Haniman homeo hall

Haniman homeo hall "HEALTH IS WEALTH"
IT'S HOMEOPATHIC MEDICINE SHOP. ANY KINDS OF CAUSES TETMENT HERE WITH DR.LAXMON CH.MONDAL AND
DR.MITHUN CH.MONDAL.

GERMANY MEDICINE'S AVAILABLE HERE'S .

 #হোমিওপ্যাথি_প্রচারের_স্বার্থে_সবাইকে_পড়ার_জন্য_অনুরোধ_করা_হলোএমুহূর্তে সারা বিশ্বে ভয়াল প্রাণসংহারী থাবা বিস্তার করে গ...
12/04/2020

#হোমিওপ্যাথি_প্রচারের_স্বার্থে_সবাইকে_পড়ার_জন্য_অনুরোধ_করা_হলো
এমুহূর্তে সারা বিশ্বে ভয়াল প্রাণসংহারী থাবা বিস্তার করে গোটা মানবজাতিকে আতঙ্কিত করে রেখেছে করোনাভাইরাস নামের যে জীবাণু, তাকে নির্মূল করতে সক্ষম কোন ওষুধ এখনও আবিষ্কার করতে পারেনি বলে অ্যালোপ্যাথি এর কাছে নাস্তানাবুদ। তাছাড়া এ ভাইরাসের দ্বারা কারও আক্রান্ত হবার ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়ার জন্যে যে প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা, সেটা আমাদের দেশে সুলভ নয়।

অন্যদিকে হোমিওপ্যাথি বাংলাদেশে ইতোমধ্যে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত একাধিক রোগির চিকিৎসায় চমৎকার সাফল্যের স্বাক্ষর রেখেছে। এ চিকিৎসা পদ্ধতিতে রোগের নয়, বরং রোগির চিকিৎসা করা হয়; লক্ষণ অনুযায়ী নির্ধারণ করা ওষুধ সংশ্লিষ্ট রোগিকে শারীরিক এবং/অথবা মানসিক সমস্যা থেকে মুক্ত হতে সক্ষম করে তোলে। তাই কোন জীবাণুঘটিত রোগ নিরাময়ের জন্যে একে দায়ী জীবাণুর দিকে নজর দিতে হয় না এবং সেজন্যে উপরিউক্ত প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষার ঝামেলাও পোহাতে হয় না। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ঘাটতিও মানুষের একটা সমস্যা বলে এ চিকিৎসা ব্যবস্থায় তা পূরণ করার ব্যবস্থাও রয়েছে।

তাই বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের মহামারী দমন করতে বিস্ময়কর চিকিৎসাব্যবস্থা হোমিওপ্যাথি রাখতে পারে স্বস্তিকর অবদান। এক্ষেত্রে এর কার্যক্রম হতে পারে দুই ধরনের: এখনও করোনাভাইরাসের কারণে অসুস্থ না হওয়া যেসব লোকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, সে ক্ষমতা বাড়িয়ে তাদেরকে এ ভাইরাসের আক্রমণ মোকাবিলার যোগ্য করে তোলা এবং ইতোমধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়া লোকেদেরকে চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করা। ব্যাপকভাবে উভয় ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করলে বাংলাদেশে এ মহামুসিবত থেকে রক্ষা পাওয়ার অভিযান পাবে পরম সাফল্য। এদেশের সফলতা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত অন্য দেশগুলোকেও একই উপায় অবলম্বনে উৎসাহিত করবে এবং সারা বিশ্বই বেরিয়ে আসতে পারবে ভয়ঙ্কর দুরবস্থার নাগপাশ থেকে।

যদিও অ্যালোপ্যাথিতে করোনাভাইরাসের নিরাময়ী ওষুধ নেই বলে সারা বিশ্বের মত আমাদের দেশেও এ চিকিৎসা পদ্ধতির চিকিৎসকগণ জীবাণুটিতে আক্রান্তদের কার্যকরী চিকিৎসা প্রদানে অপারগ (এবং তাঁদের অনেকে এধরনের রোগির চিকিৎসা করার ব্যাপারে যৌক্তিকভাবেই অত্যন্ত অনিচ্ছুক), তবুও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কেবল তাঁদেরকেই এ কাজে নিযুক্ত করতে আগ্রহী। অন্যদিকে সক্ষমতা থাকায় হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারগণ করোনাভাইরাসের রোগিদের চিকিৎসা করার সুযোগ পেতে বারবার আবেদন-নিবেদন করলেও কর্তৃপক্ষ তাঁদের কথায় কোন কর্ণপাতই করছে না। করেনাভাইরাসের চিকিৎসাভার হোমিওপ্যাথদের ওপর ন্যস্ত করলে কেবল এর দ্বারা আক্রান্তদেরই উপকার হবে না, বরং আমাদের অ্যালোপ্যাথগণ মুক্তি পাবেন এক চরম সঙ্কট থেকে এবং বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় চলমান অচলাবস্থারও হবে অবসান। যদি ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত সরকারী হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালসহ দেশের সবগুলো হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পাশাপাশি বিভিন্ন শহরে প্রয়োজনীয়সংখ্যক বেসরকারী ক্লিনিককেও করোনাক্রান্তদের চিকিৎসার জন্যে ব্যবহার করা হয়, তাহলে সরকারী ও বেসরকারী অন্য সব হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ডাক্তারগণ আবারও জনসাধারণকে স্বাভাবিকভাবে অন্যান্য রোগের চিকিৎসা দিতে পারবেন।

তাই এমুহূর্তে জাতির বৃহত্তর কল্যাণের লক্ষ্যে করোনাভাইরাস নির্মূলে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যাপকভাবে প্রয়োগের ব্যবস্থা করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশু হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। যদি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনাভাইরাসের চিকিৎসার জন্যে কেবল অ্যালোপ্যাথিক ঔষধ প্রয়োগের নির্দেশনা দিয়ে থাকে এবং তা মেনে চললে আক্রান্তদেরকে সরকারীভাবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা প্রদান সম্ভব না হয়, তাহলে মানবজাতির এ ক্রান্তিকালে সে অন্যায্য নির্দেশনাকে অগ্রাহ্য করে জনগণকে রক্ষা করাই মানবতার দাবী। আমাদের সাহসী নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সেটা ভালভাবেই পারেন। বিশ্বব্যাংককে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে যে বঙ্গবন্ধুকন্যা পদ্মা সেতু নির্মাণ করে চলেছেন, তিনি তাঁর জনগণের স্বার্থে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকেও বুড়ো আঙুল দেখাতে পারবেন।

প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ্য যে, কিছু লোক হোমিওপ্যাথির বিস্ময়কর নিরাময়ী শক্তিকে প্লেসিবো ইফেক্ট হিসেবে অভিহিত করে এবং সিউডোসায়েন্স নাম দিয়ে এ বিস্ময়কর চিকিৎসা পদ্ধতিকে খারিজ করে দিতে চায়। তাদের কথাকে ফালতু তথা হোমিওপ্যাথিকে কার্যকরী প্রমাণ করার জন্যে প্রয়োজনে আমি নিজের ওপর করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসায় ব্যবহার্য হোমিও ওষুধের পরীক্ষা করাব। এজন্যে স্বেচ্ছায় করোনাভাইরাস সংক্রমণের শিকার হয়ে কোয়ারান্টাইনে যাব এবং যখন জীবাণুটিতে আক্রান্ত হবার লক্ষণগুলো আমার মধ্যে দেখা দেবে, তখন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করব। সংক্রমিত হওয়া থেকে সেরে ওঠা পর্যন্ত পুরো ঘটনাপ্রবাহ সম্পর্কে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হালনাগাদ তথ্য জানানো হবে। এর ফলে কেবল বাংলাদেশই নয়, বরং সারা বিশ্ব হোমিওপ্যাথির বিরুদ্ধে চালানো অপপ্রচারের সত্যাসত্য সম্পর্কে নিশ্চিত হবে এবং করোনাভাইরাস নির্মূলে হোমিওপ্যাথির জাদুকরী ভূমিকা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাবে।

আমার এ কথাগুলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নজরে আনার জন্যে সবার সহযোগিতা কামনা করছি।

Health is wealth..... মাদকের আসক্তি নিরাময়ে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাHOMEOPATHIC MEDICINE for Addiction to Drugs, Alcohol, an...
14/09/2019

Health is wealth.....

মাদকের আসক্তি নিরাময়ে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

HOMEOPATHIC MEDICINE
for Addiction to Drugs, Alcohol, and more

আসক্তি কি?
মাদকদ্রব্য বলতে বোঝানো হয় যে,এমন দ্রব্য,যা খেলে নেশা হয়।এগুলো হোল গাঁজা,ফেন্সিডিল,চরস,ভাঙ,গুল, জর্দা,হেরোইন,পেথিদিন,মদ,ইয়াবা ইত্যাদি। যখন কেও এসব দ্রব্যাদির উপর নেশাগ্রস্থ হয়,তখনই তাকে মাদকাসক্ত বলা হয়।
কিভাবে মাদকাসক্ত হয়ঃ
কিশোর-কিশোরীরা কিভাবে নেশাগ্রস্থ হয়
বান্ধু বান্ধবের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে।
বিজ্ঞাপনের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে।
ভুল তথ্য, হতাশা, কৌতূহলবশতঃ।
আদর্শ মনে করে এমন কার দ্বারা প্রভাবিত হয়ে।
স্মার্ট দেখানোর জন্য।

মাদকাসক্তির কুফল বা ক্ষতিকর দিকগুলোঃমাদকদ্রব্য শারীরিক,মানসিক,অর্থনৈতিক,সামাজিক ক্ষতি করে থাকে।

মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতিঃ
শেখার ক্ষমতা এবং কাজের দক্ষতা কমিয়ে দেয়।
বিচার-বিবেচনা, ভুল ঠিক বোঝার করার ক্ষমতা হারিয়ে যায়, সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেনা।
আবেগ নিজের নিয়ন্ত্রণে থাকেনা।
উগ্র আচরণের জন্ম দেয়।
মানসিক পীড়ন বাড়িয়ে দেয়, আত্মহত্যার প্রবণতা দেখা দেয়। স্বাভাবিক জীবন যাত্রা ব্যাহত হয়।

শারীরিক ক্ষতিঃ
মস্তিষ্ক ও শ্বাসযন্ত্রের ক্ষমতা ও শরীরের সূক্ষ্ম অনুভূতি কমিয়ে দেয় এবং স্মৃতি শক্তি কমিয়ে দেয়।
স্বাভাবিক খাদ্য অভ্যাস নষ্ট করে।
যৌন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
এইডস রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
হৃদরোগ সহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।

অর্থনৈতিক ক্ষতিঃ
পরিবারে অর্থনৈতিক চাপ সৃষ্টি হয়।
স্বাস্থ্য সংক্রান্ত খারচ বেড়ে যায়।
কর্মক্ষম জনশক্তি কমে যায়।

মাদকাসক্তির প্রতিরোধ ও এর প্রতিকার কিভাবে করা যায়ঃ

মাদক প্রতিরোধে পরিবার ও সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।পারিবারিক ও সামাজিক সচেতনতা,শিক্ষা, পরিমিত জীবন যাপন, বন্ধু নির্বাচন, দায়িত্বশীলতা ইত্যাদি মাদকাসক্তি প্রতিরোধ ও প্রতিকারের পথ।
মাদকাসক্ত নিরাময়কারী টিমের সদস্যরা হলেন (Team members):
১.মাদক আসক্ত ব্যাক্তি।
২. ব্যক্তিটির পরিবার।
৩. মাদকাসক্ত নিরাময়কারী প্রতিষ্ঠান।

৪. একজন কাউন্সেলর।
৫. ঘনিষ্ঠজন বা বন্ধুবান্ধব।

প্রাথমিক অবস্থায় (মাদকাসক্ত শুরুর প্রথম ৩ থেকে ৬ মাসের মধ্যে যদি মাদকাসক্ত নিরাময়ের পরিকল্পনা নেয় যায় তবে খুব ভাল ফলাফল হয়।তবে কয়েক বছর যাবত মাদকাসক্তিও নিরাময় সম্ভব।
মাদকাসক্ত নিরাময়ের তিন রকম চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে (Medical Procedures):
ক. শুধুমাত্র ঔষধ সেবনের মাধ্যমে (Anti drug medicine)
খ. ঔষধ ও মানসিক স্বাস্থ্য চিকিৎসার মাধ্যমে ( Medicine and Counseling service)
গ. নিরাময় কেন্দ্রে থেকে ঔষধ ও মানসিক স্বাস্থ্য চিকিৎসার মাধ্যমে ( In house Medicine and counseling service)
একজন মাদকাসক্ত রোগী চিকিৎসা নেয়ার সময়ে পরিবার যেহেতু নিরাময়কারী টিমের সদস্য তাই পরিবারেরও বেশ কিছু দায়িত্ব রয়েছেঃ
প্রথমতঃ পরিবারের লোকজন একত্রে মাদকাসক্তি নিরাময় নিয়ে পড়াশুনা করবেন বা তথ্য সংগ্রহ করবেন। কারণ তথ্য না জানা থাকার কারণে ঘাবড়ে গিয়ে পরিবারের পরিবেশ ও শান্তি বিনষ্ট হয়।পরিবারটি সমাজের চোখে নিজেকে ছোট মনে করে হীনমন্যতায় ভুগে।
দ্বিতীয়তঃ মাদকাসক্ত ব্যক্তিটিকে ‘Addict’ বা ’নেশাখোর’ বলে গালমন্দ না করা।প্রত্যেকের ভুল আছে। আপনার পরিবারের এই সদস্যটিও ভুলের ঊর্ধ্বে নয়।তাই দোষারোপ না করে তার ভুলগুলো শুধরে নিতে তাকে সহযোগিতা করুন।
তৃতীয়তঃ মাদকাসক্ত নিরাময়ের চিকিৎসা পদ্ধতি অনুযায়ী নিয়ম মানা এবং খাদ্যাভ্যাস ও জীবন-যাপনের পরিবর্তনের ব্যাপারে ব্যক্তিটিকে সহযোগিতা করুন এবং উৎসাহ দিন।
চতুর্থতঃ চিকিৎসা পদ্ধতি অনুযায়ী একজন দক্ষ ডাক্তারের কাছে নিয়মিত কাউন্সেলিং নেয়া।

মাদকের আসক্তি নিরাময়ে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা(Homeopathic treatment for cure of drug addiction)

মদ,গাঁজা,হিরোইন,ফেনসিডিল ইত্যাদি নেশাকর ড্রাগ যারা দীর্ঘদিন থেকে খেয়ে আসছেন,তাদের পক্ষে এগুলো হঠাৎ করে বন্ধ করা সম্ভব নয়।কারণ এতে শরীরে কিছু মারাত্মক অসুবিধার সৃষ্টি হয়।এই জন্য এসব ড্রাগ সেবনের পরিমাণ প্রতি সপ্তাহে একটু একটু করে কমিয়ে দিতে হবে।এভাবে আস্তে আস্তে তাদের পরিমাণ কমাতে কমাতে একেবারে বন্ধ করে দিতে হবে।পাশাপাশি ড্রাগের পরিমাণ কমানোর ফলে শরীরে যে-সব অসুবিধার সৃষ্টি হয়,সেগুলো দূর করার জন্য ঔষধ খেতে হবে।দীর্ঘদিন নেশা করার পর চেষ্টা-তদ্বির করে পরবর্তীতে সেটি বন্ধ করতে সক্ষম হলেও সেই নেশার প্রতি অনেক বছর পরও একটা মারাত্মক আকর্ষণ থেকেই যায়।ফলে সুযোগ পেলে সেই নেশা আবারও শুরু করে দিতে পারেন।এজন্য নতুন কোন ভালো বিষয়ে নেশা সৃষ্টি করা দরকার।
যেমন স্বামী স্ত্রী সন্তানদের ভালোবাসা,জ্ঞান অর্জনের নেশা,ইবাদতবন্দেগী,ভিডিও গেম,মানবসেবা,ছবিআঁকা, কমপিউটার,ফটোগ্রাফি,তাবলীগ,ইন্টারনেট ব্রাউজিং ইত্যাদি ইত্যাদির নেশা সৃষ্টির মাধ্যমে অতীতকে
ভুলে থাকার চেষ্টা করতে হবে।

মাদক সেবিদের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ

Avena Sativa : হিরোইন,প্যাথেডিনের নেশা দূর করতে এভেনা সেটাইভা একটি শ্রেষ্ট ঔষধ।যারা হিরোইন বেশী পরিমাণে খান,তারা ধীরে ধীরে ইহার মাত্রা কমিয়ে আনুন এবং পাশাপাশি এভেনা স্যাটাইভা পনের ফোটা করে রোজ তিনবেলা করে খেতে থাকুন।পক্ষান্তরে যারা অল্প পরিমাণে হিরোইনপ্যাথেডিন নেন,তারা এগুলো পুরোপুরি বন্ধ করে দিন এবং তার বদলে এভেনা স্যাটাইভা পঞ্চাশ ফোটা করে রোজ তিনবেলা খান।এতে কোন শারীরিক সমস্যা হবে না।সাধারণত এসব মাদকদ্রব্য হঠাৎ করে বন্ধ করে দিলে শরীরে যেসব মারাত্মক সমস্যা(withdrawal symptoms) দেখা দেয়,এভেনা সেটাইভা সেগুলোকে সফলতার সাথে সামাল দিতে পারে। এটি মাদার টিংচার (Q) শক্তিতে এবং আধা গ্লাস হালকা গরম পানিতে মিশিয়ে খাবেন।

Asarum europaeum :এসারাম ইউরোপেরাম শরীরের ওপর মদ ফেনসিডিলের প্রভাব কমিয়ে মদ্যপানের নেশা ছাড়তে সাহায্য করতে পারে।নিম্নশক্তিতে (Q,৩,৬ ইত্যাদি) ৫ থেকে ১৫ ফোটা করে রোজ তিনবার খেতে পারেন।হ্যাঁ,প্যাথেডিন,হিরোইনের নেশা ছাড়াতেও এটি একই মাত্রায় ব্যবহার করতে পারেন।

Nux vomica :মদ ফেনসিডিল দীর্ঘদিন সেবনে শরীরের যে ক্ষতি হয়,নাক্স ভমিকা তাকে পুষিয়ে দিতে পারে।
পাশাপাশি এটি মদফেনসিডিলের নেশা ছাড়তে ব্যবহার করতে পারেন।মাত্রা হবে নিম্নশক্তিতে(Q,৩, ৬ ইত্যাদি) ৫ থেকে ১০ ফোটা করে রোজ তিনবার।

Sulphuricum acidum : সালফিউরিক এসিড ঔষধটি মদ-ফেনসিডিলের নেশা ছাড়তে একটি অসাধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ঔষধ।সাধারণত দু’চার দিন খাওয়ার পর থেকেই মাদকাসক্ত ব্যক্তি মদ-ফেনসিডিলের প্রতি আকর্ষণ হারিয়ে ফেলে।নিম্নশক্তিতে (Q, ৩, ৬ ইত্যাদি) ৫ থেকে ১০ ফোটা করে রোজ তিনবার দুই থেকে কয়েক সপ্তাহ খেতে পারেন।এমনকি নেশায় আসক্ত ব্যক্তি যদি ঔষধ খেতে না চায়,তবে তার মদ বা ফেনসিডিলের সাথে মিশিয়ে খাওয়ালেও কাজ করবে।তাছাড়া পানি,চা,দুধ ইত্যাদির সাথেও মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন।

Natrum Phosphoricum : নেট্রাম ফস ঔষধটি মরফিন, প্যাথেডিন এবং হিরোইনের নেশা বন্ধ করতে সাহায্য করে থাকে।নেট্রাম ফস নিম্মশক্তিতে (Q, ৩, ৬) দশ ফোটা করে রোজ তিনবার করে খেতে থাকুন এবং উল্লেখিত নেশাসমূহ প্রতি সপ্তাহে ধীরে ধীরে কমাতে থাকুন।তারপর এক সময় একেবারে বন্ধ করে দিন। দীর্ঘদিন সেবনের পর এসব নেশাদ্রব্য বন্ধ করলে শরীরের যে-সব সমস্যা হতে পারে,নেট্রাম ফস সেগুলোকে দূর করে দিবে।

Staphisagriaঃবিড়ি-সিগারেট অর্থাৎ ধূমপানের নেশা ছাড়াতে স্টেফিসেগ্রিয়া একটি শ্রেষ্ট ঔষধ।এটি ধূমপানের প্রতি আকর্ষণ কমিয়ে দিয়ে সেটি বন্ধ করতে সাহায্য করে।
নেট্রাম মিউর (Natrum Mur)ঃঅত্যন্ত লবনপ্রীয় রোগীর এলকোহল পানের মাধ্যমে অসুস্থ হলে,শরীর স্বাস্হ্যহীন হলে সেই ভগ্ন স্বাস্হ্য ফিরাতে অলৌকিক কাজ করে।রক্তের কোষ উৎপাদন,অ্যালবুমিন এবং কোষের নিয়ন্ত্রণ বাড়ানোর জন্য নেট্রাম মিউরের ক্ষমতা রয়েছে।দীর্ঘকাল ধরে অ্যালকোহল আসক্ত হয়েছে বা বিষণ্নতার শিকার হয়ে পড়েছে এমন লোকেরা সাধারণত নেট্রাম মিউর মাধ্যমে আরোগ্য পেতে সহায়তা পাবেন।
টেবেকাম(tabacum)ঃ নামক ঔষধটিও ধূমপানের নেশা দূর করতে সাহায্য করে।এটিও একই নিয়মে খেতে পারেন।ধূমপানের নেশা ছাড়াতে আরেকটি উৎকৃষ্ট ঔষধ।

আর্সেনিক এলবম Arsenicum Arsenicum ঃ দীর্ঘ সময়ের জন্য অ্যালকোহলের উপর নির্ভরশীল যে কেউ আর্সেনিকাম ব্যবহার করে আরোগ্য লাভ করতে পারেন,বিশেষ করে যদি তারা উদ্বেগ পূর্ণমন,অস্হিরতা, মৃত্যুভয় বিদ্যমান থাকে তাদের জন্য আর্সেনিক এলবম উপযোগী।
ক্রোটালাস হরিডাসঃএলকোহলের নেশা থেকে মুক্তির জন্য ক্রোটেলাস একটি প্রয়োজনীয় ঔষধ।ক্রোটেলাসের নির্বাচক লক্ষণ যে এলকোহল সেবি রোগীর মাঝে পাওয়া যাবে তাকে প্রয়োগ করলে সে সুস্হ্য হবেন।
অতিরিক্ত চা পানের নেশা দুর করেঃ1.Thuja 2. China 3. Selenium।ইয়াবার জন্য Avena sativa Q আর গাজার জন্য Cannabis indica Q ঔষধটি খেতে পারেন।নিম্নশক্তিতে রোজ ২ বার করে খেতে পারেন।আলফালফা (Alfalfa Q) ঔষধটি সাতদিন খাবেন তারপর এভেনা সেটাইভা (Avena sativa Q) ঔষধটি সাতদিন খাবেন।এই হোমিও ঔষধ দুইটি এভাবে একটার পর আরেকটা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ৩ মাস খাবেন । ২০ ফোটা করে প্রতিদিন দুইবেলা আধা গ্লাস পানিতে মিশিয়ে খাবেন।

মাদক আসক্তির হাত হতে পরিত্রাণ পেতে চিকিৎসার পাশাপাশি মানসিক স্বাস্হ্যের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।মাদকাসক্ত রোগীর সাথে ভালো আচরণ করা উচিত।কেবলমাত্র চিকিৎসার উপর নির্ভর না করে রোগীর মানসিক দিকে সহায়তা,সেবা,আদর-সোহাগ ও পূর্বাসন করা প্রয়োজন।রোগীর মনে সাহস যোগানো,আনন্দঘন পরিবেশে বসবাস, ভালো কোন কাজের সাথে সমপৃক্ত করা জরুরী।সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো মাদক সেবন প্রতিরোধ করা।আমাদের সমজে হতে মাদকতে নির্মুল করা।মাদকাসক্ত রোগীর চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথিক ঔষধ অত্যন্ত কার্যকর।অতএব বিলম্ব না করে মাদক সেবিকে একজন দক্ষ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের নিকট চিকিৎসা করান।এতে রোগী দ্রুত ও অল্প খরচে আরোগ্য লাভ করবে সহজেই কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া ছাড়া।

🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩Honorable tribute to Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
15/08/2019

🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
Honorable tribute to Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏

05/06/2019
পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমের প্রয়োজনীয়তা:১। মন শান্ত থাকে, ফলে দুশ্চিন্তা কম হয়। অর্থাৎ মানসিক বিকাশ ত্বরান্বিত হয়।২। মেজাজ  ভা...
21/04/2019

পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমের প্রয়োজনীয়তা:
১। মন শান্ত থাকে, ফলে দুশ্চিন্তা কম হয়। অর্থাৎ মানসিক বিকাশ ত্বরান্বিত হয়।
২। মেজাজ ভাল থাকায় জীবনের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করে কাজে উৎসাহ জোগায়।
৩। শরীরে হরমোন ক্ষরণ ঠিকমত হয়, ফলে শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
৪। দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৫। মুখের লাবণ্যতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
৬। হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, কিডনি, লিভার সমস্যা, দৃষ্টিশক্তি জনিত সমস্যা, মাইগ্রেনের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ-এর মত নানা রোগ থেকে মুক্তি মেলে।
৭। দেহের ক্লান্তি, ঝিমানোভাব, অবসাদ, দুর্বলতা অনুভব হয় না।
৮। হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
৯। চোখের নিচের কালি (ডার্ক সার্কেল), বয়স বাড়ার ছাপ, চুল পরা, ত্বকের নানা রকম সমস্যা, ক্ষুধামন্দার মত নানা শারীরিক সমস্যা দূর করে।
১০। স্মৃতিশক্তি দীর্ঘস্হায়ী করে।
১১। রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

* ঠিক মতো ঘুম না হলে নানা রকম শারীরিক বিপর্যয়ের ফলে আমাদের আয়ুও কমে যায়। তাই শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে, শারীরিক ও মানসিক কর্মক্ষমতাকে বজায় রাখতে সঠিক সময়ে, নিয়মিত এবং পরিমিত ঘুমের অভ্যাসটি বজায় রাখুন।
কতক্ষণ ঘুমানো উচিত? :
জন্মের পর থেকে মোটামুটি ১২ মাস বয়স পর্যন্ত ১২-১৬ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন।
১ বছর থেকে ২ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের দিনে ১১-১৪ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন।
৩ বছর থেকে ৫ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের দিনে ১০-১৩ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন।
৬ বছর থেকে ১২ বছর বয়স পর্য্যন্ত শিশুদের দিনে ৯-১২ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন।
১৩ বছর থেকে ১৮ বছর বয়সে সাধারণত দিনে ৯-১২ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন।
১৮ বছর ও তার উর্ধে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের দিনে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন।

🌻🎡🌹🕊️🕉️🌼🎏 🌄পুরানো সব স্মৃতি করে ফেল ইতি.......👋পুরানো সব কষ্ট করে ফেল নষ্ট.পুরানো সব বেদনা আর মনে কিছু রেখ না❌✖️❎🚫সব কিছ...
15/04/2019

🌻🎡🌹🕊️🕉️🌼🎏 🌄
পুরানো সব স্মৃতি করে ফেল ইতি.......👋
পুরানো সব কষ্ট করে ফেল নষ্ট.
পুরানো সব বেদনা আর মনে কিছু রেখ না❌✖️❎🚫
সব কিছু মুছে ফেল মন থেকে স্বাগত জানাও 🤝
তাকাও নব-সূর্যের দিকে🌤️
💥সূর্যটা হাসে🌅
তোমায় ভালবাসে💚
সবাইকে আমি জানাই
নতুন বছরের শুভেচ্ছা ।
💐💐শুভ নববর্ষ 💐💐

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক "ডাঃক্রিশ্চিয়ান ফ্রেডরিক স্যামুয়েল হ্যানিম্যান"আজ থেকে ২৬৪ বৎসর পূর্বে ড্রেসডেন শহর থ...
10/04/2019

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক
"ডাঃক্রিশ্চিয়ান ফ্রেডরিক স্যামুয়েল হ্যানিম্যান"
আজ থেকে ২৬৪ বৎসর পূর্বে ড্রেসডেন শহর থেকে ১২ মাইল উত্তর পশ্চিমে জার্মানির স্যাক্সনী রাজ্যের এলব (Elbe) নদীর তীরে ক্ষুদ্র শহর মিশেন (Meissen) এর শহরতলির Eck-haus নামের একটি ত্রিতল বাড়িতে ১৭৫৫ সালের ১০ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেছিলেন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা শাস্ত্রের জনক ডাঃক্রিশ্চিয়ান ফ্রেডরিক স্যামুয়েল হ্যানিম্যান।
ডাঃ ক্রিশ্চিয়ান ফ্রেডরিক স্যামুয়েল হ্যানিম্যানের শুভ জন্মদিনের শুভেচ্ছা.....
💐🌹💐🌹💐🌹💐🌹

10/04/2019

১. ভুলঃ কোমর ব্যথা মানে কিডনি রোগ!
নির্ভুলঃ কিডনি রোগে প্রস্রাব কমে যায়, খাওয়ার রুচি কমে যায়, বমি বমি লাগে, মুখ ফুলে যায়!
২. ভুলঃ ঘন ঘন প্রস্রাব মানেই ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগ!!
নির্ভুলঃ ডায়াবেটিস হলে প্রথম অনুভূতি হল- এতো খেলাম, তবুও কেন শক্তি পাইনা, এছাড়া ওজন কমে যায়, মুখে দুর্গন্ধ হয়, ঘা শুকাতে চায়না!
৩. ভুলঃ ঘাড়ে ব্যথা মানেই প্রেসার!
নির্ভুলঃ প্রেসার বাড়লে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন উপসর্গ পাওয়া যায় না! একটু অস্বস্তিকর অনুভুতি হয় মাত্র।
৪. ভুলঃ বুকের বামে ব্যথা মানে হার্টের রোগ!
নির্ভুলঃ হার্টের রোগে সাধারণত বুকে ব্যথা হয় না। হলেও বামে নয়তো বুকের মাঝখানে ব্যথা হয়... হার্টের সমস্যায় সাধারণত বুকের মাঝখানে চাপ চাপ অনুভূতি হয়, মনে হয় বুকের মাঝখানটা যেন কেউ শক্ত করে ধরে আছে!!
৫. ভুলঃ মিষ্টি খেলেই ডায়াবেটিস হয়।
নির্ভুলঃ ডায়াবেটিস হরমোনাল অসুখ। অগ্ন্যাশয় ঠিকমত কাজ না করলে ডায়াবেটিস হয়। তাই মিষ্টি খাওয়ার সাথে এই রোগ হবার সম্পর্ক নেই। কিন্তু ডায়াবেটিস হয়ে গেলে মিষ্টি খেতে হয় না।
৬. ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে বেশি পানি খেলে পায়ে পানি আসে।
নির্ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে প্রোটিন কম খেয়ে, কার্বোহাইড্রেট বেশি খেলে পায়ে পানি আসে। তাই প্রোটিন বেশি বেশি খেতে হয়।
৭. ভুলঃ এক্সক্লুসিভ ব্রেস্ট ফিডিং করাকালীন বেবির (৬মাসের আগে পানিও খাওয়ানো যায় না একারণে) ডায়রিয়া হলে, মা স্যালাইন খেলেই বেবিরও চাহিদা পূরণ হয়ে যায়।
নির্ভুলঃ মা খেলেই বাচ্চার চাহিদা পূরণ হয় না... বেবিকেও স্যালাইন খাওয়াতে হয়।
৮. ভুলঃ দাঁত তুললে চোখের আর ব্রেইনের ক্ষতি হয়।
নির্ভুলঃ দাঁত তোলার সাথে চোখের আর ব্রেইনের কোনো সম্পর্ক নেই। দাঁত, চোখ, মাথার নার্ভ সাপ্লাই সম্পূর্ণ আলাদা।
৯. ভুলঃ মাস্টারবেশন করলে চোখের জ্যোতি কমে যায়!
নির্ভুলঃ ভিটামিন এ জাতীয় খাবার না খেলে চোখের জ্যোতি কমে যায়।
১০. টক/ ডিম/ দুধ খেলে ঘা দেরীতে শুকায়।
নির্ভুলঃ টক/ ডিমের সাদা অংশ/ দুধ খেলে ঘা তাড়াতাড়ি শুকায়।
১১. ভুলঃ অস্বাভাবিক আচরন, ভাংচুর, পাগলামি মানেই জ্বিন ভুতে ধরা!!!
নির্ভুলঃ এটা বাইপোলার ডিসঅর্ডার, সিজোফ্রেনিয়া, হ্যালুসিনেশন।
১২. ভুলঃ তালু কাটা, এক চোখ, কপালে চোখ, বাঘের মত ডোরাকাটা দাগ নিয়ে জন্ম গ্রহন করা বাচ্চা কিয়ামতের আলামত, আল্লাহর গজব, বাঘের বাচ্চা।
নির্ভুলঃ মানুষের পেট থেকে বাঘের বাচ্চা হয় না আর কিয়ামতের আলামত বা গজব বাচ্চাদের উপর আসে না। এসব জিনগত রোগ বা জন্মগত রোগ।
১৩. ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রণ, ক্যালসিয়াম এসব খেলে বাচ্চা বড় হয়ে যায়। তাই গাইনী ডাক্তার সিজার করার জন্য এগুলা প্রেসক্রাইব করে....
নির্ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রণ, ক্যালসিয়াম না খেলে গর্ভস্থ বেবির নিউরাল টিউব ডিফেক্ট হয়।
১৪. ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে সাদাস্রাব হলে ফ্লুইড কমে যায়।
নির্ভুলঃ White discharge এবং Amniotic fluid সম্পূর্ণ আলাদা দুটো ফ্লুইড.. একটার সাথে আর একটার কোনো সম্পর্ক নেই।
১৫. বাচ্চা না হওয়া মানেই বন্ধ্যা নারী।
নির্ভুলঃ বন্ধ্যা, নারী এবং পুরুষ উভয়ই হতে পারে।।
_______________________
এ ধরণের আরো অনেক ধরণের গুজব বা কুসংস্কার আমাদের সমাজে প্রচলিত, যেগুলোর কোনো ভিত্তি বা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই।
_______________________
বিঃদ্রঃ আমাদের পোষ্টগুলো যদি আপনাদের ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

13/02/2019
মানুষের জীবনে চাওয়ার শেষ নেই স্বপ্নের সমাপ্তি নেই...... আকুলতার অন্তি নেই.... আমার চাওয়া আমার দেখা স্বপ্ন.... আমার সব আক...
18/11/2018

মানুষের জীবনে চাওয়ার শেষ নেই স্বপ্নের সমাপ্তি নেই......
আকুলতার অন্তি নেই....
আমার চাওয়া আমার দেখা স্বপ্ন....
আমার সব আকুলতা শুধু
আমার জীবন শুধু আমার পরিবারকে ঘিরে॥
@ Dhaka Division

Address

BHANGA BAZAR. BHANGA. FARIDPUR
Dhaka
7830

Opening Hours

Monday 09:00 - 19:00
Tuesday 09:00 - 19:00
Wednesday 09:00 - 19:00
Thursday 09:00 - 19:00
Friday 08:00 - 19:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 18:00

Telephone

+8801316085005

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Haniman homeo hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Haniman homeo hall:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category