ১: https://www.facebook.com/share/p/16wsqQpHW9/

সূচনা পর্ব: https://www.facebook.com/share/p/16H7cgNGUJ/

30/09/2025

👶 নবজাতককে দুধ পান করানোর সঠিক পদ্ধতি - চিকিৎসকের পরামর্শে 🍼

আমাদের ছোট্ট সোনামণির জন্মের পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো সঠিকভাবে বুকের দুধ খাওয়ানো। চিকিৎসকরা সবসময় বলেন—প্রথম ৬ মাস শুধু মায়ের দুধই যথেষ্ট। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ রইলো, যা নতুন মা-বাবাদের কাজে লাগতে পারে:

✅ প্রথম ঘণ্টার মধ্যেই দুধ পান শুরু করুন – শিশুর জন্মের পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, preferably ১ ঘণ্টার মধ্যে, দুধ খাওয়ানো শুরু করা উচিত। এতে বেবির রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

✅ শুধুমাত্র মায়ের দুধ দিন – প্রথম ৬ মাস পানি, মধু বা ফর্মুলা কিছুই নয়, শুধু বুকের দুধ। এতে পুষ্টি ও পানি দুটোই পায় বাচ্চা।

✅ নবজাতককে প্রতি এক ঘণ্টা অন্তর অন্তর বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। তবে চাহিদা অনুযায়ী এর আগে বা এরপরেও বুকের দুধ দেয়া যাবে। ঘুমিয়ে থাকলেও মাঝে মাঝে তুলে খাওয়াতে হতে পারে।

সিজারিয়ান মাদের অনেক সময় বুকের দুধ তৈরি হতে কিছুটা সময় লাগে। তখন নবজাতককে ঘনঘন বুকের দুধ টানাতে হবে। এক্ষেত্র যে ভুলটা প্রায়শই সবাই করে থাকে সেটা হল, বাচ্চা বুকের দুধ পাচ্ছে না বলে বাচ্চাকে ফর্মুলা দুধ দেয়া শুরু করে। এটা একটা মারাত্মক ভুল। বাচ্চা যদি একবার ফর্মুলা দুধে অভ্যস্ত হয়ে যায় তাহলে সে আর মায়ের বুকের দুধ খেতে চাইবে না। আর মায়ের বুকের দুধ না টানলে তৈরিও হবে না। তাই বুকের দুধ নামতে দেরি হলে ধৈর্য ধরে বাচ্চাকে বারবার বুকের দুধ টানাতে হবে এবং মাকে পানি জাতীয় ও পুষ্টিকর খাবার বেশি বেশি দিতে হবে। মনে রাখতে হবে মায়ের বুকের দুধ জমিয়ে রাখার কোন জিনিস নয় বরং মায়ের বুকের দুধ বাচ্চা যখন টানে তখনই তৈরি হয়। তাই বাচ্চাকে বারবার বুকের দুধ খেতে দিলেই বাচ্চা বুকের দুধ পাবে।

✅ সঠিক পজিশনিং খুব গুরুত্বপূর্ণ – মায়ের কোলে বাচ্চা এমনভাবে থাকবে যেন তার মাথা, গলা ও পেট এক সরলরেখায় থাকে। বেবির মুখ পুরো নিপল ও এর আশপাশের অংশ (এরিওলা) কভার করবে।

✅ সিগন্যাল লক্ষ করুন – কাঁদা মানেই ক্ষুধা না। ঠোঁট চাটা, মুখে হাত নেওয়া, চোষার মতো মুখভঙ্গি—এগুলো ক্ষুধার প্রাথমিক লক্ষণ।

✅ বাচ্চার ওজন মনিটর করুন – নিয়মিত চেক করুন যে বেবির ওজন বাড়ছে কি না, যেন নিশ্চিত হওয়া যায় সে যথেষ্ট দুধ পাচ্ছে।

📌 বিশেষ টিপস: যদি মনে হয় বাচ্চা ঠিকমতো দুধ পাচ্ছে না বা আপনার দুধ কম হচ্ছে—অবশ্যই একজন শিশু বিশেষজ্ঞ বা স্তন্যপান পরামর্শদাতার (lactation consultant) সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

শিশুর সুস্বাস্থ্য শুরু হয় মায়ের বুকের দুধ থেকে 💖
নতুন মায়েরা, ভয় না পেয়ে জানুন, শিখুন, প্রয়োগ করুন 🙌

#মায়ের_দুধ #নবজাতক_পরিচর্যা #স্বাস্থ্যকর_জীবন

Address

Lifecare Diagnosic Centre, Shewrapara
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Afrid Jahan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category