আল-আ'রাফ আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র

  • Home
  • Bangladesh
  • Gazipur
  • আল-আ'রাফ আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র

আল-আ'রাফ আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র একটি স্থায়ী চিকিৎসা কেন্দ্র

🟢কামনা বিলাস (কামদেব জড়িবুটি)🟢🔔ভেষজ জড়িবুটিতে স্থায়ী সমাধান!🔔⚫রতিশক্তি সৃষ্টিকর্তার দান, যৌন সক্ষমতাকেই আমরা বিভিন্ন ভাব...
22/06/2021

🟢কামনা বিলাস (কামদেব জড়িবুটি)🟢
🔔ভেষজ জড়িবুটিতে স্থায়ী সমাধান!🔔

⚫রতিশক্তি সৃষ্টিকর্তার দান, যৌন সক্ষমতাকেই আমরা বিভিন্ন ভাবে অক্ষমতায় রুপ দেই, কিছু কিছু ভুল করার কারণে আমাদের রতিশক্তি নষ্ট হয়ে যায়, বীর্য ক্ষয় হয়। ধ্বজভঙ্গ বা পুরুষত্বহীনতায় ভুগে থাকেন এমন মানুষের অভাব নেই। এরপর আমরা যা করি সেটা হলো ওয়ানটাইম বা ক্ষতিকর রাসায়নিক কিছু ঔষধ সেবন করে থাকি, যা সেক্স হরমোনের উপর প্রেসার দিয়ে সাময়িক সময় উত্তেজনার সৃষ্টি বা রতিশক্তি বৃদ্ধি করলেও পরবর্তীতে আজিবনের জন্য যৌন ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়। আপনার জিবনে কখনই ওয়ানটাইম ঔষধ খেতে হবে না যদি আপনি সেক্সচুয়াল হেলথ্ এর দিকে নজর দেন, এ সমপর্কে আমাদের বেশ কিছু পোস্ট করা হয়েছে সময় করে দেখে নিবেন। এবং নিম্ন উল্লেখিত অভ্যাস বর্জন করবেন।

⚫যে অভ্যাস বর্জন করবেনঃ
🚫খাবার ঘুম গোছলে অনিয়ম।
🚫গুরুপাক মশলা জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া।
🚫মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা করা।
🚫অলস সময় কাটানো পরিশ্রম না করা।
🚫মাদক সেবন ও ধূমপান।
🚫হস্তমৈথুন করা।
🚫পর্ণ ভিডিও দেখা এবং কামপ্রবণ চিন্তা।
🚫ওয়ানটাইম সেক্সচুয়াল ঔষধ খাওয়া।
🚫স্ত্রী সহবাস কম করা বা দীর্ঘদিন পর করা।
🚫প্রচুর পরিমানে যৌন আসক্তি।
🚫সমকামিতা, পুরুষ পুরুষ, নারী নারী।
🚫পায়ুপথে সঙ্গম করা।
🚫অসুস্থ শরীরে স্ত্রী সহবাস।
🚫ভরা পেটে যৌন সঙ্গম করা।

⚫উল্লেখিত বদ অভ্যাস বা হস্তমৈথুন, পর্নোগ্রাফি আসক্তি, কামপ্রবণ চিন্তা, প্রচুর পরিমান যৌন আসক্তি, মাদক সেবন, সমকামিতা ও পতিতাগমণ সহ যারা গুপ্ত পাপে রতিশক্তি বা যৌন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছেন এবং ধ্বজভঙ্গ ও ধাতু ক্ষয় এর মত রোগ বাধিয়ে চুপ করে রয়েছেন, বা বিয়ে করতে ভয় পাচ্ছেন তাদের দুশ্চিন্তা দূর করতেই কামনা বিলাস তৈরি করা হয়েছে। এটি সমপূর্ণ ন্যাচারাল ভেষজ(গাছ-গাছড়া) থেকে উৎপাদিত, যা আপনাকে স্থায়ী ভাবে সমাধান দিবে এবং শতভাগ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত।
চলুন কামনা বিলাস সমপর্কে আমরা এবার আরও বিস্তারিত জেনে নেই।

🔴🔴🔴🔴"কামনা বিলাস"🔴🔴🔴🔴
🟢🟢🟢নিজস্ব রোগীদের জন্য🟢🟢🟢

⭕কামনা বিলাসঃ-
কামনা বিলাস একটি জড়িবুটির বটিকা(ভেষজ)।
ত্রিফলা, মনেক্কা, এলাচ, বীর্যমণি, অর্শ্বগন্ধা, কস্তুরিকা ও শিলাজুত সহ অন্যান্য উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়। যা সমপূর্ণ প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদান দিয়ে তৈরি হওয়ায় সমপূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত।

⭕কার্যকারিতাঃ
স্বপ্নদোষ/অত্যাধিক স্বপ্নদোষ, ধাতু ক্ষয়, ফোঁটায় ফোঁটায় ধাতু পড়া, লিঙ্গ হালকা উত্তেজিত হলেই বীর্য বের হয়ে আসা, মল মুত্র ত্যাগের পর ধাতু নির্গত হওয়া/বীর্যপাত, হাটাচলায় কিংবা মাঝে মাঝে ২/১ ফোঁটা বীর্য পড়া, লিঙ্গ হাত দিয়ে নাড়াচাড়া দিলেই বীর্য বের হয়ে আসা, দ্রুত বীর্যপাত, প্রস্রাবে সমস্যা, মেহ প্রমেহ, কামপ্রবণ চিন্তা করলেই বীর্যপাত হওয়া সহ ইত্যাদিমূলক সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য এটি মন্ত্রশক্তির মত কার্যকর।

⭕সেবন বিধিঃ
কামনা বিলাস(কামদেব জড়িবুটি)
প্রতিদিন সকালে এবং রাত্রে খাবার ৩৫ মিনিট পর দুটি করে বড়ি(২+০+২) টানা ১১দিন।
প্রতি ফাইল=৪৪টি বড়ি=১১দিন/এক কোর্স।
দীর্ঘদিনের রোগ, বা জটিলতর অবস্থায় ২ফাইল আবশ্যক(স্থায়ী সুস্থতার জন্য), এর বেশি আবশ্যক নয়, উহা মারাত্মক ধ্বজভঙ্গের লক্ষণ।

⭕খুচরা মূল্য ১৪৯৯টাকা মাত্র!
দুই ফাইল একত্রে ২৫০০টাকা!
বিঃদ্রঃ বাংলাদেশের সর্বত্র ঔষধ পাঠানো হয়, এ ছাড়াও বহিবিশ্বের ১৮টি রাষ্ট্রে আমাদের টেলিমেডিসিন যথাসময়ে পৌছে যায়। ক্যাশ অন ডেলিভারিতে নিতে পারবেন(১২০টাকা চার্জ) সমপূর্ণ পেমেন্ট দিয়ে অর্ডার কনফার্ম করলে কুরিয়ার চার্জ ফ্রি!

⚫উপরে উল্লেখিত বদ অভ্যাস পরিত্যাগ করুন, তওবাহ করুন, এবং নিয়মিত ঔষধ খান, শতভাগ সুস্থ হবেন আসা করছি।
অর্ডার কনফার্ম করতে সরাসরি ইনবক্স করুন, অথবা হটলাইনে কল করুন, কমেন্ট বক্সে নাম ঠিকানা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। আর স্বাস্থ্য সচেতনামূলক অনেক টিপস্ আমরা নিয়মিত পোস্ট করি, সময় নিয়ে পড়বেন আসা করছি খুবই উপকৃত হবেন।

যোগাযোগ/চিকিৎসা/পরামর্শঃ-
আল-আ'রাফ আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র
সফিপুর বাজার, কালিয়াকৈর গাজিপুর।
☎️☎️হটলাইনঃ +8801917451080

🔴আপনি কি সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স বাড়াতে চান?🟢দৈনন্দিন খাবার তালিকায় যা রাখবেন।📜পোস্ট কোডঃ আল-আ'রাফ-১০০৫🔴সম্মানিত ভিজিটর,আপন...
20/06/2021

🔴আপনি কি সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স বাড়াতে চান?
🟢দৈনন্দিন খাবার তালিকায় যা রাখবেন।
📜পোস্ট কোডঃ আল-আ'রাফ-১০০৫

🔴সম্মানিত ভিজিটর,
আপনি কি সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স ঠিক রাখতে চাচ্ছেন?
আবার আপনার মাথায় প্রশ্ন আসতে পারে যে, আমরা সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স বলতে কি বোঝাচ্ছি? সেক্সচুয়াল(Sexual-যৌন), এবং ব্যালেন্স(Balance-ভারসাম্য) তাহলে সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স(Sexual balance) মানে হলো যৌন ভারসাম্য বা যৌন সমতা! শুধু দীর্ঘ সময় ধরে সহবাস করাকেই সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স ঠিক রাখা বলে না, বরং সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স ঠিক রাখলেই দীর্ঘক্ষণ সহবাস করা যায়; কোনোও প্রকার ঔষধ বা ওয়ানটাইম ট্যাবলেট ছাড়াই। আপনি কিভাবে সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স ঠিক রাখবেন? এর জন্য পোস্ট কোড-১০০১থেকে পোস্ট কোড ১০০৫ পর্যন্ত সময় নিয়ে বিস্তারিত পড়ুন। আসা করছি আপনি ৬০% সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবেন। বাকি ৪০% চিন্তাশক্তির দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, এ সমপর্কে ধারণা না থাকলে সেটা পরবর্তী পোস্টে আলোচনা হবে আসা করছি, দেখে নিবেন।

🟢দৈনন্দিন খাবার তালিকায় যা রাখবেনঃ
দৈনন্দিন খাবার কি তালিকা করেই খাবেন? একদম রুটিন মত? না, এটা বোকামো একদম,কিছু কিছু খাবার অতিরিক্ত খাওয়াও ঠিক নয়, তাই মাঝে মাঝে খান, শরীরে রোগব্যাধি থাকলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় এমন খাবার বেশি নয়,পরিমিত খাবেন, কিংবা রেজিষ্টার্ড চিকিৎসক এর পরামর্শে যে খাবারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে সে খাবার না খাওয়া কিংবা কম খাওয়াই উত্তম, এ ছাড়া যাদের খাবার দাবারে কোনোও সমস্যা নেই তারা তৈল/চর্বি, উচ্চ শর্করা জাতীয় এবং গুরুপাক,মশলাযুক্ত খাবার পরিমিত এবং ন্যাচারাল খাবার ইচ্ছামত খাবেন। শাক-সবজি বেশি বেশি খাবেন, দুধ,ডিম, ফলমূল তো অবশ্যই নিয়মিত। এবার আলোচনা করা যাক যৌন সক্ষমতার জন্য সে সকল খাবার নিয়মিত খাবেন, বা দৈনন্দিন খাবার তালিকায় যৌন স্বাস্থ্যের ভারসাম্য ঠিক রাখতে যে সকল খাবার অবশ্যই নিয়মিত খাওয়া জরুরি, বিশেষ করে যারা দূর্বল তাদের জন্য তো অবশ্যই, কেননা নারী ও পুরুষের সেক্স হরমোন এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরন গুলো সক্রিয় এবং শক্তিশালী নাহলে আপনার যৌন চাহিদা বা যৌন সক্ষমতা তৈরিই হবে না, এর জন্য হরমোন দুটিই দায়ী, অতএব এমন কিছু খাবার নিয়মিত খাবেন যা আপনার এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরন এর মাত্রা বাড়িয়ে তোলে, তাহলে আপনার সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স এমনিতেই ঠিক থাকবে, আর ভুলে যাবেন না যে, ওয়ানটাইম বা ক্ষতিকর ঔষধগুলো হরমোন এর উপর সাময়িক ভাবে প্রেসার ক্রেট করে একটু তৃপ্তি দিলেও সেটা আপনার স্বাস্থ্য ও সেক্স হরমোন এর জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর, যৌন সক্ষমতার জন্য প্রাকৃতিক খাবারে বিকল্প কিছুই নেই, আপনি জ্ঞানী বা বিচক্ষণ হলে অবশ্যই এগুলো বুঝবেন। বিরক্ত হচ্ছেন? লম্বা পোস্ট পড়তে পড়তে? যদি বিরক্ত না হন, বা আমাদের লেখা আপনার হৃদয় স্পর্শ করে তাহলে জেনে নিন আপনিই সফল হবেন, এবার যে সকল খাবার গুলো আপনি দৈনন্দিন খাবার তালিকায় রাখবেন, এবং যে খাবার গুলোই আপনার যৌন সক্ষমতা তৈরি করে দিবে, সেগুলো হলো ডিম, দুধ, কলা, মধু, রসুন, গরুর মাংশ, তৈলাক্ত মাছ, বাদাম জাতীয়(সকল বাদামই উপকারি) বীজ জাতীয়(যে সকল ফলের বীজ খাবার যোগ্য), খোরমা খেজুর,পালং শাক, ফুলকপি, বাধাকপি সহ সবুজ শাক সবজি, চা-কফি(ঘুমের সমস্যা থাকলে খাবেন না) রঙিন ফলমূল(যত প্রকার) নিয়মিত খাবেন, যৌন স্বাস্থ্যের জন্য এগুলোই ব্যাপক ইতিবাচক কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

🔴এগুলো কেনো খাবেন?

☑️ডিমঃ
হরমোন এর কার্যক্রম ঠিক রাখে এমন একটি খাবারেন নাম ডিম, তা আপনি ভেজে খান, বা সিদ্ধ খান, দুটোই স্বাদ আর মজাদার, ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন বি-৫ এবং বি-৬, ডিমে প্রচুর পরিমান প্রোটিন রয়েছে, মানসিক চাপ কমাতে ডিম খান, দেশি মুরগীর ডিম হলে তো কথাই নেই।

☑️দুধঃ
দুধ, দুধের সর বা আপনার পছন্দের ও প্রিয় খাবার মাখন, এ খাবারগুলিতে প্রচুর পরিমান প্রাণিজ-ফ্যাট রয়েছে, যা যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে, সেক্স হরমোন শক্তিশালী বা সেক্স হরমোন বৃদ্ধির জন্য প্রাকৃতিক এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট জাতীয় খাবার বেশি বেশি খান,শরীরের গঠনমূলক ভূমিকায় দুধ গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার,দেহের শুষ্কতা দূর করে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করে, রতিশক্তি ও বীর্য সৃষ্টি করে, চেহারায় সৌন্দর্য ও লাবণ্যতা এনে দেয়, দেহের অপ্রয়োজনীয় দূষিত পদার্থ বের করে দেয় এবং মস্তিষ্ক শক্তিশালী করে তোলে। তাই চেষ্টা করুন বেশি বেশি দুধ খেতে, ছাগলের দুধ হলে তো কোনো কথাই নেই।

☑️কলাঃ
কলা? যাকে পরিপূর্ণ খাদ্যও বলা হয়,কলাতে রয়েছে ভিটামিন এ, বি, সি ও পটাশিয়াম, ভিটামিন বি ও পটাশিয়াম মানবদেহের যৌনরস উত্‍পাদন বাড়ায় এবং কলায় রয়েছে ব্রোমেলিয়ানও, যা শরীরের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতেও সহায়ক এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। অতিরিক্ত পটাশিয়ামের অভাবে ত্বক রুক্ষ হয়, কলা সেই পটাশিয়ামের অভাব পূরণ করে দেয়। নিয়মিত কলা খান, বাসায় কলার ছড়ি নিয়ে রাখুন। রাত্রে খাবার পর তো অবশ্যই খাবেন।

☑️মধুঃ
মধু খাওয়ার পরামর্শ শুনেনি এমন মানুষ পাওয়া মুশকিল, যৌন শক্তির জন্য মধু সব চেয়ে ইতিবাচক; মধুর উপকারিতা বললে মূল প্রসঙ্গ দীর্ঘ হয়ে যাবে,স্নায়ুবিক শক্তির জন্য মধু খুবই উপকারি, আবার সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণ করতে স্নায়ুবিক সুস্থতাই সিংহভাগ ভূমিকা রাখে, মধু দৈহিক সক্ষমতার জন্য খুবই উপকারি,খালি পেটে মধু খান, ভরা পেটে মধু খান, কারণে অকারনে মাঝে মাঝেই মধু খান, এক কথায় শারীরিক সকল প্রকার ভারসাম্য ঠিক রাখতে মধুর বিকল্প নেই। আর লিঙ্গ উথানজনিত সমস্যায় সহবাসের আধঘন্টা পূর্বে চার চামচ মধু খান, দুধের সাথেও খেতে পারেন।

☑️রসুনঃ
দৈহিক সক্ষমতার জন্য রসুন ইতিবাচক ভূমিকা রাখে সবার জন্য, প্যারালাইজড রোগীদের নিয়মিত মধু, কালোজিরার তৈল আর রসুন খাওয়ান। রসুনে এলিসিন নামক উপাদান রয়েছে যা দৈহিক ইন্দ্রিয়গুলোতে রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। ব্লাড সঞ্চালন হয়,পাকস্থলি ঠিক রাখে, বীর্য ঘনো করে, শুক্রানুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে,গর্ভবতী মহিলাদের জন্য মাত্রাতিরিক্ত রসুন ক্ষতিকর। সব কিছুরই পরিমান থাকে। রসুনের ইতিবাচক গুনের শেষ নেই।

☑️গরুর মাংসঃ
ব্লাড প্রেসারে সমস্যা না থাকলে বা অ্যালার্জি ও অন্যান্য সমস্যা না থাকলে বা গরুর মাংস খেলে যদি কোনোও নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া না হয়, তাহলে বলবো বেশি বেশি গরুর মাংস খান, মাঝে মাঝেই খান, বিশেষ করে লাল মাংসগুলো,গরুর মাংসে প্রচুর পরিমান জিঙ্ক রয়েছে, যা আপনার সেক্স হরমোনকে নতুন রুপে জাগিয়ে তুলবে, চমকপ্রদ তো এই যে, গরুর মাংসে প্রত্যক্ষ ফলাফল পরিলক্ষিত হয়।

☑️তৈলাক্ত মাছঃ
ওমেগা থ্রি কিনে খাচ্ছেন? থামুন, আর দরকার নেই, তৈলাক্ত মাছেই রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড তাও প্রচুর পরিমানে, যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারি, স্নায়ুবিক শক্তি বর্ধক, ব্লাড সঞ্চালন বৃদ্ধি করে, গ্রোথ হরমোনের নিঃসরণ হয়,ফলে যৌন স্বাস্থ্য ও উত্তেজনা শক্তি অটুট থাকে।
চাষের মাছ অপেক্ষা নদী বা সামুদ্রিক মাছ গুলো বেশি বেশি খান।

☑️বাদাম জাতীয়ঃ
বাদাম অনেক রয়েছে, চীনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম, আখরোট বাদাম ইত্যাদি,
কোলেস্টেরল তৈরি করে, জিঙ্ক থাকায় এটি সেক্স হরমোন এর জন্য অত্যান্ত ইতিবাচক, বাদাম সেক্স হরমোন এর মাত্রা বৃদ্ধি করে, গঠনমূলক, এটি যৌন আকাঙ্খাও বৃদ্ধি করে,
বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমানে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট, শারীরিক সক্ষমতার জন্য প্রতিদিন পরিমিত বাদাম খান।

☑️বীজ জাতীয়ঃ
সবসময় কি ফলের মধ্যেই পুষ্টি থাকে? বীজেও প্রচুর পরিমানে পুষ্টি রয়েছে।
প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড, প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড (উভয় ওমেগা -3 এস এবং ওমেগা -6 এস) রয়েছে, এবং ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন এবং পটাসিয়াম,অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ উপাদান ভিটামিন-ই সহ প্রচুর পরিমান উপকারি উপাদান রয়েছে। ফাইটোস্ট্রোজেন রয়েছে শিমের বীজে, যৌন সক্ষমতা ইচ্ছা আকাঙ্খা বাড়িয়ে তুলতে বীজ জাতীয় খাবার খান।

☑️খোরমা খেজুরঃ
যৌন সক্ষমতার জন্য প্রচুর পরিমান খেজুর খান, যৌন চাহিদা বৃদ্ধি পাবে, শারীরিক সক্ষমতা এবং রতি শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য খেজুরের ভূমিকা অপরিসীম।

☑️শাক-সবজিঃ
শাক-সবজি তো নিয়মিত খাওয়ার আবশ্যকতা রয়েছে, সবুক শাক-সবজি খান।
রক্ত সঞ্চালন ঠিক থাকলে সেক্সচুয়াল ব্যালেন্সও ঠিক থাকে,পালং শাকে আছে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম যা শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে, অন্যান্য শাক-সবজি যেমন ব্রকলি, লেটুস, ফুলকপি, বাঁধাকপি এগুলোতে রয়েছে ফলেট, ভিটামিন বি সহ অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কিছু উপাদান।
সবুজ শাক-সবজি লিভার পাকস্থলীও ভালো রাখে।

☑️চা-কফিঃ
চা খেলে চা খাবেন, দুধ খেলে দুধ খাবেন, কিন্তু খিচুড়ি(দুধ চা) চা কেনো? এটা বদ অভ্যাস। চা খেলে রংচা খান পারলে একটু লেবু রস দিয়ে, দুধ খেতে চাইলে দুধ খান, চায়ে দুধ বা চিনি না দিয়ে চা খেলে প্রচুর পরিমান অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পাওয়া যায়, স্নায়ুবিক চাপ কমাতে চা খেতে পারেন, অতিরিক্ত ফ্যাট থাকলে চিনি ছাড়া চা, বা গ্রীণ টি খেতে পারেন, স্নায়ুবিক শক্তি, সুস্থতার জন্য কফি খেতে পারেন, কফিতে প্রচুর পরিমান ক্যাফেইন রয়েছে, যা মানসিক ভাবে চাঙ্গা করে দেয়, যৌন চাহিদাও বৃদ্ধি পায়,মস্তিস্কের দূর্বলতা কাটাতে চা-কফি খান, তবে ঘুমের সমস্যা থাকলে বা লিভারের সমস্যা থাকলে কফি না খাওয়াই উত্তম।

☑️রঙিন ফলমূলঃ
আঙ্গুর,কলা, কমলা লেবু, তরমুজ, মাল্টা, আপেল, সহ বাজারে ফলের দোকানে সব রকম রঙিন ফল কিনতে পাওয়া যায়, যৌন স্বাস্থ্যের জন্য রঙিন ফলমূল খুবই ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। প্রতিটা ফলে পৃথক পৃথক উপাদানও রয়েছে, অকাল বার্ধক্য ঠেকাতে ফলমূলের বিকল্প নেই।

☑️ডার্ক চকলেটঃ
খয়েরি রং এর ডার্ক চকলেটে রয়েছে ফেনিলেথ্যালামাইন নামক একটি উপাদান যা শরীরে বাড়তি যৌন উদ্দীপনা তৈরী করে থাকে, প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, তবে হ্যা, লিভার পাকস্থলী, কিংবা কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে কোনোও প্রকার চকলেট না খাওয়াই উত্তম।

☑️ছোট মাছঃ
যত প্রকার গুঁড়া মাছ নেই পৃথিবীতে তত প্রকার উপকারিতা রয়েছে, গুনের শেষ নেই,
ক্যালসিয়াম রয়েছে এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, ভিটামিন এ সহ নানান পুষ্টি রয়েছে, চোখের সমস্যা দূর করে, দৃষ্টিশক্তি স্পষ্ট করে, যৌন চাহিদা বৃদ্ধি করে, এবং হার্ট ভালো রাখে।

