স্বাস্থ্য পরামর্শ

স্বাস্থ্য পরামর্শ ab nil

নবজাতক ঘুমের মধ্যে কেন চমকে উঠে জেনে নিন:মোরো রিফ্লেক্স হলো শিশুর জন্মগত প্রতিক্রিয়া (reflex),যা সাধারণত জন্মের সময় থেকে...
22/10/2025

নবজাতক ঘুমের মধ্যে কেন চমকে উঠে জেনে নিন:
মোরো রিফ্লেক্স হলো শিশুর জন্মগত প্রতিক্রিয়া (reflex),যা সাধারণত জন্মের সময় থেকেই থাকে এবং ৪–৬ মাসের মধ্যে ধীরে ধীরে চলে যায়।
🔹 কেন হয়:
১. শরীরের স্নায়ুতন্ত্র এখনো পূর্ণ বিকশিত নয়।
শিশুর মস্তিষ্ক ও স্নায়ু তখনও পরিপূর্ণভাবে কাজ শিখছে, তাই ছোট্ট কোনো শব্দ, আলো, নড়াচড়া বা এমনকি নিজের হাত-পায়ের নড়াচড়াতেও সে চমকে যেতে পারে।
২. হঠাৎ ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার অনুভূতি।
যখন শিশুর মাথা বা শরীর সামান্য নিচের দিকে নড়ে যায়,তখন সে মনে করে হয়তো পড়ে যাচ্ছে তখন হাত ছুড়ে দেয় ও পা নেড়ে দেয়, যেন নিজেকে ধরে ফেলতে পারছে।
৩.শব্দ বা আলোতে প্রতিক্রিয়া।
ঘুমের সময় হালকা আওয়াজ, দরজার শব্দ,কিংবা মায়ের হাত সরানোর অনুভূতিতেও সে চমকে উঠতে পারে।
🔹 এটা বিপদজনক নয়।
এটা সম্পূর্ণ স্বাভাবিক এবং বেশিরভাগ নবজাতকের ক্ষেত্রেই দেখা যায়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যখন স্নায়ুতন্ত্র পরিপক্ব হয়,তখন এই চমকে ওঠা বন্ধ হয়ে যায়।
🔹 যত্নের উপায়:
★শিশুকে ঘুমানোর সময় হালকা করে কাপড়ে জড়িয়ে দিন (swaddle)এতে সে নিরাপদ বোধ করে।
★নরম আলো ও শান্ত পরিবেশে ঘুমের ব্যবস্থা করুন।
★শিশুকে অতিরিক্ত ভয় বা শব্দ থেকে দূরে রাখুন।

#

মধ্যরাতে মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। ভোরের আলো ফুটতেই দুই ছেলে মাকে কাঁধে তুলে ছুটে চলেছে হাসপাতালে। এ দৃশ্য লালমনিরহাটের কালীগঞ...
22/10/2025

মধ্যরাতে মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। ভোরের আলো ফুটতেই দুই ছেলে মাকে কাঁধে তুলে ছুটে চলেছে হাসপাতালে। এ দৃশ্য লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ তিস্তা চর এলাকার। বর্ষায় নৌকা, শুকনায় পা। এভাবেই চলছে তাদের জীবনযুদ্ধ।
#বাংলাদেশ

পারিবারিক পলিটিক্স ও কূটচাল থেকে কিভাবে বাঁচবেন🌿 বাংলা পরিবারগুলোতে আত্মীয়স্বজন, শ্বশুরবাড়ি কিংবা ভাইবোনদের মধ্যে নানা র...
22/10/2025

পারিবারিক পলিটিক্স ও কূটচাল থেকে কিভাবে বাঁচবেন

🌿 বাংলা পরিবারগুলোতে আত্মীয়স্বজন, শ্বশুরবাড়ি কিংবা ভাইবোনদের মধ্যে নানা রকম সম্পর্কের টানাপোড়েন থাকে। অনেক সময় এই সম্পর্কগুলোতে ভালোবাসার চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে পলিটিক্স, কূটচাল ও ঈর্ষা। কেউ কারো সামনে ভালো, পেছনে খারাপ, আবার কেউ ছোট ছোট বিষয়কে বড় করে তোলেন। এসব পরিস্থিতি মানসিক চাপ সৃষ্টি করে, সম্পর্ক নষ্ট করে এবং পরিবারে অশান্তি তৈরি করে। তাই পারিবারিক পলিটিক্স থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখা জরুরি। 🛡️

পারিবারিক পলিটিক্স থেকে বাঁচতে যা করবেন 📝

অপ্রয়োজনীয় কথাবার্তা এড়িয়ে চলুন 🤐

সবাইকে সব কথা বলা ঠিক নয়। বিশেষ করে ব্যক্তিগত বিষয় বা পরিকল্পনা কাউকে খুলে বলবেন না। কারণ অনেকেই সেগুলো ব্যবহার করে আপনার বিরুদ্ধে চাল খেলতে পারে।

নিরপেক্ষ থাকুন ⚖️

কোনো পক্ষ না নিয়ে নিরপেক্ষ থাকা সবচেয়ে বড় নিরাপত্তা। তর্ক-বিতর্কে না জড়িয়ে সবার সাথে সমান আচরণ করুন। এতে কেউ আপনার বিরুদ্ধে সহজে অস্ত্র বানাতে পারবে না।

গসিপ থেকে দূরে থাকুন 🚫👂

পরিবারের মধ্যে কারো সম্পর্কে নেগেটিভ কথা শুনলেও সেটা বাড়াবাড়ি করবেন না, প্রচার তো নয়ই। গসিপে অংশ নিলে অজান্তেই আপনি পলিটিক্সে জড়িয়ে পড়বেন।

ধৈর্য ও নীরবতা বজায় রাখুন 🧘

অনেক সময় অকারণ দোষারোপ বা কূটচাল চলতে থাকে। তখন সরাসরি প্রতিক্রিয়া না দেখিয়ে নীরব থাকা বুদ্ধিমানের কাজ। সময়ই প্রমাণ করবে কে সঠিক আর কে ভুল।

নিজেকে উন্নতিতে ব্যস্ত রাখুন 📚💼

যাদের হাতে ফাঁকা সময় বেশি, তারা বেশি রাজনীতি করে। তাই নিজেকে কাজ, শিক্ষা, ক্যারিয়ার ও পরিবারে মনোযোগী রাখুন। এতে অন্যরা আপনার দিকে আঙুল তুললেও গুরুত্ব হারাবে।

সীমা বজায় রাখুন 🚧

আত্মীয় বা শ্বশুরবাড়ির সাথে সম্পর্ক রাখবেন, তবে সব ক্ষেত্রে অতিরিক্ত জড়িয়ে যাবেন না। একধরনের স্বাস্থ্যকর দূরত্ব (healthy boundary) বজায় রাখা প্রয়োজন।

প্রয়োজনে সরাসরি কথা বলুন 🗣️

যদি দেখেন কেউ নিয়মিত কূটচাল করছে, তখন শান্তভাবে সরাসরি জিজ্ঞেস করতে পারেন। অনেক সময় সরলভাবে বিষয়টি উত্থাপন করলে অপরপক্ষ আর চাল চালতে সাহস করে না।

আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন 🤲

কূটচালের শিকার হলে মনে রাখবেন, সত্য একদিন প্রকাশ হবেই। দোয়া ও ধৈর্য রাখুন। বিশ্বাস রাখুন, অন্যায় কখনো দীর্ঘস্থায়ী হয় না।

🌸 পারিবারিক পলিটিক্স ও কূটচাল এড়ানো সহজ নয়, তবে সম্ভব। বুদ্ধি, ধৈর্য, সীমারেখা ও নিরপেক্ষতার মাধ্যমে আপনি নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন। সবকিছুতে জড়িয়ে পড়ার প্রয়োজন নেই। মনে রাখবেন, শান্তি সবসময় ঝগড়ার বাইরে থাকে। তাই সঠিক দূরত্ব বজায় রেখে, মনোযোগ নিজের উন্নতি ও পরিবারের মূল দায়িত্বে রাখলে কূটচাল আপনাকে খুব একটা আঘাত করতে পারবে না। 💡✨

Courtesy of SAM Motivation

#পরিবার #স্বামীস্ত্রী #সুখেরসংসার #সুখীপরিবার #জীবন #জীবনেরস্বাদ #জীবনযাপন #লাইফস্টাইল #জীবনভাবনা

কাল রাত ১০:০০ টা এর দিকে এই লোক উপর দিকে দু-হাত উঠিয়ে নিচের দিকে মাথানত করে বসে আছে..একটা পাঁচতলা বাসার নিচে..আমি দেখে হ...
22/10/2025

কাল রাত ১০:০০ টা এর দিকে এই লোক উপর দিকে দু-হাত উঠিয়ে নিচের দিকে মাথানত করে বসে আছে..একটা পাঁচতলা বাসার নিচে..আমি দেখে হতভম্ভ হয়ে গেলাম..কাছে গিয়ে বললাম..ভাই এখানে এভাবে বসে আছেন কেনো..তিনি নিচের দিকে মাথা রেখেই উত্তর দিলো যে..আমার পেটে ক্ষুধা..পকেটে টাকা নেই..আমার বয়স বেশি না..দেখতে যুবকের মতো..তাই কেউ ভি-ক্ষা দিবে না..আল্লাহ-তো বলছে বান্দা তোর রিযিকের ব্যবস্থা আমি করবো..ক্ষুধার জন্য আমি আর হাঁটতে পারতেছিনা..তাই আল্লাহর কাছে খাবার চাচ্ছি..আমি বললাম..প্রিয় ভাই আল্লাহ আপনার রিযিক পাঠাইছে আসুন আমার সাথে খাবারের ব্যবস্থা হয়ে গেছে..তিনি এতো খুশি হয়ে উঠলেন..এবং বললেন..সৃষ্টিকর্তা আপনি মহান..আমি আপনাকে ভালোবাসি..এবং বারবার মাটিতে সিজদা দিতে থাকলো..সত্যি রিযিকের মালিক আল্লাহ..নয়তো আমি কেনো ঐখানে গেলাম আজ..তাও আবার রাতে..আল্লাহ তুমি মহান..আমিও আপনাকে ভালোবাসি..আমার পকেটে তার রিযিক ছিলো সেটা মহান সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কেউ জানতো না..আলহামদুলিল্লাহ🤲

আপুরা মাথায় পরিষ্কার ঢুকিয়ে রাখেন- ব্রেস্ট মাসাজ করে বড় করা সম্ভব না, কোন ক্রিম ডলেও টাইট করা সম্ভব না।খুব জনপ্রিয় পেইজ ...
22/10/2025

আপুরা মাথায় পরিষ্কার ঢুকিয়ে রাখেন- ব্রেস্ট মাসাজ করে বড় করা সম্ভব না, কোন ক্রিম ডলেও টাইট করা সম্ভব না।

খুব জনপ্রিয় পেইজ বা ইনফ্লুয়েন্সার যদি আপনাকে বলে যে ওমুক ক্রিম ইউজ করে ব্রেস্ট বড় বা টাইট হয়েছে, তাহলে আপনি ভুলের মাঝে আছেন।

আরো সহজ করে বলি। আপনার এক হাতে আধা কেজি গরুর মাংস দেয়া হলো যেটা প্রায় চর্বিহীন, আরেক হাতে আধা কেজি গরুর চর্বি দেয়া হলো। আপনাকে এখন যদি হাতের আঙ্গুল মুঠো করে দুটোই ধরে রাখতে বলা হয়, কোনটা বেশি ঝুলে যেতে চাইবে বলেন?

আবার যদি আধা কেজি গরুর চর্বিতে সারাদিন কয়েক মাস ধরে আপনি কোন ক্রিম ডলেন, তাহলে কি সেই চর্বিটা থলথলে অবস্থা থেকে রাতারাতি টাইট হয়ে যাবে বা আধা কেজির জায়গায় বেড়ে এক কেজি হয়ে যাবে?

মেয়েদের ব্রেস্টকে মাসলের সাথে আটকে রাখে জালের মতো কিছু লিগামেন্ট। লিগামেন্ট তো কোন ক্রিম দিয়ে টাইট করা যায় না, লিগামেন্টের ব্যায়ামও হয় না।

আপনার বুকের হাড়ের সাথে আছে মাংস বা মাসল, তার উপরে আছে চর্বির দুটো দলা যে দলা মাসলের সাথে আটকে রাখে জালের মতো দেখতে লিগামেন্ট।

হাজার টাকার ক্রিম ঘষে তো লাভ নেই। বায়োলজি বুঝেন। অবোধ কোন ইনফ্লুয়েন্সার বা সুযোগসন্ধানী ব্যবসায়ীর পাল্লায় পড়েন না।

আমাকে ফলো করলে উল্টো আপনার টাকা বাঁচবে।

দিনশেষে আমাকে দোয়া দিয়ে সেই টাকা খরচ করে বরং বছরে একবার ম্যামোগ্রাম বা ব্রেস্ট ক্যান্সার স্ক্রিনিং করান। সুস্থভাবে বাঁচুন।

আর ভাইয়ারা, আপনাদের সঙ্গীকে ছোট ফিল করাবেন না। পর্নোগ্রাফি দেখে নিজের অবাস্তব ইচ্ছা চাপিয়ে দিবেন না।

বাবাকে বুঝতে একটা জীবন লেগে যায়!৪ বছর বয়সে: আমার বাবা সেরা!৬ বছর বয়সে: বাবা সবাইকে চেনে।১০ বছর বয়সে: বাবা ভালো, কিন্তু এ...
22/10/2025

বাবাকে বুঝতে একটা জীবন লেগে যায়!

৪ বছর বয়সে: আমার বাবা সেরা!
৬ বছর বয়সে: বাবা সবাইকে চেনে।
১০ বছর বয়সে: বাবা ভালো, কিন্তু একটু কঠোর।
১২ বছর বয়সে: বাবা ছোটবেলায় অনেক ভালো ছিলেন।
১৪ বছর বয়সে: বাবা কেমন জানি বদলে যাচ্ছেন।
১৬ বছর বয়সে বাবা কিছুই বোঝে না।
১৮ বছর বয়সে: বাবা দিন দিন আরও কঠোর হচ্ছেন।
২০ বছর বয়সে: বাবার ব্যবহার সহ্য করা কঠিন! মা কিভাবে সহ্য করতেন?
২৫ বছর বয়সে: বাবা সবকিছুতেই মতের বিবোধ করেন।

৩০ বছর বয়সে: বাবার সাথে একমত হওয়া খুব কঠিন। দাদাও কি বাবাকে এভাবেই দেখতেন?
৩৫ বছর বয়সে: বাবা আমাকে নিয়মের মধ্যে বড় করেছেন, আমাকেও আমার সন্তানদের তাই শেখাতে হবে।
৪০ বছর বয়সে; বাবা এত কষ্ট করে আমাদের বড় করেছেন,
আমি বুঝতে পারছি!

৪৫ বছর বয়সে: আমার সন্তানদের
সামলানো কঠিন, বাবা কত কষ্ট করেছেন আমাদের ঠিক পথে রাখতে!

৫০ বছর বয়সে: বাবা সবকিছু দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করতেন,
তিনি ছিলেন দয়ালু ও বিশেষ একজন মানুষ। সত্যিই, আমার বাবা সেরা। এই পুরো চক্রটি শেষ হতে ৫০ বছর লেগেছে, কিন্তু

শেষ পর্যন্ত আমরা আবার প্রথম জায়গায় ফিরে যাই- 'আমার বাবা সেরা! "যাদের বাবা বেঁচে আছেন, তাদের সম্মান করুন, ভালোবাসুন। আর যাদের বাবা নেই, আল্লাহর কাছে দু'আ করুন যেন তিনি তাদের ক্ষমা করেন ও শান্তি দেন।আমরা চাই, আমাদের সন্তানরা যেন আমাদের আরও ভালোবাসে ও সম্মান করে, যেমনটা আমরা আমাদের বাবাকে করেছি বা করতে পারিনি।

- বই: মা-বাবার সঙ্গে সদাচারের গল্প

স্বামী অবহেলা করলে একজন স্ত্রী দুনিয়াতে সবচেয়ে বেশি অসহায় অবস্থায় থাকে তখন।দুনিয়ার সব সুখ সেই স্ত্রীর পায়ের নিচে এনে দিল...
22/10/2025

স্বামী অবহেলা করলে একজন স্ত্রী দুনিয়াতে সবচেয়ে বেশি অসহায় অবস্থায় থাকে তখন।দুনিয়ার সব সুখ সেই স্ত্রীর পায়ের নিচে এনে দিলেও স্ত্রীর সুখ শুধু স্বামীর মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকে।কিন্তু এটা অনেক স্বামীরা বোঝেনা।কিছু কিছু স্বামী এতো কঠিন হয় যে স্ত্রীর অসুস্থতা বা কান্না সেই স্বামীর মন নরম করতে ব্যর্থ হয়।অাপনি ভুলে যান মানুষ হয়ে এতো কঠিন মনের হতে নাআমাদের প্রত্যেকের মনে রাখা উচিত স্বামী স্ত্রী একে অপরের উপর অবশ্যই নির্ভরশীল আপনি যদি মনে করেন যে আপনি স্বামী, আপনি উপার্জন করেন দেখে সংসারের খুটি একা আপনার হাতে তাহলে ভুল।সংসার কখনো একজনের দ্বারা ধরে রাখা সম্ভব হয় না।মনে রাখবেন,আপনি স্বামী চাল কিনে এনে দিলেন ঠিক কিন্তু সেই চালের ভাত আপনার স্ত্রী সংসার সব সদস্যদের সমান ভাবে দিল কিনা তা কেবল স্ত্রীর উপর নির্ভর করে।আপনি স্বামী বলে আপনি ভুল করেও নমনীয়তা প্রকাশ করতে লজ্জাবোধ করবেন এটাই আপনার বড় ব্যর্থতা।স্বামী হয়ে কেবল স্ত্রীর নমনীয়তা আশা করবেন না।ইসলামে স্বামীকে ছোট করার হক স্ত্রীকে যেমন দেয়া হয়নি তেমনি স্ত্রীকে ছোট করার হক স্বামীকে দেয়া হয়নি।মুরব্বীদের মুখে শুনেছি স্ত্রী হচ্ছে নরম মাটির মত যা নরম থাকা অবস্থায় স্বামী নিজের মন মত গড়ে তুলতে পারে যে কোন আকারে।মাটি একবার শক্ত হয়ে গেলে সেই পাত্র আর স্বামী মনের মত আকার গড়ে তুলতে পারে না।মনের মত আকার তৈরী করতে হয় ভালবাসা দিয়ে।
আল্লাহ সব স্বামী এবং স্ত্রীর মনে রহমত দান করুন।

✅✅কিডনির যত্ন নেন। ডায়ালাইসিসের খরচ জানেন? এক বার করলে এপোলো ইউনাইটেডে মাত্র ৮ হাজার টাকা, অনেক জায়গায় আড়াই থেকে চার। শু...
21/10/2025

✅✅কিডনির যত্ন নেন। ডায়ালাইসিসের খরচ জানেন?
এক বার করলে এপোলো ইউনাইটেডে মাত্র ৮ হাজার টাকা, অনেক জায়গায় আড়াই থেকে চার। শুধু গণস্বাস্থ্যে আটশ টাকা। কম না অনেক? সপ্তাহে ৩ বার করে লাগে। কিন্তু বিন্দুবিন্দু করে ৫ বছরে সাগর হয়। কিডনি নিজে ব্লাড ফিল্টার করতে না পারলে তখন ডায়ালাইসিস করতে হয়। কন্টিনিউয়াসলি মোট রক্তের ১~২% বের করে তা থেকে মেমব্রেন দিয়ে আয়ন ও পানি সরায়। আর রক্তটা আবার শরীরে ফেরত দেয়। কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বললে purge টাকে সেপারেটরের পর আবার রিসাইকেল করা।৫ বছর ধরে সপ্তাহে ৩টা করে করালে সাড়ে তিন হাজার করে প্রায় ২৮ লাখ। প্রচুর ওষুধ লাগে, সপ্তাহে ৩~৯ হাজার হলে প্রায় ৮~২৬ লাখ, প্রতিবার যাওয়া আসায় ৮০০ টাকা লাগলে মোট ৬.৫ লাখ। রেগুলার টুকটাক টেস্টে ৩ লাখ। ইলেক্ট্রোলাইট ইমব্যালেন্স হবেই, তাই বছরে দুই একবার হসপিটালাইজ করতেই হবে। দশবার লাগলে খরচ ৫~২০ লাখ। লোক কম হলে বা স্বচ্ছল হলে বাসায় নার্সও রাখা যায়।মানে ৫ বছরে ৬০ লাখ থেকে দেড় কোটি টাকার মতো লাগে। এর ফলে আপনি ভালো হবেন না, জাস্ট বেচে থাকবেন। আসল খরচ তো রোগীর সামর্থ্য অনুযায়ী।রাত জাগতে ভালো লাগে? পানি কম খান? হিসু চেপে রাখেন? ডায়াবেটিস নিয়ে চিন্তা নাই? হাই ব্লাডপ্রেশার পাত্তা দেন না? হাবিজাবি খাইতে ভাল্লাগে? ফাস্ট ফুড? দোকানের ফ্রিজে রাখা বার্গারের পেটির ডীপ ফ্রাই বা মেয়নেস ভর্তি পিজ্জা? আইসক্রিম? ভাজা পোড়া? হাবিজাবি? সফট আর হার্ড ড্রিংক্স?ওজন কমানোরর জন্য বিভিন্ন ধরনের ট্যাবলেট?

❄️ শীতের শুরুতে শিশুর ঠান্ডা–কাশি প্রতিরোধে করণীয় 👶শীতের শুরুতেই অনেক শিশু ঠান্ডা, কাশি, সর্দি ও জ্বরে ভুগে।কিন্তু কিছু ...
21/10/2025

❄️ শীতের শুরুতে শিশুর ঠান্ডা–কাশি প্রতিরোধে করণীয় 👶

শীতের শুরুতেই অনেক শিশু ঠান্ডা, কাশি, সর্দি ও জ্বরে ভুগে।
কিন্তু কিছু সহজ নিয়ম মানলেই শিশুকে রাখা যায় একদম নিরাপদ 💚

---

🧣 ১. উষ্ণতা বজায় রাখুন

সকালে ও রাতে শিশুকে গরম পোশাক পরান (টুপি, মোজা, হাতমোজা)।

অতিরিক্ত ভারী নয় — লেয়ার করে হালকা পোশাক দিন।

ঘাম হলে পোশাক বদলে দিন, না হলে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।

---

🏡 ২. ঘর রাখুন পরিষ্কার ও ধুলামুক্ত

ধুলো, ধোঁয়া, মশার কয়েল বা সুগন্ধি স্প্রে ব্যবহার করবেন না।

জানালা খুলে হালকা বাতাস চলাচল রাখুন, কিন্তু ঠান্ডা হাওয়া সরাসরি লাগতে দেবেন না।

---

🍼 ৩. পুষ্টিকর খাবার দিন

৬ মাসের নিচে শিশুকে শুধু বুকের দুধ দিন।

বড় শিশুদের ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল (লেবু, পেয়ারা, কমলা) দিন।

গরম স্যুপ বা তরল খাবার দিন যাতে শরীর গরম থাকে।

---

🚫 ৪. ঠান্ডা–কাশি আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসতে দেবেন না

শিশুকে ধরার আগে হাত ধুয়ে নিন।

হাঁচি–কাশি থাকা কেউ শিশুর খুব কাছাকাছি আসবে না।

---

⚠️ ৫. সতর্ক থাকুন

শিশুর নাক বন্ধ বা শ্বাস নিতে কষ্ট হলে স্যালাইন ড্রপ দিন।

কাশি বা জ্বর বেশি হলে নিজে থেকে ওষুধ না দিয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

---

💚 সচেতন থাকুন, শিশুকে রাখুন উষ্ণ যত্নে — সুস্থ হাসিতে ভরা পুরো শীতকাল জুড়ে।

প্রথমে দেখে মনে হবে পাকিস্থানি কোনো নায়িকা..কিন্তু আসলে সে একজন মা-দ-ক ব্যাবসায়ীর বউ..
21/10/2025

প্রথমে দেখে মনে হবে পাকিস্থানি কোনো নায়িকা..কিন্তু আসলে সে একজন মা-দ-ক ব্যাবসায়ীর বউ..

দাম্পত্য জীবন নিয়ে একটু ভাবুন...জীবনটা এত ছোট, অথচ আমরা অনেক সময় এমন এক দাম্পত্যে জড়িয়ে যাই—যেখানে হাসি নেই, ভালোবাসা নে...
21/10/2025

দাম্পত্য জীবন নিয়ে একটু ভাবুন...
জীবনটা এত ছোট, অথচ আমরা অনেক সময় এমন এক দাম্পত্যে জড়িয়ে যাই—
যেখানে হাসি নেই, ভালোবাসা নেই, কেবল দায়িত্ব আর সহ্য করার বোঝা।
তারপর একসময় আমরা এমন অবস্থায় পৌঁছাই,
যেখানে শুধু সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে নিজের জীবনটা টেনে নিয়ে যাই।

কিন্তু এটাই কি দাম্পত্য জীবনের আসল উদ্দেশ্য?
না, কখনোই না।

দাম্পত্য এমন হওয়া উচিত, যেখানে দু’জন মানুষ একে অপরের সঙ্গেই শান্তি খুঁজে পায়,
একসাথে বসে জীবনের গল্প বলতে পারে,
একসাথে বার্ধক্যকে উপভোগ করতে পারে।

যেখানে সন্তানের উপস্থিতি আশীর্বাদ, কিন্তু জীবনের একমাত্র কারণ নয়।
বরং কোনো একদিন সন্তান নিজের জীবনে ব্যস্ত হয়ে গেলে,
স্বামী-স্ত্রী যেন একে অপরের চোখে তাকিয়ে এখনও বলতে পারেন —
“তুমি থাকলে জীবনটা পূর্ণ মনে হয়।” ❤️

এই তৃপ্তিকর, ভালোবাসায় ভরা দাম্পত্য গড়াটাই
প্রত্যেক দম্পতির জীবনের সবচেয়ে বড় লক্ষ্য হওয়া উচিত। 🍂

যে নারী স্বামীর মুখে মুখে তর্ক করে, সে আসলে নিজের সম্মানই ছোট করে– বাইরের মানুষ নয়, ঘরেই ইজ্জত হারায়।একটা সংসারের আসল শক...
21/10/2025

যে নারী স্বামীর মুখে মুখে তর্ক করে, সে আসলে নিজের সম্মানই ছোট করে

– বাইরের মানুষ নয়, ঘরেই ইজ্জত হারায়।

একটা সংসারের আসল শক্তি কী জানেন?
সেটা টাকা-পয়সা নয়, বাড়ি-গাড়ি নয়, বরং পারস্পরিক সম্মান।
যে মুহূর্তে সেই সম্মান ভেঙে যায়, সে মুহূর্তেই ভেঙে পড়ে পুরো দাম্পত্যের ভিত।

👉 অনেক নারী ভাবে—
“আমি তো শুধু নিজের মতামত দিচ্ছি।”
কিন্তু সত্যিটা হলো, মতামত দেওয়া আর মুখে মুখে তর্ক করা এক জিনিস নয়।

যখন স্বামী কিছু বলে, আর স্ত্রী প্রতিটি কথায় পাল্টা জবাব দেয়, তখন সেটা আলোচনায় সীমাবদ্ধ থাকে না। ধীরে ধীরে সেটা রূপ নেয় ক্ষমতার লড়াইয়ে।
এমনকি যদি স্ত্রী সঠিকও হয়, তার সেই তর্ক স্বামীর কাছে অপমান হয়ে দাঁড়ায়।

ভেবে দেখুন—
একজন পুরুষ সারাদিন পরিশ্রম করে বাড়ি ফিরেছে।
সে চায় একটু শান্তি, একটু সম্মান।
কিন্তু ঘরে ঢুকেই যদি শুনতে হয়,
“তুমি ভুল বলছো, তোমার কিছুই ঠিক না, আমি-ই সঠিক”—
তাহলে কি তার মন শান্ত হবে?
না, সে আরও ক্ষুব্ধ হবে, আরও ঠাণ্ডা হয়ে যাবে।

⚠️ আসল বিপদটা কোথায় জানেন?
এই অভ্যাসটা বাইরে ছড়িয়ে পড়ে।
শ্বশুর-শাশুড়ির সামনে, আত্মীয়দের সামনে, এমনকি সন্তানের সামনেও যদি স্ত্রী স্বামীর মুখে মুখে তর্ক করে, তবে সেটা শুধু স্বামীর নয়, স্ত্রীরও সম্মানহানি ঘটায়।
কারণ মানুষ ভাবে—
“যে নারী নিজের স্বামীকে সম্মান দেয় না, তাকে আর ক’জন মানুষ সম্মান দেবে?”

🔑 মনে রাখবেন—
তর্কে জেতা মানে সংসার হারা।
স্বামীর মুখে মুখে জবাব দিয়ে হয়তো সাময়িকভাবে নিজেকে বিজয়ী মনে হয়,
কিন্তু সেই জয়ের বিনিময়ে আপনি হারাচ্ছেন স্বামীর ভালোবাসা, বিশ্বাস আর সম্মান।

আজ আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে প্রশ্ন করুন—
👉 আপনি কি সত্যিই সম্মানিত স্ত্রী হতে চান,
নাকি তর্কে জয়ী হয়ে নিজের ইজ্জতকেই ছোট করতে চান?

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বাস্থ্য পরামর্শ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram