Prah Health Care

Prah Health Care Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Prah Health Care, Doctor, Dhaka.

Effects of Steroids, protein shakes and supplements
12/05/2020

Effects of Steroids, protein shakes and supplements

25/11/2019
শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু স্বাস্থ্য টিপসকত অপেক্ষা সন্তানের জন্য বাবা মায়ের। তারপর একদিন সন্তান পৃথিবীতে আসে। পৃথিবীতে...
09/06/2019

শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় কিছু স্বাস্থ্য টিপস

কত অপেক্ষা সন্তানের জন্য বাবা মায়ের। তারপর একদিন সন্তান পৃথিবীতে আসে। পৃথিবীতে আসার পর বাবা মায়ের দায়িত্ব আরো বেড়ে যায়। কারণ একটাই তা হল সন্তানকে মানুষের মত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা। প্রত্যেক বাবা-মা ই চান তার সন্তানের যেন সঠিক মানসিক বিকাশ ঘটে। শিশু বয়স থেকেই সন্তানের সুস্থতার জন্য অনেক নিয়ম কানুন বাবা-মাকে মেনে চলতে হয়। কারণ বাবা মা এর একটুখানি অসাবধানতা সন্তানকে ঝুঁকির মুখে ঠেলে দিতে পারে এমনকি জীবন বিপন্ন হতে পারে। আপনার ছোট্ট সোনামণির জন্য খুবই দরকারি কিছু টিপস আমরা আজকে আপনাকে দিব।

১। ভুল করেও আপনার সদ্যোজাত নবজাতক শিশুকে বুকের দুধ ছাড়া অন্য কিছু খেতে দিবেন না। অনেকে পানি, মধু, চিনির পানি বা মিসরির পানি খেতে দেন না জেনেই। এটার প্রভাব তাৎক্ষণিক ভাবেই পড়তে পারে আপনার শিশুর উপর।

২। শিশু জন্মের পর প্রথম তিন দিন পর্যন্ত শিশুকে গোসল করাবেন না।

৩। শিশু যদি না খেতে চায় তাকে জোর করে খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন না।

৪। শিশুকে কখনোই একা একা উঁচু স্থানে বসিয়ে রেখে আপনি দূরে কোথাও যাবেন না।

৫। গোসল করিয়ে সাথে সাথে শিশুর শরীরে তেল লাগাবেন না। বরং গোসলের আগে তেল ব্যবহার করতে পারেন।

৬। প্রথম ৬ মাস শিশুকে বুকের দুধ ছাড়া অন্য কিছু খেতে দিবেন না।

৭। শিশু কান্না করলে তাকে শান্ত রাখার জন্য মুখে চুষনি দিবেন না।

৮। রাতে ঘুমের মধ্যে বুকের দুধ ছাড়া অন্য কোন খাবার শিশুর মুখে দুধ দেবেন না।

৯। অনেকের ধারণা জ্বর হলে মোটা কাঁথা-কম্বল দিয়ে ঢেকে রাখলে জ্বর কমে যাবে। ভুলেও এ কাজ করবেন না। শিশু যেভাবে আরাম বোধ করে সেভাবে রাখুন।

১০। ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হলে স্যালাইন এর পাশাপাশি সব খাবার দিবেন শিশুকে। কোন খাবার বন্ধ করবেন না।

১১। কখনোই অতিরিক্ত কাপড় দিয়ে শিশুর উপর চাপ সৃষ্টি করবেন না।

১২। আপনার শিশুকে বাইরের কোন খাবার, দীর্ঘ দিনের ফ্রিজের খাবার বা বাসি খাবার দেবেন না।নিজে হাতে তৈরি করুন তার খাবার।

১৩। শিশু যতদিন না নিজে নিজে হাঁটতে পারে ততদিন শিশুকে ওয়াকার দিয়ে হাঁটানোর চেষ্টা করবেন না।

১৪। শিশুর যদি শ্বাস কষ্টের জন্য ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে তাকে কখনোই ঘুমের ওষুধ দিবেন না।

১৫ অনেকের ধারনা কলা, কমলা ও অন্যান্য ফলমূল খেলে শিশুর ঠাণ্ডা লাগে বা বেড়ে যায়। এ ধারণা মোটেও ঠিক নয়। সব ফলমূল খেতে দিন আপনার শিশুকে।

১৬। না ধুয়ে কোন ফল খাওয়াবেন না শিশুকে।

১৭। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া নিজে শিশুকে কখনো কোন ওষুধ খাওয়াবেন না।

১৮। শিশু না খেলে বা দুষ্টমি করলে কখনো তাকে ভয় দেখাবেন না। এতে আপনার শিশুর মানসিক সমস্যা হতে পারে।

১৯। শিশুকে কখনো মারবেন না, সে কোন খারাপ কিছু করলে তাকে বুঝিয়ে বলুন।

২০। শিশুর সামনে বসে কখনো ধূমপান করবেন না।

২১। শিশুকে সাথে নিয়ে কোন ধরনের ভয়ের সিনেমা বা নাটক দেখবেন না।

২২। রান্নাঘর বা টয়লেটে একা একা আপনার শিশুকে যেতে দিবেন না।

২৩। কোন ধরনের ধারালো জিনিস যেমন সুই, কাঁচি, ছুরি এগুলো শিশুর সামনে রাখবেন না।

২৪। সমস্যা খুব গুরুতর না হলে শিশুর এক্সরে করবেন না।

২৫। সবরকম ওষুধ শিশুর নাগালের বাইরে রাখুন।

শিশুকে নিরাপদে রাখতে মেনে চলুন সব ধরনের সতর্কতা। ভালো থাকুক আপনার সোনামণি। হাসি থাকুক আপনার মুখে সবসময়।

সুখী হতে হলে বাদ দিন ৪ বদ অভ্যাসজীবনে নেতিবাচক বিষয়গুলো দুর্ভাগ্য বা বাজে অবস্থার জন্য আসে না। এটি আসে নেতিবাচক অভ্যাস ব...
09/06/2019

সুখী হতে হলে বাদ দিন ৪ বদ অভ্যাস

জীবনে নেতিবাচক বিষয়গুলো দুর্ভাগ্য বা বাজে অবস্থার জন্য আসে না। এটি আসে নেতিবাচক অভ্যাস বা চিন্তার জন্য। এসব নেতিবাচক বিষয়ের চর্চা আমরা সচেতন বা অবচেতন মনে বারবার করে থাকি।

আসলে নেতিবাচক অভ্যাসগুলো দূর করে নিজেকে সুখী করতে নিজেকেই নিজের সাহায্য করতে হবে। এখানে রইল কিছু নেতিবাচক অভ্যাসের কথা, যেগুলো দূর করতে পারলে অনেকটাই সুখী হতে পারবেন আপনি। জীবনধারা বিষয়ক ওয়েবসাইট ফেয়ারলেস সোল প্রকাশ করেছে এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন।

১. অভিযোগ করা

অনেকেই সারাক্ষণ অভিযোগ করতে থাকে। অভিযোগকারী ব্যক্তি সবসময় ভাবে যে সমস্যাটি অন্যের ভুলের কারণে হয়েছে। সে সমাধানের পথ না খুঁজে অন্যকে দোষারোপ করতে থাকে। আসলে এই অভ্যাসটি কিন্তু অভিযোগকারী ব্যক্তিকেই ক্ষতিগ্রস্ত করে, তার মানসিক শান্তি নষ্ট করে। তাই সুখী হতে হলে অভিযোগ করা বাদ দিয়ে সমাধানের পথ খুঁজুন।

২. সফল মানুষ লোভী ও স্বার্থপর

সফলতা কী? যুক্তরাষ্ট্রের লেখক, ইয়ার্ল নাইটেঙ্গেল এর ভালো ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তাঁর মতে, সফলতা আসলে সেই জিনিস যেটি আপনার জীবনমান উন্নয়নের জন্য আপনি চান। এটি টাকা নয়, তবে টাকা এর একটি অংশ। এটি কেবল মেটেরিয়াল বস্তু নয়, তবে এটি এর একটি অংশ।

অনেকেই ভাবে, সফল মানুষ স্বার্থপর বা লোভী হয়। আসলে সত্যটি হলো পরিশ্রম ছাড়া সফলতা আসে না। তাই পরিশ্রম করুন, সুখী থাকুন।

৩. পরনিন্দা করা

অনেকেই পরনিন্দা করতে বেশ পছন্দ করে। কারো কারো ক্ষেত্রে এটি তো বিনোদনের পর্যায়েই পৌঁছে যায়। আপনার কি মনে হয় পরনিন্দাকারী সুখী ব্যক্তি? সত্যিটা হলো, পরনিন্দাকারী ব্যক্তিরা ব্যক্তিগত জীবনে তেমন সুখী নয়। তারা নিজেদের জীবনকে উন্নত না করে অন্যের জীবনের আলোচনার পেছনেই সময় নষ্ট করে। তাই পরনিন্দা না করে আত্মসমালোচনা করুন এবং নিজের জীবনের মান উন্নত করুন।

৪. নিজেকে পূর্ণ করতে হলে আরেকজন মানুষ চাই

মানুষ সবসময় চায় অন্য কেউ তাকে ভালোবাসুক বা পছন্দ করুক। সে অন্যের প্রতি আসক্ত হতে চায়। সে ভাবে নিজেকে পূর্ণ করতে চাইলে আরেকজন মানুষ চাই।

মনোবিশেষজ্ঞরা বলেন, আপনি ভালোবাসুন, জীবনকে উপভোগ করুন, তবে কারো প্রতি আসক্ত না হয়ে পড়াই ভালো। আসক্তি জীবনকে অসুখী করে দেয়। আসলে নিজেকে পূর্ণ করতে যখন আপনি সারাক্ষণ আরেকজন মানুষ খুঁজতে থাকবেন, তখন আপনার ভেতর এক ধরনের হতাশা, বিষণ্ণতা তৈরি হবে। তাই, এ চিন্তাটি বাদ দেওয়াই স্বাস্থ্যকর।

সারাবছর পা ফাটা রোধে সহজ সমাধানশুধু শীতকাল নয়, অনেকেরই সারাবছর পায়ের গোড়ালি ফাটে। এর কারণ- গোড়ালির ত্বকের শুষ্কতা বা স্ত...
28/03/2019

সারাবছর পা ফাটা রোধে সহজ সমাধান

শুধু শীতকাল নয়, অনেকেরই সারাবছর পায়ের গোড়ালি ফাটে। এর কারণ- গোড়ালির ত্বকের শুষ্কতা বা স্তরীভূত মরাকোষ। অনেক বেশি হাঁটাচলা, দিনের দীর্ঘসময় দাঁড়িয়ে কাজ করা, ডিহাইড্রেশন ইত্যাদির কারণেও সারাবছর পা ফাটতে পারে। দীর্ঘদিনের পা ফাট‍া সমস্যা দূর করতে ছোট ছোট কিছু ব্যাপার লক্ষ্য রাখা জরুরি।

ঢাকা: শুধু শীতকাল নয়, অনেকেরই সারাবছর পায়ের গোড়ালি ফাটে। এর কারণ- গোড়ালির ত্বকের শুষ্কতা বা স্তরীভূত মরাকোষ। অনেক বেশি হাঁটাচলা, দিনের দীর্ঘসময় দাঁড়িয়ে কাজ করা, ডিহাইড্রেশন ইত্যাদির কারণেও সারাবছর পা ফাটতে পারে। দীর্ঘদিনের পা ফাট‍া সমস্যা দূর করতে ছোট ছোট কিছু ব্যাপার লক্ষ্য রাখা জরুরি।

