Dr. Al Ibrahim

Dr. Al Ibrahim Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Al Ibrahim, Doctor, BaluBari Panir Tanki Mor, Dinajpur.

আসসালামু আলাইকুম ❤️
স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সকল ধরনের তথ্য ও পরামর্শ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন, এবং সকল ধরনের চিকিৎসা সেবা অনলাইনে পেতে কল করুন - 01821609297 (হোয়াটসঅ্যাপ) অথবা পেজে ইনবক্স করুন।
চেম্বার লোকেশনঃ বালুবাড়ী পানির ট্যাংকি মোড়, সদর, দিনাজপুর।

পর্ন-আসক্ত ও হস্তমৈথুনকারী ভাইদের জন্য সুখবর!!যারা পর্নভিডিও দেখেন বা নিয়মিত হস্তমৈথুন করে থাকেন তাদের জন্য ৩ টি আকর্ষনী...
01/12/2025

পর্ন-আসক্ত ও হস্তমৈথুনকারী ভাইদের জন্য সুখবর!!

যারা পর্নভিডিও দেখেন বা নিয়মিত হস্তমৈথুন করে থাকেন তাদের জন্য ৩ টি আকর্ষনীয় পুরষ্কার!

১ম পুরষ্কারঃ Premature Ej*******on বা অকাল বীর্যপাত
বিবাহিত জীবনে স্ত্রীর কাছে গিয়ে বিশেষ মুহুর্তে ২ মিনিটে বীর্যপাত!
প্রিয়তমার মুখ বেজার!
লজ্জায় মাথা নিচু!
একদিন দুই তিনদিন...
এরপর স্ত্রীর সামনে মাথা তুলে দাঁড়ানোর দিন শেষ!

২য় পুরষ্কারঃ Erectile Dysfunctions বা উত্থান সংক্রান্ত সমস্যা
বিশেষ মুহুর্তে বিশেষ অঙ্গ যতটা শক্ত হওয়া উচিৎ ছিল ততটা শক্ত হবেনা। মারাত্মক রকমের Erectile Dysfunction এর শিকার হবেন। ভায়াগ্রার আশ্রয় নিতে বাধ্য হবেনফলে অকালেই হারাবেন বাঁকি সক্ষমতাটুকুও!
প্রিয়তমার মুখ বেজার!
লজ্জায় মাথা নিচু!
একদিন দুই তিনদিন...
এরপর স্ত্রীর সামনে মাথা তুলে দাঁড়ানোর দিন শেষ!

৩য় পুরষ্কারঃ Low Libido বা যৌনকার্যে অনাগ্রহ
প্রিয়তমার ডাকে সাড়া দিতে পারবেন না। এক তরফা ডেকেই যাবে কিন্তু আপনার কোন ইচ্ছা জাগবেনা স্ত্রীর ভালোবাসার প্রতি। আকর্ষিত হবেন না। স্ত্রীর ম্যাসেজ seen হবে কিন্তু reply করতে পারবেন না।
প্রিয়তমার মুখ বেজার!
লজ্জায় মাথা নিচু!
একদিন দুই তিনদিন...
এরপর স্ত্রীর সামনে মাথা তুলে দাঁড়ানোর দিন শেষ!

বিশেষ পুরষ্কার রয়েছে ২ টি!

১ম পুরষ্কারঃ
Lower urinary tract symptoms(LUTS)
প্রসাব করার পরেও মনেহবে কিছু বাঁকি রয়েছে। বারবার ফোটায় ফোটায় প্রসাব পড়তে থাকবে। কাপড় নাপাক হবে, অপবিত্র হবেন। নামাজ নষ্ট হবে। মন খারাপ হবে।

২য় পুরষ্কারঃ
Peyronie's disease
বিশেষ অঙ্গের কোমল টিস্যু ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে নতুন চাঁদের মত একদিকে বেঁকে যাবে এবং একসময় যৌনকার্যে সম্পূর্ন অক্ষম হয়ে পড়বেন। এটার কোন চিকিৎসা নেই। বাহবা!

এখানেই চমক শেষ নয়
রয়েছে এক গুচ্ছ স্বান্তনা পুরষ্কার।
১. শারীরিক দুর্বলতা / Weakness
২. সর্বদা অবসাদ / Depression
৩. খাবারে অরূচি / Distaste
৪. দৃষ্টিশক্তির ক্ষতি / Optical Hallucination
৫. স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়া / Delusion
৬. খিটখিটে মেজাজ / Irritability

সো ভাইয়েরা যারা যারা পুরষ্কারে আগ্রহী তারা প্রতিযোগীতা করতে থাকুন। আর যারা এসব থেকে পানাহ চান তারা এগুলো থেকে দূরে থাকুন। প্রতিবার পর্ন দেখার আগে এই পুরষ্কারের তালিকাটা একবার হলেও দেখবেন।
সাবধান!
যারা এই সমস্যাগুলোতে ভুগছেন তারা চিকিৎসা ও পরামর্শ পেতে মেসেজ করুন।
ধন্যবাদ।

*এগুলো না করে বিয়ে করুন প্রয়োজনে ২/৪ করুন ।

- C

হোমিওপ্যাথিতে কেস টেকিং (Case Taking) বা রোগীর রোগের তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতি হলো চিকিৎসার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এটি একটি ...
01/12/2025

হোমিওপ্যাথিতে কেস টেকিং (Case Taking) বা রোগীর রোগের তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতি হলো চিকিৎসার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এটি একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে একজন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক রোগীর অসুস্থতা এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে বিস্তারিত, সুসংগঠিত এবং গভীর তথ্য সংগ্রহ করেন। একে সহজ বাংলায় রোগীর কেস বিশ্লেষণ বা রোগ বিবরণী তৈরি বলা যেতে পারে।

🩺 কেস টেকিং কেন গুরুত্বপূর্ণ?
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতির মূল ভিত্তি হলো ব্যক্তিগতকরণ (Individualization)। অর্থাৎ, একই রোগের জন্য দুজন ভিন্ন ব্যক্তিকে ভিন্ন ওষুধ দেওয়া হতে পারে, কারণ তাদের লক্ষণ, ব্যক্তিত্ব এবং শারীরিক-মানসিক অবস্থা আলাদা।

কেস টেকিং-এর মাধ্যমে চিকিৎসক সেই স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যগুলো খুঁজে বের করেন, যা সঠিক "সাদৃশ্যপূর্ণ" ওষুধটি (Similimum) নির্বাচন করতে সাহায্য করে। - National Homeopathy Center

📝 কেস টেকিং-এর মূল উপাদান (Key Components)
একটি আদর্শ কেস টেকিং-এ মূলত নিম্নলিখিত তথ্যগুলি সংগ্রহ করা হয়: (হোমিওপ্যাথির অধিকতর তথ্য পেতে যুক্ত হোন - National Homeopathy Center)

১. প্রধান অভিযোগ (Chief Complaint - C/C)
* রোগী বর্তমানে যে সমস্যা বা কষ্টের জন্য এসেছেন, তার সম্পূর্ণ বিবরণ।
* সমস্যাটি কখন শুরু হয়েছিল, কতদিন ধরে আছে এবং এর তীব্রতা কেমন।

২. রোগের ইতিহাস (History of Present Illness - HPI)
* রোগের সূত্রপাত (Cause/Exciting Factor) - কী কারণে রোগটি শুরু হয়েছিল বলে রোগী মনে করেন (যেমন: ঠান্ডা লাগা, মানসিক আঘাত, আঘাত ইত্যাদি)।
* রোগের প্রকৃতি - রোগের স্থান (Location), অনুভূতি (Sensation), পরিবর্তনকারী কারণ (Modalities), এবং আনুষঙ্গিক লক্ষণ (Concomitant Symptoms)।
* Modalities (পরিবর্তনকারী কারণ): কোন অবস্থায় রোগীর কষ্ট বাড়ে বা কমে? (যেমন: গরমে বাড়ে, ঠান্ডা সেঁকে কমে, নড়াচড়ায় বাড়ে ইত্যাদি)।

৩. অতীত রোগের ইতিহাস (Past History)
* রোগীর অতীতে হওয়া বড় কোনো রোগ, আঘাত, অস্ত্রোপচার বা অন্য কোনো গুরুতর অসুস্থতার বিবরণ।
* বর্তমানে বা অতীতে নেওয়া অন্য কোনো চিকিৎসা বা ওষুধ।

৪. ব্যক্তিগত ইতিহাস (Personal History)
* ঘুম: ঘুমের ধরণ, ঘুমের মধ্যে কোনো সমস্যা (যেমন: নাক ডাকা, স্বপ্ন, চিৎকার)।
* খাবার ও তৃষ্ণা: খাদ্যের প্রতি আকাঙ্ক্ষা (Desire) ও বিতৃষ্ণা (Aversion), তৃষ্ণার পরিমাণ ও ধরণ।
* তাপমাত্রা: গরম বা ঠান্ডা কোনটিতে রোগীর ভালো লাগে বা কষ্ট বাড়ে (Thermal Reaction)।
* ঘাম ও মলমূত্র: ঘামের পরিমাণ ও গন্ধ, মল-মূত্র ত্যাগের ধরণ ও কোনো অস্বাভাবিকতা।
* মহিলাদের ক্ষেত্রে: মাসিক বা গর্ভাবস্থা সম্পর্কিত সম্পূর্ণ তথ্য।

