Refreshment

Refreshment update news, fun, enjoy, health tips, cooking, relex,

05/12/2025

রোজেলা চা (Roselle Tea / Hibiscus Tea) হলো রোজেলা ফুলের শুকনো পাপড়ি দিয়ে তৈরি এক ধরনের ভেষজ চা। এটি স্বাদে হালকা টক-মিষ্টি এবং পুষ্টিগুণে খুবই সমৃদ্ধ। নিচে এর প্রধান উপকারিতাগুলো সহজভাবে তুলে ধরা হলো—

✅ রোজেলা চায়ের উপকারিতা

১. উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে
রোজেলা চা প্রাকৃতিকভাবে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক, বিশেষ করে হালকা ও মাঝারি উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রে।

২. কোলেস্টেরল কমাতে সহায়ক

এটি শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমাতে সাহায্য করে, ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।

৩. ওজন কমাতে সহায়ক

রোজেলা চা মেটাবলিজম বাড়ায় এবং শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমতে বাধা দেয়। তাই ডায়েটের সময় এটি ভালো অপশন।

৪. লিভার সুস্থ রাখে

এই চা লিভার ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে, লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।

৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

রোজেলা চায়ে আছে ভিটামিন C ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীরের ইমিউনিটি শক্তিশালী করে।

৬. হজম শক্তি উন্নত করে

কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, বদহজম দূর করতে এটি বেশ কার্যকর।

৭. ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী

রোজেলা চা

ত্বক উজ্জ্বল রাখে

ব্রণ ও বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে

চুল পড়া কমায়

৮. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে (নিয়মিত ও পরিমিত সেবনে)।

৯. মানসিক চাপ ও ক্লান্তি কমায়

রোজেলা চা স্নায়ুকে শান্ত রাখে, স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে।

🍵 রোজেলা চা বানানোর সহজ নিয়ম

১. ১ কাপ গরম পানিতে
২. ১ চা-চামচ শুকনো রোজেলা ফুল দিন
৩. ৫–৭ মিনিট ঢেকে রাখুন
৪. ছেঁকে নিয়ে চাইলে মধু বা লেবু যোগ করে পান করুন

⚠️ যাদের সাবধানতা দরকার

অতিরিক্ত নিম্ন রক্তচাপ থাকলে নিয়মিত পান না করাই ভালো

গর্ভবতী নারী চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাবেন না

ডায়াবেটিসের ওষুধ খেলে পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ জরুরি

Send a message to learn more

27/10/2025

🌸 নিজের প্রতি একটু সময় দাও — মনও বিশ্রাম চায়।
🌿 ভালো চিন্তা, ভালো খাবার আর পর্যাপ্ত ঘুম – এটাই সত্যিকারের যত্ন।
☀️ অন্যকে নয়, নিজের সুখের দায় নিজের হাতে রাখো।

29/09/2025

মজাদার ক্যাপসিকাম ডিম ভাজি

29/09/2025
29/09/2025

দুরন্ত শৈশব

04/09/2025

পুষ্টি উপাদানের শ্রেণিবিন্যাস ও কাজ (Classification and Functions of Nutrients)

আমাদের শরীর সুস্থ ও স্বাভাবিকভাবে চলার জন্য বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান (Nutrients) প্রয়োজন। এই উপাদানগুলো খাবার থেকে শরীরে প্রবেশ করে এবং নানা জৈব রাসায়নিক কাজ সম্পাদন করে।



✅ পুষ্টি উপাদানের শ্রেণিবিন্যাস (Classification of Nutrients)

পুষ্টি উপাদানগুলোকে সাধারণত দুটি প্রধান ভাগে বিভক্ত করা হয়ঃ

১. ম্যাক্রো নিউট্রিয়েন্টস (Macronutrients)

👉 যেসব পুষ্টি উপাদান শরীরকে শক্তি (Energy) দেয় এবং তুলনামূলকভাবে বেশি পরিমাণে প্রয়োজন হয়।
এগুলো হলো:
• কার্বোহাইড্রেট (Carbohydrates)
• প্রোটিন (Proteins)
• ফ্যাট বা চর্বি (Fats)
• পানি (Water)

২. মাইক্রো নিউট্রিয়েন্টস (Micronutrients)

