Polash Medical Hall

17/09/2025

🪴সর্দি / ঠান্ডা (Cold)
👉Syrup Prosma:
>৬ মাস–৩ বছর: ½ চামচ, দিনে ২ বার
>৩ বছর+: ১ চামচ, দিনে ২ বার

🍁নাক বন্ধ (Nasal Congestion)
>Drop Happysol:
প্রতি ছিদ্রে ২ ফোঁটা, ২–৬ ঘণ্টা পর পর
>Drop Oxynex 0.025% (রাইনেক্স / জাইলোকন / অক্সিনেক্স / আফরিন):
২ ফোঁটা করে, দিনে ২–৩ বার, সর্বোচ্চ ৫ দিন

🌴কফযুক্ত কাশি (Productive Cough)
Syrup Lytex:
•>২–৫ বছর: ½–১ চামচ, দিনে ৩ বার
•>৫–১০ বছর: ১–১.৫ চামচ, দিনে ৩ বার

Drop Lytex:
•>০–৬ মাস: ০.৫ মিলি, দিনে ২ বার
•>৬–১২ মাস: ১ মিলি, দিনে ২ বার
•>১–২ বছর: ১.২৫ মিলি, দিনে ২ বার

🌿শুকনো কাশি (Dry Cough)
👉Drop Butacit:
•>২–১২ মাস: ০.৫ মিলি, দিনে ৩–৪ বার
•>২–৩ বছর: ১ মিলি, দিনে ৩–৪ বার

👉Syrup Askorel:
•>৩–৬ বছর: ১ চামচ, দিনে ৩ বার
•>৬–১২ বছর: ২ চামচ, দিনে ৩ বার

☘️কোষ্ঠকাঠিন্য (Constipation)
•>Syrup Osmolax:
প্রতি ৪ কেজিতে ১ মিলি, রাতে খাওয়াবেন

🌴ডায়রিয়া (Diarrhea)
•>Syrup NID (জিঙ্ক সিরাপ): প্রতি ১০ কেজিতে ১ চামচ, দিনে ২ বার, ১০–১৪ দিন
•>ORS (ওআরএস): পাতলা পায়খানার পর অল্প অল্প করে খাওয়াবেন

🪴অরুচি (Loss of Appetite)
>Syrup Opsovit ZI :
>০–১২ মাস: ½ চামচ, দিনে ১ বার (১ মাস)
>১ বছর+: ১–২ চামচ, দিনে ১ বার (১ মাস)

🌱জ্বর (Fever)
👉Drop Napa / Ace / Renova (নাপা / এস / রেনোভা ড্রপ):
ওজন × ৩ ফোঁটা (৬ ঘণ্টা পর পর, প্রয়োজনে ৪ ঘণ্টা পরও)
👉Syrup Napa / Ace / Renova (নাপা / এস / রেনোভা সিরাপ):
ওজন × ০.২ মিলি (৬ ঘণ্টা পর পর, প্রয়োজনে ৪ ঘণ্টা পরও)দিনে সর্বোচ্চ ৪ বার।
>Suppository (সাপোজিটরি): জ্বর ১০২°F+ হলে ব্যবহার করা যাবে।

31/08/2025

I got over 50 reactions on my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

20/08/2025

🐍 🐍 🐍সাপে কাটলে কী করণীয় জানেন কি?
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন এবং অন্যকে জানতে শেয়ার করুন।

12/08/2025

12/08/2025

৭ মাসের শুরুতে বাচ্চাদের কিভাবে খাবার শুরু করতে হবে তার গাইডলাইন

• ৬ মাস পর্যন্ত শুধু বুকের দুধ বা ফর্মুলা দুধ → ৬ মাস পার হওয়ার পর Complementary Feeding শুরু।
• ৭ মাসে খাবার হবে “সহায়ক খাবার”, বুকের দুধই এখনো প্রধান খাবার।
• নতুন খাবার ধীরে ধীরে, একে একে শুরু করতে হবে, যাতে অ্যালার্জি বা হজমের সমস্যা ধরা যায়।

প্রথম সপ্তাহগুলোতে নরম, আধা-তরল, সহজপাচ্য খাবার দিন:
১.ভাতের পায়েস (পানি বা বুকের দুধ/ফর্মুলা দিয়ে রান্না করা, কোনো লবণ-চিনি ছাড়া)
২.ডাল-ভাত পেস্ট (পাতলা ও ভালোভাবে মাখানো)
৩.শাকসবজির স্যুপ/পিউরি (লাউ, গাজর, কুমড়া, মিষ্টি আলু ইত্যাদি)
৪.ফলের পিউরি (কলা, পাকা পেঁপে, আপেল সেদ্ধ করে মেখে)

খাওয়ানোর নিয়ম

• প্রথমে দিনে ১ বার দিন (২–৩ চা চামচ পরিমাণ) → ৩–৪ দিনে ধীরে ধীরে পরিমাণ বাড়ান।
• ১–২ সপ্তাহ পর দিনে ২ বার → মাসের শেষে দিনে ৩ বার দিতে পারেন।
• খাবার অবশ্যই তাজা, গরম ও নরম হবে।
• চামচ বা ছোট কাপ দিয়ে খাওয়াবেন, বোতলে নয়।

কোনটা দেবেন না
• লবণ, চিনি, মধু
• গরু/মহিষের দুধ (১৮ মাস বয়সের আগে)
• বাদাম, আঙুর, শক্ত খাবার (শ্বাসরোধের ঝুঁকি)
• ঝাল, অতিরিক্ত তেলযুক্ত খাবার
• বাজারের তৈরি জুস, চিপস, বিস্কুট
বুকের দুধ চলবে
• দিনে ৬–৮ বার বুকের দুধ খাওয়াতে হবে
• খাবারের আগে বা পরে বুকের দুধ দেওয়া যেতে পারে

নতুন খাবার পরীক্ষা

• একসাথে একটাই নতুন খাবার দিন
• ৩ দিন দেখে নিন—চুলকানি, ডায়রিয়া, বমি, ফুসকুড়ি হলে সেই খাবার বন্ধ করুন
পুষ্টির দিকে নজর

৭ মাসে আয়রন ও জিঙ্ক দরকার বেশি—
• ডাল
• মিষ্টি কুমড়া
• গাজর
• সেদ্ধ ডিমের কুসুম (সপ্তাহে ৩–৪ বার, প্রথমে আধা চা চামচ করে)

মনে রাখবেন: এই বয়সে খাবারের উদ্দেশ্য বাচ্চাকে ধীরে ধীরে স্বাদ, গন্ধ ও টেক্সচারের সাথে পরিচয় করানো, পুরো পেট ভরানো নয়। বুকের দুধই এখনো প্রধান পুষ্টি উৎস।







fans

17/07/2025

🧪 কোন রোগের জন্য কোন টেস্ট করবেন?
❌ ভুল চিকিৎসা নয়, ✅ সঠিক রোগ নির্ণয়ই হলো প্রথম ধাপ।
জেনে নিন কোন উপসর্গে কোন টেস্ট দরকার! 🧬

🔹 জ্বর বা ইনফেকশন:
✅ CBC
✅ ESR
✅ Dengue / Malaria / Typhoid Test (উপসর্গ অনুযায়ী)

🔹 ডায়াবেটিস:
✅ Fasting Blood Sugar
✅ 2HABF
✅ HbA1c

🔹 থাইরয়েড সমস্যা:
✅ TSH
✅ T3, T4

🔹 লিভার / হেপাটাইটিস:
✅ LFT
✅ HBsAg
✅ Anti-HCV

🔹 কিডনি সমস্যা:
✅ Creatinine
✅ Urea
✅ Urine R/E

🔹 হার্টের সমস্যা / বুক ধড়ফড়:
✅ ECG
✅ Troponin I
✅ Lipid Profile
✅ Echocardiogram (ডাক্তারের পরামর্শে)

🔹 পেট ব্যথা, গ্যাস্ট্রিক, হজমে সমস্যা:
✅ USG Whole Abdomen
✅ Endoscopy
✅ H. Pylori Test

🔹 নারীদের PCOS / অনিয়মিত পিরিয়ড:
✅ USG (Lower Abdomen)
✅ LH, FSH
✅ Prolactin
✅ TSH
✅ AMH (যদি সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা থাকে)

🔹 প্রেগন্যান্সি টেস্ট:
✅ Urine β-hCG
✅ USG Pregnancy Profile

🔹 আর্থ্রাইটিস / হাড়ের ব্যথা:
✅ RA Factor
✅ CRP
✅ Uric Acid
✅ X-ray

🔹 রক্তস্বল্পতা (অ্যানিমিয়া):
✅ CBC
✅ Serum Iron
✅ Ferritin
✅ Vitamin B12

⚠️ মনে রাখবেন:
➡️ অকারণে টেস্ট করাবেন না,
➡️ আবার দেরিও করবেন না!
শরীর সংকেত দিলে অবহেলা নয়, বরং একজন রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

🩺 সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন।
📢 এই পোস্টটি শেয়ার করে অন্যকেও সচেতন করুন।

17/07/2025

fans

15/07/2025

ডেঙ্গু হলে কোন কোন টেস্ট করানো প্রয়োজন? 🧪🦟
শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

✅ ১. Dengue NS1 Antigen Test:
জ্বরের প্রথম ৪ দিনের মধ্যে এই টেস্ট সবচেয়ে কার্যকর।

✅ ২. Dengue IgG, IgM Antibody Test:
জ্বরের ৬ দিনের পর শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। তখন IgM ও IgG টেস্ট করাতে হয়।

✅ ৩. CBC (Complete Blood Count):
👉 TC (Total Count) কমে যায় (Leukopenia)
👉 Platelet Count কমে যায়
👉 Haematocrit বাড়ে — যদি ২০% বা তার বেশি বাড়ে, তবে বুঝতে হবে রক্তে প্লাজমা লিকেজ হচ্ছে।

✅ ৪. Serum Electrolytes:
ডেঙ্গুতে শরীরের লবণের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যেতে পারে, তাই এই টেস্ট গুরুত্বপূর্ণ।

✅ ৫. LFT (Liver Function Test):
👉 SGPT ও SGOT বেড়ে যেতে পারে। লিভার ইনফ্লেমড থাকলে ডেঙ্গু আরও জটিল হতে পারে।

✅ ৬. PT, APTT:
👉 এই টেস্টে দেখা যায় রক্ত জমাট বাঁধার সময় বাড়ছে কি না, কারণ ডেঙ্গুতে ব্লিডিং টেন্ডেন্সি থাকতে পারে।

✅ ৭. RT-PCR:
👉 ভাইরাসের জিন সনাক্ত করে early diagnosis নিশ্চিত করে।

✅ ৮. Virus Isolation:
👉 এটি গবেষণার জন্য বা নিশ্চিত শনাক্তকরণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

✅ ৯. X-ray Chest:
👉 ফুসফুসের চারপাশে পানি (Pleural Effusion) আছে কিনা, তা বোঝা যায়।

✅ ১০. USG Whole Abdomen (W/A):
👉 পেটের ভেতরে পানি জমা (Ascites) আছে কিনা, তা দেখা হয়।

📌 মনে রাখবেন—
❗ডেঙ্গুতে প্রতিদিন CBC করা দরকার
❗প্লেটলেট যতটা না গুরুত্বপূর্ণ, তার থেকেও Haematocrit বেশি গুরুত্বপূর্ণ
❗সতর্ক না হলে ডেঙ্গু খুব দ্রুত খারাপের দিকে যেতে পারে
fans

06/08/2023

খুব প্রয়োজনীয় একটি পোস্ট।।

একটা অনুষ্ঠানে গিয়ে একজন ভদ্রমহিলা হঠাৎ হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেন। উঠে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন, সবকিছু ঠিক আছে, মেঝের টাইলসে তার নতুন জুতোর হীল বেঁধে যাওয়ায় তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। কেউ একজন অ্যাম্বুলেন্স ডাকার কথা বললেও তিনি তাতে রাজি হলেন না।
সবকিছু ঠিকঠাক করে, পরিস্কার করে তিনি নতুন করে প্লেটে খাবার নিলেন। যদিও মনে হচ্ছিলো যেন তিনি একটু কেঁপে কেঁপে উঠছেন। অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ সময় জুড়েই তিনি উপস্থিত থাকলেন। পরদিন দুপুরে ভদ্রমহিলার স্বামী ফোন করে জানালেন, তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সন্ধ্যা ছয়টার সময় তিনি মারা গেলেন।

মূল যে ঘটনা ঘটেছিল, তা হলো- তার অনুষ্ঠান চলাকালীন সময় স্ট্রোক হয়েছিল। সেখানে যদি কেউ জানতেন, কিভাবে স্ট্রোক সনাক্ত করা সম্ভব, তাহলে হয়তো ভদ্রমহিলা আজও বেঁচে থাকতেন।

সবাই যে মৃত্যুবরণ করে, তা নয়। অনেকের ঠাঁই হয় বিছানায়, সাহায্যহীন, ভারসাহীন মূমুর্ষূ অবস্থায়। মাত্র তিনটে মিনিট সময় নিয়ে এটা পড়ে ফেলুন।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, যদি একজন স্ট্রোকের শিকার রোগীকে স্ট্রোক হবার তিন ঘন্টার মধ্যে হাসপাতালে নেওয়া যায়, তবে তাকে সম্পূর্ণভাবে সুস্থ অবস্থায় ফেরত পাওয়া সম্ভব। শুধু আমাদের জানতে হবে কিভাবে স্ট্রোক চেনা যায়, এবং কিভাবে রোগীকে উল্লেখ্য সময়ের মধ্যে মেডিকেল কেয়ারে নেয়া যায়।

স্ট্রোককে চিনুন...
সহজ তিনটি ধাপঃ- S T ও R... পড়ুন এবং জানুন!
মাঝে মাঝে স্ট্রোকের উপসর্গ সনাক্ত করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের অজ্ঞতার কারণেই নেমে আসে যাবতীয় দুর্যোগ। স্ট্রোকের শিকার রোগীর যখন ভয়ানক রকম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, পাশে দাঁড়ানো প্রিয়জনটিই হয়তো বুঝতে পারছে না, কি অপেক্ষা করছে তাদের কাছের মানুষের জীবনে।

সহজ উপায়ে স্ট্রোক সনাক্ত করার উপায়, সহজ তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুনঃ
S – Smile. রোগীকে হাসতে বলুন।
T – Talk. রোগীকে আপনার সাথে সাথে একটি বাক্য বলতে বলুন। উদাহরণঃ আজকের দিনটা অনেক সুন্দর।

R – Raise hands. রোগীকে একসাথে দুইহাত উপরে তুলতে বলুন।
এর কোনো একটিতে যদি রোগীর সমস্যা বা কষ্ট হয়, তৎক্ষণাৎ দেরি না করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। এবং চিকিৎসককে সমস্যাটি খুলে বলুন। (রোগী বলতে স্ট্রোকের শিকার সন্দেহ করা ব্যক্তি বোঝানো হয়েছে)
সনাক্তকরণের আরেকটি উপায় হচ্ছে, রোগীকে বলুন তার জিহবা বের করতে। যদি তা ভাঁজ হয়ে থাকে, বা অথবা যদি তা বেঁকে যেকোনো একদিকে চলে যায়, সেটাও স্ট্রোকের লক্ষণ। তৎক্ষণাৎ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।

যদি আমরা সবাই-ই এই সহজ ব্যাপারগুলো জেনে রাখি, তবে আমরা একজনের হলেও জীবন বাঁচাতে পারবো। সুতরাং, আপনি শিখলেন- আপনার বন্ধু ও প্রিয়জনদেরও শেখান..!!

DR. NARAYAN RAY

08/06/2023

কান্নারত অবস্থায় শিশুদের মুখে কখনোই খাবার তুলে দিবেন না। এমনকি বুকের দুধও না।

কান্না করা অবস্থায় খাবার দিলে এ খাবার খাদ্যনালীতে না গিয়ে শ্বাসনালীতে প্রবেশ করে এসপাইরেসশনাল নিউমোনিয়া করতে পারে।