15/04/2022
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম
সু-খবর,, সু-খবর,, সু-খবর
যে সমস্ত রোগের চিকিৎসা প্রদান করছেন-
০১। মাথা ও ঘাড় ব্যথা,
০২। হাঁটু ও গোড়ালির ব্যথা,
০৩। ব্যাক-পেইন বা দাড়া ব্যথা,
০৪। কোমর ব্যথা ও কোমরে শক্তি না পাওয়া,
০৫। আঘাত জনিত ব্যথা,
০৬। স্পাইনাল কর্ড বা জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যথা,
০৭। হাত – পা কাঁপা,
০৮। শরীর জ্বালাপোড়া করা,
০৯। মুখ বেঁকে যাওয়া বা ফেসিয়াল পালসি,
১০। স্মৃতিশক্তি হারানো ও মৃগীরোগ,
১১। প্রায় সময় অজ্ঞান হয়ে যাওয়া,
১২। নার্ভ ও স্নায়ুবিক দুর্বলতা।
১৩। খাবারের রুচি কমে যাওয়া এবং দুর্বলতা।
---------------------------------------------------------
০১।পেটের সমস্যা ঘন ঘন গ্যাস-অম্বল ও বদহজম।
০২।জন্ডিস-লিভার জন্ডিস, লিভার চর্বি।
০৩।পেপটিক আলসার (গ্যাস্ট্রিক আলসার,খাদ্যনালির আলসার,ক্ষুদ্রান্ত্রের আলসার)।
০৪।খাবারের অরুচি (খিদে কমতে থাকা)।
০৫।পেটে বিরক্তিকর সমস্যা(IBS)।
০৬।পেট ভুটভাট,পানি খেলেও গলা-বুক-পেট জ্বালা, চোঁয়া ঢেকুর।
০৭।প্রায় সময় পেটে ব্যথা, জ্বর, বমি বমি ভাব ও বমি হওয়া,অবসন্ন ও ক্লান্ত অনুভব করা।
০৮।কিছু খেলেই পেট ভার, বুক জ্বালাপোড়া।
০৯।পস্রাব হলুদ বর্ণ হয়ে যাওয়া এবং ঘনঘন পস্রাব।
১০।প্রস্রাবে দুর্গন্ধ হওয়া কিংবা প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া করা।
১১।এমিবিক আমাশয় এবং বেসিলারি আমাশয়।
১২।পায়খানা কষা এবং পায়খানার সাথে গাঢ় রংয়ের রক্ত আসা।
১৩।কোষ্ঠকাঠিন্যে বা পায়খানা কষা হবার ফলে পাকস্থলীর নড়াচড়া ঠিকমতো না হওয়া।
১৪।পেটে ব্যাথা কিংবা এপেন্ডিসাইটিস সন্দেহ।
১৫।বমি বমি ভাব,টক বমি, হেঁচকি, রক্তবমির সাথে রক্ত পায়খানা।
১৬।মলদ্বার শ্লেষ্মো বা পিচ্ছিল পদার্থ যাওয়া
১৭।ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য, কখনও কখনও দুটোই।
১৮। অতিরিক্ত বায়ু ত্যাগ এবং সেই সাথে বিরক্তিকর গন্ধ।
১৯।দ্রুত বাথরুম যাওয়ার অনুভূতি কিন্তু অসম্পূর্ণ মল ত্যাগ হওয়া।
২০।ফ্ল্যাটুলেন্স- বারবার পায়ূপথে দুর্গন্ধযুক্ত গ্যাস বাহির হওয়া।
২১।খাওয়ার পরপরই শৌচাগারে (টয়লেটে) দৌড়াতে হয়।
২২।সাদা পায়খানা হওয়া এবং সেই সাথে প্রচুর পরিমাণে দুর্গন্ধযুক্ত।
২৩।পায়খানার সঙ্গে হজম না হওয়া খাদ্য কণার মিশ্রণ আসা।
২৪।রক্তশূণ্যতা এবং হঠাৎ শরিলের ওজন কমে যাওয়া।
২৫।চেষ্টা ছাড়াই ওজন কমতে শুরু করলে।
---------------------------------------------------------
১।শ্বাস কষ্টের সাথে বুকে প্রচুর ব্যথা অনুভব হলে।
২।এলার্জির তীব্রতা বাড়ার পরে এ্যাজমা আক্রান্ত হলে এবং কাশি হলে।
৩।ভয়, হতাশা ও চিন্তাগ্রস্ত হলে হাঁপানি চলে আসলে।
৪।শ্বাসকষ্ট শুরু হওয়ার পর বুকের ভেতরে বাঁশির মতো শব্দ হলে এবং সঙ্গে কাশি ও বুকের ভেতর শ্বাস বন্ধ ভাব অনুভূত হলে।
৫।কয়েক মাস চলে যাবার পরেও গলায় কি জানি আটকে আছে মনে হলে।
৬।রাতে ঘুমের সময় নাক-মুখ বন্ধ হয়ে আসলে।
৭।কাশি ছাড়াও ফুসফুসে বাঁশির মতো চিঁচিঁ শব্দ হলে।
০৮।ঘন ঘন কাশি সেই সাথে শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা, আওয়াজ, বুকে চাপ বা দম নিতে কষ্ট হলে।
৯।অল্প একটু কাজ করে বা ঘুরেফিরে ঘন ঘন সাঁসাঁ শব্দে নিঃশ্বাস ফেললে।
১০।তামাক সিগারেট, জর্দা, গুল, সাদা পাতা সেবন করে প্রাণঘাতীতে চলে আসলে।
---------------------------------------------------------
# চর্ম, এলার্জি, সেক্স ও যৌন‡iv‡Mi চিকিৎসা সমূহঃ-
=>দাউদ_,এলার্জি_,এক.জিমা,পাঁচড়া,ফু.সকুড়ি_,ব্র*ণ ইত্যাদি।
*** পুরুষের যৌ*ন সমস্যা যা বিস্তারিত নিচে দেয়া হলো-
=>পুরুষের বী.র্য অতিরিক্ত পা*তলা পানির মতো হয়ে গেলে।
=>দিন দিন মেলামেশা করার চাহিদা কমে গেলে।
=>স্কিনে শ্বে.তী রোগ,_ ব্রনের_ দাগ, চোখের নিচে কা*লো দাগ বসে গেলে।
=>অপারেশনের পরে নাভির_ নিচে ঘা কিংবা কালো দা.গ হলে।
=>অতি অল্প সময়ে বি.র্যপাত হয়ে গেলে।
=>মাথার খু.শকি আর চুলকানি ও সেই সাথে চুল পরে গেলে।
=>কারনে অকারনে সারা শ.রীর চুলকানো এবং সেই সাথে চুলকানোর জায়গা ফুলে ওঠলে।
=>রানের চিপায় চুলকালে।
=>মুখে সব সময় তে.লতেলে ভাব হয়ে থাকলে।
=>মুখে ব্রণ হওয়া এবং কালো দাগ বসে গেলে।
=>মুখে মেছতা হয়ে দাগ বসে গেলে।
=>লিঙ্গ ঠিকমতো উত্থা.ন না হলে।
=>সেক্স হরমোন কমে গেলে।
=>লিঙ্গ ঠিকমতো উত্থান না হলে,হলেও কিছুক্ষন পর নরম হয়ে গেলে।
=>দিন দিন মেলামেশা করার চাহিদা কমে গেলে।
=>হস্তমৈথুন করে যারা নিজেকে নিস্তেজ করে ফেলছেন।
=>ঘন ঘন স্বপ্নদোষ এবং সেই সাথে স্বাস্থ্য নষ্ট হয়ে গেছে যাদের।
=>পস্রাবে অতিরিক্ত সমস্যা জ্বালাপোড়া,সাথে তরল কিছু আসলে।
=>পুরুষের বীর্য অতিরিক্ত পাতলা পানির মতো হয়ে গেলে।
=>ঘন ঘন পস্রাব সেই সাথে ধাতু গেলে।
=>পুরুষাঙ্গের রগ ফুলে গেলে এবং সেই সাথে ব্যথা অনুভব হলে।
=>হর.মোন জনিত কারনে পু.রুষত্বে প্রভাব ফে্ললে।
=>বগলে, কুঁচকিতে, শরীরের মে.দ/ভুড়িতে, স্ত.নের নিচে যেখানে উষ্ণ এবং স্যাঁতস্যাঁতে বা ভিজা থাকে সেসব অংশে এর একজিমা হওয়া।
=>হাঁটুর সামনে- পিছনে, কুনইয়ের সামনে-পিছনে, বুকে, মুখে এবং ঘাড়ে এটোপিক একজিমা।
=>শরিলে ফো.ড়া হওয়ার ফলে আক্রান্ত স্থানে বিভিন্ন রঙের দাগ পরে গেলে।
=>দুই রানের চিপা সহ বিভিন্ন স্থানে চুলকাতে চুলকাতে চামড়া উঠে গেলে।
=>সারা শরিরে ঘামাচির মত গোটা হলে।
=>ঠোট এবং চোখের নিচে অতিরিক্ত কালো হয়ে গেলে।
=>ঠোঁটের কোনায় একগুচ্ছ ফুসকুড়ি(জ্বর ঠোসা) কিংবা আলসার হলে।
=>স্কিনে শ্বেত, ব্রনের দাগ, চোখের নিচে কালো দাগ বসে গেলে।
=>বারবার নখ,চামড়া নষ্ট হয়ে গেলে।
---------------------------------------------------------
০৩।মূত্রপথের ইনফেকশন।
০৪।পুরুষ প্রজননতন্ত্রের বিভিন্ন রোগ যেমন,পুরুষত্বহীনতা,বন্ধ্যাত্ব ইত্যাদি চিকিৎসা।
০৫।মহিলা বা শিশুদের মূত্র সম্পর্কিত যেকোন সমস্যার চিকিৎসা।
০৯। যখন তখন পস্রাবের সাথে রক্ত-পুঁজ আসা কিংবা পস্রাব করার পরেও পুঁজ ঝরা।
১০।প্রায় সময় ঘুম থেকে উঠলে চোখ-মুখ ফোলা দেখানো সেই সাথে অরুচী, বমি বমি ভাব।
১১।হঠাৎ শরীর যদি ফোলে যায় এবং সেই ফোলা যদি শুরু হয় মুখ-মন্ডল থেকে।
১২।পস্রাবের মাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় কমে গেলে।
১৩।পস্রাব যদি লাল হয় এবং রক্ত যায়।
১৪।কোমরে ব্যথা এবং সেই সাথে তলপেট ব্যথা।
---------------------------------------------------------
০১।সন্তান ধারন করছেন বুঝতে পারলে পরামর্শ।
০২।মহিলাদের সাদাস্রাব ও পিরিয়ডে অতিরিক্ত সমস্যা।
০৪।গর্ভকালীন সময়ে জ্বর,মাথা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট ও পাতলা পায়খানা হলে।
০৫।তলপেটে প্রচন্ড ব্যথা হলে।
০৬।দূর্গন্ধযুক্ত স্রাব গেলে তার চিকিৎসা।
০৭।প্রস্রাবে অতিরিক্ত জ্বালা পোড়া।
০৮।গর্ভকালীন সময়ে অতিরিক্ত বমি হলে।
০৯।গর্ভাবস্থায় বাচ্চার নড়াচড়া কম হলে।
১৩।অতিরিক্ত রক্তপাত হলে জরুরী চিকিৎসা সেবা।
১৬।মহিলাদের জরায়ুর সমস্যা হলে।
১৭।মহিলাদের নিম্নাংগে ইনফেকশন এবং চুলকানি বা জ্বালা পোড়া হলে।
১৮।গর্ভবতী হওয়ার পরে বাচ্চা নষ্ট হয়ে যাওয়া।
১৯।মেয়েদের গোপন অঙ্গে চুলকানি।
---------------------------------------------------------
১/ ক্রণিক এনাল ফিশার : কোষ্ঠকাঠিন্য বা মল শক্ত হওয়া থেকে মলদ্বার ফেটে যাওয়া ব্যাথা হওয়া। মলদ্বার বের হয়ে আসা। মলদ্বার স্বরু বা চিকন হওয়া,ফুলে যাওয়া,মাংশ বৃদ্ধি পাওয়া ইত্যাদি।
২/ কিছু দিন পর পর রক্ত পড়া পরিমাণে বেশী বা কম।
৩/ মলদ্বারে কেটে যাওয়ার মত ব্যাথা সুচ ফোটানো হচ্ছে এমন অনুভূতি হওয়া।
৪/ মলদ্বার ফুলে যাওয়া, মাংশ বৃদ্ধি, গোটা হওয়া ইত্যাদি
৫/ মলদ্বারের বাহিরে ফোড়া হওয়া, নালীঘা, পুঁজ পড়া।