বিঃদ্রঃ
আমরা খাবার নিয়মিত খাই না, পুষ্টিকর খাবার খাই না, এবং খাবার ঘুম গোছলে রয়েছে অনিয়ম, অনিয়ম ঠিক করুন, শরীরের কোনোও অঙ্গ যেমন হার্ট কিডনি, লিভার ও স্নায়ুবিক সমস্যা থাকলে সেগুলোর চিকিৎসা করুন। মানসিক চাপ মুক্ত হউন, এ সমস্ত খাবার নিয়মিত খান, এবং চিন্তাশক্তির দ্বারা সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণ করুন। আপনি যৌন জিবন পূর্নাঙ্গ ভাবে উপভোগ করতে পারবেন, কোনোও প্রকার ঔষধ ক্যাপসুল বা ক্ষতিকারক ওয়ানটাইম সেবন করবেন না।
পোস্ট কোড-১০০১থেকে পোস্ট কোড-১০০৫ পর্যন্ত বিস্তারিত পড়ার পর এক মাস নিয়মিত মেনে চলুন, এরপর দেখবেন আপনি শতভাগ সুস্থ হয়ে উঠেছেন, আর যাদের মেহ প্রমেহ, স্বপ্নদোষ, ধাতু ক্ষয় রোগ রয়েছে, তারা পুরুষ হলে আমাদের কামনা বিলাস(কামদেব জড়িবুটি) নারী হলে কামিনী বিলাস(কামদেব জড়িবুটি) ঔষধ খান, তাহলে আসা করছি যৌন জিবন পূর্নাঙ্গ উপভোগ করতে পারবেন। আমরা পরবর্তী সময়ে যৌন শক্তি বৃদ্ধিকরণ কিছু ভেষজ ফর্মূলা নিয়ে আসবো, যা নিজেরাই তৈরি করে খেতে পারবেন।

যারা মনোযোগ দিয়ে পোস্ট টি পড়েছেন, তাদেরকে ধন্যবাদ, কেননা সমপূর্ণ পোস্ট না পড়লে আপনি কখনই পূর্নাঙ্গ ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণে আনতে পারতেন না। সমস্ত পোস্ট মনোযোগ দিয়ে বারবার পড়ুন, লাইক করুন, ফলো করুন এবং পেইজটি শেয়ার দিন।
আপনাদের রেসপন্স পেলে আমরা আরও ভালো ভালো টিপস্ এবং পরামর্শ পোস্ট করতে উৎসাহ পাই। পোস্ট টি কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানাবেন।

ধন্যবাদান্তে,
চিকিৎসক বোর্ডঃ
আল-আ'রাফ আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র।
চিকিৎসা ও পরামর্শঃ ☎️01917451080

🔴আপনার যৌন শক্তি কমে যাচ্ছে না তো?⚠️যৌন দূর্বলতার প্রকৃত কারণ সমূহঃ📜পোস্ট কোডঃ আল-আ'রাফ-১০০৪🟢যৌন অক্ষমতার জন্য ক্ষতিকর ঔ...
12/06/2021

🔴আপনার যৌন শক্তি কমে যাচ্ছে না তো?
⚠️যৌন দূর্বলতার প্রকৃত কারণ সমূহঃ
📜পোস্ট কোডঃ আল-আ'রাফ-১০০৪

🟢যৌন অক্ষমতার জন্য ক্ষতিকর ঔষধকে না বলুন, নিজে সতর্ক হউন, কোন কোন কারণ ও অভ্যাসের দ্বারা যৌন সক্ষমতা হ্রাস পায় সে সকল বিষয়সমূহ বর্জন করুন। দেখবেন আপনার সেক্সুয়াল হেলথ্ দীর্ঘস্থায়ী হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

🔴 যৌন শক্তি কমে আসা বা দূর্বলতার কারণঃ
যৌন ক্ষমতা নষ্ট হওয়ার পিছে ভিন্ন রোগ বা যে সমস্যাগুলো মূল কারণ হিসেবে বের হয়ে আসে, এগুলো সমপর্কে বিগত পোস্ট কোড ১০০৩এ বিস্তারিত বলা আছে দেখে নিন, এখানে খুবই সংক্ষিপ্তরুপে ধারণা দেওয়া হলো__
হরমনজনিত সমস্যা হতে পারে, হৃদপিণ্ডের দুর্বলতার জন্যও হতে পারে, বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য, লিভার গোলযোগের কারণেও হতে পারে,জন্ডিস বা লিভারের ভোগান্তি, মূলত লিভার বা যকৃত সেক্সুয়াল হেলথ্ এর পিছে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, অতএব লিভার স্ট্রং রাখতে হবে সর্বদা, আর যে সকল কারণে লিভারের উপর প্রভাব পড়ে সে সকল বদঅভ্যাস একটিও রাখা যাবে না, খাবার ঘুমের অনিয়ম, মদ,ধূমপান সহ যেকোনোও প্রকার মাদক লিভারের উপর ব্যাপক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে; ফলে সেক্সচুয়াল ড্যামেজ হয়ে যেতে পারেন, মস্তিষ্কের বা স্নায়ুতন্ত্রের দূর্বলতা, নিজেকে অক্ষম বা অযোগ্য ভাবা এমতাবস্থায় হার্ট দূর্বল থাকলে মনে ভয় ঢুকে গেলে বুক ধরফর করলে স্নায়ুতন্ত্র ও হার্টের দূর্বলতা দুইয়ে মিলে এমনিতেই দূর্বল হয়ে পড়বেন। এ ছারাও মূলত এমন কিছু খাবার খাবেন যা যা লিভারের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। সেক্সুয়াল হেলথ্ ঠিক রাখার প্রথম শর্ত হলো হিউম্যান বডির পার্টস সমূহ ঠিক রাখা, মস্তিষ্কের দূর্বলতা, হার্টের দূর্বলতা,ডায়াবেটিস, লিভার ও কিডনির দূর্বলতা থাকলে সেটার চিকিৎসা প্রথমে করাতে হবে, প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। বিভিন্ন ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় যৌন সমস্যা দেখা দিতে পারে, ওয়ানটাইম ঔষধ খেলে যৌন ক্ষমতা স্থায়ী ভাবে নষ্ট হতে পারে।

🔴যে সকল অভ্যাসের দ্বারা যৌন ক্ষমতা নষ্ট হয়ঃ

☑️খাবার ঘুম গোছলে অনিয়ম।
☑️লিভার গোলযোগ, স্নায়ুতন্ত্রের দূর্বলতা।
☑️গুরুপাক মশলা জাতীয় খাবার খাওয়া।
☑️মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা করা।
☑️অলস সময় কাটানো পরিশ্রম না করা।
☑️মাদক সেবন ও ধূমপান।
☑️হস্তমৈথুনের কারণে।
☑️পর্ণ ভিডিও দেখা এবং কামপ্রবন চিন্তা।
☑️ওয়ানটাইম সেক্সুয়াল ঔষধ খাওয়া।
☑️ পুরুষের টেস্টোস্টেরন ও নারীর ইস্ট্রাজেন হরমোন জনিত সমস্যা
☑️স্ত্রী সহবাস কম করা বা দীর্ঘদিন পর করা।
☑️প্রচুর পরিমানে যৌন আসক্তি।
☑️ সমকামিতা, পুরুষ পুরুষ, নারী নারী।
☑️ পায়ুপথে সঙ্গম করা।
☑️ অসুস্থ শরীরে স্ত্রী সহবাস।
☑️ভরা পেটে যৌন সঙ্গম করা।
☑️শারীরিক ক্ষয় রোগে।

ইত্যাদি কারণ ও অভ্যাসের দ্বারা যৌন সক্ষমতা বিনষ্ট হয়, মূল মূল বিষয়গুলোই আলোচনা করেছি, তাহলে পোস্ট কোড ১০০১থেকে শুরু করে এই পোস্ট পর্যন্ত আমরা অবগত হলাম কোন কোন কারণে যৌন ক্ষমতা নষ্ট হতে পারে বা কমতে পারে, এই সকল অভ্যাস থেকে এখন থেকে বিরত থাকার প্রতিজ্ঞা করুন, এবং যে যে কারণে যৌন সমস্যা হয় সেই সকল কারণ থেকে বিরত থাকুন আসা করছি আপনার যৌন সক্ষমতা ফিরে আসবে ৪০%। এবার আমরা আগামী পোস্টে আলোচনা করবো, কোন ধরনের খাবার যৌন স্বাস্থ্যের জন্য কল্যাণকর। এবং কোন কোন খাবার খেলে সেক্সচুয়াল অ্যানার্জি বৃদ্ধি পায় এবং সেক্সুয়াল হেলথ ভালো থাকে।

তবে যারা আমাদের পেইজ এর নিয়মিত পাঠক, নিয়মিত ভিজিটর এবং আমাদের শুভাকাঙ্ক্ষী তারা মাঝে মাঝে লাইক কমেন্ট এবং শেয়ার করে পাশে থাকবেন।

ধন্যবাদান্তে,
চিকিৎসক বোর্ডঃ
আল-আ'রাফ আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র।
হটলাইনঃ 01917451080

🔴যৌন সমস্যা? না ভিন্ন রোগের প্রভাব?🚫যৌন উত্তেজক ঔষধ সেবন করছেন না তো?📜পোস্ট কোডঃ আল-আ'রাফ-১০০৩🚫যৌন সমস্যা বা যৌন দূর্বলত...
12/06/2021

🔴যৌন সমস্যা? না ভিন্ন রোগের প্রভাব?
🚫যৌন উত্তেজক ঔষধ সেবন করছেন না তো?
📜পোস্ট কোডঃ আল-আ'রাফ-১০০৩

🚫যৌন সমস্যা বা যৌন দূর্বলতার জন্য ঔষধ খাচ্ছেন? নাম সর্বস্ব ঔষধ কোম্পানির ক্যাপসুল, জিনসিন সিরাপ বা পাউডার?
থামুন! মৃত্যুরথে উঠে আপনি মৃত্যুর দেশে গমন করতে চলেছেন। নাম সর্বস্ব বা রাসায়নিক কেমিক্যাল এর ছড়াছড়ি কিছু যৌন উত্তেজক ঔষধ বাজারে ভরপুর; সেখান থেকেই ওয়ানটাইম কিছু যৌন উত্তেজক ঔষধ খেয়েই যৌন জিবন উপভোগ করছেন না তো?
সাবধান! সাবধান! আবারও বলছি সাবধান!

⚠️ইনজয় তো ভালোই হচ্ছে ক্ষতি কি তাতে??
এর ক্ষতিকারক দিক সমূহ বা কতটুকু ক্ষতি হতে পারে তার ২০% যদি আপনি জানতে পারেন, তাহলে এ মরণঘাতী ঔষধ আপনি ছুয়েও দেখবেন না, বিচক্ষণ সমাজকে এটি বিস্তারিত বিশ্লেষণ করে দেওয়ার কোনোও প্রয়োজন নেই, কিন্তু যাদের অজ্ঞতা রয়েছে এ সমপর্কে তাদের জন্য সামান্যতম কিছু না বললেই নয়, এ যৌন উত্তেজক ঔষধ গুলো ডেকে আনতে পারে আপনার মৃত্যু, হার্ট ব্লক, হার্ট অ্যাটাক, ব্রেইন স্ট্রোক সহ আপনার শরিরের বিভিন্ন স্থানে প্যারালাইজড হতে পারে, এবং আরও হতে পারে আপনার লিভার ও কিডনি ড্যামেজ বা হার্ট ফেইল! আর সাথে আজিবনের জন্য যৌন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার অফার তো থাকছেই এধরনের যৌন উত্তেজক ঔষধের দ্বারা। ল্যাবটেস্ট এ ধরা পরেছে অজস্র ক্ষতিকারক মরণঘাতী রাসায়নিক কেমিক্যাল! যা যৌন জিবনে আপনাকে চিরতরে ধ্বংস করে দিতে পারে। শরীরের অনেক পার্টস অব হিউম্যান বডি পরিবর্তন করা যায়, কিডনি নষ্ট হলে কিডনিও বদলাতে পারেন! কিন্তু লিভার? আদৌ পরিবর্তন করা সম্ভব? আর লিভার ড্যামেজ দিলে কি শুধু যৌন ক্ষমতাই হারিয়ে ফেলবেন? নাকি আপনার শরীরটাই অনর্থক হয়ে পড়বে কোনটি? দুটোই। এই সকল ঘাতক ঔষধ সমূহ আপনাকে চিৎকার করে জানিয়ে দেয় যে আপনি মরতে চলেছেন! যৌন ক্ষমতা হারাতে চলেছেন! তবে কেনো? কেনো এগুলো সেবন করেন? এখন জিজ্ঞেস করতে পারেন যে, ঔষধ আবার কি করে কথা বলে? কি করে বলে দেয় যে এগুলো ক্ষতিকারক? আচ্ছা? ঔষধের সাইট ইফেক্ট পড়লেও কি বুঝতে পারেন না? যে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হতে চলেছেন?
মাথা যন্ত্রণা‚ লিভারের গোলমাল‚ চোখের দৃষ্টি ঝাপসা হওয়া‚ ফেসিয়াল ফ্ল্যাশিং‚ চোখে নীল আলো দেখা বা সেনসিটিভিটি টু লাইট, এ ধরনের সকল নমুনা বা লক্ষণ ক্ষতিকারক ও মরণঘাতী যৌন উত্তেজক ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, কিছু কিছু ঔষধ আপনাকে হার্ট অ্যাটাক পর্যন্ত করাতে পারে। দিনে দিনে সেক্স এর টাইম কমতে থাকবে, ঔষধের মাত্রা বাড়াতে হবে এক সময় দেখা যাবে ওভার ডোজেও খুব বেশিক্ষণ থাকা যায় না, ততক্ষনে বুঝে নিবেন যে আপনার সব কিছু বরবাদ হতে চলেছে প্রসেসিং প্রায় শেষের দিকে। পুরুষত্ব দেখাতে নারীমহলে বাহাদুরি দেখাতে কিংবা স্ত্রীর কাছ থেকে লজ্জা লুকাতে এ ধরনের ঘাতক ঔষধের আশ্রয় নিবেন না।
এখন প্রশ্ন আসতে পারে! তাহলে কোনোও ঔষধই কি খাওয়া যাবে না? জ্বী খাওয়া যাবে।
সেটা কি? কোন কোম্পানীর? জানার খুব আগ্রহ? সেটা বলতেছি, তার পূর্বে এটা জানা জরুরি যে, আদৌ কি আপনার যৌন রোগ? নাকি অন্যান্য রোগের প্রভাবে যৌন সক্ষমতা বা স্ত্রী সহবাসের সময় কমে গেছে?

