Dr. Fahmida Mahbuba Bonna

Dr. Fahmida Mahbuba Bonna It's the page for medical information.

পানি না ভাঙলেও কি ডেলিভারির ব্যথা উঠতে পারে?হ্যাঁ, একদম পারে—এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই প্রথমে ব্যথা শুরু হয়, পানি পরে ভাঙে।...
07/12/2025

পানি না ভাঙলেও কি ডেলিভারির ব্যথা উঠতে পারে?
হ্যাঁ, একদম পারে—এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই প্রথমে ব্যথা শুরু হয়, পানি পরে ভাঙে। এটি পুরোপুরি স্বাভাবিক।

▣ সাধারণভাবে কী ঘটে?
▣ প্রথমে ব্যথা শুরু হয়
- জরায়ুর সংকোচন নিয়মিত বিরতিতে আসে এবং সময়ের সাথে ব্যথা বাড়তে থাকে।

▣ পানি পরে ভাঙে:
- প্রসবের অনেক পরে বা প্রায় শেষের দিকে অ্যামনিওটিক থলি ফেটে পানি বের হয়।

▣ এটাই সবচেয়ে সাধারণ:
- ৮০–৯০% ক্ষেত্রে প্রথমে প্রসববেদনা শুরু হয়, পানি পরে ভাঙে।

▣ কখনও পানি আগে ভাঙতে পারে:
কিছু মায়ের ক্ষেত্রে ব্যথা ওঠার আগেই পানি ভেঙে যায়। একে বলা হয় PROM (Premature Rupture of Membranes)। তখন দ্রুত চিকিৎসা পরামর্শ প্রয়োজন।

07/12/2025

প্রেগ্ন্যাসির কত সপ্তাহে কত মাস হয়

07/12/2025

সিজারের পরে পেট বড় বা ঝুলে যাওয়া — কারণ ও করণীয়

প্রথম দিকের আল্ট্রাসাউন্ডই কেন বেশি সঠিক?গর্ভের বয়স ঠিকভাবে ধরতে ৬–১২ সপ্তাহে করা আল্ট্রাসাউন্ড সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য।কেন?●...
07/12/2025

প্রথম দিকের আল্ট্রাসাউন্ডই কেন বেশি সঠিক?
গর্ভের বয়স ঠিকভাবে ধরতে ৬–১২ সপ্তাহে করা আল্ট্রাসাউন্ড সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য।

কেন?

● এই সময় বাচ্চার বৃদ্ধি একদম নিয়মমাফিক হয়
● CRL মাপ খুব পরিষ্কার দেখা যায়
● ভুল হওয়ার সম্ভাবনা কম (মাত্র ৩–৫ দিন)

দুটো স্ক্যান হলে কোন তারিখ ধরবে?

● দুটোই যদি প্রথম ত্রৈমাসিকে হয়
➡️ সবচেয়ে আগের স্ক্যানের তারিখই ধরতে হবে।

কখন পরের স্ক্যান ধরা হতে পারে?

● প্রথম স্ক্যান দেরিতে করা হলে
● মাপ পরিষ্কার না হলে

কেন তারিখ জানা জরুরি?

✔ প্রসবের সময় বুঝতে
✔ বাচ্চার বৃদ্ধি ঠিক আছে কিনা জানতে
✔ টেস্টগুলো সঠিক সময়ে করাতে

প্রসবের শেষ ধাপ: প্লাসেন্টা বের হওয়া (Third Stage):-▣ এই ধাপে ব্যথা খুব কম থাকে, আগের ধাপের তুলনায় অনেক হালকা।▣ জরায়ু সং...
06/12/2025

প্রসবের শেষ ধাপ: প্লাসেন্টা বের হওয়া (Third Stage):-

▣ এই ধাপে ব্যথা খুব কম থাকে, আগের ধাপের তুলনায় অনেক হালকা।
▣ জরায়ু সংকুচিত হলে হালকা টান বা মোচড় লাগতে পারে।
▣ নিচের পেটে চাপ বা ভারী ভাব অনুভূত হতে পারে।
▣ সাধারণত ৫–৩০ মিনিটের মধ্যেই প্লাসেন্টা বের হয়ে যায়।
▣ প্লাসেন্টা বের হওয়ার পর ব্যথা দ্রুত কমে আসে।
▣ স্বাস্থ্যকর্মীরা রক্তপাত ঠিক আছে কিনা তা নজর রাখেন।
▣ এই সময়ে মাকে বিশ্রামে থাকতে বলা হয়, ভারী কাজ এড়াতে হয়।
▣ হালকা খাবার বা পানীয় নিলে শক্তি ফিরে আসে ও ক্লান্তি কমে।

06/12/2025

প্রসবের পর জরায়ুর সেরে ওঠার লক্ষণ

গর্ভাবস্থায় TSH কেন ২.৫–৩.০ mIU/L এর নিচে রাখা জরুরি?যদিও ল্যাব নরমাল রেঞ্জ ৫.৫ mIU/L পর্যন্ত!অনেক মা জানতে চান—“ ল্যাবে...
06/12/2025

গর্ভাবস্থায় TSH কেন ২.৫–৩.০ mIU/L এর নিচে রাখা জরুরি?

যদিও ল্যাব নরমাল রেঞ্জ ৫.৫ mIU/L পর্যন্ত!

অনেক মা জানতে চান—
“ ল্যাবে তো লেখা থাকে TSH 0.5–5.5 mIU/L নরমাল!
তাহলে প্রেগন্যান্সিতে কেন ২.৫ বা ৩.০ mIU/L এর নিচে রাখতে বলা হয়?”

চলুন বৈজ্ঞানিকভাবে বিষয়টি পরিষ্কার করি-

১. Pregnancy = উচ্চ থাইরয়েড চাহিদা।
গর্ভাবস্থায় HCG হরমোন TSH-কে প্রাকৃতিকভাবে suppress করে।
এ কারণে ট্রাইমেস্টার অনুযায়ী TSH-র আলাদা নরমাল রেঞ্জ নির্ধারণ করা হয়েছে (ATA guideline)।

🔸 1st trimester: < 2.5 mIU/L
🔸 2nd & 3rd trimester: < 3.0 mIU/L

👉 এর কারণ—বেবির brain & neurodevelopment সম্পূর্ণভাবে মায়ের thyroid hormone-এর ওপর নির্ভরশীল (বিশেষত প্রথম ১২ সপ্তাহে)।

২. বেবির ব্রেইন ডেভেলপমেন্টে সামান্য উচ্চ TSH-ও ক্ষতি করতে পারে
* গর্ভাবস্থার শুরুতে TSH 2.5–4.5 —যা নন-প্রেগন্যান্ট নারীর জন্য “নরমাল”—
* কিন্তু বেবির জন্য যথেষ্ট thyroid hormone নাও দিতে পারে।

📌 Scientific Evidence:
* Mild maternal hypothyroidism (TSH 2.5–4.5) → শিশুর IQ কমে 3–5 points
* Language delay
* Attention problem
(NEJM, Haddow et al., 1999)

অর্থাৎ—“ল্যাব নরমাল” হলেই প্রেগন্যান্সিতে নিরাপদ—এমন নয়।

৩. TSH 3.0–4.5 হলেও miscarriage-এর ঝুঁকি বাড়ে।

বিভিন্ন স্টাডিতে দেখা গেছে—
* TSH ≥2.5–4.0 → early pregnancy loss-এর ঝুঁকি ১.৫–২ গুণ বেশি
* বিশেষত যারা TPO antibody positive তাদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি আরও বেশি।

📌 Evidence:
* Negro et al., JCEM, 2010
* American Thyroid Association (ATA) guideline, 2017

৪. বেবির growth restriction (IUGR) বাড়ার সম্ভাবনা
Uncontrolled TSH থাকলে—
✔ কম ওজনের বেবি
✔ IUGR
✔ preterm birth
ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।

৫. আন্তর্জাতিক গাইডলাইন অনুযায়ী আলাদা প্রেগন্যান্সি-স্পেসিফিক রেঞ্জ
ATA (American Thyroid Association)
ACOG
Endocrine Society

সবাই একমত—
গর্ভবতী নারীর TSH আলাদা নরমাল রেঞ্জে মনিটর করতে হবে।
নন-প্রেগন্যান্ট রেফারেন্স রেঞ্জ প্রয়োগ করা যাবে না।

সংক্ষেপে মূল কথা -
যদিও ল্যাব বলে TSH 5.5 পর্যন্ত নরমাল,
তবুও প্রেগন্যান্সিতে TSH অবশ্যই—
✔ ১ম ট্রাইমেস্টার → ২.৫-এর নিচে
✔ ২য়–৩য় ট্রাইমেস্টার → ৩.০-এর নিচে

কারণ–

🔸 বেবির ব্রেইন ডেভেলপমেন্ট
🔸 মিসক্যারেজ প্রতিরোধ
🔸 প্রিটার্ম ডেলিভারি রিস্ক কমানো
🔸 IUGR প্রতিরোধ
এগুলো নিশ্চিত করতে “লো-নরমাল” TSH-ই নিরাপদ।

06/12/2025

গর্ভাবস্থায় যেসব আল্ট্রাসাউন্ড স্ক্যান করা হয়

প্রশ্ন ১: থাইরয়েড কী?উত্তর: থাইরয়েড হলো গলার কাছে একটি গ্রন্থি, যা শরীরে হরমোন তৈরি করে। এই হরমোন শরীরের শক্তি, মেটাবল...
06/12/2025

প্রশ্ন ১: থাইরয়েড কী?

উত্তর: থাইরয়েড হলো গলার কাছে একটি গ্রন্থি, যা শরীরে হরমোন তৈরি করে। এই হরমোন শরীরের শক্তি, মেটাবলিজম ও গভের শিশুর বিকাশে সাহায্য করে।

প্রশ্ন ২: গর্ভাবস্থায় থাইরয়েডের সমস্যা হলে কী হয়?

উত্তর: থাইরয়েডের মাত্রা বেশি বা কম হলে মায়ের ক্লান্তি, দুর্বলতা, ওজন পরিবর্তন, শিশুর বৃদ্ধি কমে যাওয়া বা প্রসবের সময় জটিলতা দেখা দিতে পারে।

প্রশ্ন ৩: থাইরয়েড থাকলে কি নরমাল ডেলিভারি সম্ভব?

উত্তরঃ হ্যাঁ, সম্পূর্ণভাবে! শুধু প্রয়োজন সঠিক নিয়ন্ত্রণ ও যত্ন।

প্রশ্ন ৪ : কখন ঝুঁকি বাড়ে?

উত্তর: যদি থাইরয়েড অনেক বেশি বেড়ে যায় বা কমে যায় এবং চিকিৎসা না করা হয়, তখন প্রিম্যাচিউর ডেলিভারি, বাচ্চার ওজন কম, বা প্রসবকালীন জটিলতা হতে পারে।

প্রশ্ন ৫ : থাইরয়েড সমস্যা থাকলে করণীয় কী?

উত্তর: নিয়মিত টেস্ট - TSH, T3, T4
ওষুধ নিয়মিত - ডাক্তারের পরামর্শে
ডাবল কনসাল্টেশন - গাইনী ও এন্ডোক্রাইন বিশেষজ্ঞ
পুষ্টিকর খাবার - আয়োডিন যুক্ত লবণ
পর্যাপ্ত বিশ্রাম - মানসিক চাপ মুক্ত থাকুন

#গর্ভাবস্থা

গর্ভাবস্থায় পানি লিক হওয়া বা ব্রেকিং ওয়াটার হলো এমন একটি জরুরি পরিস্থিতি, যা অনেক মা হঠাৎ অনুভব করে ভয় পেয়ে যান। ডাক্তার...
05/12/2025

গর্ভাবস্থায় পানি লিক হওয়া বা ব্রেকিং ওয়াটার হলো এমন একটি জরুরি পরিস্থিতি, যা অনেক মা হঠাৎ অনুভব করে ভয় পেয়ে যান।
ডাক্তার হিসেবে আমি খুব পরিষ্কারভাবে বলছি—পানি লিক হওয়া মানেই সময় নষ্ট না করে সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। এখানে ভুল করলে মা এবং বেবি দুজনেরই ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। তাই শুরুতেই সঠিক ধারণা থাকা প্রয়োজন।

🔶 ব্রেকিং ওয়াটার কেন হয়?

বেবিকে ঘিরে যে থলি বা “Amniotic Sac” থাকে, সেটাতে পানি থাকে। যখন থলিটি ফেটে যায় তখন পানি বের হয়।
এই পানি সাধারণত—

স্বচ্ছ,

হালকা মিষ্টি গন্ধযুক্ত,

পাতলা পানির মতো হয়।

গর্ভকাল শেষের দিকে এটি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া, তবে সময়ের আগে পানি লিক হলে সেটি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।

🔶 পানি লিক হলে প্রথম ৫টি জরুরি কাজ (Doctor’s First Response)

১). সাথে সাথে শুয়ে বা বসে পড়ুন

অতিরিক্ত হাঁটা–চলা করলে পানি বেশি বের হতে পারে এবং বাচ্চার মাথা সঠিক অবস্থানে আছে কি না তা বুঝতে অসুবিধা হয়। শুয়ে থাকলে আম্বিলিক্যাল কর্ড নামার ঝুঁকি কমে।

২).পানির রঙ, গন্ধ ও পরিমাণ খেয়াল করুন

এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

স্বচ্ছ পানি → সাধারণ ব্রেকিং ওয়াটার

হালকা সাদা চিপচিপে → মিউকাস মিক্সড

সবুজ / হলুদ পানি → বেবির মেকোনিয়াম মিক্স, এটি বিপদের সংকেত

দুর্গন্ধযুক্ত পানি → সংক্রমণ (Infection) হতে পারে
যে পানি বের হচ্ছে তা পরিষ্কার না হলে দ্রুত হাসপাতালে যেতে হবে।

