Cancer Care by Dr.Salam

Cancer Care by Dr.Salam Diagnosis, treatment, counselling
(1)

ক্যান্সার মানেই শেষ না-সঠিক চিকিৎসা মানেই নতুন জীবনের শুরু! এখন ক্যান্সার চিকিৎসা আরও উন্নত, আরও নির্ভুল, আরও কার্যকর। Cance Care and Tips রয়েছে আপনার পাশে - প্রিয়জনের জন্য সেরা চিকিৎসা নিশ্চিত করতে।

হাইডাটিড সিস্ট,পশু (ভেড়া, শুকর, কুকুর) ক্রিমি থেকে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে, লিভার, ফুসফুস, এমনকি ব্রেন পর্যন্ত আক্রমণ ...
19/11/2025

হাইডাটিড সিস্ট,
পশু (ভেড়া, শুকর, কুকুর) ক্রিমি থেকে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে, লিভার, ফুসফুস, এমনকি ব্রেন পর্যন্ত আক্রমণ করতে পারে, চিকিৎসা অপারেশন ও দীর্ঘদিন ক্রিমির (আলবেন)ঔষধ খেতে হয়,

ভাইরাস ইনফেকশন খুব পেইনফুলমেডিকেল ইমার্জেন্সি
19/11/2025

ভাইরাস ইনফেকশন
খুব পেইনফুল
মেডিকেল ইমার্জেন্সি

ভেবে দেখুন,সব অর্গানের নিজস্ব রক্ত সরবরাহ,অর্গানের ভিতর থেকে, কেবলমাত্র হার্টৈর রক্ত সরবরাহ বাহির থেকে, সেজন্য হার্টের র...
19/11/2025

ভেবে দেখুন,সব অর্গানের নিজস্ব রক্ত সরবরাহ,অর্গানের ভিতর থেকে, কেবলমাত্র হার্টৈর রক্ত সরবরাহ বাহির থেকে, সেজন্য হার্টের রক্তনালীতে বাইপাস সার্জারি করা যায়,অন্য কোন অর্গানে বাইপাস করার সুযোগ নেই, আলহামদুলিল্লাহ

৭ সপ্তাহে দেখতে কেমন হবে আল্লাহর নেয়ামত, আলহামদুলিল্লাহ
19/11/2025

৭ সপ্তাহে দেখতে কেমন হবে
আল্লাহর নেয়ামত, আলহামদুলিল্লাহ

19/11/2025

Re**um Cancer,no colostomy

19/11/2025

ব্যথার ঔষধ নয়, রোগ নির্ণয় করা দরকার আগে,

ব্যথা কমে গেলেও চেকে করে নিন, ব্যথা কি জন্য
হয়ে ছিল

19/11/2025

Core Biopsy Lung

নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, ম্যাগনেসিয়াম গ্রহণ ও অন্ত্রের স্বাস্থ্যের মধ্যে অসাধারণ সম্পর্ক রয়েছে। গবেষকরা দেখেছেন, ম্...
19/11/2025

নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, ম্যাগনেসিয়াম গ্রহণ ও অন্ত্রের স্বাস্থ্যের মধ্যে অসাধারণ সম্পর্ক রয়েছে। গবেষকরা দেখেছেন, ম্যাগনেসিয়াম এমন কিছু বিশেষ অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া বাড়িয়ে দেয়, যারা ভিটামিন ডি তৈরি করতে সাহায্য করে—যা হাড়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আরও আকর্ষণীয় বিষয় হলো, এই ম্যাগনেসিয়াম-উন্নীত ব্যাকটেরিয়াগুলো কোলোরেক্টাল ক্যান্সার প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখতে পারে। উপকারী মাইক্রোবকে বাড়িয়ে ম্যাগনেসিয়াম শরীরকে এই মারাত্মক রোগের বিরুদ্ধে স্বাভাবিক সুরক্ষা তৈরি করে দিতে পারে।

এই আবিষ্কার প্রমাণ করে যে খাদ্যাভ্যাস, অন্ত্রের মাইক্রোবায়োম এবং দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্যের মধ্যে শক্তিশালী সংযোগ রয়েছে। এটি ইঙ্গিত দেয় যে মাত্র সামান্য পরিবর্তন—যেমন পর্যাপ্ত ম্যাগনেসিয়াম নিশ্চিত করা—জীবনরক্ষাকারী উপকার দিতে পারে এবং হজমতন্ত্রকে আরও সুস্থ রাখতে পারে।

ম্যাগনেসিয়াম শুধু হাড় বা পেশীর জন্যই গুরুত্বপূর্ণ নয়, এটি ক্যান্সার প্রতিরোধের গোপন অস্ত্র হিসেবেও কাজ করতে পারে। তাই ম্যাগনেসিয়াম-সমৃদ্ধ খাবার খাবারে যুক্ত করা অন্ত্রের মাইক্রোবায়োমকে সহায়তা করতে পারে, ভিটামিন ডি উৎপাদন বাড়াতে পারে এবং কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমাতে পারে।

19/11/2025

স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর হালনাগাদ তালিকা প্রকাশ করেছে। অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে মোট ৩৭টি সরকারি ও ৬৬টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। বেসরকারি এসব মেডিকেলে ছয় হাজার একজন শিক্ষার্থী এমবিবিএস পড়ার সুযোগ পাচ্ছেন।

নিচে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর স্বীকৃত ৬৬টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের তালিকা ও আসন সংখ্যা তুলে ধরা হলো।

১. বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ, ধানমণ্ডি, ঢাকা। এই মেডিকেলের আসন সংখ্যা ১২০টি।
২. গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিকেল কলেজ, সাভার। এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য বরাদ্দ আসনের সংখ্যা ৫০।
৩. ইনস্টিটিউট অব অ্যাপ্লাইড হেল্প সাইন্স, ফয়েস লেক, চট্টগ্রাম। এই মেডিকেলের আসন সংখ্যা ৮০টি।
৪. জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ, বাজিতপুর, কিশোরগঞ্জ। এখানে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য আসন সংখ্যা ১০০টি।
৫. মেডিকেল কলেজ ফর উইমেন অ্যান্ড হোপ, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা। এই মেডিকেলের আসন আসন সংখ্যা ৯৫।
৬. জেড.এইচ শিকদার ইউমেন মেডিকেল কলেজ, পশ্চিম ধানমণ্ডি, ঢাকা। এখানে প্রতি বছর ভর্তি হতে পারেন ১০০ জন শিক্ষার্থী।
৭. ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ, জনসন রোড, ঢাকা। এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য বরাদ্দ আসন সংখ্যা ১৩০।
৮. কমিউনিটি বেইজড মেডিকেল কলেজ, ইসমাইল রোড, ময়মনসিংহ। এই মেডিকেলের আসন সংখ্যা ১৪০।
৯. জালালাবাদ রাগিব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ, পাঠানটোলা, সিলেট। এখানে আসন সংখ্যা ১৩০।
১০. শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ, উত্তরা, ঢাকা। এই মেডিকেলের আসন সংখ্যা ১২৫।
১১. নর্থ-ইস্ট মেডিকেল কলেজ, দক্ষিণ সুরমা, সিলেট। এখানে প্রতি বছর ভর্তি হতে পারেন ১২৫ জন শিক্ষার্থী।
১২. হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ, ইসকাটন গার্ডেন রোড, ঢাকা। এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য বরাদ্দ আসনের সংখ্যা ১৪৫টি।
১৩. ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ, টঙ্গী, গাজীপুর। এই মেডিকেলের আসন সংখ্যা ১৩০।
১৪. নর্থ বেঙ্গল মেডিকেল কলেজ, সিরাজগঞ্জ। এই মেডিকেলের আসন সংখ্যা ৮৫।
১৫. ইস্ট-ওয়েস্ট মেডিকেল কলেজ, উত্তরা ঢাকা। এখানে প্রতি বছর ভর্তি হতে পারেন ১২৭ জন শিক্ষর্থী।
১৬. কুমুদীনি উইমেন্স মেডিকেল কলেজ, মির্জাপুর, টাঙ্গাইল। এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য বরাদ্দ আসনের সংখ্যা ১২০টি।
১৭. তাইরুন্নেছা মেডিকেল কলেজ, বোর্ডবাজার, গাজীপুর। এই মেডিকেলের আসন সংখ্যা ১০৫টি।
১৮. ইব্রাহীম মেডিকেল কলেজ, সেগুনবাগিচা, ঢাকা। এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য বরাদ্দ করা আসনের সংখ্যা ১২০টি।
১৯. বিজিসি ট্রাস্ট মেডিকেল কলেজ, চন্দনাইশ, চট্টগ্রাম। এখানে প্রতি বছর ভর্তি হতে পারেন ১০০ জন শিক্ষার্থী।
২০. সাহাবউদ্দিন মেডিকেল কলেজ, গুলশান মডেল টাউন, ঢাকা। এই মেডিকেলের আসন সংখ্যা ৭৫টি।
২১. এনাম মেডিকেল কলেজ, সাভার, ঢাকা। এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য বরাদ্দ আসনের সংখ্যা ১৫৫টি।
২২. ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ, সফুরা, রাজশাহী। এখানে প্রতি বছর ভর্তি হতে পারেন ৮৫ জন শিক্ষার্থী।
২৩. ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ, ধানমণ্ডি, ঢাকা। এই মেডিকেলের আসন সংখ্যা ৬০টি।
২৪. সেন্ট্রাল মেডিকেল কলেজ, লাকসাম রোড, কুমিল্লাহ। এখানে প্রতি বছর ভর্তি হতে পারেন ৮০ জন শিক্ষার্থী।
২৫. ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ, রেসকোর্স, কুমিল্লাহ। এই মেডিকেলের আসন সংখ্যা ১১৫টি।
২৬. খাঁজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ, এনায়েতপুর, সিরাগঞ্জ। এই মেডিকেলে ভর্তির জন্য বরাদ্দ আসনের সংখ্যা ১০৫টি।
২৭. চট্টগ্রাম, মা ও শিশু হসপিটাল মেডিকেল কলেজ, আগ্রাবাদ, চট্টগ্রাম। এই মেডিকেলের আসন সংখ্যা ১১৫টি।
২৮. সিলেট ইউমেন্স মেডিকেল কলেজ, মিরবক্স টোলা, সিলেট। এখানে ভর্তি হতে পারেন ১০০ শিক্ষার্থী।
২৯. সাউদার্ন মেডিকেল কলেজ, ইস্ট নাসিরাবাদ, চট্টগ্রাম। এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য বরাদ্দ আসনের সংখ্যা ৬৫টি।
৩০. উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ, উত্তরা, ঢাকা। এই মেডিকেলের আসন সংখ্যা ৯০টি।
৩১. ডেল্টা মেডিকেল কলেজ, মিরপুর, ঢাকা। ই প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য বরাদ্দ করা আসনের সংখ্যা ৭৫টি।
৩২. আদ-দ্বীন উইমেন মেডিকেল কলেজ, বড় মগবাজার, ঢাকা। নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য এ মেডিকেলে বরাদ্দ আসনের সংখ্যা ১০০টি।
৩৩. ঢাকা কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ, বড় মগবাজার, ঢাকা। এই মেডিকেলের আসন সংখ্যা ১০০টি।
৩৪. টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ, বগুড়া। এই মেডিকেলে ভর্তির জন্য বরাদ্দ আসনের সংখ্যা ১৫০টি।
৩৫. আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ, ধানমণ্ডি, ঢাকা। এই মেডিকেলের আসন সংখ্যা ১৪৭টি।
৩৬. প্রাইম মেডিকেল কলেজ, পীরজাদাবাদ, রংপুর। এখানে প্রতি বছর ভর্তি হতে পারেন ১৩৫ জন শিক্ষার্থী।
৩৭. রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ, মেডিকেল ইস্ট গেইট, রংপুর। এই মেডিকেলে ভর্তির জন্য বরাদ্দ আসনের সংখ্যা ১৩৫টি।
৩৮. ফরিদপুর ডায়াবেটিক এসোসিয়েশন মেডিকেল কলেজ, জিলটুলি, ফরিদপুর। এই মেডিকেলের আসন সংখ্যা ৫০টি।
৩৯. গ্রীণ লাইফ মেডিকেল কলেজ, ধানমণ্ডি, ঢাকা। নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য এ মেডিকেলে বরাদ্দ আসনের সংখ্যা ১২০টি।
৪০. পপুলার মেডিকেল কলেজ, ধানমণ্ডি, ঢাকা। এই মেডিকেলে আসন সংখ্যা ১০৫টি।
৪১. এম এইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজ, লাভ রোড, তেজগাঁও, ঢাকা। নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য এ মেডিকেলে বরাদ্দ আসনের সংখ্যা ১০০টি।
৪২. মুন্নো মেডিকেল কলেজ, মানিকগঞ্জ। এখানে ভর্তি হতে পারেন ৮৫ জন শিক্ষার্থী।
৪৩. ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ, শ্যামলী, ঢাকা। এই মেডিকেলে ভর্তির জন্য বরাদ্দ আসনের সংখ্যা ৭৫।
৪৪. ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ, মগবাজার, ঢাকা। আসন সংখ্যা ৫০।
৪৫. মার্কস মেডিকেল কলেজ, মিরপুর, ঢাকা। আসন সংখ্যা ৫০।
৪৬. ময়নামতি মেডিকেল কলেজ, বড়পাড়া, কুমিল্লা। আসন সংখ্যা ১০০।
৪৭. আদ-দ্বীন সখিনা মেডিকেল কলেজ, যশোর। আসন সংখ্যা ৭৫।
৪৮. গাজী মেডিকেল কলেজ, সোনা ডাঙ্গা, খুলনা। আসন সংখ্যা ১০০।
৪৯. বারিন্দ মেডিকেল কলেজ, রাজশাহী। আসন সংখ্যা ১০৫।
৫০. সিটি মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল রোড, গাজীপুর। আসন সংখ্যা ৫০।
৫১. আসিয়ান মেডিকেল কলেজ, খিলক্ষেত, ঢাকা। আসন সংখ্যা ৫০।
৫২. আদ-দ্বীন আব্দুল মোমিন মেডিকেল কলেজ, কেরানীগঞ্জ। আসন সংখ্যা ৫০।
৫৩. প্রেসিডেন্ট আব্দুল হামিদ মেডিকেল কলেজ, করিমগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ। আসন সংখ্যা ৫০।
৫৪. ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ, নিউ এয়ারপোর্ট রোড, ঢাকা। আসন সংখ্যা ৬০।
৫৫. ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ, ঘাটুরা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। আসন সংখ্যা ৬০।
৫৬. পার্কভিউ মেডিকেল কলেজ, সিলেট। আসন সংখ্যা ৮২।
৫৭. মেরিন সিটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। আসন সংখ্যা ৬৫।
৫৮. চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রাম। আসন সংখ্যা ৮০।
৫৯. ইউএস বাংলা মেডিকেল কলেজ, রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ। আসন সংখ্যা ৬০।
৬০. আদ-দ্বীন আকিজ মেডিকেল কলেজ, খুলনা। আসন সংখ্যা ৬০।
৬১. খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ, খুলনা। আসন সংখ্যা ৫৫।
৬২. ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ, গুলশান, ঢাকা। আসন সংখ্যা ৫০।
৬৩. সাউথ অ্যাপোলো মেডিকেল কলেজ, বরিশাল। আসন সংখ্যা ৫০।
৬৪. আহসানিয়া মিশন মেডিকেল কলেজ, উত্তরা, ঢাকা। আসন সংখ্যা ৫০।
৬৫. ফজলুর রহমান মেডিকেল কলেজ, গেন্ডারিয়া, ঢাকা। আসন সংখ্যা ৫০।
৬৬. ব্যারিস্টার রফিকুল হক মেডিকেল কলেজ, ‍জুরাইন, ঢাকা। আসন সংখ্যা ৫০।

19/11/2025

ক্যান্সার রোগ নির্ণয়ে কেন এত সময় লাগে?
.............

ক্যান্সার রোগ নির্ণয়ের বেশ কয়েকটি ধাপ আছে৷ ক্যান্সারের ধরণভেদে এর কিছু পার্থক্য হতে পারে৷ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই প্রাথমিক শারীরিক পরীক্ষা বা নানারকম স্ক্রিনিং পরীক্ষায় ক্যান্সার সন্দেহ হবার পর বায়োপসি করা হয়। এটি ক্যান্সার হয়েছে নাকি হয়নি সেটুকু মোটামুটি নিশ্চিত করে।

এরপর করা হয় ইমিউনোহিস্টোকেমিস্ট্রি যা ক্যান্সারের ধরণ বা শ্রেনীকে নিশ্চিত করে। এই পরীক্ষা আমাদেরকে চিকিৎসাটি কেমন হবে সে সম্পর্কেও ধারণা দেয়।

ক্যান্সার সনাক্ত হলেই সবাই প্রথমে যে প্রশ্নটি করে সেটা হলো ক্যান্সারটা কোন স্টেইজে আছে? বেশিরভাগ মানুষ বায়োপসি রিপোর্ট দেখিয়ে জানতে চান ক্যান্সারটি কোন স্টেইজে আছে।

আসলে বায়োপসির পর সিটিস্ক্যান, PET স্ক্যান, ক্ষেত্র বিশেষে আল্ট্রাসনোগ্রাম ইত্যাদি ইমেজিং পরীক্ষা করে স্টেইজ নির্ধারণ করা হয়। স্টেইজ মানে হলো ক্যান্সারটি কতদুর পর্যন্ত ছড়ালো সেটা। তাই বায়োপসি করেই ক্যান্সার কোন স্টেইজে আছে সেটা বলা যায়না।

লিউকেমিয়ার ক্ষেত্রে এই ধাপ গুলি ভিন্ন। এক্ষেত্রে সিবিসি-পিবিএফ-বোনম্যারো স্টাডি- ইমিউনোফেনোটাইপিং-সাইটোজেনেটিক স্টাডি।

লিউকেমিয়ায় স্টেইজ বলে কিছু নেই। আছে রিস্ক ক্যাটাগরি। লো রিস্ক, ইন্টারমিডিয়েট রিস্ক, হাই রিস্ক এই তিনটি।

ফলে দেখা যাচ্ছে ক্যান্সারের প্রাথমিক সন্দেহ থেকে নিশ্চিতভাবে রোগ নির্ণয় পর্যন্ত আমাদেরকে বেশ কয়েকটি পরীক্ষা করতে হয়। প্রাথমিক সন্দেহে যাকে ক্যান্সার হিসেবে ধরা হয় বায়োপসি অথবা মোলিকুলার পরীক্ষা করে তা বাতিলও হয়ে যেতে পারে।

সবগুলো পরীক্ষা শেষ করতে প্রায় এক থেকে দেড় মাস সময় লেগে যেতে পারে৷ এই সময়টুকু দিতে হয়। একসাথে সব পরীক্ষা করলে সময় কমবে৷ কিন্তু ধাপে ধাপে পরীক্ষা করলে খরচটা কমবে। আর অহেতুক পরীক্ষার হাত থেকে বাঁচা যায়। রোগ নির্ণয় নিখুঁত হয়।

চিকিৎসা শুরুর আগ পর্যন্ত এইসব পরীক্ষানিরীক্ষায় খরচ হয় প্রায় পঞ্চাশ হাজার থেকে এক লক্ষ টাকার মত। তবে খরচ বাঁচানোরও কিছু কায়দা আছে। যেমন staging পরীক্ষায় কিছু কম্প্রোমাইজ করা যেতে পারে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই PET SCAN না করে বিকল্প হিসেবে আল্ট্রাসনোগ্রাম, এক্স্রে বা সিটিস্ক্যান করা হয়। তাতে বেশ কিছু টাকাও বেঁচে যেতে পারে৷ তবে PET SCAN কে বলা যায় আজকের জমানায় গোল্ড স্ট্যান্ডার্ড। এক্ষেত্রে রোগীর সামর্থ্য বনাম প্রয়োজন বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়।

ডা: গুলজার হোসেন

রক্তরোগ ও রক্তক্যান্সার বিশেষজ্ঞ
সহকারি অধ্যাপক
বাংলাদেশ মেডিকেল ইউনিভার্সিটি (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি হাসপাতাল)

হল্টার ইসিজি (Holter ECG)হল্টার ইসিজি হলো একটি পোর্টেবল ইসিজি মনিটর, যা সাধারণত ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত হৃদয়ের কার্যকল...
18/11/2025

হল্টার ইসিজি (Holter ECG)
হল্টার ইসিজি হলো একটি পোর্টেবল ইসিজি মনিটর, যা সাধারণত ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত হৃদয়ের কার্যকলাপ রেকর্ড করে। এটি চলাফেরা, ঘুম, কাজ—সব সময়ে হৃদযন্ত্র কীভাবে কাজ করছে তা বিস্তারিতভাবে জানাতে সাহায্য করে।

⭐ কেন হল্টার ইসিজি করা হয়?

হল্টার ইসিজি করা হয় যখন সাধারণ ইসিজিতে সমস্যা ধরা না পড়ে, কিন্তু উপসর্গ থাকে, যেমনঃ

অনিয়মিত হার্টবিট (Arrhythmia)

হঠাৎ হৃদকম্পন বেড়ে যাওয়া

মাথা ঘোরা, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া

বুক ধড়ফড়

সন্দেহজনক বুকে ব্যথা

ওষুধের প্রভাব পর্যবেক্ষণ করতে

⭐ হল্টার ইসিজিতে কী দেখা হয়?

হার্টবিটের গতি (Heart rate trend)

অনিয়মিত বিট (PVC, PAC, Afib, SVT ইত্যাদি)

দীর্ঘ বিরতি বা ব্লক (Heart block, pauses)

হার্টের বৈদ্যুতিক পরিবর্তন

দিনের বিভিন্ন সময়ে হার্টের প্রতিক্রিয়া

⭐ হল্টার ইসিজি কীভাবে করা হয়?

1. বুকে ছোট ইলেকট্রোড লাগানো হয়।

2. একটি ছোট ডিভাইস কোমর বা পকেটে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।

3. ২৪–৪৮ ঘণ্টা নিজের স্বাভাবিক কাজ চালিয়ে যেতে হয়।

4. উপসর্গ হলে সময়টি একটি ডায়েরিতে লিখতে বলা হয়।

5. পরে ডিভাইস খুলে কম্পিউটারে বিশ্লেষণ করা হয়।

⭐ পরীক্ষার সুবিধা

যেকোনো সময়ের অনিয়মিত হার্টবিট ধরা পড়ে।

ওষুধ ঠিকমতো কাজ করছে কি না বোঝা যায়।

হঠাৎ মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান হওয়ার কারণ খুঁজে বের করতে সাহায্য করে।

⭐ হল্টার ইসিজির ঝুঁকি

এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ, কোন ব্যথা বা রেডিয়েশন নেই।

18/11/2025

Address

Rafa Medical Services, 46, Mohakhali, Bottala, Near TB Gate, Behind Insurance Academy
Dhaka
1212

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801715090807

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Cancer Care by Dr.Salam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category

Cancer Home BD

Cancer Home is the pioneer private specialist center in Bangladesh. We focus equally on two core activities: cancer treatment and clinical awareness.

Our aim is to provide high quality medical care with a personal touch. Cancer Home presents a warm, personal and caring environment as delivered by friendly staff and dedicated professionals. We understand the needs of our patients, and their family members such that the patient care experience is the result of many individuals working together to ensure the best possible care management.

Our clinics are the famous largest cancer treatment center in Bangladesh. Almost all variants of the disease are treated here. As there are no other forms of people getting to know about our cancer treatment successes, we have found that almost all cancer patients visiting us are doing so because they are personally aware of another patient suffering from cancer or similar life threatening disease.