Sheba Homoeo Clinic সেবা হোমিও ক্লিনিক

  • Home
  • Bangladesh
  • Feni
  • Sheba Homoeo Clinic সেবা হোমিও ক্লিনিক

Sheba Homoeo Clinic সেবা হোমিও ক্লিনিক Dr. Sarwar Alam, BHMS (Dhaka University),
Homoeopathic Medicine Consultant.

27/11/2025

চিকিৎসা বিজ্ঞানের মূল কথা, পর্ব - ৩
ডা. ছরওয়ার আলম

হোমিওপাথিক চিকিৎসার বৈশিষ্ট্যঃ
১. প্রত্যেক রোগীর স্বাতন্ত্রতা নির্ধারণ ব্যতীত কোন চিকিৎসা হোমিওপাথি গণ্য হইতে পারে না।
২. শরীরের একাংশ আক্রান্ত হইলে অপরাংশেও কষ্ট অনুভব হয়।
৩. হোমিওপাথি আবিষ্কারের পূর্বের সদৃশক্রিয়া বিশিষ্ট ঔষধসমূহ যথাযথ নিয়মের অনুসরণ না করায় তা বাতিল বলে গণ্য।
৪. প্রাচীনপন্থীদের সাধারণ ধারণায় সদৃশ ঔষধ নির্বাচন ক্ষুদ্রমাত্রায় ঔষধ প্রয়োগ সম্ভব নয়।
৫. হোমিওপাথিতে অভিজ্ঞতার, সুনির্দিষ্ট আখ্যা দেয়ার কোন সুযোগ নাই। ঔষধের ক্রিয়া পদ্ধতির ব্যাখ্যা দেয়া চলে না।

বিস্তারিতঃ
টীকাঃ ২ : সাধারণ প্রকৃতি অনুসারে রোগের চিকিৎসাকারী, নিজেকে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক বলিয়া দাবীর ভাণ করিলেও, বস্তুত তিনি সাধারণ শ্রেণীভুক্ত একজন অ্যালোপ্যাথ ছাড়া আর কিছু নহেন। কারণ সূক্ষ্মভাবে স্বাতন্ত্র্য নির্ধারণ ব্যতীত, হোমিওপ্যাথির কল্পনাই করা যায় না।
(সূত্র:অর্গানন অব মেডিসিন, সূচনা, প্যারা ৫ টীকা ২, লেখক - স্যামুয়েল হানেমান, প্রকাশকাল - ১৮১০ খ্রি.)

৬. উদাহরণস্বরূপ - শরীরের একাংশে আক্ষেপ বা পক্ষাঘাত আছে অনুভব হইলেও, অপরাংশে প্রদাহ দৃশ্যত বিদ্যমান - অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়। কিংবা অপরপক্ষে প্রত্যেক কল্পিত সাধারণ রোগপ্রকৃতির জন্য, কিভাবে যথাযথ ঔষধ নিরূপণ করা যায়? রোগজ উত্তেজনার সদৃশধর্মী ৩ ক্রিয়াবিশিষ্ট বিশেষ রোগে, নির্বাচিত ঔষধই একমাত্র ফলপ্রদ। অথচ প্রাচীনপন্থী চিকিৎসকগণ কর্তৃক, অধিকতর অনিষ্টকর বিধায় উক্ত ঔষধ, বাতিলকৃত ও নিষিদ্ধ ৪ ঘোষিত হইয়াছে। কারণ, পর্যবেক্ষণে দেখা গিয়াছে যে, রোগের সদৃশধর্মী উত্তেজনাগ্রাহীতা অত্যধিক বৃদ্ধি পাইবার ফলে, ঔষধ অধিকমাত্রায় ব্যবহারে জীবনের পক্ষে মারাত্মক ফলপ্রদান করে। প্রাচীনপন্থীগণ ক্ষুদ্রতর বা ক্ষুদ্রতম মাত্রার কথা, স্বপ্নেও ভাবিতে পারেন নাই। অতএব সোজাপথে (সর্বাপেক্ষা স্বাভাবিক) সদৃশবিধান মতে বিশিষ্ট ঔষধ প্রয়োগে, আরোগ্য বিধানের কোন চেষ্টাই করা হয় নাই। অধিকাংশ ঔষধের ক্রিয়া তখনও অপরিজ্ঞাত ছিল বলিয়া, উহা সম্ভবপরও ছিল না। আর জানা থাকিলেও তদানীন্তন সাধারণ ধারণানুযায়ী, যথার্থ ঔষধ নির্বাচন অসম্ভব হইত।
টীকাঃ ৩ : হোমিওপ্যাথি নামে এখন পরিচিত।
টীকাঃ ৪ : "অভিজ্ঞতার ফলে হোমিওপ্যাথি মতে ক্রিয়াশীল আরোগ্যকারী ক্ষমতাসম্পন্ন, অথচ ক্রিয়া পদ্ধতি ব্যাখ্যা করা চলে না, এমন ঔষধকে - স্পেসিফিক (বিশেষভাবে নির্দিষ্ট ঔষধ) আখ্যা দিয়া, উক্ত অসুবিধা পরিহার করা হইত। বস্তুতঃ ঐ নিরর্থক শব্দ ব্যবহার দ্বারা, অধিকতর অনুসন্ধান রোধ করা হইত। তথাপি সদৃশ তেজষ্ক্রিয় ঔষধ, স্পেসিফিক (হোমিওপ্যাথিক) ঔষধসমূহ ক্ষতিকর প্রভাব উৎপাদন করে বলিয়া, অনেক আগেই তাহা নিষিদ্ধ ঘোষিত হইয়াছিল।" Ran, on the value of the Homoeopathic Method of Treatment, Heidelberg,1824, p.p 101. 102.
(সূত্র:অর্গানন অব মেডিসিন, সূচনা, প্যারা ৬ লেখক - স্যামুয়েল হানেমান, প্রকাশকাল - ১৮১০ খ্রি.)

