সিরাজুল হক ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার

  • Home
  • Bangladesh
  • Faridpur
  • সিরাজুল হক ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার

সিরাজুল হক ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার আমরা দিচ্ছি মানসম্মত চিকিৎসা সেবার নিশ্চয়তা। বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগন আপনার সেবায় সর্বদা সচেষ্ট।

09/08/2023
আহলান সাহলান, মাহে রমাদান। আলহামদুলিল্লাহ, দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে আমাদের মাঝে সমাগত হলো মহিমান্বিত মাস, মাহে রমাদা...
23/03/2023

আহলান সাহলান, মাহে রমাদান।

আলহামদুলিল্লাহ, দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে আমাদের মাঝে সমাগত হলো মহিমান্বিত মাস, মাহে রমাদান। বছর ঘুরে যে শিক্ষা নিয়ে রমাদান আমাদের মাঝে ফিরে এল, আল্লাহ সেই শিক্ষাকে ধারণ করার এবং ক্ষমাপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার তাওফিক দান করুন।

01/12/2022

অত্যাধুনিক সেবা পেতে চলে আসুন।
#সিরাজুল হক ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার
মোল্লা ম্যানশন (সিঙ্গার শোরুমের বিপরীতে) থানা রোড, ভাঙ্গা - ফরিদপুর।

22/09/2022

জেনে রাখা ভালো -

# আচ্ছা হঠাৎ যদি আপনি দেখেন প্রসাবের সাথে রক্ত যাচ্ছে তখন কেমন লাগবে বলুন তো?

নিশ্চয় ভয় পেয়ে যাবেন? প্রসাবের সাথে রক্ত যাওয়া মানেই কি ক্যান্সার? চলুন কি কি কারনে এমন হতে পারে?

১. কিডনিতে ইনফেকশন

২.কিডনি,প্রসাব নালি,মূত্র থলিতে টিউমার হলে

৩.কিডনিতে টিবি হলে

৪. উচ্চরক্তচাপ জনিতকারনে কিডনি ক্ষতিগ্রস্হ হলে

৫. রক্ত জমাট জনিত কোন সমস্যা থাকলে

৬. পুরুষের প্রস্টেট গ্লান্ড বড় হলে

৭. প্রসাবের রাস্তায় ইনফেকশন হলে

৮.কিডনিতে পাথর হলে

৯. পলিসিস্টিক কিডনি হলে

১০. কিডনি অপারেশন পরবর্তী ইত্যাদি

তাহলে উপরিউক্ত যেকোনো একটি কারনে প্রসাবে রক্ত যেতে পারে। দুএকবার গেলে ভয় না পেলেও চলবে।নিয়মিত গেলে চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুনঃ

"ভারনিক্স"বাচ্চা জন্ম নেওয়ার পরে প্রায় সকল বাচ্চার শরীরে যে সাদা ময়লার মত পদার্থ দেখা যায় সেটাকে "ভারনিক্স "বলে।  "ভ...
07/09/2022

"ভারনিক্স"

বাচ্চা জন্ম নেওয়ার পরে প্রায় সকল বাচ্চার শরীরে যে সাদা ময়লার মত পদার্থ দেখা যায় সেটাকে "ভারনিক্স "বলে। "ভারনিক্স " নামের পদার্থটি প্রায় সকল বাচ্চার শরীরেই দেখা যায়। কোন কোন বাচ্চা শরীরে এত ভারনিক্স নিয়ে জন্মগ্রহণ করে আবার কোন কোন বাচ্চা একেবারে পরিষ্কার থাকে।

এই ভারনিক্স টা সম্পর্কে অনেকে অবগত নয়, বাচ্চাকে মুছে যখন অভিভাবকদের কাছে দেওয়া হয় তখন শরীরে ভারনিক্স থাকলে তারা ভাবেন বাচ্চাকে ক্লিয়ারলি ক্লিন করা হয়নি বা নিজেরাই মুছতে বসে যান।

সৃষ্টির সবকিছুর পিছনেই গভীর রহস্য লুকায়িত আছে, তাঁর অসীম জ্ঞান বুঝার ক্ষমতা আমাদের কারোরি নেই!

সদ্যজাত শিশুর শরীরে ভারনিক্স নামের এক ধরণের তেল জাতীয় পদার্থ থাকে যা মায়ের গর্ভে থাকাকালীন তরল পদার্থ থেকে শিশুর ত্বককে রক্ষা করে। এটি অ্যান্টিবডির মত শিশুর রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

জন্মের পর পরই শিশুকে পরিষ্কার বা মোছার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন ভারনিক্স ওঠে না যায়। (WHO) এর মতে শিশুর শরীরে ভারনিক্স কমপক্ষে ৬ ঘন্টা রাখা এবং সবচেয়ে ভালো হয় ২৪ ঘন্টা রাখলে।

✅ ডায়াবেটিস রোগীদের অসচেতনতা হতে পারে পা কাঁটা পড়ার কারণ।আজকাল  আমাদের দেশে সবচেয়ে কমন স্বাস্থ্য সমস্যা হচ্ছে ডায়াবেটিস।...
06/09/2022

✅ ডায়াবেটিস রোগীদের অসচেতনতা হতে পারে পা কাঁটা পড়ার কারণ।

আজকাল আমাদের দেশে সবচেয়ে কমন স্বাস্থ্য সমস্যা হচ্ছে ডায়াবেটিস। এটি কমন সমস্যা হলেও এর প্রভাব অনেক বিস্তৃত ও পরিস্থিতিভেদে মারাত্নক।

সাধারণত ডায়াবেটিস আমাদের শরীরের প্রতিটি অঙ্গেই কোন না কোন সমস্যা সৃষ্টি করে। তবে পা এর উপর এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। এমনিতেই পা আমাদের শরীরের সবচেয়ে অবহেলিত অঙ্গ। খুব কম মানুষই আলাদাভাবে পায়ের যত্ন নেন।

তাই পায়ে ডায়াবেটিসের প্রভাব প্রাথমিক অবস্থায় অনেকেই ধরতে পারেন না। ফলে সামান্য আঘাত বা ক্ষত থেকে পা কাঁটা পড়ার মত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।

✅ আসুন জেনে নিই কি কি কারণে পা কাঁটা পড়তে পারেঃ

▪️ দীর্ঘদিন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত থাকার কারনে ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের রক্তনালী শুঁকিয়ে যায় এবং বিভিন্ন জটিলতার সৃষ্টি হয়। এইজন্য পায়ে ব্যথার অনুভূতি কমে যায়। ফলে রোগীরা আঘাত পেলেও বুঝতে পারেন না এবং আঘাতের জায়গায় চাপ ফেলতে থাকেন। ফলে সামান্য আঘাত ইনফেকশনে রুপ নেয়। এবং তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা শুরু না করলে তা থেকে গ্যাংগ্রিনের সৃষ্টি হয় এবং পা কাঁটার মত পরিস্থিতি চলে আসে।

▪️ অনেক ডায়াবেটিস রোগী আছেন, যাদের রাতে পায়ে জ্বালা ও ব্যথা বেড়ে যায়।পায়ের জ্বালাপোড়া সাধারনত ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সে এবং ৫০ বছরের ঊর্ধ্বে যে কারো হতে পারে। এ ক্ষেত্রে মহিলারা পুরুষের তুলনায় বেশী আক্রান্ত হন। যদিও সকালে ঘুম থেকে উঠার পর ডায়াবেটিস রোগীর এ ধরনের উপসর্গ থাকে না, ফলে ব্যাপারটা নিয়ে অনেকেই মাথা ঘামাতে চাননা এবং পরবর্তীতে চিকিৎসা অনেক জটিল হয়ে পরে, এমনকি পা বাঁচানোও দুঃসাধ্য হয়ে উঠে।

▪️ পায়ে সঠিক ভাবে রক্তপ্রবাহ না থাকার কারনে, পায়ের তলা ছাড়াও গোড়ালি, পায়ের উপরিভাগে জ্বালাপোড়া ও ব্যথা হতে পারে। এর কারনে অনেক সময় পায়ের রং পরিবর্তন হয়, অতিরিক্ত ঘাম হয় এবং পা ফুলে যায়।

▪️ রোগীর পায়ে ও পায়ের আঙ্গুলের মধ্যে কর্ন, ক্যালাস এবং ফোসকা হলে তা বুঝতে পারে না, যা পরবর্তীতে ভয়ংকর রূপ ধারন করতে পারে। এক্ষেত্রে নিয়মিত পায়ের পরীক্ষা খুবই জরুরী।

▪️ বেশিরভাগ সময়ই রোগীরা অসাবধানতা এবং সচেতনতার অভাবে কারনে দেরীতে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন, তাই অনেক সময় দেখা যায় সামান্য দেরীতে চিকিৎসা গ্রহনের কারনে রোগীর জীবন বাঁচাতে পায়ের অংশবিশেষ কেটে ফেলে দিতে হয়।

✔️ তবে এমন না যে ডায়াবেটিস আক্রান্ত সব রোগীর পা কাঁটা পরে। রোগী যদি সামান্য সচেতন হন এবং সঠিক সময় সঠিক চিকিৎসা গ্রহন করেন তাহলে গ্যাংগ্রিন সহ পা কেটে ফেলার মত মারাত্মক পরিস্থিতির হাত থেকে বাঁচতে পারেন।

✅ সঠিকভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন, নিয়মিত পায়ের পরীক্ষা এবং যেকোনো সমস্যায়, বিশেষজ্ঞের পরামর্শমত চললে পা কাঁটা পড়ার ঝুঁকি ৯০ ভাগই কমে যায়।

তাই সচেতন হোন এবং পায়ের যত্ন নিন। মনে রাখবেন পা আপনাকে সচল রাখে।

ফুসফুসের যেসব সংকেত বলে দেবে বিপদ বাড়ছে!বুকে হাল্কা ব্যথা। কিংবা মাঝেমধ্যেই ঠান্ডা লেগে যাওয়া। এ তো হয়েই থাকে। ফুসফুসের...
06/09/2022

ফুসফুসের যেসব সংকেত বলে দেবে বিপদ বাড়ছে!

বুকে হাল্কা ব্যথা। কিংবা মাঝেমধ্যেই ঠান্ডা লেগে যাওয়া। এ তো হয়েই থাকে। ফুসফুসের ক্যানসার কিংবা গুরুতর ব্রঙ্কাইটিস যেন সকলের হতে পারে না। ধরেই নেওয়া হয়, সে সব অসুখ হয় বয়স্কদেরই।

কিন্তু অসুখের কোনও বয়স নেই। ফলে সতর্ক হতে হবে যে কোনও সঙ্কেত পেলেই। যে সব অস্বস্তিকে সাধারণত অবহেলাই করা হয়ে থাকে, সে সব বিষয়েও হতে হবে সাবধান। ধূমপানের অভ্যাস না থাকলেও বুকে ব্যথা হলে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। সব বয়সের নারী-পুরুষের প্রতিই এমন বার্তা দিয়েছে আমেরিকান ক্যানসার সোসাইটি।

কোন কোন সঙ্কেত পেলে বেশি সাবধান হতে হবে?

১) কথায় কথায় সর্দি-কাশি হচ্ছে? এমন কিন্তু স্বাভাবিক নয়। যদি কিছু দিন অন্তর ঠান্ডা লেগে থাকে, তবে বুঝতে হবে শরীরের ভিতরে কোনও সমস্যা আছে। অনেকের আবার কাশি হলে কমতেই চায় না। এমন প্রবণতা দেখলে সাবধান হওয়া জরুরি।

২) ঘুম থেকে উঠলেও কাঁধ-পিঠে ব্যথা হয়? তা হলে বুঝতে হবে, এ সাধারণ ক্লান্তি নয়। অনেক সময়েই শরীরের এক অংশে সমস্যা হলে একেবারে অন্য কোনও অঙ্গে অসুবিধা দেখা দেয়। এই ধরনের ব্যথাকে চিকিৎসা পরিভাষায় বলে ‘রেফার্ড পেন’।

৩) শ্বাস নিতে গেলেই মনে হচ্ছে খুব খাটনি? এমনও অনেক সময়ে হয়। এই সমস্যাও অবহেলা করার মতো নয়। বুঝতে হবে ফুসফুস জানান দিচ্ছে, ভিতরে কোনও সমস্যা আছে। ফুসফুসের আশপাশে প্রদাহ সৃষ্টি হলে এমন অনেক সময়েই হতে পারে।

৪) সর্বক্ষণ ক্লান্ত লাগলে যেমন উদ্বেগ, অবসাদের মতো সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তেমন অন্য অসুখও হতে পারে। ফুসফুস ঠিক ভাবে কাজ না করলে শরীরে পর্যাপ্ত অক্সিজেন ঢোকে না। তা থেকেই ক্লান্তি আসতে পারে।

৫) গলার আওয়াজ অন্য রকম লাগছে কি? সর্দি-কাশি হলে এমন সমস্যা ঘটেই থাকে। কিন্তু দিনের পর দিন যদি এমনই চলে, তবে সমস্যা গুরুতরও হতে পারে। সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

৬) বুকে কফ জমার প্রবণতা বেড়ে গিয়ে থাকলেও চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। অল্প সর্দি-কাশি হওয়া এক রকম। কিন্তু এক বার বুকে কফ জমলে যদি তা আর না যেতে চায়, তবেও ফুসফুসের হাল নিয়ে কিছুটা সতর্ক হওয়া দরকার।

04/09/2022
"সিরাজুল হক ডায়াগনষ্টিক এন্ড‌‌‌ কনসালটেশন সেন্টার" এর পক্ষ থেকে "১১৫ নং ফতেপট্টি পূর্বপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়" ...
01/09/2022

"সিরাজুল হক ডায়াগনষ্টিক এন্ড‌‌‌ কনসালটেশন সেন্টার" এর পক্ষ থেকে "১১৫ নং ফতেপট্টি পূর্বপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়" ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্পেইন " চলছে।

হঠাৎ জ্বর এলে যা করবেন!বেশিরভাগ সময়ে জ্বর নিজ থেকেই সেরে যায়। তাই সাধারণ জ্বর নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। তবে এই সময়ের ...
31/08/2022

হঠাৎ জ্বর এলে যা করবেন!

বেশিরভাগ সময়ে জ্বর নিজ থেকেই সেরে যায়। তাই সাধারণ জ্বর নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। তবে এই সময়ের কথা ভিন্ন। এখন সাধারণ জ্বরেও চিন্তিত হতে হচ্ছে। তবে জ্বর আসা মানেই কিন্তু করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়া নয়। তাই বিচলিত না হয়ে নিজের যত্ন নিন। সাধারণ জ্বর হলে ঘরোয়া যত্নেই সেরে যাবে। জেনে নিন হঠাৎ জ্বর এলে কী করবেন-

সাধারণ জ্বর হলে তা কমানোর জন্য প্রথমে শরীরের তাপমাত্রা কমানোর ওষুধ প্যারাসিটামল বা এইস অথবা এন্টিহিস্টামিন জাতীয় ওষুধ কয়েকদিন খেলেই সেরে যায়। তবে ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের লক্ষণ থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে।

জ্বর হলে প্রাথমিকভাবে স্পঞ্জিং করা উচিত। অনেক ক্ষেত্রেই পুরো শরীর ভেজা নরম কাপড় বা তোয়ালে দিয়ে একটানা কয়েকবার আলতো করে মুছে দিলে শরীরের তাপমাত্রা কমে যায় এবং খুব ভালো বোধ করে আক্রান্ত রোগী।

স্পঞ্জিং এর কাজে স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি ব্যবহার করতে হবে। খুব ঠান্ডা পানি আবার ব্যবহার করা ঠিক হবে না। আর শিশুদের ক্ষেত্রে পানিতে শিশুটিকে বসিয়ে স্পঞ্জ করাই সুবিধাজনক, তাই বড় কোনো গামলা ভর্তি করে পানি নেয়া উচিৎ। স্পঞ্জিং আলো-বাতাসযুক্ত স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ভালো কাজ দেয়।

জ্বরের সময়টা কোনোরকম কাজ না করে বিশ্রাম নিতে হবে। স্বাভাবিক খাবারের পাশাপাশি প্রচুর পানি পান করতে হবে। এছাড়াও লেবুর রস মুখে রুচি আনতে সাহায্য করে তাই লেবু বা লেবুর শরবত খাওয়া যেতে পারে।

সামান্য জিরা আর কয়েকটি তুলসি পাতা পানিতে ফুটিয়ে নিন। তারপর রেখে দিন। জ্বরের সময়ে রোজ সেখান থেকে দুই চামচ করে খান। উপকার মিলবে।

ফলের মধ্যে আনারস, পেয়ারা, কামরাঙা, আমলকি জাতীয় ফল খেতে পারেন। জ্বরের মুখে এগুলো খেতে ভালোলাগবে, রুচিও বাড়াবে খানিকটা। ঠান্ডা জাতীয় খাবার যেমন- আইসক্রিম, ফ্রিজের পানি, কোমল পানীয় বাদ দিতে হবে। স্যুপ, আদা চা এসবও খেতে পারেন। অনেকটাই সতেজ লাগবে।

জ্বরে আক্রান্ত হলে কিছু ব্যাপারে অবশ্যই সচেতন হতে হবে। জ্বর হলে, অন্যদের সঙ্গে বিশেষ করে শিশুদের সঙ্গে মেলামেশায় সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। হাঁচি দেয়ার সময় বা নাকের পানি মুছতে হলে রুমাল বা টিসু পেপার ব্যবহার করতে হবে এবং তা যেনো অন্য কেউ ব্যবহার না করে।

হঠাৎ মাথাব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায়!!!কাজের চাপে বিশ্রাম না নেয়ার কারণে অনেক সময় মাথাব্যথা হয়ে থাকে। তবে মাথা ধরলে অবশ্যই...
30/08/2022

হঠাৎ মাথাব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায়!!!

কাজের চাপে বিশ্রাম না নেয়ার কারণে অনেক সময় মাথাব্যথা হয়ে থাকে। তবে মাথা ধরলে অবশ্যই ঘুমাতে হবে। আর দিন দিন যদি মাথাব্যথা বাড়তেই থাকে, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

তবে মাথা ধরলে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া বেদনানাশক ওষুধ খাওয়া মোটেও ঠিক নয়। এসব ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। তবে ঘরোয়া উপায়ে দূর করতে পারেন মাথাব্যথা। আসুন জেনে নিই কীভাবে ঘরোয়া উপায়ে দূর করবেন মাথাব্যথা-

১. রগের দুটো পাশ ও ঘাড়ের কাছে যদি খানিক ক্ষণের জন্য আঙুলের ডগা দিয়ে ম্যাসাজ করেন, তবে আরাম পাবেন ও ক্লান্তি দূর হবে। ক্লান্তির কারণে মাথা ধরলে এই ম্যাসাজ খুব কাজে দেয়।

২. অতিরিক্ত আলোর কারণে অনেক সময় মাথাব্যথা হয়ে থাকে। তাই মাথা যন্ত্রণা করলে ঘরের আলো কমিয়ে দিন।

৩. কম্পিউটার স্ক্রিন, ল্যাপটপ বা মোবাইল ফোন থেকে দূরে থাকুন। বাইরে থাকলে ভালো মানের রোদচশমা ব্যবহার করুন।

৪. আঙুলের ডগায় অ্যাসেনশিয়াল অয়েল লাগিয়ে কপালে আর রগে ম্যাসাজ করুন। ল্যাভেন্ডার বা পিপারমিন্টের মতো কোনো সুগন্ধি ফ্লেভারের তেল দিয়ে ম্যাসাজ করলে মাথার যন্ত্রণা অনেকটা কমে।

৫. খেতে পারেন চা-কফি। চা বা কফিতে উপস্থিত ক্যাফিন মাথা যন্ত্রণা কমাতে ভালো কাজ করে। আর কালো চায়ে আদা-লবঙ্গ ও মধু মিশিয়ে খেলে মাথা যন্ত্রণায় আরাম পাওয়া যায়।

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া উপায়গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কম-বেশি সবারই হয়। গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণগুলো হল পেটে জ্বালা-পো...
29/08/2022

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া উপায়

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কম-বেশি সবারই হয়। গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণগুলো হল পেটে জ্বালা-পোড়া করা, বদহজম, বমি বমি ভাব, বমি করা, পেটে ক্ষুধা, ক্ষুধা হ্রাস পাওয়া, খাওয়ার পর উপরের পেট বেশি ভরে গিয়েছে অনুভূতি হওয়া ইত্যাদি। খাবার সময়মতো খাওয়া হয়না, বাইরের ভাজা-পোড়া বেশি খাওয়া, জাঙ্কফুড খাওয়া, পরিমাণ মতো পানি না খাওয়া ইত্যাদি কারণে গ্যাস্ট্রিক এর সমস্যা দেখা দেয়। গ্যাস্ট্রিকের হাত থেকে নিস্তার পেতে জেনে রাখুন কিছু ঘরোয়া উপায়-

আলুর রস১. গ্যাস্ট্রিক সমস্যা রোধ করার অন্যতম ভাল উপায় হল আলুর রস। আলুর অ্যালকালাইন উপাদান গ্যাস্ট্রিক সমস্যার লক্ষণগুলো রোধ করে থাকে।২. একটি বা দুটো আলু নিয়ে গ্রেট করে নিন। এর গ্রেট করা আলু থেকে রস বের করে নিন। এরপর আলুর রসের সাথে গরম পানি মিশিয়ে নিন। এই পানীয় দিনে ৩ বার পান করুন। প্রতি বেলায় খাবার ৩০ মিনিট আগে খেয়ে নিন আলুর রস। তবে অন্তত ২ সপ্তাহ পান করুন এই পানীয়।

আদা১. আদাতে আছে এমন কিছু উপাদান যা গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় জ্বালাপোড়া হলে তা রোধ করতে সাহায্য করে। আদা খেলে বমি সমস্যা, বদ হজম, গ্যাস হওয়া কমে যায়। ২. আদার রসের সাথে মধু মিশিয়েও খেতে পারেন। দুপুরে ও রাতে খাওয়ার আগে এটি খেয়ে নিন।৩. আদা কুচি করে পানি দিয়ে ফুটিয়ে নিন। ১০ মিনিট ডেকে রাখুন, এরপর সামান্য মধু মিশিয়ে চায়ের মতো বানিয়ে নিন। এই পানীয়টি দিনে ২/৩ বার পান করুন উপকারিতা পেতে।৪. আপনি চাইলে আস্ত আদা ধুয়ে কেটে চিবিয়েও খেতে পারেন।

দই১. প্রতিদিন ২/৩ চামচ দই খেয়ে নিন।২. দই আমাদের পাকস্থলীকে `এইচ পাইলোরি ব্যাকটেরিয়া` থেকে রক্ষা করে যা গ্যাস্ট্রিক হওয়ার অনতম কারণ। তাছাড়া দই আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।৩. আপনি চাইলে কলা, দই ও মধু একসাথে পেস্ট করে খেতে পারেন দ্রুত গ্যাস্ট্রিক সমস্যা রোধ করার জন্য।

Address

মোল্লা ম্যানশন ( সিঙ্গার শো-রুমের বিপরীতে) থানা রোড, ভাঙ্গা বাজার, ফরিদপুর।
Faridpur
7830

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সিরাজুল হক ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to সিরাজুল হক ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category