Uttoron Blood Donor's Club

Uttoron Blood Donor's Club এক লহ্ম রক্তদান আমাদের অঙ্গিকার

04/09/2024

আমার নতুন ফলোয়ারদের স্বাগত জানাই! আপনাদের ফলোয়ার হিসাবে পেয়ে আমি খুবই খুশি! Rohan Bhai, Mozayer Ali

🔴 জন্মনিয়ন্ত্রন পিল/বড়ি খাওয়ার অপকারিতা ⛔🎯বেশির ভাগ মেয়েই জন্মনিয়ন্ত্রন পিল খায়। জন্মনিয়ন্ত্রনের জন্য পিল খাওয়া মেয়েদের ...
31/07/2022

🔴 জন্মনিয়ন্ত্রন পিল/বড়ি খাওয়ার অপকারিতা ⛔

🎯বেশির ভাগ মেয়েই জন্মনিয়ন্ত্রন পিল খায়।
জন্মনিয়ন্ত্রনের জন্য পিল খাওয়া মেয়েদের কাছে
একটি সাধারন ব্যাপার, তাছাড়া মাসিক ঠিক করার
জন্য ও অনেক সময় মেয়েরা পিল খায়। কিন্তু এই
পিল সম্পর্কে মানুষের ধারণা খুব কম। একজন
মেয়ের জন্য পিল কখনোই ভাল কিছু না বরং
একটা মেয়ের জীবনকে ধিরে ধিরে শেষ করতে
এই পিলই যথেষ্ট।

কি কি সমস্যা হতে পারে পিল খেলেঃ

১) হার্ট হ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ৩৫ বছরের
বেশি মহিলাদের কখনোই পিল খাওয়া উচিত না
কারণ এতে হার্ট এট্যাক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

২) পিলে লেভেনোগ্যাস্ট্রেল ও ৩০ মিলিগ্রাম ইস্ট্রোজেন থাকে, যেসব মেয়েদের মাইগ্রেন থাকে তারা যদি পিল
কন্টিনিউ করে তাহলে তাঁদের স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেশি
থাকে।

৩) উচ্চ রক্তচাপের একটি উল্লেখযোগ্য কারণ হল
পিল সেবন।

৪) যারা বেশি পিল খায় তাদের ভেনাস
থ্রোম্বোএম্বলিসম নামক রোগ হওয়ার
সম্ভাবনা বেশি থাকে।

৫) বেশি মাথা ব্যথা হয়।

৬) হতাশার একটি কারণ ও হল অতিরিক্ত
পিল খাওয়া।

৭) খিটখিটে মেজাজ ও দেখা যায় পিল খাওয়ার
কারণে।

৮) বমি বমি ভাব এবং বমি হয়।

৯) ব্রেস্টে অনেক ব্যথা হয়।

১০) সাদা স্রাব হয়।

১১) জরায়ু সিস্ট ও জরায়ু টিউমারও হতে পারে।

১২) স্তন ও জরায়ুর বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।

১৩) পিল খাওয়ার কারণে ওজন বেড়ে যায়।

১৪) ১ বছরের বেশি পিল খেলে তাদের গ্লুকোমা হয়।

১৫) দীর্ঘদিন পিল খেলে ধীরে ধীরে একটি মেয়ে
জটিল রোগের দিকে ধাবিত হয়।

⭕সুতরাং যত কম পিল খাওয়া যায় একটা মেয়ের
জন্য তা ততই মঙ্গলজনক। নিয়মিত না খেয়ে কিছু
দিন গ্যাপ(দুই তিন মাস) রেখে রেখে খেতে পারেন।
তবে না খাওয়াটাই উত্তম।

হাল ছেড় না। চেষ্টা চালিয়ে যাও। মানুষ পারে না এমন কিছুই নেই। শুধু দরকার সাহস, মনোবল এবং দৃঢ় সংকল্প। সাথে সততা। বিশাল শরি...
22/05/2022

হাল ছেড় না। চেষ্টা চালিয়ে যাও। মানুষ পারে না এমন কিছুই নেই। শুধু দরকার সাহস, মনোবল এবং দৃঢ় সংকল্প। সাথে সততা।

বিশাল শরির আর মগজ ভর্তি মাথার দরকার নেই, শুধু কলুষমুক্ত অন্তর ভরা সাহস আর শক্ত মেরুদণ্ড হলেই চলবে।

তোমার সততা সাহস আর শক্ত মেরুদণ্ডকে অনেকেই "বিকৃত মস্তিষ্ক" বলবে। বলতে দাও......

আমাদের এমন অনেক বিকৃত মস্তিষ্কের এমন মানুষ দরকার। অনেক... অনেক দরকার।

অনেক কাজ অসম্ভব এবং ভুল মনে হতে পারে। কিন্তু তবুও শুরু কর, চুল পরিমাণ সফলতা আসতেও পারে।

স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন "উত্তরণ" মৌসুমি ফল বিতরণ করলো এতিমখানায়  ফেনীর অন্যতম স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন উত্তরণ মৌসুমি ফল বিতরণ করেছে...
27/06/2021

স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন "উত্তরণ" মৌসুমি ফল বিতরণ করলো এতিমখানায়

ফেনীর অন্যতম স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন উত্তরণ মৌসুমি ফল বিতরণ করেছে এতিমখানায়। ২৭ জুন ( রবিবার) বিকেলে চৌদ্দগ্রমের আলকরা এতিম খানায় পবিত্র কুরআন শেখার জন্য আগত আবাসিক ছাত্র, আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল সমাজের অসহায় পিতামাতাহীন ৬০ জন শিশুদের নিকট আম, পেয়ারা, লটকন, আপেল মালটাসহ অন্যান্য ফল বিতরণ করে। মৌসুমি ফল বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন উত্তরণের উপদেষ্টা ইকবাল হোসেন ভুঞা,সহ-সভাপতি মোজাম্মেল হক হাছান,অর্থ সম্পাদক মিরাজ,সদস্য অপি,মেহেদী হাসান, রাহাদ প্রমুখ।

ফেনীর পরশুরাম স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কুঁড়েঘর ফাউন্ডেশন এর ৪র্থ বর্ষপূতি ও ৫ম বর্ষে পদার্পন অনুষ্ঠানে সামাজিক ও মানবিক কাজে ব...
13/06/2021

ফেনীর পরশুরাম স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কুঁড়েঘর ফাউন্ডেশন এর ৪র্থ বর্ষপূতি ও ৫ম বর্ষে পদার্পন অনুষ্ঠানে সামাজিক ও মানবিক কাজে বিশেষ অবদান রাখায়
উত্তরণ ব্লাড ডোনা’স ক্লাব এর প্রতিনিধি Mozammel hoq hasan ও Abdur Rahman Munna সাথে সংগঠন শুভেচ্ছা বিনিময় ও সংগঠন সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয় 🥰✌️
এমন একটি স্বেচ্ছায়সেবক মিলন মেলা আয়োজন করা জন্য
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কুঁড়েঘর ফাউন্ডেশন কে উত্তরণ ব্লাড ডোনা’স ক্লাব (UBDC) পক্ষ জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিন্দন,আপনাদের এই পথচলা শুভ হোক নিরন্তর ভালোবাসা রইলো 🥀🥰

জন্ম_নিবন্ধনজন্ম নিবন্ধন করার জন্য আমাদের ইউপি সদস্যের পেছনে ঘুরতে ঘুরতে পায়ের সেন্ডেল ক্ষয়হয়।এখন আর ওনাদের পেছনে ঘুরতে ...
07/06/2021

জন্ম_নিবন্ধন
জন্ম নিবন্ধন করার জন্য আমাদের ইউপি সদস্যের পেছনে ঘুরতে ঘুরতে পায়ের সেন্ডেল ক্ষয়হয়।
এখন আর ওনাদের পেছনে ঘুরতে হবে না, দেশে এখন ডিজিটাল ইউ‌নিয়ন সেন্টার, অনলাইন সার্ভিস, চালু করা হয়েছে।

দোকানে বা নিজ মোবাইলে ঘরে বসে আপনি আপনার
নিজের বা শিশুর জন্ম নিবন্ধন করতে পারবেন। আর নয় ঘুরাঘুরি সেবা পাবে নিজ পরিবার✌️, নিচের লিংক গুলোতে ক্লিক করুন, আপনার প্রয়োজনিয় সেবা নিন,

★নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন
http://bdris.gov.bd/br/application,

★জন্ম নিবন্ধন তথ্য সংশোধন আবেদন
http://bdris.gov.bd/br/correction,

★জন্ম নিবন্ধন তথ্য অনুসন্ধান
http://bdris.gov.bd/br/search](http://bdris.gov.bd/br/search...

★জন্ম নিবন্ধন আবেদনের বর্তমান অবস্থা
http://bdris.gov.bd/br/application/status,

★জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্র প্রিন্ট
http://bdris.gov.bd/application/print,

★জন্ম নিবন্ধন সনদ পুনঃ মুদ্রন
http://bdris.gov.bd/br/reprint

I respect you❤️🖤তারা Period এর মধ্যেও পড়াশোনা করে!!🖤তারা Period এর মধ্যেও স্কুল-কলেজে যায়!!🖤তারা Period এর মধ্যেও রান্...
24/04/2021

I respect you❤️

🖤তারা Period এর মধ্যেও পড়াশোনা করে!!
🖤তারা Period এর মধ্যেও স্কুল-কলেজে যায়!!
🖤তারা Period এর মধ্যেও রান্না করে!!
🖤তারা Period এর মধ্যেও কাজ করে!!
🖤তারা Period এর মধ্যেও বাচ্চাকে স্কুলের জন্য রেডি করে!!
🖤তারা Period এর মধ্যেও জামাকাপড় ধুয়ে দেয়!!
🖤তারা Period এর মধ্যেও সংসারের সমস্ত দায়িত্ব সামলায়!!
🖤ব্যাপক যন্ত্রণাও যাদেরকে দমিয়ে দিতে পারে না!!

তোমার মত দু-চারজন পুরুষ তাকে সম্মান না করলেও তার কিছু আসে যায় না কারণ, সে নিজের সম্মান নিজেই অর্জন করে নিতে পারে।

Respect women♥
Respect every mother♥

28/12/2020

দুইটা বিষয় যা অনেকেই ভুল করেঃ

১) অনেকেই ধরে নিন এই যে - মহিলারা প্রিওয়ড চলাকালীন শুধু রক্তদান করা যাবে না। এরপর দেয়া যাবে৷ এই ধারণাটা ভুল। প্রিওয়ড চলাকালীন এবং প্রিওয়ড কমপ্লিট হবার ৭ দিনের মধ্যে কখনো রক্তদান করা যাবে না। প্রিওয়ড চলাকালীন ( ৫-৭ দিন ) + প্রিওয়ড কমপ্লিট হবার ৭ দিন পর্যন্ত মহিলারা রক্তদান করতে পারবেন না৷ এরপর রক্তদান করা যাবে৷

২) অনেকে এটাও ধরে নেন যে - এন্টিবায়োটিক ঔষুধের কোর্স কমপ্লিট হলেই রক্তদান করা যাবে৷ এই ধারণাটাও ভুল। এন্টিবায়োটিক কোর্স চলাকালীন + কমপ্লিট হবার ১৫ দিনের মধ্যে রক্তদান করা যাবে না। এরপর রক্তদান করা যাবে৷

---

স্বেচ্ছায় রক্তদানে একটি মানুষের উপকার হয় ঠিকই ; কিন্তুু কখনোই উচিত নয়! নিজের ক্ষতি করে / অন্যের ক্ষতি করে রক্তদান করা৷ নিয়ম মেনে অাসুন এগিয়ে স্বেচ্ছায় রক্তদানে ; অাপনার দানকৃত একব্যাগ রক্তে অানন্দ ফোঁটুক একটি পরিবারের মুখে 😍
সচেতনতায়ঃ- উত্তরণ ব্লাড ডোনার'স ক্লাব

 #সবাইকে_পড়ার_অনুরোধ_রইলো 👈😥😥আচ্ছা আপুরা সেলাই এর জায়গা চুলকায় কেন?  আপনাকে সিজারের সময় মেরুদণ্ডে যে ইনজেকশন দেওয়া হয় সে...
18/08/2020

#সবাইকে_পড়ার_অনুরোধ_রইলো 👈😥😥

আচ্ছা আপুরা সেলাই এর জায়গা চুলকায় কেন? আপনাকে সিজারের সময় মেরুদণ্ডে যে ইনজেকশন দেওয়া হয় সেই ইনজেকশনটা কে পুশ করেছিল মহিলা ডাক্তার নাকি পুরুষ ডাক্তার?
এই ইনজেকশনটায় পরবর্তীতে কি কি ক্ষতি হয় জানেন??

বর্তমানে সিজারের শতভাগ কাজ কি মহিলা ডাক্তাররাই করেন? নাকি কিছু কাজে পুরুষ ডাক্তারের সাহায্য নিতে হয়?

পৃথিবীতে কোনো প্রাণীর সিজার লাগে না, মানুষের কেন লাগে?

মানুষের সিজার লাগার কারণহলো, শশুর ফোন দিয়ে বলবে আমার মেয়ের কিছু হলে জামাই তোমাকে ছাড়বো না, শাশুড়ি বলে আমার মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করুন টাকা যা লাগে আমি দিবো। আর শালা শালি তো আছেই। তার পর ডাক্তারের কথা বললে তো আইডি আজই নষ্ট হবে।

হাসপাতালে গর্ভবতীকে নেবার পরে, ডাক্তার দেখা মাত্র চেক-আপ করে... এই ৩ টি ডায়লগের যেকোনো একটি দিয়ে থাকেন।
১. বাচ্চা পানিশূন্যতায় আছে।
২. বাচ্চা পেটের ভিতরে পায়খানা করে দিয়েছে।
৩. বাচ্চার পজিশন উল্টা।
এই কথাগুলোর যেকোনো একটা শোনার পর গর্ভবতীর এবং তার পরিবারের লোকে অবস্থা কি হতে পারে অনুমান করা কষ্টসাধ্য নয়।

বাংলাদেশের সমস্ত প্রাইভেট হাসপাতালের গত ৫ বছরের ডেলিভারি রিপোর্ট দেখলে, দেখা যাবে প্রায় ৯০% সন্তান সিজারে ডেলিভারি করানো হয়েছে।

,,100 মহিলা ডাক্তার এর মধ্যে একজন মহিলা ডাক্তার সিজার ডেলিভারি হয়েছে এমন খুঁজে পাওয়া খুব কষ্টকর ,, আর সাধারণ মানুষ হসপিটালে যাওয়া মাত্রই সিজার সিজার সিজার,, সিজারে এতো টাকা বিল আসে কেন, যাচাই করার কোন উপায় কি আছে আমাদের দেশে। সিজারের সময় যে এক কার্টুন ঔষধ ও,টি,তে নেওয়া হয়, তা কি সব লাগে? বাকি ঔষধ কোথায়?

সিজার ডেলিভারির জন্য, আমাদের দেশের মায়েরা অর্ধপঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। এটাকে বন্ধ করুন।মা’কে বাঁচান, বাচ্চাকে বাঁচান।

তবে আমি মনে করি, কিছু কিছু ডাক্তার নিজের স্বার্থের জন্য হয়ত সিজার করতে বলেন। কিন্তু সব ডাক্তার নয়।

এখন সিজারের সংখ্যা কেন বেড়ে গেছে তার কারণটা আমার কাছে মনে হয় ব্যাপারটার উৎপত্তি আমাদের জন্ম থেকে। আপনি আপনার দাদা দাদী / নানা নানীর দিকে তাকান । উনারা দেখবেন , বুড়ো বয়সেও কত শক্তিশালী। আমাদের দাদা নানারা দেখবেন , ৭০ বছর বয়সেও অনেক দূর হেটে হেটে নামাজ পরতে যাচ্ছে , চা খেতে যাচ্ছে। আমার দাদা ৮০+ বয়স হওয়ার পরেও চশমা ছাড়া পেপার পরত । এবার আমাদের বাবা মায়ের দিকে তাকান। কিছু পরিবর্তন পাচ্ছেন ? উনাদের কোমর ব্যাথা , হাটু ব্যাথা , হাড় ক্ষয় হয়ে যাওয়া ধরনের অসুখ দেখতে পাচ্ছেন ?

এবার নিজের দিকে আর নিজের মায়ের দিকে তাকান। আপনার কি মনে হয় যে , আপনার এখন যতটা কর্মক্ষম , আপনি তার বয়সে এতটা থাকতে পারবেন ? এইবার বলুন , পার্থক্য বুঝতে পারছেন ?

আমরা দিনে দিনে অসুস্থ পরিবেশে বড় হয়ে উঠছি । আবার আমাদের শারীরিক পরিশ্রম দিনে দিনে কমে যাচ্ছে । খাবারে ভেজাল , বিষ । বাতাস দূষিত । দিনকে দিন জেনারেশন আগে যাচ্ছে আর তাদের শারীরিক কার্যক্ষম কমে যাচ্ছে। সবচেয়ে কঠিন বাস্তবতা কি জানেন??

বর্তমান বাংলাদেশে বেশী সংখ্যক "মা” দের পেট কেটে সিজার করে বাচ্চা বের করা হচ্ছে, এতে অনেক "মা" মারা যাচ্ছে। অথচ আমাদের দাদী-নানিরা ১০/১২ টা করে বাচ্চা জন্ম দিয়েছে, আল্লাহর রহমতে তেমন সমস্যা হয়নি। আলহামদুলিল্লাহ.....
,
"হয়তো কেউ বলবেন "অল্প বয়সে বিয়ে হওয়ার কারণে বর্তমানে "সিজার" করতে হয়, আমি বলব আপনার ধারণা ভুল। তাই যদি হয় তাহলে তো আমাদের দাদি-নানিদের বিয়ে হয়েছে মাত্র ১১/১২ বছর বয়সে, কই তাদের তো কিছু হয়নি…!!
(দুঃখিত আমি তর্ক করতে চাচ্ছি না)
~ একটা সিজার মানে একটা মায়ের জীবন শেষ,,!!

- সিজার মানে একটা মায়ের মৃত্যুর আজ পর্যন্ত প্রতিবন্ধী হয়ে বেঁচে থাকা,!
পার্থক্য টা খেয়াল করেন,, যাদের নরমালে বেবি ডেলিভারি হয় তাদের নাড়ী ছেঁড়া ধন হয়,,,, আর যাদের সিজার হয় তাদের হয়তো নারী ছেড়া হয়না,, কিন্তুু নাড়ী কাটা ধন হয়,,!!

অনেকের ভাবনা সিজার কি,,? যাস্ট পেট কাঁটা হয়,, জ্বি না শুধু পেট নয় সাথে সাতটা পর্দা কেটে বেবিটা কে দুনিয়াতে আনতে হয়,,!

হয়তোবা সিজার করানোর সময় এ্যানেসথেসিয়ার এর জন্য বুঝা যায়না পেট কাটাটা,,! খেয়াল করে দেখবেন আধাঘণ্টার মধ্যে তিনটা স্যালাইন শেষ হয়,,!

কিন্তুু মোটা সিরিন্জ দিয়ে মেরুদণ্ডে দেয়া ইনজেকশন টা প্রতিটা সিজারিয়ান মা কে সারাজীবন কষ্ট দেয়,!

মা গুলোর কখনো কখনো শরীরের বিভিন্ন জায়গা অবস হয়ে থাকে,, বসা থেকে উঠতে পারেনা,, সংসারের যাবতীয় কাজ করতে ওনাদের অনেক কষ্ট হয়,,! তবুও করতে হয়,,! কারন, ওনারা নারী জাতী,,!!

বিশ্বাস করেন,, যখন অবসের মেয়াদ টা চলে যায়,, তখন প্রতিটা মা গলা ছুলা মূরগীর মতো ছটফট করতে থাকে,, ২৪ ঘন্টা এক টানা সিজারিয়ান মায়ের শরীরে স্যালাইন চলে,,! শরীরের ও কাটা জায়গার ব্যাথার জন্য ক্যানোনিকাল স্যালাইন চলে টানা ২৪/৩২ ঘন্টা,,!! টানা ২ দিন শরীরে খিচুনি ও মাথা বাড়ি হয়ে বিছানায় পরে থাকতে হয় প্রতিটা মায়ের,,!!

যদি কোনো প্রতিষ্ঠান সিজারের প্রয়োজন নেই,, তাও ব্যবসার জন্য কোনো মা কে সিজার করায়,, তাহলে আল্লাহর কাছে তাদের কঠিন জবাবদিকরতে হবে,,!!

যত সম্বভ সিজার কে না বলুন,,!!
তথ্য টা একটু পড়ুন,
করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে সিজারের হার কমেছে। মায়ের মৃত্যুর হারও কমেছে, নরমালে জন্ম নিচ্ছে সুস্থ সবল শিশু।
করোনায় লকডাউনে দেশে ১ লাখ ৭৫ হাজার শিশুর জন্ম হয়েছে, এর মধ্যে মাত্র ৪ শতাংশ শিশুর জন্ম হয়েছে সিজার করে। বাকি ৯৬ শতাংশ শিশুর জন্ম হয়েছে নরমালে।

প্রিয় "মা" বাবা আমার হৃদয় নিংড়ানো সম্মান দিয়ে আপনাদের কিছু কথা বলতে চাই খারাপ লাগতে পারে, ক্ষমা করবেন। "প্রত্যেক বালা-মুসিবত আল্লাহর পরিক্ষা স্বরুপ এটা সবাইকে মানতে হবে। তবে সিজারের জন্যে ও বাচ্চা বড় হয়ে D J মার্কা হওয়ার পিছনে বেশির ভাগ আপনারাই দায়ী!

গবেষণায় দেখা গেছে, সিজারের বাচ্চাদের ভবিষ্যতে রোগ-বালাই বেশি হয়।
আগের গর্ভবতী মায়েরা গর্ভাবস্থায় আল্লাহর উপর ভরসা করতো।
আর বর্তমান আপনার ভরসা ডাক্তারের উপর। দুই তিন মাস যেতে না যেতেই স্বামীকে বলেন, আমারে চেক-আপ করান, বাচ্চা মনে হয় উল্টা হয়ে আছে। ক্লিনিকে গেলে "কিছু কসাই ডাক্তার" আপনাকে ভয় দেখায়। ফলে আপনি মানুষিক ও শারীরিক ভাবে দুর্বল হয়ে পরেন।
আগের গর্ভবতী মায়েরা গর্ভাবস্থায় পবিত্র কোরান পড়তো, নামাজ পড়তো, ঘরে বসে আল্লাহর জিকির-আজগার করতো।
আর আপনি বর্তমানে ঘরে বসে ২৪ঘন্টা ডিস লাইনের জিকির করেন। (কিছু মা)

আগের গর্ভবতী মায়েরা গর্ভাবস্থায় সব ধরনের সাংসারিক কাজ করতো, এমনকি গর্ভাবস্থায় ঢেঁকিতেও ধান বানতো। (আবার এটা ভাইবেন না এগুলো আমি করতে বলতেছি)
আর আপনি বর্তমানে ফুলের বিছানা থেকে উঠতে চান না।

আগের গর্ভবতী "মা" দের চেহারা, পেট, পিঠ সহজে কোনো পরপুরুষ দেখতে পাইনি।
আর বর্তমান আপনার পেট পিঠ গঠনে সবার নজর লাগে, বেপর্দাই চলাফেরা করেন।
আপনার নিয়ত ঠিক নাই, আপনার সমস্যা তো হবেই,।

মেয়েদের শরীরের কিছু কিছু অংশ আছে যা নাকি স্বামী ব্যতিত অন্য কাউকে এমনকি নিজের গর্ভধারিনী মা-কেও দেখানো জায়েজ নাই। সে অঙ্গ আজ পরপুরুষ দেখতেছে। হায় আফসোস ‼

তাই আমার বোনদেরকে বলবো, ডিজিটাল পর্দা বাদ দিয়ে শরহী পর্দা করুন। বাচ্চা যাতে নরমাল ভাবে দুনিয়াতে আসে, এই জন্য বেশি বেশি আমল করতে থাকুন। আর দোয়া করতে থাকুন।

সচেতনতায়ঃ- Uttoron Blood Donor's Club : উত্তরণ ব্লাড ডোনার'স ক্লাব (UBDC)

01/08/2020

পশু কোরবানীর পর আপনার চারপাশ পরিষ্কার রাখা আপনারই দায়িত্ব!

জনসচেতনতায়:- Uttoron Blood Donor's Club : উত্তরণ ব্লাড ডোনার'স ক্লাব (UBDC)

25/07/2020

বিয়েতে খেতে বসেছি। খাবার সামনে আসতেই মনে পড়লো গিফট এনেছি ৬০০/-, রিকশা ভাড়া দিয়েছি ৬০/-। সবমিলিয়ে এই বিয়েতে খরচ করেছি ৬৬০/-। সুতরাং এই খরচ খাওয়ার টেবিলেই তুলতে হবে। এহেন চিন্তা থেকেই ২০দিনের অভুক্তের মতো সব আইটেম প্লেটে নিলাম। খাওয়া শেষে দেখলাম প্লেটের ৬০ ভাগ খাবারই খেতে পারি নাই। এরপরেও আমার কোন আফসোস নাই, কারণ খরচের পয়সা তো উসুল করতে পেরেছি!

এমনটা ভেবে হাসিমুখে বিজয়ীর বেশে যখন খাবার টেবিল ছেড়ে আসছি, তখন পেছনে অপচয় করে আসছি একজন পিতার বহু বছরের শ্রমে তিল তিল করে জমানো টাকায় মেয়ের বিয়ে উপলক্ষে আয়োজন করা খাবার। এখানে যখন আমি বিজয়ীর হাসি হাসছি, তখন হয়তো সেই পিতা হিসাব করছেন, দুঃশ্চিন্তা করছেন এই খাবার আয়োজন করতে গিয়ে হওয়া দেনা নিয়ে। যে মূহুর্তে আমি অপচয় করে সগৌরবে অট্টহাসি দিচ্ছি, সে মূহুর্তেই হয়তো বিশ্বের নানান প্রান্তে খাবারের অভাবে বুকফাটা আর্তনাদ করছে আমারই মতো রক্তমাংসের কোন অসহায় মানুষ।

সো, সামর্থ্য থাকলে গিফট দিবেন, না থাকলে দিবেন না। কিন্তু গিফটের পয়সা উসুলের অজুহাতে বিয়ে বাড়িতে খাবার অপচয় করবেন না প্লিজ!

Address

Feni

Telephone

01845117876

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Uttoron Blood Donor's Club posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Uttoron Blood Donor's Club:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category