সংকলনেঃ
ডা. ছরওয়ার আলম
বিএইচ.এম.এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন কনসালটেন্ট
মোবাইল: 01911-213072, 01868789804

চেম্বার:
সেবা হোমিও ক্লিনিক
সমবায় সুপার মার্কেট কমপ্লেক্স - ৩
শহীদ শহীদুল্লাহ কায়সার সড়ক
ফেনী সদর, ফেনী।

22/11/2025

হোমিওপ্যাথিতে যৌনরোগ অপেক্ষাকৃত কম সময়ে, কম কষ্টে ও স্থায়ীভাবে আরোগ্য হয়। বিস্তারিত -১ম কমেন্ট

20/11/2025

চিকিৎসা বিজ্ঞানের মূল কথা পর্ব- ২
ডা. ছরওয়ার আলম

প্রাচীনপন্থীদের চিকিৎসা কৌশলসমূহ:
১. চিকিৎসাবিজ্ঞানের সকল শাখার প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ত্রুটিগুলি নিয়ে কথা বলব।
২. অনুমান নির্ভর চিকিৎসার প্রচার আমার উদ্দেশ্য নয়।
৩. প্রাচীন ও প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়েই আমি আলোচনা করবো।

৪. প্রাচীনপন্থীরা তাঁহাদের চিকিৎসাপদ্ধতিই একমাত্র যুক্তিসংগত বলিয়া মনে করেন।
৫. প্রাচীনপন্থীরা মনে করেন, রোগের কারণ নির্ণয় ও উহা দূরীকরণে শুধু তাঁহারাই নিয়োজিত।
৬. প্রাচীনপন্থীদের 'কারণ দূর কর' ঘোষণা অন্তঃসার শূন্য।
৭. রোগের কারণ আবিষ্কার প্রাচীনপন্থীদের পক্ষে অসম্ভব।
৮. অধিকাংশ রোগের উৎপত্তি উৎস, এবং চরিত্র অদৃশ্য প্রকৃতির।
৯. রোগের কারণ অস্পষ্ট হওয়ায় প্রাচীনপন্থীরা প্রথমত কল্পনার আশ্রয় নেন।
১০. প্রাচীনপন্থীরা মৃত মানুষের প্যাথলজিক্যাল বৈশিষ্ট্যের সাথে জীবিত মানুষের প্যাথলজিক্যাল বৈশিষ্ট্যের তুলনা করে রোগের কাল্পনিক প্রতিচ্ছবি তৈরী করেন।
১১. ধারণামূলক কারণকে প্রাচীনপন্থীরা রোগ বলিয়া মনে করেন।
১২. কোন বস্তু বা ঘটনার কারণ, সেই বস্তু বা ঘটনা হইতে পারে না।
১৩. কারণকে রোগ মনে করিয়া অজ্ঞাত মিশ্রণ ঔষধ প্রয়োগে চিকিৎসা দেয়া এক ধরণের প্রতারণা।
১৪. রোগের মূল-কারণ নির্ণয় করে চিকিৎসা করিলে প্রাচীনপন্থীদের সঠিক হইতো।
১৫. রোগের মূল কারণ চিহ্নিত করিয়া চিকিৎসা করিলে প্রাচীনপন্থীরা সফলতা পাইতেন।
১৬. স্থায়ী রোগসমূহের প্রকৃত কারণ চিহ্নিত করে চিকিৎসা করিতে পারিলে তা হইতো প্রাচীনপন্থীদের গৌরবের বিষয়।
১৭. স্থায়ী রোগের প্রকৃত কারণ জানা না থাকায় হাজার হাজার বছর ধরে লক্ষ লক্ষ রোগীর চিকিৎসায় প্রাচীনপন্থীরা অকৃতকার্য হন।
১৮. প্রাচীনপন্থীরা রোগের মূল কারণ চিহ্নিত করে সঠিক চিকিৎসা করেন বলিয়া মিথ্যা গর্ব করেন।

১৯. রোগের মূলকারণ, 'সোরা' সম্পর্কে জ্ঞানের অভাবে তাঁহারা স্থায়ীরোগের চিকিৎসার নামে চরম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন।

২০. রোগের ফলকে প্রাচীনপন্থীরা রোগের কারণ মনে করেন।
২১. প্রাচীনপন্থীরা প্যাথলজিক্যাল পরিবর্তণকে রোগের যৌক্তিক কারণ মনে করিলেও প্রকৃত রোগনির্ণয় ক্ষেত্রে তাহা কাজে আসে না।
২২. আরোগ্যকারী নির্দেশকের অনুসন্ধানের তুলনায় জাঁকজমক বেশি হওয়ায় প্রাচীনপন্থী চিকিৎসকেরা জ্ঞানী হইলেও প্রায়ই বিপদগামী হন।

বিস্তারিত:
১. চিকিৎসাশাস্ত্র বিষয়ক বিজ্ঞানসমূহ, প্রাকৃতিক, রসায়ন, বিভিন্ন শাখা সম্বলিত প্রাকৃতিক ইতিহাস, বিশেষত মানুষ সম্পর্কিত নরতত্ত্ব (এন্থ্রোপোলজী) , শারীরবৃত্তি (ফিজিওলজি) এবং শরীর সংস্থানবিদ্যা (এনাটমি) প্রভৃতি জ্ঞানবিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা, যে সকল চিকিৎসকের অবদানে সমৃদ্ধ, উহার প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন না করিয়া, আরোগ্যকলা ও রোগক্ষেত্রে, ত্রুটিযুক্ত চিকিৎসার ব্যবহারিক দিক সম্পর্কে, আমি আমার বক্তব্য সীমাবদ্ধ রাখিব। ব্যবস্থাপনা পুস্তক দৃষ্টে, গৎবাঁধা নিয়মে রোগগ্রস্ত মূল্যবান মানবজীবনের চিকিৎসা, উহার অনর্গল প্রচার ও যদৃচ্ছা ব্যবহার, আমার লক্ষণীয় নয়। অশিক্ষিত (হাতুড়ে) চিকিৎসক সাধারণের জঘন্য পেশা হিসাবে, আমি তাহা এড়াইয়া যাইব। প্রাচীনতা ও বিজ্ঞান ভিত্তির দোহাই পাড়িয়া, আজ পর্যন্ত যে চিকিৎসা পদ্ধতি প্রচলিত, আমি শুধু উহারই আলোচনা করিব।
(সূত্র:অর্গানন অব মেডিসিন, সূচনা, প্যারা ৩ লেখক - স্যামুয়েল হানেমান, প্রকাশকাল - ১৮১০ খ্রি.)

২. প্রাচীনপন্থী চিকিৎসকগণ তাঁহাদের অনুসৃত চিকিৎসাপদ্ধতি, একমাত্র যুক্তিসম্মত বলিয়া আত্মপ্রসাদ লাভ করিয়া থাকেন। কারণ তাঁহাদের মতে, - রোগের প্রকৃতি ও কারণ নির্ণয় করিয়া, উহা দূরীকরণে শুধুমাত্র তাঁহারাই নিয়োজিত। 'কারণ দূর কর', - তাঁহাদের এই শূন্যগর্ভ ঘোষণা, শুধু শূন্যেই নিপতিত হইল। তাঁহাদের সৌখিন কল্পনা, - তাঁহারা রোগের কারণ আবিষ্কারের সমর্থ। তবুও তাঁহারা পারেন নাই। কারণ, ইহা তাঁহাদের অবোধগম্য ও আবিষ্কার অসাধ্য। অধিকাংশ রোগের উৎপত্তি উৎস, এবং চরিত্র গতিশীল (অদৃশ্য) প্রকৃতির। অতএব, অবোধগম্যতাবশতঃ রোগের কারণ নির্ণয়ে, চিকিৎসকগণ প্রথমতঃ কল্পনার আশ্রয় গ্রহণ করেন। দ্বিতীয়ত স্বাভাবিক অচেতন মানবদেহের (এনাটমি) অংশবিশেষের নিরীক্ষার সহিত, রোগাক্রমণে মৃত ব্যক্তির ঐ সকল অংশে পরিলক্ষিত পরিবর্তনের (প্যাথলজিকাল এনাটমি), বিশেষত সুস্থ দেহযন্ত্র ও উহার ক্রিয়ার (ফিজিওলজি) সহিত, রুগ্নাবস্থার বিভিন্ন স্তরে (প্যাথলজি, সিমিওটিকস) অসংখ্য পরিবর্তনের তুলনা করিয়া, মানুষের দেহাভ্যন্তরে রোগাক্রমণ হেতু, অদৃশ্য নিয়মে সংঘটিত পরিবর্তনের আনুমানিক সিদ্ধান্তে উপনীত হন, - যাহা উক্ত চিকিৎসা পদ্ধতি নির্দেশিত, রোগের প্রধান কারণ ১, কাল্পনিক অস্পষ্ট ছবিমাত্র। এইরূপে ইহাকে, চিকিৎসকেরা একাধারে রোগের নিকটতম কারণ, আন্তরপ্রকৃতি তথা খোদ রোগ বলিয়া আখ্যায়িত করিয়াছেন। অথচ, এযাবৎ স্বীকৃত সত্যানুসারে আমরা জানি যে, - কোন বস্তু বা ঘটনার কারণ, সেই বস্তু বা ঘটনা হইতে পারে না। সূতরাং সেই কাল্পনিক অভ্যন্তরীণ রোগ কারণকে, চিকিৎসার লক্ষ্য করিয়া, - অপরিজ্ঞাত আরোগ্য ক্ষমতাসম্পন্ন, এমনকি বিভিন্ন অজ্ঞাত ঔষধ মিশ্রণ প্রয়োগের ব্যবস্থাপনা, চিকিৎসকদের পক্ষে আত্মপ্রতারণার নামান্তর নয় কি?
টীকাঃ ১ : চিকিৎসকগণ রোগ আরোগ্য সফলতার জন্য, মূল কারণকে রোগের কারণ অনুমান করিয়া, উহা নির্ণয়ে সচেষ্ট হইলে, অধিকতর সঙ্গত ও বাস্তবসম্মত হইত। ইহাতে তাঁহারা পূর্ব অভিজ্ঞতা প্রসূত, সমউত্তেজক কারণ ও মূল কারণ বিশিষ্ট রোগের ক্ষেত্রে, কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি, সাফল্যের সাথে প্রয়োগ করিতে পারিতেন। যথা - পূর্ববর্তী শ্যাঙ্কারের ন্যায়, সেই পারদ দূষিত সহবাস জনিত লিঙ্গ ক্ষতে ফলপ্রদ। যদি তাঁহারা খোঁস চুলকনা বিষের একদা সংক্রমণকে, অন্যান্য স্থায়ী (ক্রনিক) রোগের (অযৌন) উত্তেজক কারণ হিসাবে নির্দেশ করতঃ, প্রত্যেক রোগীবৈশিষ্ট্য অবহিত হইয়া, উহার আরোগ্যকারী কোন বিশেষ চিকিৎসাপদ্ধতির প্রবর্তন করিতে পারিতেন, এবং স্থায়ীরোগের ক্ষেত্রে একসঙ্গে গোচরীভূত ও প্রয়োজনীয় কারণ নির্ণয় করতঃ, উক্ত রোগের চিকিৎসা করিলে, উত্তম ফল লাভ করিতেন। আমার মতে তাহাই হইত, তাঁহাদের পক্ষে একমাত্র গৌরবের বিষয়। স্থায়ী (ক্রনিক) রোগ সোরা মায়াজম হইতে উৎপন্ন, - (হোমিওপ্যাথি মতে প্রথম আবিষ্কৃত হয়, এবং পরে তদানুসারে চিকিৎসাপদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়) এই তত্ত্ব তাঁহাদের অজানা ছিল বলিয়া, বহু শতাব্দীব্যাপী লক্ষ লক্ষ স্থায়ী (ক্রনিক) রোগী, আরোগ্যের ক্ষেত্রে অকৃতকার্য হন। তথাপি তাঁহারা গর্ব করিয়া থাকেন যে, চিকিৎসাক্ষেত্রে রোগের মূল কারণের দিকেই তাঁহাদের লক্ষ্য, এবং একমাত্র তাঁহারাই যুক্তিসংগত উপায়ে চিকিৎসা করিয়া থাকেন। 'সোরা' রোগের মূলকারণ, নিতান্ত প্রয়োজনীয় এই জ্ঞানের অভাবে, স্থায়ীরোগের চিকিৎসার নামে, তাঁহারা চরম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন।
( সূত্র:অর্গানন অব মেডিসিন, সূচনা, প্যারা ৪ লেখক - স্যামুয়েল হানেমান, প্রকাশকাল - ১৮১০ খ্রি.)

৩. এই মহা সমস্যা অর্থাৎ রোগের অভ্যন্তরীণ অদৃশ্য কারণ আবিষ্কার, - প্রাচীনপন্থী বিচক্ষণ চিকিৎসকগণ কর্তৃক, বস্তুত লক্ষণাবলী সহযোগে উৎপন্ন রোগের ২, সম্ভাব্য সাধারণ প্রকৃতি অনুসন্ধান কার্যে নিয়োজিত হইল। ইহা আক্ষেপ, দুর্বলতা, পক্ষাঘাত, জ্বর, প্রদাহ, কাঠিন্য, অংশ বিশেষের অবরোধ, রক্তাধিক্য। রসের মধ্যে অক্সিজেন, কার্বন, হাইড্রোজেন কিংবা নাইট্রোজেনের আধিক্য বা স্বল্পতা; ধমনি, শিরা ও কৈশিক শিরাসমূহের ক্রিয়ার হ্রাস-বৃদ্ধি; অনুভূতি, উত্তেজনা বা প্রজনন বিষয়ে উপাদানগত অনুপাতে পরিবর্তন কিনা? প্রাচীনপন্থীগণ ঐ সকল কারণ নামে অভিহিত অনুমানকে মর্যাদা দিয়াছেন, এবং চিকিৎসাক্ষেত্রে উহাকেই একমাত্র সম্ভাব্য যৌক্তিকতা বলিয়া গণ্য করিয়াছেন। কিন্তু উহা আপাতত যুক্তিযুক্ত মনে হইলেও, আনুমানিক প্রতারণাপূর্ণ ও অনিশ্চিত হওয়াতে, বস্তুত রোগ নিরূপণক্ষেত্রে কোন কাজে আসে না। তত্ত্বজ্ঞ ব্যক্তিগণের অহমিকা চরিতার্থ হইলেও, ইহার বাস্তব প্রয়োগ চিকিৎসকগণকে প্রায়শই বিপদগামী করে। কেননা আরোগ্যকারী নির্দেশকের অনুসন্ধানের চেয়ে, আড়ম্বরই উহাতে পরিস্ফুট।
টীকাঃ ২ : সাধারণ প্রকৃতি অনুসারে রোগের চিকিৎসাকারী, নিজেকে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক বলিয়া দাবীর ভাণ করিলেও, বস্তুত তিনি সাধারণ শ্রেণীভুক্ত একজন অ্যালোপ্যাথ ছাড়া আর কিছু নহেন। কারণ সূক্ষ্মভাবে স্বাতন্ত্র্য নির্ধারণ ব্যতীত, হোমিওপ্যাথির কল্পনাই করা যায় না।
(সূত্র:অর্গানন অব মেডিসিন, সূচনা, প্যারা ৫ লেখক - স্যামুয়েল হানেমান, প্রকাশকাল - ১৮১০ খ্রি.)

সংকলনেঃ
ডা. ছরওয়ার আলম
বিএইচ.এম.এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন কনসালটেন্ট
মোবাইল: 01911-213072, 01868789804

চেম্বার:
সেবা হোমিও ক্লিনিক
সমবায় সুপার মার্কেট কমপ্লেক্স - ৩
শহীদ শহীদুল্লাহ কায়সার সড়ক
ফেনী সদর, ফেনী।

17/11/2025

স্বাস্থ্যকথা- ১

১) দৈহিক ও নৈতিক অবক্ষয়ের কারণে মানুষ রোগাক্রান্ত হয়।
২) সরল জীবনযাপণের কারণে আদিকালে মানুষের রোগ কম হইত।
৩) মানুষ যত সভ্য হয় রোগ তত বাড়তে থাকে।
৪) রোগ সৃষ্টি হওয়ার পর থেকে মানুষ উন্নত চিকিৎসা আবিষ্কার করতে গিয়ে বিপদগামী হইল।
৫) প্রাচীনকাল থেকে নানাপ্রকার চিকিৎসা পদ্ধতি চালু হইল।
৬) মানুষের আবিষ্কৃত চিকিৎসা পদ্ধতিগুলোতে প্রকৃত আরোগ্য হইতো না।
৭) এইসব প্রতারণাপূর্ণ চিকিৎসায় শুধু সাময়িক খ্যাতি লাভ করিত।
৮) পূর্বোক্ত চিকিৎসাপদ্ধতি সমূহ প্রকৃতি বিরুদ্ধ ছিল।
৯) প্রাচীন চিকিৎসাপদ্ধতি সমূহের মধ্যে একটি হইল অ্যালোপ্যাথি।

বিস্তারিত:
১. মানব ইতিহাসের শুরু হইতে দৈহিক ও নৈতিক কারণে, ব্যক্তিগত বা সমষ্টিগতভাবে মানুষ রোগের অধীন। প্রকৃতির আদি পরিবেশে সরল জীবনযাপনে অভ্যস্ত মানুষের জীবনে, ঔষধের প্রয়োজন খুব কমই হইত। সভ্যতার সঙ্গে সঙ্গে রোগের প্রকোপ, ও চিকিৎসার আবশ্যকতা সমান ভাবে বৃদ্ধি পাইল। তখন হইতে (হিপোক্রিটিসের পর, সূতরাং ২৫০০ বৎসর) নানাবিধ ক্রমবর্ধমান জটিলতর রোগের চিকিৎসায়, ব্যস্ত মানুষ যুক্তি ও অনুমান সাপেক্ষে, উন্নততর চিকিৎসাপদ্ধতির উপায় আবিষ্কার করিতে গিয়া, নিজেদের বিপদগামী করিল। বিভিন্ন চিন্তাবিদদের চিন্তাপ্রসূত, অসংখ্য ও অসদৃশ রোগপ্রকৃতি ও আরোগ্যবিধান, তথাকথিত পরস্পর বিরোধী চিকিৎসা তত্ত্ব ও পদ্ধতির জন্ম দিল। উক্ত দুর্বোধ্য তত্ত্বের মতবাদের, অস্পষ্ট পরিবেশনার মারপ্যাঁচে, প্রাথমিক পর্যায়ে পাঠক সাধারণের, কিংকর্তব্যবিমূঢ় হওয়া ছাড়া উপায় থাকিত না। আবার কতিপয় অন্ধ অনুসারী, উক্ত মত প্রবক্তার অসার যুক্তিবাদ ও প্রয়োগপদ্ধতি সমর্থন করিলেও, প্রকৃত আরোগ্য বিধানে, ইহা প্রায় কাহারও কোন কাজে আসিত না। কোন কোন ক্ষেত্রে, সম্পূর্ণ বিপরীত কোন নূতন পদ্ধতি, উহার স্থলে ক্ষণস্থায়ী খ্যাতি লাভ করিত। উহাদের কোনটাই প্রকৃতি ও অভিজ্ঞতার অনুগামী নহে। কেননা উহা ছলাকলা প্রসূত, সুচতুর বুদ্ধিবৃত্তির ফল। বস্তুত দুর্বোধ্য ও প্রকৃতিবিরুদ্ধ বলিয়া, অসার বিতর্কে পর্যবসিত হওয়া ছাড়া, চিকিৎসাক্ষেত্রে উক্ত তত্ত্বসমূহ কোন কাজেই আসিত না।

২. একই সময়ে উপরোক্ত চিকিৎসা তত্ত্ব ও পদ্ধতি, সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র, রোগ আরোগ্যের জন্য যথেচ্ছ নির্বাচিত, অপরিচিত ঔষধ মিশ্রণ সম্বলিত, আর একটি চিকিৎসা পদ্ধতির উদ্ভব ঘটিল। প্রকৃতি ও অভিজ্ঞতার সম্পূর্ণ বিপরীত, কতিপয় রোগক্ষেত্রে ইহার প্রয়োগ, যেমন অনুমিত হইয়াছিল, মন্দ ফল বহন করিয়া আনয়ন করিল। ইহাই পুরাতন চিকিৎসাপদ্ধতি, এর নামই অ্যালোপ্যাথি

(সূত্র:অর্গানন অব মেডিসিন, সূচনা, প্যারা ১,২ লেখক - স্যামুয়েল হানেমান, প্রকাশকাল - ১৮১০ খ্রি.)

সংকলনেঃ
ডা. ছরওয়ার আলম
বিএইচ.এম.এস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন কনসালটেন্ট
মোবাইল: 01911-213072, 01868789804

চেম্বার:
সেবা হোমিও ক্লিনিক
সমবায় সুপার মার্কেট -৩
শহীদ শহীদুল্লাহ কায়সার সড়ক
ফেনী সদর, ফেনী।

09/10/2025
ঈদের শুভেচ্ছা ও  ক্লিনিক বন্ধের নোটিশঃপবিত্র ঈদুল আজহা ২০২৫ উপলক্ষে, সেবা হোমিও ক্লিনিকের পক্ষ থেকে, দেশী- বিদেশী সকল রো...
05/06/2025

ঈদের শুভেচ্ছা ও ক্লিনিক বন্ধের নোটিশঃ

পবিত্র ঈদুল আজহা ২০২৫ উপলক্ষে, সেবা হোমিও ক্লিনিকের পক্ষ থেকে, দেশী- বিদেশী সকল রোগী, বন্ধুবান্ধব, শুভাকাঙ্ক্ষী সবাইকে পবিত্র ঈদের শুভেচ্ছা। সম্মানিত রোগীদের সদয় অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, পবিত্র ঈদ উপলক্ষে ৭ জুন থেকে ৯ জুন শনি, রবি ও সোমবার ৩ দিন সেবা হোমিও ক্লিনিক বন্ধ থাকবে। ১০ জুন মঙ্গলবার থেকে ক্লিনিক পূর্বের নিয়মেই সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা এবং বিকাল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত যথা নিয়মে খোলা থাকবে।

ধন্যবাদান্তে
ডাঃ ছরওয়ার আলম
বি.এইচ. এম. এস. (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন কনসালটেন্ট
সেবা হোমিও ক্লিনিক
সমবায় সুপার মার্কেট
শহীদ শহীদুল্লাহ কায়সার সড়ক
ফেনী।
মোবাইলঃ 01911213072

24/05/2025

উত্তর ধলিয়া ফকির হাটে বিনামূল্যে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা প্রদান

ফেনী সদর উপজেলার উত্তর ধলিয়া ফকিরহাট সংলগ্ন আব্দুল লতিফ হাজী বাড়ি প্রকাশ নতুন বাড়ির কাছারিতে হোমিওপ্যাথিক ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিকে ২৩ মে ২০২৫ শুক্রবার আবার রোগী দেখা হলে সেখানে এলাকার বিপুলসংখ্যক রোগীদের চিকিৎসা নিতে গেছে। গ্রামীন পর্যায়ে এলাকার সর্বস্তরের জনসাধারণ বিনামূল্যে ডিগ্রীধারী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের চিকিৎসা সেবা এবং পরামর্শ পেয়ে সবাই আনন্দিত। ঐদিন বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৮ টা পর্যন্ত চলমান উক্ত ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিকে এলাকার সর্বস্তরের রোগীদের মধ্যে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদ ফেনী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ডা. ছরওয়ার আলম এবং অতিথি চিকিৎসক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদ ফেনী জেলা শাখার সভাপতি ডা. কামদেব নাথ, পরিষদের সদস্য ডা. ফজলুল ইসলাম, ডা. নাছিমা আক্তার, ডা. কৌশিক দেবনাথ, ডা. জাহাঙ্গীর আলম।

হাজী আব্দুল লতিফ স্মৃতি ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত উক্ত ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিক প্রতি শুক্রবার বিকেল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত নিয়মিত চলমান থাকবে। উক্ত ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিক পরিচালনা কমিটির আহবায়ক মো. আনোয়ার হোসেন এবং সদস্য সচিব মো. কামরুল হোসেন মজুমদার এক যুক্ত বিবৃতিতে উক্ত ফ্রী ফ্রাইডে ক্লিনিক থেকে বিনামূল্যে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা এবং পরামর্শ গ্রহণ করার জন্য সকলের প্রতি সবিনয় অনুরোধ জানিয়েছেন।

সকল প্রকার যোগাযোগ: 01911213072, 01868789804

রোগীর ডায়েরি থেকে -ব্রেস্ট টিউমারের হোমিপ্যাথিক চিকিৎসা কথাডাঃ ছরওয়ার আলম।ফেনী সদর উপজেলার উত্তর ধলিয়া গ্রামের সুলতানা র...
19/05/2025

রোগীর ডায়েরি থেকে -
ব্রেস্ট টিউমারের হোমিপ্যাথিক চিকিৎসা কথা
ডাঃ ছরওয়ার আলম।

ফেনী সদর উপজেলার উত্তর ধলিয়া গ্রামের সুলতানা রাজিয়া। বয়স ২৫। ১লা জুলাই ২০০৬ সালে আমাদের নিকট ব্রেস্ট টিউমারের চিকিৎসার জন্য আসেন।

রোগীনি জানালেন তার ডান ব্রেস্টে দীর্ঘ দিন ধরে টিউমার। এর জন্য একাদিক গাইনি চিকিৎসক দেখানো হয়েছে। সবাই অপারেশনের কথা বলেছে। তিঁনি জানালেন তাঁর একমাত্র অভিভাবক স্বামী বিদেশে থাকেন। এছাড়া স্বামীও অপারেশনের পক্ষে নহে। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন হোমিপ্যাথিক চিকিৎসা করাবেন।

আমরা জানতে চাইলাম এই টিউমার কোন পার্শ্বে, তিঁনি জানালেন ডান পার্শ্বে এবং নিপলের উপরে, শক্ত চাকার মত, টিপলে চাপ পড়লে ব্যাথা করে, টিউমারে ব্যাথা জ্বালাকর ও সুই ফোটানোর মত । এটা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

আর কি কষ্ট জানতে চাইলাম। রোগীনি জানালেন গত ১ বছর ধরে মাথাব্যথা ও মাথাঘোরা আছে। মাথাব্যথার সাথে বমিভাব হয়। নড়াচড়ায়, দুপুরে খাওয়ার পর মাথাব্যথা বাড়ে। বিশ্রামে, শুয়ে থাকলে, চুল টানলে ভাল লাগে।

আর কি কষ্ট জানতে চাইলাম। রোগীনি জানালেন কিছুদিন ধরে ডান কানে পুঁজ। গন্ধ করে, সাথে কান চুলকায়। সর্দি ও ঠান্ডার সমস্যা নাই।

আর কি কষ্ট জানতে চাইলাম। রোগীনি জানালেন শরীর খুবই দুর্বল। স্বাভাবিক সামান্য কাজ কর্মে ক্লান্ত হয়ে যাই। বল পাইনা। হাত পা কাঁপে। দিন দিন শুকিয়ে যাচ্ছি।

আর কি অসুবিধা জানতে চাইলাম। রোগীনি জানালেন আর বড় কোন অসুবিধা নাই।
আমরা জানতে চাইলাম ছোট থেকে আপনার বড় কি কি রোগ হয়েছে। রোগীর জানালেন ছোটকালে শ্বাসকষ্ট ছিল।

রোগীনি আরো জানালেন তাঁর ঠান্ডা আবহাওয়া অসহ্য। ঘুমের মধ্যে ঘাম বেশী হয়। জাগ্রত থাকলে সাধারনত শরীর ঘামায়না। খাবার সম্পর্কে জানালেন বিশেষ কোন খাবারের প্রতি পছন্দ নেই। তবে টক, লবন, রুটি, চা অপছন্দ। ক্ষুধা রুচি কম তাই তুলনামূলক কম খান।

মন মেজাজ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে রোগী জানান বিয়ের পূর্বে মন মেজাজ বেশ ভালই ছিল। বিয়ের পরে স্বামী সংসারে এসে স্বামীর অতুষ্ট ব্যবহারে বর্তমানে নিষ্প্রভ এবং নিরুৎসাহ ও উদাসিন প্রকৃতির হয়ে গেছি। কোন কিছু মনে থাকেনা। মনে কোন প্রকার আনন্দ আসেনা। নিজের এবং সন্তানের প্রতি যত্ন নিতে মনে চাহেনা। অনেক সময় বিনা প্রয়োজনীয় খরচ করে ফেলি। এই জন্য স্বামী শ্বাশুড়ির বকা শুনতে হয়। বুদ্ধি করে কোন কাজ করতে পারিনা। নিজেকে অনেক অসুখী মনে হয়। মনে মৃত্যু ভাবনা বেশী আসে।

রোগীনি আরো জানালেন পায়খানা স্বাভাবিক তবে প্রস্রাব ক্লিয়ার হয়না। কিছু প্রস্রাব থেকে যায় বলে মনে হয়। তাঁর সব কষ্ট পরিশ্রমে, খাবারের পর, রোদ্রে বাড়ে। কম খেলে ভাল লাগে।

আমরা রোগীর সব লক্ষনাবলী মূল্যায়ন করে ঔষধ নির্বাচন করলাম "কোনিয়াম"। উক্ত ঔষধ কয়েকমাস সেবন করে রোগীর ব্রেস্ট টিউমার এবং কানের পুঁজ সম্পুর্ন রুপে ভাল হয়। এখনো ঐ রোগী মাঝে মাঝে তাঁর শারীরিক অন্যান্য অসুস্থতার জন্য আমাদের থেকে পরামর্শ নিয়ে থাকেন।

লেখক:
ডা. ছরওয়ার আলম
বি. এইচ. এম. এস. (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন কনসালটেন্ট

চেম্বারঃ
সেবা হোমিও ক্লিনিক
সমবায় সুপার মার্কেট
শহীদ শহীদুল্লাহ কায়সার সড়ক
ফেনী সদর, ফেনী।
মোবাইলঃ 01911213072, 01868789804

11/05/2025
10/05/2025

উত্তর ধলিয়া ফকির হাটে হোমিওপ্যাথিক ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিকে দ্বিতীয় সপ্তাহেও রোগীর ভীড়

ফেনী সদর উপজেলার উত্তর ধলিয়া ফকিরহাট সংলগ্ন আব্দুল লতিফ হাজী বাড়ি প্রকাশ নতুন বাড়ির কাছারিতে হোমিওপ্যাথিক ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিক দ্বিতীয় সপ্তাহে ৯ মে ২০২৫ শুক্রবার আবার রোগী দেখা হলে সেখানে এলাকার রোগীদের অনেক ভীড় লক্ষ্য করা গেছে। ঐদিন বিকাল চারটা থেকে সন্ধ্যা ৮ টা পর্যন্ত চলমান উক্ত ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিকে এলাকার সর্বস্তরের রোগীদের মধ্যে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদ ফেনী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ডা. ছরওয়ার আলম এবং ডা. উম্মে নাছরিন রিনা অতিথি চিকিৎসক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদ ফেনী জেলা শাখার সভাপতি ডা. কামদেব নাথ এবং ডা. নাসিমা আক্তার।

হাজী আব্দুল লতিফ স্মৃতি ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত উক্ত ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিক প্রতি শুক্রবার বিকেল চারটা থেকে ছয়টা পর্যন্ত নিয়মিত চলমান থাকবে। উক্ত ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিক পরিচালনা কমিটির আহবায়ক মো. আনোয়ার হোসেন এবং সদস্য সচিব মো. কামরুল হোসেন মজুমদার এক যুক্ত বিবৃতিতে উক্ত ফ্রী ফ্রাইডে ক্লিনিক থেকে বিনামূল্যে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা এবং পরামর্শ গ্রহণ করার জন্য সকলের প্রতি সবিনয় অনুরোধ জানিয়েছেন।

সকল প্রকার যোগাযোগ: 01911213072, 01868789804

Address

Shahid Shahidullah Kaisar Road
Feni
3900

Telephone

01911213072

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sheba Homoeo Clinic সেবা হোমিও ক্লিনিক posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Sheba Homoeo Clinic সেবা হোমিও ক্লিনিক:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category