৫. মানসিক লক্ষণ (Mental Symptoms)
* এটি হোমিওপ্যাথির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
* রোগীর স্বভাব, আবেগ, ভয়, রাগ, মন-মেজাজ, স্মৃতিশক্তি, এবং মানসিক চাপ মোকাবিলার ধরণ। (যেমন: রোগী কি খুব আবেগপ্রবণ? একা থাকতে ভালোবাসে? খুব দ্রুত রেগে যায়? ইত্যাদি)।

৬. পারিবারিক ইতিহাস (Family History)
* পারিবারিক সদস্যদের মধ্যে থাকা বংশগত রোগ (যেমন: ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ক্যান্সার, হাঁপানি ইত্যাদি)।

🎯 কেস টেকিং-এর চূড়ান্ত লক্ষ্য

সঠিক কেস টেকিং-এর মাধ্যমে চিকিৎসক রোগীর অসুস্থতার একটি সম্পূর্ণ চিত্র (Totality of Symptoms) তৈরি করেন। এই সম্পূর্ণ চিত্রটিই হলো সেই মানচিত্র, যার সাহায্যে "হোমিওপ্যাথিক মেটেরিয়া মেডিকা"-এর লক্ষণের সঙ্গে মিলিয়ে একটি একক, গভীর-ক্রিয়াশীল ওষুধ (Constitutional Remedy) নির্বাচন করা সম্ভব হয়।

সংক্ষেপে, কেস টেকিং হলো রোগীর মন, শরীর এবং পরিস্থিতির সামগ্রিক তথ্য নথিভুক্ত করার একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি যা সঠিক ঔষধ, ঔষধের শক্তি এবং মাত্রা নির্বাচনের ভিত্তি। আধুনিক হোমিওপ্যাথি সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথে যুক্ত হোন আমাদের পেজে।

🌿 হস্তমৈথুন বন্ধে ও যৌন ইচ্ছা নিয়ন্ত্রণে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ - ওষুধের নাম প্রধান উপকারিতা কার্যকারিতা-Agnus Castus Q (অ্য...
30/11/2025

🌿 হস্তমৈথুন বন্ধে ও যৌন ইচ্ছা নিয়ন্ত্রণে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ -

ওষুধের নাম প্রধান উপকারিতা কার্যকারিতা-

Agnus Castus Q (অ্যাগনাস কাস্টাস মাদার টিংচার) অতিরিক্ত যৌন চিন্তা, যৌন দুর্বলতা, ইচ্ছা কমে যাওয়া কিন্তু চিন্তা বেড়ে যাওয়া যৌন চিন্তা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে ও মানসিক শক্তি বাড়ায়।

Nux Vomica 30 / 200 (ন্যাক্স ভমিকাঃ) সহজে উত্তেজিত হওয়া, রাগ, অনিদ্রা, দুর্বলতা স্নায়ুতন্ত্রকে ভারসাম্যে আনে ও আত্মনিয়ন্ত্রণ বাড়ায়।

Staphysagria 30 / 200 (স্ট্যাফিসাগ্রিয়া) হস্তমৈথুনের পর মানসিক অপরাধবোধ, দুর্বলতা, বিষণ্ণতা মানসিক শান্তি ও আত্মসম্মান ফিরিয়ে আনে।

Calcarea Phosphorica 6X (ক্যালকেরিয়া ফসফোরিকা) শারীরিক দুর্বলতা, ক্লান্তি, দেহের বল কমে যাওয়া দেহে নতুন শক্তি ও পুষ্টি জোগায়।

China Officinalis 30 (চায়না অফিসিনালিস) বীর্যক্ষয়জনিত দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, অবসাদ দেহের শক্তি পুনরুদ্ধার করে।

Selenium 30 (সেলেনিয়াম) অতিরিক্ত যৌন ইচ্ছা, বীর্যক্ষয়, স্মৃতিশক্তি দুর্বলতা যৌন চিন্তা কমায় ও মস্তিষ্ককে শান্ত রাখে।

⚖️ অতিরিক্ত পরামর্শ-

প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ুন — মনকে শান্ত রাখবে।

শরীরচর্চা করুন — যৌন শক্তিকে ইতিবাচকভাবে কাজে লাগাতে সাহায্য করবে।

পর্নোগ্রাফি বা উত্তেজনামূলক কনটেন্ট থেকে দূরে থাকুন।

নিয়মিত ঠান্ডা জল দিয়ে স্নান করুন, বিশেষ করে রাতে ঘুমানোর আগে।

চিকিৎসা ও পরামর্শ পেতে ইনবক্সে মেসেজ করুন।

হোমিওপ্যাথিক মণিমুক্তা-------হোমিওপ্যাথি শাস্ত্র একটি সমুদ্র বিশেষ, যেন এর কোন আদি ও অন্ত বলতে কিছুই নেই। এই সমুদ্র তীরে...
30/11/2025

হোমিওপ্যাথিক মণিমুক্তা-------

হোমিওপ্যাথি শাস্ত্র একটি সমুদ্র বিশেষ, যেন এর কোন আদি ও অন্ত বলতে কিছুই নেই। এই সমুদ্র তীরে ডুবুরীর মত মণিমুক্তা খুঁজতে খুঁজতে বিভিন্ন হোমিও মহাপন্ডিত গণ তাঁদের অভিজ্ঞতার মহামূল্যবান তথ্যগুলো যাহা লিপিবদ্ধ করে গেছেন। তাহা এই অধ্যায় সকল চিকিৎসকের জন্য তুলে ধরলাম। যেন তাহা থেকে চিকিৎসাজীবনে উপকৃত হতে পারে।

 প্রত্যেক চিকিৎসকের হাতের কাছে 30, 200, 1M, 10M, 50M, CM, DM, & MM শক্তির ঔষধ মজুত রাখা উচিত। অত্যন্ত স্নায়ুবিক প্রকৃতির মহিলা ও শিশুদের উপসর্গে ৩০ হতে ১০এম শক্তি অত্যন্ত ফলপ্রদ। স্নায়ুবিক নয় এমন প্রকৃতির ক্রণিক রোগে ১০এম হতে এমএম শক্তি ভাল কাজ দেয়। তরুণ উপসর্গে ১এম হতে ১০এম শক্তি অত্যন্ত উপযোগী। (কেন্ট- লেসার রাইটিং)

 টিউবারকুলোসিস সন্দেহে সাধারণতঃ সালফার, সাইলি, অথবা ফস দিতে নেই কারণ এতে রোগীর কষ্ট বেড়ে যায়।

 আর্থাইটিস রোগের বর্ধিত অবস্থায় কেলি কার্ব দিতে নাই।

 সাধারণ বাতে সাধারণতঃ উত্তাপে, গরম সেঁক দিলে উপশম পায় কিন্তু ইউরিক এ্যাসিড বেড়ে গিয়ে গিটবাতে সাধারণতঃ ঠান্ডায় ও নড়াচড়ায় উপশম হয়।

 ল্যাকেসিস লক্ষণযুক্ত রোগীতে ২০০ শক্তি দিয়ে শুরু করতে নেই, এতে রোগ লক্ষণ বেড়ে যায়। ৩০ শক্তিই এক্ষেত্রে শ্রেয়।

 ল্যাকেসিসের পর মধ্যবর্তী ঔষধরুপে সালফার প্রয়োগ করলে উপকার পাওয়া যায়।

 কপালে আড়াআড়িভাবে হাত রেখে শোয়ার অভ্যাসযুক্ত রোগী লিভারের অসুখে ভুগছে বুঝতে হবে।

 স্নায়ুরোগ জনিত যন্ত্রণায় সদৃশ ঔষধ একমাত্রা দিয়ে উপযুক্ত সময় অপেক্ষা করাই শ্রেয় নতুবা পুনঃ প্রয়োগে রোগ যন্ত্রণা বহুলাংশে বেড়ে যায়। ৩০ শক্তির নীচে প্রয়োগ করা বাঞ্ছনীয়।

 পেপটিক আলসারের রোগী বিন্দুমত স্থানে আঙ্গুলটিপে যন্ত্রণার কথা বলে, ডুওডেনাল আলসারের বাথ্য সাধারণতঃ পিঠের মধ্য দিয়ে ডান দিকের স্ক্যাপুলায় নীচে ভেতরের কোণে হতে থাকে। পেপটিক আলসারের ব্যথা কিছু খাওয়ামাত্র বেড়ে যায়। ডুওডেনাল আলসারে খাওয়ার ২/৩ ঘন্টা বাদে বাথ্য শুরু হয়। কিছু খেলে সাময়িক উপশম হয়। সাধারণতঃ “এ” ব্লাড গ্রুপের রোগীতে পেপটিক আলসার, এবং “ও” ব্লাড গ্রুপের রোগীতে ডুওডেনাল আলসার হয়।

 রাত্রে ঘুম না হয়ে মাংসপেশীতে ব্যথা ব্যথা ভাব ও অত্যন্ত ক্লান্তিভাব, আর্ণিকা ২০০ শক্তি একমাত্রা ঐ সব উপসর্গ দুর করতে পারে।

 ধুমপায়ী যারা তাদের ইনফ্লুয়েঞ্জায় যখন ধুম পানের ইচ্ছা একেবারেই থাকে না এমন লক্ষণে আর্ণিকা ১এম শক্তি তিনঘন্টা বাদে বাদে ৩/৪ দিলে রোগ সেরে যায়।

 ক্যাল্কে- কার্ব সাধারনতঃ ডানদিকে রোগলক্ষণে কার্যকরী তবে বাঁদিকের টনসিলের ক্রণিক রোগে ভালই কাজ করে।

 হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে গেলে বা ঘুমের অসুবিধা হলে ক্যাল্কে কার্ব, এর শিশুরোগী নখ দিয়ে মাথা আচঁড়াতে থাকে।

 সিমিসিফুগার লক্ষণে সিমিসি দিয়ে রোগ সম্পূর্ণ না সারলে ঐ একই শক্তি কলোফাইলাম প্রয়োগে অবশিষ্ট লক্ষণ সেরে যায়।

 ব্লাড ইউরিয়ার পরিমাণ কমাতে Eel’s Serum ৬ বা ৩০ শক্তি দিনে দুবার প্রয়োগ দারুণ উপযোগী- স্বাভাবিক না হওয়া অবধি ঔষধ চলবে। ব্লাড ইউরিয়া স্বাভাবিক মাত্রা 15-40mg, 100ml.

 ইউফ্রেসিয়ার রোগীর তোৎলামো আছে, তবে আশ্চর্য এই যে গান গাইবার সময় একদম তোৎলামী থাকে না।

 প্রস্রাব হলুদ এমন অবস্থায় কখনই জেলস প্রয়োগ করা উচিত নয়।

 মেয়েদের গালে (দাড়ি) ও উপর ঠোঁটের উপর (গোফ) চুল গজালে রাত্রে শোওয়ার সময় থুজা ১এম একমাত্রা দিয়ে ওলিয়াম জ্যাকোরিস এ্যাসেলি ৩শক্তি দিনে দুবার দিয়ে যেতে হয়, যতক্ষণ না ঐ চুলদাড়ি উঠা বন্ধ হয়।

 খালি পেটে এবং ৬ শক্তির নীচে ফসফরাস ব্যবহার করতে নেই।

 মদ খাওয়ার অভ্যাস দুর করতে ষ্ট্রীকনিক নাইট্রি (Strychninc Nit.) ২ বা ৩ শক্তি দিনে দুবার করে অন্ততঃ ১৫ দিন ব্যবহার করতে হয়। যেই মুহুর্তে মদ খাওয়ার লিন্সা কমে আসে তখন ঔষধ বন্ধ করা উচিত।

 পেটে তীব্র যন্ত্রণায় (ডুওডেনাল আলসার জনিত) লাইকো ১২ শক্তির উর্দ্ধে ব্যবহার করা উচিত নয়, কারণ অন্ত্রে ফুটো হতে যেতে পারে। (ডা. এইচ.ডব্লিউ বয়েড)

 গর্ভবতী মহিলাদের লাইকো ২০০ শক্তি ব্যবহার না করাই ভাল এতে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে- বহুবার এ রকম হতে দেখেছি। ( ডা. মিস মাহেওয়ারি)

 লাইকো ও ল্যাকেসিস ২০০শক্তি অনেকক্ষেত্রে রোগ লক্ষণ অবাঞ্ছিতভাবে বাড়িয়ে দেয় বহুবার চিন্তা করে এই দুটো ঔষধের ক্ষেত্রে এই শক্তি ব্যবহার করা উচিত। ( ডা. জেমস টেইলার কেন্ট)

 নিশ্চিতভাবে সমস্ত রোগ লক্ষণ পালসেটিলাকে নির্দেশ না করলে তরল শ্লেষ্মাযুক্ত রোগীতে পালস দেওয়া নিষিদ্ধ; কারণ এই ঔষধ পায়ই কাশি কঠিন ও শুকনো করে তোলে। রোগ না সেরে কষ্ট বহুগুণ বেড়ে যায়। (ই.এ ফ্যারিংটন)

 সিপিয়া সন্ধ্যায় প্রয়োগ করা উচিত, কারণ সকালে সিপিয়া প্রয়োগ করলে সারাদিন রোগী কষ্টভোগ করতে থাকে। ( ডা. আর.এ.এফ জেক)

 সোরিনামের রোগী যতক্ষণ কফি পান অভ্যাস ত্যাগ না করে, ততক্ষণ উন্নতি লক্ষ্য করা যায় না। (ডা. প্রমদাপ্রসন্ন বিশ্বাস)

 ঠান্ডা লেগে ব্রঙ্কাইটিস লক্ষণে পালস এর রোগী ক্ষেত্রে পালস দিয়ে পরে কেলি সালফ দিলে দ্রুত সুফল দেয়। (ডা. ডি.এম ব্রল্যান্ড)

 কোমরের বাতে রাস- টক্স দিয়ে ব্যর্থ হলে ক্যাল্কেরিয়া ফ্লেুার সারিয়ে দেয়। (ডা. থ্রাস্টোন)

 কলোসিস্থ লক্ষণযুক্ত পেটে শূলবেদনায় কলোসিস্থ দিয়ে ব্যথা কমে আবার ব্যথা শুরু হয়। এইরুপ চলতে থাকলে পরে কেলি কার্ব প্রয়োগ করলে রোগ একেবারে সেরে যায়। (ডা. টি.কে মুর)

 যেক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে ঔষধ প্রয়োগ করতে হবে, সেক্ষেত্রে প্রথমে প্রদত্ত ঔষধের ক্রিয়াকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করার প্রয়োজন নেই। ( ডা. এইচ এলেন)

 ব্রঙ্কাইটিস ও তরুণ বাতরোগের লক্ষণে যেক্ষেত্রে ব্রায়োনিয়া প্রযোজ্য হবে সেক্ষেত্রে দু-একমাত্রা একোনাইট প্রয়োগ না করে ব্রায়োনিয়া দিলে শীঘ্র সুফল মেলে না। (ডা. ই.এম হেল)

 শিশুদের হাঁপানিরোগে যেক্ষেত্রে নেট সালফ, আর্স- এ ও আরও অন্যান্য ঐ জাতীয় ঔষধ দিয়ে সুফল না পেলে ঐসব রোগীতে মর্গান ২০০ বা ১০০০শক্তি দিয়ে সারিয়ে তুলেছি। রোগী সম্পূর্ণ সেরে উঠতে মর্গান ২০০ হতে লক্ষণশক্তি পর্যন্ত প্রয়োজন হয়। (ডা. ডব্লিউ.বি গ্রিগিস)

 আঙ্গুল থেৎলে গেলে হাইপেরিকামের ধারে কাছে কেউ আসে না। ( ই.এ ফ্যারিংটন)

 ভাঙ্গাহাড় জুড়তে সিম্ফাইটাম ৩০ শক্তির জুড়ি নেই। দিনে দু-তিনবার করে এক সপ্তাহ ধরে ঔষধ দিতে হয়। (ডা. পি সামিড)

 বোলতা ডাঁশ কামড়ালে তা থেকে প্রদাহ জ¦ালা ও ফোলা ক্যান্থারিস ২০০ শক্তির অভ্যন্তরীণ প্রয়োগ প্রায় সাথে সাথে সব কষ্ট দূর করে। (ডা. টি.কে মুর)

 প্রসবের পর প্রসূতিকে আর্ণিকা দিলে বহু উপসর্গ দুর হয়। (ডা. ক্রোফ্রেথ রাইট)

 সাইলিশিয়ার ক্রণিক রোগী শীতকাতর কিন্তু তরুণ রোগের ক্ষেত্রে গরমকাতর হতেও দেখা যায়। (ডা. এফ.কে বেলোকোসি)

 ঠান্ডা জলপানের অদম্য তৃঞ্চা ফসফরাসের একটি বহু আলোচিত লক্ষণ, কিন্তু বহুক্ষেত্রে তৃঞ্চা একদম থাকে না যা আমাদের নজর এড়িয়ে যায়। (ডা. আর.এফ রাভে)

 হোমিওপ্যাথিক শাস্ত্রে প্রচলিত রেপাটর্রীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উপযোগী কোনটি? এর উত্তরে জে.এইচ ক্লার্ক এর উক্তিটি প্রণিধানযোগ্য। তিনি বলেন,“চিকিৎসকের নিজের স্মৃতিশক্তিই সবচেয়ে উপযোগী রেপাটর্রী।”

 গিঁটবাতে লক্ষণে কলচিকাম দিয়ে সুফল না পেলে বেঞ্জায়িক এসিড দাও। (ডা. ডব্লিউ বোরিক)

 জ¦র হলেই জ¦ও কমাতে একোনাইট দিও না অথবা অন্য ঔষধের সাথে পর্যায়ক্রমে একোনাইট দিওনা। যদিও সত্য সত্যই একোনাইটের রোগী হয়, তবে একাই তা সারিয়ে দিবে। (ডা. ডারহাম)

 সন্তান জন্মদান কালে প্রসূতি অত্যন্ত কষ্টভোগ করলে একোনাইট সূচিত হয়, তবে যদি লোকিয়াস্রাব বন্ধ বা লুপ্ত হয়, তবে কখনই একোনাইট দেওয়া চলবে না। (ডা. জেমস টেইলার কেন্ট)

 এম্ব্রা গ্রিসিয়া সন্ধ্যায় প্রয়োগ করা অনুচিৎ কারণ এতে রোগের বৃদ্ধি হয়। (ডা. এইচ.সি মুরো)

 কেটে গেলে রক্ত সাথে সাথে জমাট বাঁধে এমন রোগীতে এনাকার্ডিয়াম দেওয়া চলবে না। (ই.এফ ফ্যারিংটন)

 টাইফয়েড রোগীতে সুস্পষ্টভাবে নির্দিষ্ট না হয়ে আর্সেনিক প্রযোজ্য হলে অপূরণীয় ক্ষতি করে। (ডা. এইচ.সি মুরো)

 বেলেডোনা বারে বারে প্রয়োগ অনুচিৎ। উচ্চশক্তির বেলেডোনার বারে বারে প্রয়োগে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। (ডা. কেইস)

