Shefa Hijama Center

Shefa Hijama Center Hijama or Cupping a forgotten Sunnah.We try to outreach it.

♻️  াগরিব_থেকে_শুরু_হচ্ছে_এই_মাসের  #হিজামার_চাঁদের_তারিখ।  ✅ -রসূল(সঃ) বেশিরভাগ সময় অসুস্থতার জন্যে হিজামা নিতে বলতেন এ...
22/12/2021

♻️ াগরিব_থেকে_শুরু_হচ্ছে_এই_মাসের #হিজামার_চাঁদের_তারিখ।
✅ -রসূল(সঃ) বেশিরভাগ সময় অসুস্থতার জন্যে হিজামা নিতে বলতেন এবং বলতেন নিশ্চই হিজামাতে রয়েছে শিফা।(সহীহ মুসলিম-২২০৫)
হিজামা একটি জনপ্রিয় সুন্নাহ ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি।

👉এটা রোগের জন্য চিকিৎসা, সুস্থ ব্যাক্তির জন্য রোগ প্রতিরোধক। হিজামা এন্টি এইজিং ট্রিটমেন্ট অর্থাৎ সারা দুনিয়ায় মানুষ বয়সকে ধরে রাখতে এবং স্ট্যামিনা বাড়ানোর জন্য হিজামা পছন্দ করে থাকেন।

🌠 হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত; রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “হযরত জিবরাঈল আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে, তম্মধ্যে হিজামাই হল সর্বোত্তম।"[ আল-হাকিম, ৭৪৭০]

🌠 হযরত আনাস (রা:) থেকে বর্ণিত; রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: "গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামার সাহায্য নাও। কারণ, কারাে রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তার মতো হতে পারে। [আল-হাকিম, হাদীছ নম্বর : ৭৪৮২]

🌠 হিজামা করার মাধ্যমে শরীর থেকে দূষিত রক্ত বের করা হয় এবং শরীরে নাইট্রিক অক্সাইড বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। যার দরুন শরীরের ইমুউনিটি সিস্টেম বৃদ্ধি করে বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ন্যাচারাল পদ্ধতিতে বাড়ায়।😊😊

=> ২২.১২.২১
=>২৪.১২.২১
=>২৬.১২.২১ ইং তারিখ
#বুধবার
#শুক্রবার
#রবিবার

আল্লাহর রসূল(সঃ) বলেন, যে ব্যক্তি[আরবি মাসের তারিখে] ১৭,১৯ এবং ২১তম দিনে হিজামা লাগবে তা হবে সর্ব রোগের ঔষধ। এই মাসের অনুযায়ী ৫, ৭, ৯ তারিখ সুন্নাহ তারিখ আগের দিন মাগরিবের পরে থেকে শুরু ওয়াক্ত/সময়। যে কোন সুস্থ মানুষ সুন্নাহ হিসেবে হিজামা করাতে পারেন এতে কোন সাইড এফেক্ট নেই আলহামদুলিল্লাহ।
#হিজামা_যেসকল_রোগের_জন্যে_করানো_যায়।

১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা
২। রক্তদূষণ
৩। উচ্চরক্তচাপ
৪। ঘুমের ব্যাঘাত (insomnia)
৫। স্মৃতিভ্রষ্টতা
৬। অস্থি সন্ধির ব্যাথা/ গেটে বাত
৭। পিঠের ব্যাথা
৮। হাঁটু ব্যাথা
৯। দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথা ব্যাথা
১০। ঘাড়ে ব্যাথা
১১। কোমর ব্যাথা
১২। পায়ে ব্যাথা
১৩। মাংসপেশীর ব্যাথা (muscle strain), মাসল পুল
১৪। দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা
১৫। হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা, ফ্র‍্যাকচার পেইন
১৬। থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা
১৭। সাইনুসাইটিস
১৮। হাঁপানি (asthma)
১৯। হৃদরোগ (Cardiac Disease)
২০। রক্তসংবহন তন্ত্রের সংক্রমন
২১। টনসিলাইটিস, ফ্যারিঞ্জাইটিস, ব্রংকাটিস
২৩। গ্যাস্ট্রিক পেইন, গ্যাস্ট্রিক আলসার, এসিডিটি, esophageal varices
২৪। মুটিয়ে যাওয়া (obesity)
২৫। দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (Chronic Skin Diseases)
২৬। ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন
২৭। ফোঁড়া-পাঁচড়া সহ আরো অনেক রোগ,
২৮। ডায়াবেটিস (Diabetes)

হিজামা নিতে যোগাযোগ করুন :-
01571220271,01846900852

19/11/2021

#হিজামা(CUPPING) এর মাধ্যমে যে সব রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকেঃ
* মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা
* রক্তদূষণ
* উচ্চরক্তচাপ (উচ্চ রক্তচাপ এর কারণ ও তা নিয়ন্ত্রণ করার সহজ উপায়)
* ঘুমের ব্যাঘাত
* স্মৃতিভ্রষ্টতা
* অস্থি সন্ধির ব্যাথা/ গেটে বাত
* ব্যাক পেইন
* হাঁটু ব্যাথা
* দীর্ঘমেয়াদী মাথা ব্যাথা
* ঘাড়ে ব্যাথা
* পিঠে ব্যাথা
* কোমর ব্যাথা
* পায়ে ব্যাথা
* মাংসপেশীর ব্যাথা (muscle strain)
* দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা
* হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা
* থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা
* সাইনোসাইটিস
* হাঁপানি
* হৃদরোগ
* রক্তসংবহন তন্ত্রের সংক্রমন
* টনসিল
* গ্যাস্ট্রিক পেইন
* মুটিয়ে যাওয়া
* দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ
* ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন
* ডায়াবেটিস (ফল রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে)
* ভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রোল্যাপ্স/ হারনিয়েশান
* চুল পড়া
* মানসিক সমস্যা সহ আরও অনেক রোগ।
#হিজামা_সংক্রান্ত_হাদিস
হযরত জাবির রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।” সহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর: ২২০৫

11/11/2021

Hijama for chronic back pain✌️✌️

Hijama For Cervical Spondylosis With Neck Stiffness...
15/07/2021

Hijama For Cervical Spondylosis With Neck Stiffness...

10/07/2021

দেড় বছর আগে হিজামা নিয়েছিল পিঠে ব্যথার জন্য।গত এক সমাপ্ত থেকে আবার নাকি ব্যাথা হচ্ছে তাই আজকে আবার নিল।আল্লাহ সুস্থতা দান করুন।

18/06/2021

হাদিসের আলোকে হিজামা।
আলোচক মুফতি খালেদ সাইফুল্লাহ।

https://youtu.be/RjDDZoiEjU4

১৫ টি কারণে রোজা ভাঙে না (অথচ অনেকে মনে করে, এসব কারণে রোজা ভেঙে যায়)▬▬▬▬▬▬▬◖◉◗▬▬▬▬▬▬▬(১) অনিচ্ছাকৃত বমি (মুখ ভরে হলেও) ...
16/04/2021

১৫ টি কারণে রোজা ভাঙে না (অথচ অনেকে মনে করে, এসব কারণে রোজা ভেঙে যায়)
▬▬▬▬▬▬▬◖◉◗▬▬▬▬▬▬▬
(১) অনিচ্ছাকৃত বমি (মুখ ভরে হলেও) রোজা ভাঙবে না। তেমনি বমি কণ্ঠনালীতে এসে নিজে নিজে ভেতরে ঢুকে গেলেও রোজা ভাঙবে না। নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তির বমি এসে গেছে তার উপর কাজা নেই। আর যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করেছে, তাকে কাজা আদায় করতে হবে।’’ [তিরমিযি, আস-সুনান: ৭২০; হাদিসটি সহিহ]
(২) স্বপ্নদোষ হলে, শরীর থেকে রক্ত বের হলে, শিঙ্গা লাগালে বা কাউকে রক্ত দিলে রোজা ভাঙবে না। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘তিনটি বিষয় রোজা ভাঙে না: সিঙ্গা লাগানো, বমি করা এবং স্বপ্নদোষ হওয়া।’’ [তিরমিযি, আস-সুনান: ৭১৯; বাযযার, আল-মুসনাদ: ৫২৮৭; হাদিসটি সহিহ]
আলিমগণের একাংশ শিঙ্গা লাগানো (হিজামা করানো) এবং রক্ত দেওয়াকে রোজা ভঙ্গের কারণ বলেছেন। তবে, হানাফি ফিকহে তা রোজা ভঙ্গের কারণ নয়। কারণ হাদিসে এসেছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমতাবস্থায় শিঙ্গা লাগিয়েছেন (হিজামা করিয়েছেন), যখন তিনি রোজাদার। [বুখারি, আস-সহিহ: ৫৬৯৪]
আনাস (রা.)-কে জিজ্ঞাসা করা হলো, রোজা অবস্থায় হিজামা তথা শিঙ্গা লাগানোকে কি আপনারা মাকরুহ মনে করতেন? তিনি বলেন, ‘না। তবে এর ফলে দুর্বল হয়ে পড়লে তা মাকরুহ হবে।’ [বুখারি, আস-সহিহ: ১৯৪০]
(৩) সুরমা, কাজল, সুগন্ধি ইত্যাদির দ্বারা রোজার কোন ক্ষতি হয় না। আনাস ইবনু মালিক (রা.) রোজাদার অবস্থায় সুরমা ব্যবহার করতেন। [আবু দাউদ সূত্রে ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার: ১৩০৫; সনদ হাসান; ইবনু তাইমিয়্যাহ, হাকিকাতুস সিয়াম, পৃষ্ঠা: ৪০-৪১]
(৪) মশা, মাছি, ধুলাবালি, কীটপতঙ্গ ইত্যাদি অনিচ্ছাকৃতভাবে গলা বা পেটে ঢুকে গেলে রোজা ভাঙবে না। ইবনু আব্বাস (রা.) বলেন, ‘‘কারো গলায় মাছি ঢুকে গেলে রোজা ভাঙবে না।’’ [ইবনু আবি শায়বা, আল মুসান্নাফ: ৬/৩৪৯; ইবনু উসাইমিন, রমযান মাসের ৩০ আসর, পৃষ্ঠা: ১৫৩]
(৫) ভুলে কিছু পানাহার করলে রোজা ভাঙবে না। হাদিসে এসেছে, ‘‘যে রোজাদার ভুলে পানাহার করলো, সে যেন তার রোজা পূর্ণ করে; কেননা আল্লাহই তাকে পানাহার করিয়েছেন।’’ [বুখারি, আস-সহিহ: ১৯৩৩; মুসলিম, আস-সহিহ: ১১৫৫]
(৬) শরীর বা মাথায় তেল ব্যবহার করলে রোজা ভাঙবে না। [আবদুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ: ৪/৩১৩]
(৭) রোজা অবস্থায় অজ্ঞান, বেহুঁশ বা অচেতন হলে রোজা ভাঙবে না। তাবিয়ি নাফে’ (রাহ.) বলেন, ‘(সাহাবি) আবদুল্লাহ ইবনু উমার (রা.) একবার নফল রোজা অবস্থায় বেহুঁশ হয়ে যান। কিন্তু এ কারণে তিনি রোজা ভঙ্গ করেননি।’ [বাইহাকি, আস-সুনানুল কুবরা: ৪/২৩৫]
(৮) রোজা অবস্থায় মিসওয়াক (কাঁচা বা পাকা ডাল যাই হোক) করলে রোজার কোন সমস্যা নেই। এমনকি ইফতারের পূর্বে মিসওয়াক করলেও অসুবিধা নেই। [বুখারি: ১/২৫৯; আবদুর রাযযাক, আল মুসান্নাফ: ৪/২০২]
[রামাদানে দিনের বেলায় টুথপেস্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকা উচিত। কারণ এর কিছু স্বাদ মুখে পাওয়া যায়, ফলে এটি মাকরুহ। তবে, কেউ গিলে না ফেললে রোজা ভাঙবে না]
(৯) নাইট্রোগ্লিসারিন-জাতীয় ইনহেলারে রোজা ভাঙবে না, তবে ভেনটোলিন ইনহেলারে রোজা ভেঙে যাবে। কারণ এর কিছু অংশ খাদ্যনালীতে প্রবেশ করে। [মাসিক আল কাউসার সূত্রে ‘রমযান মাসের উপহার’, মাওলানা হাবীবুর রহমান]
(১০) নাকে ড্রপ, স্প্রে ব্যবহারের পর তা যদি গলার ভেতরে চলে যায়, তবে রোজা ভেঙে যাবে। অবশ্য গলায় না গেলে বা স্বাদ অনুভূত না হলে রোজা ভাঙবে না। [মাজাল্লাতু মাজমা‘ইল ফিকহিল ইসলামি: ২/৪৫৪; মাসিক আলকাউসার সূত্রে ‘রমযান মাসের উপহার’]
(১১) খাবার ঠিকঠাক আছে কীনা তা বোঝার জন্য ঘ্রাণ নিলে রোজা ভাঙবে না। ইবনু উসাইমিন (রাহ.) বলেন, ‘খাবারের স্বাদ গ্রহণ করলে রোজা ভাঙবে না, যদি গিলে ফেলা না হয়।’ [রমযান মাসের ৩০ আসর, পৃষ্ঠা: ১৫৫]
তবে, বাধ্য না হলে এমনটি করা মাকরুহ। ইমাম ইবনু তাইমিয়্যাহ্ (রাহ.) বলেন, ‘প্রয়োজন ছাড়া খাবার চেখে দেখা মাকরুহ; তবে এতে রোজা ভঙ্গ হবে না।’ [ফাতাওয়া কুবরা: ৪/৪৭৪]
(১২) রোজা অবস্থায় নখ বা চুল কাটতে কোনো সমস্যা নেই। মেয়েরা হাতে-পায়ে মেহেদী দিলেও রোজার কোনো ক্ষতি হবে না। [শায়খ আহমাদ মুসা জিবরিলের রিসালাহ]
(১৩) সহবাস ছাড়া স্ত্রীর সাথে ঘনিষ্ঠ হলে রোজা ভাঙবে না। তবে বীর্যপাত হওয়া যাবে না। আয়িশা (রা.) বলেন, ‘রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রোজাদার অবস্থায় (স্ত্রীকে) চুমু খেতেন এবং আলিঙ্গন করতেন। তবে, নিজ আবেগ-উত্তেজনার উপর তাঁর নিয়ন্ত্রণ ছিলো তোমাদের সবার চেয়ে বেশি।’ [বুখারি, আস-সহিহ: ১৯২৭; মুসলিম, আস-সহিহ: ১৯০৬]
ইবনু উসাইমিন (রাহ.) বলেন, ‘কিছু লোক আছে, যারা নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না; তাদের দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায়। এমন ব্যক্তি ফরজ রোজা পালনকালে স্ত্রীকে চুম্বন করা, আলিঙ্গন করা ইত্যাদির মাধ্যমে ঘনিষ্ঠ হওয়া থেকে তাকে সাবধান থাকবে। আর যদি ব্যক্তি নিজের ব্যাপারে জানে যে, সে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে, তাহলে তার জন্য স্ত্রীকে চুম্বন করা ও জড়িয়ে ধরা জায়েয আছে; এমনকি ফরজ রোজার মধ্যেও।’
তবে, সাবধান! রোজা অবস্থায় দিনের বেলা উত্তেজনাবশত সহবাস করে বসলে কাজা ও কাফফারা উভয়টি ওয়াজিব হবে।
(১৪) রাতে সহবাস করতে কোনো অসুবিধা নেই। এমনকি সহবাসের পর গোসল না করে সাহরি খেয়ে ফজরের ওয়াক্ত হওয়ার পর গোসল করলেও সমস্যা নেই। আয়িশা (রা.) ও উম্মু সালামা (রা.) বর্ণনা করেন যে, (রাতে সহবাসের ফলে) অপবিত্র থাকা অবস্থায় রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ফজর হয়ে যেতো; এরপর তিনি গোসল করতেন ও রোজা রাখতেন। [বুখারি, আস-সহিহ: ১৯২৬; মুসলিম, আস-সহিহ: ১১০৯]
তবে, ফজরের সময়টি খুবই সংক্ষিপ্ত। তাই, কোনোভাবেই যেন ফজরের ওয়াক্ত কেটে না যায়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
(১৫) গরমের কারণে, শরীর ঠাণ্ডা করতে একের অধিকবার গোসল করতেও সমস্যা নেই। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে এই কাজটির প্রমাণ রয়েছে। [মালিক, আল-মুওয়াত্তা: ২/২৯৪; আবু দাউদ, আস-সুনান: ২৩৬৫; হাদিসটি সহিহ]
#আলোকিত_রামাদান

A Forgotten Suunah....Helps to improve body immunity ❤️
09/04/2021

A Forgotten Suunah....
Helps to improve body immunity ❤️

দীর্ঘদিন হাটু ব্যথা জন্য হিজামা নিচ্ছে।
07/04/2021

দীর্ঘদিন হাটু ব্যথা জন্য হিজামা নিচ্ছে।

হযরত আবু হুরাইরা (রা) আনহু রা থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, "যে কেউ ১৭, ১৯ বা ২১ দিনের (ইসল...
03/04/2021

হযরত আবু হুরাইরা (রা) আনহু রা থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, "যে কেউ ১৭, ১৯ বা ২১ দিনের (ইসলামী, চন্দ্র মাস) হিজামা (কাপিং) সঞ্চালন করে তারপর এটি প্রত্যেক রোগের জন্য একটি প্রতিকার।"
[আবু দাউদ]

আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত : রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,‍‍ "কেউ হিজামা করতে চাইলে সে যেন আরবী মাসের ১৭, ১৯, ২১ দিনকে নির্ধারিত করে। রক্তচাপের কারণে যেন তোমাদের কারো মৃত্যু না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখবে।" [সুনান ইব্নে মাজাহ : ৩৪৮৬]

★★ ৩১ মার্চ ও এপ্রিলের ২,৪তারিখে হিজামার সুন্নাহ ডেট★★

** হিজামা (CUPPING) করাতে যোগাযোগ করুন **

Hotline : 01756576908, 01846900852

দীর্ঘদিন পিঠে এবং কোমরে ব্যাথার জন্য হিজামা নিচ্ছে।
03/04/2021

দীর্ঘদিন পিঠে এবং কোমরে ব্যাথার জন্য হিজামা নিচ্ছে।

আজই যোগাযোগ করুন❤️❤️❤️
05/01/2021

আজই যোগাযোগ করুন❤️❤️❤️

Address

Feni, Chittagong
Feni

Telephone

+8801846900852

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shefa Hijama Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram