Home Blood Test Service By BSMMU

Home Blood Test Service By  BSMMU Home Blood Test Service by BSMMU-এ আপনাদের স্বাগতম

টিউমার শব্দটি শুনলে বেশিরভাগ মানুষের মনেই ক্যান্সারের আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। তবে ইউটেরাসের টিউমার জানলে সে মাত্রা কয়েক গুন বেড়...
23/06/2022

টিউমার শব্দটি শুনলে বেশিরভাগ মানুষের মনেই ক্যান্সারের আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। তবে ইউটেরাসের টিউমার জানলে সে মাত্রা কয়েক গুন বেড়ে যায়। জরায়ু বা ইউটেরাসের মধ্যে বিনাইন (ক্যান্সার নয়) টিউমারকে মেডিকেল সাইন্সের ভাষায় বলে ইউটেরাইন ফাইব্রয়েড। এটির উৎপত্তি স্থান জরায়ুর পেশি। কিন্তু জেনে রাখুন, এই টিউমার থেকে ক্যান্সার হয় না। ২০১০ সালের হিসেব অনুযায়ী, বিশ্বের প্রায় সাড়ে ৬ শতাংশ মহিলার জরায়ুতে ফাইব্রয়েড আছে। কিন্তু এর সুনির্দিষ্ট উপসর্গ না থাকায় এবং এই রোগ সম্পর্কে সঠিক ধারনা না থাকায় তা সনাক্ত করা কঠিন ছিল। বর্তমান বিশ্বের নারীরা আগের তুলনায় এখন অনেক বেশি সচেতন। চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে তাই এখন রোগও দ্রুত নির্ণয় হচ্ছে। চলুন জেনে নিই জরায়ুতে ফাইব্রয়েড এর উপসর্গ, রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা নিয়ে বিস্তারিত।

জরায়ুতে ফাইব্রয়েড এর উপসর্গ, রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা
জরায়ুতে ফাইব্রয়েড আছে বুঝার কিছু উপসর্গ
ইউটেরাসের ফাইব্রয়েডের কোন সুনির্দিষ্ট উপসর্গ নেই। এটি নির্ভর করে ফাইব্রয়েডের অবস্থানের উপর। ফাইব্রয়েডের অবস্থান অনুসারে এটি সাবমিউকোসাল বা ফেলোপিয়ান টিউবের কাছে থাকলে ইনফার্টালিটি, ইউটেরাসের লাইনিং এর উপর থাকলে বেশি ব্লিডিং জাতীয় সমস্যা হতে পারে। ফাইব্রয়েড একটা বড় অথবা অনেকগুলো ছোট ছোট হতে পারে। এটি যত বড় হয় এর উপসর্গ বা সমস্যা তত বাড়ে। এর কিছু উপসর্গ হলো – তলপেটে ভারী ভাব, মৃদু থেকে তীব্র ব্যথা-যন্ত্রণা, পেটে অস্বস্তি, মল-মূত্র ত্যাগের সময় ব্যথা, বারবার বাথরুম পাওয়া ইত্যাদি নানা রকম সমস্যা।

25/05/2022

যারা স্বাস্থ্য সচেতন তাদের প্রতি ছয় মাস অন্তর মেডিকেল টেস্ট করানো উচিত।

কালোজিরা প্রতিদিন খেলে কী উপকার? এটা কিভাবে খেতে হয়?★কালোজিরার উপকারের কথা যদি সারাদিন বলি তা শেষ হবেনা। কালোজিরার গুণা...
21/09/2021

কালোজিরা প্রতিদিন খেলে কী উপকার? এটা কিভাবে খেতে হয়?

★কালোজিরার উপকারের কথা যদি সারাদিন বলি তা শেষ হবেনা। কালোজিরার গুণাগুন সম্পর্কে মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, "কালোজিরা হলো মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের মহা ঔষুধ" ।

★কালোজিরা বিভিন্ন ভাবে বিভিন্ন রকমের স্বাদে খাওয়া যায়।

★সকালে খালি পেটে ১ চা চামুচ কালোজিরা কাঁচা চিবিয়ে খাওয়া যায়। অনেকেই কালোজিরার তিতা টুকুন নিতে পারেনা তাই সাথে মধু মিশিয়েও খেতে পারেন।

★কালোজিরার গুড়ো করে টকদইয়ের সাথে মিক্সড করে খেলে পেটের মেদ অনেকাংশে কমে যায়।

★ডালে আমরা যেভাবে পেঁয়াজ দিয়ে বাগার দিই সেভাবেই সাথে একটু কালোজিরা ছিটিয়ে দিলেও স্বাদে ও গন্ধে নতুন মাত্রা যোগ হবে।

★কালোজিরাকে কাটখোলা করে ভেজে বেটে ভর্তা করে খাওয়া যায়।

★অনেকে কালোজিরাকে ভেজে মুড়ি মাখানোর সাথে যুক্ত করে খায়। আমিও খাই এভাবে। বিশ্বাস করুন অন্যরকম স্বাদ লাগে।

★ডালের বড়া কিংবা পিঁয়াজু ভাজার সময় ডালের সাথে বা পিঁয়াজু মাখার উপর কয়েকটি দানা ছিটিয়ে দিয়েও খেতে পারেন।

★শরীরের কোনো অংশে ব্যথা অনুভব করলে একটু সরিষার তেলে এক চা চামুচ কালোজিরা ও কয়েক কোয়া রসুন দিয়ে গরম করে ব্যথার স্হানে মালিশ করলে একটু আরামবোধ হয়।

★এছাড়াও লুচিতেও খেতে দারুন লাগে।

সর্বোপরি বলবো , কালোজিরার অসীম ও অশেষ গুণ রয়েছে। আর আমি যে কয়েকভাবে খাই ততটুকুই লিখলাম। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর প্রশ্নটির জন্য।

পেটের ভুঁড়ি 15 দিনের মধ্যে কি কম করা সম্ভব?সম্ভব আবার অসম্ভব! এটা সম্পূর্ণ আপনার হাতেই। পেটের ভুঁড়ি কমানোর নিয়মগুলো একটু...
18/09/2021

পেটের ভুঁড়ি 15 দিনের মধ্যে কি কম করা সম্ভব?

সম্ভব আবার অসম্ভব! এটা সম্পূর্ণ আপনার হাতেই। পেটের ভুঁড়ি কমানোর নিয়মগুলো একটু মেনে চললেই দেখবেন আপনার ভুঁড়িকমে যাচ্ছে। পেট ও কোমর সরু রাখার জন্য কিছু কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। যা অনেকেই মানেন না। যেমনঃ

অনেকে স্বাভাবিকভাবেই জল কম খান। আবার অনেকের অভ্যেস থাকে জল তেষ্টা পেলে কোল্ড ড্রিংক, কিংবা কফি খেয়ে তেষ্টা মেটানো। এইভাবে শরীরে যে জলাভাব ঘটে তার পরিণামে শরীরের বিভিন্ন ট্যিসু তাদের অভ্যন্তরস্থ জলীয় উপাদান নিজেদের মধ্যে সঞ্চিত করে রাখে। তার ফলে কোষগুলি ফুলে য়ায় আয়তনে, এবং পেটকেও ফোলা লাগে। কাজেই পরিমাণমতো জল খান।

খাওয়ার সময় খাবার ঠিকমতো না চিবিয়ে গিলে নিলে তা হজম হতে সময় লাগে, পরিপাক প্রক্রিয়াও মন্থর হয়ে আসে। পরিণামে পেট ফুলে যায়। অর্থাৎ খাবার খাওয়ার সময়ে ভাল করে চিবিয়ে তবেই তা গিলুন। সাধারণভাবে ডাক্তাররা মনে করেন, খাবার মুখে দিয়ে ২০ বার চিবনোর পরে তা গলায় চালান করাই স্বাস্থ্যসম্মত।

যাঁরা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন তাঁদের পেটেও গ্যাস উৎপাদিত হয়, এবং তা পেটেই আবদ্ধ হয়ে থাকে। যার ফলে পেট ক্রমশ ফুলতে থাকে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রচুর ফাইবার যুক্ত খাবার খান, দৈনিক কিছু হালকা এক্সারসাইজ করুন।

কোনো রকম এক্সারসাইজ না করে অনেকক্ষণ ধরে একই জায়গায় বসে থাকার অভ্যেস ভুঁড়ির অন্যতম কারণ। আবার শরীরে যে পরিমাণ ক্যালরি দরকার, তার চেয়ে বেশি ক্যালরি ইনটেক করলে এবং তার ক্ষয় না হলে পেটের চারপাশেই জমা হয় মেদ।

যা খাবেনঃ

সকালে ফল খেতে পারেন। সন্ধ্যায় খাবেন টকজাতীয় ফল।
গ্রিন টি বা মাচা টি বেশ কার্যকর।
খাসি অথবা গরুর মাংস তো খুবই কম খাবেন। পারলে কাঁকড়া, চিংড়ির মাথা, ডিমের কুসুমও বাদ দিতে হবে।
বেশি ভাত খাওয়ার বদলে রুটি বা ব্রেড জাতীয় কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেটও খাওয়া যায়। ওট্‌স, ডালিয়া দিয়ে প্রাতরাশ করতে পারেন।
রাশিয়ান টুইস্ট, রোল আউট জাতীয় এক্সারসাইজ করলে পেটের পেশি অনেক টানটান হয়। তবে বলের সাহায্যে ভুঁড়ি কমাতে গেলে প্রশিক্ষিত ট্রেনারের সাহায্য নেওয়া প্রয়োজন।
মাসে এক দিন উপবাস করতে পারেন। এতে শরীরের নানা প্রত্যঙ্গ বিশ্রাম পায়

A gallstone is a stone formed within the gallbladder out of precipitated bile components.[2] The term cholelithiasis may...
18/09/2021

A gallstone is a stone formed within the gallbladder out of precipitated bile components.[2] The term cholelithiasis may refer to the presence of gallstones or to any disease caused by gallstones,[5] and choledocholithiasis refers to presence of migrated gallstones within bile ducts.

 # মানবদেহ_নিয়ে_কিছু_গুরুত্বপূর্ণ_তথ্যঃ  #১। হাড় সংখ্যা - ২০৬২। পেশী সংখ্যা - ৬৩৯৩। কিডনি সংখ্যা - ২৪। দুধ দাঁতের সংখ্...
07/09/2021

# মানবদেহ_নিয়ে_কিছু_গুরুত্বপূর্ণ_তথ্যঃ #
১। হাড় সংখ্যা - ২০৬
২। পেশী সংখ্যা - ৬৩৯
৩। কিডনি সংখ্যা - ২
৪। দুধ দাঁতের সংখ্যা - ২০
৫। পাঁজড় সংখ্যা - ২৪ (১২ জোড়া)
৬। হৃদয়ের চেম্বার সংখ্যা - ৪
৭। স্বাভাবিক রক্তচাপ - ১২০/৮০
৮। রক্তের PH - ৭.৪
৯। মেরুদন্ড মেরুদন্ডের সংখ্যা - ৩৩
১০। নেক মধ্যে সংখ্যা - ৭ টি
১১। মাঝারি কানের হাড়ের সংখ্যা - ৬
১২। মুখে হাড় # সংখ্যা - ১৪
১৩। স্কাল মধ্যে হাড় সংখ্যা - ২২
১৪। বুকে হাড় সংখ্যা - ২৫
১৫। অস্ত্র হাড় সংখ্যা - ৬
১৬। মানুষের প্রতিটি কানের ভিতরে ৩টি করে হাড়
থাকে। এগুলোর নাম হলঃ ম্যালিয়াস, ইনকাস, স্টেপিস
(কানের বাহির থেকে ভিতরের দিকে সিরিয়াল
অনুযায়ী। মনে রাখার সূত্র: MIS।)
২ কানে মোট ৬ টি হাড় থাকে। এগুলোর মধ্যে
স্টেপিস হল মানব দেহের ক্ষুদ্রতম হাড়।
১৭। মানুষের বাহুতে পেশীর সংখ্যা - ৭২
১৮। হৃদয়ের পাম্প সংখ্যা - ২
১৯। বৃহত্তম # অঙ্গ - চামড়া
২০। বৃহত্তম গ্রান্তি - লিভার
২১। ছোট কোষ - রক্তের কোষ
২২। বৃহত্তম # কোষ - ডিম সেল (ডিম্ব)
২৩। ছোট হাড় - স্ট্যাপ
২৪। সর্বাধিক # ধমনী - বারোটাবারোটা
২৫। আমাদের দেহের রক্তে একটি সমুদ্রের সম
পরিমাণ লবন রয়েছে।
২৬। দৈনিক আমাদের হৃদপিণ্ড ১০০বার করে আমাদের
দেহে রক্ত ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রবাহিত করে।
২৭। আমাদের চোখের একটি পাপড়ি ১৫০ দিন
বেঁচে থাকে। এর পর নিজে থেকেই ঝড়ে
পড়ে।
২৮। আমাদের চোখের ওপর ভ্রুতে তে ৫০০ টি
লোম আছে।
২৯। ১০০ বিলিয়ন এর অদিক নার্ভ সেল নিয়ে
আমাদের দেহ গঠিত।
৩০। মানুষ চোখ খুলে হাঁচি দিতে পারেনা।
৩১। পাথর থেকে মানুষের দেহের হাড় ৪ গুণ
বেশি শক্তিশালী।
৩২। আমরা যখন খাবার খাই আমাদের মুখে সে
খাবারের স্বাদ ১০ দিন পর্যন্ত থাকে।
৩৩। মানুষ হাঁটুর ক্যাপ ছাড়া জন্মগ্রহণ করে এবং তা ২
থেকে ৬ বছর পর্যন্ত দেখা যায়না।
৩৪। মানব শিশু বসন্ত কালে দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
৩৫। আমাদের চোখ সবসময় একই রকম থাকে
কিন্তু কান ও নাক বৃদ্ধি পাওয়া কখনোই থেমে
থাকেনা।
৩৬। আমরা জন্মগ্রহণ করি ৩০০ হাড় নিয়ে কিন্তু
প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পর আমাদের দেহে ২০৬ টি
হাড় থাকে।
৩৬। আমাদের মাথার খুলি ২৬ ধরণের ভিন্ন ভিন্ন হাড়
দিয়ে তৈরি।
৩৮। আমাদের হাতের নখে যেই পদার্থ আছে ঠিক
সেই পদার্থ দিয়ে আমাদের চুল তৈরি হয়ে থাকে,
ফলে হাত এবং চুল উভয়ই একই জিনিস তবে দুইটির
ঘনত্ব আলাদা।
৩৯। অবাক হবেন না, আমরা যখন হাঁচি দেই তখন
আমাদের শরীরের ভিতর সমস্ত ধরণের কাজ বন্ধ
হয়ে যায় এমনকি হার্টবীটও থেমে যায়।
৪০। মানুষের দেহের সবচেয়ে শক্তিশালী
পেশি হচ্ছে জিহ্বা।
৪১। একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ প্রতিদিন ৬ বার
বাথরুমে যায়।
৪২। আমাদের মুখ থেকে পেটে খাদ্য পৌছাতে
মাত্র ৭ সেকেন্ড সময় লাগে।
৪৩। প্রাপ্তবয়স্কদের থেকে শিশুদের মুখে
যেকোন খাবারের স্বাদ থাকে বেশি।
৪৪। মানুষ হাঁচি দিলে যে বাতাস বের হয় তা প্রতি ঘণ্টায়
১০০ মাইল গতিতে বাহির হয়।
৪৫।মানব দেহের সবচেয়ে বড় হাড় হল উরুর হাড়
(Thighbone)। এর নাম হল ফিমার।
৪৬। আমাদের শরীরের ক্ষুদ্রতম হাড় হল কানের
হাড়।
৪৭। রাতের তুলনায় সকালে আমাদের দেহ লম্বা হয়
দ্রুত।
৪৮।মুত্র প্রস্তুত হয় কিডনীতে। মুত্র হলুদ দেখায়
বিলিরুবিনের জন্য।
৪৯। নার্ভের মাধ্যমে প্রবাহিত আবেগের গতি প্রতি
সেকেন্ডে ১২৫ মিটার।
৫০। একজন সুস্থ মানুষের একটি হৃদ কম্পন সম্পূর্ণ
হতে কত সময় ০.৪ সেকেন্ড।

আপনি কি আঙ্গুল ফুটাতে পছন্দ করেন?হ্যাঁ আমি আঙুল ফোটাই। আঙুল ফোটাতে অনেক ভালো লাগে। আসলে আঙুল ফোটানোর সময় 'পট-পটাং’ শব্দ ...
07/09/2021

আপনি কি আঙ্গুল ফুটাতে পছন্দ করেন?

হ্যাঁ আমি আঙুল ফোটাই। আঙুল ফোটাতে অনেক ভালো লাগে। আসলে আঙুল ফোটানোর সময় 'পট-পটাং’ শব্দ হয় ঐটা শুনতে ভালো লাগে।

তবে হ্যাঁ অতিরিক্ত আঙ্গুল ফোটানো থেকে আমাদের বিরত থাকা উচিৎ। এটা অনেক ক্ষেত্রে মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে।

আমাদের প্রত্যেক আঙ্গুলে চারটি জয়েন্ট থাকে। এগুলো আমাদের আঙ্গুলকে নড়াচড়া করতে সাহায্য করে। যখন আমরা প্রয়োজনের অতিরিক্ত আঙ্গুল ফোটাই তখন অস্থিসন্ধির অভ্যন্তরীণ আর্টিকুলার কার্টিলেজের ক্ষয় বাড়তে থাকে। এটি পরে আঙ্গুলকে অস্থি সন্ধিগুলোর ক্ষয়জনিত বাত রোগ- অষ্টিওআর্থ্রাইটিসের দিকে ঠেলে দেয়। এতে আঙ্গুলের জোড়ায় ব্যথার সৃষ্টি হয়। কখনো কখনো আঙ্গুলের জোড়াগুলো ফুলে যেতে পারে। তা ছাড়া যারা আগে থেকেই অনস্টিওআর্থ্রাইটিসে ভুগছেন, যাদের অস্টিওপোরোসিস বা হাড়ের ক্ষয় রোগ আছে, হাড়ের ঘনত্ব কমে গেছে, তারা আঙ্গুল ফোটালে ফ্রাকচার হতে পারে বা আঙ্গুলের হাড় ভেঙে যেতে পারে।

তবে আনগার নামের ক্যালিফোর্নিয়ার এক চিকিৎসক আঙুল ফোটালে হাড়ের কোন ক্ষতি হয় কিনা জানতে ৬০ বছর ধরে নিজের ওপর একটি পরীক্ষা চালিয়েছেন। তিনি প্রতিদিন নিয়ম করে বাঁ হাতের আঙুল ফুটিয়েছেন কিন্তু ডান হাত ধরেননি। এত দীর্ঘ পরীক্ষার ফল? দুই হাতের মাঝে কোনো পার্থক্যই খুঁজে পাননি ডক্টর আনগার। এরপরও সর্তক থাকতে বিনা প্রয়োজনে আঙ্গুল ফোটানো থেকে বিরত থাকা ভালো। আর আঙুল ফোটালেও অতিরিক্ত ফোটানো উচিৎ নয়।

আসুন আমরা জেনে নেই, আঙ্গুল ফোটালে হাড়ে শব্দ হয় কেন?

আমরা অনেকেই মনে করি আঙ্গুল ফোটালে দুটি হাড়ের সংযোগস্থলে যে ঘর্ষণের সৃষ্টি হয় তাতেই এই অদ্ভুত ‘পট-পটাং’ শব্দটা হয়। কিন্তু ব্যাপারটি মোটেই তা নয়। আমাদের শরীরের ২০৬ টি হাড়ের ৩৬০ টি সংযোগস্থলে

“সাইনোভিয়াল ফ্লুইড (Synovial fluid)” নামক একপ্রকার তরল অস্থিমজ্জা দিয়ে ভর্তি থাকে। যা অনেকটা ডিমের সাদা অংশের মত। এই ফ্লুইডটি দুটি হাড়ের নড়াচড়ার সময় তাদের মধ্যে ঘর্ষণ তথা ক্ষয় রোধ করে। আঙুল ফোটানোর সময় অস্থির মাঝে দূরত্ব কিছুটা বেড়ে যায়। এর ফলে সাইনোভিয়াল ফ্লুইডে বড় বড় কিছু বুদ্‌বুদ সৃষ্টি হয় এবং এই বুদবুদগুলো ফেটে যেতে থাকে। আর এ কারনেই শব্দটা সৃষ্টি হয়। কিন্তু এই বুদবুদ সাধারণত একইসাথে পরপর দুইবার সৃষ্টি হয় না। তাই আমরা পরপর দুইবার আঙ্গুল মোচড়ালেও ২য় বার আর শব্দ শুনতে পাই না। সাধারণত ২০ মিনিট পরপর সিনোভিয়াল ফ্লুইডে বড় বড় কিছু বুদ্‌বুদ সৃষ্টি হয় এবং শব্দ শুনা যায়।

তবে নতুন একটি তত্ত্বে ফিলাডেলফিয়ার রথম্যান ইনস্টিটিউটের হাত ও কবজির চিফ অব সার্জারি ডা. পেদ্রো বেরেজিকলিয়ান বলেন, “যখন আপনি আঙুল ফোটান কিংবা টানেন, তখন দুই হাড়ের মাঝে কিছু ফাঁকা জায়গা বের হয়। এতে নিম্নচাপ সৃষ্টি হয় এবং সেখানে হাড়ের মজ্জা ঢুকে যায়। হঠাৎ করে এভাবে তরল ঢোকার ফলেই সে শব্দ সৃষ্টি হয়।”

ছবিঃ সাইনোভিয়াল ফ্লুইড (Synovial fluid)

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোট...
31/07/2021

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি লোক বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবেনা। তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।''
:
এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।
:
ধরি, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। খেলাম আমি ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আমি সুস্থ হয়ে গেলাম। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেলো। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করলো নিজেরা নিজেরা।
:
তারা ভাবলো, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। অতএব আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকেনা এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে এই ব্যাকটেরিয়া গুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করেনা।
:
সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়া গুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকেনা। তিনি হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ঐ এন্টিবায়োটিক কাজ করেনা। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।
:
আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করেনা, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হসপিটাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবেনা। সামান্য সর্দীতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।
:
উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। 'মেডিসিনের বাইবেল' নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,
"This organism is registrant against this Drugs in Indian subcontinent''
:
টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়েও জরুরী। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা।
আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা
--------------------------------------------------
রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসীতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Ezithromycin or,cefixime or cefuroxime or levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কতো দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষধটি ১ ডোজ খাবেন সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।
:
চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।

20/05/2021
18/05/2021

Address

BSMMU, Shahabag
Dhaka
1000

Telephone

+8801712209615

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Home Blood Test Service By BSMMU posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Home Blood Test Service By BSMMU:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category