 ডিজিটালিস দিয়ে রোগীর প্রস্রাবের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে। যদি প্রস্রাব কমে যায় তবে তৎক্ষণাৎ ডিজিটালিস প্রয়োগ বন্ধ করতে হবে। (ডা. এইচ. সি এলেন)

 মেয়েদের ঋতুস্রাবের নির্দিষ্ট সময়ের ঠিক আগে আগে গ্লোনয়িন প্রয়োগ করতে নেই; প্রায়ক্ষেত্রেই ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যেতে পারে। (ডা. এইচ.সি মুরো)

 যদি খুব তাড়া না থাকে তবে ইগ্নেশিয়া সকালে প্রয়োগ করাই ভাল, কারণ রাত্রে ঘুমের আগে দিলে অস্থিরতা বাড়িয়ে দিতে পারে। (হ্যানিম্যান)

 কোষ্ঠকাঠিন্য অবস্থায় রাস টক্স সায়েটিকা ব্যথা সারাতে পারে না। (ডা. এইচ.সি মুরো)

 স্যান্টোনাইন নিম্নক্রমে বিষময় ফল দিতে পারে। জ¦র অবস্থায় ও কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে শিশুকে কখনই স্যান্টোনাইন দেবে না। ( ডা. উইলিয়াম বোরিক)

 যে সকল বালকদের নিম্নাঙ্গ পক্ষাঘাত হয়, তাদের পক্ষে রাসটক্স উচ্চ শক্তি বিশেষ ফলপ্রদ। মাঝে মাঝে ২/১ মাত্রা সালফার প্রয়োগে দ্রুত আরোগ্য হয়। (হ্যানিম্যান)

 কানের সকল প্রকার যন্ত্রণায় পালসেটিলা ৩০ অথবা ক্যামোমিলা ১২ বা ৩০ শক্তির যে কোন একটি দিয়ে অত্যাশ্চর্য ফল পেয়েছি। (ডা. কেন্ট)

 গনোরিয়া রোগের তরুণ অবস্থায় গনোক্কাস ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩বার ব্যবহার্য। তবে ভেসিকেরিয়া কমিড ø ১০ ফোঁটা মাত্রায় জলসহ প্রত্যহ ৩বার বেশ কিছু দিন ব্যবহারে অব্যর্থ ফলপ্রদ। (ডা. বোরিক)

 প্রসূতির দুধ জ¦রে ব্রায়োনিয়া ২০০ দিনে ৩/৪বার প্রয়োগে আশ্চর্য ফল প্রদ। ( ই.এফ ফ্যারিংটন)

 গর্ভাবস্থায় প্রাতঃকালীন বমি এমগভেলাস পার্সিকা ø- ৫ ফোঁটা মাত্রায় দিনে ২/৩ বার ঠান্ডা জলসহ সেবন উত্তম ফলদায়ক। (ডা. এডমন্ড)

 শিশুদের পুরাতন বা জটিল চিকিৎসা শুরু করার প্রথমে আর্ণিকা ২০০শক্তি ১মাত্রা প্রয়োগ করার কথা স্মরণ রাখবেন। (ডা. এন.এম চৌধুরী)

 রোগীর প্রস্রাবে খুবই কষ্ট, প্রস্রাবের পরিমাণ অল্প, ক্যাথিটার প্রয়োগেও প্রস্রাব না হলে সলিডেগো ভিরগিউরা ø ৫-১০ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলসহ দৈনিক ৩/৪ বার সেবনে আশ্চর্য ফল পাওয়া যায়। (ডা. গ্যালভার্ডিন)

 আঙ্গুলহাড়ার প্রথম অবস্থায় লোবালিয়া ø তুলা ভিজিয়ে আক্রান্ত স্থানে দিনে ৩বার লাগাবেন এবং ফেরাম ফস ৬শক্তি ও সাইলিশিয়া ৬ শক্তি ৩টি ট্যাবলেট মাত্রায় গরম জলসহ ২ ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে সেবনে রোগ তাড়াতাড়ি উপশম হয়। (ডা. টেসি জোন্স)

 ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগীর একবার শীত, একবার গরম, তৎসহ পিঠের দিকে অত্যাধিক শীত অনুভূত হলে আর্স আয়োড ৩ শক্তি এবং জেলসিমিয়াম ৩শক্তি এক মাত্রা করে ২ ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে সেবনে রোগ তাড়াতাড়ি উপশম হয়। (ডা. হেল)

 যে কোন বাতের রোগে আমি অন্য সকল ঔষধ ছাড়াই সালফার, কষ্টিকাম ও রাস টক্সেও উপর সম্পূর্ণ নির্ভর করতে পারি। ( ডা. ই.বি ন্যাশ)

 কোন প্রকার প্রদাহ জনিত পীড়ায় কফিয়া ও একোনাইট সমশক্তি সম্পন্ন পর্যায়ক্রমে ব্যবহার্য। উদরাময়ের বেদনার কোনও লেশমাত্র না থাকলে কফিয়া উপকারী (এসিড ফস, পডো, রিসিনাস)। (ডা. হেরিং)

 যে কোন চর্ম রোগে স্পাঞ্জিয়া ø ৫ ফোঁটা একমাত্রায় ঠান্ডা জলসহ দৈনিক ৩বার সেবনে শীঘ্রই রোগ আরোগ্য লাভ করে। (ডা. পার্স)

 উপদংশ জনিত নাসিকা ক্ষতের অনেক রোগীকে হিপার সালফ ২০০ শক্তি প্রয়োগ করে আরোগ্য করেছি। (ডা. উইলিয়াম কেন্ট)

 শরীর থেকে প্রমেহ বিষ সম্পূর্ণ রুপে দূর করতে হলে থুজা ৩০ একমাত্রা করে প্রতিদিন শয়নের পূর্বে বেশ কিছু দিন সেবন করতে হবে। (ডা. ই. জোন্স)

 এপেন্ডিসাইটিসের রোগীকে বেলেডোনা ৬ এবং মার্কসল ৬ শক্তি একমাত্রা করে এক ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে প্রয়োগ করে অতি আশ্চর্য ফল পাইয়াছি। (ডা. হেল)

 হুপিং কাশিতে বেলেডোনা ৩ এবং ড্রসেরা ৩ শক্তি একমাত্রা করে ১ ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে অনেক রোগীকে আরোগ্য করেছি। (ডা. এডমন্ড)

 পায়ের একজিমায় রাসভেন ৬ ও লিডাম পাল ৬ শক্তি একমাত্রা করে দিনে ৩বার প্রয়োগ উত্তম ফলপ্রদ। (ডা. স্পেসি)

 মাথা ঘোরার ঔষধ সমূহের মধ্যে ফসফরাস সর্বশ্রেষ্ট ঔষধ। (ডা. জার)

 শিরঃঘূর্ণের উৎকৃষ্ট ঔষধ হচ্ছে ককুলাস ৩০। ( ডা. হিউজেস)

 বয়স্কদের ডান পাশের অন্ত্র (হার্ণিয়া) বৃদ্ধিতে লাইকো একমাত্র ঔষধ। (ডা. জে.কে.এফ বেকার)

 বহুমূত্র রোগে এসিড ফস ২ ও ইউরোনিয়াম নাইট্রিকাম ৩ শক্তি পর্যায়ক্রমে প্রয়োগেই মহৌষধ। (ডা. আর বিশ্বাস)

 পিত্ত পাথরীতে খুব ব্যথা অনুভব করলে ক্যাল্কেরিয়া কার্ব ৩০ একমাত্রা করে ৩০ মিনিট অন্তর ব্যবহার্য। কিন্তু ৩/৪ ঘন্টার মধ্যে উপকার না পেলে বার্ব্বেরিস ø ৫ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলে সহ ৩০ মিনিট অন্তর প্রয়োগ অব্যর্থ ফলদায়ক। (ডা. হিউজেস)

 কলেরা বা উদরাময়িক কলেরায় কেলি ফস ৬ শক্তি অব্যর্থ ঔষধ। (ডা. সুসলার)

 পুরুষ বা মহিলাদের সঙ্গমেচ্ছা সম্পূর্ণরুপে নষ্ট হয়ে গেলে, বিশেষতঃ পুরুষদের ধ্বজভঙ্গ রোগে অসমোডিয়াম ৩ শক্তি একমাত্রা দৈনিক ৩/৪ বার সেবন করাই শ্রেয়। ( ডা. আর বিশ্বাস)

 প্রমেহ সহ বাতের রোগে ক্যালি বাইক্রম উচ্চশক্তি উপকারী। (ই.এফ ফ্যারিংটন)

 উদরাময় বা অন্য কোন কঠিন পীড়ায় ভোগার পর আহারান্তেই পাকস্থলীতে শূণ্যতা বোধ, দেহজীর্ণ, মল কঠিন, ও কালচে রঙের হয়, এই অবস্থায় সেনা নি¤œ শক্তি বলকারক টনিকের ন্যায় কাজ করে। (ডা. ক্লার্ক)

 রাস টক্সে ১- ৩০ শক্তি ক্রমশ প্রয়োগ করে আমি ৭৫% বালকের একজিমা আরোগ্য হবেই। (ডা. হিউজেস)

 বৃদ্ধদের নিউমোনিয়া ও প্লুরিসি রোগে সেনেগা ৩০ শক্তি বেশী দিন ব্যবহারে উত্তম ফল পাওয়া যায়। (ডা. গ্যারেসি)

 চাপ প্রয়োগে, সঞ্চালনে, শব্দে ও আলোর মধ্যে থাকলে যে সমস্ত রোগীর শিরঃপীড়া বৃদ্ধি হয় এবং বস্ত্রাদি দ্বারা ঢেকে রাখলে উপশম হয়, সে সকল রোগীকে সাইলিশিয়া প্রয়োগ করলে শীঘ্র রোগ আরোগ্য হয়। (ডা. ডানহাম)

 ষ্ট্যানাম ৩ শক্তি সেবনের পর লম্বা কৃমি ও সূতা কৃমি নির্গত হয়। কিন্তু মহাত্মা হ্যানিম্যান বলেন, ষ্ট্যানাম ৩ শক্তি বিচূর্ণ সেবনে কৃমি গুলো অচৈতন্য হয়ে পড়ে। (ডা. টেষ্টি)

 যদি কথা বললে স্বরভঙ্গ কমে, তবে কষ্টিকাম। আর কথা বলার যদি স্বরভঙ্গ বাড়ে, তাহলে ফসফরাস প্রয়োগ বিধেয়। (ডা. জি. সেলটান)

 দুর্বলতা হোক, আর রক্তহীনতাই হউক অথবা যে কোন পীড়ায় হোক না কেন, যদি সামান্য কারণে প্রচুর ঘাম হয়, কোমরে প্রচন্ড ব্যথা এবং অতিশয় দুর্বলতা থাকে তবে কেলি কার্ব এক মাত্রা ঔষধ স্বরণ কর। ( ই. এফ ফ্যারিংটন)

 শ^াসকষ্ট ও পেটের যন্ত্রণার সাথে যকৃত পুরাতন রক্তাধিক্য বর্তমান থাকে, আবার যকৃতের রক্তাধিক্য বশতঃ যদি রোগের অর্শরোগ জন্মে, তবে হিপার সালফ ব্যবস্থা করিবেন। (ডা. বেইস)

 যেখানে ক্রমাগত বাহ্য বমির সাথে শিশুরা অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে, শরীর ও হাত ঠান্ডা হয়ে যায়, অনবরত ছটফট করতে থাকে, সেখানে কেলি ব্রোম ৩ বা ৬ শক্তি ফলপ্রদ। (ডা. কেরো)

 ঋতুস্রাব বন্ধ, স্নায়ুবিক দুর্বলতা বশতঃ ঋতুলোপ, তৎসহ মুর্চ্ছাভাব প্রভৃতি রোগে জ্যাস্থক জাইলাম ৩ শক্তি বিশেষ ফলপ্রদ। (ডা. কলিন্স)

 শিরায় স্ফীতিতে বিশেষতঃ পুরাতন স্ফীতিতে জিঙ্কাম মেট উপযোগী। (ডা. এলেন)

 জরায়ুর নানাবিধ পীড়া, ডিম্বাশয় প্রদাহ, ডিম্বাশয়ে তীব্র বেদনা, রজঃস্রাব প্রভৃতি পীড়ায় অষ্টিলেগো মেডিউস ৬ বা ৩০ শক্তি চমৎকার ফলপ্রদ। (ডা. বার্ট)

 টার্ণেরা অ্যাফ্রা ø ঔষধটি স্ত্রী ও পুরুষ উভয়েরই জননেন্দ্রিয়ের উত্তেজনা বৃদ্ধি করে। ইহা ধ্বজভঙ্গ রোগের একটি বিশিষ্ট ঔষধ। (ডা. হেল)

 মেরুমজ্জার উত্তেজনায় নাক্স ভম ও সালফার শ্রেষ্ঠ ঔষধ। (ডা. জার)

 কলিক রোগ বা শূলবেদনা ম্যাগ ফস ৩০ শক্তি গরম জলে মিশিয়ে সেবন করবেন। (ডা. জি.সি মর্গান)

 ক্যাল্কে ফস ১ এবং সাইলিশিয়া ৩ শক্তি রোগ ৩বার এক সপ্তাহ অন্তর পর্যায়ক্রমে ব্যবহার করলে ভগন্দর রোগ আরোগ্য হয়। (ডা. সি.আর ফ্লুরি)

 শিশুদের নাক দিয়ে রক্তপড়া, নাভি দিয়ে রস রক্তপড়া, অন্ডকোষ ফোলা, তৎসহ দেহ শুকিয়ে যেতে থাকলে এব্রাটেনাম ৬ বা ৩০ শক্তি ভাল ফলপ্রদ। (ডা. কেন্ট)

 যখন কোনও শুষ্ক বা ক্ষীণ দেহ, ক্ষয়িত মাংস, চোপসান মুখ, কোঠরাগত এবং বৃদ্ধের অবয়বের মত ব্যক্তি দর্শন করবেন, তখনই একবার আর্জেন্ট নাইট স্মরণ করবেন। (ডা. এলেন)

 মাথায় বাম দিকের শিরঃপীড়ায় সিপিয়া উপকারী। (ডা. লিলি)

মন্ত্রের মত কাজ করে

 অতিরিক্ত লবণ খাইবার ইচ্ছা কমাতে এবং শিশুদের ঘাড় – গলা সরু ও মেজাজ খিটখিটে হলে নেট্রাম মিউর ২০০ শক্তি একমাত্রা করে একদিন অন্তর একদিন ২বার অথবা নেট্রাম মিউর ৬শক্তি ২/৩টি ট্যাবলেট গরম জলসহ দিনে ৩বার কিছু দিন প্রয়োগ করবেন।

 অবরুদ্ধ ঋতুস্রাব ঘটাতে (গর্ভপাত নয়) প্রথমে নেট্রাম মিউর ১এম একমাত্রা করে দৈনিক ১বার কয়েক মাত্রা প্রয়োগে উপকার না হলে, কেলি কার্ব ১এম একমাত্রা করে প্রত্যহ ১বার কয়েক দিন সেবনে ঋতুস্রাব ঘটাতে অব্যর্থ।

 অর্শ রোগে লাল বর্ণের রক্তস্রাব মিলিফোলিয়াম ø (কালো রক্তস্রাব হেমামেলিস ø) এবং রক্তকাশে ট্রিলিয়াম ø ১০- ১৫ ফোঁটা ঠান্ডা জলসহ দিনে ৩/৪ বার সেবনে অদ্ভুদ ফলদায়ক।

 অনবরত টক গন্ধযুক্ত ও বুক জ¦ালাসহ বমি হলে (গ্যাষ্টিক), বমির পরেও বুক জ¦ালা করে তাহলে আইরির্স ভার্স ৩০ এক ফোঁটা করে ও নেট্রাম ফস ৩ বা ৬ শক্তি ৩টি ট্যাবলেট গরম জলসহ ২ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে কয়েক মাত্রা সেব্য।

 অত্যন্ত অসহনীয় প্রসব বেদনায় রোগিনী বলে, “আমি প্রসব করিতে পারিবো না” তৎসহ আধ কপালে পেরেক বেঁধার প্রচন্ড ব্যথা থাকলে কফিয়া ৩০ এক বা আধ ঘন্টা অন্তর ২/৪ মাত্রা প্রয়োগের সঙ্গে সঙ্গেই সহজে প্রসব হয়ে যাবে।

 আঁচিলের ঔষধ গুলোর মধ্যে থুজা অক্সি ২০০ অন্যতম ঔষধ। এছাড়াও লক্ষণানুসারে কষ্টিকাম, এসিট নাইট কার্যকরী ১ মাত্রা করে দৈনিক একবার কয়েকদিন সেবনীয়। থুজা ø তুলা দিয়ে বাহ্যিক প্রয়োগে অতি দ্রুত ফল পাওয়া যায়।

 ঋতুস্রাবের পূর্বে স্তনে বেদনা হলে ক্যাল্কেরিয়া কার্ব ২০০ বা কোনিয়াম ২০০ অথবা ল্যাক ক্যান ২০০ শক্তি সপ্তাহে ২/৩ মাত্রা সেবনের কথা মনে রাখবেন।

 ঋতুস্রাবের পূর্বে বা পরে উদরাময় হলে পালসেটিলা ৩০ একমাত্রা করে দিনে ২/৩ বার সেবনে ফলপ্রদ।

 ঋতুস্রাব শুরু হলেই দাঁতের ব্যথা শুরু হয়, এই অবস্থায় ষ্ট্যাফিসেগ্রিয়া ৩০ একমাত্রা করে রোজ ৩বার সেবনীয়।

 কানে অবুর্দ বা পলিপাস হলে, এই রোগের প্রধান ঔষধ থুজা অক্সি ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩বার কিছু দিন সেবনে অতিশয় সুফল পাওয়া যায়।

 কথা বললে যদি হাঁপানির টান বাড়ে, তাহলে ড্রসেরা ø বয়সানুসারে ৩ থেকে ৮ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলসহ একঘন্টা পর পর কয়েক মাত্রা সেবনে অব্যর্থ।

 গর্ভাবস্থায় হাত পা ফোলায় বোবেভিয়া ø – ৫/৭ ফোঁটা মাত্রায় জলসহ প্রত্যহ ৩বার কয়েক দিন সেবনীয়। এই অবস্থায় লবণ খাওয়া নিষেধ।

 গর্ভাবস্থায় কোন জিনিসের গন্ধ সহ্য না হলে বা খাদ্য দ্রব্যের গন্ধে গা বমি বমি করলে এবং ভ্রমণকালে বমি বা গা বমি বমি হলে ককুলাস ইন্ডিকা ৬ শক্তি একমাত্রা করে ২ঘন্টা অন্তর সেবনে অব্যর্থ ফলদায়ক। রোগ কঠিন হলে থেরিডিয়ন ৩০ ব্যবহার্য।

 গাত্র ত্বক খুব চুলকায়, চর্ম বিবর্ণ, সর্বাঙ্গ, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উদ্ভেদ, বিশেষতঃ গুহ্যদ্বারে ও জননেন্দ্রিয়ে অসহ্য চুলকানি হলে রেডিয়াম ব্রোমাইড ৩০ একমাত্রা করে দিনে দুবার সেবনীয়।

 গলগন্ড বা থাইরয়েড গ্রন্থির বৃদ্ধিতে ঔষধের লক্ষণুসারে আর্স আয়োড, ক্যাল্কেরিয়া আয়োড ৩০ অথবা বারাইটা আয়োড ৩০শক্তি মহৌষধ। একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার কিছু দিন সেবনীয়।

 চর্মে অত্যন্ত চুলকানি, চুলকাতে চুলকাতে রক্ত বের করে ফেলে এলুমিনা ৬ বা ৩০ শক্তি একমাত্রা করে ৩/৪ ফোঁটা ৩ ঘন্টা অন্তর কয়েক মাত্রা প্রয়োগের পর সালফার ৩০ একমাত্রা করে রোজ ২বার দিবেন।

 চুলকানির পুরাতন অবস্থায় লোবেলিয়া ৬ এবং ক্রোটন টিগ ৬ একমাত্রা করে ২ ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে সেবনে অব্যর্থ।

 চোখের উভয় পাতায় শোথে বা ফোলায় ফসফরাস ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার কয়েক দিন সেবনে অব্যর্থ ফলপ্রদ।

 চোখের ভ্রু উপর পাতায় মধ্যস্থল ফোলায় বা শোথে কেলি কার্ব ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার সেবনে অব্যর্থ ফলপ্রদ।

 চোখের নীচের পাতায় শোথ বা পাতা ফুলে পুটলির মত হলে এপিস মেল ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার সেবনে উপকারী।

 চোখের পাতা ঝুলে পড়লে জেলসিমিয়াম ৩ শক্তি প্রধান ঔষধ। একমাত্রা তিন ঘন্টা অন্তর সেবনীয় মনে রাখবেন।

 ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষার সময়ে খুব ঘুম পেলে, ঘুম তাড়াবার জন্য স্ক্রুফুলেরিয়া নোডেসা ø ৮/১০ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলসহ দৈনিক ২বার সকাল- সন্ধ্যায় বা ইহার ৩০ শক্তি রোজ ২বার অথবা ফেরাম ফস ১২ শক্তি ৬/৭টি ট্যাবলেট মাত্রায় উঞ্চ জলসহ সকাল- সন্ধ্যায় সেবনে উৎকৃষ্ট ফলদায়ক।

 ছুরি বা তীক্ষè ধারাল যন্ত্রে কেটে যাবার পর অথবা অস্ত্রোপচার করার পর কোন প্রকার সমস্যা উপসর্গ দেখা দিলে ষ্ট্যাফিসেগ্রিয়া ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩বার সেবনে সকল সমস্যা দুরীকরণে অব্যর্থ।

 জন্ডিস রোগের প্রধান ঔষধ হচ্ছে চেলিডোনিয়াম ø ও হাইড্রাষ্টিস ø প্রত্যেক ঔষধের ৮/১০ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলসহ একত্রে বা পর্যায়ক্রমে দৈনিক ৩বার সেবনে অব্যর্থ।

 জন্ডিস রোগে রোগীর মলের রং সাদা হলে ডলিকস ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩বার সেবনে ২/৩ দিনের মধ্যেই মলের রং স্বাভাবিক হয়, মনে রাখবেন।

 জরায়ুর স্থানচ্যুতির অমূল্য ঔষধ হলে সিপিয়া ১২ বা ৩০ শক্তি একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার সেবনীয়। জরায়ু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে অব্যর্থ।

 জিহ্বার পক্ষাঘাতে বা কথা বলতে কষ্ট হলে কষ্টিকাম ২০০ শক্তি শ্রেষ্ট ঔষধ।

 জিহ্বা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেলে ক্লোরাম ৬ বা ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩/৪ বার সেবনে অব্যর্থ।

 ট্রেনে বা বাসে চলাকালীন সময়ে চোখে ধূলা বালি পড়লে প্রথমে সালফার ৩০ এক ঘন্টা অন্তর ২/৪ মাত্রা সেবনের পর, সাইলিসিয়া ২০০ দুই/এক মাত্রা প্রয়োগ করবেন।

 অসাড়ে মলত্যাগ, মলদ্বার ফাঁকা বা খোলা থাকে, সর্বদাই মল গড়িয়ে গড়িয়ে পড়ায় এলো ২০০ ও ৩০ খুবই উপকারী।

 অর্শ, অর্শের রক্তস্রাব, ভগন্দর, মলদ্বারে ফাঁটা ঘা, ক্ষত প্রভৃতি পীড়ায় পিওনিয়া ø খুবই উপকারী।

 অচৈতন্য রোগের পর বৃদ্ধদের স্মরণশক্তি হ্রাসে এনাকার্ডিয়াম ২০০ অপেক্ষা ব্যারাইটা কার্ব ২০০ অধিক উপকারী।

 আঘাত লাগা হেতু কোন পুরাতন পীড়ায় আর্ণিকার পর কোনিয়াম ২০০ বা ১এম খুবই উপকারী।

 এ্যালোপ্যাথিক এ.টি.এস এর মত হোমিওপ্যাথিতে লিডাম ২০০ বা আর্সেনিক ২০০ বা হাইপেরিকাম ২০০ শক্তি একই কার্যকরী। এছাড়াও কোরামিনের মত মস্কাস ø অথবা কার্বো ভেজ ২০০ একই কাজ করে।

 কোন স্থানে মচকানো বা থেঁৎলানোর ব্যথায় আর্ণিকা অপেক্ষা বেলিস পিরেনিস ø খুবই উপকারী।

 নাক দিয়ে রক্তস্রাব, মূত্রনালী দিয়ে রক্ত নির্গত হলে নেট্রাম নাইট্রি অব্যর্থ মহৌষধ।

 পায়ের তলায় ভীষণ জালা থাকলে সালফার, স্যানিকিউলা ২০০ শক্তি খুবই ফলদায়ক।

 প্রতি বছর শীতকালে যাদের কাশি, বুকে ও নাসিকায় পুরাতন সর্দিতে এন্টিমোনিয়াম সালফ কার্যকরী।

 বংশগত বাত রোগে মেডোরিনাম ও সাইলিসিয়া অধিক উপযোগী।

 মাথার পশ্চাৎ ভাগেই অধিক ব্যথা, তৎসহ বমি বা গা বমি বমি থাকলে- ককুলাস ইন্ডিকা।

 রোগীর প্রস্রাব ঘোলা, পাত্রে রাখলে খুব ঘন পুরু তলানী জমালে- অরাম মেটালিকাম উপযোগী।

 রাত্রে পা অত্যন্ত চুলকায়, অস্থির বোধ করে, এপাশ ওপাশ, ঠান্ডায় বৃদ্ধিতে রাস টক্স।

 শরীরের কোন স্থান মচকে যাবার পর বাত আক্রমণে এবং হাতের কবজী ও জানুসন্ধির প্রদাহে – রুটা।

 হাত পা অত্যন্ত ঠান্ডা। শরীর কিংবা নিম্নের অর্ধাঙ্গ সাংঘাতিক রকম ঠান্ডা হয়ে গেলে নেট্রাম মিউর অত্যন্ত কার্যকরী।

ক্রনিক ডিজিজ রোগ লক্ষণে কোন তাড়াহুড়া করে প্রেসক্রিপশসন করিবেন না। সম্পূর্ণ রোগলিপি নিয়ে বিচার বিশ্লেষণ না করে কোন ঔষধ প্রয়োগ করিবেন না। আমি বহু গ্রন্থ থেকে, বহু জার্নাল হতে এই সমস্ত মণিমুক্তা সংগ্রহ করেছি। ভবিষ্যতে আরও বেশী করে ঝুড়ি ভর্তি করে আপনাদের সামনে উপস্থাপ পরিকল্পনা রয়েছে। অবহেলা না করে সযত্ননে রেখে দিবেন, আশা করি আপনাদের চিকিৎসা জীবনে সুচিকিৎসার ক্ষেত্রে পরম উপকারী বন্ধুর মত কাজ করবে।

খালেদা জিয়ার গোটা জীবনে ইসলামবিদ্বেষী কোনো বক্তব্য আমার নজরে পড়েনি।তাঁর রাজনীতি ও রাজনৈতিক আদর্শ নিয়েআপনার ভিন্নমত থাকতে...
29/11/2025

খালেদা জিয়ার গোটা জীবনে
ইসলামবিদ্বেষী কোনো বক্তব্য আমার নজরে পড়েনি।
তাঁর রাজনীতি ও রাজনৈতিক আদর্শ নিয়ে
আপনার ভিন্নমত থাকতেই পারে,
শরীয়াহ এর ভিন্নদৃষ্টিও রয়েছে বটে,
কিন্তু ব্যক্তি ও ব্যক্তিত্ব হিসেবে তিনি অনন্য।
আল্লাহ তাঁকে সুস্থতা দান করুন,
ঈমানের দৌলত দিয়ে সম্মানিত করুন।

📚 মহিলাদের স্তনের আকার অস্বাভাবিক ছোট থাকলে বড় করার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসামহিলাদের স্তনের আকার ছোট থাকলে সেটা শারীরিক, হর...
29/11/2025

📚 মহিলাদের স্তনের আকার অস্বাভাবিক ছোট থাকলে বড় করার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

মহিলাদের স্তনের আকার ছোট থাকলে সেটা শারীরিক, হরমোনজনিত বা গঠনতাত্ত্বিক কারণে হতে পারে। হোমিওপ্যাথিতে এটি একটি “কন্সটিটিউশনাল” বা সামগ্রিক চিকিৎসার বিষয়, যেখানে রোগীর পূর্ণ শারীরিক ও মানসিক অবস্থা বিবেচনায় নেওয়া হয়।

স্তনের আকার বাড়াতে সরাসরি কোনও একক ওষুধ নেই, তবে কিছু হোমিওপ্যাথিক ওষুধ শরীরের হরমোন ব্যালান্স এবং টিস্যু বৃদ্ধিতে সহায়তা করতে পারে – যদি লক্ষণ মিলে যায়।

✍️ স্তনের আকার বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সমূহের লক্ষণ ভিত্তিক আলোচনা-

🌿 1.Sabal Serrulata

* হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় Sabal Serrulata (সেবাল সেরুলাটা) একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি প্রাকৃতিক ও ধীরে ধীরে কার্যকরভাবে স্তনের টিস্যু বৃদ্ধি করে, বিশেষ করে যেসব মহিলার হরমোনাল ভারসাম্যহীনতার কারণে স্তনের আকার ছোট থাকে বা স্তন সুগঠিত নয়।

🧪 Sabal Serrulata নির্বাচন করার প্রধান লক্ষণসমূহ:

1. অপর্যাপ্ত স্তন বিকাশ (Underdeveloped Breasts):

* কিশোরী বা যুবতীদের স্তন গঠনের স্বাভাবিক বৃদ্ধি না হলে।
* স্তনের আকার ছোট ও সমানুপাতিক নয়।

2. হরমোনাল ভারসাম্যহীনতা:

* এস্ট্রোজেন/প্রোজেস্টেরন হরমোনের ঘাটতির লক্ষণ দেখা দিলে।
* মাসিক অনিয়ম, PCOS ইত্যাদির সাথে স্তন গঠন ঠিকমতো না হওয়া।

3. স্তনের গঠন নরম ও ফ্ল্যাট (Flat or Flabby Breasts):

* স্তনের টিস্যু নরম ও ঢিলে হয়ে পড়া।
* পরিণত বয়সেও স্তন সুগঠিত না হওয়া।

4. গর্ভধারণ ও দুধ ছাড়ানোর পর স্তনের আকার ছোট হয়ে যাওয়া:

* স্তনের পূর্বের আকৃতি হারিয়ে ফেলা।
* স্তনের টোন কমে যাওয়া।

5. শারীরিক গঠন খুব পাতলা ও দুর্বল:

* পুরো শরীর দুর্বল, স্তন বিকাশেও তার প্রভাব।

👉 মাত্রা (Dosage):

* Sabal Serrulata Q (মাদার টিংচার),
দিনে ২–৩ বার, প্রতি বারে ১০–১৫ ফোঁটা ১/২ কাপ পানিতে মিশিয়ে খাওয়ার পর সেবন করা যেতে পারে।
* এটি নিয়মিত ৩–৬ মাস ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শে সেবন উত্তম।

🌿 2. Thyroidinum

* মহিলাদের স্তনের আকার বড় করার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় Thyroidinum (থাইরোডিনাম) একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়, বিশেষ করে যখন স্তন ছোট ও অপর্যাপ্তভাবে গঠিত হয় থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতির (Hypothyroidism) কারণে।

🌸 Thyroidinum নির্বাচন করার প্রধান লক্ষণসমূহ:

1. হাইপোথাইরয়েডিজম (থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি) সংক্রান্ত লক্ষণ:

* শরীরে বিপাকক্রিয়া ধীর।
* ওজন বৃদ্ধি বা সহজে মোটা হয়ে যাওয়া।
* সব সময় ক্লান্ত লাগা ও ঘুম ঘুম ভাব।
* ত্বক শুষ্ক, চুল পড়া, ও মুখ ফোলা ফোলা।
* হাত–পা ঠান্ডা ও মাথা ভার লাগা।

2. স্তনের অপর্যাপ্ত বিকাশ (Underdeveloped Breasts):

* বয়ঃসন্ধির পরও স্তন যথাযথভাবে বড় না হওয়া।
* স্তনের টিস্যু নরম, শিথিল ও টানটান নয়।

3. হরমোনের ভারসাম্যহীনতা (Hormonal Imbalance):

* মাসিক অনিয়ম বা অনুপস্থিতি (Amenorrhea, Oligomenorrhea)।
* পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS)-এর সাথে যুক্ত হাইপোথাইরয়েডিজম।

4. মানসিক লক্ষণ:

* আত্মবিশ্বাসের অভাব, দুঃখবোধ, বিষণ্ণতা।
* খুব বেশি ঘুম, মনোযোগের অভাব।

5. শারীরিক গঠন ও স্তনের বৃদ্ধি থেমে যাওয়া:

* শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি না হওয়া।
* স্তনের বৃদ্ধি আটকে যাওয়া বা ছোট হয়ে যাওয়া।

👉 মাত্রা (Dosage):

* Thyroidinum 3X / 6X / 30C / 200C
রোগীর লক্ষণ অনুযায়ী দিনে ১–২ বার সেবন করা যেতে পারে।

🔸 যদি Hypothyroidism স্পষ্ট লক্ষণ থাকে তবে 3X বা 6X শক্তি ভালো কাজ করে।
🔸 যদি সাধারণ হরমোন ভারসাম্যজনিত স্তনের বৃদ্ধি সমস্যা হয়, তবে 30C বা 200C উপযুক্ত হতে পারে।

👉 অবশ্যই অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথ চিকিৎসকের পরামর্শে সেবন করা উচিত।

🌿 3. Calcarea Carbonica

* মহিলাদের স্তনের আকার বড় করার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় Calcarea Carbonica (ক্যালকেরিয়া কার্ব) একটি জনপ্রিয় ও শক্তিশালী হোমিও ঔষধ, বিশেষ করে যখন স্তনের গঠন অপর্যাপ্ত হয় শারীরিক গঠন দুর্বলতা, হরমোন ভারসাম্যহীনতা বা অপুষ্টির কারণে।
* শরীর দুর্বল, মেদহীন ও সহজে ক্লান্ত হওয়া রোগী।
* ঠান্ডা সহ্য করতে না পারলে উপকারী।
* স্তনের নিচে ঘাম হলে ভালো ফল দেয়।

🌸Calcarea Carbonica নির্বাচন করার প্রধান লক্ষণসমূহ:

1. স্তনের অপর্যাপ্ত বৃদ্ধি (Underdeveloped Breasts):

* স্তনের আকার বয়স অনুযায়ী ছোট।
* বয়ঃসন্ধির পরও স্তনের স্বাভাবিক বৃদ্ধি না হওয়া।
* স্তন নরম ও স্পঞ্জের মতো অনুভূত হয়।

2. স্থূলকায় অথচ দুর্বল শারীরিক গঠন:

* শরীর মোটা হলেও পেশিশক্তি দুর্বল।
* পেট মোটা, স্তন ছোট — এই গঠন সবচেয়ে ক্লাসিক ক্যালকেরিয়া কার্ব টাইপ।

3. অপুষ্টি ও দুধ বা চর্বিজাত কোষের ঘাটতি:

* শরীরে চর্বি জমে ঠিকঠাকভাবে, কিন্তু স্তনের টিস্যু গঠন হয় না।
* ক্যালসিয়ামের শোষণজনিত সমস্যা।

4. স্নায়বিক দুর্বলতা ও শারীরিক পরিশ্রান্তি:

* হালকা পরিশ্রমেই হাঁপিয়ে যাওয়া, ঘাম হওয়া (বিশেষ করে মাথায় ঘাম)।
* ঠান্ডা ও ভেজা আবহাওয়ায় সংবেদনশীলতা।

5. মাসিক অনিয়ম / হরমোনাল ইমব্যালান্স:

* মাসিক দেরিতে বা অনিয়মিত আসে।
* মাসিকের আগে স্তনে ব্যথা বা টানটান অনুভব হতে পারে।

🌱 মাত্রা (Dosage):

* Calcarea Carb 30C বা 200C

👉 দিনে ১–২ বার (বা চিকিৎসকের নির্দেশ অনুযায়ী)
👉 সাধারণত ২০০ শক্তি সপ্তাহে ১–২ বার পর্যাপ্ত হয় দীর্ঘমেয়াদি প্রয়োগে।

🌿 4. Silicea

🌸 Silicea (সাইলেসিয়া) নির্বাচন করার প্রধান লক্ষণসমূহ:

1. শারীরিক গঠনের দুর্বলতা ও অপুষ্টি:

* রোগী খুব রোগা, হাড় জিরজিরে, মাংসপেশি কম।
* শরীরে টিস্যু বা চর্বি নেই বললেই চলে।
* স্তনের গঠন ছোট, নরম ও কম টানটান।

2. স্তনের অপর্যাপ্ত বৃদ্ধি (Underdeveloped Breasts):

* স্তনের স্বাভাবিক বৃদ্ধি থেমে যাওয়া বা খুব ধীরে হওয়া।
* স্তন সমতল বা অনুপযুক্ত আকারের।

3. টিস্যু বিল্ডিং ক্ষমতা দুর্বল:

* শরীরে নতুন কোষ বা টিস্যু তৈরি ধীরগতির।
* ত্বক শুষ্ক, চুল ভঙ্গুর, নখ ভেঙে যায়।

4. ইমিউন সিস্টেম দুর্বলতা:

* ঠান্ডা লাগা, ঘন ঘন সংক্রমণ বা পুঁজযুক্ত ফোঁড়া হওয়ার প্রবণতা।
* শরীরে সহজে ক্ষয় ও পুনর্গঠন দেরিতে হয়।

5. মানসিক বৈশিষ্ট্য:

* অতিরিক্ত লাজুকতা, আত্মবিশ্বাসের অভাব।
* হালকা পরিশ্রমেও ক্লান্ত হয়ে পড়ে।

🌱 মাত্রা (Dosage):

* Silicea 6X / 12X / 30C / 200C
👉 শারীরিক গঠনের জন্য 6X বা 12X দিনে ২–৩ বার।
👉 গভীর কার্যকারিতার জন্য 30C বা 200C সপ্তাহে ১–২ বার চিকিৎসকের নির্দেশে।

✅ বিশেষ পরামর্শ:

* Silicea ধীরে কিন্তু গভীরভাবে কাজ করে — তাই এটি দীর্ঘমেয়াদে ব্যবহারে ভালো ফল দেয়।
* এটি শরীরের ভিতর থেকে কোষ ও স্তনের টিস্যু গঠন করতে সহায়তা করে।

🌿 5. Baryta Carbonica

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় Baryta Carbonica (ব্যায়াটা কার্ব) একটি কার্যকর হোমিওপ্যাথিক ঔষধ, বিশেষ করে যখন স্তনের বৃদ্ধি রুগ্ন, ধীর বা বয়স অনুযায়ী বিকাশ হয়নি — এমন ক্ষেত্রে। এটি মূলত শারীরিক ও মানসিক বিকাশে বিলম্ব থাকলে ব্যবহৃত হয়।

🌸 Baryta Carbonica (ব্যায়াটা কার্ব) নির্বাচন করার প্রধান লক্ষণসমূহ:

1. স্তনের অপ্রাপ্ত বা দেরিতে গঠিত বৃদ্ধি (Delayed Breast Development):

* বয়ঃসন্ধির পরও স্তনের বৃদ্ধি ধীরে হয় বা থেমে যায়।
* বয়স অনুযায়ী স্তনের আকার ছোট ও অপর্যাপ্ত।
* টিস্যু গঠন দুর্বল, স্তন নরম ও শিশুদের মতো চ্যাপ্টা।

2. শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি বিলম্বিত (Underdeveloped Physical & Mental Growth):

* রোগী দেখতে নিজের বয়সের তুলনায় ছোট।
* শিশুতোষ আচরণ, সংকোচ, আত্মবিশ্বাসের অভাব।

3. গ্রন্থি (glands) দুর্বলতা:

* স্তন, টনসিল, লিম্ফ নোড, থাইরয়েডসহ সব গ্রন্থি দুর্বল বা বিকৃত।
* স্তনের গ্রন্থি গঠন ধীরে ধীরে হয় বা অসম্পূর্ণ থাকে।

4. হরমোনজনিত বৃদ্ধির সমস্যা:

* হরমোনের ঘাটতির কারণে প্রজনন অঙ্গ ও স্তনের বৃদ্ধি অসম্পূর্ণ।

5. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল:

* বারবার ঠান্ডা লাগা, ঘন জ্বর হওয়া, শরীরে শক্তি কম।
* অপুষ্টির কারণে স্তনের গঠন ভালোভাবে হয় না।

🌱 মাত্রা (Dosage):

* Baryta Carb 30C / 200C
👉 30C: দিনে ১–২ বার
👉 200C: সপ্তাহে ১–২ বার (চিকিৎসকের নির্দেশ অনুযায়ী)

🌿 6. Lecithinum

মহিলাদের স্তনের আকার বড় করার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় Lecithinum (লেসেথিন) একটি গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকরী ঔষধ, বিশেষ করে যখন স্তনের গঠন দুর্বল, শরীরে পুষ্টির ঘাটতি বা টিস্যু গঠনের সমস্যা থাকে।

🌸 Lecithinum নির্বাচন করার প্রধান লক্ষণসমূহ:

1. দুর্বলতা ও অপুষ্টিজনিত স্তন গঠন অপর্যাপ্ততা:

* শরীরে পুষ্টির ঘাটতি, রক্তশূন্যতা (anemia) ও ক্লান্তি।
* অপুষ্টি বা দীর্ঘ রোগে ভোগার পর স্তনের আকৃতি ছোট ও নরম হয়ে যাওয়া।
* শরীরের টিস্যু দুর্বল ও শিথিল — বিশেষ করে স্তনের টিস্যু।

2. স্তনের টিস্যু বৃদ্ধির অভাব:

* স্তনের গঠন ছোট, নরম ও যথাযথ বিকাশ নেই।
* টানটান ভাবের অভাব।

3. রক্তস্বল্পতা (Anemia) এবং দুর্বলতা:

* চেহারায় ফ্যাকাশে ভাব।
* শরীরে সব সময় দুর্বলতা, হাঁটলে বা কাজ করলে দ্রুত ক্লান্ত হওয়া।

4. ওজন কম থাকা ও মেদহীনতা:

* শরীর অত্যন্ত রোগা ও শুকনো।
* শরীরে মাংসপেশির গঠন কম, যার প্রভাব স্তনের আকারেও পড়ে।

5. উচ্চ মানসিক চাপ বা রোগজর্জরতা পরবর্তী অবস্থায় স্তনের টিস্যু হ্রাস:

* দীর্ঘ রোগ বা মানসিক ক্লান্তির পর স্তনের আকৃতি কমে যাওয়া বা শিথিলতা আসা।

🌱 মাত্রা (Dosage):**

* Lecithinum 3X / 6X / 30C
👉 3X বা 6X শক্তি সাধারণত দিনে ২–৩ বার ২টি করে বড়ি বা নির্ধারিত ডোজ।

* দীর্ঘমেয়াদে নিয়মিত ব্যবহারে শরীরের গঠন এবং স্তনের টিস্যু ধীরে ধীরে উন্নত হয়।

✅ বিশেষ পরামর্শ:

* Lecithin শুধু স্তনের টিস্যু নয়, পুরো শরীরের কোষ গঠন ও পুষ্টিতে সহায়তা করে।
* এটি একটি **নিরাপদ টিস্যু বিল্ডার** হিসেবেও পরিচিত।
* চিকিৎসকের পরামর্শে ঔষধ সেবন এবং সঠিক পর্যবেক্ষণ নিশ্চিত করা উচিত।

🌿 7. Alfalfa

🌸 Alfalfa নির্বাচন করার প্রধান লক্ষণসমূহ:

1. শরীরের অপুষ্টি ও ওজন কম থাকা:

* রোগী খুব রোগা, দুর্বল এবং রক্তস্বল্পতা দেখা যায়।
* স্তনের গঠন কম, মাংসপেশি বা চর্বি টিস্যু অনুপস্থিত।

2. দীর্ঘদিন অসুস্থতা বা ক্লান্তিজনিত দুর্বলতা:

* শরীর ও স্তনের টিস্যু ভেঙে পড়েছে।
* রোগ থেকে উঠার পর শরীরে পুষ্টির ঘাটতি রয়ে গেছে।

3. স্তনের টিস্যু গঠনের সহায়ক:

* নতুন কোষ ও টিস্যু তৈরিতে সাহায্য করে।
* স্তনের পূর্ণতা এবং টানটান ভাব ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে (অন্যান্য ঔষধের সাথে কম্বিনেশনে)।

4. মানসিক এবং শারীরিক দুর্বলতা:

* খাওয়ার রুচি কম, সব সময় ক্লান্ত লাগে।
* মাথাব্যথা, ঘুমের সমস্যা এবং মনমরা ভাব।

5. স্তনের বৃদ্ধি রোধ হওয়া অপুষ্টির কারণে:

* কিশোরী বা তরুণীদের ক্ষেত্রে খাদ্যাভ্যাস ঠিক না থাকলে স্তনের স্বাভাবিক বৃদ্ধি হয় না।

🌱 মাত্রা ও ব্যবহার (Dosage):

* Alfalfa Q (মাদার টিঞ্চার):
👉 দিনে ২–৩ বার, ১০–১৫ ফোঁটা অল্প পানিতে খাওয়ার পরে সেবন।
👉 Alfalfa Tonic(কম্পাউন্ড টনিক): দিনে ২–৩ বার ১ চা চামচ করে।

✅ বিশেষ পরামর্শ:

* Alfalfa একা পুরোপুরি স্তন বৃদ্ধি করে না, তবে এটি সাপোর্টিভ বা সহায়ক ঔষধ হিসেবে কাজ করে।
* এটি মেটাবলিজম বাড়িয়ে পুষ্টি শোষণ উন্নত করে, ফলে শরীর এবং স্তনের গঠন উভয়েই উন্নত হয়।

🍁 মহিলাদের স্তনের আকার বড় করার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় বিশেষ নির্দেশনা-

1. রোগীর শারীরিক গঠন, হরমোন, মাসিক চক্র, মানসিক অবস্থা ইত্যাদি বিবেচনা করে ওষুধ নির্বাচন করতে হবে।
2. সঠিক পোটেন্সি (যেমন 6X, 30C, 200C) ও মাত্রা নির্ধারণ করবেন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথ চিকিৎসক।
3. দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসায় ধৈর্য জরুরি।

🌱 সতর্কতা:

* বাজারে “ব্রেস্ট এনলার্জমেন্ট” নামে হোমিওপ্যাথিক নাম ব্যবহার করে অনেক ভেজাল ঔষধ পাওয়া যায় — এগুলো এড়িয়ে চলুন।
* শুধুমাত্র অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করুন।

✍️
ডাঃ ইয়াকুব আলী সরকার।

Address

BaluBari Panir Tanki Mor
Dinajpur
5200

Telephone

+8801855336661

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Al Ibrahim posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category