পা ফাটা রোধ করতে-
• যদি খোলা স্যান্ডেল বা জুতো পরার অভ্যাস থাকে, তাহলে ১০ দিনে অন্তত একবার পেডিকিওর করা উচিত।
• যাদের সবসময়ই পা ফাটে তারা কখনওই পা শুষ্ক রাখবেন না। প্রতিবার ভেজানোর পর ভালোভাবে মুছে পায়ের গোড়ালি ও পুরো পাতায় ভেসলিন লাগান।
• প্রতিদিন স্নানের সময় পিউমিক স্টোন ও ব্রাশ দিয়ে পায়ের গোড়ালি, নখ ও আঙুলের ডগা পরিষ্কার করুন। কারণ মরা কোষ জমে জমে পুরু স্তর তৈরি হয়, যার কারণে গোড়ালি শক্ত হয়ে যায় এবং পা ফাটে।
• প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। পানি বা পানিজাতীয় খাবার কম খেলে ত্বকের শুষ্কতা, ঠোঁট বা পা ফাটার মতো সমস্যা দেখা দেয়। দৈনন্দিন পানি পানের পরিমাণ ব্যক্তিভেদে আলাদা। আপনার শরীরের জন্য রোজ ঠিক কতটা পানি খাবেন তা সুযোগমতো ডাক্তারের কাছ থেকে জেনে নিন।

ঘরোয়া সমাধান

ভেজিটেবল অয়েল – অলিভ অয়েল, তিলের তেল, নারকেল তেল, সরষের তেল ও বাদাম তেল পা ফাটার সবচেয়ে সহজ সমাধান। ভালো ফলাফল পেতে রাতে ঘুমানোর আগে পা পরিষ্কার করে যেকোনো ভেজিটেবল অয়েল ম্যাসাজ করে ঘুমান।

চালের গুঁড়া – আধকাপ চালের গুঁড়া, এক চা-চামচ মধু ও এক চা-চামচ আপেল সাইডার ভিনেগার একসঙ্গে মিশিয়ে পায়ে ম্যাসাজ করুন। খুব বেশি ফাটা হলে কয়েক ফোঁটা নারকেল তেল মেশাতে পারেন।

লেবু – খানিকটা গরম জলে লেবুর রস দিয়ে ৮-১০ মিনিট পা ভিজিয়ে রাখুন। পিউমিক স্টোন দিয়ে ঘষে ধুয়ে ফেলুন।

গোলাপজল ও গ্লিসারিন - পা ফাটা রোধে গ্লিসারিন ও গোলাপজলের মিশ্রণ খুব কার্যকর। গ্লিসারিন ত্বক নরম রাখে। অন্যদিকে গোলাপজলে রয়েছে ভিটামিন এ, বি৩, সি, ডি ও ই। আরও রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টিসেপটিক উপাদান। একটি বোতলে সমপরিমাণে গ্লিসারিন ও গোলাপজল মিশিয়ে রেখে দিন। রোজ রাতে ঘুমানোর আগে পায়ে ম্যাসাজ করুন।

 #মানবদেহ_নিয়ে_কিছু_গুরুত্বপূর্ণ_তথ্যঃ #১। হাড় সংখ্যা - ২০৬২। পেশী সংখ্যা - ৬৩৯৩। কিডনি সংখ্যা - ২৪। দুধ দাঁতের সংখ্যা...
28/03/2019

#মানবদেহ_নিয়ে_কিছু_গুরুত্বপূর্ণ_তথ্যঃ #

১। হাড় সংখ্যা - ২০৬
২। পেশী সংখ্যা - ৬৩৯
৩। কিডনি সংখ্যা - ২
৪। দুধ দাঁতের সংখ্যা - ২০
৫। পাঁজড় সংখ্যা - ২৪ (১২ জোড়া)
৬। হৃদয়ের চেম্বার সংখ্যা - ৪
৭। স্বাভাবিক রক্তচাপ - ১২০/৮০
৮। রক্তের PH - ৭.৪
৯। মেরুদন্ড মেরুদন্ডের সংখ্যা - ৩৩
১০। নেক মধ্যে সংখ্যা - ৭ টি
১১। মাঝারি কানের হাড়ের সংখ্যা - ৬
১২। মুখে হাড় #সংখ্যা - ১৪
১৩। স্কাল মধ্যে হাড় সংখ্যা - ২২
১৪। বুকে হাড় সংখ্যা - ২৫
১৫। অস্ত্র হাড় সংখ্যা - ৬
১৬। মানুষের প্রতিটি কানের ভিতরে ৩টি করে হাড় থাকে। এগুলোর নাম হলঃ ম্যালিয়াস, ইনকাস, স্টেপিস (কানের বাহির থেকে ভিতরের দিকে সিরিয়াল অনুযায়ী। মনে রাখার সূত্র: MIS।)
২ কানে মোট ৬ টি হাড় থাকে। এগুলোর মধ্যে স্টেপিস হল মানব দেহের ক্ষুদ্রতম হাড়।
১৭। মানুষের বাহুতে পেশীর সংখ্যা - ৭২
১৮। হৃদয়ের পাম্প সংখ্যা - ২
১৯। বৃহত্তম #অঙ্গ - চামড়া
২০। বৃহত্তম গ্রান্তি - লিভার
২১। ছোট কোষ - রক্তের কোষ
২২। বৃহত্তম #কোষ - ডিম সেল (ডিম্ব)
২৩। ছোট হাড় - স্ট্যাপ
২৪। সর্বাধিক #ধমনী - বারোটাবারোটা
২৫। আমাদের দেহের রক্তে একটি সমুদ্রের সম পরিমাণ লবন রয়েছে।
২৬। দৈনিক আমাদের হৃদপিণ্ড ১০০বার করে আমাদের দেহে রক্ত ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রবাহিত করে।
২৭। আমাদের চোখের একটি পাপড়ি ১৫০ দিন বেঁচে থাকে। এর পর নিজে থেকেই ঝড়ে পড়ে।
২৮। আমাদের চোখের ওপর ভ্রুতে তে ৫০০ টি লোম আছে।
২৯। ১০০ বিলিয়ন এর অদিক নার্ভ সেল নিয়ে আমাদের দেহ গঠিত।
৩০। মানুষ চোখ খুলে হাঁচি দিতে পারেনা।
৩১। পাথর থেকে মানুষের দেহের হাড় ৪ গুণ বেশি শক্তিশালী।
৩২। আমরা যখন খাবার খাই আমাদের মুখে সে খাবারের স্বাদ ১০ দিন পর্যন্ত থাকে।
৩৩। মানুষ হাঁটুর ক্যাপ ছাড়া জন্মগ্রহণ করে এবং তা ২ থেকে ৬ বছর পর্যন্ত দেখা যায়না।
৩৪। মানব শিশু বসন্ত কালে দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
৩৫। আমাদের চোখ সবসময় একই রকম থাকে কিন্তু কান ও নাক বৃদ্ধি পাওয়া কখনোই থেমে থাকেনা।
৩৬। আমরা জন্মগ্রহণ করি ৩০০ হাড় নিয়ে কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পর আমাদের দেহে ২০৬ টি হাড় থাকে।
৩৬। আমাদের মাথার খুলি ২৬ ধরণের ভিন্ন ভিন্ন হাড় দিয়ে তৈরি।
৩৮। আমাদের হাতের নখে যেই পদার্থ আছে ঠিক সেই পদার্থ দিয়ে আমাদের চুল তৈরি হয়ে থাকে, ফলে হাত এবং চুল উভয়ই একই জিনিস তবে দুইটির ঘনত্ব আলাদা।
৩৯। অবাক হবেন না, আমরা যখন হাঁচি দেই তখন আমাদের শরীরের ভিতর সমস্ত ধরণের কাজ বন্ধ হয়ে যায় এমনকি হার্টবীটও থেমে যায়।
৪০। মানুষের দেহের সবচেয়ে শক্তিশালী পেশি হচ্ছে জিহ্বা।
৪১। একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ প্রতিদিন ৬ বার বাথরুমে যায়।
৪২। আমাদের মুখ থেকে পেটে খাদ্য পৌছাতে মাত্র ৭ সেকেন্ড সময় লাগে।
৪৩। প্রাপ্তবয়স্কদের থেকে শিশুদের মুখে যেকোন খাবারের স্বাদ থাকে বেশি।
৪৪। মানুষ হাঁচি দিলে যে বাতাস বের হয় তা প্রতি ঘণ্টায় ১০০ মাইল গতিতে বাহির হয়।
৪৫।মানব দেহের সবচেয়ে বড় হাড় হল উরুর হাড় (Thighbone)। এর নাম হল ফিমার।
৪৬। আমাদের শরীরের ক্ষুদ্রতম হাড় হল কানের হাড়।
৪৭। রাতের তুলনায় সকালে আমাদের দেহ লম্বা হয় দ্রুত।
৪৮।মুত্র প্রস্তুত হয় কিডনীতে। মুত্র হলুদ দেখায় বিলিরুবিনের জন্য।
৪৯। নার্ভের মাধ্যমে প্রবাহিত আবেগের গতি প্রতি সেকেন্ডে ১২৫ মিটার।
৫০। একজন সুস্থ মানুষের একটি হৃদ কম্পন সম্পূর্ণ হতে কত সময় ০.৪ সেকেন্ড।

যেসব খাবার কিডনিকে সুস্থ রাখে... দেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের নাম কিডনি। কিডনির প্রধান কাজ হচ্ছে শরীর থেকে পরিপাক প্...
21/12/2018

যেসব খাবার কিডনিকে সুস্থ রাখে...

দেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের নাম কিডনি। কিডনির প্রধান কাজ হচ্ছে শরীর থেকে পরিপাক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বর্জ্য অপসারন করা। সেই সাথে লোহিত রক্তকণিকার ভারসাম্য রক্ষা করা।

কারও যদি উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হৃদরোগজনিত জটিলতা থাকে তাহলে তার কিডনি রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিডনি সমস্যার কারণে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। এ কারণে নিয়মিত কিডনির সুরক্ষা করা প্রয়োজন।

যেসব খাবারসমূহ প্রাকৃতিক ভাবে কিডনি পরিষ্কার ও সুরক্ষিত রাখতে সহায়তা করবে:- নিয়মিত সবুজ শাকসবজি খেতে হবে। বেশিরভাগ শাকসবজিতে ভিটামিন সি, কে, ফাইবার ও ফলিক এসিড থাকে। এগুলো রক্তচাপ কমায়, ডায়াবেটিস নিয়্ন্ত্রণ করে এবং কিডনি জটিলতা কমায়।

ক্যানবেরী জুস খেলে মূত্রথলির সংক্রমণ কমে যায়। সেই সঙ্গে এটি কিডনিও পরিষ্কার করে। এছাড়া কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকিও কমে যায়। এছাড়াও হলুদ খেলে কানসারের ঝুঁকি কমে। সেই সঙ্গে কিডনিও পরিষ্কার হয়। এতে থাকা কারকুমিনে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান কিডনি রোগ ও পাথর জমা হওয়া রোধ করে।

আপেলে থাকা ফাইবার কিডনি পরিষ্কার রাখতে ভূমিকা রাখে। রসুনে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান কিডনির সুরক্ষায় সাহায্য করে। সেই সঙ্গে উচ্চ রক্তচাপ কমায়। অলিভ অয়েল শরীরের জন্য দারুন উপকারী। বিশেষ করে কিডনির সুরক্ষায় এর জুড়ি নেই। এটি কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায়। সেই সঙ্গে কিডনি স্টোনজনিত ব্যথা দূর করে, প্রদাহ কমায়। খাবারে যদি নিয়মিত অল্প করেও অলিভ অয়েল ব্যবহার করা যায় তাহলে তা স্বাস্থ্যের জন্য দারুন উপকারী হবে।

প্রতিদিন লেবু মেশানো পানি খেলেও কিডনি পরিষ্কার হয়। যদি নিয়মিত কাঁচা আদা, আদার গুড়া কিংবা জুস করে খাওয়া যায় তাহলে তা কিডনি পরিষ্কারে ভূমিকা রাখে। মোট কথা হচ্ছে কিডনিকে সুরক্ষা ও সুস্থ রখা খুবই জরুরী। তাই মানব দেহের অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের প্রতি মানুষের নজর দেয়া প্রয়োজন।

03/12/2018
Who love smoke??
13/11/2018

Who love smoke??

৭ উপায়ে হার্ট ভালো রাখুন ৩০ বছরের পরও৩০ বছরে পা দেওয়ার পরপর জীবনের চাপগুলো হঠাৎ করেই যেন বাড়তে থাকে। জীবন অনেকটাই জটিল হ...
08/07/2018

৭ উপায়ে হার্ট ভালো রাখুন ৩০ বছরের পরও

৩০ বছরে পা দেওয়ার পরপর জীবনের চাপগুলো হঠাৎ করেই যেন বাড়তে থাকে। জীবন অনেকটাই জটিল হয়ে পড়ে। এ সময় ক্যারিয়ারের চাপ, সাংসারিক চাপ সমান তালে বাড়তে থাকে।
এই চেপে বসা পরিস্থিতি হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। তবে কিছু বিষয় আছে যেগুলো মেনে চললে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটাই এড়িয়ে জীবন চমৎকার উপভোগ করা যায়। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে এই বাড়ন্ত বয়সে হার্ট ভালো রাখার কিছু পরামর্শ।
১. চাপ এড়ান –
অফিসের কাজের চাপ, পারিবারিক চাপ এড়ানো এত সহজ নয়। তবে এগুলোকে সামলাবেন কীভাবে সেটা তো শেখা যায়। যত রিল্যাক্স থাকবেন, শরীর তত চাপ নিয়ন্ত্রণ শিখবে।
গবেষকরা বলেন, যেকোনো ধরনের ব্যায়াম চাপ দূর করে আপনাকে হালকা রাখতে সাহায্য করবে। চাপমুক্ত থাকতে যেটা আপনি পছন্দ করেন, এমন কোনো ব্যায়াম বেছে নিন। এ ছাড়া মেডিটেশন করুন বা পছন্দের কিছু করুন যা চাপমুক্ত রাখতে সাহায্য করবে।
২. নিয়মিত ব্যায়াম করুন –
৩০ বছরের পর হার্ট ভালো রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম করা জরুরি। প্রতিদিন ১৫ থেকে ৩০ মিনিট ব্যায়াম হার্টকে ভালো রাখে। এটা আপনাকে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করবে, যা হার্ট ভালো রাখার আরেকটি বিষয়।
৩. স্বাস্থ্যকর খাবার খান –
ছুটির দিনগুলোতে পরিবার বা বন্ধুদের সাথে কিংবা অফিসে কাজের চাপে আমরা অনেক সময়ই অস্বাস্থ্যকর খাবার খাই।বিশেষজ্ঞরা বলেন, হার্ট ভালো রাখতে এগুলো খাওয়া বাদ দেওয়া উচিত।
এই অস্বাস্থ্যকর খাবার ক্যালোরি এবং কোলেস্টেরল বাড়াবে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি তৈরি করবে। আপনার খাদ্যতালিকায় প্রোটিন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার রাখবেন। তবে লাল মাংস ( খাসি, গরু) খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
৪. ভালোভাবে ঘুমান –
ভালো ঘুম শরীরের জন্য খুবই জরুরি। ভালোভাবে না ঘুমালে স্ট্রোক এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। নির্দিষ্ট সময় ঘুমাতে যান এবং ঘুম থেকে উঠুন। ঘুমের আগে মদ্যপান, ধূমপান এবং ভারি খাবার পরিহার করুন।
৫. সকালের নাস্তা অবশ্যই –
সকালের নাস্তা কখনোই এড়ানো যাবে না। স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিগুণসম্পন্ন সকালের নাস্তা খাওয়া খুবই জরুরি। ভালোভাবে সকালের নাস্তা করলে এটি সারা দিন শরীরকে কর্মক্ষম রাখতে সাহায্য করবে।
৬. জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি : আপনার যদি উচ্চ রক্তচাপ থাকে বা হৃদরোগের পারিবারিক ইতিহাস থাকে, সেক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির (পিল, প্যাচেজ) ব্যবহার হার্টের ক্ষতি করতে পারে। তাই এসব ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
৭.লবণ এবং চিনির পরিমাণ কমান –বেশি চিনি খাওয়া দেহে কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বাড়ায়। আবার অতিরিক্ত লবণ উচ্চ রক্তচাপ তৈরি করে।পুরোপুরি এগুলো বাদ দেওয়া সম্ভব নয়। তবে এগুলো খাওয়ার পরিমাণ কমান। পাশাপাশি ক্রিমযুক্ত খাবার যেমন কেক খাওয়া এড়িয়ে চলুন।

Address

Dhaka

Telephone

+8801627137390

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Prah Health Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category