LST Horikomol Kar

LST Horikomol Kar Like my page to See Comedy, Adventure, and Action and posts &videos!!Don't… personal page....

🐐 গর্ভাবস্থায় ভিটামিন দেওয়ার গুরুত্বের সময়১ম মাস (০–৩০ দিন)ভ্রূণ তখন ছোট, ঝুঁকি থাকে বেশি।এই সময় ভিটামিন দিতে হবে না, অয...
16/09/2025

🐐 গর্ভাবস্থায় ভিটামিন দেওয়ার গুরুত্বের সময়

১ম মাস (০–৩০ দিন)

ভ্রূণ তখন ছোট, ঝুঁকি থাকে বেশি।

এই সময় ভিটামিন দিতে হবে না, অযথা ঔষধ বা টনিক না দেওয়াই ভালো।

শুধু ভালো খাবার (ঘাস, কচি পাতা, সামান্য খৈল/কুড়া) দিন।

২য়–৩য় মাস (৩০–৯০ দিন)

ভ্রূণ দ্রুত বড় হয়, হাড়–মাংস গঠিত হতে থাকে।

এ সময় ভিটামিন AD3E ও ক্যালসিয়াম সিরাপ খুব দরকার।
👉 সপ্তাহে ২–৩ দিন পানির সাথে মিশিয়ে দিলে উপকার পাবেন।

৪র্থ–৫ম মাস (৯০ দিন থেকে প্রসব পর্যন্ত)

এখন বাচ্চার বৃদ্ধি সবচেয়ে দ্রুত হয়।

মায়ের শরীরে ক্যালসিয়াম ও খনিজের ঘাটতি হয় সহজে।

তাই নিয়মিত ক্যালসিয়াম + ভিটামিন AD3E খাওয়ানো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
👉 এছাড়া খৈল, কুড়া, ঘাসের সাথে সামান্য ভিটামিন–মিনারেল মিশিয়ে দিতে পারেন।

প্রসবের আগে (শেষ ১৫ দিন)

এই সময় অতিরিক্ত খাওয়ানো যাবে না, না হলে প্রসবে সমস্যা হতে পারে।

কিন্তু হালকা ভিটামিন ও মিনারেল সিরাপ চালিয়ে যেতে হবে

গরু "বেলুন" হয়ে যাওয়া অর্থাৎ ফোলা বা ব্লোট (Bloat) একটি গুরুতর অবস্থা যেখানে গরুর পেটে গ্যাস জমে যায় এবং তা বের করতে ...
15/09/2025

গরু "বেলুন" হয়ে যাওয়া অর্থাৎ ফোলা বা ব্লোট (Bloat) একটি গুরুতর অবস্থা যেখানে গরুর পেটে গ্যাস জমে যায় এবং তা বের করতে না পারায় শ্বাসকষ্ট হয় ও মারাও যেতে পারে। এর লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে বাম পাশে বেলুনের মতো ফোলা, অস্থিরতা, পেটে লাথি মারা, শ্বাসকষ্ট বা হঠাৎ শুয়ে পড়া। হঠাৎ করে প্রচুর তাজা, সবুজ ঘাস (বিশেষ করে ক্লোভার বা আলফালফা) খাওয়া, দ্রুত অতিরিক্ত শস্য খাওয়া বা পেটে কোনো বাধা হলে এটি হতে পারে। প্রতিরোধ করতে, भूখা গরুকে শুকনো ঘাস দিয়ে তাজা ঘাস খেতে দিন, নতুন খাবার ধীরে ধীরে যোগ করুন, লবণ ও পরিষ্কার পানি সরবরাহ করুন এবং পশুচিকিৎসকের সাথে অ্যান্টি-ব্লোট প্রতিকার নিয়ে আলোচনা করুন।
লক্ষণ:
গরুর বাম দিকে বেলুনের মতো ফোলা দেখা দেওয়া।
অস্থিরতা এবং পেটে লাথি মারা।
শ্বাসকষ্ট বা হঠাৎ করে মাটিতে শুয়ে পড়া।
কারণ:
হঠাৎ করে বেশি করে প্রচুর সবুজ ঘাস খাওয়া, বিশেষ করে ক্লোভার বা আলফালফা।
অতিরিক্ত শস্য খুব তাড়াতাড়ি খাওয়ানো।
পেটে কোনো বাধা সৃষ্টি হওয়া।
প্রতিরোধ:
খালি পেটে গরুকে তাজা, ভেজা ঘাসে যেতে না দিয়ে আগে খড় (hay) দিন।
খাদ্য পরিবর্তন ধীরে ধীরে করুন।
লবণ ও পরিষ্কার পানি সরবরাহ করুন।
ব্লোট-রোধী প্রতিকারের জন্য পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

গত কয়েকদিন ডেনমার্কের ডেইরী এক্সপার্টদের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখলাম। অনেক জানা বিষয়গুলোও আবার নতুন করে ঝালিয়ে নেওয়া হলো। ...
19/08/2025

গত কয়েকদিন ডেনমার্কের ডেইরী এক্সপার্টদের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখলাম। অনেক জানা বিষয়গুলোও আবার নতুন করে ঝালিয়ে নেওয়া হলো। জানা অজানা মিলে অভিজ্ঞতার ঝুলিতে যুক্ত হয়েছে অনেককিছু। তার মধ্য থেকে আপনাদের সাথে কিছু বিষয় শেয়ার করতে চাই। হইতো আপনারা অনেকেই এই বিষয়গুলো জানেন।
তারপরেও লিখছি।
আজকে Calf Management বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শেয়ার করবো..

১। বাচ্চাকে জন্মের পর থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত তার দৈহিক ওজনের ১০-১৫% হারে (প্রথম ২-৩ সপ্তাহ ১৫% হারে) দুধ খাওয়াতে হবে। এরপরে দুধ খাওয়ানো ধীরে ধীরে কমিয়ে দিতে হবে। এইভাবে ৮ সপ্তাহে দুধ ছাড়াতে হবে। দুধ ছাড়ানো সময় বাচ্চা প্রতিদিন কমপক্ষে ১-১.৫ কেজি কাফ স্টার্টার বা দানাদার খাবার খাবে।

২। দুধ দিনে ৪-৫ বার খাওয়ানো উচিৎ। দুধ অবশ্যই উপর থেকে ৪৫ ডিগ্রী বাঁকা করে নিপলযুক্ত বালতি অথবা লম্বা নিপলযুক্ত মিল্ক ফিডিং বোতল দিয়ে আস্তে আস্তে সময় নিয়ে খাওয়াতে হবে যাতে দুধ সরাসরি Abomasum এ যেতে পারে। সবচেয়ে ভালো হয় নিপলযুক্ত বালতিটি উপরের দিকে ঝুলিয়ে রাখা যাতে বাচ্চা তার ইচ্ছে মতো বিরতি দিয়ে দুধ খেতে পারে।

৩। বাচ্চাকে ঠান্ডা দুধ খাওয়ানো যাবে না। দুধ ৩৭-৩৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রায় উঞ্চ গরম করে খাওয়াতে হবে। বাচ্চাকে ৫ দিন বয়স থেকে ইলেক্ট্রোলাইটযুক্ত ফ্রেস পানি সব সময়ের জন্য সামনে রাখতে হবে যাতে সে ইচ্ছেমত পানি খেতে পারে। ঠান্ডা পানি খাওয়ানো যাবে না।

৪। বাচ্চাকে ২ সপ্তাহের মধ্যে ডিসবাডিং পেস্ট দিয়ে Disbudding (মুন্ডি) করে কাফ পেনে ৫-৬ টি করে বাচ্চা রেখে গ্রুপভিত্তিক পরিচর্যা করা। হট আয়রন মেথডে Disbudding করলে ১-১.৫ মাসের মধ্য মুন্ডি করতে হবে।

৫। বাচ্চাকে ৭ দিন বয়স থেকে রুমেন ডেভেলপমেন্ট এর জন্য ৫০ গ্রাম ভূট্টা গুঁড়া এবং ১০-১৪ দিনের মধ্যে ২৩-২৪% CP, ৭৫% এর উপরে TDN যুক্ত Calf Starter খাওয়ানোর অভ্যাস করা উচিৎ। ২-৩ সপ্তাহ বয়সে কচি ঘাস বা সহযে পরিপাচ্য রাফেজ খাওয়ানোর অভ্যাস করাতে হবে।

(চলবে..........)

লেখনে,
নাঈমুর রহমান জয়
বিসিএস (প্রাণিসম্পদ)
সায়েন্টিফিক অফিসার
কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামার, সাভার, ঢাকা।
#কপি করা@

আলো-অন্ধকারের দৈর্ঘ্য কি সদ্য প্রসূত- গাভীর কলোস্ট্রাম বা শালদুধ উৎপাদনে প্রভাব ফেলে?========================সাম্প্রতিক ...
19/08/2025

আলো-অন্ধকারের দৈর্ঘ্য কি সদ্য প্রসূত- গাভীর কলোস্ট্রাম বা শালদুধ উৎপাদনে প্রভাব ফেলে?
========================

সাম্প্রতিক এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা গাভীর dry period-এ আলো-অন্ধকারের দৈর্ঘ্য (photoperiod) কিভাবে হোলস্টেইন ও জার্সি গাভীর কলোস্ট্রাম এবং দুধ উৎপাদনে প্রভাব ফেলে তা নির্ধারণ করেছেন।

কলোস্ট্রাম বা শালদুধ হলো বাছুরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গঠনের জন্য অপরিহার্য। এতে উপস্থিত IgG বা ইমিউনোগ্লোবুলিন বাছুরকে রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়। কিন্তু সাম্প্রতিক এক গবেষণা রিপোর্টে দেখা গেছে, অনেক দুগ্ধবতী গাভী যথেষ্ট বা মানসম্পন্ন কলোস্ট্রাম উৎপাদন করতে পারে না, ফলে বাছুরের দুর্বল বৃদ্ধি বা মৃত্যুও ঘটে। এ প্রেক্ষিতে Journal of Dairy Science-এ প্রকাশিত একটি নতুন গবেষণায় দেখা হয়েছে, আলো-অন্ধকারের সময় পরিবর্তন করলে কলোস্ট্রামের পরিমাণ ও গুণমান কতটা প্রভাবিত হয়।

আমাদের দেশের হলস্টেইন শংকরজাত পালনকারী বেশিরভাগ খামারি সারাদিন সূর্যের আলো এবং রাতে কৃত্রিম লাইট জ্বালিয়ে ২৪ ঘন্টায় গাভীকে আলো দিয়ে থাকে বা অন্ধকার দেয় না। গাভীর দুধ উৎপাদন ও কোলোস্ট্রাম উৎপাদনের জন্য দিনে (২৪ ঘন্টায়) কমপক্ষে ৮ ঘন্টা অন্ধকার প্রয়োজন।

#ক) আলো-অন্ধকারের দৈর্ঘ্য (Photoperiod) ও প্রভাব:

পূর্ববর্তী গবেষণায় দেখা গেছে, dry period এ
দিনে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ ঘণ্টা আলো বা ৮ ঘন্টা অন্ধকার (long-day photoperiod) পাওয়া গাভীর তুলনায়, দিনে মাত্র ৮ ঘণ্টা আলো বা ১৬ ঘন্টা অন্ধকার (short-day photoperiod) পাওয়া বহুপারিটি (multiparous) হোলস্টেইন গাভী প্রতিদিন গড়ে ৩.২ কেজি বেশি দুধ দেয় । কিন্তু জার্সি গাভীর ক্ষেত্রেও কি একই ফল পাওয়া যাবে? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই নতুন গবেষণাটি পরিচালিত হয়।

গবেষণায় গাভীগুলোকে তাপমাত্রা-নিয়ন্ত্রিত গোয়ালঘরে রাখা হয়। কিছু গাভীকে প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা আলো (SDPP) এবং কিছু গাভীকে ১৬ ঘণ্টা আলো (LDPP) দেওয়া হয় পুরো ড্রাই পিরিয়ড (dry period ) পর্যন্ত।

#খ) ফলাফল: কলোস্ট্রামের পরিমাণ ও গুণমান:

গবেষণা শেষে গবেষকরা দেখেন, আলো-অন্ধকারের দৈর্ঘ্য কলোস্ট্রামের উপাদানে তেমন বড় প্রভাব ফেলেনি। তবে জাতভেদে পার্থক্য পাওয়া গেছে—হোলস্টেইন গাভীর কলোস্ট্রামের পরিমাণ জার্সি গাভীর তুলনায় বেশি।

গবেষকরা উল্লেখ করেন, তাদের গবেষণায় কন্ট্রোল হাউজে তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা সবসময় একই (২০°C এবং ৬০–৮০%) রাখা হয়েছিল, ফলে বাইরের পরিবেশে যেসব মৌসুমি প্রভাব দেখা যায় তা এখানে দেখা যায়নি।

তবে কলোস্ট্রামের চর্বি, প্রোটিন ও SNF (solids-not-fat) পূর্ববর্তী গবেষণার তুলনায় কম পাওয়া গেছে। গবেষকদের মতে, এর কারণ হতে পারে বেশি কলোস্ট্রাম উৎপাদনের ফলে উপাদানগুলো পাতলা হয়ে যাওয়া (dilution effect)।

ল্যাকটোফেরিন ও স্যোমাটিক সেল কলোস্ট্রামে থাকা ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ কমায়, যা নবজাতক বাছুরের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। গবেষণায় দেখা গেছে, এগুলো জাত বা আলো-অন্ধকারের দৈর্ঘ্যের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়নি।

#গ) দুধ উৎপাদনে প্রভাব: জাতভেদে দেখা গেছে, দুধ উৎপাদনে হোলস্টেইন গাভী জার্সির চেয়ে বেশি দুধ দিয়েছে। এছাড়া, ড্রাই পিরিয়ডে কম আলো (৮ ঘণ্টা) বা ১৬ ঘন্টা অন্ধকার পাওয়া গাভী দু’জাতের ক্ষেত্রেই সামান্য বেশি দুধ দিয়েছে দীর্ঘ আলো গাভীর তুলনায়।

#ঘ)খামারীদের জন্য উপদেশ: গাভী থেকে প্রাকৃতিকভাবে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বেশি দুধ পাওয়ার জন্য পর্যাপ্ত অন্ধকার দেওয়া প্রয়োজন। এক্ষেত্রে রাত ৯ টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত কমপক্ষে এই ৮ ঘন্টা লাইট অফ রেখে অন্ধকারের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। আমরা জানি, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে অন্ধকারে গরু চুরি হওয়ার ভয় থাকে বিধায়, রাতে সারাক্ষণ আলো জ্বালিয়ে রাখে যা দুধ উৎপাদনে নেগেটিভ প্রভাব পড়ছে।

#ঙ) উপসংহার: গবেষকরা বলেন, শুধু আলো-অন্ধকারের দৈর্ঘ্য নয়, মৌসুমি পরিবর্তনে তাপমাত্রা, আর্দ্রতা এবং আলো-অন্ধকারের দৈর্ঘ্যের সম্মিলিত প্রভাব কলোস্ট্রাম উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। তাই এসব উপাদানকে একসাথে বিবেচনা করে গাভীর ড্রাইভ পিরিয়ড ব্যবস্থাপনা সঠিক ও উন্নত করা দরকার। এতে করে বাছুরের বেঁচে থাকার হার ও দুধ উৎপাদন উভয়ই বৃদ্ধি পাবে।

রেফারেন্স: গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে Journal of Dairy Science, ভলিউম ১০৮ (সংখ্যা ২), ২০২৫-এ।
..

একটি আদর্শ ভেড়ার খামারের প্রধান ৫টি বৈশিষ্ট্য নিচে উল্লেখ করা হলো:১.  উন্নত বাসস্থান ও শেড ব্যবস্থাপনা:     ♦️ভেড়ার শে...
15/08/2025

একটি আদর্শ ভেড়ার খামারের প্রধান ৫টি বৈশিষ্ট্য নিচে উল্লেখ করা হলো:

১. উন্নত বাসস্থান ও শেড ব্যবস্থাপনা:
♦️ভেড়ার শেড অবশ্যই উঁচু ও শুকনো জায়গায় হতে হবে, যাতে বৃষ্টির পানি বা অতিরিক্ত আর্দ্রতা প্রবেশ করতে না পারে।
♦️ শেডের ভেতরে বাঁশের মাচা বা কাঠের পাটাতন (slatted floor) ব্যবহার করা উচিত, যাতে ভেড়ার মলমূত্র নিচে পড়ে যায় এবং ভেড়া শুকনো ও পরিষ্কার জায়গায় থাকতে পারে। এতে পরজীবী ও রোগের সংক্রমণ কমে।
♦️পর্যাপ্ত বায়ু চলাচল (Ventilation) নিশ্চিত করতে হবে, কিন্তু সরাসরি ঠাণ্ডা বাতাস যেন না লাগে।
♦️ উপরে টিনের চালা বা অন্য কোনো মজবুত ছাউনি দিতে হবে যা রোদ ও বৃষ্টি থেকে সুরক্ষা দেবে।

২. সুষম খাদ্য ও পানির সহজলভ্যতা:
♠️ভেড়ার জন্য প্রচুর পরিমাণে সবুজ ঘাস, খড় এবং প্রয়োজনে দানাদার খাদ্যের (যেমন ভুট্টা, চালের কুঁড়া, খৈল) ব্যবস্থা রাখতে হবে।
♠️খাদ্যে প্রয়োজনীয় খনিজ লবণ (mineral mixture) যোগ করতে হবে।
♠️সারাক্ষণ বিশুদ্ধ ও পরিষ্কার পানির সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। পানির পাত্র নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে।

৩. রোগ প্রতিরোধ ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা:
♣️ ভেড়াগুলোকে নিয়মিত কৃমিমুক্ত করতে হবে।
♣️গুরুত্বপূর্ণ রোগের জন্য সময়মতো টিকা দিতে হবে (যেমন পিপিআর, ফাউল পক্স)।
♣️আক্রান্ত ভেড়াকে দ্রুত আলাদা করার ব্যবস্থা (Quarantine) থাকতে হবে।
♣️খামারে একজন ভেটেরিনারি ডাক্তারের নিয়মিত পর্যবেক্ষণ ও পরামর্শের ব্যবস্থা রাখা উচিত।

৪. প্রজনন ও বংশবৃদ্ধি ব্যবস্থাপনা:
🔸খামারে রোগমুক্ত ও উন্নত জাতের প্রজননক্ষম পাঠা (পুরুষ ভেড়া) রাখতে হবে।
🔸সঠিক বয়সে ভেড়ার প্রজনন নিশ্চিত করতে হবে।
🔸বাছুরের যত্ন ও মায়ের দুধ খাওয়ানোর পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখা।

৫. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা:
🐑ভেড়ার বাসস্থান ও এর চারপাশ নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
🐑 মলমূত্র ও বর্জ্য অপসারণের জন্য সঠিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি থাকতে হবে, যা পরিবেশ দূষণ রোধ করবে এবং রোগজীবাণু ছড়ানো কমাবে।
🐑খামারের শ্রমিকদের ব্যক্তিগত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা (যেমন হাত ধোয়া) নিশ্চিত করা।

এই বৈশিষ্ট্যগুলো অনুসরণ করলে একটি ভেড়ার খামার লাভজনক এবং টেকসই হবে।

ডা: মো: ইউনুস আলী
ভেটেরিনারি সার্জন



 # # # 🐐 **ছাগল পালন: একটি কম খরচে লাভজনক ব্যবসার ধারণা**  ছাগল পালন **কম বিনিয়োগে, ঝুঁকিহীন ও দ্রুত লাভজনক** ব্যবসা। ব...
09/08/2025

# # # 🐐 **ছাগল পালন: একটি কম খরচে লাভজনক ব্যবসার ধারণা**

ছাগল পালন **কম বিনিয়োগে, ঝুঁকিহীন ও দ্রুত লাভজনক** ব্যবসা। বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায় সীমিত জায়গা ও সম্পদে এটি একটি **আদর্শ পেশা**। নিচে ছাগল পালনের সম্পূর্ণ গাইডলাইন দেওয়া হলো:

---

# # # 🌟 **ছাগল পালনের ৬টি সুবিধা**
১. **কম খরচ**: খাদ্য খরচ গরুর তুলনায় **৬০% কম**।
২. **দ্রুত প্রজনন**: ১২-১৮ মাসেই বাচ্চা প্রসব করে (গরুর চেয়ে দ্বিগুণ দ্রুত)।
৩. **রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা**: সাধারণ রোগে কম আক্রান্ত হয়।
৪. **বহুমুখী আয়**: দুধ, মাংস, চামড়া, গোবর—সবই বিক্রি করা যায়।
৫. **কম জায়গায় পালন**: ১টি ছাগলের জন্য মাত্র **১০-১২ বর্গফুট** জায়গা প্রয়োজন।
৬. **সব ঋতুতে প্রজনন**: বছরের যেকোনো সময় বাচ্চা পাওয়া যায়।

---

# # # 🏡 **প্রাথমিক পরিকল্পনা (শুরু করবেন যেভাবে)**
# # # # 🔹 **জাত নির্বাচন**
- **দুধের জন্য**:
- **জামুনাপাড়ি**: দৈনিক ২-৩ লিটার দুধ দেয়।
- **সানান**: দৈনিক ১.৫-২ লিটার দুধ দেয়।
- **মাংসের জন্য**:
- **বাংলাদেশী কালো ছাগল**: ৬ মাসে ১৫-২০ কেজি ওজন হয়।
- **বোয়ার**: দ্রুত ওজন বাড়ায়।
- **টিপস**: স্থানীয় খামার থেকে **২-৩টি মা ছাগল + ১টি বাপকা ছাগল** কিনুন (প্রাথমিক বিনিয়োগ: ১৫,০০০-২০,০০০ টাকা)।

# # # # 🔹 **খামার স্থাপন**
- **জায়গা**: উঁচু, শুকনো ও বাতাস চলাচল হয় এমন স্থান।
- **ঘর তৈরি**:
- **বাঁশের খুঁটি + টিনের ছাউনি** (প্রতি ছাগলের জন্য ৪x৫ ফুট জায়গা)।
- মেঝে **কাঠের তক্তা** বা **বাঁশের চাটাই** দিয়ে তৈরি করুন (ভেজা থেকে রক্ষা পাবে)।
- **খরচ**: ৫টি ছাগলের ঘর তৈরিতে **৫,০০০-৮,০০০ টাকা** লাগবে।

---

# # # 🌿 **খাদ্য ব্যবস্থাপনা (কম খরচে)**
# # # # 🔹 **প্রাকৃতিক খাদ্য**
- **ঘাস**: নেপিয়ার, গিনি ঘাস চাষ করুন (১ ছাগলের জন্য দৈনিক ৩-৪ কেজি ঘাস লাগে)।
- **গাছের পাতা**: কলা, নারিকেল, কাঁঠালের পাতা দিতে পারেন।
- **সবজির বর্জ্য**: বাজার থেকে পচা সবজি সংগ্রহ করে খাওয়ান।

# # # # 🔹 **ঘরোয়া খাদ্য মিশ্রণ**
| উপাদান | পরিমাণ (প্রতিদিন) |
|-------------------|-------------------|
| ভুট্টা/গমের ভুসি | ২০০-৩০০ গ্রাম |
| খৈল | ১০০-১৫০ গ্রাম |
| চালের�ুটা | ৫০-১০০ গ্রাম |
| খনিজ লবণ | ১০ গ্রাম |
- **খরচ**: প্রতি ছাগলের দৈনিক খাদ্য খরচ **২০-২৫ টাকা** (গরুর চেয়ে ৭০% কম)।

---

# # # 💊 **স্বাস্থ্যসেবা (সহজ ও কম খরচে)**
# # # # 🔹 **প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা**
- **টিকা**:
- **পিপিআর (Peste des Petits Ruminants)**: প্রতি ৬ মাস অন্তর।
- **এন্টারোটক্সেমিয়া**: বছরে একবার।
- **ডিওয়ার্মিং**: প্রতি ৩ মাস অন্তর **অ্যালবেন্ডাজল** ট্যাবলেট দিন (খরচ: ১০-১৫ টাকা/ছাগল)।
- **গোসল**: সপ্তাহে একবার **পানি + নিম পাতার রস** দিয়ে গোসল করান (উকুন দূর হবে)।

# # # # 🔹 **সাধারণ রোগ ও চিকিৎসা**
| রোগ | লক্ষণ | ঘরোয়া চিকিৎসা |
|------------------|------------------------|-------------------------------|
| ডায়রিয়া | পাতলা পায়খানা | চালের মাড় + লবণ পানি দিন |
| খোস/চর্মরোগ | চুল পড়া, চুলকানো | নারিকেল তেল + হলুদ মাখান |
| জ্বর | শরীর গরম, খাবার কম | তুলসী পাতার রস + মধু দিন |

---

# # # 🐐 **প্রজনন ব্যবস্থাপনা**
- **প্রথম প্রজনন**: ১২-১৮ মাস বয়সে।
- **বাচ্চা প্রসবের সময়**: **৫ মাস গর্ভকালীন সময়**।
- **বাচ্চা পালন**:
- জন্মের পর প্রথম ১ মাস **মায়ের দুধ** খাওয়ান।
- ১ মাস পর **ঘাস + দানাদার খাবার** দিন।
- **লাভ**: ১টি মা ছাগল বছরে **২-৩টি বাচ্চা** দিতে পারে। প্রতি বাচ্চা ৬ মাসে **৩,০০০-৫,০০০ টাকায়** বিক্রি করা যায়।

---

# # # 💰 **বাজারজাতকরণ (আয়ের উৎস)**
| পণ্য | বিক্রয় মূল্য (প্রতি ইউনিট) | মাসিক আয় (৫টি ছাগল থেকে) |
|------------|---------------------------|----------------------------|
| দুধ | ৬০-৮০ টাকা/লিটার | ৩,০০০-৪,০০০ টাকা |
|�াংস | ৬০০-৮০০ টাকা/কেজি | বাচ্চা বিক্রি: ৬,০০০ টাকা |
| চামড়া | ৩০০-৫০০ টাকা/পিস | ১,০০০ টাকা |
| গোবর | ৫ টাকা/কেজি | ৫০০ টাকা |
**মোট মাসিক আয়**: **১০,০০০-১২,০০০ টাকা** (খরচ বাদে লাভ: **৮,০০০-১০,০০০ টাকা**)।

---

# # # 📊 **খরচ-আয়ের হিসাব (৫টি ছাগল পালনে)**
| খাত | মাসিক খরচ (টাকা) | মাসিক আয় (টাকা) |
|--------------------|-------------------|-----------------|
| খাদ্য | ৩,০০০ | - |
| ওষুধ/�িকা | ৫০০ | - |
| শ্রমিক (আংশিক) | ১,০০০ | - |
| দুধ বিক্রি | - | ৪,০০০ |
| বাচ্চা বিক্রি | - | ৬,০০০ |
| অন্যান্য | - | ২,০০০ |
| **মোট** | **৪,৫০০** | **১২,০০০** |
| **মাসিক লাভ** | - | **৭,৫০০** |

---

# # # 💡 **লাভ বাড়ানোর ৫টি টিপস**
১. **বাচ্চা উৎপাদন বাড়ান**: ভালো মানের বাপকা ছাগল রাখুন (১টি বাপকা ১৫-২০টি মা ছাগলকে গর্ভবতী করতে পারে)।
২. **দুধ প্রক্রিয়াজাত করুন**: দুধ থেকে **দই, ছানা, ঘি** তৈরি করে বিক্রি করুন (মুনাফা ৫০% বাড়বে)।
৩. **চামড়া সংরক্ষণ করুন**: মরে গেলে চামড়া লবণ দিয়ে সংরক্ষণ করে বিক্রি করুন।
৪. **গোবর বিক্রি করুন**: গোবর শুকিয়ে **জৈব সার** তৈরি করুন (বিক্রয় মূল্য: ৫-১০ টাকা/কেজি)।
৫. **সরাসরি গ্রাহকের কাছে বিক্রি করুন**: মধ্যস্বত্বভোগী এড়িয়ে স্থানীয় বাজারে নিজেই বিক্রি করুন।

---

# # # ⚠️ **সতর্কতা**
- **অতিরিক্ত ভিড় এড়িয়ে চলুন**: ১০x১০ ফুট জায়গায় সর্বোচ্চ **৮-১০টি ছাগল** রাখুন।
- **বিষাক্ত গাছ এড়িয়ে চলুন**: কাঁঠাল, অর্জুন গাছের পাতা বেশি খেলে বিষক্রিয়া হতে পারে।
- **পানির ব্যবস্থা**: সবসময় বিশুদ্ধ পানি পানের ব্যবস্থা রাখুন।

---

# # # 🌾 **সফল খামারিদের উদাহরণ**
> **"ময়মনসিংহের রহিম মিয়া ৫টি ছাগল দিয়ে শুরু করেছিলেন। ১ বছরের মধ্যে তার খামারে ২০টি ছাগল হয়েছে। মাসিক আয় এখন ২৫,০০০ টাকা!**
> তার সফলতার রহস্য: **স্থানীয় জাত নির্বাচন + ঘাস চাষ + নিজেই বাজারজাতকরণ**।"

---

#ছাগল_পালন ে_ব্যবসা #পশুপালন #গ্রামীণ_ব্যবসা #ক্ষুদ্র_উদ্যোক্তা #বাংলাদেশ #দুধ_উৎপাদন #মাংস_ব্যবসা

 ✅পানির অপর নাম জীবন!রাতে গরুর সামনে পরিস্কার সাদা পানি দিয়ে রাখুন,পানি জীবাণুমুক্ত রাখতে দুই চিমটি লবন দিতে পারেন।গরমের...
04/08/2025


✅পানির অপর নাম জীবন!রাতে গরুর সামনে পরিস্কার সাদা পানি দিয়ে রাখুন,পানি জীবাণুমুক্ত রাখতে দুই চিমটি লবন দিতে পারেন।গরমের সময় রাতে গরুর শীতল পানির দরকার হয়! গরমের সময় শীতল পানি এবং শীতের সময় কুসুম গরম পানির দরকার ‌। কিছু কিছু ঔষধ আছে যেমন পেট ফাঁপা বা পাতলা পায়খানার ঔষধ অথবা কৃমিনাশক সেগুলো খাওয়ালেও গরুর সামনে পানি রাখুন।

✅সকালে প্রথম কাজ হলো খামার পরিস্কার গরুর ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা,গোবর খেয়াল করুন,পেটের বাবপাশ ফোলা কিনা দেখুন,চোখ ও জাবর কাটা/মুখ খেয়াল করুন,নাক চেক করুন,চামড়া ফোলা কিনা দেখুন,শোয়া থেকে উঠতে সমস্যা কিনা,পায়ের ক্ষুরা পরিস্কার কিনা চেক করুন।

✅ মশা মাছিকে বলা হয় ভাইরাস বিস্তারের #ভেক্টর, অর্থাৎ ভাইরাস একা একা চলতে পারে না ভাইরাস চলার জন্য যে প্রাণী কাজ করে তাকে বলা হয় ভেক্টর,খামার কে মশামাছি মুক্ত রাখুন,এতে গরুর নানা প্রকার রোগের প্রকোপ কমে যাবে। সন্ধ্যা ও ভোরে মশার উৎপাত বেশী থাকে। এই সময় শুকনো গোবর,চেঁতুলের কাঠ,ধূপ ও কয়েল দিয়ে ধোঁয়া দিতে পারেন।আশে পাশে ডিজেল ও নেপতালিন গুঁড়া জল স্প্রে করলে মশা পালিয়ে যেতে বাধ্য!

✅গরুর চামড়ায় কোন ক্ষত ও ইনফেকশন থাকলে দ্রুত চিকিৎসা করুন; এটা হল অন্য সকল রোগ জীবানু শরীরে ঢুকার দরজা! এ সময় এমেকটিন প্লাস/ আইভিক্লোর বা ভার্মিক ইনজেকশন দিতে পারেন।

✅ ভেকসিন চার্ট চেক করুন, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ভেকসিন দিতে হবে।LSD,FMD,ANTHRAX DISEASE, HS, BQ ভেকসিন দিয়ে নিন।ভেকসিন ছাড়া ঘরে গরু বেধে রাখা হল জুয়া খেলা; যে কোন সময় ঠুস! এটা কে খামার বা পশুপালন বলে না।

✅শুধু শখ /টাকা রোজগারের জন্য গরু ছাগল পালন করবেন না;এটা ঝুঁকিপূর্ণ কাজ।পশুপালনকে লাভজনক করতে পারলেই সেটা করুন,না হলে অপেক্ষা করুন।ঘাস চাষ,দক্ষ লোকবল, আধূনিক প্রযুক্তি,সঠিক ট্রেনিং,নিজে সময় দেওয়া,দুধের বাজার ও মাংসের চাহিদা যাচাই করতে হবে।

✅উল্টা পাল্টা গরু পালন করলে,গরুর জীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ! Animal welfare আইন মতে শাস্তি যোগ্য অপরাধ, আপনি গ্রেফতার,হতে পারেন।

ফেসবুকে আমার সকল লেখা Animal welfare and rights এর অংশ।

✅সকল ভেকসিন কে সহজলভ্য ও সুলভ করতে হবে।ভেকসিন খামারীর কেনার জিনিষ না! এটা সরকার দিতে বাধ্য, এটা Cool chain management করা ও খামারির দড়জায় পৌঁছনো সরকারের কাজ! এটা নিয়ে গাফলতি ও টাল বাহানা চলবে না!! please contact with LDDP,LRI officer in charge of your district or division.


এ বিষয়ে সকল খামারিদের সরকারের পশুপালন মন্ত্রনালয়ের উপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে।
যে সব এলাকায় ভেকসিন পাওয়া যায় না, আপনারা সরকারি পশু হাসপাতালে /LSP /LEO/VS ওদের সাথে কথা বলুন, উপজেলা পরিষদে ভেকসিন দাবীতে করুন। ULO,DLO,DC বরাবর স্মারকলিলি দিবেন।

গরুর পায়ের সমস্যা পর্যবেক্ষণ। বর্ষাকালে গরুর পায়ের সমস্যা বেশি হয় তাই খামারিদের সাবধান থাকা উচিত।১. গরুর ঘর নিয়মিত জীবাণ...
17/07/2025

গরুর পায়ের সমস্যা পর্যবেক্ষণ। বর্ষাকালে গরুর পায়ের সমস্যা বেশি হয় তাই খামারিদের সাবধান থাকা উচিত।

১. গরুর ঘর নিয়মিত জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করা উচিত।
২. ঘর যাতে স্যাঁতস্যাঁতে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখা উচিত।
৩. বর্ষার সময়ে যে সব রোগ বেশি হয়(যেমন: বাদলা, ক্ষুরারোগ, তড়কা ইত্যাদি) সেগুলোর টিকা দিয়ে রাখা উচিত।
৪. নিয়মিত কৃমিনাশক দেওয়া উচিত।
❤️❤️❤️❤️
#গাভীর_খামার #গরুর_খামার #গরুরখামার #খামার

কৃত্রিম প্রজনন করে বাড়ি ফেরা
10/07/2025

কৃত্রিম প্রজনন করে বাড়ি ফেরা

নিচে ছাগলের জন্য একটি বছরব্যাপী কৃমি নিয়ন্ত্রণ ক্যালেন্ডার (Deworming Schedule) দিচ্ছি — এটা আপনি ১ বছরের মধ্যে ৩ বা ৪ ...
01/07/2025

নিচে ছাগলের জন্য একটি বছরব্যাপী কৃমি নিয়ন্ত্রণ ক্যালেন্ডার (Deworming Schedule) দিচ্ছি — এটা আপনি ১ বছরের মধ্যে ৩ বা ৪ বার ফলো করলেই ছাগল সুস্থ থাকবে এবং কৃমি-জনিত সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে।



✅ ছাগলের কৃমি নিয়ন্ত্রণ ক্যালেন্ডার (৫ মাস বা তার বেশি বয়সের জন্য)
সময়
ওষুধের নাম
ডোজ/ব্যবহার
মন্তব্য
জানুয়ারি (শীতকাল)
Albendazole (Benasol Vet)
1 ডোজ, খালি পেটে
পেটের ফিতা কৃমি ও গোল কৃমি দূর করতে
এপ্রিল (গ্রীষ্মকাল)
Levamisole
ওজন অনুযায়ী ডোজ
গোল কৃমি ও ফুসফুস কৃমির জন্য ভালো
জুলাই (বর্ষাকাল)
Ivermectin
ইঞ্জেকশন বা মুখে (Vet এর পরামর্শে)
ত্বকের নিচে কৃমি ও মাইট দূর করতে
অক্টোবর (শরৎ/হেমন্ত)
Albendazole (Benasol Vet)
1 ডোজ, খালি পেটে

✅ অতিরিক্ত টিপস:
• ওষুধ খাওয়ানোর আগে ছাগলকে খালি পেটে রাখলে ওষুধ ভালো কাজ করে।
• কৃমি দূর হওয়ার ১-২ দিনের মধ্যে পায়খানার সঙ্গে কৃমি বের হয়ে যেতে পারে — এটি স্বাভাবিক।
• কৃমি দূর হওয়ার পরে ছাগল কিছুটা দুর্বল হয়ে যেতে পারে, তাই পুষ্টিকর খাবার দিন (ঘাস, ভুট্টা, খৈল, লবণ, পানি ইত্যাদি)।



❗ মনে রাখবেন:
• প্রতিটি ওষুধ ব্যবহারের আগে ছাগলের ওজন অনুযায়ী ডোজ নিশ্চিত করুন।
• গর্ভবতী ছাগলের ক্ষেত্রে ওষুধ ব্যবহারের আগে পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া নিরাপদ।
Copy..

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when LST Horikomol Kar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category