স্বাস্থ্য কথা - Shastho Kotha

স্বাস্থ্য কথা - Shastho Kotha আমাদের দৈনন্দিন জীবনের স্বাস্থ্য বিষ

চিনে নিন .....এটা ডেঙ্গু মশা। খুব সহজেই চিনতে পারবেন। এটার পায়ে সাদা দাগ থাকে। এই মশা মারতে গেলে হাতে এই সাদা পিগমেন্ট ল...
29/07/2019

চিনে নিন .....
এটা ডেঙ্গু মশা। খুব সহজেই চিনতে পারবেন। এটার পায়ে সাদা দাগ থাকে। এই মশা মারতে গেলে হাতে এই সাদা পিগমেন্ট লেগে যায় পর্যন্ত। মনে রাখবেন, ডেঙ্গু মশা ছাড়া অন্য মশার পায়ে সাদা দাগ থাকেনা। বাসায় এই মশা দেখামাত্র সতর্ক হোন। স্প্রে করে মেরে ফেলুন একটা মশা দেখলেও।

সবাইকে ছবি দেখিয়ে চিনিয়ে দিন। এই মশা আমরা সবাই দেখেছি। কিন্তু এটাই যে ডেঙ্গু মশা সেটা জানতাম না হয়তো।

29/07/2019
16/07/2019

ফোন-সেক্স কি খারাপ?

ফোন-সেক্স বিষয়টা সাধারণ ভারতীয়দের মধ্যে যে কতটা ছড়িয়ে গিয়েছে, তার একটি ছোট্ট উদাহরণ পাওয়া যায় ‘টু স্টেট্‌স’-এ। সেই দৃশ্যটি মনে আছে নিশ্চয়ই, যেখানে আলিয়া ভট্ট অর্জুন কপূরকে ফোন করে নেহাত মজা করেই ফোন-সেক্সের প্রসঙ্গ তোলেন।
এই জেনারেশনের মধ্যে ক্রমশই বাড়ছে ফোন-সেক্স, সেক্সটিং আর সাইবার-সেক্স। এক সময়ে যা শুধুমাত্র প্রফেশনাল ফোন-সেক্স অপারেটরদের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল, তা এখন ঢুকে পড়েছে সমাজের সব স্তরেই।
প্রেমিক-প্রেমিকারা বহুকাল ধরেই রাত জেগে ফোনে কথা বলতে অভ্যস্ত। এখন রাত জেগে কথার পাশাপাশি দূরভাষে শুধু কিছু শব্দ দিয়ে পরস্পরের শরীরকে ছুঁয়ে দেখার উন্মাদনা ক্রমশ বাড়ছে। ১৫-১৬ থেকে শুরু করে পঞ্চাশোর্ধ্ব ভারতীয়রা ক্রমশই আপন করে নিচ্ছেন এই অভ্যাস।
কিন্তু প্রশ্ন হল, ফোন-সেক্স কি খারাপ? বিদেশের বহু বিশেষজ্ঞই বলছেন— একেবারেই না, বরং স্বামী-স্ত্রী বা প্রেমিক-প্রেমিকা দু’জন দু’জনের থেকে অনেকটা দূরে থেকেও সম্পর্ক টিকিয়ে রাখছেন ফোন-সেক্সের উপরে নির্ভর করেই। ফোন-সেক্স আছে বলেই অনেকে আলাদা আলাদা শহরে থেকেও বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ছেন না। ফোন-যৌনতায় তৃপ্ত হয়ে আছেন।
ফোন-সেক্সের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য কল্পনাপ্রবণতা। সাইবার সেক্সে দু’জন মানুষ পরস্পরের নগ্ন শরীর বা গোপনাঙ্গকে দেখে উত্তেজনা অনুভব করেন। অথচ ফোন-সেক্সে এই ‘দেখা’টাই নেই। শুধুমাত্র কিছু কথা বা শব্দ একে অপরকে বলা আর তা থেকেই নিংড়ে নেওয়া যৌনসুখ।
একটু ভেবে দেখলে বোঝা যায়, কতটা মস্তিষ্ক-নির্ভর এই খেলা। এখানে শরীর নয়, জয় কিন্তু মনেরই।

পানি পচনশীল নয়, তাহলে বোতলে ‘এক্সপায়ারি ডেট’ কেন?
09/04/2016

পানি পচনশীল নয়, তাহলে বোতলে ‘এক্সপায়ারি ডেট’ কেন?

জলের তো পচনশীল নয়, বা নষ্টও হয় না। তাহলে মিনেরাল ওয়াটার অথবা প্যাকেজড ড্রিংকিং ওযাটারের বোতলের গায়ে ‘এক্সপায়ারি ডেট’ বা ‘বেস্ট বিফোর ডেট’ লেখা থাকে কেন?

বিয়ের প্রথম রাতে প্রত্যেক পুরুষই আশা করেন যে ৭টি জিনিসবিয়ের প্রথম রাত, অর্থাৎ ফুলশয্যার রাত হচ্ছে যে কোন দম্পতির জীবনের ...
25/02/2016

বিয়ের প্রথম রাতে প্রত্যেক পুরুষই আশা করেন যে ৭টি জিনিস

বিয়ের প্রথম রাত, অর্থাৎ ফুলশয্যার রাত হচ্ছে যে কোন দম্পতির জীবনের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ রাত। বলাই বাহুল্য যে এই রাত নিয়ে উভয়েরই অনেক স্বপ্ন, অনেক চাওয়া-পাওয়া থাকে। নারী না হয় একবুক আশা নিয়ে শ্বশুর বাড়িতে গেলেন স্বামীর জীবনে, কিন্তু স্বামী কী আশা করেন? চলুন, জেনে নিন এমন ৭টি বিষয় যা ফুলশয্যার রাতে প্রত্যেক পুরুষই আশা করেন নিজের স্ত্রী তরফ থেকে!

১) স্ত্রীকে দেখা যাবে অপ্সরার মতন জীবনে খুব বেশি মানুষ বারবার বিয়ে করেন না, বিশেষ রাতটি বারবার ফিরে আসে না জীবনে। এবং প্রত্যেক পুরুষই স্ত্রীকে সেদিন নিজের স্বপ্ন কন্যা রূপে দেখতে চান। আশা করে থাকেন যে স্ত্রীকে দেখাবে পৃথিবীর সবচাইতে সুন্দর রমনীর মত।

২) স্ত্রীর জীবনে তিনিই প্রথম পুরুষ অধিকাংশ পুরুষ আজও আশা করেন যে স্ত্রী ভার্জিন হবে। অর্থাৎ তিনিই হবেন প্রথম পুরুষ যার সাথে স্ত্রী প্রথম শারীরিক সম্পর্ক করেছে।

৩) একটু লজ্জা, একটু ছলকলা লজ্জা নারীর ভূষণ, এই কথাটি ফুলশয্যার রাতেই যেন সবচাইতে বড় সত্য। বিয়ে প্রেমের হোক বা পারিবারিক, প্রত্যেক পুরুষই এই বিশেষ রাতে আশা করে থাকেন যে স্ত্রী একটু লজ্জা পাবেন। একটু প্রেমের ছলকলা খেলবেন, আর তবেই ধরা দেবেন প্রেমের বন্ধনে।

৪) সমৃদ্ধ জীবনের আশ্বাস দুজনে একত্রে নতুন জীবন শুরু করতে চলেছেন, বিয়ের এই প্রথম রাতটি তাই ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। পরস্পরকে আশ্বাস ও প্রতিজ্ঞা করার জন্য আদর্শ সময়। স্বামীও আশা করেন যে স্ত্রী তাঁকে একটু সুখের সংসারের আশ্বাস দেবেন।

৫) নিজের প্রশংসা নিজের প্রশংসা শুনতে কে না ভালোবাসে? আর পুরুষেরা তো স্ত্রীর মুখে নিজের প্রশংসা শুনতে সবচাইতে বেশি পছন্দ করেন। বিয়ের প্রথম রাতেই এই প্রত্যাশা থাকে সবচাইতে বেশি।

৬) শ্বশুর বাড়ির প্রাপ্তি নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ বিয়েতে কী হলো, কী হলো না, কী পেলেন, কী পেলেন না ইত্যাদি নিয়ে হতাশা বা ক্ষোভ ব্যক্ত না করে যা পেয়েছেন সেটা নিয়েই সন্তুষ্টি প্রকাশ করুন। দেখবেন স্বামীর চোখে আপনার সম্মান হয়ে উঠেছে আকাশচুম্বী।

৭) নিজের ভার স্বামীর হাতে ছেড়ে দেয়া এটা সেই বিশেষ রাত, যে রাতে স্ত্রী নিজেকে অর্পণ করেন স্বামীর জীবনে। নিজের দায়িত্ব ছেড়ে দেন স্বামীর হাতে। আর আপনি যতই স্বাধীনচেতা নারী হয়ে থাকুন না কেন, আপনার স্বামী কিন্তু সারা জীবনই চাইবেন যে আপনি তাঁকে বিশ্বাস ও ভরসা করুন। আর এই কাজটি বিয়ের রাতে করলে খুশি হয়ে ওঠেন সকল পুরুষই

সহবাসের পর গোসল ছাড়া যে দুটি কাজ করা যাবে না !ফরয গোসল বলতে ঐ গোসলকে বলা হয়, যা করা অপরিহার্য। বালেগ বয়সে নাপাক হলে অর...
24/02/2016

সহবাসের পর গোসল ছাড়া যে দুটি কাজ করা যাবে না !

ফরয গোসল বলতে ঐ গোসলকে বলা হয়, যা করা অপরিহার্য। বালেগ বয়সে নাপাক হলে অর্থাৎ কারো স্বপ্নদোষ হলে বা স্বামী-স্ত্রীর মিলনে গোসল ফরয হয়।

বিভিন্ন কারণে গোসল ফরজ হয়। আর ফরজ গোসল ইসলামি জীব বিধানের গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ হলো কারো ওপর গোসল ফরজ হলে সঠিক-শুদ্ধ পদ্ধতিতে গোসল আদঅয না করা পর্যন্ত ঐ ব্যক্তি নাপাক থাকবেন। আর এই নাপাকি অবস্থায় তার কোনো প্রকারের কোনো ইবাদত-বন্দেগি করার অনুমতি নেই। সুতরাং সঠিক-শুদ্ধভাবে আমল করার জন্য শারীরীকভাবে পবিত্র থাকার উদ্দেশ্য গোসল ফরজএকান্ত জরুরী

যে ৫টি কারণে পুরুষদের কন্ডোমে অরুচিযে কোনওরকম অবাঞ্ছিত পরিস্থিতি সামলানোর জন্য কন্ডোমের শরণাপন্ন হয়েছেন বিভিন্ন দেশের পু...
11/02/2016

যে ৫টি কারণে পুরুষদের কন্ডোমে অরুচি

যে কোনওরকম অবাঞ্ছিত পরিস্থিতি সামলানোর জন্য কন্ডোমের শরণাপন্ন হয়েছেন বিভিন্ন দেশের পুরুষ। কিন্তু পুরুষদের অবস্থান এখানে ঠিক কোথায়? বিভিন্ন সমীক্ষা বলছে, এদেশের পুরুষ ব্যক্তিগত মুহূর্তে নিজেদের কন্ডোমের মোড়কে জড়াতে চান না।

নিরাপদ এবং সুস্থ যৌনতার জন্য কন্ডোম-এর গুরুত্ব অপরিসীম। যে কোনওরকম অবাঞ্ছিত পরিস্থিতি সামলানোর জন্য কন্ডোমের শরণাপন্ন হয়েছেন বিভিন্ন দেশের পুরুষ। কিন্তু পুরুষদের অবস্থান এখানে ঠিক কোথায়? বিভিন্ন সমীক্ষা বলছে, এদেশের পুরুষ ব্যক্তিগত মুহূর্তে নিজেদের কন্ডোমের মোড়কে জড়াতে চান না। তা সে নিশ্চিন্তের বৈবাহিক সম্পর্ক হোক, বা একরাতের রোমাঞ্চ।

কিন্তু কেন এই মানসিকতা ভারতীয় পুরুষের? পড়ুন ৫টি কারণ—

• যৌন সম্ভোগের ক্ষেত্রে পুরুষ কোনওরকম আপসের রাস্তায় হাঁটতে নারাজ। ভারতীয় মানসিকতায় পুরুষদের কন্ডোম ব্যবহারের থেকে মহিলাদের গর্ভনিরোধক পিল গ্রহণ করাই প্রত্যাশিত।
• প্রতিটি পুরুষের মধ্যে কমবেশি একটা পিতৃসুলভ মানসিকতা থাকে। সাধারণত ভারতীয় পুরুষ বিশ্বের বাকি পুরুষের তুলনায় একটু বেশিই সংসারী হয়ে থাকেন। তাই, সম্পর্কের ক্ষেত্রে সন্তান চলে এলেও তাঁরা মাথা ঘামাতে নারাজ। জন্মনিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে গড়পরতা ভারতীয়দের সচেতনতা বরাবরই কম ।
• ভারতীয়রা সাধারণত কৃত্রিমতায় বিশ্বাস করেন না। তাই মিলনের সময়ে কোনও কৃত্রিম স্পর্শ তাঁরা উপভোগ করেন না।
• ২০০৬-এ ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ-এর একটি সমীক্ষা জানাচ্ছে, সমস্ত মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি আন্তর্জাতিক সাইজের কন্ডোম প্রস্তুত করে। ঘটনাচক্রে গড়পরতা ভারতীয় পুরুষদের কাছে তা প্রয়োজনের তুলনায় বড় হয়। এটাও কন্ডোমে অনীহা তৈরি হওয়ার একটা বড় কারণ।
• একাধিক কন্ডোমের বিজ্ঞাপন সাধারণত অস্বস্তিতে ফেলে ভারতীয়দের। বেশিরভাগ ভারতীয় পরিবারই কন্ডোমের প্যাকেট লুকিয়ে কেনেন এবং সাবধানে রাখেন। বিছানার পাশে বা ড্রেসিং টেবিলে কন্ডোমের প্যাকেট ফেলে রাখার মতো সাহস ভারতীয়রা আজও অর্জন করতে পারেননি। তাই স্বাভাবিকভাবে কন্ডোম নিয়ে স্বচ্ছন্দ হতে পারেন না ভারতীয় পুরুষ।

স্বামী পরকীয়ায় জড়িয়েছেন বুঝবেন কী দেখে? রইল ৫টি টিপ্‌সবর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে পুরুষের মনস্তত্ত্ব বিশ্লেষণ করে জানা গিয়েছে...
11/02/2016

স্বামী পরকীয়ায় জড়িয়েছেন বুঝবেন কী দেখে? রইল ৫টি টিপ্‌স

বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে পুরুষের মনস্তত্ত্ব বিশ্লেষণ করে জানা গিয়েছে, মোটামুটি ৫টি লক্ষণ দেখে বোঝা যায়, তিনি পরকীয়ায় জড়িয়েছেন কি না।
• সবসময়েই নিজের স্ত্রী বা ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে গোপনীয়তা পছন্দ করা।
• সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইটে অতিমাত্রায় স্বক্রিয় থাকা।
• ব্যক্তিগত জীবনে সবসময়েই ‘হ্যাপিলি ম্যারেড’ বোঝানোর চেষ্টা।
• কর্মক্ষেত্রের বাইরেও আলাদা জগৎ তৈরি করা।
• নিজের ব্যক্তিগত ছবি আপলোড না-করে ফেসবুকে অন্যের পোস্ট বেশিমাত্রা শেয়ার করার প্রবণতা।
পুরুষের ক্ষেত্রে ৩৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সের মধ্যে বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের প্রবণতা সব থেকে বেশি মাত্রায় থাকে। গবেষণা আরও বলছে, যাঁদের বিবাহিত জীবনে সম্তান দ্রুত এসেছে, তাঁদের ক্ষেত্রেও এই মানসিকতা অধিক পরিমাণে দেখা যায়।

সেক্স-এর সময়ে চুম্বন কি অবধারিত? কী ভাবছেন?সেক্স-এর সময়ে চুম্বন কি খুব জরুরি? একেবারে গোড়ায় হয়তো চুম্বন জরুরি। বেশিরভাগ...
10/02/2016

সেক্স-এর সময়ে চুম্বন কি অবধারিত? কী ভাবছেন?

সেক্স-এর সময়ে চুম্বন কি খুব জরুরি? একেবারে গোড়ায় হয়তো চুম্বন জরুরি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চুম্বন দিয়েই শুরু হয় ব্যাপারটা। কিন্তু সমীক্ষা বলছে, এর পরেই উল্টে যায় খেলা।

সময় যত এগোয়, ততই দূরে চলে যায় চুম্বন। স্রেফ শরীরী খেলা চলতে থাকে তত বেশি। ডেটিং ওয়েবসাইট ‘ভিক্টোরিয়া মিলান ’-এর সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মাত্র ২৫ শতাংশ দম্পতি জানিয়েছেন, সেক্স-এর মধ্য অথবা অন্তিম পর্যায়ে তাঁরা চুম্বন করেন। বাকিরা বলছেন, সেই সময়ে তাঁদের জীবনে চুম্বনের কোনও স্থান নেই।
তবে, সম্পর্কের একেবারে গোড়ার দিকে, অর্থাৎ, প্রেম যখন সবে গাঢ় হতে শুরু করেছে, সেই সময়ে চুম্বনের কোনও বিকল্পও নেই। কিন্তু সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, যাঁরা দীর্ঘদিন সম্পর্কে রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে চুম্বনের হার অনেকটাই কম। তবে তার অর্থ এই নয় যে, তাঁদের মধ্যে প্রেম কমে গিয়েছে।
তবে মজার কথা এই যে, এঁদের বেশিরভাগই বিশ্বাস করেন, চুম্বনের মতো সেক্সি ব্যাপার খুব কমই আছে। ৮০ শতাংশ মানুষই মনে করেন, একটি সম্পর্কে চুম্বনের অবদান বিপুল। তবে সিডাকশনের ক্ষেত্রে চুম্বনই যে শ্রেষ্ঠ পন্থা, তা নিয়ে কোনও দ্বিমত নেই। ৯৩ শতাংশ মানুষই সে কথা বলেছেন।

কী করে দূর করবেন আন্ডারআর্মসের কালো ছোপ?আন্ডারআর্মসে বহু কারণে কালো ছোপ দেখা যায়। তার মধ্যে প্রথম এবং প্রধান হল ঘাম। অথচ...
10/02/2016

কী করে দূর করবেন আন্ডারআর্মসের কালো ছোপ?

আন্ডারআর্মসে বহু কারণে কালো ছোপ দেখা যায়। তার মধ্যে প্রথম এবং প্রধান হল ঘাম। অথচ শরীরে ঘাম হওয়া একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া আর একেবারেই ঘাম না-হওয়া ত্বকের পক্ষে ভাল নয়। ঘামের সঙ্গে নিঃসৃত মেলানিন আর মৃতকোষ মিলিয়েই কালো ছোপ পড়ে যায়।
বেশ কিছু ঘরোয়া টোটকা রয়েছে যেগুলি নিয়মিত অনুসরণ করলে আন্ডারআর্মস সুন্দর রাখতে পারবেন।
১) অ্যালো ভেরা হল কালো ছোপের অব্যর্থ ওষুধ। আঙুলের ডগায় খাঁটি অ্যালো ভেরা জেল নিয়ে মাসাজ করুন আন্ডারআর্মসে। ২০ মিনিট রেখে দিন। এই ২০ মিনিট হাত উপরে করে শুয়ে থাকুন। তার পর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটা প্রতিদিন করলে তাড়াতাড়ি ফল পাবেন।
২) ঠাকুমা-দিদিমারা ছোটবেলায় সর-ময়দা মাখার কথা বলতেন। কালো ছোপ দূর করতে খুব ভালো কাজ দেয় সর-ময়দা। দুধ জ্বাল দেওয়ার সময় সর তুলে রাখুন আর ঠান্ডা হলে তাতে ময়দা মিশিয়ে আন্ডারআর্মে মাসাজ করুন। উপরের আলগা ময়লা আর মৃতকোষ পরিষ্কার হয়ে যাবে।
৩) একটি কাচের বাটিতে বেকিং সোডা আর জল দিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। তার পর স্ক্রাবারের মতো আন্ডারআর্মে ব্যবহার করুন এই মিশ্রণটি। হয়ে গেলে ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন।
৪) পাতলা করে দু’টি স্লাইস আলু কেটে নিন। একেকটি স্লাইস একেকটি আন্ডারআর্মে ৫-১০ মিনিট ঘষতে থাকুন। আলুর রস পিগমেন্টেশন দূর করতে খুব ভাল কাজ করে। হয়ে গেলে ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন করলে ভাল ফল পাবেন।
৫) স্যাফ্রন আর দুধের প্যাক প্রতিদিন রাতে লাগিয়ে সকালে ধুয়ে ফেললে খুব তাড়াতাড়ি চলে যাবে কালো ছোপ। কয়েক ফোঁটা দুধে এক চুটকি স্যাফ্রন মিশিয়ে তৈরি করে নিন প্যাক। সারা রাত না রাখতে পারলে ১৫-২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকে আন্ডারআর্ম সুগন্ধিও হবে।
৬) একটি পাত্রে ৩ টেবিলচামচ এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল আর ১ কাপ ব্রাউন সুগার দিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। প্রথমে আন্ডারআর্ম জল দিয়ে ভিজিয়ে নিন। তার পর ৫ মিনিট মিশ্রণটি মাসাজ করে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দু’বার করুন স্নানের আগে। তবে এর পর স্নান করার সময় আন্ডারআর্মে সাবান বা বডিওয়াশ লাগাবেন না।
৭) একটি পাতিলেবুর রস ছোট পাত্রে নিয়ে তাতে ২ চুটকি হলুদ আর এক চামচ মধু অথবা টক দই দিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। পেস্টটি আন্ডারআর্মে লাগিয়ে ১০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত করলে দ্রুত ফল পাবেন।
৮) কমলালেবুর খোসা রোদে শুকিয়ে মিক্সিতে মিহি করে গ্রাইন্ড করে নিন। তার পর সেই খোসার গুঁড়োতে মেশান দুধ আর গোলাপজল। ঘন পেস্ট তৈরি করে আন্ডারআর্মে লাগিয়ে রাখুন ১০ মিনিট। তার পর ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন। ছোপ তো দূর হবেই, ত্বকে সুগন্ধও ছড়াবে।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বাস্থ্য কথা - Shastho Kotha posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category