৩). প্যাড ব্যবহার করুন (টেম্পন নয়)

প্যাড ব্যবহার করলে পানি কতটা বের হচ্ছে ধারণা পাওয়া যায়।
❌ টেম্পন, আঙুল, ইন্টারনাল চেক—কিছুই vaginal canal এ দেওয়া যাবে না।
এগুলো সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায়।

৪). নিজে থেকে কিছু ঢুকিয়ে পরীক্ষা করবেন না

অনেক মা নিজেরা দেখে নেওয়ার জন্য আঙুল ঢোকান—এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক। পানি লিক হলে ব্যাকটেরিয়া uterus এ চলে যেতে পারে এবং বেবি সংক্রমিত হতে পারে।

৫). দেরি না করে হাসপাতালে যান

পানি লিক মানেই ইনফেকশন ঝুঁকি শুরু। ডেলিভারি দ্রুত এগিয়ে আসতে পারে। ডাক্তার আল্ট্রাসনো ও CTG করে বাচ্চার অবস্থা দেখে সিদ্ধান্ত নেবেন — স্বাভাবিক ডেলিভারি হবে, নাকি কিছু সময় পর্যবেক্ষণে রাখবেন।

🔶 কখন পরিস্থিতি খুব বিপজ্জনক? (Emergency Red Flags)

যদি নিচের যেকোনো একটি দেখা যায়, সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতাল:

পানি সবুজ বা হলুদ

তীব্র দুর্গন্ধ

বেবির নড়াচড়া কম

তলপেটে ক্রমাগত ব্যথা

৩৭ সপ্তাহের আগে পানি লিক

এগুলো বেবির distress, সংক্রমণ বা cord complication এর ইঙ্গিত দিতে পারে।

দুশ্চিন্তা নয়—সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ নিলেই মা ও বেবি দুজনেই নিরাপদ। পানি লিক হওয়া মানেই বাড়িতে বসে থাকার সময় নয়।
যত দ্রুত হাসপাতালে যাবেন, ততই বেবির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে।

গর্ভাবস্থায় বাচ্চা বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের বিভিন্ন অংশ অতিরিক্ত চাপ সামলায়। সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ে নিচের জায়গাগুলোতে...
05/12/2025

গর্ভাবস্থায় বাচ্চা বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের বিভিন্ন অংশ অতিরিক্ত চাপ সামলায়। সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ে নিচের জায়গাগুলোতে—

১. নিম্ন পিঠ, পেলভিস ও হিপ (সবচেয়ে কঠিন অংশ)

▣ ওজন বাড়ায় চাপ বেশি পড়ে
▣ লিগামেন্ট নরম হয়ে ব্যথা বাড়ে
▣ দাঁড়ানো-হাটা-ঘুম—সবকিছুতেই অস্বস্তি

তাই বেশিরভাগ মা এই অংশটিকেই সবচেয়ে কঠিন মনে করেন।

২. ফুসফুস ও ডায়াফ্রাম

▣ বাচ্চা ওপরে চাপ দেয়
▣ শ্বাস নিতে কষ্ট ও দ্রুত হাঁপানো
▣ রাতে শোয়ার সময় অস্বস্তি

৩. পরিপাকতন্ত্র (Digestion)

▣ অম্বল
▣ গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য
▣ ধীর হজম

৪. হৃদপিণ্ড ও রক্তসঞ্চালন

▣ রক্তের পরিমাণ বাড়ে
▣ হৃদপিণ্ড বেশি কাজ করে
▣ দুর্বল লাগা বা মাথা ঘোরা

৫. পা ও পায়ের পাতা

▣ পানি জমে ফুলে যাওয়া
▣ ক্র্যাম্প
▣ ভেরিকোস ভেইন

📌 ওজন বৃদ্ধির ব্যাখ্যা:গর্ভাবস্থায় ওজন বৃদ্ধি শুধুমাত্র তোমার নয়, এটি শিশু, প্ল্যাসেন্টা, অ্যামনিয়োটিক ফ্লুইড, ইউটেরাস...
04/12/2025

📌 ওজন বৃদ্ধির ব্যাখ্যা:

গর্ভাবস্থায় ওজন বৃদ্ধি শুধুমাত্র তোমার নয়, এটি শিশু, প্ল্যাসেন্টা, অ্যামনিয়োটিক ফ্লুইড, ইউটেরাস ও বুকের টিস্যুর বৃদ্ধির জন্যও হয়।

স্বাভাবিক BMI (18.5–24.9): প্রায় ১০–১৬ কেজি
ওজন কম (BMI

Address

Gazipur
1701

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Fahmida Mahbuba Bonna posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Fahmida Mahbuba Bonna:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram