Nutritionist Atia Farhana

Nutritionist Atia Farhana Provides healthy diet for weight management,pregnant and lactating mother,for child and various kinds of diseases

03/03/2025
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা মাছ, মাংস, ডিম, ডাল কিছুই খান না বিশেষ করে হিন্দু ধর্মের যারা আছেন তাদের মধ্যে এমন মানুষ প...
22/12/2024

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা মাছ, মাংস, ডিম, ডাল কিছুই খান না বিশেষ করে হিন্দু ধর্মের যারা আছেন তাদের মধ্যে এমন মানুষ পাওয়া যায়।। প্রথম শ্রেণীর এই প্রোটিন গুলোকে তারা এড়িয়ে চলেন।।এই শ্রেণীর মানুষ গুলোকে আমরা ভেজিটেরিয়ান বা ভেগান বলে থাকি।।তাদের খাবারের এই তালিকায় প্রথম শ্রেণীর প্রোটিন না থাকায় বেশির ভাগ ভেগান রাই আয়রনের অভাবে ভোগেন।।কারণ তারা যেসব শাকসবজি খেয়ে থাকেন সেগুলোকে আমরা সেকেন্ড ক্লাস প্রোটিন হিসেবে ধরি যেগুলো থেকে আয়রন সরাসরি আমাদের শরীরে শোষণ হতে পারেনা তার জন্য ভিটামিন-সি এর প্রয়োজন হয়।।।ভেগান শ্রেণির যারা আছেন তারা তাদের খাবার তালিকায় মুগ ডাল, সয়াবিন, ছোলা,চিড়া,যেকোনো বাদাম,টকদই,পনির, ছানা, এসব প্রোটিন জাতীয় খাবার রাখার চেষ্টা করবেন।।শাকসবজি খাওয়ার সময় পাতে ভিটামিন সি জাতীয় কিছু রাখবেন যেমন :লেবু, কাঁচামরিচ,আমড়া,কাঁচা আম,টমেটো ইত্যাদি।। এছাড়াও টক জাতীয় ফল প্রতিদিন খাওয়ার চেষ্টা করবেন।।

কিডনি রোগীদেরকে ডাল,লেবু,টমেটো, কলা,পুঁইশাক,কচুশাক এসব একেবারে খেতে নিষেধ করার আগে অবশ্যই তার পটাশিয়াম লেভেল,ইউরিক এসিড ...
12/12/2024

কিডনি রোগীদেরকে ডাল,লেবু,টমেটো, কলা,পুঁইশাক,কচুশাক এসব একেবারে খেতে নিষেধ করার আগে অবশ্যই তার পটাশিয়াম লেভেল,ইউরিক এসিড লেভেল এবং ইউরোসেপসিস বা UTI আছে কিনা সেটা শিওর হতে হবে।ভালোভাবে শিওর না হয়ে খাবার বাদ দেয়া উচিত না।সব রিপোর্ট ঠিক থাকলে সপ্তাহে ২দিন মুগডাল খেতে পারবে আর পটাশিয়াম ঠিক থাকলে বিচি ফেলে টমেটো খেতে পারবে এবং কলা ও খেতে পারবে।আর ইউরিক এসিড ঠিক থাকলে পুঁইশাক,কচুশাক মাঝে মাঝে খেতে পারবে তবে প্রতিদিন খাওয়া উচিত না।

এখন অধিকাংশ মায়েদের কাছে একটা কথাই শোনা যায় যে তাদের বাচ্চা খেতে চায়না। আর মায়েরা তাদের বাচ্চাদের খাবার খাওয়ানোর জন্য মো...
14/11/2024

এখন অধিকাংশ মায়েদের কাছে একটা কথাই শোনা যায় যে তাদের বাচ্চা খেতে চায়না। আর মায়েরা তাদের বাচ্চাদের খাবার খাওয়ানোর জন্য মোবাইল বা টিভি দিয়ে বাচ্চাদের বসে রাখেন, কিন্তু এই পদ্ধতিটা একদমই ভুল।বাচ্চাদের খাওয়ার প্রতি অনিহা বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। সেই কারণ নিশ্চিত হওয়ার জন্য অবশ্যই একজন ডাক্তার এবং পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিতে হবে। সেই সাথে কিছু টিপস ফলো করতে পারেন:★এক ঘেয়েমি খাবার খাওয়ানো হলে অনেক সময় বাচ্চা খেতে চায়না তাই খাবার তালিকায় বৈচিত্র্য আনতে হবে।একই খাবার একভাবে প্রতিদিন না দিয়ে একেক দিন একেক ভাবে দিতে পারেন তাতে বাচ্চার টেস্ট পরিবর্তন হবে, ★বাচ্চার খাবার প্লেট বিভিন্ন ভাবে সাজিয়ে সামনে দিবেন তাতে বাচ্চার খাবারের প্রতি আগ্রহ বাড়বে, ★খাবার খাওয়ানোর সময় খাবারের সাথে পরিচয় করিয়ে সেই খাবারের গুণাবলী বলে খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন,★সব সময় চেষ্টা করবেন বাচ্চাকে নিজের হাতে খেতে দেওয়ার, ★প্রতিদিন ব্যায়াম বা খেলাধূলা করতে দিবেন তাতে বাচ্চার ক্ষুধা বাড়বে, ★বাহিড়ের সব ধরনের খাবার(চিপস, চানাচুর,কেক,বিস্কুট, ইনস্ট্যান্ট নুডুলস,আইসক্রিম, চকলেট, সসেজ,নাগেট,সয়াসস, সস,রেষ্টুরেন্টের খাবার,সিঙ্গারা,সমুচা,ফুচকা, চটপটি, পেষ্ট্রি)থেকে শিশু কে দূরে রাখবেন, ★বাচ্চাকে অতিরিক্ত টিভি, মোবাইল দেখা থেকে দূরে রাখবেন।

এখন অনিয়মিত খাওয়া অনিয়মিত জীবন যাপনের ফলে অতিরিক্ত ওজন একটি বিরাট সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।আর এই অতিরিক্ত ওজন দ্রুত কমাতে গি...
08/11/2024

এখন অনিয়মিত খাওয়া অনিয়মিত জীবন যাপনের ফলে অতিরিক্ত ওজন একটি বিরাট সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।আর এই অতিরিক্ত ওজন দ্রুত কমাতে গিয়ে অনেকে অনেক রকম ডায়েট ফলো করে,আর এসব ডায়েট ফলো করতে গিয়ে ভাত খাওয়া একেবারে ছেড়ে দেন।তাতে হয়তো প্রথমে খুব ভালো ফলাফল ও পান।প্রথম এক সপ্তাহ বা দুই সপ্তাহে ওজন কমে যায়।কিন্তু পরবর্তীতে ওজন কমে যাওয়ায় ভাত খাওয়া শুরু করলে আগে যে পরিমাণ ওজন ছিল তার থেকে দ্রুত গতিতে দ্বিগুণ ওজন বেড়ে যায় এর কারণ হলো ভাত একেবারে ছেড়ে দেওয়ার ফলে যে ওজন টা কমে যায় সেটা আসলে শরীর থেকে পানির পরিমাণ কমে যায় তাই ওজন কমে যায়। carbohydrate জাতীয় খাবার আমাদের শরীরে পানি জমতে সাহায্য করে।প্রতি এক গ্রাম carbohydrate এর জন্য আমাদের শরীরে ৩/৪মিলি পানি জমে। আর এই ভাত carbohydrate এর একটা বিরাট অংশ হিসেবে আমরা খেয়ে থাকি।তাই হুট করেই যখন আমরা ভাত খাওয়া বন্ধ করে দেই বা ফাস্টিং করি তখন আসলে শরীর থেকে মূলত পানি কমতে থাকে ওজন কমেনা,তারপর আবার যখন ভাত খাওয়া শুরু করি তখন ওজন বেড়ে যায়। আমাদের প্রতিদিনের কাজের যে শক্তিটা আমরা পাই সেটা মূলত পাই এই carbohydrate থেকে।সুস্থ্য থাকার জন্য আমাদের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় তিনটি ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট(carbohydrate, protien,fat) অবশ্যই রাখতে হবে পরিমাণ মতো, যার ক্যালোরি অনুযায়ী যতটুকু দরকার, না হলে শরীরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।তাই ওজন কমাতে গিয়ে এমন ডায়েট করা উচিত না।শরীরের ওজন অনেক কারণে বাড়তে পারে।আগে একজন ডাক্তার দেখিয়ে পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে হবে ঠিক কি কারণে আপনার ওজন বাড়ছে।তারপর সেই অনুযায়ী একজন পুষ্টিবিদের সঙ্গে কথা বলে আপনার ডায়েট প্ল্যান ঠিক করে নিয়ে সেই ব্যালান্স ডায়েট ফলো করুন। ব্যালান্স ডায়েট ফলো করলে আপনি আপনার প্রতিদিনের খাবার তালিকায় চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় সব ধরনের পুষ্টি উপাদান সমৃদ্ধ খাবার খেতে পারবেন ফলে আপনার ওজন ও কমবে আর শরীরে পুষ্টি ঘাটতি ও হবেনা। তাই ওজন কমাতে গিয়ে এমন কোন চিট ডায়েট করবেন না যেটাতে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।★ (চিট ডায়েট মানে হলো আপনার প্রতিদিনের খাবার তালিকা থেকে যেকোনো একটি খাবার বাদ দেওয়া। আর এই ডায়েটে ক্যলোরি ক্যালকুলেশনের ব্যাপার থাকেনা যার ফলে যে কেউ এই ডায়েট সাজেস্ট করতে পারে,যা ভবিষ্যতে অনেক ক্ষতি করতে পারে আপনার শরীরের। আর একটা ব্যালান্স ডায়েট প্ল্যান করতে অনেক কিছু ক্যালকুলেশন করতে হয় যেটা একজন পুষ্টিবিদ ছাড়া সম্ভব না)।তাই সঠিক নিয়মে আপনার BMR ঠিক রেখে ওজন কমাতে ব্যালান্স ডায়েটের জন্য একজন পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিয়ে ব্যালান্স ডায়েট ফলো করুন পাশাপাশি প্রতিদিন ব্যায়াম বা হাঁটাহাটি করুন, সুস্থ থাকুন।

পটাশিয়াম আমাদের শরীরে ইলেক্ট্রোলাইট হিসেবে কাজ করে।ইলেক্ট্রোলাইট পানিতে মিশে দেহের বিভিন্ন শরীরবৃত্তীয় কাজ পরিচালনায় গুর...
06/11/2024

পটাশিয়াম আমাদের শরীরে ইলেক্ট্রোলাইট হিসেবে কাজ করে।ইলেক্ট্রোলাইট পানিতে মিশে দেহের বিভিন্ন শরীরবৃত্তীয় কাজ পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।যেমন: ★দেহের ভেতরে পানির ভারসাম্য রক্ষা করে, ★কোষে পুষ্টি উপাদান প্রেরণ করে এবং কোষ থেকে দূষিত উপাদান অপসারণ করে, ★দেহের ক্ষার ও এসিডের মাত্রা ঠিক রাখে, ★রক্তে অতিরিক্ত সোডিয়ামের মাত্রা কমিয়ে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে, ★স্ট্রোক প্রতিরোধে সাহায্য করে, ★পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার শরীরে ক্যালসিয়াম ধরে রাখতে সাহায্য করে ফলে অস্টিওপরোসিসের ঝুঁকি কমে, ★দেহে অতিরিক্ত পানি ধরে রাখার পরিমাণ কমিয়ে মুখ, হাত, পা,ফুসফুসে পানি জমা প্রতিরোধ করে, তাই আমাদের খাবারের তালিকায় পটাশিয়াম যুক্ত খাবার রাখা উচিত। বিভিন্ন শাক-সবজি, বাদাম,ফল,দুধ,মাছ,মাংস পটাশিয়ামের ভালো উৎস।★ বি.দ্র.-তবে যাদের হাইপারক্যালেমিয়া আছে তারা একজন পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিয়ে পটাশিয়াম যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলবেনএবং কিডনির সমস্যা আছে তাদের অবশ্যই একজন ডাক্তার এবং পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিয়ে দেখতে হবে পটাশিয়াম যুক্ত খাবার খাওয়া যাবে কিনা।

