Health Care-স্বাস্থ্য সেবা

Health Care-স্বাস্থ্য সেবা Health is Wealth.................. The greatest Wealth is Health. We believe that with Health, We will be wealthy.

But with wealth, We might not be Healthy.So let's take care of our body!

দ্রুত বীর্যপাত কমাতে সবচেয়ে উপকারী ১০টি খাবার1️ কাঠবাদাম – ভিটামিন E বীর্য নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়2️আখরোট – ওমেগা–৩ নার্ভ শক্ত ক...
01/12/2025

দ্রুত বীর্যপাত কমাতে সবচেয়ে উপকারী ১০টি খাবার

1️ কাঠবাদাম – ভিটামিন E বীর্য নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়
2️আখরোট – ওমেগা–৩ নার্ভ শক্ত করে
3️ ডিম – প্রোটিন যৌনশক্তি বাড়ায়
4️ কুমড়ার বীজ – জিঙ্ক বীর্যের মান উন্নত করে
5️ ডার্ক চকলেট – রক্ত চলাচল বাড়ায়
6️ কলা – স্ট্যামিনা বাড়ায়
7️ মধু – হরমোন ব্যালান্স করে
8️রসুন – রক্তপ্রবাহ বাড়ায়, ইরেকশন ভালো করে
9️ স্যামন মাছ – ওমেগা–৩ যৌন নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়
10 ডালিম – রক্তসঞ্চালন ও স্ট্যামিনা উন্নত করে

26/08/2025

🔰ওজন কমানোর জন্য সঠিক সময়ের গাইডলাইন:
1️⃣ লেবুর পানি – খালি পেটে সকালে ও রাতে
2️⃣ হাঁটা – খাবারের ১০–১৫ মিনিট পর
3️⃣ গ্রিন টি – খাবারের ৩০ মিনিট পরে
4️⃣ ওয়ার্কআউট – সকাল বা বিকেলের প্রথম ভাগে
5️⃣ প্রোটিন – ব্যায়ামের ৩০ মিনিটের মধ্যে
6️⃣ ডিনার – ঘুমানোর কমপক্ষে ২-৩ ঘণ্টা আগে
7️⃣ পানি – সারাদিন, তবে ঘুমানোর ১ ঘণ্টা আগে নয়
8️⃣ ওজন মাপা – সকালে খালি পেটে
9️⃣ ঘুম – প্রতিদিন ৭–৮ ঘণ্টা
🔟 চিট মিল – সপ্তাহে ১ দিন ১ বেলা মাত্র
📌মনে রাখবেন: নিয়মিত অভ্যাসই আপনার স্বপ্নের শরীর গড়তে সাহায্য করবে।

16/06/2025
আমরা প্রায়ই শুনি, “মেয়েরা বাবার আদরের ধন” — শুনতে আবেগময়, তবে এর পেছনে আছে বৈজ্ঞানিক ভিত্তিও। মনোবিজ্ঞান, নিউরোসায়েন্স...
28/05/2025

আমরা প্রায়ই শুনি, “মেয়েরা বাবার আদরের ধন” — শুনতে আবেগময়, তবে এর পেছনে আছে বৈজ্ঞানিক ভিত্তিও। মনোবিজ্ঞান, নিউরোসায়েন্স ও সমাজবিজ্ঞানের আলোকে দেখা যাচ্ছে, বাবা-মেয়ের সম্পর্ক শুধু আবেগ নয়, বরং গভীরভাবে প্রভাবিত বৈজ্ঞানিক বাস্তবতায়।

---

🧠 মনোবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে:
Journal of Neuroscience (2017)-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা যায়, বাবারা সাধারণত কন্যাদের মুখাবয়ব, বিশেষ করে তাদের হাসি ও আবেগপ্রকাশের প্রতি বেশি সাড়া দেন। তাদের মস্তিষ্কের amygdala ও prefrontal cortex অঞ্চলে মেয়ের প্রতি সাড়া দেওয়ার হার ছেলের তুলনায় বেশি — যা বাবাকে কন্যার প্রতি আরও সংবেদনশীল করে তোলে।

---

👨‍👧 আত্ম-পরিচয় ও পিতৃত্বের বন্ধন:
Developmental Psychology জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা অনুযায়ী, কন্যাসন্তানের সঙ্গে বাবাদের মাঝে গড়ে ওঠে এক ধরনের “protective instinct”। অনেক বাবা তাদের মেয়েকে দুর্বল ভাবেন এবং তাকে রক্ষা করা নিজের দায়িত্ব মনে করেন — এ থেকেই আসে অতিরিক্ত যত্ন ও আবেগ।

---

🧬 জিন ও হরমোনের ভূমিকা:
সন্তান জন্মের সময় পুরুষদের শরীরে oxytocin (ভালোবাসার হরমোন) বাড়ে। গবেষণায় দেখা গেছে, কন্যাসন্তান জন্মালে এই হরমোনের মাত্রা আরও বেশি বৃদ্ধি পায়, যা বাবার মধ্যে গভীর আবেগ, স্নেহ ও সংযুক্তি তৈরি করে।

---

💬 সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রভাব:
বাংলাদেশসহ বহু সংস্কৃতিতে কন্যাসন্তানকে একটি দায়িত্ব, গর্ব ও সম্মানের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। বাবারা মেয়ের ভবিষ্যৎ, সুরক্ষা ও সম্মানের বিষয়টি বেশি গুরুত্ব দেন — যা থেকে সম্পর্কটি হয় আরও গভীর ও মমতাময়।

---

🧪 সংক্ষেপে:
বাবা-মেয়ের সম্পর্ক কেবল আবেগের নয় — এটি নিউরোসায়েন্স, হরমোনাল পরিবর্তন ও সামাজিক মানসিকতার সম্মিলিত প্রতিফলন। এ সম্পর্ক মানুষের হৃদয় ও মস্তিষ্কের এক অসাধারণ যুগলবন্দি।

---

➡️ তাই, যখন কেউ বলে “বাবার চোখের মণি”, সেটি কেবল কবিতা বা অনুভূতি নয় — সেটি বলে বিজ্ঞানও।

#মনোবিজ্ঞান #বাবা_মেয়ে

09/04/2024

আগামী ১১ই এপ্রিল,বৃহস্পতিবার পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর আলহামদুলিল্লাহ ♥️

06/04/2022

ইফতারের পর হার্ট এটাক বাড়ছে :
সতর্ক হতে হবে:
ইফতারের পর হাসপাতালে হার্ট অ্যাটাক নিয়ে ভর্তি হওয়ার হার অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।অনেকে হার্ট এটাকের ব্যাথা কে ভুল করে এসিডিটির পেইন মনে করে এন্টাসিড বা ইনো খেয়ে আরো বেশী অসুস্থ হয়ে বা তীব্র বুকের ব্যাথা নিয়ে রমজান মাসে সন্ধ্যা বেলা ইফতারির পর চিকিৎসক এর চেম্বারে বা হসপিটালের ইমারজেন্সী বিভাগে চলে আসেন। ইসিজি করার পর প্রতীয়মান হয় যে উনার হার্ট এটাক হয়েছে এবং ততক্ষণে জটিলতা বেড়ে যায়।

যেকোনো ভারী খাবার দাবারের পর হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। প্রচুর খাবার একসাথে গেলে সেগুলোকে সামাল দেয়ার জন্য পাকস্থলীকে তার কাজ অনেক বেশি বাড়িয়ে দিতে হয়। বেশি কাজ মানেই বেশি শক্তি। এই অতিরিক্ত শক্তির জন্য তার রক্তও দরকার হয় বেশি। কিন্তু এই রক্ত সে পাবে কই?
পাকস্থলীর মোটামোটি কাছের প্রতিবেশী যেহেতু হার্ট, তখন হার্টকে স্যাক্রিফায়েস করতে হয় বেশ খানিকটা রক্ত। আর ঠিক তখনই ঘটে যেতে পারে দুর্ঘটনা।

রোজায় সারাদিন না খেয়ে আমরা স্বাভাবিকভাবেই বেশ ক্ষুধার্ত থাকি। ব্রেইন বারবার সিগনাল পাঠাতে থাকে - খাবার দাও, খাবার দাও।
টেবিলে সাজানো সুস্বাদু সব খাবার আর ব্রেইনের সিগনালের ফাঁদে আমরা খুব সহজেই ধরা পড়ে যাই। গোগ্রাসে প্রচুর খাবার গিলতে থাকি।
তারপর আমাদের অজান্তেই শরীরের মধ্যে চলতে থাকে আন্তঃপ্রতিবেশী রক্ত আদান-প্রদান। কখনো কখনো হজম প্রক্রিয়াকে তরান্বিত করতে শরীরের বিভিন্ন অর্গান বা অংগ থেকে পাকস্থলী বা স্টম্যাক এর দিকে রক্তের ডাইভারসন হয়, এর মাঝে হৃদপিন্ড বা হার্ট অন্যতম যেখানে রক্ত চলাচলে স্বল্পতা ঘটে।ফলশ্রুতিতে ভারী খাবার দাবারের ২ ঘন্টার মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায় প্রায় চারগুণ।

তাই, ইফতারে খাবার কম খান। দরকার হলে অল্প অল্প করে ২/৩ বারে খান।
নিজের স্বজনদের খাবারের দিকেও খেয়াল রাখুন।

Collected

05/08/2021

আস’সালামু আলাইকুম আমি ডা: মুহাম্মদ জাহাংগীর কবীর আপনাদের সকলের কাছে দোয়া চাই।
আপনারা সকলে জানেন ইবাদাতের জন্য শরীর সুস্হ থাকটা অত্যন্ত জরুরী।
সুস্হ শরীর আল্লাহর দেয়া নেয়ামত। এই নেয়ামতের খেয়ানত করা আসলে নিজের নফসের প্রতি জুলুম করা।
অথচ আমরা যদি ইসলামের কিছু নিয়ম মেনে চলি তবে কিন্তু সুস্হ থাকতে পারি ।
আমি চাই আগামী শুক্রবার পবিত্র জুমার দিনে আমাদের সম্মানিত ইমাম সাহেবগন যদি পবিত্র কুর’আন হাদীসের দলিল দিয়ে নীচের কথাগুলো সকল মুসল্লিদের বুঝিয়ে দেন তাহলে এটা আমাদের সকলের জন্য উপকারী হবে ; নিজের শরীরকে রোগমুক্ত রাখতে সাহায্য করবে। এটা সদকায়ে জারিয়া হিসেবে গন্য হবে।

আপনারা সকলে এই পোস্ট সরাসরি কপি করে পেস্ট করে পোস্ট দিতে পারেন তাহলে সবাই অনেক বেশী উপকৃত হবে।

1. আমাদের সবার আগে যেটা করতে হবে নিজের জন্য ক্ষতিকর খাবারগুলো বর্জন করতে হবে যেমন সকল প্রকার ভেজিটেবল তেল যেমন সয়াবিন ( মুলত ভেজিটেবল থেকে কোন তেল হয় না এই নাম একটি প্রতারনা), সকল প্রকার প্রসেসড ফুড, সাদা চিনি ইত্যাদি। এখানে আল্লাহ বলেছেন whole food খেতে যেটা আমাদের রোগ মুক্তি করবে এক্ষেত্রে খাবারই হল ঔষুধ এটা রেফারেন্স দিয়ে বললে আরো গ্রহনযোগ্য হবে।

2. আমাদের পরিমিত খাওয়ার সুন্নতের আমল করা হাদীসে যেভাবে খেতে বলা হয়েছে ; এক ভাগ খাবার, এক ভাগ পানি, এক ভাগ খালি এবং স্বল্প আহার অর্থাৎ ক্ষুদা লাগলে খেতে হবে লোভে পড়ে খাওয়া যাবে না । লোভে পাপ পাপে রোগ ব্যাধী।

3. মাগরিবের পর পরই রাতের খাবার শেষ করা; ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত তিন/চার ঘন্টা পূর্বে রাতের খাবার শেষ করা যেন খাবারের হজম প্রক্রিয়া ঘুমাতে যাবার আগেই শেষ হয় ; তাহলেই শরীর ঘুমের ভেতর তার নিজস্ব গঠন, কোষ পরিস্কার এবং আরোগ্যের কাজ করতে পারে ।

4. সময় নিয়ে ধীরে সুস্হে চিবিয়ে চিবিয়ে ভালো করে খাওয়া তাড়াহুড়া না করা খাবার খাওয়াকে ইবাদাত মনে করা পূর্ন মনযোগের সাথে খাওয়া।

5. সপ্তাহে দুইটি রোজা মাসের মাঝখানে তিনটি রোজা অন্যান্য নফল রোজা এবং ফরজ রোজা রাখার ব্যাপারে জোর দেয়া।রোজার মাধ্যমে দেহ এবং আত্নার পরিশুদ্ধি ঘটে বিজ্ঞানের ভাষায় বলে অটোফেজী যার আবিস্কারের মাধ্যমে নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন জাপানী বিজ্ঞানী অসুমী মনে রাখবেন বেশী খেলে আত্না অসুস্হ হয়ে রোজা আত্নাকে শান্ত রাখতে পবিত্র রাখতে সহায়তা করে।

6. বেশী বেশী নফল নামাজ এটা শরীর ভালো রাখতে এবং মনকে শান্ত রাখতে সহায়তা করে মনে প্রশান্তি না থাকলে শরীরে stress হরমন নি:সরন হয় যেটা কিনা শরীরে অনেক ধরনের রোগ তৈরীতে সাহায্য করে যেমন উচ্চ রক্তচাপ ডায়াবেটিস সহ আরো প্রায় একশ রকমের রোগ।

7. সুস্হ থাকতে হলে Early অর্থাৎ এশার নামাজের পর ঘুমাতে যাওয়া এবং ভোরে উঠে তাহাজ্জুত এবং ফজরের নামাজ পড়া জরুরী । আল্লাহ রাতকে দিয়েছেন বিশ্রামের জন্য আর দিনকে কাজের জন্য। রাত ১০টা থেকে দুইটা এই সময়ে শরীরে মেলাটনিন বেশী থাকে তাই স্বপ্নবিহীন গভীর ঘুমের জন্য রাত ১০টার পূর্বে ঘুমাতে যাওয়া জরুরী। এক দিনের মোট তিন ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ দিন রাত মিলিয়ে আট ঘন্টা ঘুমানো জরুরী রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো রাখার জন্য।

8. আল্লাহ শরীরকে তৈরী করেছেন কাজ করার জন্য আমরা যদি কায়িক শ্রম না করি তাহলে শরীর সুস্হ থাকার কোন কারন নেই তাই আমাদের ব্যায়াম করা, হাটা, দৌড়ানো, সাঁতার কাটা জীমে যাওয়া যাদের সুযোগ আছে কায়িক শ্রম করা খুবই জরুরী। আমাদের নবী সা: পরিশ্রমী ছিলেন, সমর নায়ক ছিলেন, নিয়মিত ঘোড় দৌড় তীরন্দাজি প্রতিযোগিতা অনুশীলন করাতেন ।

9. আমরা জানি সূর্যের আলোতে ভিটামিন ডি তৈরী হয় তাই নিয়মিত রোদে যাওয়া খুবই জরুরী এবং প্রকৃতির কাছে যাওয়া গাছের কাছে সবুজের কাছে যাওয়া pure অক্সিজেন পাওয়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অত্যন্ত জরুরী।

10. মানসিক প্রশান্তি ছাড়া সুস্হতা অসম্ভব তাই আল্লাহর উপর পূর্ন আস্হা রাখা , আখেরাতমুখী চিন্তা করা বিপদ আপদকে গজব না মনে করে আল্লাহর দেয়া পরীক্ষা হিসাবে দেখা এখানে সুরা বাকারার আয়াতগুলো থেকে রেফারেন্স দেয়া যেতে পারে।আর পজেটিভ চিন্তা করা । প্রশান্ত আত্নার জন্য আল্লাহর সাহায্য চাওয়া।

11. ক্লান্ত শরীর এবং প্রশান্ত মন ভালো ঘুমের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন এবং ভালো ঘুম ছাড়া সুস্হ থাকাটা প্রায় অসম্ভব।

প্রতিটি ইবাদত আল্লাহর জন্য, নিয়তগুনে বরকত নিয়ত হবে আল্লাহর সন্তুস্টি এবং উনি খুশী হয়ে রোগ থেকে মুক্ত করবেন।

লিখেছেন :
ডা: মুহাম্মদ জাহাংগীর কবীর,
MBBS, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ,
লাইফস্টাইল মডিফায়ার।

Address

Dhanmondi
Dhaka

Telephone

+8801917490887

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Health Care-স্বাস্থ্য সেবা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category