🔴যৌন সমস্যা? না ভিন্ন রোগের প্রভাব?
আপনার যৌন সক্ষমতা থাকার পরেও দিন দিন অক্ষম হয়ে পড়ছেন? সহবাসে সময় কমে আসছে? আপনার বাজে অভ্যাস ছিলোনা তবুও পূর্বের ন্যায় স্ত্রী সহবাসে সময় পাচ্ছেন না? দুশ্চিন্তার কিছুই নেই, পোস্ট কোড ১০০২তে কি বলা ছিলো? প্রেসার নিয়ন্ত্রণ, এটি যৌন সক্ষমতার উপর ব্যাপক ইতিবাচক ভূমিকা রাখে, এবং হাইপারটেনশনে সেক্সচুয়াল ঔষধ সেবন করলে কিন্তু কতটা ক্ষতি হতে পারে সেটা বিগত পোস্টে এবং ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সমপর্কে এই পোস্টে বলা হয়েছে। প্রথমেই প্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে, পেসারের ঔষধের চেয়ে দৈনন্দিন খাবার ও এক্সারসাইজ এর দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করাই শ্রেয়, এতে সেক্সচুয়াল সক্ষমতা সতেজ ও নিয়ন্ত্রণে থাকে। এর পর আসি হার্ট এর দূর্বলতা, হৃদপিণ্ডের দূর্বলতায় যৌন সক্ষমতা অনেকটাই কমে যেতে পারে বা গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তে লিঙ্গ নাও দাঁড়াতে পারে, কোষ্ঠকাঠিন্য বা বদ হজম হলে আপনার পাকযন্ত্র গোলমাল হওয়ায় খাবার ঠিকমত হজম হবে না, ফলে রক্ত উৎপাদনে ঘাটতি থাকায় আপনার রক্ত সঞ্চালনে কমতি থাকায় সেক্সুয়াল ড্যামেজ দেখা দিতে পারে। লিভারেরর সমস্যায়, যাকে যকৃত প্রদাহ বলে আর ওয়ানটাইম ক্যাপসুল ট্যাবলেট, পাউডার, জিনসিন এগুলো তো লিভারের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক, এই লিভার যদি ড্যামেজ দিয়ে দেয় আর তার প্রতিকার বা চিকিৎসা না থাকে, তাহলে ধরে নিন আপনার যৌন সক্ষমতা স্থায়ী ভাবে হারিয়ে ফেলেছেন এছারাও মস্তিষ্কের দূর্বলতা, শারীরিক দূর্বলতা, বিভিন্ন ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে দেখা দিতে পারে যৌন দুর্বলতা। ফাস্টফুড ও গুরু পাক জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকুন, মাদক সেবন করা থেকে বিরত থাকুন এটা যৌন সক্ষমতাকে অক্ষমতায় স্থায়ী ভাবে রুপ দেয়। আসলেও কি মাদক সেবন করলে বেশিক্ষণ টিকে থাকা যায়? আদৌ তা নয়, বরং কালক্রমে ধ্বংস অনিবার্য।

⚠️ কোন কোম্পানীর ওয়ানটাইম ঔষধ খাবেন?
কোনো কোম্পানিরই নয়, কারণ ওয়ানটাইম ঔষধ কখনই কোনোভাবেই ভালো নয় যৌন স্বাস্থ্যের জন্য। ফুটপাত বা নাম সর্বস্ব কোম্পানির তো নয়ই, এমনকি শুনলে অবাক হবেন যে, কিছু কিছু ব্রান্ডের অ্যালোপ্যাথি কোম্পানির রেজিষ্টার্ড বা ডিএআর নাম্বার থাকা সত্বেও তা যৌন স্বাস্থ্য ও শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। কোনো প্রকার ওয়ানটাইম ঔষধই সেবন করা যাবে না, আয়ুর্বেদ,হার্বাল, ইউনানী ক্যাটাগরির কিছু ঔষধ হকারের কাছে বা ফুটপাতে বিক্রি হয় এগুলো থেকে বিরত থাকুন। হোমিও কিছু ওয়ানটাইম সেবন করতে পারেন শর্ত সাপেক্ষে! অবশ্যই রেজিষ্টার্ড চিকিৎসক এর কাছ থেকে স্থায়ী চিকিৎসার পাশাপাশি চিকিৎসক এর পারমিশন এর ভিত্তিতে তার দেওয়া ওয়ানটাইম(হোমিও) খেতে পারেন। কিন্তু হ্যাঁ প্রকৃত কোনোও চিকিৎসক আপনাকে কোনো ভাবেই ওয়ানটাইম সাজেষ্ট করবে না, বা না করার চেষ্টা করবে।

পরামর্শঃ
আপনাকে কোনোও প্রকার ওয়ানটাইম কোনোদিনই সেবন করতে হবে না, আমরা সর্বপরি চেষ্টা করবো আপনাকে এ ধরনের ঘাতক অভ্যাস থেকে বিরত রাখার,স্থায়ী যৌন সক্ষমতার জন্য কিছু খাবার, পুষ্টি জাতীয় খাবার, ঘরোয়া খাবার এর প্রত্যক্ষ যাদুকরি টিপস এগুলো জানতে সবসময় আল-আ'রাফ আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্রের সাথেই থাকুন। পরবর্তী পোস্টে থাকবে কোন কোন কারণে যৌন অক্ষমতা দেখা দিতে পারে, আজকে তো ক্ষতিকর ঔষধ ও অন্যান্য রোগের প্রভাব সমপর্কে আলোচনা করেছি, আগামী পোস্টে আলোচনা করবো কোন কোন কারণ ও অভ্যাসের দ্বারা যৌন সক্ষমতা বিনষ্ট হয় বা স্ত্রী সহবাসের সময় কমে আসে। নারী ও পুরুষের সকল যৌন সমস্যা সমপর্কিত এবং পার্টস অব হিউম্যান বডি ভালো রাখর জন্য বিভিন্ন টিপস্ নিয়ে আমরা মাঝে মাঝেই হাজির হবো। এর জন্য আপনারা লাইক কমেন্ট এবং শেয়ার করে পাশে থাকবেন।

ধন্যবাদান্তে,
চিকিৎসক বোর্ডঃ
আল-আ'রাফ আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র।
হটলাইনঃ 01917451080

⚠️ব্লাড প্রেসার বা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ।  🔴সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণ🔴📜পোস্ট কোডঃ আল-আ'রাফ-১০০২🚫 রক্তচাপ সেক্সচুয়াল ব্য...
10/06/2021

⚠️ব্লাড প্রেসার বা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ।
🔴সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণ🔴
📜পোস্ট কোডঃ আল-আ'রাফ-১০০২

🚫 রক্তচাপ সেক্সচুয়াল ব্যালেন্সের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে, হার্ট ফেইল হয়ে মৃত্যু বা সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রনের জন্য রাসায়নিক কেমিক্যালে উৎপাদিত ঔষধ সেবনে থেকে যায় প্রবল মৃত্যু ঝুঁকি! অথবা নিম্ন রক্তচাপে আপনার সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স ডাউন দিতে পারে বয়স ৩৫-র পরেই। লিঙ্গ উথান না হওয়া, কিংবা শক্ত না হওয়া অথবা নরম লিঙ্গে মিলন করলে আপনার শয্যাসঙ্গী অতৃপ্ত থাকায় গোপনে পরকিয়া করতেও পিছুপা হবে না। সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স কন্ট্রোল এবং সেক্সচুয়াল লাইফ এর যাবতীয় পরামর্শের জন্য আল-আ'রাফ আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্রের পরামর্শমূলক তথ্য গুলো প্রতিনিয়ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

🚫 সেক্সচুয়াল ব্যালেন্সের উপর রক্তচাপের ভূমিকাঃ
আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কিংবা সামান্য হাই হলেও সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স ঠিক থাকবে।
আপনার নিম্ন রক্তচাপের ফলে সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স ডাউন দিতেই পারে বা সম্ভাবনা প্রবল যদি আপনার সামান্য দূর্বলতাও থাকে, লিঙ্গ সঠিক বা উত্তমরুপে শক্ত না হওয়ার ফলে পূর্নাঙ্গ ভাবে সেক্স করতে পারবেন না, মাঝে মাঝে নরম বা শিথিল হয়ে যাবে, যৌনাঙ্গের ভেতর ঠিকমত লিঙ্গ প্রবেশ ও বের না হওয়ার ফলে সঙ্গীর কামভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় পূর্নাঙ্গ তৃপ্তি না হওয়ায় আপনি অপদস্ত হতে পারেন। এটি পুরুষের পুরুষত্বের মৌলিক ব্যার্থতা। স্বাভাবিক বা নিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ কিংবা সামান্য হাই ব্লাডপ্রেসারে কোনোও সমস্যা নেই, এখন আপনার যদি ব্লাড প্রেসার হাই হয়, আর যৌন উত্তেজক ঔষধ সেবন করেন অভিজ্ঞ বা রেজিষ্টার্ড চিকিৎসক এর পরামর্শ ছাড়া, তাহলে আপনার প্রেসার আরও বৃদ্ধি পেতে পারে, হাইপারটেনশনে সেক্সচুয়াল উত্তেজক ঔষধ সেবন করা অনুচিত, এরপর যদি হার্টের সমস্যা, কোলেস্টেরল এর বৃদ্ধি, হার্ট ব্লক বা হার্টের সমস্যা বা ডায়াবেটিস কিংবা কিডনি বা লিভার গোলযোগ থেকে থাকে, তাহলে যৌন উত্তেজক ঔষধ সেবন করা একেবারেই অনুচিত হবে। সরাসরি মৃত্যু ঝুঁকি থেকে যাবে।

✅প্রেশার ও সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণঃ
সেক্সচুয়াল লাইফ এ সমস্যা বা কিছুটা দূর্বলতা থাকতেই পারে! তাই বলে কি ক্ষতিকর রাসায়নিক যৌন উত্তেজক ঔষধ খাবেন?
না, কখনই নয়। এটি অনুচিত। সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রনে রাখলে একজন পুরুষ এর জন্য কখনই মেডিসিন এর প্রয়োজন হয় না। কিছু রোগ/ইনফেকশন/ আনুষাঙ্গিক রোগ বা সমস্যার কারণে সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স এর উপর প্রভাব পড়লে সেগুলোর চিকিৎসার জন্য ঔষধের প্রয়োজন হয়, সেক্সের জন্য নয়।
সেক্স বা যৌন ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের বিষয়, এটি বৃদ্ধি করার জন্য কিছু ভেষজ ফর্মূলায় পুষ্টিকর হালুয়া ক্ষেতে পারেন, কিন্তু সাবধান সেটা যেনো পরিপূর্ণ ন্যাচারাল হয়, এটা ঔষধের আওতাভুক্ত নয়। পাশাপাশি ন্যাচারাল কিছু খাবার পুষ্টিকর খাবার তো নিয়মিত খেতেই হবে। আমি আবারও বলছি, ক্ষতিকারক যৌন উত্তেজক ঔষধ থেকে বিরত থাকুন। এবং সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণের জন্য সেই খাবার গুলো নিয়মিত খান, যা আপনার ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণিত রাখে এবং শরীরে জিংক এর এর ব্যালেন্স ঠিক রাখে।

⚠️সতর্কতা ও সাবধানতাঃ
সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্লাড প্রেসার কন্ট্রোলে সেক্সচুয়াল ঔষধকে ব্যাবহার করবেন না! ডায়াবেটিস,হার্টের সমস্যা, কোলেস্টেরল সমস্যা উচ্চরক্তচাপ বা হাইপারটেনশনে কখনই যৌন উত্তেজক ঔষধ সেবন করবেন না। আমরা এই পোস্ট থেকে কি শিখলাম? আমরা এটা শিখলাম যে, কখনই যৌন উত্তেক ঔষধ সেবন কর যাবে না, সেবন করলে কি কি ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, এবং পড়ে এটা শিখলাম যে, প্রেসার ডাউন দিলে সেক্সচুয়াল সমস্যা হতে পারে বা রক্তসঞ্চালন না থাকায় লিঙ্গ উথানে সমস্যা হতে পারে। এমতাবস্থায়ও আমরা যৌন উত্তেজক ঔষধ না খেয়ে আমরা ন্যাচারাল সেই সকল খাবার খাবো, যা ব্লাড প্রেসার ও সেক্সুয়াল ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণে রাখে।

🔔বিঃ দ্রঃ সেক্সচুয়াল ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণের জন্য বা প্রাথমিক করণীয় ও যাবতীয় ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণের জন্য পোস্ট কোড ১০০১-১০১০পর্যন্ত প্রতিটি পোস্ট পড়ুন।

এই পোস্ট টি আপনার কাছে ভালো লাগলে পোস্ট টি শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন, এতে আরও কিছু মানুষ সতর্ক এবং প্রাথমিক জ্ঞান অর্জন করতে পারবে। আর হ্যা সম্মানিত ভিজিটর মনোযোগ দিয়ে দীর্ঘ সময় ব্যায় করে এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ভাবে ভালোবাসা এবং কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এবং পোস্ট টি শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি।

ধন্যবাদান্তে,
চিকিৎসক বোর্ডঃ
আল-আ'রাফ আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র।
হটলাইনঃ 01917451080

🔴চুপচাপ মৃত্যু'র পথে হাটছেন না তো?🔔কোষ্ঠকাঠিন্য ঘাতক ব্যাধির উৎস!📜পোস্ট কোডঃ আল-আ'রাফ-১০০১🟢কোষ্ঠকাঠিন্য একটি বহুল পরিচিত...
04/06/2021

🔴চুপচাপ মৃত্যু'র পথে হাটছেন না তো?
🔔কোষ্ঠকাঠিন্য ঘাতক ব্যাধির উৎস!
📜পোস্ট কোডঃ আল-আ'রাফ-১০০১

🟢কোষ্ঠকাঠিন্য একটি বহুল পরিচিত সাধারণ একটি সমস্যা, এটি সাধারণ হলেও মানব দেহের মারাত্মক মারাত্মক ঘাতক ব্যাধির উৎপত্তিস্থল কিন্তু এই কোষ্ঠকাঠিন্যই।
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে যত ঘাতক ব্যাধির আবির্ভাব, আমরা কেও কেও গুরুত্ব দেই আবার কেও কেও গুরুত্ব দেই না, অনেকে গ্যাসের ঔষধ খেয়ে থাকি, এটা কিন্তু সমাধান নয়, আসুন আমরা এ সমপর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।

🔴কোষ্ঠকাঠিন্য পরিচিতিঃ
কোষ্ঠ হলো "মলাশয়" কাঠিন্য বলতে মলাশয়ের সমস্যা বা গোলযোগ বোঝায়, অথবা মলাশয় ঠিকমত কাজ করছে না; মল পরিস্কার করছে না। কোষ্ঠকাঠিন্য হলো ঠিকমত মল পরিস্কার না হওয়া বা মলাশয়ের কাঠিন্য কিংবা মলাশয়ে গোলযোগ দেখা দেওয়া।

🔴কোষ্টকাঠিন্যের লক্ষণঃ
কোষ্ঠকাঠিন্যের মূল লক্ষণ মলাশয়ে অনিয়ম,বিঘ্নতা, গোলযোগ, হতে পারে পেটে মোচর, তলপেটে ও মলদ্বারে ব্যাথা, মল ত্যাগের পর কিঞ্চিৎ রক্তক্ষরণ, মলদ্বারে চাপের সৃষ্টি, টুকরো টুকরো মলত্যাগ, হটাৎ শক্ত বা নরম, শুষ্ক বা শক্ত পায়খানা হওয়া, মলত্যাগে কষ্ট, অধিক বেগ আসা, পায়খানায় অধিক সময় বসে থাকা, পূর্ণ মলত্যাগ না হওয়া,পেট ভারি হওয়া, অরুচি, ক্ষুধা না লাগা ইত্যাদি কোষ্ঠকাঠিন্যের লক্ষণ।

🔴 কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণঃ
কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার নির্দিষ্ট কোনোও কারণ নেই বরং রয়েছে নানাবিধ কারণ, যে যে কারণে কোষ্ঠকাঠিন্যতা হতে পারে তন্মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কারণসমূহ হলো_সুষম খাবার বা আঁশজাতীয় খাবার না খাওয়া কিংবা কম খাওয়া। শর্করা বা আমিষ জাতীয় খাবার খাওয়া; ফাস্টফুড, তেল চর্বি জাতীয় খাবার ইত্যাদি।
পানি কম খাওয়া, মশলা জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া বা খাবারে মশলা বেশি খাওয়া। খাবার ও ঘুমে অনিয়ম, অস্বাস্থ্যকর জিবনযাপন, মানসিক চাপ, দিবা নিদ্রা ও রাত্রি জাগরণ। শারীরিক পরিশ্রম কম করা বা এক্সারসাইজ না করা সহ কিছু ঔষধ ও চিকিৎসার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। ডায়াবেটিস, অন্ত্রনালীতে ক্যান্সার, থাইরয়েডের সমস্যা টিউমার বা মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ, পেটে ব্যাথার ঔষধ, প্রেসারের ঔষধ, পেপটিক আলসারের ঔষধ বা খিঁচুনির ঔষধ। আয়রন, ক্যালসিয়াম ও অ্যালুমিনিয়াম সমৃদ্ধ ওষুধ সহ দীর্ঘদিন শয্যাশায়ী হয়ে থাকলেও কোষ্ঠকাঠিন্যতা দেখা দিতে পারে।

🟢সহায়ক খাবার ও করণীয়ঃ

☑️ প্রচুর পরিমানে পানি পান করুন, খালি পেটে পানি পান করুন, খাবার কমপক্ষে আধাঘন্টা পূর্বে ২গ্লাস পানি পান করুন, ঘুমানোর পূর্বে এবং মধ্য রাত্রে ঘুম ভাঙলে প্রচুর পরিমানে পানি পান করুন।

☑️ তরল জাতীয় খাবার, ঝোল তরকারি খান, অধিক মশলা বা গুরু পাক জাতীয় খাবার কম খান; না খাওয়ার চেষ্টা করুন।

☑️ সবুজ শাঁক-সবজি, ফলমূল বেল পেঁপে,আপেল,গাজর সহ আঁশযুক্ত খাবার বেশি বেশি খান।

☑️ দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন, এর জন্য বিনোদন শ্রেষ্ঠ সহায়ক।

☑️নিয়মিত ঘুম গোছল ও খাবার নিয়ম ঠিক রাখুন।

☑️নিয়মিত ৮ঘন্টা ঘুমান, ভোর সকালে উঠে এক্সারসাইজ করুন, হাটাচলা করুন; বাসি পেটে পানি খান।

☑️ মলমুত্র চেপে রাখার অভ্যাস করবেন না, মলত্যাগের বেগ পেলে প্রচুর পরিমানে পানি পান করুন। মল ত্যাগ করে খালি পেটে পুনরায় পানি পান করুন।

☑️অ্যালকোহল সহ যাবতীয় মাদকদ্রব্য সেবন থেকে বিরত থাকুন, চা খেলে রং চা খাবেন, দুধ চা, কফি ইত্যাদি থেকে বিরত থাকুন।

☑️ফাস্টফুড, বাসি খাবারকে না বলুন। এমনকি বিস্কিট সহ বেকারির খাবার খাবেন না।

☑️তালমাখনা, ইউসুফগুল, ইউসুফগুলের ভুষি, তোকমা বা শাহি দানা, ত্রিফলা ইত্যাদি কিংবা অ্যালোভেরা বা বেলের শরবত খান।

🟢প্রাথমিক চমকপ্রদ চিকিৎসাঃ
দিবানিদ্রা সমপূর্ণ ত্যাগ করে কেবল রাত্রেই ৮ঘন্টা ঘুমান। না কম না বেশি, ভোর সকালে ঘুম থেকে উঠুন, ব্রাশ করুন, ৫০০ এমএল কুসুম গরম(কুসুম অপেক্ষা একটু বেশি গরম) পানিতে দুই পিস লেবুর টুকরো(কাটা পিস) চিপে দিন, অতপর খেয়ে ফেলুন চিনি বা লবন না দিয়েই;
ঠিক ১৫মিনিট পর আরও ৫০০এমএল কুসুম গরম পানি খান, এবার লেবু ছারা! এরপর টানা ৪৫মিনিট এক্সারসাইজ করুন, নাহলে জগিং করুন, কিংবা হাটা চলাফেরা করুন, এক্সারসাইজ সর্বাপেক্ষা উত্তম। এই ১৫+৪৫মিনিট=১ ঘন্টা সময়ের মধ্যে আর কিছুই খাবেন না। এক ঘন্টা পর ১০-১৫মিনিট রেস্ট নিন,(নূন্যতম ১০মিনিট) এরপর দৈনন্দিন কাজ শুরু করে দিন, ব্রেকফাস্ট গোছল বা অফিসের প্রস্তুতি! যা রুটিনে থাকে। এভাবে টানা ২১দিন এ পদ্ধতি অবলম্বন করুন, আপনার লিভার ও পাকস্থলী শক্তিশালি আর সক্রিয় হয়ে উঠবে ও সচরাচর কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিবে না।
এটি চমকপ্রদ একটি ফর্মূলা। এ সমপর্কে বা গরম পানিতে লেবু রস সমপর্কে আমরা পরবর্তীতে আলোচনা করবো। উক্ত পদ্ধতিতে আর উপরে লিখিত নিয়মানুসারে যদি সমাধান না মেলে তাহলে দ্রুত চিকিৎসক এর পরামর্শ নিন।

🔴জটিলতা ও ভয়াবহতাঃ
কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ে দীর্ঘদিন চুপ করে বসে থাকলে ভয়াবহ সমস্যা দেখা দিতে পারে, দীর্ঘ মেয়াদী কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে অর্শ বা পাইলস, ফিস্টুলা বা ভগন্দর, অ্যানাল ফিশার বা গেজ রোগ, প্রস্রাবের সমস্যা সহ রেক্টাল প্রোলাপস বা মলদ্বার বাইরে বের হয়ে আসা, ইন্টেসটাইনাল অবস্ট্রাকশন, পেটব্যথা বা ফাঁপা, অরুচি, ক্ষুধামান্দ্যের মতো জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। পরবর্তীতে এগুলো আরও জটিল জটিল রোগের সৃস্টি করবে। সমস্যার উন্নতি না হলে আক্রান্ত ব্যক্তির থাইরয়েডের সমস্যা, কলোরেক্টাল তথা মলাশয়ের ক্যানসার, ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি, পার্কিনসনস ডিজিজ, ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম (আইবিএস), অ্যানাল ফিশার, পেরিঅ্যানাল অ্যাবসেস প্রভৃতি কোনো রোগ আছে কি না, তা পরীক্ষা করুন, চিকিৎসা নিন। আফিম, মরফিন, মানসিক রোগের ওষুধ, ক্যালসিয়াম, আয়রন ও অ্যালুমিনিয়াম এবং ক্যালসিয়ামযুক্ত অ্যান্টাসিড ইত্যাদি কোনো ওষুধ সেবন করছেন কি না, লক্ষ করুন। হঠাৎ কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিলে প্রাথমিক বা ঘরোয়া পদ্ধতি কাজে না লাগলে অবশ্যই এবং দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

কোষ্ঠকাঠিন্যতা সমপর্কে যাবতীয় বিশ্লেষণকৃত তথ্য ও পরামর্শ আপনার কাছে কেমন লাগলো? তা আমাদের অবশ্যই অবশ্যই কমেন্ট করে জানান। এবং কোনোও রোগ, বা জটিল কিংবা কঠিন কোনোও রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা বা বিষয়ভিত্তিক হেলথ টিপস্ পেতে সবসময় আমাদের সাথেই থাকুন।

আমাদের স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস্ ও পরামর্শ যদি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় আপনার কাছে তাহলে অবশ্যই পোস্টটি শেয়ার করে এটি সকলের দেখার সুযোগ করে দিন। অন্যান্য স্বাস্থ্য সচেতনা বা হেলথ টিপস পেতে আমাদের পেইজ লাইক ফলো দিয়ে রাখুন। পরবর্তী পোস্ট পৌছে যাবে আপনার টাইমলাইনে।

ধন্যবাদান্তে চিকিৎসক মন্ডলীঃ
আল-আ'রাফ আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্রঃ
☎️অফিসিয়াল হটলাইনঃ 01917451080
ইমেইলঃ treatment.ayurvedic.officials@gmail.com

Address

Safipur Bazar Kaliakair Gazipur
Gazipur

Telephone

+8801917451080

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আল-আ'রাফ আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to আল-আ'রাফ আয়ুর্বেদ চিকিৎসা কেন্দ্র:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category