👉 যেসব উপাদান খুব অল্প পরিমাণে প্রয়োজন হয়, কিন্তু শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পাদন করে।
এগুলো হলো:
• ভিটামিন (Vitamins)
• খনিজ লবণ বা মিনারেলস (Minerals)



✅ পুষ্টি উপাদানের কাজ (Functions of Nutrients)

১. কার্বোহাইড্রেট (Carbohydrates)
• শরীরের প্রধান শক্তির উৎস (প্রতিদিনের মোট শক্তির প্রায় 55–65% আসে কার্বোহাইড্রেট থেকে)।
• মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রকে শক্তি সরবরাহ করে।
• প্রোটিনকে শক্তি হিসেবে ব্যবহৃত হতে বাধা দেয় (Protein sparing action)।
• আঁশজাতীয় কার্বোহাইড্রেট হজমে সাহায্য করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে।

উৎস: ভাত, রুটি, আলু, মিষ্টি আলু, ডাল, ফলমূল, শাকসবজি।



২. প্রোটিন (Proteins)
• শরীরের গঠন উপাদান (Growth and repair of tissues)।
• পেশী, হাড়, রক্ত, এনজাইম ও হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে।
• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (Antibodies) তৈরি করে।
• শক্তির উৎস হিসেবেও ব্যবহৃত হয় (১ গ্রাম প্রোটিন = ৪ ক্যালরি)।

উৎস: ডিম, মাছ, মাংস, ডাল, দুধ, বাদাম, সয়াবিন।



৩. ফ্যাট বা চর্বি (Fats)
• উচ্চ শক্তির উৎস (১ গ্রাম ফ্যাট = ৯ ক্যালরি)।
• শরীরকে ঠান্ডা–গরম থেকে রক্ষা করে ও শক্তির ভান্ডার হিসেবে জমা থাকে।
• ফ্যাট দ্রবণীয় ভিটামিন (A, D, E, K) শোষণে সাহায্য করে।
• হরমোন উৎপাদন ও সেল মেমব্রেন তৈরিতে সাহায্য করে।

উৎস: তেল, মাখন, ঘি, বাদাম, নারকেল, তিল, চর্বিযুক্ত মাছ।



৪. পানি (Water)
• শরীরের প্রায় 60–70% পানি দিয়ে গঠিত।
• শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
• পুষ্টি পরিবহন ও বর্জ্য অপসারণে সাহায্য করে।
• হজম, শোষণ ও কোষীয় ক্রিয়ায় অপরিহার্য।

উৎস: পানীয় জল, ফলমূল, শাকসবজি, স্যুপ।



৫. ভিটামিন (Vitamins)
• শরীরের বিভিন্ন জৈব রাসায়নিক বিক্রিয়ায় সহায়ক।
• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
• ভিটামিনকে ২ ভাগে ভাগ করা হয়ঃ
• ফ্যাট দ্রবণীয় ভিটামিন: A, D, E, K
• পানি দ্রবণীয় ভিটামিন: B-complex, C

উৎস: দুধ, ডিম, মাছ, ফল, শাকসবজি।



৬. খনিজ লবণ বা মিনারেলস (Minerals)
• হাড় ও দাঁতের গঠন করে (ক্যালসিয়াম, ফসফরাস)।
• রক্ত তৈরিতে সহায়তা করে (আয়রন, কপার)।
• শরীরের তরল ভারসাম্য বজায় রাখে (সোডিয়াম, পটাশিয়াম)।
• থাইরয়েড হরমোন উৎপাদনে আয়োডিন অপরিহার্য।

উৎস: দুধ, মাছ, মাংস, ডিম, ফলমূল, শাকসবজি, লবণ।



📌 সারসংক্ষেপ (Summary)

পুষ্টি উপাদান মূলত ৬ প্রকার — কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, পানি, ভিটামিন ও খনিজ। এরা শরীরকে শক্তি জোগায়, বৃদ্ধি ও মেরামত করে, রোগ প্রতিরোধ করে এবং জীবনধারার জন্য অপরিহার্য কার্য সম্পাদন করে।

30/08/2025

Crispy রূপচাঁদা ফ্রাই

Address

Fulbaria
1207

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Refreshment posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram