Quantum Method BD

Quantum Method BD Quantum method is the science of living for self development.It is organised by Quantum Foundation, a non profit humanitarian org in Bangladesh since 1993.

আমাদের জীবনের জন্যে প্রতিদিন অসংখ্য সিদ্ধান্ত নিতে হয়,  চিন্তা করতে হয়। আর সত্যিকারের পরিবর্তন শুরু হয় আমাদের ভাবনা থেক...
14/10/2025

আমাদের জীবনের জন্যে প্রতিদিন অসংখ্য সিদ্ধান্ত নিতে হয়, চিন্তা করতে হয়। আর সত্যিকারের পরিবর্তন শুরু হয় আমাদের ভাবনা থেকে। নেতিবাচক চিন্তা বাদ দিয়ে ইতিবাচকভাবে ভাবলে, জীবনের ছোট ছোট চ্যালেঞ্জও আমাদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দেয়।

ইতিবাচক চিন্তা আমাদের শক্তি দেয়, আমাদের পথকে সহজ করে, আমাদের স্বপ্নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। আমরা যা চাই, সেই পথে প্রথম ধাপ হলো ইতিবাচকভাবে ভাবা—তারপর আসবে ইতিবাচক কাজ, এবং শেষে আসবে সফলতা ও শান্তি।

কিন্তু সব সময় কীভাবে ইতিবাচক থাকা যায়? সব সময় ইতিবাচক থাকার একটাই উপায় তা হল অটোসাজেশন চর্চা করা। ✨
বারবার ইতিবাচক কথা বলার মাধ্যমে, অর্থাৎ সাজেশন দেয়ার মাধ্যমে মনকে কন্ডিশনিং করা।

তাই এই অটোসাজেশনটি সুযোগ পেলেই চর্চা করুন। 🌿
দেখবেন আপনার মন এই অটোসাজেশন অনুযায়ী কাজ করবে এবং সকল ধরণের পরিস্থিতিতে ইতিবাচক থাকতে সহায়তা করবে! 🕊️



02/10/2025
সবার জন্যে উন্মুক্ত সবাইকে স্বাগতম
25/09/2025

সবার জন্যে উন্মুক্ত
সবাইকে স্বাগতম

সবাইকে স্বাগতম
14/09/2025

সবাইকে স্বাগতম

🌟 ছাত্র-শিক্ষকের সম্পর্ক: শুধু জ্ঞান নয়, আলো জ্বালানোর বন্ধন 🌟একজন শিক্ষক কেবল পড়ান না। তিনি ছাত্রের মনে আলো জ্বালান, আ...
12/09/2025

🌟 ছাত্র-শিক্ষকের সম্পর্ক: শুধু জ্ঞান নয়, আলো জ্বালানোর বন্ধন 🌟

একজন শিক্ষক কেবল পড়ান না। তিনি ছাত্রের মনে আলো জ্বালান, আত্মাকে অনুপ্রাণিত করেন এবং তার অন্তর্নিহিত সম্ভাবনাকে জাগিয়ে তোলেন। শিক্ষক-ছাত্রের সম্পর্ক তাই শুধু পাঠ্যবইয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; এটি জীবনের এক গভীর আত্মিক বন্ধন।

ইতিহাসে এর অনন্য উদাহরণ হলো জালাল উদ্দিন রুমি ও তার শিক্ষক সামসের সম্পর্ক। সামস রুমির জীবনে এমন এক আলো জ্বালিয়েছিলেন, যা তাকে শুধু জ্ঞানী করে তোলেনি, বরং ভেতর থেকে বদলে দিয়েছিল। রুমি আগে ছিলেন একজন খ্যাতিমান আলেম, কিন্তু সামসের প্রভাব তাকে পরিণত করে এক আত্মঅন্বেষণকারী ও মহান আধ্যাত্মিক কবিতে। সামস তাকে শিখিয়েছিলেন কিভাবে নিজের অন্তর্দৃষ্টি প্রকাশ করতে হয়, কিভাবে শুধু বইয়ের জ্ঞান নয়, জীবনের প্রতিটি অভিজ্ঞতা থেকেও শিক্ষা নিতে হয়।

রুমি তার শিক্ষক সামসের কাছ থেকে পেয়েছিলেন ধৈর্য, আত্মবিশ্বাস এবং জীবনের গভীরতর উপলব্ধি। সামস তার মনে এমন এক আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছিলেন, যা রুমিকে আত্মার রহস্য অনুসন্ধানে উদ্বুদ্ধ করে এবং জীবনের প্রতি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি দেয়।

💡 উপসংহার:
রুমি যেমন সামসের কাছ থেকে কেবল জ্ঞানই নয়, জীবনের দিশাও পেয়েছিলেন, তেমনি একজন সত্যিকারের শিক্ষক ছাত্রের মনে আলো জ্বালান, তার আত্মাকে সমৃদ্ধ করেন এবং তাকে জীবনের পথে এগিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করেন।

📌 মনে রাখুন: শিক্ষক শুধু শেখান না—তিনি একজন প্রেরণার দীপ, পথপ্রদর্শক ও আলোর উৎস। ✨

#শিক্ষকছাত্রসম্পর্ক #আলোকিতশিক্ষা #প্রেরণা

পবিত্র কোরান শরীফ এর ধ্যান course
11/09/2025

পবিত্র কোরান শরীফ এর ধ্যান course

Sadakain সবাই আমন্ত্রিত
11/09/2025

Sadakain সবাই আমন্ত্রিত

পরমাণুবিজ্ঞানী আল্লামা প্রফেসর ড. এম শমশের আলীমহাজাগতিক সফরে যাত্রা করেছেন কোয়ান্টাম পরিবারের অভিভাবক, শিক্ষাবিদ ও আন্ত...
05/08/2025

পরমাণুবিজ্ঞানী আল্লামা প্রফেসর ড. এম শমশের আলী
মহাজাগতিক সফরে যাত্রা করেছেন কোয়ান্টাম পরিবারের অভিভাবক, শিক্ষাবিদ ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পরমাণুবিজ্ঞানী প্রফেসর ইমেরিটাস আল্লামা ড. এম শমশের আলী। একাধারে তিনি ছিলেন গবেষক, ধর্মতাত্ত্বিক, লেখক, টিভি ব্যক্তিত্ব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ও সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য। ২ আগস্ট ২০২৫ শনিবার দিবাগত রাত আনুমানিক ২.৩০ মিনিটে ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। ৩ আগস্ট রবিবার ভোরে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের কাকরাইলস্থ হাম্মামে তার অন্তিম ওজু-গোসল সম্পন্ন হয়। এরপর সকাল ৯:৩০ মিনিটে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের স্বাগতায়ন প্রাঙ্গণে মরহুমের প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। ড. এম শমশের আলীর জানাজার আগে তার কর্মময় জীবন সম্পর্কে কিছু কথা বলেন কোয়ান্টাম হার্ট ক্লাবের কো-অর্ডিনেটর ডা. মনিরুজ্জামান।

তার দ্বিতীয় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে সকাল ১১.৫৫ মিনিটে। এতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। ড. এম শমশের আলী সম্পর্কে স্মৃতিচারণ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষক ও কর্মকর্তাবৃন্দ। এর পাশাপাশি কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের সাথে তার সম্পৃক্ততা নিয়ে কথা বলেন ডা. মনিরুজ্জামান।

তৃতীয় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয় বাদ জোহর ধানমণ্ডি ৭ নম্বরস্থ বাইতুল আমান মসজিদে। বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম, ঢাকা আহছানিয়া মিশনের দায়িত্বশীল সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রদান করেন ড. এম শমশের আলী জীবন ও কর্ম নিয়ে। জানাজায় আগত সবার উদ্দেশ্যে কিছু কথা বলেন ড. এম শমশের আলীর জ্যেষ্ঠ পুত্র জীশান আলী।

মৃত্যুকালে ড. এম শমশের আলীর বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর। তৃতীয় নামাজে জনাজা শেষে ঢাকার আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয় বরেণ্য এই মানুষটিকে।

বিজ্ঞানমনষ্ক দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারে তার অবদান ছিল উল্লেখযোগ্য, বিশেষত পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন সূত্র ও তত্ত্বের সহজবোধ্য ব্যাখ্যা এবং এর সাথে প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়ম ও জীবনের বাস্তব ঘটনাগুলোর সাদৃশ্য তিনি সাধারণের সামনে উপস্থাপন করেছেন। বিজ্ঞানের আলোকে কোরআন ব্যাখ্যায় তার সুগভীর ও সহজাত পাণ্ডিত্য সর্বজনস্বীকৃত। এ-ছাড়াও আন্তঃধর্মীয় ও সার্বজনীন সম্প্রীতি রচনার ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব।

ড. এম শমশের আলী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বিশ্বধর্ম ও সংস্কৃতি’ বিভাগে প্রতি বুধবার সকাল ১১টায় ক্লাস নিতেন। ‘সায়েন্স ও রিলিজিয়ন’ কোর্সের দুঘণ্টার এ ক্লাসটি তিনি শেষবারের মতো নিয়েছেন গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে। ৩ আগস্ট ছিল এ কোর্সের পরীক্ষার নির্ধারিত দিন। জীবনের শেষদিন পর্যন্ত কাজ করে গেছেন এ কর্মবীর মানুষটি।

তার প্রয়াণে জাতি হারাল বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী প্রজ্ঞাবান একজন মানুষকে।

সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
ড. এম শমশের আলীর জন্ম ১৯৩৭ সালের ২১ নভেম্বর কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারায়। পৈত্রিক সূত্রে তিনি যশোর সদর থানার সিঙ্গিয়া (বর্তমানে বসুন্দিয়া) গ্রামের বাসিন্দা। তার বাবা মরহুম আমীর আলী এবং মা মরহুমা রহিমা খাতুন। স্ত্রী শিক্ষাবিদ ও মারী কুরী স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও অধ্যক্ষ সাকেবা আলী এবং দুই পুত্র জীশান আলী এবং জেহান আলীকে নিয়ে তার পরিবার।

শিক্ষাজীবন
ড. এম শমশের আলীর প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় চুয়াডাঙ্গার স্থানীয় ইউসুফ মাস্টারের স্কুলে। পিতার চাকরির সুবাদে একপর্যায়ে তারা সপরিবারে চলে যান ভারতের চব্বিশ পরগনার রানাঘাটে। সেখানে তিনি দুবছর লেখাপড়া করেন লালগোপাল স্কুলে। ১৯৪৮ সালে দেশভাগের পর তারা ফিরে আসেন যশোরে। সেখানে যশোর জিলা স্কুলে পঞ্চম শ্রেণিতে ভর্তি হন। ১৯৫৪ সালে যশোর জিলা স্কুল থেকে তিনি ম্যাট্রিক পাশ করেন। এরপর রাজশাহী কলেজ থেকে ১৯৫৬ সালে আই.এস.সি পাশ করেন। কলেজ জীবন শেষে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার পছন্দের বিষয় পদার্থবিজ্ঞানে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৯ সালে কৃতিত্বের সাথে পদার্থবিজ্ঞানে অনার্স এবং ১৯৬০ সালে এম.এস.সি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৬১ সালে তখন পর্যন্ত সর্বকনিষ্ঠ বয়সে কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। ১৯৬৫ সালে পুনরায় ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই থিওরেটিক্যাল নিউক্লিয়ার ফিজিক্স বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।

বর্ণাঢ্য কর্মজীবন ও তার অবদান
· ১৯৬১ সালে তৎকালীন পাকিস্তান আনবিক শক্তি কমিশনে সায়েন্টিফিক অফিসার পদে যোগ দিয়ে তিনি কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৬১ থেকে ১৯৬৫ পর্যন্ত সায়েন্টিফিক অফিসার, ১৯৬৫ থেকে ১৯৭০ পর্যন্ত সিনিয়র সায়েন্টিফিক অফিসার, ১৯৭০ থেকে ১৯৭৪ পর্যন্ত প্রিন্সিপাল সায়েন্টিফিক অফিসার এবং ১৯৭৫ থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত চিফ সায়েন্টিফিক অফিসার হিসেবে দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন তিনি।

· কর্মদক্ষতার জন্যে তিনি ১৯৭০ সালে মাত্র ৩৩ বছর বয়সে আণবিক শক্তি কেন্দ্রের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পান। ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত তিনি এই পদে দায়িত্বরত ছিলেন।

· ১৯৭৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাকে ‘অনারারি প্রফেসর অব ফিজিক্স’ সম্মাননায় ভূষিত করে। পরবর্তীতে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন।

· নোবেলজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী ড. আবদুস সালামের আমন্ত্রণে ও আগ্রহে তিনি ইতালির ট্রিয়েস্ট্রি-তে ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর থিওরিটিক্যাল ফিজিক্স-এর এসোসিয়েট, সিনিয়র এসোসিয়েট এবং অনারারি এসোসিয়েট হিসেবে গবেষণা করেন।

· ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সময়ে অধ্যাপনাকালে গ্রাজুয়েট ও পোস্ট-গ্রাজুয়েট পর্যায়ে তিনি শিক্ষার্থীদের পড়িয়েছেন কোয়ান্টাম মেকানিক্স, নিউক্লিয়ার ফিজিক্স, ম্যাথেমেটিক্যাল মেথডস অব ফিজিক্স ইত্যাদি।

· বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন তিনি। দূরশিক্ষণ পদ্ধতির মাধ্যমে সকল স্তরের জনগণের কাছে মানসম্পন্ন শিক্ষাকে পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যেই যাত্রা শুরু করে ব্যতিক্রমী এ বিশ্ববিদ্যালয়। তিনি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন ১৯৯২ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত।

· পরবর্তীতে সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ২০০২-২০১০ পর্যন্ত।

· এ-ছাড়া ২০০৪ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন অধ্যাপক ড. এম শমশের আলী।

· ২৪ মার্চ ২০২৫ বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় তাকে প্রফেসর ইমেরিটাস পদে সম্মানিত করে।

· অধ্যাপক শমশের আলী ছিলেন ওয়ার্ল্ড একাডেমি অব সায়েন্সেস-এর ফেলো (১৯৮৯ সাল থেকে) এবং একই অর্গানাইজেশনের সেন্ট্রাল এন্ড সাউথ এশিয়ান কাউন্সিল মেম্বার (২০১৯-২০২২), দি ইসলামিক ওয়ার্ল্ড একাডেমি অব সায়েন্সেস-এর ফেলো (১৯৮৬ সাল থেকে) এবং একই অর্গানাইজেশনের কাউন্সিল মেম্বার (১৯৮৯-১৯৯৪), বাংলাদেশ একাডেমি অব সায়েন্সেস-এর ফেলো (১৯৭৮ সাল থেকে)। বাংলাদেশ ফিজিক্যাল সোসাইটি এবং বাংলা একাডেমিরও ফেলো ছিলেন তিনি।

· বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব সায়েন্টিস্টস এন্ড সায়েন্টিফিক প্রফেশনালস-এর জেনারেল সেক্রেটারি ছিলেন (১৯৭৮-১৯৮১) তিনি।

· বাংলাদেশ সায়েন্স মিউজিয়ামের বোর্ড অব গভর্নরস এবং ন্যাশনাল কাউন্সিল অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি অব বাংলাদেশ-এর সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।

· তিনি বিটিভি-তে ‘বিজ্ঞান বিচিত্রা’ ও ‘নতুন দিগন্ত’ নামে দুটি শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন দীর্ঘদিন। তার এ দুটি অনুষ্ঠান তরুণ প্রজন্মের মাঝে বিজ্ঞান-সচেতনতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ১৯৮০’র দশকে বিটিভি-তে ধর্ম ও বিজ্ঞান বিষয়ক অনুষ্ঠান ‘উজ্জীবন’ পরিচালনা করতেন তিনি। এছাড়াও বিবিসি-তে বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ে সিরিজ লেকচার প্রদান করেন ড. এম শমশের আলী।

· বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর মাঝে বিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করে তোলার স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১৩ সালে তিনি ওয়ার্ল্ড একাডেমি অব সায়েন্সেস কর্তৃক সম্মাননায় ভূষিত হন। ১৯৯০ সালে ইতালির থার্ড ওয়ার্ল্ড নেটওয়ার্ক অব সায়েন্টিফিক অর্গানাইজেশনের সম্মাননা লাভ করেন।

· ২০০৯ সালে তিনি মালয়েশিয়াতে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি লিডারশিপ কলোকিজ কর্তৃক আজীবন সম্মাননা পদক লাভ করেন।

· নোবেলজয়ী ড. গ্লেন সিবর্গ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড ইনোভেশন ফাউন্ডেশনের সবোর্চ্চ সম্মাননা হিসেবে অনারারি ফেলোশিপ অর্জন করেন ২০১৩ সালে।

· তার বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে তিনি ১৯৭৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হরিপ্রসন্ন রায় স্বর্ণপদক, ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ একাডেমি অব সায়েন্স স্বর্ণপদক, জগদীশচন্দ্র বসু স্বর্ণপদক, আকরম খাঁ স্বর্ণপদক, মাওলানা ভাসানী স্বর্ণপদক, ২০০৪ সালে খান বাহাদুর আহসানউল্লাহ স্বর্ণপদকসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ সম্মাননা ও পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।

· জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনের প্রথমসারির সায়েন্টিফিক জার্নালগুলোতে নিয়মিত তার উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বৈজ্ঞানিক নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও তিনি বিজ্ঞান, গণিত ও ইসলাম নিয়ে বেশ কয়েকটি গ্রন্থ রচনা করেছেন।

· তার এবং ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী বোডমার-এর নামে একটি আলফা-আলফা পোটেনশিয়াল জ্যোতির্বিজ্ঞানে গভীর তাৎপর্যপূর্ণ। এটি সুপারনোভা নিউক্লিও সিনথেসিস, বোস কনডেন্সেশন, আলফা ক্লাস্টার মডেলসহ পারমাণবিক পদার্থবিজ্ঞানের অনেক ক্ষেত্রে ৫৭ বছর ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। হাইপারনিউক্লিয়ার ফিজিক্সে তার গবেষণার অবদান বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত।

ড. এম শমশের আলী ছিলেন আমৃত্যু বিজ্ঞানচর্চায় নিবেদিত। বিজ্ঞানে যেমন শেষকথা বলে কিছু নেই, তেমনি তিনিও জ্ঞানের বহুধারায় অবগাহন করেছেন প্রতিনিয়ত। বিজ্ঞানের পাশাপাশি সাহিত্য, সংগীত, ধর্ম, দর্শন, সমাজচিন্তা, আধ্যাত্মিকতাসহ বিচিত্র বিষয়ে ছিল তার অগাধ পাণ্ডিত্য। তিনি এমন একজন মানুষ, যিনি চেনা ছকের বাইরে এসে মানুষ ও প্রকৃতিকে দেখতে জানতেন। বন্ধু ও কাছের মানুষেরা তাকে A man with a large antenna বলে অভিহিত করতেন। জ্ঞানবিজ্ঞানের বহুবিধ শাখায় তার স্বচ্ছন্দ বিচরণ তাকে একজন বিশিষ্ট ও অনন্য ব্যক্তিত্বে পরিণত করেছিল। তিনি বিশ্বাস করতেন যে, ‘অন্যের জন্যে কাজ করলেই প্রকৃত সুখ অর্জন করা সম্ভব, কারণ সুখ নিজের জন্যে খোঁজা নয়, সুখ অন্যের জন্যে কাজ করা। শুধু নিজের জন্যে কাজ করে মানুষ কখনো সুখী হতে পারে না। সুখী হতে হলে তাকে অন্যের কথাও ভাবতে হয়, অন্যের জন্যে কাজ করতে হয়। এটাই সত্যিকার সুখের পথ।’

অধ্যাপক ড. এম শমশের আলীর বইসমূহ
১. Aladdin's Real Lamp, 2013

২. ইসলাম বিজ্ঞান মেডিটেশন, ২০১৪

৩. সমসাময়িক কিছু প্রসঙ্গ ইসলামের আলোকে ভাবনা, ২০১৫

৪. Islam Science And Culture, ২০১৭

৫. Making Math Fun, 2018

৬. ভাষার ভিতরে ভাষা, ২০১৯

৭. বিজ্ঞান সুফি দর্শন ও রুমী, ২০২০

৮. Islam and Some Contemporary Issues, 2020

৯. Rediscover Islam, 2021

১০. ইসলামকে নতুন করে জানুন, ২০২৩

১১. বিদ্রোহী কবির কথনে বিজ্ঞানের বসতি, ২০২৪

১২. ইসলাম ও সাম্প্রতিক বিজ্ঞান, ২০২৫

১৩. ইসলাম বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি, ২০২৫

কোয়ান্টামের সাথে একাত্মতা
১৯৯৫
৭ নভেম্বর ১৯৯৫ ঢাকার বারডেম মিলনায়তনে কোয়ান্টাম গ্রাজুয়েটদের বিশেষ ওয়ার্কশপে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পদার্থবিজ্ঞানী ড. এম. শমশের আলী। আলোচনার চুম্বক অংশ :

কোয়ান্টাম মেথড মন নিয়ন্ত্রণের বিশ্বজনীন প্রক্রিয়া

২০০২
২৫ জানুয়ারি ২০০২ কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন আয়োজিত দিনব্যাপী এক ওয়ার্কশপে প্রধান অতিথি ছিলেন উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর এবং দেশের নেতৃস্থানীয় পদার্থবিজ্ঞানী প্রফেসর ড. এম শমশের আলী।

এ আয়োজনে ‘মৌনতা ও ধ্যান’ শীর্ষক আলোচনায় তিনি বলেন, আমরা শুধু চোখ দিয়েই দেখতে অভ্যস্ত। কিন্তু চোখ বন্ধ করে গভীর চিন্তায় নিমগ্ন হলে তার চাইতে আরো বেশি দেখা যায়, বোঝা যায় বিশ্বজগতরূপী নাট্যমঞ্চে কীভাবে একের পর এক দৃশ্যপট বদলায়। প্রকৃতি যেহেতেু নীরবে সচল থাকে, তাই নীরবতা বা মৌনতা অবলম্বন করলেই অনুধাবন করা যায় প্রকৃতির মধ্যে নিহিত প্রজ্ঞাকে। মানুষের যে অভ্যন্তরীণ জবাবদিহিতা প্রয়োজন, তা-ও উপলব্ধি করা সম্ভব হয় মৌনতার মধ্যেই।

২০০৪
২০০৪ সালে পবিত্র রমজানে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন প্রকাশিত ৩টি কণিকার মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর ড. এম শমশের আলী। ১ নভেম্বর ফাউন্ডেশনের শান্তিনগরস্থ সেমিনার হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কোরআন কণিকা, হাদীস কণিকা ও সর্বোত্তম আদর্শ কণিকার মোড়ক উন্মোচন করেন তিনি। মোড়ক উন্মোচনের পর কোয়ান্টামের পক্ষ থেকে কণিকা তিনটি তার হাতে তুলে দেয়া হলে তিনি বলেন, ‘আজ থেকে এ তিনটি কণিকা আমারও আজীবনের সঙ্গী।’

২০০৫
৭ জুন ২০০৫ মঙ্গলবার ঢাকার কাকরাইলস্থ কোয়ান্টাম মেডিটেশন হলে আয়োজিত মুক্ত আলোচনায় বক্তব্য প্রদান করেন দেশের নেতৃস্থানীয় পদার্থবিজ্ঞানী প্রফেসর ড. এম. শমশের আলী। তার বক্তব্য—

সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি বদলে দেবে জীবন

[তার এ বক্তব্য পরবর্তীতে কোয়ান্টাম মেথড ২০০ তম কোর্সপূর্তি স্মারক-এ প্রকাশিত হয়]

২০০৯
২০০৯ সালের ২২ জুন কাকরাইলস্থ কোয়ান্টাম মেডিটেশন হল-এ আয়োজিত ৫৫ তম আজীবন রক্তদাতা সম্মাননা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রফেসর ড. এম শমশের আলী। লিংক-

https://quantummethod.org.bd/bn/detail/feelings/f8c63822-45c3-11e5-abbc-fa5f8595415f

২০০৯ সালে জুলাই মাসে কোয়ান্টাম বুলেটিন-কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. এম শমশের আলী বক্তব্য—

দুঃখক্লিষ্ট মানুষের মনে শান্তির বাণী পৌঁছে দিয়েছে কোয়ান্টাম

[এ লেখাটি পরবর্তীতে কোয়ান্টাম মেথড ৩০০ তম কোর্সপূর্তি স্মারক কোয়ান্টাম উচ্ছ্বাস-এ প্রকাশিত হয়]

২০১১
হে মানুষ শোনো অডিও সিডির প্রকাশনা অনুষ্ঠানের ভিডিও লিংক—

https://www.youtube.com/watch?v=rKAZAtvs06Y

২০১২
১৫, ১৬, ১৭ এবং ১৮ জুন ২০১২ কোয়ান্টাম মেথড কোর্সের ৩৫০ ব্যাচে অংশগ্রহণ করেন এই গুণী ব্যক্তিত্ব। কোর্সের অনুভূতি প্রকাশ করে তিনি বলেন :

আলোকিত জীবনের পথ দেখাচ্ছে কোয়ান্টাম

তার প্রত্যয়নের অনুভূতির ভিডিও লিংক—
https://video.quantummethod.org.bd/bn/detail/b9e82ee6-1b8b-11e6-a3f1-ca8e7584e8ba

২০১২ সালে ২৭ আগস্ট রমজানে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন আয়োজিত আখেরি দোয়ায় আলোচনা করেন ড. এম শমশের আলী। কোয়ান্টাম পরিবারের কয়েক সহস্র সদস্যের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন—

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির একটা বড় উদাহরণ

কোয়ান্টাম ভাবনা সাফল্যগাথা ২ সংকলন গ্রন্থে রয়েছে তার একটি সাক্ষাৎকার :

আল্লাহ মানুষকে ধার্মিক হতে বলেছেন, ধর্মান্ধ নয়

২১ মার্চ ২০১২ বুধবার অধ্যাপক ইংরেজি অটোসাজেশনের অডিও সিডি Well-being-এর মোড়ক উন্মোচন করেন ড. আল্লামা এম শমশের আলী। লিংক—
https://quantummethod.org.bd/bn/detail/news/8f840f00-73ef-11e1-aab2-fbb5765607c4

২০১৩
২৬ জানুয়ারি ২০১৩ প্রথমবারের মতো বান্দারবান লামার কোয়ান্টামম সফর করেন বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী, ড. এম শমশের আলী। কোয়ান্টাদের পরিবেশনায় চমৎকার ব্যান্ড বাদন আর বিউগলের সুর মূর্ছনায় তাকে স্বাগত জানানো হয়। একইদিনে তিনি কোয়ান্টামম মিলনায়তনে মেডিকেল ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে সারাদেশ থেকে আগত প্রায় দেড়শত চিকিৎসকের সাথে একটি আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশ নেন। তার সাথে এতে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়-এর সেন্টার ফর প্যালিয়েটিভ কেয়ার-এর প্রফেসর ডা. নিজামউদ্দিন আহমেদ।

২৭ জানুয়ারি সকালে ড. এম শমশের আলী কোয়ান্টাম কসমো স্কুল এন্ড কলেজ পরিদর্শন করেন। তিনি ক্লাসরুমগুলো ঘুরে ঘুরে দেখেন এবং কোয়ান্টাদের সাথে বেশ আনন্দঘন কিছু সময় কাটান। নিজ হাতে ব্ল্যাকবোর্ডে লিখে তাদের শেখান গণিতের নানা মজার কৌশল। সেখানে তিনি জাতীয় পর্যায়ে জিমন্যাস্টিকসে স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত কোয়ান্টাদের পারদর্শিতা উপভোগ করেন এবং কোয়ান্টাদের উদ্দেশ্যে দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন। সেদিন বিকেলে তিনি কসমো স্কুল আবাসিক মাঠে কোয়ান্টাদের প্যারেড ও ডিসপ্লে পরিদর্শন করেন এবং সালাম গ্রহণ করেন, এরপর কোয়ান্টামম মসজিদে মাগরিবের নামাজ আদায় করেন।

তিন দিনের এ সফরে তিনি লামার সর্বস্তরের কর্মীদের নিয়ে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বিশেষ আলোচনাও করেন। লিংক—
https://video.quantummethod.org.bd/bn/detail/1172456c-956b-11e6-b68f-0b1ba8cad4fd

২০১৪
৭-৯ মার্চ, ২০১৪ কোয়ান্টামম সফর করেন দেশবরেণ্য দুই কৃতি ব্যক্তিত্ব—বাংলাদেশে শিশু চিকিৎসার পথিকৃৎ জাতীয় অধ্যাপক ডা. এম আর খান এবং বিজ্ঞানী, গবেষক, শিক্ষাবিদ আল্লামা ড. এম শমশের আলী। একসাথে এ দুই গুণীজনের এটাই প্রথম কোয়ান্টামম সফর।

তাদের লামা সফরের দ্বিতীয় দিন ৮ মার্চ যাত্রা শুরু করে কোয়ান্টাম কসমো স্কুল ও কলেজের মহাকাশ গবেষণা কার্যক্রম। এটি উদ্বোধন করলেন ড. এম শমশের আলী। এ উদ্যোগে অভিভূত হয়ে এ বরেণ্য বিজ্ঞানী বলেন, সকাল থেকেই বুঝতে পারছিলাম যে, দিনের শেষে একটা কোনো চমক আছে। সত্যিই, মহাকাশ যেমন বিরাট বিস্তৃত, আজকের এ মুহূর্তের এই চমকও আমার কাছে তেমনি অনেক বড়। তিনি আরো বলেন, বিজ্ঞানের যেকোনো শাখায় গবেষণা ও ব্যুৎপত্তি অর্জনের জন্যে চাই গণিতে বিশেষ দক্ষতা, জ্ঞান ও আগ্রহ। আমি স্বপ্ন দেখি, বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় অবদান রাখার পাশাপাশি এ স্কুলের শিক্ষার্থীরা একদিন নাসা-য় কাজ করবে, মহাকাশ গবেষণায় ভবিষ্যতে নেতৃত্ব দেবে। আজ এখানে সীমিত পরিসরে যে মহাকাশ গবেষণা কার্যক্রমের যাত্রা শুরু হলো তার ফল কেবল আমাদের জাতীয় জীবনেই নয়, সারা বিশ্বেই দূরপ্রসারী ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা করবে।

এরপর টেলিস্কোপের মাধ্যমে মহাকাশ দর্শন কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন তিনি। এরপর মহাকাশ অভিযান বিষয়ক দুটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শিত হয়।

ড. এম শমশের আলী এবং অধ্যাপক ডা. এম আর খানের লামা সফরের ভিডিও লিংক—
https://video.quantummethod.org.bd/bn/detail/0483db5e-dbe9-11e3-9c20-00270e0b2b42

লামার কোয়ান্টামমে নির্মিতব্য মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের উদ্বোধনী দিনের বিস্তারিত—
https://quantummethod.org.bd/bn/detail/news/3cb82000-4f3c-11e5-843e-3794b8777de9

আল্লামা ড. এম শমশের আলী বিভিন্ন সময়ে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনে এসেছেন এবং আলোচনা করেছেন। আলোচনায় সহজ ও গভীরভারে তিনি বলেন ইসলাম বিজ্ঞান ও মেডিটেশনের কথা। মানুষের আত্মবিকাশের কথা। তার এ কথাগুলোই উপস্থাপিত হয়েছে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত ইসলাম বিজ্ঞান মেডিটেশন বইটিতে। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত হয় মেডিটেশন বিষয়ক সমৃদ্ধ এ বইটি।

২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ইসলাম বিজ্ঞান মেডিটেশন বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে আল্লামা ড. এম শমশের আলী বলেন—

বিক্ষিপ্ত মনকে সুস্থির করে কোয়ান্টাম মেডিটেশন

কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের নিয়মিত দান আনে কল্যাণ ভিডিও ডকুমেন্টারিতে বক্তব্য দেন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ও ইসলামি চিন্তাবিদ আল্লামা ড. এম শমশের আলী। লিংক—
https://quantummethod.org.bd/bn/detail/video/d43d3200-b01c-11e3-aa07-00270e0b2b42

২০১৭
২০১৭ সালের রমজানে কোয়ান্টাম বুলেটিনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে আল্লামা ড. এম শমশের আলী বক্তব্য—

মানুষকে পরিশুদ্ধ করাই রমজানের উদ্দেশ্য

৪ ডিসেম্বর ২০১৭ কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন আয়োজিত মুক্ত আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন শিক্ষাবিদ, বিজ্ঞানী এবং এদেশে বিজ্ঞানভাবনা প্রসারে অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব অধ্যাপক ড. এম শমশের আলী। লিংক—
https://news.quantummethod.org.bd/bn/news/detail/7416062c-dc05-11e7-87cb-757180d53585

২১ ডিসেম্বর ২০১৭ কোয়ান্টাম আয়োজিত একটি বিশেষ আয়োজনে ড. এম শমশের আলী ‘রবীন্দ্রনাথের ধ্যান ও স্রষ্টাবন্দনা’ বিষয়ে আলোচনা করেন।

২০১৮
৬ জানুয়ারি ২০১৮ তৃতীয়বারের মতো কোয়ান্টামম সফর করেন বিজ্ঞানী, গবেষক, শিক্ষাবিদ আল্লামা ড. এম শমশের আলী। লিংক—
https://video.quantummethod.org.bd/bn/detail/82e18e6a-ab2a-11e9-8fa1-b93bcc789512

১৮ এপ্রিল ২০১৮ কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের অগ্রসর সদস্যদের নিয়ে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে আধুনিক প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহার এবং আসন্ন রমজানে করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করেন ড. এম শমশের আলী। তার বক্তব্যের নির্বাচিত অংশ :

প্রযুক্তির পরিমিত ব্যবহারে সার্থক হোক রমজান

২১ নভেম্বর ২০১৮ ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে শিক্ষাবিদ ও পরমাণুবিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী নবীজীকে (স) নিয়ে একটি বিশেষ আলোচনা করেন। মূল আলোচনাটি পাঁচটি পর্বে বিভক্ত এবং পর্বগুলোর লিংক নিম্নে দেওয়া হলো—
https://quantummethod.org.bd/bn/detail/video/a4c43ad6-8560-11e9-bea5-be04852c826c

২০১৯
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ সোমবার বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে কোয়ান্টাম স্টলে ‘ইসলাম বিজ্ঞান মেডিটেশন’ ও সদ্য প্রকাশিত ‘বিকশিত হোক শত ভাবনা’ বইটিতে পাঠকদের অটোগ্রাফ দেন পদার্থবিজ্ঞানী, ধর্মতাত্ত্বিক ও লেখক ড. এম শমশের আলী।

১ এপ্রিল ২০১৯ কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন আয়োজিত মুক্ত আলোচনায় পদার্থবিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী ‘সুফিজম ও বিজ্ঞান’ বিষয়ে আলোচনা করেন। তুলে ধরা হলো তার আলোচনার নির্বাচিত অংশের অনুলিখন :

ভালবাসার চেয়ে ভালো ভাষা আর হয় না

৫ এপ্রিল ২০১৯ শুক্রবার ঢাকার বাতিঘরে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন প্রকাশিত বিকশিত হোক শত ভাবনা বইটি নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় 'লেখক পাঠক আলাপন'। এতে আলোচনা করেন ড. এম শমশের আলী। লিংক—
https://quantummethod.org.bd/bn/detail/video/3db859aa-bec0-11e9-a3bd-a8cdb871cb2e

২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ সোমবার মুক্ত আলোচনার ৯১ তম পর্বে মুক্ত আলোচনায় বক্তব্য দেন পরমাণুবিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী ও বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের পুরোধা ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ। তাদের বক্তব্যের কিছু অংশ
https://news.quantummethod.org.bd/bn/news/detail/2fbf36da-ce3c-11e9-b837-d1aa06e90d25

২০২০
২৯ জুন ২০২০ করোনাকালে কোয়ান্টাম ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রফেসর ড. এম শমশের আলী লেখা

বিশ্বনেতারা যা পারেন নি, তা-ই করে দেখাল করোনাভাইরাস।

২০২১
বিশ্ব মেডিটেশন দিবস ২০২১ উপলক্ষে শুভেচ্ছা বার্তা প্রদান করেন আল্লামা প্রফেসর ড. এম শমশের আলী
https://www.youtube.com/watch?v=I5rUuLEQeMQ

বিশ্ব মেডিটেশন দিবস ২০২১ উপলক্ষে আয়োজিত প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হন প্রফেসর ড. এম শমশের আলী। বিস্তারিত দেখুন
https://www.youtube.com/watch?v=kjzxQ32MWf0

২১ অক্টোবর ২০২১ কোয়ান্টাম মেথড অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে Words of Wisdom পডকাস্টের ১ম পর্বে আমন্ত্রিত হন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ও ইসলামী চিন্তাবিদ আল্লামা ড. এম শমশের আলী। বিস্তারিত—
https://www.youtube.com/watch?v=MDv2YI9CwZc

২০২২
৮ অক্টোবর ২০২২ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে আয়োজিত বিশেষ মুক্ত আলোচনায় আল্লামা ড. এম শমশের আলী বলেন, ‘সকল সৃষ্টিকে ভালবাসার জন্যেই স্রষ্টা মানুষকে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন’ এটাই নবীজীর (স) শিক্ষা।

২০২৩
টোটাল ফিটনেস দিবস ২০২৩ উপলক্ষ্যে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট পরমাণুবিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী। ভিডিও লিংক—
https://www.youtube.com/watch?v=bVUMkIQS80g

২০২৪
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ বুধবার যাকাতদাতাদের নিয়ে বিশেষ আলোচনা ও দোয়ার প্রোগ্রামে প্রধান অতিথি ছিলেন আল্লামা ড. এম শমশের আলী। বিস্তারিত—
https://quantummethod.org.bd/bn/detail/video/0e8ad2be-d425-11ee-ae1d-d898a5f0342d

জ্ঞানচর্চা ও কর্মপরায়ণতার মতো নৈতিকতার ক্ষেত্রেও তিনি রেখে গেছেন অনবদ্য দৃষ্টান্ত। তার ঘটনাবহুল জীবনের এমনই ছোট্ট অথচ অনুসরণীয় এক গল্প জানতে পড়ুন—

নৈতিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত, ৬৪ বছর পরে যশোর জিলা স্কুলে বই ফেরত

পরামাণুবিজ্ঞানী প্রফেসর ড. এম শমশের আলীর ডাক নাম ছিল শান্তি। বিস্তৃত কর্মজীবন শেষে অনন্ত শান্তিতে পাড়ি দিলেন তিনি। পরিবার-পরিজনসহ অসংখ্য শুভাকাঙ্ক্ষী রেখে গেছেন ড. এম শমশের আলী। পরম করুণাময় তাকে একজন সমর্পিত, সৎকর্মশীল ও সঙ্ঘবদ্ধ মানুষ হিসেবে কবুল করুন। আমরা কোয়ান্টাম পরিবারের এই আমৃত্যু শুভানুধ্যায়ীর অনন্ত প্রশান্তি কামনা করি।

ওনার সম্পর্কে
নাম : আল্লামা ড. এম শমশের আলী
রেজি. নং : 1201/350
পিতা : মরহুম আমীর আলী
মাতা : মরহুমা রহিমা খাতুন
স্ত্রী : সাকেবা আলী
জন্মদিন : ১৯৩৭-১১-২১
কর্ম : বরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী ও গবেষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক, সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয় ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য
মৃত্যুদিবস : ২০২৫-০৮-০৩

Sadakain এ সবাইকে স্বাগতম
31/07/2025

Sadakain এ সবাইকে স্বাগতম

সমস্যা! শারীরিক, মানসিক, পারিবারিক, আর্থিক, শিক্ষা/পেশাজীবনের! সমস্যা যেমনই হোক, সমস্যা কী আপনাকে ঘায়েল করে ফেলে নাকি সম...
30/07/2025

সমস্যা! শারীরিক, মানসিক, পারিবারিক, আর্থিক, শিক্ষা/পেশাজীবনের! সমস্যা যেমনই হোক, সমস্যা কী আপনাকে ঘায়েল করে ফেলে নাকি সমস্যা আপনার কাছে মজার পিঠা?

জীবনের বড় সত্য হচ্ছে নানান রূপে সমস্যা আসবেই। সমস্যার সাথে যখন আমরা টেনশন যোগ করি, তখনই হেরে যাই। আর সমস্যার সাথে যখন মেডিটেশন যোগ করবেন, তখন সমস্যা হবে আপনার কাছে মজার পিঠা, আপনি হবেন সমাধানের অংশ। কোয়ান্টাম মেথড কোর্সে অংশ নিয়ে লাখো মানুষ শিখেছেন সমস্যার অংশ না হয়ে সমাধানের অংশ হওয়া। জীবনকে সাজিয়েছেন নিজের স্বপ্নের রঙে। তারা পেরেছেন, আপনিও পারবেন।

জীবন জয়ের অভিযাত্রার সবচেয়ে প্রয়োজনীয় কৌশলগুলো শিখতে অংশ নিন কোয়ান্টাম মেথড ৪৯৯R ব্যাচে। ১৫,১৬,১৭ ও ১৮ আগস্ট ২০২৫।

#সুস্বাস্থ্য

Address

Dhaka

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801711671858

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Quantum Method BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram