কুসুম কুমারী মেডিকেল হল

কুসুম কুমারী মেডিকেল হল সকল প্রকার ঔষধ বিক্রেতা

30/09/2022

জন সচেতন মূলক পোস্ট...❗

নীরবে মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়েছে...
'চোখ উঠা' বা 'ভাইরাল কনজাংটিভাইটিস'।

করণীয়ঃ
✔ আক্রান্ত ব্যক্তি সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন।
✔ চোখ লাল হয়ে গেলে জনসমাগম এড়িয়ে চলুন।
✔ চোখে হাত লাগাবেন না।
✔ চোখে পানি দিবেন না।
✔ উজ্জ্বল আলো কিংবা সূর্যালোকে কালো চশমা কিংবা সানগ্লাস ব্যবহার করুন।
✔ চোখের পাতা ফুলে গেলে শুকনো গরম সেঁক দিতে পারেন।
✔ ব্যবহার্য জিনিসপত্র যেমন কাপড়চোপড়, গ্লাস, প্লেট, গরম পানি দিয়ে ধৌত করুন এবং আলাদা রাখুন।
✔ কোনো অবস্থাতেই ফার্মেসী বা ঔষধের দোকান থেকে নিজে নিজে ঔষধ কিনে ব্যবহার শুরু করবেন না। চোখ অত্যন্ত সংবেদনশীল অঙ্গ। নিজে নিজে ডাক্তারির ফলে চোখের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।

সাধারণত জটিল কোনো উপসর্গ না থাকলে ৭-১০দিনের মধ্যেই এটি সেরে যায়।

কখন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন?
✔ চোখ থেকে অনবরত পানি ঝরতে থাকলে
✔ কেতুরের জন্য চোখ খুলতে অসুবিধা হলে
✔ চোখে পুর্বের চাইতে ঝাপসা দেখলে
✔ চোখে ব্যথা শুরু হলে
Collected.

★খালিপেটে_বা_ভরাপেটে_ঔষধ_কেনো_খাবেন★আমরা যখন রোগীদের সমস্যা শুনে ঔষধ লিখি তখন অনেক ঔষধ থাকে খালিপেটে খাওয়ার আবার অনেক ঔষ...
03/09/2021

★খালিপেটে_বা_ভরাপেটে_ঔষধ_কেনো_খাবেন★

আমরা যখন রোগীদের সমস্যা শুনে ঔষধ লিখি তখন অনেক ঔষধ থাকে খালিপেটে খাওয়ার আবার অনেক ঔষধ থাকে ভরাপেটে খাওয়ার জন্য।
আজকাল অনেক চিকিৎসক ই আছেন রোগী কে সুন্দর করে প্রেস্ক্রিপশন বুঝিয়ে বলে দেন।এতে রোগী যেমন রোগ সম্পর্কে সচেতন হয় তেমনি ঔষধ গুলো বুঝে নিলে চিকিৎসক এর নির্দেশনা মেনে খেতে পারে।
পক্ষান্তরে অনেক চিকিৎসক আছেন, হয়তো সময়ের অভাবে রোগী কে বুঝিয়ে বলেন না।এমনকি অনেক চিকিৎসক কে দেখেছি ঔষধের সঠিক নির্দেশনাও লিখতে ভুলে যায়,ব্যাস্ততার জন্য !!!
যাই হোক,সবার জানার জন্য এবং জানা থাকলে রোগী নিজেও সচেতন হতে পারবে এই কারনে নিচে কিছু ঔষধের জানা-অজানা তথ্য তুলে ধরলাম।

★ব্যাথার ঔষধঃ
ভরাপেটে খেতে হবে।এর সাথে গ্যাসের ঔষধ খাওয়া উচিৎ। এবং বছরের পর বছর নয়,বরং ব্যাথা কিছুটা কমে গেলেই এসব ঔষধ খাওয়া বন্ধ করতে হবে,আর রেজিস্টার্ড চিকিৎসক এর পরামর্শ ছাড়া অবশ্যই খাওয়া যাবেনা।
জেনে রাখা ভালো, ব্যাথার ওষুধের কিডনির উপর প্রভাব রয়েছে।

★গ্যাসের ঔষধ এবং বমির ঔষধঃ
অধিকাংশ গ্যাসের ঔষধ খালিপেটে খেতে হয়।এটি খাওয়ার আধা ঘন্টা আগে খেতে বলা হয়,কারন এতে আগে ভাগেই পাকস্থলীতে এসিড সিক্রেশন বন্ধ রেখে পাকস্থলীর সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
বমির ঔষধ ও খালিপেটে খাওয়ার আধা ঘন্টা আগে খেতে হয়।এতে নার্ভ ব্লক হয়ে এবং গ্যাস্ট্রিক মটিলিটি কমে গিয়ে বমির উদ্রেক বন্ধ হয়।

★কোলেস্টেরলের ঔষধঃ
আমি খুব কম চিকিৎসক কে এটা নিয়ে কথা বলতে দেখেছি।কখন খাবে এ ব্যাপারে কেনো যে সবাই নীরব তা আজও আমার অজানা।
এটি রাতের খাবার খাওয়ার আধা ঘন্টা আগে খালিপেটে খেতে হয়,তাহলে এবজর্বশন ভালো হয় নতুবা ঔষধের ৩০% পায়খানার সাথে বের হয়ে যায়,যা কিনা খালিপেটে ঔষধ খেলে হয়না।

★থাইরয়েড হরমোনের ঔষধঃ
এটি সাধারণত খালিপেটে সকালে খেতে হয়।২ ঘন্টা আগে খাওয়া ভালো, এতে absorption হয় ৮০% এর বেশি।কিন্তু অধিকাংশ রোগী জানান ২ ঘন্টা আগে খাওয়া সম্ভব হয়না,এক্ষেত্রে মিনিমাম ১ ঘন্টা আগে খাওয়া বাধ্যতামূলক। এই সময়ে কোনো গ্যাসের ঔষধ, ডায়াবেটিস এর ঔষধ বা অন্য কোনো কিছু খাওয়া যাবেনা।

★ইনহেলারঃ
ইনহেলার ব্যাবহারের পর অবশ্যই কুলি করবেন।

★Vitamin-D or Cholecalciferol:
এই গ্রুপের মেডিসিন, যা আমরা ক্যালসিয়াম এর ঘাটতি পূরনের জন্য ৬-৮ সপ্তাহের জন্য প্রেস্ক্রাইব করি সেটা প্রতি সপ্তাহে সকালে খালিপেটে খেতে হবে।

★আয়রন ট্যাবলেট বা রক্তশূন্যতার ঔষধঃ
এই ঔষধ খালিপেটে খাওয়া উচিৎ,কারন খালিপেটে আয়রনের absorption বেশি হয়।কিন্তু অনেক রোগী জানান এতে তাদের অস্বস্তি হয়,যেমন পেট ভুটভুট বা পেট ফাপা।সেসব ক্ষেত্রে ভরা পেটে খাওয়া যেতে পারে।

★আয়রন আর ক্যালসিয়াম একসাথে নয়ঃ❌
আমরা যখন রোগী কে আয়রন ক্যাপসুল দেই তখন ক্যালসিয়াম এর ঔষধ দেইনা।মনে রাখা জরুরী, আয়রন আর ক্যালসিয়াম এর ঔষধ একসাথে কখনও খাওয়া যাবেনা।
কারন ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট আয়রনের absorption এ বাধার সৃষ্টি করে।😢

আশা করছি উপরের আলোচনা থেকে আপনারা সবাই বুঝতে পারছেন,কেনো ঔষধ ভরা বা খালিপেটে খেতে হবে।ভালো থাকবেন।
By--- Dr. Mahfuza Hussain Bithi
MBBS, FCGP,
Diploma in Asthma,
C- Card( National Heart Foundation)
PGT( Dhaka Medical College and Hospital)
CCD( Diabetology- BIRDEM),
DMU

  পরিস্থিতি খুব কঠিন। এই পরিস্থিতিতে অকারণে panic না করে কয়েকটি কথা মনে রাখুন।1. Covid রোগীর গায়ে হাত দিলেই Covid ছড়ায...
14/07/2021


পরিস্থিতি খুব কঠিন। এই পরিস্থিতিতে অকারণে panic না করে কয়েকটি কথা মনে রাখুন।

1. Covid রোগীর গায়ে হাত দিলেই Covid ছড়ায় না...
এটি এক প্রকার Droplet infection. একমাত্র তার হাঁচি, কাশি বা কথা বলার সময়েই লালার সূক্ষ্ম কণিকার মাধ্যমে ভাইরাস তার শরীর থেকে বেরোতে পারে। এবং তাও আপনার গায়ে লাগলে, পিঠে লাগলে, এমনকি তা খাবারের সঙ্গে আপনার পেটে গেলেও আপনি আক্রান্ত হবেন না। ভাইরাস একমাত্র আপনার শ্বাসনালীর মাধ্যমে ফুসফুসে গেলেই সংক্রমণ সম্ভব।
তাই কোনো Covid রোগী মাথা ঘুরে পরে গেলে তাকে তুলতে গেলে আপনারও Covid হয়ে যাবে না। বিপদে পাশে থাকুন। তবেই আপনারও বিপদে মানুষকে পাশে পাবেন। শুধু মনে রাখবেন নাকে বা মুখে হাত দেবেন না। ভয় করলে Covid রোগীর সংস্পর্শে আসার পর হাত Alcohol Sanitizer দিয়ে Sanitise করে ফেলুন বা সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। খুব ভয় করলে পরনের পোশাক কেচে ফেলুন এবং স্নান করে নিন।

2. Covid হলেই মানুষ মরে না, এটি কোনো মারন ব্যাধি নয়। এর Death Rate দুই শতাংশেরও কম। কিন্তু Covid রোগী isolation-এ থেকে প্রচণ্ড ভাবে মানসিক ভাবেও অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। তার immunity বা অনাক্রমনতা কমে যায়। তাই রোগীকে সহজপাচ্য পুষ্টিকর খাবার দিন এবং পরিচিতদের Covid হলে call করে, Video call করে, একসঙ্গে online games খেলে, movie suggest করে তাকে মাতিয়ে রাখুন।

3. বাড়িতে Covid Patient না থাকলে বাড়ির মধ্যে Mask পরে থাকবেন না। ঘর থেকে না বেরোলে মনের বিকার ঘটা এবং immunity কমে যাওয়া স্বাভাবিক। তাই বিকেলবেলা রাস্তায় না, বাগান থাকলে সেখানে বা না থাকলে ছাদে একটু হেঁটে ও শরীর চর্চা করে আসুন। এতে ঘরে বসে বসে ওবেসিটির সম্ভাবনাও কমবে। (মনে রাখবেন শুধুমাত্র immunity boosting খাবার খেয়ে আদৌ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে না, প্রকৃতির সংস্পর্শে না এলে কখনোই বাড়বে না।) শরীরচর্চা করা বা নির্জন ছাদে হাঁটার সময় মাস্ক পড়বেন না। সাবধানতা অবলম্বনের এক দারুণ অস্ত্র Mask. কিন্তু এর Overuse করবেন না তথা বিনা কারণে (যেমন গাড়ি চালানোর সময় Helmet এর ভিতরে) পড়বেন না। এতে এমনিতেই আপনার শরীরে Oxygen এর ঘাটতি দেখা দেবে।

4. Oximeter থাকলে বিনা কারণে ঘন ঘন Saturation check করবেন না। এতে মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বেন। একমাত্র জ্বর কিংবা অসুস্থ হলে check করবেন। 95 অবধি saturation খুব স্বাভাবিক। তাছাড়াও এই পরিস্থিতিতে Mask ব্যবহারের ফলে স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা কম দেখানোও একদমই অস্বাভাবিক না। Panic করবেন না।

5. রোগ না হয়ে থাকলে আগে থেকে ভয় পেয়ে ওষুধ কিনে বা অক্সিজেন সিলিন্ডার কিনে মজুত করে রাখবেন না। এও এক প্রকার কালোবাজারি। এতে যাদের প্রয়োজন তারা পাচ্ছেন না। দাম বেড়ে যাচ্ছে। after all সমগ্র মানবজাতির ক্ষতি করবেন না একা হাতে।

6. কোভিড সংক্রান্ত কোনো রকম সমস্যা হলেই নিকটবর্তী হাসপাতালে যান। সেখানে তৎক্ষণাৎ বেড না পেলেও আপনাকে Oxygen দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে এবং Rapid Test করানো হবে।

7. কাপড়ের মাস্ক পরা, না পরা সমান। N95 এবং Sanitizer এখন essential commodities. তাই এদের দাম এখন বেঁধে দেওয়া। N95 এবং Sanitizer ব্যবহার করুন। Office-এ বা বাইরে থাকলে কিছুক্ষণ অন্তর হাত Sanitise করুন। একটু হাত ঘষে ফেলার মতো একটি ক্ষুদ্র অভ্যেস যদি আপনার জীবন বাঁচিয়ে দিতে পারে তাহলে তা করবেন না কেনো?
এ বিষয়ে Face Shield - ও একটি দারুণ সুরক্ষা প্রদানকরী বস্তু। ব্যবহার করতে পারেন।

8. Covid Virus এর কিন্তু ডানা নেই, উড়ে উড়ে ছড়ায় না এই রোগ। তাই প্রতিবেশীর বাড়িতে Covid হলে একদমই panic করবেন না। বরং তাকে সাহায্য করুন। ওষুধ, খাদ্যসামগ্রী ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস ঘরের দরজায় পৌঁছে দিন। এতে আপনার Covid হবে না। ভয় করলে Mask, Face Shield, হাতে rubber gloves use করতে পারেন।
সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সাবধানতা অবলম্বন করুন। কিন্তু তাই বলে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর থেকে সরে আসবেন না। মনে রাখবেন তাদের বিপদের আপনি দাঁড়ালে একদিন আপনার বিপদেও তারা দাঁড়াবে।
আর এটুকুতেই ভয় পাওয়ার আগে মনে রাখবেন ডাক্তার এবং নার্সরা হাজার হাজার কোভিড রোগীকে নিয়ে কাজ করছেন। তারা কিন্তু সবাই সংক্রমিত হয়ে যাচ্ছেন না। তাই আপনার প্রতিবেশী, বন্ধু, আত্মীয় বা পরিচিত কেউ আক্রান্ত হলে যতোটুকু সম্ভব সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন।

আবারও বলছি, সময়টা খুব কঠিন। মানুষ মানুষের জন্যে, জীবন জীবনের জন্যে। এখন আপনি হেলাফেলা করলে আপনার জীবন বা আপনার পরিবারের মানুষদের জীবনও কিন্তু হেলাফেলা হয়ে যেতে পারে।
তাই নিজের যত্ন নিন।
মানুষের পাশে থাকুন।
সাবধানে থাকুন।

[সংগৃহীত]

24/05/2021
জানেন কি মরিংগা পাউডার (Moringa Powder) বা সজিনা পাতা গুড়াকে সুপার ফুড বলা হয়।সজিনা পাতা সম্পর্কে কিছু তথ্য যা আপনাকে অব...
27/04/2021

জানেন কি মরিংগা পাউডার (Moringa Powder) বা সজিনা পাতা গুড়াকে সুপার ফুড বলা হয়।
সজিনা পাতা সম্পর্কে কিছু তথ্য যা আপনাকে অবাক করবেঃ

🌿সজিনা পাতায় কমলা লেবুর তুলনায় ৭ গুণ ভিটামিন-সি রয়েছে।

🌿 দুধের তুলনায় ৪ গুণ ক্যালসিয়াম এবং দুই গুণ আমিষ রয়েছে।

🌿 গাজরের তুলনায় ৪ গুণ ভিটামিন-এ পাওয়া যায়।
🌿 কলার চেয়ে ৩ গুণ পটাশিয়াম বিদ্যমান।

শুনে আরও অবাক হবেন যে সজিনার পাতা পানিকে আর্সেনিক মুক্তও করে।

আসুন এই অলৌকিক পাতার আরো কিছু বিস্ময়কর গুন জেনে নেইঃ

🌱সজিনার পাতা হৃদরোগীদের জন্যে ঠিক ওষুধের মত কাজ করে, উচ্চ রক্তচাপ কমায়, কোলেস্টেরল কমায়, ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রিত রাখে।

🌱এক টেবিল চামচ শুকনা সজিনা পাতার গুঁড়া থেকে ১-২ বছর বয়সী শিশুদের অত্যবশ্যকীয় ১৪% আমিষ, ৪০% ক্যালসিয়াম ও ২৩% লৌহ ও ভিটামিন-এ সরবরাহ হয়ে থাকে।

🌱দৈনিক ৬ চামচ সজনে পাতার গুঁড়া একটি গর্ভবর্তী বা স্তন্যদাত্রী মায়ের চাহিদার সবটুকু ক্যালসিয়াম ও আয়রন সরবরাহ করতে সক্ষম।

🌱 সজিনা পাতা বহুমূত্র রোগের জন্যে অনেক উপকারী।

🌱সজিনার ডাটা থেকে সজিনার পাতা অধিক উপকারী।

🌱এলার্জি জনিত সমস্যা হলে সজিনার পাতা বেটে আক্রান্ত স্থানে প্রলেপ দিলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।

🌱প্রতিদিন সকালে এক চামচ শুকনা গুড়া পানিতে গুলিয়ে খেলে পেটের প্রদাহ, গ্যাস্ট্রিক মুক্তি পাওয়া যায়।

🌱গেটেবাত এর জন্যে সজিনা পাতা বেটে হাটুতে বা যে স্থানে ব্যাথা হয় লাগিয়ে রাখলে ব্যাথা মুক্তি পাওয়া যায়।

🌱সজিনার ফুল এ ও অনেক উপকার আছে যেমন : হজম শক্তি বাড়ায়, কোষ্ট কাঠিন্য দূর করে ইত্যাদি।

🌱সজিনার পাতা পোকার কামড়ের তাতক্ষনাৎ এন্টিসেপ্টিক হিসেবে অনেজ ভালো কাজ করে।

🌱 সজিনার পাতা ক্রিমিনাশক হিসেবে কাজ করে। ক্রিমি সমস্যা করলে সজিনা পাতা গুড়ো করে অথবা অন্য খাবারের সাথে খান।

🌱সজিনা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, শরীর কে কর্মঠ রাখে। হাড় এর ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যা আত্মরক্ষার ও ভূমিকা পালন করে।

🌱 সজিনা পাতা যকৃত ও কিডনির কাজ সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন করতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ করে কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখে।

🌱সজিনা পাতা গর্ভবস্থায় মায়ের শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি করে কোনো ধরনের পার্শ প্রতিক্রিয়া ছাড়া।

🌱শরীরের ওজন কমাতে অনেক সাহায্য করে। ব্যায়াম এর পাশাপাশি সজিনা পাতা খান।

🌱 ডাক্তার ও বিশেষজ্ঞ দের মতে সজিনা পাতা ও ডাটা প্রায় ৩০০+ রোগের জন্যে উপকারী ও রোগ নিরাময় করে।

🌱সজনে পাতা বাচ্চাদের পেট পরিষ্কার রাখে।

🌱 সজনে পাতা চামড়া ও চুলের জন্যে ও ভালো।

এবার এর ব্যবহারবিধি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাকঃ

💅ত্বক এর জন্যে :
মধুর সাথে সজিনা পাতার রস বা শুকনো গুড়া মিশিয়ে মুখে লাগানে পারেন। এতে মুখের চামড়া টান টান হয়, পরিষ্কার হয় ব্রণ দূর হয়।

💅 ত্বক এর ক্ষতস্থান এর মধ্যে লাগাতে পারেন পাতা বেটে বা গুড়া পেস্ট করে। সজনে পাতা ত্বক এর মধ্যে ক্ষত থাকলে তা ও সারায়।

💅চুলের জন্যে :
সজনে পাতার রস বা শুকনা গুড়া পেস্ট করে সাথে মধু মিক্স করে বা এমনি মাথায় দিয়ে ম্যাসাজ করুন। এতে চুল পড়া কমবে। মাথার ত্বক পুষ্টি গুণ পাবে। মাথা ঠান্ডা থাকবে। চুল সুন্দর ও ঘন হবে।

(সংগৃহীত)

পড়ার জন্যে বিশেষ অনুরোধ রইলো......................................................প্রসঙ্গ: খাবার স্যালাইন।**************...
05/04/2021

পড়ার জন্যে বিশেষ অনুরোধ রইলো......................................................
প্রসঙ্গ: খাবার স্যালাইন।
********************
সবাইকে মনোযোগ দিয়ে পড়ার অনুরোধ রইলো।
"প্রচণ্ড গরম পড়েছে... পাশের সারির সিটে বসেছিল দুই ছেলে... দুজনই ছাত্র...
কৌতূহল নিয়ে দেখছি কী করে!!
হাফ লিটার (৫০০ মি.লি) পানির বোতলে প্রথমে এক প্যাকেট খাবার স্যালাইন ঢালল... একটু ঝাঁকি দিল... এরপর আরেক প্যাকেট স্যালাইন বের করল... সব মিলে দুই প্যাকেট স্যালাইন ঢালল ঐ হাফ লিটার পানির মধ্যেই...
জিজ্ঞাসা করলাম, ভাই দুই প্যাকেট কেন ঢাললেন?
- এক প্যাকেটে অত স্বাদ পাওয়া যায় না... তাছাড়া যে গরম পড়েছে, তাতে বেশি খাওয়াই ভালো।
এরকম ভুল প্রায় লোকই করে... সবাই ভাবে, স্যালাইনই তো... কী আর হবে!! কিন্তু এটা যে কত মারাত্মক ভুল, তা বেশিরভাগ লোকই জানে না... বিশেষ করে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে তো আরো বেশি বিপজ্জনক...
কয়েক মাস আগের কথা... ডায়রিয়া হওয়ার পর খিঁচুনি নিয়ে এক বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে।
একটু সন্দেহ হলো... জিজ্ঞাসা করলাম, কী খাইয়েছেন বাবুকে?
- কেন? স্যালাইন।
- বানিয়েছেন কীভাবে?
- হাফ গ্লাসের মতো পানিতে এক প্যাকেট স্যালাইন গুলিয়েছি।
- নিয়ম তো হাফ লিটার বা আধা সের পানিতে স্যালাইন গুলানো। কিন্তু হাফ গ্লাস পানিতে কেন?
- ছোট বাচ্চা, অত আর স্যালাইন খেতে পারবে?
তাড়াতাড়ি বাচ্চাকে মেডিকেলে রেফার করে দিলাম। অল্প পানিতে স্যালাইন গুলানোর কারণে বেশি ঘনত্বের লবণ শরীরের ভেতরে গিয়ে লবণের পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এর ফলে খিচুনি শুরু হয়েছে, যা খুবই মারাত্মক... কিডনি নষ্ট হওয়া থেকে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
এভাবে অনেক বাচ্চা মারা যায় ডায়রিয়ার কারণে নয়, ভুলভাবে স্যালাইন বানানোর কারণে।
মনে রাখা উচিত, খাবার স্যালাইন কোন সাধারণ পানীয় নয় যে ইচ্ছেমতো খাবেন। এটি ওষুধ... বমি, পাতলা পায়খানা বা গরমের ফলে প্রচণ্ডরকম ঘেমে শরীর থেকে যে পানি, লবণ বের হয়ে যায়, তা পূরণ করার জন্য এটি খাওয়া হয়।
এটি নির্দিষ্ট নিয়মেই গুলাতে হবে... ছোট-বড় সবার জন্য একই নিয়মে বানাতে হবে... আধা সের বা হাফ লিটার পানির মধ্যে পুরো এক প্যাকেট মিশিয়ে স্যালাইন দ্রবণ প্রস্তুত করতে হবে। তবেই তা শরীরে গিয়ে কাজ করবে।
এর কম পানিতে বানালে লবণের ঘনত্ব বেড়ে গিয়ে কিডনির ক্ষতি করবে... বেশি পানিতে বানালে লবণের ঘনত্ব কমে গিয়ে সঠিকভাবে ঘাটতি পূরণ হবে না।
একবার স্যালাইন বানালে, তা সর্বোচ্চ বারো ঘণ্টা পর্যন্ত রাখা যায়, তবে ছয় ঘণ্টা পর্যন্ত রাখতেও অনেকে পরামর্শ দেন।
কখনো হাফ প্যাকেট স্যালাইন, এক গ্লাস পানি- এভাবে বানাবেন না... কিংবা পরবর্তিতে বানানোর জন্য প্যাকেটে কিছু স্যালাইন রেখেও দিবেন না... এক প্যাকেট দিয়ে একসাথে হাফ লিটারই বানাবেন...
একবার বানানোর পর, বয়স ও প্রয়োজনভেদে যতটুকু দরকার, সেখান থেকে নিয়ে সেভাবে খাবেন। শেষ হয়ে গেলে আবার হাফ লিটার পানিতে এক প্যাকেট গুলিয়ে নতুন করে বানাবেন।
ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, কিডনি-রোগ কিংবা হার্টের রুগীর ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে স্যালাইন খাবেন।
আর হ্যাঁ, বাজারে "টেস্টি স্যালাইন" নামক যা পাওয়া যায়, সেগুলো অবশ্যই খাওয়া যাবে না.. এগুলোতে মাত্রার কোন ঠিক তো নেই-ই, এর পাশাপাশি ওষুধ প্রশাসনেরও কোনো অনুমোদন নেই। বরং ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে অনেক কোম্পানির টেস্টি স্যালাইনে স্যাকারিন ও কাপড়ের রং পর্যন্ত পাওয়া গেছে।

Address

Munshirhat
Dhobaura
2262

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কুসুম কুমারী মেডিকেল হল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram