DR. M. ABDUR RAHIM

DR. M. ABDUR RAHIM Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from DR. M. ABDUR RAHIM, Doctor, সাফা-মরওয়া হ‌োমিও হলথ ক‌েয়ার স‌েন্টার , 29 , Kazi Nazru Islam Avenue, Shamsuzzoha Market, Bangla Motor, Dhaka.

স্বাস্থ্য কথা°´°´°´°´°´°´°´°´´°´°´°´°ডালিম••••••••••••পুষ্টিপ্রদ ফল মনে না করায় অনেকের ফল তালিকার নিচের দিকেই স্থান পায...
18/09/2018

স্বাস্থ্য কথা
°´°´°´°´°´°´°´°´´°´°´°´°

ডালিম
••••••••••••

পুষ্টিপ্রদ ফল মনে না করায় অনেকের ফল তালিকার নিচের দিকেই স্থান পায় ডালিম। কিন্তু প্রকৃত অর্থে ডালিম অত্যন্ত উপাদেয় ও উপকারী ফল।

ডালিম অ্যান্টি অক্সিডেন্টের বিশাল ভাণ্ডার। এ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আমাদের দেহ কোষকে দারুণভাবে মুক্ত রাখে। ফলে আমরা অসময়ে বুড়িয়ে যাই না। রক্তপ্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে ডালিম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এক্ষেত্রে ডালিমের অ্যান্টি অক্সিডেন্টে রংয়ের থিনারের মতো কাজ করে। বাজে খাদ্যাভ্যাস ও কোলেস্টেরলের কারণে রক্তনালীর দেয়াল শক্ত হয় ও তার ভেতরে ব্লকেজ দেখা দেয়। ডালিম কম ঘনত্বের লিপ প্রোটিন ও খারাপ কোলেস্টেরলের অক্সিডাইজিং প্রতিরোধ করে। ডালিম রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়িয়ে রক্তপ্রবাহ সাবলীল রাখে। আরথ্রাইটিস ও ইরকটাইল ডিসফাংশন প্রতিরোধে এটি সহায়ক। দুটি আলাদা গবেষণায় দেখা গেছে ‘প্রোস্টেট ক্যান্সার’ ও হৃদরোগের চিকিৎসায় ডালিমের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। এটি ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি কমিয়ে তাদের মৃত্যু ত্বরাণ্নিত করে। তবে এটাও সত্য যে ডালিম হৃদরোগীদের চিকিৎসায় ব্যাঘাত ঘটাতে পারে
(Pomegranate Juice ma Jreact to a heast patient medication)।

স্বাস্থ্য কথা•°•••°•••°•••°•••°•••°•••°•••ডুমুর‌ের উপকার‌িতা :-------------------------------------------------------ডুম...
18/09/2018

স্বাস্থ্য কথা
•°•••°•••°•••°•••°•••°•••°•••

ডুমুর‌ের উপকার‌িতা :
-------------------------------------------------------

ডুমুর আদিকাল থেকেই ভেষজ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। ডুমুরের পাতা প্রসূতি ঘরে রাখার বিধান আদিকালের। আমাদের দেশে সাধারণত দু’ধরনের ডুমুর দেখা যায়;

যথা ---

কাকডুমুর ও যজ্ঞ ডুমুর।

কাকডুমুরের পাতা যজ্ঞডুমুরের পাতা থেকে বড় ও বেশি খসখসে। তাই একে খরপত্রীও বলে। এ ছাড়া রয়েছে বরাডুমুর। জয়া ডুমুর ও কালিফোর্নিয়ান ডুমুর (আঞ্জির নামে পরিচিত) ইত্যাদি। ডুমুর দামে সস্তা, কিন্তু তরকারি খুবই পুষ্টিকর। এ দেশের হিন্দুদের ঘরে এটি খুবই সমাদৃত ও বহুল প্রচলিত তরকারি হলেও স্বাস্থ্য সচেতনতার অভাবে মুসলমান ঘরে এটি যথার্থ দাম পায় না। তা ছাড়া ডুমুর কুটতে বেশি সময় লাগে বলে আজকের ব্যস্ততার দিনে এটির ব্যবহার কমে যাচ্ছে। কিন্তু সস্তায় এমন টনিক ও স্বাদু খাবার আর নেই। ভেষজগুণেও এটি ভরপুর। কাকডুমুর শ্বেতী রোগের মহৌষধ। চরকের মতে ‘শ্বিত্রে স্নংসনমগ্র্যং মলপুরস ইষ্যতে সগুড় অর্থাৎ শ্বৈতী রোগে প্রধান কাজ হলো এমন কিছু খাওয়া যেন মলপুর (ডুমুর) কাজ সাধন হয়; এর জন্য মলপু ফলের রস ও একটু গুড় খাবে। চক্রদত্তের মতে, এটি কাকডুমুর ভগন্দর ফাটিয়ে দেয়, বিষাক্ত পুঁজ ও রক্তক্ষরণ করিয়ে তা সারিয়ে দেয়। চরক সংহিতায় বর্ণনা আছে যে, এ ফলটি কাঁচা ও পাকা অবস্থায় কৃশতা সারায়, এটি গুরুপাক ও শীতবীর্য; রক্তপিত্তে বিশেষ উপকারী। ভাবপ্রকাশের মতে এটি শ্বেতী ও রক্তপ্রদর সারায়।

কাকডুমুর ধারক, কামোদ্দীপক, রক্তপরিষ্কারক, তবে বাতকর; বমনকারক। এর ছালের ক্বাথ সোরিয়াসিস, পাণ্ডু (জন্ডিস) ও কামলারোগ ও রক্তপিত্তে (নাক, মুখ দিয়ে রক্ত পড়া) উপকারী। জ্বর নিবারণের জন্য এর ছালের গুঁড়ো ১-২ গ্রাম মাত্রায় দিনে তিন-চার বার খাওয়াতে হয়। অল্প মাত্রায় খেলে এটি টনিকের কাজ করে। ফলের গুঁড়ো গরম পানিতে মিশিয়ে বাগীতে পুলটিশ দিলে উপকার হয়। কারো কারো মতে, কাকডুমুরের ফল খেলে অকালে গর্ভপাত নিবারণ হয়। অনেকে দুধ ঘন করার জন্য গরু-মহিষকে ডুমুরের ফল খাওয়ায়। নিচে কাকডুমুরের ভেষজ ব্যবহারবিধি দেয়া হলো।

ভস্মকাগ্নি :
একে লোকজ কথায় বলে খাই-খাই করা রোগ। এ রোগের উৎপত্তি বায়ুধিকার প্রধান অগ্নিমান্দ্যে এবং এর চিকিৎসা না করলে কৃশতা রোগ অনিবার্য। এ রোগ হলে কাকডুমুরের ফলের রস ২ চা-চামচ করে প্রতিদিন এক-দুই বার করে খেলে দুই-তিন দিনেই ফল দেখা যায়।

অপুষ্টিজনিত কৃশতা :
এ ক্ষেত্রে পাকা কাকডুমুর কেটে পোকা আছে কি না দেখে নিয়ে তারপর রোদে শুকাতে হবে। এরপর প্রতি ৫ গ্রাম মাত্রায় আধাকাপ দুধ ও ২ কাপ পানিতে সিদ্ধ করে আন্দাজ আধা কাপ থাকতে নামিয়ে ডুমুরসহ সে পানি খেতে হবে।

শোথে অপুষ্টি :
এ ক্ষেত্রে কাকডুমুরের পাকা ফলের রস ২ চা-চামচ মাত্রায় একটু গরম করে প্রতিদিন একবার অথবা দুইবার খেতে হবে। এতে বুকের দুর্বলতাও কমবে, শোথও সারবে।

রক্তপিত্ত :
পাকা কাকডুমুর ছোট হলে ৩টি, বড় হলে ২টি পানিতে মিশিয়ে নিংড়ে পাতলা ন্যাকড়ায় ছেঁকে ওই পানি দিনে ২-৩ বার খেলে ২-৩ দিনের মধ্যে রক্ত ওঠা বন্ধ হবে, গলার সুড়সুড়ি ও কাশি থাকবে না।

প্রদর :
রক্ত ও শ্বেতপ্রদরে কাকডুমুর গাছের কাঁচা ছাল ১০ গ্রাম একটু থেঁতো করে ৩ কাপ পানিতে সিদ্ধ করার পর আন্দাজ এক কাপ থাকতে নামিয়ে, ছেঁকে ওই পানি সকাল ও বিকেলে খেতে হবে। এর দ্বারা রক্তপ্রদরও সারবে। শ্বেতপ্রদরও কিছু দিন ধরে ব্যবহার করলে সারবে। তবে এ ছালসিদ্ধ পানি দিয়ে ধুয়ে দিলে এ রোগ তাড়াতাড়ি সারবে।

পেটের দোষ :
পেটের দোষ যদি বারো মাসই চলে, তবে সে ক্ষেত্রে কাকডুমুর গাছের গোড়ার দিকে শুকনো ছাল, ১০ গ্রাম নিয়ে একটু থেঁতলে ৪ কাপ পানিতে সিদ্ধ করার পর এক কাপ থাকতে নামিয়ে ছেঁকে সে পানি সকাল ও বিকেলে ২ ভাগ করে খেতে দিতে হবে।

শ্বেতী রোগ :
শ্বেতী রোগের বেলায় পেটের দোষের নিয়মে খেলে ধীরে ধীরে দাগগুলোর রঙ স্বাভাবিক হতে শুরু করবে। ডুমুরের তরকারিও খেতে হবে। চিকিৎসা শুরু হলে দাগের জায়গায় প্রদাহ বা জ্বালা শুরু হলে কয় দিন খাওয়া বন্ধ রাখতে হবে।

চামড়ার বিবর্ণতা :
যেকোনো কারণে চামড়ার রঙ বদলে গেলে অর্থাৎ অন্য রকম হয়ে গেলে কাকডুমুর সিদ্ধ পানিতে (কাঁচা ডুমুর অথবা ছাল) ১০-১৫টি চামড়াটা ধুয়ে ফেলতে হবে। এ ছাল বা ফল থেঁতলে নিয়ে ৪ কাপ পানিতে সিদ্ধ করে ১ ভাগ থাকতে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে ব্যবহার করতে হবে। ১৫-২০ দিন ধরে এভাবে ব্যবহার করলে রঙ স্বাভাকি হবে।

দূষিত ক্ষত :
পচা বা দূষিত ঘা, তা নতুন বা পুরাতন হোক, ২০ গ্রাম কাকডুমুরের ছাল সিদ্ধ পানিতে ধুলে পচাটা সেরে যাবে। এতে ৫-৬ কাপ পানিতে ছাল নিয়ে সিদ্ধ করে এক-দেড় কাপ থাকতে নামিয়ে ব্যবহার করতে হবে।

ঋতুস্রাব :
মেয়েদের অতিরিক্ত ঋতুস্রাব হলে কচি ডুমুরের রস মধু মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। এটি দুধ ও চিনি মিশিয়ে খেলেও চলে।

রক্তপিত্ত বা মুখ দিয়ে রক্ত ওঠা :
এতে কচি ডুমুরের রসে মিছরি মিশিয়ে দিনে ২ বার করে খেতে হবে (১ চা-চামচ রসে আধা চা-চামচ মিছরির গুঁড়ো। তাতে মুখ দিয়ে রক্ত ওঠা বন্ধ হবে, এটা ৩-৪ দিন খেতে হয়।

আমাশয় :
এ রোগে কাকডুমুরের পাতার একটি কুঁড়ি আতপ চালের সাথে চিবিয়ে খেলে রোগের উপশম হয়। এভাবে তিন দিন খেতে হবে। তা ছাড়া গাছের ছাল থেঁতলে নিয়ে মিছরির সরবতের সাথে ভালোভাবে চটকে ছেঁকে নেয়ার পর দিনে ২ বেলা ২ চা-চামচ করে।

মাথা ঘোরা :
ভাতপাতে প্রথমে ১ চা-চামচ দূর্বাঘাস ভাজা খেয়ে পরে বীজ বাদ দিয়ে ডুমুর ভাজা খেলে উপকার হয়।

ডায়াবেটিস :
কাকডুমুর গাছের শিকড়ের রস এ রোগে খুবই উপকারি। তবে অনেক দিন ধরে খেলে তবেই উপকার মিলে।

হেঁচকি :
কাকডুমুর চাক চাক করে কেটে কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রেখে আধা ঘণ্টা পর পর ১ চা-চামচ করে তা পান করলে ৪-৫ বার পান করার পরই হেঁচকি ওঠা বন্ধ হয়।
এ ছাড়া কাকডুমুরে যথেষ্ট পরিমাণে লোহা রয়েছে বলে এটি খেলে স্কার্ভি, রক্তপ্রদর, রক্তপড়া, অর্শ্ব, রক্ত প্রস্রাব ও রক্তশূন্যতা রোগ সারে, তবে বেশি করে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়।

যজ্ঞডুমুর :
এটি উদুম্বর নামেও পরিচিত। যজ্ঞডুমুর কৃমিনাশক, সাইনাস সারায়, শোথ, রক্তদোষনাশক, ক্ষতনাশক, কুষ্ঠে কাজ দেয়। এর ক্ষীর গাঁটের ফুলোয় লাগিয়ে দিলে প্রদাহ বা জ্বালা ব্যথা কমে। নিচে যজ্ঞডুমুরের ব্যবহারবিধি দেয়া হলো।

কেটে রক্তপাত হতে থাকা :
এ অবস্থায় যজ্ঞডুমুরের ঘনসার লাগালে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যাবে, ব্যথা হবে না এবং ওটাতে ঘা সেরে যাবে। (ঘনসার বানানোর নিয়ম : ১২-১৫ সে.মি. ডালসহ কাঁচা পাতা ছেঁচে নিয়ে তা সিদ্ধ করে সে পানি ছেঁকে নিয়ে নরম জ্বালে আবার পাক করতে করতে ঘন হয়ে চিটাগুড়ের থেকেও একটু বেশি ঘন হলেই বা কাই করে নামাতে হয় এবং সংরক্ষণ করতে। এতে অল্প সোহাগার ঘৈ মেশালে এটা আর নষ্ট হয় না।

বিষাক্ত পোকা-মাকড়ের কামড় ও কুকুরে আঁচড় :
এ অবস্থায় যজ্ঞডুমুরের ঘনসার লাগালে জ্বালা-যন্ত্রণার উপশম হবে, বিষও থাকবে না।

থেতলে যাওয়া ও আঘাত লাগা :
এ অবস্থায় ঘনসারের সাথে দুই গুণ পানি মিশিয়ে পেস্ট বা লেইয়ের মতো লাগালে ফুলা ও ব্যথা দুই-ই কমে যাবে।

ফোঁড়া :
ফোঁড়ায় ঘনসার চার গুণ পানির সাথে মিশিয়ে ন্যাকড়া বা তুলোয় লাগিয়ে বসিয়ে দিলে ওটা ফেটে পুঁজ রক্ত বেরিয়ে যাবে এবং ক’দিনেই তা সেরে যাবে।

মুখের দুর্গন্ধ, দাঁতের ও মুখে ক্ষত :
এ অবস্থায় যজ্ঞডুমুরের ঘনসার আট গুণ পানিতে গুলে গরগরা করলে অথবা মুখে রেখে দিলে দু-এক দিনেই রোগের উপশম হবে।

গ্রন্থিস্ফীতি :
যজ্ঞডুমুরের ক্ষীর ফোলায় লাগালে প্রদাহ ও ব্যথা কমে যায়, বসেও যায়।

রক্তপিত্ত, রক্তার্শ ও রক্তস্রাব :
যজ্ঞডুমুরের ঘনসার ১২ গ্রেন আন্দাজ নিয়ে ৫০ মিলিলিটার পানিতে মিশিয়ে দিনে ২-৩ বার খেলে রোগের উপশম হয়।

পিত্তবিকারজনিত রোগ :
এ ক্ষেত্রে যজ্ঞডুমুরের শুকনো পাতার গুঁড়ো মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে সেরে যায়।

চিকেন পক্স :
এসব ক্ষেত্রে পাতা দুধে ভিজিয়ে মধুতে মেড়ে লাগালে বিশেষ উপকার হয়।

স্ত্রী রোগজনিত স্রাব :
এ ক্ষেত্রে ঘনসার ৮-১২ গুণ পানিতে গুলে ডোস দিলে তা নিশ্চিত প্রশমিত হবে।

প্রদর :
যজ্ঞডুমুরের রক্ত মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে প্রদর রোগ সারে।

বহুমূত্র :
দাদখানি চালের সাথে যজ্ঞডুমুরের ভর্তা খেলে বহুমূত্র রোগে উপকার হয়।

যজ্ঞডুমুরে অনেক উপকারিতা থাকা সত্ত্বেও এতে লোহা বেশি বলে অধিক পরিমাণে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। এতে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক গ্লাস পানিতে একটি পাতি লেবুর রস মিশিয়ে পান করলে অসুবিধাটা চলে যাবে।

(সংগৃহীত)

স্বাস্থ্য কথা ------------------------------- ®মুখ‌ে দুর্গন্ধ ?•~•~•~•~•~•~•~•অাপন‌ি যা করব‌েন ---- # উন্নতমান‌ের টুথ-ব্...
18/09/2018

স্বাস্থ্য কথা
------------------------------- ®

মুখ‌ে দুর্গন্ধ ?
•~•~•~•~•~•~•~•

অাপন‌ি যা করব‌েন ----

# উন্নতমান‌ের টুথ-ব্রাশ ও প‌েষ্ট দ‌িয়ে তিন বার খাবার‌ের পর দাঁত‌ের সব অংশ‌ে উত্তম রূপ‌ে পরিষ্কার করুণ ।

# জিহ্বা পরিষ্কার রাখত‌ে হব‌ে স্বাস্থ্য সম্মত উপায়‌ে ।

# য‌েকোন ধরন‌ের মাউথওয়‌শ (ক্ল‌োরহ‌েক্স‌িডিন জাতীয়) দুই চামচ মুখ‌ের ভ‌িতর‌ে অর্ধ-ম‌িনিট র‌েখে ফ‌েলে দ‌িয়ে অল্প গরম লবণ পান‌িতে কুলকুচা করুণ সকাল‌ে ও রাত‌ে খাবার‌ের পর ।

# মুখ‌ের ভ‌িতর‌ে ১টি লং বা এলাচ‌ির দানা রাখুন ।

# ধূমপান বা তামাকজাত দ্রব্য জর্দ্দা, গুল ইত্যাদ‌ি সত্বর পর‌িত্যাগ করুণ ।

তব‌ে মুখগহ্বর‌ের এবং দাত‌ে ক‌োন রে‌াগ থাকলে তার
প্রত‌িকার অাবশ্যক ।

DR. M. ABDUR RAHIMD. H. M. S, B. H. M. C (Dhaka) / '83
14/09/2018

DR. M. ABDUR RAHIM
D. H. M. S, B. H. M. C (Dhaka) / '83

ইউর‌িনারী ষ্ট‌োন ন‌িয়ে ভাবছ‌েন ?ন‌িম্ন ঠ‌িকানায় য‌োগায‌োগ করুণ ।
14/09/2018

ইউর‌িনারী ষ্ট‌োন ন‌িয়ে ভাবছ‌েন ?
ন‌িম্ন ঠ‌িকানায় য‌োগায‌োগ করুণ ।

কিডনী / মূত্রপাথরী নিয়ে ভাবছেন ? সত্বর ন‌িম্ন ঠ‌িকানায় যোগাযোগ করুন ।সাফা-মারওয়া হ‌োমিও হ‌েলথ ক‌েয়ার স‌েন্টার ২৯, কাজী ...
14/09/2018

কিডনী / মূত্রপাথরী নিয়ে ভাবছেন ?
সত্বর ন‌িম্ন ঠ‌িকানায় যোগাযোগ করুন ।

সাফা-মারওয়া হ‌োমিও হ‌েলথ ক‌েয়ার স‌েন্টার
২৯, কাজী নজরুল ইসলাম এভ‌িনিউ
শামসুজ্জ‌োহা মার্ক‌েট (২য় তলা)
বাংলা মটর, ঢাকা -- ১০০০

Mob. 01758549119

স্বাস্হ্য কথা~~~~~~~~~গর্ভস্হ ভ্রুনের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~পিতামাতার শুক্রানু এবং ডিম্বানুর মি...
13/09/2018

স্বাস্হ্য কথা
~~~~~~~~~

গর্ভস্হ ভ্রুনের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

পিতামাতার শুক্রানু এবং ডিম্বানুর মিলনে ভ্রুনের জন্ম । পিতামাতার দোষ অদোষ ভ্রুনে সমন্বিত হয় । দোষের আধিক্য হেতু অনেক শিশু বিকলাঙ্গ হয়ে জন্ম নেয় । কারও হাত-পা বাঁকা , মাথা বাঁকা , অতিরিক্ত আঙ্গুল (২২ আঙ্গুল) , টিউমার , ঠোঁট কাটা নিয়ে জন্ম গ্রহন করে । এসবই সাইকোটিক এবং সিফিলিটিক মায়াজমের দোষজাত পরিনতি ।
গর্ভ হতে যে দোষজাত বিকৃতি নিয়ে শিশু জন্ম নেয় , গর্ভধারনের সাথে সাথে সেই দোষ সংশোধনীর জন্য এক জন অভ‌িজ্ঞ হ‌োমিওপ্যাথ‌িক চিকিৎসক‌ের চ‌িকিৎসা গ্রহন করলে শিশুটি পূর্ণাঙ্গ সুস্হ মানব শিশু হিসাবে জন্ম গ্রহন করবে ইনশাঅাল্লহ্ । অার একজন সুস্হ শ‌িশুই জাত‌ির ভব‌িষ্যৎ ।

সুচ‌িকিৎসার জন্য সত্বর যোগাযোগ করুন ।

ডা. এম. আব্দুর রহিম
ড‌ি. এইচ. এম. এস ,
ব‌ি. এইচ. এম. স‌ি (ঢাকা) '৮৩
প্রাক্তন ম‌েডিক‌েল অফ‌িসার -
মান‌িকগঞ্জ হ‌োমিওপ্যাথ‌িক ম‌েডিকেল কল‌েজ ও হাসপাতাল
স‌িনিয়র কনসালটেন্ট - (হ‌োমিওপ্যাথ‌িক ম‌েডিসিন)
সাফা-মারওয়া হ‌োমিও হ‌েলথ ক‌েয়ার স‌েন্টার,
২৯, কাজী নজরুল ইসলাম এভ‌িনিউ,
শামসুজ্জ‌োহা মার্ক‌েট (২য় তলা)
বাংলা মটর, ঢাকা --১০০০
মোবাইল নম্বরঃ ০১৭৫৮৫৪৯১১৯

স্বাস্থ্য কথা•°•°•°•°•°•°•°•°•°•°•°সাবধান ! সাবধান !! সাবধান !!!ধূমপানেও বন্ধ্যাত্ব আনে !~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~       ...
13/09/2018

স্বাস্থ্য কথা
•°•°•°•°•°•°•°•°•°•°•°

সাবধান ! সাবধান !! সাবধান !!!

ধূমপানেও বন্ধ্যাত্ব আনে !
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস প্রতিবছরই ঘটা করে পালিত হয়। এর খারাপ প্রভাব সম্পর্কে বিশদ আলোচনাও হয়। গণমাধ্যমেও ধূমপানের নানা নেতিবাচক দিক তুলে ধরা হয়। তার পরও প্রতি বছরই বিশ্বব্যাপী বিশাল সংখ্যক মানুষ মৃত্যবরণ করে, শুধুমাত্র তামাকজাত দ্রব্য গ্রহণের কারণে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার(ডব্লিউএইচও) তথ্য মতে, প্রতি বৎসর ৬০ লাখ মানুষ তামাকজাত দ্রব্য গ্রহণের কারণে মারা যায়। তারমধ্যে ছয় লাখ মানুষ মারা যায় পরোক্ষ ধূমপনের কারণে।

সিগারেট এবং তামাকের ব্যবহার হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, ফুসফুসজনিত রোগ এবং ক্যানসারের অন্যতম কারণ। শুধু সিগারেটের ধোঁয়া থেকেই সাত হাজারের বেশি রাসায়নিক পদার্থ নির্গত হয়। আর এসব রাসায়নিক পদার্থের অধিকাংশই দেহের জন্য ক্ষতিকারক। রাসায়নিক পদার্থ আমাদের শরীরে প্রবেশের পর দেহের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যেমন, কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র, শ্বসনতন্ত্র এবং কার্ডিওভ্যাসকুলার সিস্টেমের ক্ষতি শুরু করে। তামাক জাতীয় দ্রব্য গ্রহণ করার কারণে আমাদের বিভিন্ন অঙ্গের কী কী ক্ষতিসাধন করে তা বিস্তারিত জানালেন ভারতের উত্তর প্রদেশের নয়াটি বিশেষায়িত হাসপাতালের মেডিকেল অ্যানকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান ডা: ব্রিগ অনিল কুমার ধর।

# কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র: তামাকের একটি উপাদান হচ্ছে নিকোটিন। এটিকে মেজাজ পরিবর্তনকারী ড্রাগও বলা হয়। তামাক গ্রহণের কয়েক সেকেন্ড পর মস্তিষ্কে পৌঁছায়। এটি আমাদের কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে উদ্দীপ্ত করে এবং প্রবলভাবে সক্রিয় করে। কিন্তু ধূমপানের প্রভাব প্রশমিত হওয়ার পর ক্লান্তিদায়ক অনুভূতি তৈরি করে এবং ধূমপানের আকাঙ্ক্ষা বাড়ায়। নিকোটিন অভ্যাস তৈরি করে।

# ধূমপান চোখে প্রভাব ফেলে এবং চোখের ম্যাকুলার ডিজেনারেশন, ছানি এবং দৃষ্টিশক্তি কমিয়ে দেয়।

# ধূমপান আপনার স্বাদ এবং গন্ধের অনুভূতিও কমিয়ে দেয়। যার কারণে ধূমপায়ীরা খাবারের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে।

# ধূমপান মেধাশক্তির কার্যক্ষমতা কমিয়ে ফেলে এবং ধূমপায়ীর উদ্বেগ, বিরক্তি এবং বিষণ্নতা বাড়ায়।

# তাছাড়া, মাথা ব্যথা এবং ঘুমের সমস্যা তৈরি করে।

# শ্বসনতন্ত্র: ধূমপান কারণে ফুসফুসের ক্ষতি হয়। দীর্ঘ সময় ধূমপানের ফলে ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ পরিশোধিত করতে ফুসফুস তার কার্যক্ষমতা হারায়। কাশি শরীর থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে পারে না। ফলে বিষাক্ত পদার্থগুলো ফুসফুসে জমা হয়। ধূমপায়ীদের শ্বাসযন্ত্র সংক্রমণের ঝুঁকি অতিরিক্ত পরিমাণে থাকে। সর্দি, কাশি ছাড়াও ধূমপান ফুসফুসজনিত জটিল রোগ তৈরি করতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি ধূমপান ফুসফুস ক্যানসারের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।

# কার্ডিওভ্যাসকুলার সিস্টেম: পুরো কার্ডিওভ্যাসকুলার সিস্টেম নষ্ট করে দিতে পারে ধূমপান। নিকোটিন শরীরে প্রবেশের পর রক্তনালীগুলোকে দৃঢ় বা আঁটসাঁট করে ফেলে। ফলে রক্ত সরবরাহে বাধা সৃষ্টি হয়।

# ধূমপান শরীরে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং রক্তচাপ বাড়ায়। ফলে ধমনী প্রসারিত হয় এবং খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে।

# ধূমপানের কারণে রক্ত জমাটের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। যার কারণে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। পরবর্তীতে ধূমপায়ীদের মধ্যে ব্লাড ক্যানসার(লিউকেমিয়া) হওয়ার বিশাল ঝুঁকি থাকে।

# ত্বক, চুল এবং নখ (ইন্টেগুমেন্টারি সিস্টেম): ধূমপান ত্বকের ক্ষতি করে এর সুস্পষ্ট লক্ষণ রয়েছে। তামাকের মধ্যে থাকা উপাদান ত্বকের গঠন পরিবর্তন করে দিতে পারে। ধূমপানজনিত কারণে ত্বকের বিবর্ণতা, বলিরেখা এবং অকাল বার্ধক্য দেখা দিতে পারে। হাতের নখ এবং আঙ্গুলের ত্বকের উপর হলুদ দাগ তৈরি হয় ধূমপানজনিত কারণে।

# ডাইজেস্টিভ সিস্টেম বা পাচনতন্ত্র: ধূমপায়ীদের মধ্যে মুখগহ্বরের রোগ হওয়ার ঝুঁকি থাকে বেশি। ধূমপানের কারণে গাম প্রদাহ(জিনজিভিটিস) এবং সংক্রমণ(পেরিওডনিটিজ) তৈরি করে। এই সমস্যার কারণে দান্ত-ক্ষয়, দাঁত পড়া এবং দুর্গন্ধযুক্ত নিঃশ্বাস তৈরি হয়।

# মুখ, গলা, গলনালী, খাদ্যনালী, কিডনি এবং অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসার উচ্চ মাত্রায় দেখা যায় ধূমপানের কারণে।

# যৌন এবং প্রজননতন্ত্র: সীমিত রক্ত প্রবাহ পুরষদের যৌন ক্ষমতায় বাধাসৃষ্টি করতে পারে। ধূমপান পুরুষ-নারী উভয়ের মধ্যে যৌন তৃপ্তিতে বাধা সৃষ্টি করে এবং বন্ধ্যাত্ব তৈরি করতে পারে। ধূমপায়ী নারীদের মধ্যে গর্ভধারণে জটিলতা, গর্ভপাত, গর্ভের ফুলে সমস্যা এবং অপরিণত সন্তান প্রসবের ঘটনাও (গর্ভপাত) ঘটতে পারে।

(সংগৃহ‌ীত)

বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি............................................................................................
13/09/2018

বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি..................................................................................................

বন্ধ্যাত্ব একটি জটিল রোগ। স্বামী-স্ত্রী অবাদ সহবাসের পরও যদি স্ত্রী গর্ভধারনে ব্যর্থ হন, চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় তা বন্ধ্যাত্ব নামে পরিচিত। গর্ভ সঞ্চার হওয়ার পর সেটি পূণাবস্থা পর্যন্ত ধরে রাখার অক্ষমতাও (গর্ভপাত বা মিসক্যারিজ) এ সংজ্ঞার মধ্যে পড়ে। গর্ভারনের ক্ষমতা বয়সের উপর নির্ভর করে। নারীরা ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে সহযেই গর্ভবতি হতে পারে। ৩৫ বছর বয়স থেকে গর্ভধারন ক্ষমতা দ্রুত কমতে থাকে এবং গর্ভ বিপর্যায়ের আশংকা বৃদ্ধি পায়। গর্ভধারনের সমস্যা প্রায় দম্পতির ক্ষেত্রেই ঘটে, যা ৫০ শতাংশ নারী এবং ৩৫ শতাংশ পুরুষের ক্ষেত্রে দেখা যায়। দু:খ জনক হলেও সত্য, আমাদের সমাজে অন্যায় ভাবে শুধু স্ত্রীদের দোষারুপ করা হয়। এমন কি ক্ষেত্র বিষেশে স্বামীকে ২য় বা ৩য় বিয়েতে উৎসাহী করা হয়।

স্ত্রীর বয়স ৩৫ বছরের কম হলে এক বছর চেষ্ঠা করার পরও যদি তার গর্ভসঞ্চার না হয়, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

কারণ: বন্ধাত্ব স্বামী-স্ত্রী উভয়ের যে কোন এক জনের কারণে অথবা উভয়ের কারনে হতে পারে।
পুরুষ বন্ধাত্বের কারন:
# বীর্যে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শুক্রানু না থাকা।
# মৃত শুক্রানু বা শুক্রবীহিন বীর্য।
# একটি অন্ডকোষ বা লুপ্তপ্রায় অন্ডকোষ অথবা জন্ম গত ভাবে অন্ডকোষ না থাকা।
# বিকৃত শুক্রানু।
# শুক্রানুর জন্য অন্ডকোষে প্রয়োজনীয় তাপ ও পরিবেশ না থাকা।
# শুক্রনির্গমনে অক্ষমতা ।
# রক্তে কিংবা শুক্রে এন্টিবডি বেশি থাকা।
# ভেরিকোসিল হলে।
# যৌন ক্রিয়ার অক্ষমতা ।
# যৌনাঙ্গে যক্ষা , গনেরিয়া ।
# গুটি বসন্তের পরবর্তি কুফল।
# ধুমপান ও মাদকাশক্তি ।
# ধীর্ঘদিন গ্যাষ্টিক-আলসারসহ অন্যান্য জটিল রোগের উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন এ্যালপেথিক ওষুধ সেবন। বংশগত কারন ইত্যাদি।

স্ত্রী বন্ধাত্বের কারন:
* ডিম্বাশয় সঠিক ভাবে কাজ না করা।
* জরায়ূ আকারে ছোট বা বিকৃত থাকা।
*মাসিকস্রাবের অনিয়ম।
* ডিসমেনোরিয়া বা ঋতুশূল ।
* জরায়ূ ও ডিম্বকোষে টিউমার ।
* গনোরিয়া রোগ ও বংশগত রোগ ইত্যাদি।

রোগ নির্নয়:
স্বামী ও স্ত্রীর ক্ষেত্রে কিছু পরীক্ষা --
স্বামীর সিমেনএ্যানালাইসিস, টেষ্টোসটেরন হরমন‌ের এর পরিমান নির্নয়।
স্ত্রীর জরায়ূ ও ডিম্বাশয়ের পরিক্ষা, স্ত্রী-হরমন নির্নয় করা। পরীক্ষা নীরিক্ষার পর সমস্যা চিহ্ন‌িত করে অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথ‌িক চিকিৎসকের নিকট চিকিৎসা ও পরামর্শ নিলে এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

ডা. এম. আব্দুর রহিম
চেম্বার : সাফা-মারওয়া হ‌োমিও হ‌েলথ ক‌েয়ার স‌েন্টার
২৯, কাজী নজরুল ইসলাম এভ‌িনিউ,
শামসুজ্জ‌োহা মার্ক‌েট, ( দ্বিতীয় তলা )
বাংলা মটর, ঢাকা-১০০০।
মোবাইল: ০১৭৫৮৫৪৯১১৯

12/09/2018
12/09/2018

সাফা-মারওয়া
হ‌োমিও হ‌েলথ ক‌েয়ার স‌েন্টার,
বাংলা মটর, ঢাকা।
Mob. 01758549119

ট‌িউমার চ‌িকিৎসার পূর্ব‌ে ও প‌রে ---•°•°•°••°•°•°•°•°•°•°•°•°•°•°•°•°•°•°•°•
12/09/2018

ট‌িউমার চ‌িকিৎসার পূর্ব‌ে ও প‌রে ---
•°•°•°••°•°•°•°•°•°•°•°•°•°•°•°•°•°•°•°•

Address

সাফা-মরওয়া হ‌োমিও হলথ ক‌েয়ার স‌েন্টার , 29 , Kazi Nazru Islam Avenue, Shamsuzzoha Market, Bangla Motor
Dhaka

Opening Hours

Monday 10:00 - 17:00
Tuesday 10:00 - 17:00
Wednesday 10:00 - 17:00
Saturday 10:00 - 17:00
Sunday 10:00 - 17:00

Telephone

+8801758549119

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DR. M. ABDUR RAHIM posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category