SusthoThaki Health Forum

SusthoThaki Health Forum ফেনী প্রথম অনলাইন এ ডাক্তার এপয়েন্টম? Susthothaki.com is the first online platform for doctors appointment in Feni.

It aims to connect doctors to their patients by using the power of digital technology.

এই ফেইসবুক পেইজে কোন চিকিৎসা বা ঔষধ সম্পর্কিত পরামর্শ দেয়া হয়না। susthothaki.com শুধু আপনাদের প্রয়োজন অনুযায়ী বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর ব্যাবস্থা করে থাকে। এই পেইজের মুখ্য উদ্দেশ্য স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞ্যান এর প্রচার করা। আশাকরি আমাদের সাথেই থাকবেন ও সুস্থ থাকবেন।

25/06/2017

সুস্থথাকি. কম এর পক্ষ থেকে সবাইকে EID MUBARAK AND
সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা....

"আমরা সবাই কমবেশি Doctor এর কাছে যাই, এবংসেখানে যে প্রেসক্রিপশন দেয়, সেটা দেখিয়েঔষধ কিনে আনি। কিন্তু আমরা অনেকেইপ্রেসক্র...
02/12/2016

"আমরা সবাই কমবেশি Doctor এর কাছে যাই, এবং
সেখানে যে প্রেসক্রিপশন দেয়, সেটা দেখিয়ে
ঔষধ কিনে আনি। কিন্তু আমরা অনেকেই
প্রেসক্রিপশন এর কিছু সাংকেতিকের মানে
বুঝিনা!! নিচে কিছু সাংকেতিকের মানে
দেওয়া হলঃ
-
Rx = means respect for doctor Treatment.
Hx = History
Dx = Diagnosis
q = Every
qd = Every day
qod = Every other day
qh = Every Hour
S = without
SS = On a half
C = With
SOS = If needed
AC = Before Meals
PC = After meals
BID = Twice a Day
TID = Thrice a Day
QID = Four times a day
OD = Once a Day
BT = Bed Time
hs = Bed Time
BBF = Before Breakfast
BD = Before Dinner
Tw = Twice a week
SQ = sub cutaneous
IM = Intramuscular . .
ID = Intradermal
IV = Intravenous
QAM = every morning
QPM =every night
Q4H = every 4 hours
QOD = every other day
HS = at bedtime
PRN = as needed
AC = before meals
PC = after meals
Mg = milligrams
Mcg/ug = micrograms
G or Gm = grams
1TSF ( Teaspoon) = 5 ml
1 Tablespoonful =15ml"

উচ্চতা অনুযায়ী আপনার ওজন ঠিক আছে তো?উচ্চতা -পুরুষ(কেজি)- নারী(কেজি)►৪’৭” —— ৩৯-৪৯ —– ৩৬-৪৬►৪’৮” —— ৪১-৫০ —– ৩৮-৪৮►৪’৯” ...
29/11/2016

উচ্চতা অনুযায়ী আপনার ওজন ঠিক আছে তো?
উচ্চতা -পুরুষ(কেজি)- নারী(কেজি)
►৪’৭” —— ৩৯-৪৯ —– ৩৬-৪৬
►৪’৮” —— ৪১-৫০ —– ৩৮-৪৮
►৪’৯” —— ৪২-৫২ —– ৩৯–৫০
►৪’১০” —— ৪৪-৫৪ —– ৪১–৫২
►৪’১১” —— ৪৫-৫৬ —– ৪২-৫৩
►৫ফিট — ৪৭-৫৮ —– ৪৩-৫৫
►৫’১” —— ৪৮-৬০ —– ৪৫-৫৭
►৫’২” —— ৫০-৬২ —– ৪৬-৫৯
►৫’৩” —— ৫১-৬৪ —– ৪৮-৬১
►৫’৪” —— ৫৩-৬৬ —– ৪৯-৬৩
►৫’৫” —— ৫৫-৬৮ —– ৫১-৬৫
►৫’৬” —— ৫৬-৭০ —– ৫৩-৬৭
►৫’৭” —— ৫৮-৭২ —– ৫৪-৬৯
► ৫’৮” —— ৬০-৭৪ —– ৫৬-৭১
► ৫’৯” —— ৬২-৭৬ —– ৫৭-৭১
►৫’১০” —— ৬৪-৭৯ —– ৫৯-৭৫
►৫’১১” —— ৬৫-৮১ —– ৬১-৭৭
►৬ফিট — ৬৭-৮৩ —– ৬৩-৮০
►৬’১” —— ৬৯-৮৬ —– ৬৫-৮২
►৬’২” —— ৭১-৮৮ —– ৬৭-৮৪
উচ্চতা অনুযায়ী আপনার ওজন সবসময় নিয়ন্ত্রনে রাখুন৷
ভালো থাকুন, সুস্থ ও নিরাপদে থাকুন৷
-----------------------------------
√ বিঃদ্রঃ- পোষ্টটা কেমন লেগেছে আপনার? কমেন্ট (Comment) করতে ভূলবেন না। আপনার যদি লিখতে কষ্ট হয়, তাহলে সংক্ষেপে
T= (Thanks)
G= (Good)
V= (Very good)
E= (Excellent)
T, G, V কিংবা E লিখে কমেন্টস করুন৷
নিয়মিত স্বাস্থ্যতথ্য পেতে অামাদের পেইজে লাইক দিন৷
অন্যদের জানাতে পোস্টটি শেয়ার করুন৷

18/08/2016
 #কিডনি_রোগ_ও_তার_প্রতিকার [বাকি প্রশ্ন গুলোর উত্তর দওয়া হল] #প্রশ্ন : আর ক্রনিকের ক্ষেত্রে...উত্তর : ক্রনিকের ক্ষেত্রে ...
01/08/2016

#কিডনি_রোগ_ও_তার_প্রতিকার [বাকি প্রশ্ন গুলোর উত্তর দওয়া হল]

#প্রশ্ন : আর ক্রনিকের ক্ষেত্রে...

উত্তর : ক্রনিকের ক্ষেত্রে বেশির ভাগ আমরা কিডনি রোগ পাই ডায়াবেটিসজনিত কিডনি রোগ। অথবা উচ্চ রক্তচাপের কারণে কিডনি রোগ। অথবা নেফ্রাইটিক সিনড্রম যেটা বলি সেই ধরনের কিডনি রোগ। এটাই সাধারণত প্রধান কিডনি রোগ, যা ক্রনিক হয়ে আসে। ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে এই তিনটি বিষয়ই ক্রনিক কিডনি রোগের কারণ হয়ে থাকে।

#প্রশ্ন : ক্রনিক কিডনি রোগের কারণ কী?

উত্তর : যদি ডায়াবেটিস হয় তখন দেখা যায়, রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায়। এই শর্করা বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি করে। এর ফলে কিডনির যে ছাকনি বা ফিল্টারিং পার্টগুলো, দুটো কিডনিতেই তো লাখ লাখ ছাঁকনি রয়েছে, সেগুলো আক্রান্ত হয়। আর এগুলো আক্রান্ত হওয়ার জন্য আমাদের শরীর থেকে যে অ্যালবুমিন এটি নির্গত হয়। যখন থেকে ডায়াবেটিস রোগীর প্রস্রাব দিয়ে অ্যালবুমিন নির্গত হয়, তখন আমরা বুঝতে পারি তার ডায়াবেটিস থেকে কিডনি রোগ হয়েছে। ঠিক তেমনি উচ্চ রক্তচাপের কারণে কিডনির যে ছাঁকনি সেখানে চাপ দিয়ে থাকে। এই চাপের কারণে ছাকনির ভেতর রক্তনালিগুলো আক্রান্ত হয়। আক্রান্ত হওয়ার জন্য আবার সেই রক্তনালি দিয়ে অ্যালবুমিন যেতে থাকে। কোনো কিডনি রোগ ধরতে হলে, হয়তো তার প্রস্রাবে অ্যালবুমিন যাবে অথবা তার লোহিত কণিকা বা শ্বেতকণিকা যেটা থাকবে সেটা যাবে। সে জন্য আমরা প্রাথমিক পর্যায়ে রোগটি বুঝতে পারি অ্যালবুমিন যাচ্ছে কি না এটা দেখে।

#প্রশ্ন : একিউট ও ক্রনিক দুটোর প্রতিকার কীভাবে করেন?

উত্তর : যদি একিউট কিডনি রোগ হয় তবে কারণ নির্ণয় করে চিকিৎসা দিতে হবে। আমরা প্রথমেই রোগ নির্ণয় করার জন্য তার রক্তে ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিন এবং ইলেকট্রোলাইটটা করে থাকি। যদি দেখা যায়, ডায়রিয়া এবং বমির জন্য তার একিউট কিডনি রোগ হয়েছে, শরীরে পানিশূন্যতা এসে গেছে তখন স্যালাইন দিয়ে চিকিৎসা করি, পটাশিয়াম দিয়ে চিকিৎসা করি। এরপর রক্তচাপ যদি কম থাকে, সেটি স্বাভাবিক করে দিই। এগুলো করলে ব্যক্তি পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে যায়। তার জন্য অবশ্যই তাকে চিকিৎসকের কাছে আসতে হবে। আর পানিশূন্যতা হলে বুঝতে হবে, এটি রোধে কী করবে। গ্রামগঞ্জে থাকলে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে আমরা ওরাল রিহাইড্রেশন সল্ট খেতে বলি। আর বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ওরাল রিহাইড্রেশন সল্টের সঙ্গে সঙ্গে স্যালাইন খেতে বলি। সুতরাং এখানে অ্যান্টিবায়োটিকের গুরুত্ব যতটুকু, তার তুলনায় ব্যক্তির শরীরে যে পানিস্বল্পতা হয়েছে এটি ঠিক করার গুরুত্ব বেশি। হঠাৎ যদি তার চোখে পানি এসে যায়, প্রস্রাব দিয়ে অ্যালবুমিন বেড়িয়ে যায় সেক্ষেত্রে আমরা রোগীর কিডনি বায়োপসি করে দেখি যে কী ধরনের কিডনি রোগ হচ্ছে। এর যথাযথ চিকিৎসা করলে সে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায়। শিশুদের ক্ষেত্রে শতকরা ৯০ ভাগ রোগী সুস্থ হয়ে যায়। আর বড়দের ক্ষেত্রে বায়োপসির প্রতিবেদনের ওপর নির্ভর করে চিকিৎসা করি তবে ৫০ থেকে ৬০ ভাগ রোগী পুরোপুরি ভালো হয়ে যায়। বাকিগুলো ওষুধের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হবে। সুতরাং এগুলোর ক্ষেত্রে কিডনি অকেজো হওয়ার আশঙ্কা কম।

আর একিউট কিডনি রোগ অন্যান্য যে কারণে হয়, যেমন সার্জারির কারণে যদি হয় সেটা কী ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক দিচ্ছে এর পরিমাণ কী রকম হবে সেটা নির্ণয় করে বা অ্যান্টিবায়োটিক বন্ধ করে দিয়ে একিউট কিডনি রোগ চিকিৎসা করা হয়।

 #কিডনি_রোগ_ও_তার_প্রতিকারকিডনি শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এর কোনো সমস্যা হলে যেমন ভয়ের কারণ রয়েছে, তেমনি চি...
01/08/2016

#কিডনি_রোগ_ও_তার_প্রতিকার

কিডনি শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এর কোনো সমস্যা হলে যেমন ভয়ের কারণ রয়েছে, তেমনি চিকিৎসার মাধ্যমেও কিডনির রোগ নিরাময় করা সম্ভব।

#প্রশ্ন : সাধারণত কিডনির কোন কোন রোগে মানুষ বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে?

উত্তর : কিডনি রোগকে আমরা দুই ভাগে ভাগ করি। যেটা হঠাৎ করে কিডনি আক্রান্ত করে তার নাম হলো, একিউট কিডনি রোগ। আর যেটা ধীরে ধীরে কিডনিকে আক্রান্ত করে তাকে বলা হয় ক্রনিক কিডনি রোগ। দুটোই নিরাময় করা সম্ভব। এত ভয়ের ব্যাপারও যেমন থাকে, আশার ব্যাপারও তেমন রয়েছে।

#প্রশ্ন : আপনি দুই ধরনের কিডনি রোগের কথা বললেন একিউট ও ক্রনিক। আমি যদি একটু লক্ষণগুলোর কথা জানতে চাই তাহলে দুটোর লক্ষণে কী ভিন্নতা রয়েছে?

উত্তর : একিউট কিডনি রোগটি হঠাৎ করে কিছু বোঝার আগেই হয়ে যায়। কিডনি আমাদের শরীরের আবর্জনাগুলো পরিষ্কার করে, প্রস্রাবের মাধ্যমে। একিউট কিডনি রোগের প্রধান উপসর্গই হলো প্রস্রাব কমে যাওয়া। অনেক ক্ষেত্রে প্রস্রাব কমতে কমতে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আর এর সঙ্গে চোখ বা চোখের পাতার নিচে মুখমণ্ডল ফুলে যেতে পারে। পায়ে পানি আসতে পারে। সঙ্গে বমি বমি ভাব, এমনকি বমি হয়েও যেতে পারে। এটাকে আমরা বলি তাৎক্ষণিক কিডনি রোগের উপসর্গ। এ ছাড়া আপনি হয়তো সুস্থ আছেন, হঠাৎ কোনো কারণে ডায়ারিয়াজনিত রোগ হলো, বারবার বমি করতে থাকলেন। সে ক্ষেত্রে ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা হলেও একিউট কিডনি রোগ হতে পারে।

এ ছাড়া নারীর ক্ষেত্রে প্রসবকালীন যদি জটিলতা হয়, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়, রক্তচাপ মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যায় বা কমে যায়, ইনফেকশন হয় তাহলেও একিউট কিডনি রোগ বা একিউট কিডনি ফেইলিউর হতে পারে।

এ ছাড়া আমরা তো অনেক সময় জ্বরে ভুগি, চিকিৎসক হয়তো অ্যান্টিবায়োটিক দিল, সে হয়তো জানে না ব্যক্তির সুপ্ত কিডনি রোগ আছে। এই অ্যান্টিবায়োটিকের ফলে একিউট কিডনি রোগ হতে পারে।

এ ছাড়া কেউ যদি সড়ক দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়, অথবা কোনো অস্ত্রোপচারের পরে যদি রক্তক্ষরণ হয় অথবা হঠাৎ শরীরের কোনো অংশ পুড়ে যায়, যদি ৪০ শতাংশের ওপর পুড়ে যায় তখন একিউট কিডনি ফেইলিউর হতে পারে।

নিচে প্রশ্ন উত্তর পরে post এ দেওয়া হবে.পরের post টি পেতে like & comment করে active থাকুন......

#প্রশ্ন : আর ক্রনিকের ক্ষেত্রে...
#প্রশ্ন : ক্রনিক কিডনি রোগের কারণ কী?
#প্রশ্ন : একিউট ও ক্রনিক দুটোর প্রতিকার কীভাবে করেন?

01/08/2016

Kidney তে Stone হয় যেসব কারণে
Kidney হচ্ছে আমাদের দেহের রক্ত পরিশোধনের অঙ্গ। আমরা যেসব খাবার খেয়ে থাকি তার পুষ্টি সরাসরি আমাদের দেহে ছড়ায় না। খাবার গ্রহনের পর তার একটি অংশ কিডনি থেকে রক্তে যায়। এবং রক্তের মাধ্যমে পুরো দেহে সঞ্চালিত হয়। এছাড়াও শরীরে জমে থাকা অনেক রকম বর্জ্যও পরিশোধিত হয় কিডনিতে। কিডনির নানা সমস্যার মধ্যে সবচাইতে বড় সমস্যা হচ্ছে কিডনিতে পাথর হওয়া। কিডনিতে পাথর হওয়ার সমস্যা বেশ মারাত্মক একটি সমস্যা।
Kidney তে Stone হয় যেসব কারণে
যদি কোনো কারণে কিডনিতে খনিজ পদার্থ আটকে যায় বা যেকোনো ব্যাকটেরিয়ার কারণে কিডনি দেহের বর্জ্য ঠিকমতো পরিশোধিত করতে না পারে তখন তা জমা হতে থাকে কিডনির ভেতরে। আর একেই আমরা মূলত কিডনির পাথর হিসেবে জানি।

কিন্তু ঠিক কি কারণে কিডনি তার সঠিক কাজ করতে পারে না তা জানেন কি?চলুন জেনে নেয়া যাক চিকিৎসকের ভষায় কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণগুলো সম্পর্কে।

১) লেবু জাতীয় খাবার কম খাওয়া
লেবু, কমলা,মালটা এ রকমের citrus ফল কম খাওয়ার কারণে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুকি থাকে। কারণ এই ফলমূলে থাকে সাইট্রেট যা কিডনিতে পাথর হওয়া রোধে সহায়তা করে’। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এই ধরনের ফল অবশ্যই খাবেন। যদি তেমন কিছু নাও পান তাহলে পানিতে লেবু চিপে পান করতে পারেন। তবে অবশ্যই তা পরিমিত পর্যায়ে।

২) পালং শাক বা অক্সালেট সমৃদ্ধ খাবার বেশি খাওয়া
পালং শাকে অনেক বেশি মাত্রায় অক্সালেট থাকে। অক্সালেট দেহের ক্যালসিয়ামের সঙ্গে মিশে যায় এবং মূত্রনালির মাধ্যমে বের হয়ে যায়। এতে করে দেহে অক্সালেটের মাত্রা বেড়ে যায় যা কিডনিতে জমা হতে থাকে পাথর হিসেবে।

৩) ক্যালসিয়ামের অভাব
দেহে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে তা কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। খাবারে পরিমিত ক্যালসিয়াম না থাকা এবং ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ না হওয়ার কারণে কিডনিতে পাথর জমার সম্ভাবনা প্রায় ২০% বৃদ্ধি পায়।

৪) অতিরিক্ত পরিমাণে লবণ খাওয়া
অনেকেই খাবারে অনেক লবণ খান, যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। কারণ লবণের সোডিয়াম খুব সহজে কিডনি দূর করতে পারে না এবং তা জমা হতে থাকে কিডনিতে। এছাড়াও অতিরিক্ত সোডিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের কারণেও কিডনিতে পাথর জমার সম্ভাবনা বাড়ে।

৫) মাইগ্রেনের ঔষধ ও ব্যথানাশক ঔষধ
যারা মাইগ্রেনের সমস্যায় ভোগেন তারা অতিরিক্ত মাথাব্যথার থেকে মুক্তি পেতে ঔষধ সেবন করেন। কিন্তু এই ঔষধের সবচাইতে বড় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে কিডনিতে পাথর জমার সম্ভাবনা। কারণ এই ধরণের ঔষধ মূত্রনালির পিএইচ এর মাত্রা বৃদ্ধি করে থাকে যা কিডনিতে পাথর জমতে সহায়তা করে।

৬) অতিরিক্ত সোডা অর্থাৎ কোমল পানীয় পান করা
অতিরিক্ত পরিমাণে কোমল পানীয় পানের কারণেও কিডনিতে পাথর জমে। এই ধরণের কোমল পানীয়তে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস থাকে যা মূত্রকে অ্যাসিডিক করে তোলে। এছাড়াও এ ধরনের অস্বাস্থ্যকর পানীয়তে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। এই অস্বাস্থ্যকর চিনিও কিডনিতে পাথর জমার জন্য দায়ী।

৭) পরিমিত পানি পান না করা
কিডনির কাজ হচ্ছে দেহের বর্জ্য ছেঁকে দেহকে টক্সিনমুক্ত করা। আর এই কাজটি কিডনি করে পানির সহায়তায়। যদি আপনি পানি পরিমিত পান না করেন তাহলে কিডনি সঠিকভাবে দেহের বর্জ্য দূর করতে না পারলে কিডনিতে জমা হতে থাকে পাথর হিসেবে। সুতরাং পরিমিত পানি পান করুন।

coming soon susthothaki.coman  appointment system
30/05/2016

coming soon susthothaki.com
an appointment system

up coming android App   .Com
05/05/2016

up coming android App .Com

ভাইরাল জ্বর হলে করণীয় – Viral Fever Tips এখন প্রায় ঘরে ঘরে জ্বর, সর্দি, কাশি হচ্ছে। অনেকে আবার আক্রান্ত হচ্ছেন নিউমোনিয়া...
23/04/2016

ভাইরাল জ্বর হলে করণীয় – Viral Fever Tips

এখন প্রায় ঘরে ঘরে জ্বর, সর্দি, কাশি হচ্ছে। অনেকে আবার আক্রান্ত হচ্ছেন নিউমোনিয়ায়। অথচ সামান্য পরিচর্যা ও ওষুধ সেবনে জ্বর, সর্দি-কাশি ভালো হয়। আর জ্বরে আক্রান্তদের মধ্যে শিশু-কিশোররাই বেশি।
জ্বর একসপ্তাহ পার হলে আমরা সাধারণত ভাইরাল ফিভার ভাবি না। এটা সম্ভবত শ্বাস-প্রশ্বাসের সংক্রমণ বা অন্য কোন কারণে জ্বর হতে পারে। এছাড়া ভাইরাল জ্বরের অন্যতম প্রধান লক্ষণ হলো শরীরের পেশীতে প্রচণ্ড ব্যথা, চোখ লাল হওয়া ও নাক দিয়ে পানি পড়া ইত্যাদি। তাই এ ক্ষেত্রে বিলম্ব না করে চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী যে কোন এন্টিবায়োটিক শুরু করা উচিত।

পাশাপাশি জ্বর ১০১ ডিগ্রি ফারেন হাইটের বেশি হলে প্যারাসিটামল দিনে ৩ বার খাওয়ার পর দেয়া যেতে পারে। এ ছাড়া সর্দি-কাশি হলে যে কোন এন্টি-হিস্টামিন জাতীয় ওষুধ সকালে ও রাতে দেয়া যেতে পারে। শরীর ব্যথা হলেও প্যারাসিটামল সেবন করা যায়। তবে মনে রাখতে হবে ওষুধ সেবনের ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যে জ্বর নিরাময় না হলে অবশ্যই রক্ত পরীক্ষা করে ওষুধ সেবন করানোর দরকার হতে পারে।

এ ক্ষেত্রে ইউরিন রুটিন, রক্তের সিবিসি, রক্তের ভিডাল টেস্ট (Widal Test)অথবা রক্তের কালচার (Blood Culture )করা উচিত। এসব পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে ইউরিনের প্রদাহ, টাইফয়েড অথবা ডেঙ্গুজ্বর হলে ধরা পড়বে। তখন অধিক সময় ওষুধ সেবনের প্রয়োজন হবে। তবে মনে রাখবেন জ্বর বেশীদিন থাকলে এবং সাধারণ চিকিত্সায় ভালো না হলে অবশ্যই চিকিত্সকের পরামর্শ নেয়া বাঞ্ছনীয়।

চুলের Protein Treatment ঘরে বসেই  সুন্দর চুল কে না পছন্দ করে। কিন্তু রোদ আর ধূলাবালির কারণে সেই সুন্দর চুল মলিন হয়ে যায়।...
22/04/2016

চুলের Protein Treatment ঘরে বসেই

সুন্দর চুল কে না পছন্দ করে। কিন্তু রোদ আর ধূলাবালির কারণে সেই সুন্দর চুল মলিন হয়ে যায়। তাই চুলের জন্য চাই বাড়তি যত্ন। পার্লারে চুলের জন্য নানা ধরনের ট্রিটমেন্ট রয়েছে। কিন্তু কর্মব্যস্ত জীবনে নিয়মিত পার্লারে যাওয়াটাও অনেক সময় কষ্টকর হয়। তবে একটু সময় বের করে নিলেই ঘরে বসেই চুলের যত্ন নিতে পারেন। এজন্য প্রোটিন ট্রিটমেন্ট – Protein Treatment অনেক বেশি কার্যকর।

চুলের Protein Treatment উপকরণ:

২টা ডিম, ১/২ কাপ অলিভ অয়েল, ১/২ কাপ টক দই ও ১/২ কাপ মধু।

চুলের Protein Treatment পদ্ধতি : ডিম ভেঙে কুসুম বের করুন। একটি বাটিতে ডিমের কুসুম নিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। এরপর এর সঙ্গে অলিভ অয়েল মেশান। পরে মধু ও টকদই মিশিয়ে নিন।

চুল ভাল কর আঁঁচড়ে জট ছাড়িয়ে নিন। এবার পুরো চুলে ভালভারে প্যাকটি লাগান। এবার শাওয়ার ক্যাপ পরে নিন। ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে শ্যাম্পু করে ফেলুন। এরপর কন্ডিশনার লাগান। চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে চাইলে ভিনেগারের সাথে পানি মিশিয়ে শ্যাম্পু করার পর চুলে দিতে পারেন।

Address

Chittagong
Feni
3900

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SusthoThaki Health Forum posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram