আকন্দ হোমিও হল, যৌন ও স্ত্রী রোগের চিকিৎসা ও পরামর্শ কেন্দ্র

  • Home
  • Bangladesh
  • Jamalpur Sadar Upazila
  • আকন্দ হোমিও হল, যৌন ও স্ত্রী রোগের চিকিৎসা ও পরামর্শ কেন্দ্র

আকন্দ হোমিও হল, যৌন ও স্ত্রী রোগের চিকিৎসা ও পরামর্শ কেন্দ্র ডাঃ মোঃ জামিল ঊদ্দীন জিন্নাহ
এম.কম., ডি.

আকন্দ হোমিও হল
হাইস্কুল রোড, দক্ষিণ বাজার, বকশীগঞ্জ, জামালপুর।
যোগাযোগঃ বকশীগঞ্জ হাইস্কুলের সামনে,
মোবাঃ 01820528852
একটি কম্পিউটারাইজড হোমিও চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান। এখানে কম্পিউটারের মাধ্যমে হোমিও সফটওয়্যার ব্যবহার করে সকল প্রকার জটিল ও পুরাতন রোগের চিকিৎসা দেওয়া হয়।

ইনবক্সে যোগাযোগ করুন...
11/10/2025

ইনবক্সে যোগাযোগ করুন...

যেকোন প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন...
07/08/2025

যেকোন প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন...

যেকোন প্রয়োজনে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন......
05/08/2025

যেকোন প্রয়োজনে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন......

 #স্থান_পরিবর্তন #আকন্দ_হোমিও_হল #থানা_মোড় #বকশীগঞ্জ_জামালপুরপ্রায় ২৫ বছর ধরে সেবাদানকারী সুপরিচিত ও স্বনামধন্য হোমিও ...
25/07/2025

#স্থান_পরিবর্তন
#আকন্দ_হোমিও_হল
#থানা_মোড়
#বকশীগঞ্জ_জামালপুর

প্রায় ২৫ বছর ধরে সেবাদানকারী সুপরিচিত ও স্বনামধন্য হোমিও চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান -
"আকন্দ হোমিও হল" -এর স্থান পরিবর্তন:

নতুন ঠিকানা: বকশীগঞ্জ থানা মোড়,
বকশিগঞ্জ, জামালপুর।

স্থান পরিবর্তন......নতুন ঠিকানাঃ থানা মোড়, বকশিগঞ্জ, জামালপুর
23/07/2025

স্থান পরিবর্তন......
নতুন ঠিকানাঃ থানা মোড়, বকশিগঞ্জ, জামালপুর

স্থান পরিবর্তন: "আকন্দ হোমিও হল"বর্তমান ঠিকানা: বকশীগঞ্জ থানার সামনে তিন রাস্তার মোড়, বকশীগঞ্জ, জামালপুর।(২৪ ঘন্টা সার্...
05/04/2025

স্থান পরিবর্তন: "আকন্দ হোমিও হল"

বর্তমান ঠিকানা: বকশীগঞ্জ থানার সামনে তিন রাস্তার মোড়, বকশীগঞ্জ, জামালপুর।
(২৪ ঘন্টা সার্ভিস। যে কোন সময়।)

ডঃ মুহাম্মদ জামিল উদ্দিন জিন্নাহ।
প্রয়োজনে: ০১৮২০ ৫২৮৮৫২ এবং ০১৬৩৬ ৩৫৭১১১

22/07/2022

যৌন সমস্যা ও তার চিকিৎসা।
ডাঃ জামিল উদ্দিন জিন্নাহ,
আকন্দ হোমিও হল, হাইস্কুল রোড, বকশীগঞ্জ, জেলা-জামালপুর।
বকশীগঞ্জ পোষ্ট অফিসের ৩০ গজ দক্ষিণে ৪ তলা বিল্ডিং এর নীচ তলা।
ফোন: 01820528852
Email:- djamildin@gmail.com

ইদানিং পুরুষের যৌন সমস্যা প্রকট আকার ধারন করেছে। প্রতি ৩ জনে ১ জন পুরুষ এ সমস্যায় ভুগছে।
হস্তমৈথুন,অপ্রাপ্ত বয়সে অতিরিক্ত যৌন মিলন, কুসঙ্গ, যৌনতা বিষয়ক পর্ণ ছবি দেখা,ছেলে মেয়েদের অবাধ মেলামেশা, ব্ল ফিল্ম ইত্যাদি অজস্র কারণে রোগ প্রকট আকার ধারণ করেছে।
রোগ সমূহঃ
লিঙ্গের ক্ষুদ্রতা, বক্রতা, যৌন মিলনে অক্ষমতা,লিঙ্গ শিথিল,মল ত্যাগ কালে কোঁথ দিলে লিঙ্গ দিয়ে তরল বীর্য স্খলন হয়, স্ত্রী লোক দেখলে, স্ত্রী লোক সম্বন্ধে চিন্তা করলে বীর্যপাত হয়। লিঙ্গ উত্থান হয় না, স্ত্রীকে সোহাগ আলিঙ্গনেও লিঙ্গের উত্থান ঘটেনা,যদিও লিঙ্গ উত্থান হয়, যৌন মিলন শুরু হতে না হতেই ২/১ মিনিটের মধ্যেই বীর্যপাত হয়ে যায়।
পুরুষ দীর্ঘ দিন এ সমস্ত সমস্যায় ভুগলে জীবন সঙ্গিনীর সাথে মনের দূরত্ব সৃষ্টি হয়,সম্পর্কের অবনতি ঘটে, সামান্য বিষয় নিয়ে মনমালিন্য, ঝগড়া ঝাটী, এমনকি সংসারে অশান্তি নেমে আসে।
কোন কোন ক্ষেত্রে সঙ্গিনী গোপনে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে, ধন দৌলতের সুখ সামগ্রী থাকলেও শুধু যৌন সুখের আশায় অন্য পুরুষের হাত ধরে অন্যত্র পাড়ি জমায়।

পুরুষদের যৌন সমস্যাগুলো-
১। যৌন আকাঙ্ক্ষার অভাব: পুরুষদের মধ্যে যৌন উত্তেজনা আসে এবং যৌন সুখ লাভ করেন কিন্তু তাদের যৌন কাজের প্রতি আগ্রহ তীব্রভাবে কমে যায়। নিজের মধ্যে যৌন আগ্রহ কমে যাওয়ার কারণে সঙ্গীর সবধরনের যৌন আবেদন বা আচরণ তীব্রভাবে প্রত্যাখ্যান করে এবং পুরুষ নিজ উদ্যোগী হয়ে কখনও সঙ্গীর সঙ্গে যৌনতায় লিপ্ত হয় না।
কিছু কিছু পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে যৌনতায় আগ্রহ না পেলেও হস্তমৈথন করে যৌন সুখানুভূতি লাভ করে। অনেক নারী অভিযোগ করে থাকেন যে তাদের স্বামী তাদের সঙ্গে যৌন মিলন না করলেও তাদের সামনেই হস্তমৈথুন করে। একজন নারী এ ধরনের আচরণ কখনও মেনে নিতে পারে না এবং এতে করে তাদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ শুরু হয় যেটা অন্যান্য ছোটখাট বিষয় দিয়ে প্রকাশিত হয়। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক কলহ, ঝগড়াঝাঁটি, বিষন্ণ্নতা, সঙ্গীর প্রতি সন্দেহবাতিকতা ইত্যাদি কারণে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে।
২. ইরেক্টাইল ডিসফাংশন: সঙ্গীর সঙ্গে যৌন সহবাস করার জন্য বা যোনিপথে লিঙ্গ প্রবেশ করানোর জন্য লিঙ্গ প্রয়োজনীয় পরিমাণ শক্ত হয় না। আদর করার পরও তাদের লিঙ্গ শক্ত হয় না, অথবা হলেও যোনিতে লিঙ্গ প্রবেশ করানোর সময় লিঙ্গটা নিস্তেজ হয়ে পড়ে। এতে করে লিঙ্গ যোনিতে ঢোকে না। অথবা ঢোকাতে পারলেও বীর্য বের হওয়ার আগেই লিঙ্গ নিস্তেজ হয়ে যায়। ফলাফল, সঙ্গীকে চূড়ান্ত যৌন সুখ দিতে পারে না। ২৫-২৮ শতাংশ পুরুষদের মধ্যে জীবনে কোনো না কোন সময়ে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। এটাকেই মূলত পুরুষত্বহীনতা বলা হয়।
শৈশব নির্যাতন অথবা যৌন আঘাত, দীর্ঘমেয়াদি চাপ, সঙ্গীকে যৌনসুখ না দিতে পারার অপরাধবোধ, বিষণ্নতা, দাম্পত্য কলহ ইত্যাদি কারণে ইরেক্টাইল ডিসঅংশানশন হতে পারে।
৩। দ্রুত বীর্যপাত: মাস্টার অ্যান্ড জনশন, সেক্স থেরাপিস্ট (১৯৭১) এর মতে, পুরুষদের মধ্যে এটা খুবই কমন সমস্যা। এখানে যৌন আদরের কারণে পুরুষদের লিঙ্গ উত্থিত হয় কিন্তু যৌন সহবাসের নিমিত্তে নারীর যোনিপথে লিঙ্গ প্রবেশ করানোর পরপরই বীর্য বের হয়ে যায়। সময়ের হিসেবে বললে ১ মিনিটের ও কম সময়ের মধ্যে অর্গাজম হয়ে যায়। এ রকম দ্রুত বীর্যপাত নারী এবং পুরুষ দু’জনের জন্যই চরম লজ্জাকর ও হতাশাজনক হতে পারে। ৩০-৪০ শতাংশ পুরুষের জীবনের কোনো না কোনো সময়ে এ সমস্যা হয়ে থাকে। কারো মধ্যে এ সমস্যা দীর্ঘ দিন থাকলে দাম্পত্য জিবনে নেতিবাচক প্রভাব পরবে। স্ত্রীসঙ্গিনির মনে ক্ষোভ, বিদ্বেষের জন্মনেয়। মনোমালিন্য, ঝগড়ায় বহি প্রকাশ ঘটে। অনেক ক্ষেত্রে স্ত্রী স্বামীর থেকে যৌন তৃপ্তি না পেয়ে পরকীয়ায় জড়িয়ে পরে। স্বামী সন্তান ফেলে রেখে পরকীয়া প্রেমিকের হাত ধরে অন্যত্র পারি জমায়।
চিকিৎসা ব্যবস্থাঃ যৌন সমস্যার ক্ষেত্রে সেক্সূয়াল থেরাপি,ঔষধপত্র,সাইকো থেরাপি, কাউন্সেলিং ইত্যাদির সমন্বিত ব্যবস্থা শতভাগ সফল।অনেকেই অপচিকিৎসার ফাঁদে পড়ে। বাংলাদেশের হার্বাল কোম্পানিগুলোর লোভনীয় ও আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন, ২৪ ঘণ্টায় সমাধানের নিশ্চয়তা প্রদানের লোভে অনেকেই প্রতারিত হন। যার কারণে যৌন জীবন পুরোটাই শেষ হয়ে যেতে পারে। তাই কারো মধ্যে উপরোক্ত যৌন সমস্যাগুলো দেখা দিলে সরাসরি ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া দরকার। এ সকল সমস্যার সমাধানে হোমিও প্যাথিক চিকিৎসা ১০০% কার্যকর।
যৌন রুগের হোমিওপ্যাথি ঔষধ সমূহঃ
AGNUS CASTUS:অবৈধ ভাবে অতিরিক্ত যৌন অনাচার এর মাধ্যমে বীর্য ক্ষয় করে যাদের ধ্বজভঙ্গ হয়েছে তাদের জন্য।
ANACARDIUM: - স্মরন শক্তিহীন ( Loss of memory ) রোগীদের প্রস্রাব কালীন বীর্যপাত হয়ে ধজভঙ্গ রোগ হলে ।
BARYTA CARB: যৌবন কাল অতিবাহিত করার পড় বয়স্ক ব্যক্তিদের ধ্বজভঙ্গ হলে, এছাড়া বোকাটে টাইপএর বেঁটে খাটো লোকদের জন্য এই ঔষধ ভাল কাজ করে।
CALADIUM SEG:অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হস্ত মৈথুন ইত্যাদি কারনে লিঙ্গ ক্ষুদ্র ও শিথিল ।সহবাসের ইচ্ছা প্রবল কিন্তু ক্ষমতাহীন।সহবাস কালে লিঙ্গ শক্ত হয় না, যদিও শক্ত হয়, দ্রুত বীর্য পাত হয়ে শিথিল হয়ে পরে।
CALCAREA CARB:অতিরিক্ত মেদ ভূরি যুক্ত মেদবহুল রুগী অল্প শ্রমে ক্লান্ত তাদের ধ্বজ ভঙ্গে এই ঔষধটি ভাল কাজ দেয়।
Turnera(টার্নেরা) - শুক্র বর্ধক ওষুধ।
Avana Sat ( এভেনা স্যাট ) - হস্তমৈথুন (Musterbation ), স্বপ্নদোষ ( Night pollution ) বা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস জনিত শারীরিক দুর্বলতার জন্য উপকারী।
CHINA OFF: - শুক্র ও যৌন শক্তি বর্ধক ঔষুধ।
CONIUM MAC: - স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অত্যাধিক কিন্তু অক্ষম। সহবাস কালে সোহাগ আলিঙ্গনের সময়ও লিঙ্গ শিথিল হয়ে পড়ে।
LYCOPODIUM: হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ অথবা অত্যাধিক স্ত্রী সহবাসের কারনে ধ্বজভঙ্গ, স্ত্রীকে সোহাগ আলিঙ্গন করলেও লিঙ্গ শক্ত হয় না।
MEDORRHINUM : গনরিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে ধজভঙ্গ পীড়ায় প্রথমে এ ওষুধ পরে লক্ষণ অনুযায়ী অন্য ওষুধ সেবন করতে হবে।
NUX VOM: গড়হজম,গ্যাস্ট্রিক বা পাকস্থলীর অন্যান্য পীড়ায় ভুগিয়া ধ্বজ ভঙ্গ হলে এই ঔষধটি অতান্ত কার্যকরী।
PHOSPHORUS: সুন্দর লম্বা ছিপছিপে গড়ন, চালক সামান্য কারনে মন খারাপ। হাঁটতে সামান্য নুয়ে চলে । এই ধাতুর রোগী হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ কিংবা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাসে বা অসাড়ে শুক্রক্ষরন ইত্যাদি কারনে ধ্বজভঙ্গ হয়।
SELENIUM: শুক্র তারুল্য। যৌন মিলন শুরু হতে না হতেই বীর্যপাত হয়ে যায়।
Salix Nig(স্যালিক্স নায়গ্রা) - স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা প্রবল কিন্তু ক্ষমতা হীন।
Titanium ( টিটেনিয়াম ) - সঙ্গমে অতি শীঘ্রই বীর্যপাত ও বীর্য পাতলা।
Kali Phos(কেলি ফস) -অতিরিক্ত বীর্যক্ষয় জনিত অনিদ্রা (Sleeplessness), কাজ কর্মে অনিচ্ছা, জননেন্দ্রিয় দুর্বলতা।
Silicea(সাইলেসিয়া) - হস্তমৈথুন,স্বপ্নদোষ,অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাস ইত্যাদি কুফল এর জন্য।
TRIBULUS TER: লিঙ্গ শিথিল ঠাণ্ডা, হস্তমৈথুন বা অন্য কারণে শুক্র ক্ষয় করিয়া ধ্বজভঙ্গ ।
SULPHER: লম্বা পাটলা গড়ন হাঁটতে সামান্য নুয়ে চলে ।কোমরে ব্যথা,ভোড়ে স্বপ্নদোষ এই ধাতুর রোগী হস্তমৈথুন স্কিংবা অতিরিক্ত স্ত্রী সহবাসে বা অসাড়ে শুক্রক্ষরন ইত্যাদি কারনে ধ্বজভঙ্গ হয়।

সমস্যাগ্রস্ত রুগীরা যোগাযোগ করুন:

ডাঃ জামিল উদ্দিন জিন্নাহ,
আকন্দ হোমিও হল, হাইস্কুল রোড, বকশীগঞ্জ, জেলা-জামালপুর।
বকশীগঞ্জ পোষ্ট অফিসের ৩০ গজ দক্ষিণে ৪ তলা বিল্ডিং এর নীচ তলা।
ফোন: 01820528852
Email:- djamildin@gmail.com

বাত রোগে হোমিওপ্যাথিক সমাধানশীত আসলে যে সমস্থ রোগের বৃদ্ধি পায় এর মধ্যে বাত রোগ উল্লেখযোগ্য।বাত হচ্ছে চালনক্রিয়া বা লোকে...
28/12/2021

বাত রোগে হোমিওপ্যাথিক সমাধান
শীত আসলে যে সমস্থ রোগের বৃদ্ধি পায় এর মধ্যে বাত রোগ উল্লেখযোগ্য।
বাত হচ্ছে চালনক্রিয়া বা লোকেমোশন সম্বন্ধীয় রোগ। পুষ্টির অভাব জনিত কারণে রোগের সৃষ্টি। জ্বর বা দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধিসহ সন্ধি মধ্যস্থ শ্বেতবর্ণ তন্তময় ঝিল্লী আক্রমণকে বাত বলে।
বাত রোগের কারণ : পরিপেষণ ক্রিয়ায় বিকৃতি বশত: রক্ত দূষণ প্রভৃতি কারণ। ইহাতে সন্ধি ও গ্রন্থি আক্রান্ত হয়। তৎসহ উহাদের স্ফীতি, প্রদাহ, বেদনা, উত্তপ্ততা, রক্তিমতা, আরষ্টভাব, অবশতা এবং দৈহিক তাপবৃদ্ধি। ইহা নানা প্রকারে প্রকাশ পায় এবং আক্রান্ত স্থান ও লক্ষণ ভেদে বিভিন্ন নামে অভিহিত।বাতের প্রকার : বিভিন্ন নামে এই রোগটি পরিচিতি। শরীরের বৃহৎ সন্ধি আক্রমণ হলে ইহাকে বৃহৎ সন্ধিবাত (Articular Rheumatism) বলে। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সন্ধি আক্রান্ত হলে ক্ষুদ্র সন্ধিবাত বা গেটেঁ বাত (Gout) বলে। সন্ধিস্থান আক্রান্ত হলে কেবল পেশী ও তার আবরণ আক্রান্ত হলে তাকে পেশী বাত (Muscular Rheumatism) বলে। এই সব পীড়া তরুন এবং পুরাতন উভয় আকারেই প্রকাশ পেতে পারে। সাধারণত রক্ত দূষণ, পারদ বা উপদংশ বা প্রমেহ দোষ, মূত্রে ইউরিক এসিড জমা, ঠান্ডা, আদ্র, স্যাঁত সেঁতে পরিবেশে বসবাস, ঘর্মবন্ধ, বংশগত দোষ, আবার অনেকে জীবাণু সংক্রামণ বলেও মনে করেন।
বাতের লক্ষণাবলী : রোগটি ধীরে ধীরে আসে তবে অনেক সময় প্রচন্ডভাব প্রকাশ করে। প্রাথমিক অবস্থায় ক্লান্তি, দূর্বল, রোগভাব, ওজন কমা হাতের এবং পায়ের তালু ঘামে, সকাল বেলা সন্ধি সমূহে বেদনা। দৈনিক উত্তাপ বৃদ্ধি স্কন্ধ^, জানু, হাতে পায়ের গাঁট অসহ্য ব্যাথা, সন্ধিস্থল নড়াতে চড়াতে পারে না। আক্রান্ত সন্ধিগুলো স্ফীত, লাল, বেদানময়। ঘাম খুব বেশী এবং তাতে অম্ল গন্ধ। মূত্র লালবর্ণ, পরিমানে কম, প্রবল পিপাসা, পরিপাক ক্রিয়ায় গোলযোগ এবং কিডনীর রোগ।
রক্ত হতে ইউরিক এসিড নির্গত হতে না পারায় হৃদযন্ত্র ও ধমনীর ক্রিয়ার ব্যাঘাত উপসর্গ হিসেবে হৃদযন্ত্রের পীড়া, ফুসফুসের পীড়া, ম্যানিনজাইটিস, চোখের প্রদাহ। রক্ত নেট্রাম ফসের অভাবহেতু শরীরে ল্যাকটিক এসিড বৃদ্ধি পায়।
শিশুদের বাত : শিশুদের সাধারনত দু’ধরণের বাত হয়। জুভেনাইল রিউম্যাটিয়েড আর্থ্রাইটিস এবং রিউম্যাটিক ফিভার। এ ছাড়া মেরুদন্ডে বিশেষ ধরণের বাত হতে পারে যাকে বলে রিউম্যাটিয়েড স্পন্ডিলাইটিস
দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতার হ্রাস অথবা গলার জ্বালা যন্ত্রণা, যেমন- টনসিলের রোগ বা দেহে অ্যান্টিজেন অ্যান্টিবডি রি-অ্যাকশনের জন্য এই রোগ সৃষ্টি হয়।

রক্তের রিউম্যাটয়েট ফ্যাক্টর, সি আর অ্যাষ্টিভ প্রোটিন ইত্যাদি বেড়ে রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস দেখা দেয়।। এসব ছাড়াও শিশুদের গাঁটে ব্যাথার অন্যতম কারণ তীব্র রিউম্যাটিক ফিভার এবং এটি স্টেপটোকক্কাস নাম জীবানুর সংক্রমনের ফল এবং টনসিলে আক্রমন। সাধারণ (৪-১৬) বছর বয়েসি ছেলে মেয়েরাই এই রোগের আক্রান্ত হতে পারে। জ্বর, বুকে ব্যাথা, গাঁটে ফোলাভাব ও ব্যাথা দিয়ে এই রোগ শুরু হয়। হাঁটু, কনুই, কবজি, অ্যাংকেল জয়েট ইত্যাদি সন্ধিতে সমস্যা অর্থাৎ ব্যথা, ফোলা এবং সঞ্চালন ক্ষমতা কমতে থাকে। কারও কারও বুক ধড়ফড় এবং নিঃশ্বাসের কষ্ট হয়। ব্যাথা এক সন্ধি থেকে আর এক সন্ধিতে ছড়িয়ে পরে।
রোগের প্রথমাবস্থায় বাচ্চাদের (মেয়েদের সমস্যা ছেলেদের চেয়ে তিনগুন বেশী) হাত ও পায়ের আঙ্গুলের গাঁট শক্ত হয়ে থাকবে। গাঁটগুলো লালচে ভাব হয়, গরম হয় এবং জ্বালাভাব হতে পারে। শিশুদের গাঁটের বাত, বিশেষ করে রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস হলে কাল বিলম্ব না করে চিকিৎসা করাতে হবে। তা না হলে রোগ বেড়ে গিয়ে রোগীকে পঙ্গু পর্যন্ত করে দিতে পারে।
রোগ নির্ণয় (Diagnosis Through investigation) : Blood Test: (ESR High, Hypehremic Anaemia, Fibrinogen Context-raised. Rose waller Test and Latex fixation Test-Positive. বাত রোগে অত্যাধুনিক বায়োকেমিক চিকিৎসা : পিত্ত প্রধান ধাতুর রোগীর পুরাতন গ্রন্থি বাতের উৎকৃষ্ট ঔষধ Natrum Sulp 200x প্রচন্ড বেদনাসহ বাত রোগ, গরম প্রয়োগে উপসম ক্ষেত্রে Mag phos-200x । অম্ল প্রধান ধাতুর রোগীর গ্রন্থিগুলো আক্রান্ত হলে Natrum phos-200x । শরীরের কোন অংশ ফুলে গেলে তরুন অথবা পুরাতন বাত রোগের ক্ষেত্রে Kalimur-200x । রোগের প্রথম অবস্থায় জ্বর লক্ষণে Ferrum phos-200x । রোগীর যন্ত্রনা স্থানটি শক্তভাব, ভীষণ দূর্বলতা লক্ষনে Kali phos-200x । বাতে যন্ত্রনা সঞ্চলনশীল বিশেষতঃ পৃষ্টে, ঘাড়ে, কাঁধে, বৈকালে ও গরমে রোগ বৃদ্ধি ক্ষেত্রে কেলি সালফ-২০০এক্স
মাত্রা ও শক্তি প্রয়োগ : উচ্চ শক্তি ১ গ্রেন ট্যাবলেট ৪টি দিনে ৩/৪ বার প্রথম অবস্থায় সেব্য। পরবর্তীতে দিনে দুইবার দীর্ঘদিন প্রয়োগ করতে হবে।
পথ্য ও আনুষঙ্গিক ব্যবস্থা : পূর্ণ বিশ্রাম এবং রোগীকে শুইয়ে রাখতে হবে। আক্রান্ত স্থান গরম কাপড় দিয়ে বেঁধে দিতে হবে। ঠান্ডা বাতাস লাগান, জলে ভেজা নিষেধ। ফলের রস উপকারী, তৃষ্ণা থাকলে অল্প অল্প জলপান করতে দিবে। রোগের প্রকোপ একটু কমলে রুটি, সুজি, তরকারী দেওয়া যায়। বাতের রোগীকে রাত্রে ভাত না দিয়ে দুধ রুটি, ডাল রুটি দেওয়া ভাল।
বাত রোগের হোমিওপ্যাথিক ব্যবস্থাপনা : হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা যেহেতু লক্ষণ ভিত্তিক সেহেতু লক্ষণ অনুযায়ী বাত রোগের চিকিৎসা করতে হবে।
কটি বাত (কোমর বেদনা- Lumbago) : কোমর ব্যথার জন্য সোজা হয়ে হাঁটতে পারে না। মাংস-পেশিতে যেন টান পড়ে। মনে হয় ঐগুলো সংকুচিত হয়ে গিয়েছে। এই রোগের অ্যামোন মিউর উত্তম ঔষধ (পরীক্ষিত)। বিশ্রামে উপশম। কোমরে আড়ষ্টভাব ও ব্যাথা। কনকনে ব্যাথার মহৌষধ রাস টক্স। ক্রমিক সঞ্চালনে, ঘর্ষনে ও গরম সেকে উপশম। ভারী জিনিস তুলতে গিয়ে কোমরে লাগল রাস টক্স চিন্তনীয়। আঘাত জনিত মেরুদন্ডের বেদনায় হাইপেরিকাম অব্যর্থ (পরীক্ষিত)। কোমরে বাত চিকিৎসায় মেক্রোটিন ৩০ ভাল ঔষধ।
ভ্রমনশীল বাত : সিমিসি, কেলিবাই (গরমে উপশম)। পালস্ (ঠান্ডায় উপশম)। নির্দিষ্ট ঔষধে কাজ না পেলে মেডোরিনাম ১০ম। বিকালে সিফিলিনাম ১ম ও তদোর্ধ।
হাঁটু বাত : রাসটক্স, লিডাম, গুয়েকাম, মেডো, সিলিলিলাম, ল্যাকেসিস।আঙুলের গিরার বাতঃ কলোফাইলাম, কর্ষ্টিকাম, এন্টিম ক্রুড, রাসটক্স ভাল ঔষধ।বুকের বাত : ইহাতে বুকে পিঠে আংটা দিয়ে ধরে, রোগী কথা বলতে পারে না লক্ষনে সিমিসিফিউগা, আর নড়াচড়া করতে নাপারলে ব্রায়োনিয়া ১ম ২ ঘন্টা অন্তর অন্তর প্রয়োগ।
ঘাড়ে বাত : ইহাতে ল্যাক-নানর্থিস, সিমিসি, স্টিকটা, ব্রায়ো, কষ্টিকাম, ব্যবহৃত হয়। ঘাড় ও পিঠ শক্ত হয়ে গেলে এবং ঘাড় বেঁকে গেলে স্টিকটা (২০০- ১ম)। ঘাড় শক্ত, নারতে পারে না। ঘাড় ডান- বাম দিকে বেঁকে যায় ল্যাক নানথিস(২০০- ১ম) ব্যবহার্য। ঘাড় নাড়াচাড়ায় ব্যথা হয়, যে কোন দিকে ঘাড় বেঁকে যেতে পারে কষ্টিকাম (১ম- ১০ম) ব্যবহার্য।
সন্ধি বাত : সন্ধিবাতে সন্ধিগুলো ফুলে গেলে ও নাড়াচাড়ায় অসুবিধা হয় আর্নিকা ৩০ বার ব্যবহার্য। এ অবস্থায় কলচিকাম ৩০ ঘন ঘন সেবন ও ইহার মুল ঔষধ বাহ্য প্রয়োগ বিধেয়।
ঝিনঝিনে বাত : হাত ও পায়ে আঙ্গুলে ঝিন ঝিন করলে আ্যামন মিউর- ৩০ দিনে ৩ বার সেব্য। পায়ের পাতা ঝিন ঝিন করলে কষ্টিকাম ২০০ প্রত্যেহ ১ বার সেব্য। পা-ঝিন ঝিন করলে রাসটক্স, ক্যালকেফস প্রদেয়।
বিশেষ দ্রষ্টব্য : বাত রোগে কোন ফল না পেলে প্রথমে মেডোরিনাম এবং তারপর সিফিলিনাম ব্যবহার করবেন। বাত রোগ দিনে বৃদ্ধি পেলে মেডোরিনাম আর রাত্রে বৃদ্ধি পেলে সিফিলিলাম ব্যবহার্য। অত্যাধিক শারীরিক পরিশ্রমের পর বাত রোগ হলে আর্নিকা উচ্চশক্তি ব্যবহার্য।
উপসংহারে বলা যায় যে, জাতীয় স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় হোমিওপ্যাথির যে গুরুত্ব আছে, তা একক অনন্য বললেই শেষ হয় না। সবার জন্য স্বাস্থ্য এই স্লোগানটি যদি বাস্তবে রুপ দিতে হয়, যদি জনগনদের দোর গোড়ায় চিকিৎসা সেবা পৌছে দেয়ার ইচ্ছা থাকে, যদি দরিদ্র এই দেশের অবহেলিত বঞ্চিত এই মানব সন্তানকে রুগ্নতার অভিশাপ থেকে কেউ বাচাতে চান, তবে হোমিওপ্যাথির গুরুত্বকে মেনে নিয়ে পূর্ন স্বীকৃতির মাধ্যমে যথাযোগ্য মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।(সংগ্রহ ও সংযোজন)

অপারেসন ছাড়া হোমিও ঔষধে এপেন্ডিসাইটিস এর চিকিৎসাAppendicitis (এপেন্ডিসাইটিস) : সাধারণত নাভীর নীচে ডানপাশে তলপেটের তীব্র ...
24/12/2021

অপারেসন ছাড়া হোমিও ঔষধে এপেন্ডিসাইটিস এর চিকিৎসা
Appendicitis (এপেন্ডিসাইটিস) : সাধারণত নাভীর নীচে ডানপাশে তলপেটের তীব্র ব্যথাকে এপেন্ডিসাইটিস বলা হয়। এই পজিশনে এপেন্ডিক্স (Appendix) নামে একটি কেঁচোর মতো একটি অংশ আছে ; ইহাতে ইনফেকশন / প্রদাহ হওয়াকেই এপেন্ডিসাইটিস বলা হয়। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো প্রথমে ব্যথা (তলপেটের ডানপাশে), তারপরে হয় বমি এবং শেষে হয় জ্বর। সমস্ত পেটই এতো সেনসেটিভ হয় যে, হালকাভাবে স্পর্শ করলেও রোগী ব্যথা পায়। এপেন্ডিসাইটিসের একটি প্রধান লক্ষণ হলো, রোগীর পেটে জোরে চাপ দিয়ে হঠাৎ চাপ ছেড়ে দিলে (Rebound tenderness) রোগী প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করে থাকে। সে যা হোক, এলোপ্যাথিক ডাক্তাররা ৯৯% ভাগ ক্ষেত্রেই অপারেশান ছাড়া এপেন্ডিসাইটিস সারাতে পারে না কিন্তু হোমিওপ্যাথিতে ১০০% ভাগ কেইস-ই বিনা অপারেশানে সারানো যায়।

Bryonia alba : এপেন্ডিসাইটিসের সবচেয়ে ভালো ঔষধ হলো ব্রায়োনিয়া। কেননা –আস্তে আস্তে চাপ দিলে রোগী আরাম/ উপশম বোধ করে । চাপ ছেড়ে দিলে ব্যথা বোধ হয়- এই অদ্ভূত লক্ষণটি ব্রায়োনিয়ায় আছে।

Belladona: ইলিওসিক্যাল প্রদেশে, কুচকির ঊর্ধ্বাংশে, তল্পেতে ফোলা ও ভীষণ স্পর্শ কাতর বেদনায়,প্রদাহের প্রথম অবস্থায় ভাল কাজকরে ।
Merc sol : যেখানে রোগী সহনশীল ,বেদনা তত স্পরশকাতর নয় সে কেত্রে মারক্সল ভাল কাজ করে।
Hepar sulphঃ রোগী অত্যন্ত সেন্সেিটভ আক্রান্ত স্থানেস্পরশ করতে দেয় না তথায় হিপার ভাল কাজ করে।
Iris tenax : আইরিস টেনক্সকে বলা হয় হোমিওপ্যাথিতে এপেন্ডিসাইটিসের একেবারে স্পেসিফিক ঔষধ। কেননা ইহা যত মানুষের শরীরে পরীক্ষা করা হয়েছে, তাদের প্রত্যেকেরই তলপেটের ডানপাশে তীব্র ব্যথার লক্ষণ পাওয়া গেছে।
এপেন্ডিসাইটিসের আরও অন্যান্য ঔষধ প্রয়োজন হয় , যেমন ক্যাল্কেরিয়া সালফ, ক্রোটেলাস,এচিনেসিয়া,ল্যাকেসিস, লাইকো, নাইট্রিক এসিড সাইলিসিয়া ইত্যাদি ।

বকশীগঞ্জ উপজেলার সাধুরপারা ইউনিয়নের পল্লী চিকিৎসক শামসুল আলমের রেফার করা বহু সংখ্যক এপেন্ডিসাইটিসের রোগী আমার চিকিৎসায় ভাল হয়েছে।

ডাঃ জামিল উদ্দিন জিন্নাহ
আকন্দ হোমিও হল,হাইস্কুল রোড বকশিগঞ্জ, জেলা- জামালপুর। ফোন ঃ ০১৮২০৫২৮৮৫২ ।

28/09/2021

নারীর বীর্যপাত ( Squirting)
এটা কারও কারও জন্য অবিশ্বাস্য আবার অনেকেই জানেই না। অনেকেই বলবে যাহহ তা আবার হয় নাকি?
হাঁ, হয়। ।
নারীর কামরসের সাথে অনেকেই এটাকে গুলিয়ে ফেলে। যৌন উত্তেজনার সাথে সাথে নারীর যোনি থেকে এক ধরনের পিচ্ছিল জাতীয় যে রস বের হয় এটাই হলো কামরস। যা যৌনমিলনকে সুগম করে।
যাদের এটা বের হয় না তাদের কৃত্রিম জেল বা লুব ব্যবহার করতে হয়। আবার যাদের যৌন আগ্রহ কম বা যৌন মিলনে তৃপ্তি আসেনা তাদের ও এ কামরসের ঘাটতি দেখা যায়।
আর যৌন শক্তিতে সবল পুরুষ সঙ্গী যৌন মিলনের এক পর্যায়ে নারী সঙ্গিকে চরম উত্তেজিত করে তুলে এ পর্যায়ে নারীর জরায়ু সঙ্গীর পেনিসের স্পর্শ পাওয়ার জন্য যোনীর দিকে এগিয়ে আসে এ পর্যায়ে পুরুষ সঙ্গীর পেনিস নারির জরায়ুতে মৃদু ধাক্কা দেয় ঠিক তখনি তীরের বেগে নারির বীর্য বেড়িয়ে আসে। কোন কোন সময় বোতল থেকে পানি ধালার মত গল গল করেও বেড়িয়ে আসে । নারীর বীর্য অত্যাধিক পরিমাণে বের হয় যা এক কাপ পরিমান বা তারচেয়ে বেশী । যা দিয়ে তার নিজের পরিধেয় কাপরের অংশ, তার সঙ্গীর পরিধেয় কাপরের অংশ এমন কি বিছানার যে অংশে শুয়ে থাকা অবস্থায় বীর্যপাত হয় সে অংশ টাও ভিজে যায়। যেটাকে ফিমেল ইজাকুলেশন বলে। এতে নারী শ্রান্ত ও ক্লান্ত হয়ে পরে কিন্তু চেহারায় ফুটে উঠে শান্তি ও তৃপ্তির চিহ্ন। এটাই যৌন তৃপ্তি । যে নারী পেয়েছে সে সুখী। যে পায় নাই, সে যৌন সুখ কি তা বুঝে নাই।
পুরুষ যদি দূর্বল হয়, নারীর পরিপূর্ণ তৃপ্তি না দিতে পারে, সেই নারীর সহজেই বীর্যপাত Squirting হবেনা।
চিকিৎসা বা কাউন্সিলিং নেওয়ার পর পুরুষ সুস্থ হলে এটা কয়েকবার চেষ্টায় সক্ষম হলে পরবর্তীতে চলতে থাকবে সহজ এবং আনন্দময় হবে যা অনেকের জন্য স্বপ্ন।
ঈর্ষানীয় ব্যাপার।
যতোবেশি নারীকে ( স্ত্রী কে) ভালোবাসা দিবেন,আবেগ আপ্লুত করে নিবেন ততো দ্রুত তার শরীর ও মন বীর্যপাতের জন্য তৈরি হয়ে যাবে
আর এর কিছু পদ্ধতি ও আছে সহজে "স্কুইর্টিং " করানোর।

Address

Z4807, Baksiganj, Jamalpur
Jamalpur Sadar Upazila
2140

Opening Hours

Tuesday 08:00 - 00:00
Wednesday 08:00 - 00:00
Thursday 08:00 - 00:00
Friday 08:00 - 00:00
Saturday 08:00 - 00:00
Sunday 08:00 - 00:00

Telephone

+8801820528852

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আকন্দ হোমিও হল, যৌন ও স্ত্রী রোগের চিকিৎসা ও পরামর্শ কেন্দ্র posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to আকন্দ হোমিও হল, যৌন ও স্ত্রী রোগের চিকিৎসা ও পরামর্শ কেন্দ্র:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category