আমাদের শরীরে পটাশিয়ামের ভূমিকা কি 🤔
02/11/2024

আমাদের শরীরে পটাশিয়ামের ভূমিকা কি 🤔

সবধরনের বাদামের মধ্যে আখরোট এখন পুষ্টি চাহিদা পূরণে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে।এতে থাকা বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেলস,হেলদি ফ্য...
30/10/2024

সবধরনের বাদামের মধ্যে আখরোট এখন পুষ্টি চাহিদা পূরণে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে।এতে থাকা বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেলস,হেলদি ফ্যাট, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শিশু থেকে বৃদ্ধ এবং প্রেগন্যান্সির সময়ে অত্যন্ত উপকারী।আখরোটের বিভিন্ন উপকারিতা :★আখরোটে থাকা জিঙ্ক,পটাশিয়াম, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটায়, ★আখরোটে থাকা হেলদি ফ্যাট,অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়,রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে, ★আখরোট হজমে সহায়তা করে পাশাপাশি পেট ফাঁপা,কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে, ★আখরোটে থাকা ভিটামিন বি ৫,ভিটামিন-ই ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে, ★আখরোটে থাকা ভিটামিন বি৭ চুল পড়া কমায়, ★আখরোটে থাকা ম্যাগনেসিয়াম,ক্যালসিয়াম, ফসফরাস হাড় মজবুত করে, ★আখরোটে থাকা ভিটামিন-ই এবং মিনারেলস রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ★আখরোটে থাকা এ্যামাইনো এসিড সেরোটোনিন হরমোন নিঃসরণে সাহায্য করে যা মন ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং উদ্বেগ কমায়। তাই আমাদের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় আখরোট রাখা উচিত।

এখন শীতের মরসুম আর এই শীতকালে পিঠাপুলির পাশাপাশি প্রতি ঘরে ঘরে রকমারি শাক-সবজি খাওয়ার ধুম পরে যায়। সবজি ছাড়া যেন খাবার জ...
28/10/2024

এখন শীতের মরসুম আর এই শীতকালে পিঠাপুলির পাশাপাশি প্রতি ঘরে ঘরে রকমারি শাক-সবজি খাওয়ার ধুম পরে যায়। সবজি ছাড়া যেন খাবার জমেই ওঠেনা।এই শীতে যেসব শাক- সবজি সবথেকে বেশি পাওয়া যায় সেগুলোর তালিকায় রয়েছে-ফুলকপি,বাঁধাকপি,মুলা,শালগম,মুলাশাক,সরিষাশাক,পালংশাক, ব্রকলি, গাজর ইত্যাদি। যাদের থাইরয়েডের সমস্যা আছে তারা সঠিক খাদ্যতালিকা মেনে চলার পাশাপাশি এই শাক-সবজি গুলো এড়িয়ে চলবেন।

প্রেগন্যান্সিতে একজন মায়ের পুষ্টিঘাটতি পূরণের জন্য এবং বাচ্চার সঠিক গ্রোথের জন্য  ভাত,রুটির পাশাপাশি খাদ্যতালিকায় যেসব খ...
27/10/2024

প্রেগন্যান্সিতে একজন মায়ের পুষ্টিঘাটতি পূরণের জন্য এবং বাচ্চার সঠিক গ্রোথের জন্য ভাত,রুটির পাশাপাশি খাদ্যতালিকায় যেসব খাদ্য উপাদান অবশ্যই রাখতে হবে:★প্রোটিন বা আমিষ-মা এবং বাচ্চার শরীরের গঠন, বৃদ্ধি ও ক্ষয়পূরণ করে(মাছ,মাংস, দুধ,ডিম, ডাল ও বীচি জাতীয় খাবার), ★ক্যালসিয়াম :বাচ্চার হাড়,নখ,চুল,দাঁতের গঠন ও পেশীর স্থিতিস্থাপকতা ও বিপাকীয় কাজে সহায়তা করে(ছোটমাছ,ডিম,দুধ,ছোলা),★আয়রন:রক্ত গঠন ও শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ করে (মাংস, বিভিন্ন শাক-সবজি, ফল), ★ভিটামিন-এ:দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখে,ত্বক ও হাড় গঠনে সাহায্য করে(গাজর,মিষ্টি আলু,রঙিন সবজি), ★ভিটামিন বি১২-বাচ্চার স্নায়ুর গঠনে সহায়তা কতে(কলিজা,মগজ,মাছ,মাংস, দুধ,দই), ★ভিটামিন ডি-বাচ্চার হাড় ও দাঁতের গঠনে সহায়তা করে, ক্যালসিয়াম বিপাকে সহায়তা করে (মাছ,মাংস, কলিজা,ডিমের কসুম,দুধ), ★ফলিক এসিড -রক্ত তৈরী করে(সবুজ শাক-সবজি, হলুদ ফল), ★ভিটামিন সি-রক্ত তৈরীতে সাহায্য করে,আয়রনের শোষণে সাহায্য করে,শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে(শাক_সবজি,লেবু,টকফল,সবুজ মরিচ)। এছাড়াও প্রচুর পরিমানে ফাইবার জাতীয় খাবার রাখতে হবে।★প্রত্যেকটি খাবার একেক জনের ক্যালরি অনুযায়ী একেকজনকে পরিমাণমতো খেতে হবে,আর তার জন্য অবশ্যই একজন পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিতে হবে।

26/10/2024

ভিটামিন সি ইউরিক অ্যাসিডকে নিষ্ক্রিয় করে তাই যাদের শরীরে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বেশি তারা প্রতিদিনের খাবার তালিকায় টাটকা শাক-সবজি (যেসব শাক-সবজি ইউরিক এসিডের পরিমাণ বাড়ায় সেগুলো বাদ দিয়ে) ও ফলমূল(যেগুলোতে ভিটামিন সি এর পরিমাণ বেশি) রাখতে পারেন এবং প্রতিবেলা খাবারের সাথে লেবু রাখতে পারেন।তবে অনেকেই বলেন যে লেবু খেলে এসিডিটির সমস্যা হয় তারা লেবুর পরিবর্তে কাঁচামরিচ রাখতে পারেন।

খেজুর অত্যন্ত সুস্বাদু ও বেশ পরিচিত একটি ফল,যা ফ্রুক্টোজ এবং গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ।খেজুর শক্তির একটি ভালো উৎস,তাই খেজুর খাওয়...
25/10/2024

খেজুর অত্যন্ত সুস্বাদু ও বেশ পরিচিত একটি ফল,যা ফ্রুক্টোজ এবং গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ।খেজুর শক্তির একটি ভালো উৎস,তাই খেজুর খাওয়ার সঙ্গেই শরীরের ক্লান্তিভাব দূর হয়।খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি, ক্যালরি,প্রোটিন,ক্যালসিয়াম, ফাইবার,ম্যাগনেসিয়াম,পটাশিয়াম, আয়রন ছাড়াও আরও অনেক খনিজ উপাদান।খেজুরের অনেক ধরনের উপকারিতা রয়েছে যেমন:★খেজুর ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে, ★হাড় গঠনে সহায়তা করে, ★অন্ত্রের কৃমি ও ক্ষতিকারক পরজীবি প্রতিরোধে সহায়তা করে এবং অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরী করে, ★খেজুর দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে, ★খেজুরে থাকা ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে, ★লিভারের সংক্রমণ রোধ করতে সহায়তা করে, ★ খেজুর শিশুদের মাড়ি শক্ত করতে সাহায্য করে, ★খেজুরে থাকা আয়রন এবং ভিটামিন বি চুলের স্বাস্থ্য রক্ষা করে, ★এ্যানিমিয়া প্রতিরোধ করে, ★খেজুরে থাকা পটাশিয়াম হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, ★খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি ত্বকের জন্য উপকারী, ★খেজুরে থাকা ভিটামিন বি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। ★তবে যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের ডাক্তার এবং একজন পুষ্টিবিদের পরামর্শ ছাড়া খেজুর খাওয়া উচিত না কারণ খেজুর রক্তে চিনির পরিমাণ বাড়ায় এছাড়াও যাদের রক্তে পটাশিয়াম বেশি এবং যাদের হাঁপানি আছে তাদের খেজুর খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nutritionist Atia Farhana posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category