Dr Rahana

Dr Rahana This page is a volunteer page for the patients of Dr. Rahana. If you want any health related problem. Dr. Rahana will suggest you what to do.

Dr. Rahana achieved MBBS degree from Mymensingh Medical College, Bangladesh. She has completed FCPS part-1. She is a government officer, working as an assistant surgeon. Meanwhile she has passed DGO(Diploma in Gynaecology and Obstetrics) at Dhaka Medical College. You can ask here in both Bengali and English.

Ectopic pregnancy:  এ রোগ যদিও কম মায়েদের হয়। তবুও আমাদের কিছু তথ্য জানা প্রয়োজন।এ রোগে মায়ের স্বাস্থ্য ঝুঁকি খুব বেশি থ...
15/04/2019

Ectopic pregnancy:
এ রোগ যদিও কম মায়েদের হয়। তবুও আমাদের কিছু তথ্য জানা প্রয়োজন।এ রোগে মায়ের স্বাস্থ্য ঝুঁকি খুব বেশি থাকে।এমন কি মায়ের মৃত্যুও হতে পারে।
এ রোগে ভ্রূণ জরায়ুর যে স্থানে বড় হবার কথা সেখানে না হয়ে অন্য যায়গায় বড় হয় ।
*যে ভাবে আমরা ধারণা করতে পারিঃ
১। মায়ের ১-২ মাস মাসিক বন্ধ থাকে এর পর খুব অল্প ব্লাড যাবে।
২।পেটে প্রচণ্ড ব্যাথা থাকে, কম ব্যাথাও থাকতে পারে।
৩। আলট্রাসোনোগ্রাম দেখে আমরা নিশ্চিত হই।
*কাদের বেশী হয়ঃ
১।অনেক ক্ষেত্রে কারন অজানা।
২।মায়ের কোন ইনফেকশন থাকলে।
৩।পূর্বে কোন Ectopic pregnancy এর ইতিহাস থাকলে।

মার জটিলতাঃ
১। প্রচুর অভ্যন্তরীণ রক্ত ক্ষরণ হতে পারে।
২। এমনকি মার মৃত্যুও হতে পারে
• চিকিৎসাঃ
চিকিৎসক রোগীর অবস্থা, বিবেচনা করে চিকিৎসা দিবেন।
১। রোগ ধরা পরার সাথে সাথে চিকিৎসা শুরু করতে হবে। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে অপারেশন প্রয়োজন হয় এবং রক্তের প্রয়োজন হয়।
কি করনীয় আমাদের
১। মা এর তল পেটে কোন ইনফেকশন থাকলে চিকিৎসা করাতে হবে।
২।গর্ভ ধারন করলে প্রথম দিকে একটি আলট্রাসোনোগ্রাম করা যেতে পারে।
৩।রোগ ধরা পোড়ার সাথে সাথে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা করা উচিত, রক্ত দাতা প্রস্তুত রাখা প্রয়জন।

15/04/2019
Molar pregnancy:  এ রোগ যদিও খুব কম মায়েদের হয়। তবুও আমাদের কিছু তথ্য জানা প্রয়োজন।   এ রোগে placenta বা গর্ভঅবস্থায় বাচ...
25/05/2017

Molar pregnancy:
এ রোগ যদিও খুব কম মায়েদের হয়। তবুও আমাদের কিছু তথ্য জানা প্রয়োজন।
এ রোগে placenta বা গর্ভঅবস্থায় বাচ্চা যে ফুল এর মাধ্যমে খাবার পেয়ে থাকে তার টিউমার।
*যে ভাবে আমরা ধারণা করতে পারিঃ
১। মার গর্ভঅবস্থায় যে উপসর্গ গুলো স্বাভাবিক ভাবে দেখা দেয়,তা অতি মাত্রায় থাকে।
২।গর্ভঅবস্থার সময় এর তুলনায় ইউটেরাস বেশ বড় থাকে।
৩। আলট্রাসোনোগ্রাম দেখে আমরা নিশ্চিত হই।
*কাদের বেশী হয়ঃ
সাধারানত অল্প বয়সী মা বা খুব বেশী বয়সী মায়েদের হয়ে থাকে।
মার জটিলতাঃ
১। মার গর্ভকালীন খিঁচুনি হতে পারে।
২। মা মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে, কারন তার শরীরে বাচ্চার পরিবতে টিউমার-এটা মেনে নিতে তার খুব কষ্ট হয়।
৩। ইউটেরাস থেকে টিউমার কোষ বের করার সময় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে।
৪। প্রচুর রক্ত ক্ষরণ হতে পারে।
৫। এমনকি মার মৃত্যুও হতে পারে
• চিকিৎসাঃ
চিকিৎসক রোগীর অবস্থা, বিবেচনা করে চিকিৎসা দিবেন।
১। ইউটেরাস থেকে টিউমার কোষ বের করে দিবেন অপারেশন এর মাধ্যমে।
২। ফলো আপঃ সবচেয়ে গুরুত্ত পূর্ণ ডাক্তারের পরামর্শ মত সকল পরীক্ষা

GESTATIONAL DIABETES(গর্ভাবস্থায় ডাইবেটিস)   গর্ভাবস্থায় ডাইবেটিসঃ গর্ভাবস্থায় প্রথম ডাইবেটিস ধরা পড়া, যা গর্ভাবস্থায় নত...
31/03/2017

GESTATIONAL DIABETES(গর্ভাবস্থায় ডাইবেটিস)
গর্ভাবস্থায় ডাইবেটিসঃ গর্ভাবস্থায় প্রথম ডাইবেটিস ধরা পড়া, যা গর্ভাবস্থায় নতুন করে হতে পারে বা পূর্বে ছিল কিন্তু রোগী জানতো না।
*যে ভাবে আমরা ধারণা করতে পারিঃ
১। মায়ের পরিবারের কারো ডাইবেটিস থাকলে।
২। আগের বাচ্চার ওজন স্বাভাবিক এর চেয়ে বেশী হলে(৪ কেজির), জন্মগত ত্রুতি থাকলে।
৩। গর্ভ কালীন চেক আপ এর সময় রক্তে গ্লুকোজ এর মাত্রা দেখে আমরা নিশ্চিত হই।
• কেন এমন হয়
১। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বাবা, মার থাকলে হতে পারে।
২। কিছু ক্ষেত্রে কারন অজানা।
৩।মায়ের ওজন অস্বাভাবিক বেশী হলে।

• কি অসুবিধা হতে পারেঃ
ডাইবেটিস অনিয়ন্ত্রিত থাকলে খুব জটিল সমস্যা হতে পারে, মা ও বাচ্চা উভয়ের জন্য।
মার জটিলতাঃ
১। মার গর্ভকালীন খিঁচুনি হতে পারে।
২। মার kitoacidosis হতে পারে।
৩। ডেলিভারির সময় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে।
৪। এমনকি মার মৃত্যুও হতে পারে
বাচ্চার জটিলতাঃ
১। বাচ্চা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী ওজন কিন্তু বাচ্চার জন্ম গত ত্রুতি থাকতে পারে।
২। গর্ভঅবস্থায় বাচ্চা মারা যেতে পারে।
৩। জন্মের পর নবজাতকের মৃত্যু হতে পারে।
*কি করনীয়ঃ
১।গর্ভ অবস্তায় মাকে নিয়মিত গর্ভ কালিন চেক উপ করানো।
২। মার রক্তে গ্লুকোজ এর মাত্রা সব সময় নিয়ন্ত্রনে রাখা ।
৩। ডেলিভারি অবশ্যই হাসপাতালে করানো যেখানে গাইনি বিশেষজ্ঞ, নবজাতক বিশেষজ্ঞ এবং সিজার অপারেশন( কারন ৫০% ক্ষেত্রে সিজার করতে হয়) এর সুবিধা আছে।
• চিকিৎসাঃ
প্রতিটি রোগীর আলাদা। চিকিৎসক রোগীর অবস্থা, বাচ্চার অবস্থা বিবেচনা করে চিকিৎসা দিবেন। রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রনে রাখতে সাধারণত ইনসুলিন ব্যবহার করা হয়। ভয় পাবেন না। ডাক্তারের পরামর্শ মত চলবেন।

Oligohydramnionsমায়ের পেটে বাচ্চা যে পানিতে থাকে, সেই পানি কমে যাওয়া কে বলা হয় Oligohydramnions *যে ভাবে আমরা বুঝতে পারি...
27/08/2016

Oligohydramnions
মায়ের পেটে বাচ্চা যে পানিতে থাকে, সেই পানি কমে যাওয়া কে বলা হয় Oligohydramnions
*যে ভাবে আমরা বুঝতে পারিঃ
১। মায়ের পেটে বাচ্চার সঠিক ভাবে না বাড়া।
২। বাচ্চার নড়াচড়া কমে যাওয়া
৩। আলট্রা সনোগ্রাম এর মাধ্যমে আমরা নিশ্চিত হই।
• কেন এমন হয়
১। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কারন অজানা।
২। বাচ্চার কোন জন্ম গত ত্রুতি থাকলে।
৩।মায়ের কিছু সমস্যা থাকলে, যেমন-অতিরিক্ত রক্ত চাপ, কিডনি সমস্যা ইত্যাদি।
৪। মায়ের পানি শূন্যতা থেকেও হতেও পারে।
• কি অসুবিধা হতে পারেঃ
১।কোনও অসুবিধা নাও হতে পারে।
২। বাচ্চার জন্ম গত ত্রুতি থাকতে পারে। যেমন-কিডনি সমস্যা।
৩। ডেলিভারির সময় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে।
*কি করনীয়ঃ
১।গর্ভ অবস্তায় মাকে নিয়মিত গর্ভ কালিন চেক উপ করানো।
২। মাকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম দেয়া।
• চিকিৎসাঃ
প্রতিটি রোগীর আলাদা। চিকিৎসক রোগীর অবস্থা, বাচ্চার অবস্থা বিবেচনা করে চিকিৎসা দিবেন।

কিশোর-কিশোরীর পুষ্টিঃ         ১০-১৯ বছর বয়স কে কৈশোর কাল বলা হয়।          কৈশোর কাল জীবনের অত্যন্ত গুরুত্ত পূর্ণ সময়। এ ...
13/07/2016

কিশোর-কিশোরীর পুষ্টিঃ
১০-১৯ বছর বয়স কে কৈশোর কাল বলা হয়।
কৈশোর কাল জীবনের অত্যন্ত গুরুত্ত পূর্ণ সময়। এ সময় তাদের অনেক শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন হয়ে থাকে, তাই পুষ্টির চাহিদাও বেড়ে যায়।
আমাদের মনে রাখা দরকারঃ
১। মোট উচ্চতার ১৫-২০% এ সময় হয়।
২। মোট ওজনের ২৫-৫০% এ সময় হয়।
৩। প্রায় ৪৫% শরীররে গঠন এ সময় হয়।
৪। হাড়ের গঠন ৯০ ভাগ এ সময় এর মধ্যে শেষ হয়ে যায়।
আমাদের করনীয়ঃ
১। সুষম খাবার এর বাবস্থা ।
২। প্রতিদিন ১০-১২ গ্লাস পানি খাওয়ানো।
৩। রক্ত শূন্যতা দূর করা।
৪। মাসিকের সময় পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকা।
৫। কিশোরীকে টি টি টিকার ৫ টি ডোজ সম্পূর্ণ করা।

নবজাতকের বিপদ সংকেতঃ   নবজাতক হচ্ছে জন্মের পর থেকে ২৮ দিন পর্যন্ত।এই সময় বাচ্চা কে সবচেয়ে বেশী খেয়াল রাখা প্রয়োজন।****কখ...
15/02/2016

নবজাতকের বিপদ সংকেতঃ
নবজাতক হচ্ছে জন্মের পর থেকে ২৮ দিন পর্যন্ত।
এই সময় বাচ্চা কে সবচেয়ে বেশী খেয়াল রাখা প্রয়োজন।
****কখন বুছবেন বাচ্চা কে আর দেরি না করে এখনি হাসপাতালে নিতে হবেঃ
১। বাচ্চা নিস্তেজ হয়ে গেলে।
২। বাচ্চা খেতে না চাইলে বা খেতে না পারলে।
৩। বাচ্চার শ্বাস প্রশ্বাস মিনিটে ৬০ এর বেশী হলে।
৪।বাচ্চার জ্বর বা বাচ্চার শরীর ঠাণ্ডা হয়ে গেলে।
৫।বাচ্চার খিঁচুনি হলে ।

নবজাতকের বিপদ সংকেতঃ   নবজাতক হচ্ছে জন্মের পর থেকে ২৮ দিন পর্যন্ত।এই সময় বাচ্চা কে সবচেয়ে বেশী খেয়াল রাখা প্রয়োজন।****কখ...
15/02/2016

নবজাতকের বিপদ সংকেতঃ
নবজাতক হচ্ছে জন্মের পর থেকে ২৮ দিন পর্যন্ত।
এই সময় বাচ্চা কে সবচেয়ে বেশী খেয়াল রাখা প্রয়োজন।
****কখন বুছবেন বাচ্চা কে আর দেরি না করে এখনি হাসপাতালে নিতে হবেঃ
১। বাচ্চা নিস্তেজ হয়ে গেলে।
২। বাচ্চা খেতে না চাইলে বা খেতে না পারলে।
৩। বাচ্চার শ্বাস প্রশ্বাস মিনিটে ৬০ এর বেশী হলে।
৪।বাচ্চার জ্বর বা বাচ্চার শরীর ঠাণ্ডা হয়ে গেলে।
৫।বাচ্চার খিঁচুনি হলে

20/01/2016
আয়োডিন যুক্ত লবনঃ  আমরা মোটামুটি সবাই জানি, আয়োডিন শরীরের জন্য কত প্রয়োজন।  আয়োডিন থাইরয়েড হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে। থাই...
06/01/2016

আয়োডিন যুক্ত লবনঃ
আমরা মোটামুটি সবাই জানি, আয়োডিন শরীরের জন্য কত প্রয়োজন।
আয়োডিন থাইরয়েড হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে।
থাইরয়েড হরমোন দেহের প্রতিটি কোষে কাজ করে। এর প্রধান কাজ হচ্ছেঃ
১। দৈহিক বৃদ্ধি
২। মানসিক বৃদ্ধি
৩। শরীরের বিপাক
*আয়োডিন কোঁথয় পাওয়া যাবে?
১। আয়োডিন যুক্ত প্যাকেট জাত লবন এ,
২। সামুদ্রিক মাছ এ
আয়োডিন একটি উদ্বায়ী পদার্থ মানে তাপ দিলে বায়বীয় হয়ে যায়।
****খাবারে আয়োডিন পেতে হলে আমাদের যে কাজ গুলো করতে হবে
১। আয়োডিন যুক্ত প্যাকেট জাত লবন কিনতে হবে, খোলা লবন কেনা যাবে না।
২। লবনের কৌটার মুখ বন্ধ রাখতে হবে।
৩। লবনের কৌটা চুলা থেকে দূরে রাখতে হবে
৪। রান্নার শেষের দিকে লবন দিতে হবে।
৫। ঢেকে রান্না করতে হবে।

একটু সচেতন হলেই আমরা আমাদের আয়োডিন এর অভাব পুরন করতে পারি।

26/12/2015

Complete perineal tear( বাচ্চা হবার রাস্তা ও পায়খানার রাস্তা ছিঁড়ে এক হয়ে যাওয়া)
এতে সব সময় পায়খানা ঝরতে থাকে।
মার জীবন দুরভিসহ হয়ে উঠে।
* কেন এমন হয়
১। বাচ্চা হবার সময়, অদক্ষ দাই , সঠিক ভাবে ডেলিভারি করাতে না পারলে।
২। দুর্ঘটনা হতেও এমন হতে পারে

* এমন হলে কি করনীয়ঃ
১। সম্ভব হলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে, repair এ অভিজ্ঞ ডাক্তার অপারেসন করবেন।
২। তা না হলে ৩ মাস অপেক্ষা করে মেডিকেল কলেজে অপেরেসন করবেন।
( মাঝের সময় টা অপেরেসন করএ যাবে না, কারন ছেড়া অংশ জরা লাগে না)

Address

Mirpur/14
Dhaka
1206

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Rahana posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category