Ayurbedic Tips BD

আপনি কি কখনও soursop ফলের নাম শুনেছেন? 🍈 যদি না হয়, তবে আপনি একটি  আশ্চর্যজনক ফলের তথ্য জগতে প্রবেশ করছেন ! এটি একটি গ্...
07/11/2023

আপনি কি কখনও soursop ফলের নাম শুনেছেন? 🍈 যদি না হয়, তবে আপনি একটি আশ্চর্যজনক ফলের তথ্য জগতে প্রবেশ করছেন ! এটি একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় ফল যা পুষ্টি এবং স্বাদের লুকানো রত্ন ভান্ডার।
এটির বাংলায় নাম টক আতা।

🌟 ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থে ভরপুর, যা প্রকৃতির মাল্টিভিটামিনের মতো।
🌾 এর সমৃদ্ধ ফাইবার সামগ্রী আপনার হজমের স্বাস্থ্যকে সমর্থন করতে পারে।
🌿 এর ভেতর প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে - যে গুলির রয়েছে আশ্চর্যজনক স্বাস্থ্য সুবিধা ।
আপনি কি এই বিস্ময় অন্বেষণ করতে প্রস্তুত? এই নিবন্ধে soursop এর পুষ্টির বর্ণনা দেওয়া আছে :

One cup of soursop (225g) provides 148 calories, 2.3g of protein, 37.8g of carbohydrates, and 0.7g of fat. Soursop is an excellent source of vitamin C, fiber, and potassium.

মসলার যত গুনবিশেষ বিশেষ রান্নায় কম-বেশি গরম মশলার ব্যবহার আমাদের দেশে প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছে। মাংসের নানাপদ, পোলাও, বি...
19/11/2022

মসলার যত গুন

বিশেষ বিশেষ রান্নায় কম-বেশি গরম মশলার ব্যবহার আমাদের দেশে প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছে। মাংসের নানাপদ, পোলাও, বিরিয়ানী, চাটনি ইত্যাদি থেকে আরম্ভ করে পায়েস পর্যন্ত সব রান্নাতেই এলাচ, লবঙ্গ, দারুচিনি যেমন স্বাদ ও সুগন্ধ বৃদ্ধি করে ঠিক তেমনি এ প্রত্যেকটি জিনিষের রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ঔষধি গুণ।

ছোট এলাচ: ছোট এলাচকে গোলমরিচের পরে স্থান দেয়া হয়েছে। এলাচের প্রচুর ঔষধি গুণ রয়েছে, হালকা সবুজ খোসায় ঢাকা কালো দানার ফল শুকিয়ে মশলা হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

দক্ষিণ ভারতের মহিগুণ, ওয়াইনাড, ত্রিবাঙ্কুর, কোচিন প্রভৃতি স্থানে ও শ্রীলঙ্কায় প্রচুর পরিমাণে ছোট এলাচের চাষ করা হয়।

উপাদান: বিশেষণে দেখা গেছে, ছোট এলাচে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ইথার, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রনসহ সিনিতাল, তারপিনল তাপিনিন, লিমোনিন, স্যাবিনিন ইত্যাদি সমৃদ্ধ এমন সব তেল থাকে যা শুধুমাত্র সুগন্ধ বাড়ায় আরোগ্যকারীও।

আরোগ্যকারী গুণ: ছোট এলাচের প্রথম গুণ হজমশক্তি বৃদ্ধি করা। বিশেষত কাঁচা পেঁয়াজ, রসুনসহ অতিরিক্ত মশলাযুক্ত খাবার খাওয়ার পর অম্বল-গ্যাস-বদহজম হলে লবঙ্গ, আদা, ধনে জোয়ানের সঙ্গে ছোট এলাচ মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। বদহজমজনিত মাথার যন্ত্রণায় ছোট এলাচ মিশিয়ে ফোটানো চা পান করলে খুব কম সময়ে উপশম হয় এবং অবসাদও কমে যায়।
কলাপাতা ও আমলকির রসের সঙ্গে নির্দিষ্ট পরিমাণে এলাচ গুঁড়া দিনে দুইবার খেলে কিডনির বিভিন্ন অসুখ, যেমন নেফ্রাইটিস, প্রস্রাবের জ্বালা, অল্প অল্প প্রস্রাব হওয়া ইত্যাদি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
মুখের ভেতরের জীবাণু সংক্রমনজনিত ঘা, ফ্যারিনজাইটিস, গলক্ষত, স্বরভঙ্গ, দুর্গন্ধযুক্ত শ্বাসপ্রশ্বাসের ক্ষেত্রে ছোট এলাচ, দারুচিনি ও লবঙ্গ পানিতে ফুটিয়ে গার্গল করলে উপকার পাওয়া যায়। যারা সঙ্গীতচর্চা করেন তাদের ক্ষেত্রে গলা ভাল রাখার এটা মহৌষধ। বারবার হেঁচকি উঠলে ছোট এলাচ ও পুদিনাপাতা একসঙ্গে পানিতে ফুটিয়ে খেলে হেঁচকি বন্ধ হয়ে যায়।

05/11/2022

শাক-সবজির গুণাগুণ

আমরুল : পিত্তবৃদ্ধিকারক, কিন্তু বাত, গ্রহণী, কফ, কুষ্ঠ ও অতিসারনাশক।

আলু : বলকারক, বীর্যবর্ধক, স্তন্যদুগ্ধবর্ধক ও মল-মূত্রনিঃসারক।

আলু : ছোট আলু, এটি প্রমেহ, শোথ, মূত্রককৃচ্ছ্র ও দাহজনক।

উচ্ছে : ক্ষুধাবৃদ্ধিকারক ও লঘুপাক, কফ, ক্রিমি, পাণ্ডু ও জ্বর-প্রশমক।

ওল : অর্শ ও কফনাশক। অর্শরোগে অত্যন্ত উপকার দেয়। কিন্তু দাদ, কুষ্ঠ ও রক্তপিত্তরোগিদের পক্ষে ওল খাওয়া নিষিদ্ধ।

করলা : পিত্ত, কফ, ক্রিমি, পাণ্ডু, জ্বর ও মেদনাশক। উচ্ছেও এ প্রকার গুণসমন্বিত।

কলমী শাক : স্তন্যদুগ্ধবর্ধক ও বীর্যবর্ধক।

কুমড়া (কচি) : পিত্তনাশক করে।

কুমড়া (পাকা) : ক্ষুধা বৃদ্ধিকারক, বস্তিশোধক এবং বায়ু-পিত্ত-কফনাশক।

গীমে শাক : পিত্ত, কফ, জ্বর, প্লীহা, কামলা ও পাণ্ডুরোগনাশক।

চিচিঙ্গা : বলকারক ও বাত-পিত্তনাশক। শোথ রোগগ্রস্থ ব্যক্তির পক্ষে এটি অত্যন্ত উপকারী।

ছোলাশাক : ছোলাশাক বাত এবং কফবর্ধক কিন্তু পিত্ত এবং দন্ডশোথ নিবারক।

ঝিঙ্গা : বাত ও কফবর্ধক বটে, কিন্তু প্রদর, পিত্ত শ্বাসম কাশ ও ক্রিমিনাশক।

কলার থোড় : থোড় হজশক্তি বৃদ্ধি করে, ক্ষুধা বাড়ায়, রক্তপিত্ত ও যোনিদোষনাশক।

ধুন্দুল : রক্তপিত্ত ও বায়ুনিবারক।

নটে শাক : পিত্ত, রক্তদোষ, কফ ও বিষদোষনাশক।

নুনে শাক : বাতবর্ধক বটে, কিন্তু চর্মরোগ, ব্রণ, পিত্ত, গুল্ম, কফ, প্রমেহ, শ্বাস কাশ ও শোথনাশক। এটি চক্ষুরোগে অত্যন্ত উপকারী।

ঢ্যাড়স : এটি অশ্মারী নিবারক, মূত্রজনক, পিত্তনাশক ও বাতবর্ধক।

পুঁই শাক : বীর্যবর্ধক ও রক্তপিত্তনাশক।

পুদিনা : বায়ু, কফ ও অরুচিনাশক।

পলতা : কাশ, জ্বর, পিত্ত ও ক্রিমিনাশক। পলতাসহ ধনিয়া ভিজানো পানি নিয়মিত খেলে পিত্তজ্বর আরোগ্য হয়।

পটল : ক্রিমি, কাশ, জ্বর, ও রক্তদোষনাশক।

পাটশাক : বাত বৃদ্ধি করে, কিন্তু রক্তপিত্ত নাশ করে।

পালং শাক : মেহরোগনাশক, বাতবর্ধক, শ্লেষ্মাজনক ও ভেদক, কিন্তু শ্বাসদোষ, রক্তপিত্ত, মেহরোগ ও বিষদোষনাশক।

বনফুল : পিত্ত, শ্লেষ্মা, বাত এবং রাতকানা রোগ-নিবারক।

বেতোশাক : প্লীহা, ক্রিমি, অর্শ এবং রক্তপিত্তনাশক।

বেগুন (কচি) : পিত্তজনক ও কাশনাশক।

বেগুন (পাকা) : পিত্তবৃদ্ধিকারক ও গুরুপাক।

বেগুন : (পোড়া) : পিত্তকারক হলেও বায়ু, কফ ও আমদোষনাশক।

মূলাশাক : এটি তৈল ইত্যাদি দ্বারা পাক করে খেলে বায়ু-পিত্ত কফ নাশ করে।

মটর শাক : ভেদক হলেও ত্রিদোষনাশক।

মোচা : পিত্ত, বায়ু ও রক্তপিত্তনাশক।

মূলা (ছোট) : কচি মুলা চক্ষুরোগ, নাকের রোগ, কণ্ঠের রোগ, কাশ ও জ্বরনাশক।

মূলা (বড়) : বড় মুলা বায়ু-পিত্ত-কফজনক।

লাউ : পিত্ত ও শ্লেষ্মাজনক, ধাতুবর্ধক ও পুষ্টিকারক।

হেলেঞ্চা বা হিঞ্চে : কুষ্ঠ, শোথ, কফ ও পিত্তনাশক।

শাঞ্চে শাক : অর্শনাশক ও প্লীহা আরোগ্যকারক।

সজিনা ফুল : কিছুটা শোথকারক হলেও প্লীহা, গুল্ম, কফ ও ক্রিমিনাশক।

সাজনা ডাঁটা : পিত্ত শ্বাস, কফ ও কুষ্ঠনাশক।

শিম : শ্লেষ্মাবর্ধক ও দাহজনক বটে, কিন্তু বাতপিত্তনাশক ও বলকারক।

দইয়ের গুণাগুণ দই উষ্ণবীর্য, অগ্নি-উদ্দীপক, কষায় অম্লরস, অম্লবিপাক, গুরুপাচ্য ও মলসংগ্রাহক। দুই শোথ, রক্তপিত্ত ও মেদ দমন ...
03/11/2022

দইয়ের গুণাগুণ

দই উষ্ণবীর্য, অগ্নি-উদ্দীপক, কষায় অম্লরস, অম্লবিপাক, গুরুপাচ্য ও মলসংগ্রাহক। দুই শোথ, রক্তপিত্ত ও মেদ দমন করে, কিন্তু কফ বৃদ্ধি করে। অরুচি, অতিসার, মূত্রকৃচ্ছ্র, শীতজ্বর এবং বিষমজ্বরে দধির ব্যবহার আয়ুর্বেদ শাস্ত্রসম্মত। দুই একদিকে যেমন শক্তিবর্ধক, অপরদিকে সেরকম বীর্যবর্ধক।

গরুর দই : এটিই দইয়ের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ। বলকারক, পবিত্র, মধুর রসসম্পন্ন, স্নিগ্ধ, বায়ুনাশক ও পুষ্টিকারক।

মহিষের দই : এ দুই খুবই স্নিগ্ধ, শ্লেষ্মাকারক, মধুরবিপাক, গুরুপাচ্য, শুক্রকারক এবং বাত-পিত্তনাশক।

ছাগলের দই : এ দুই সংগ্রহী, লঘুপাচ্য, অগ্নি-উদ্দীপ ও বায়ু-পিত্ত-কফনাশক। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রমতে এ দুই শ্বাস, অর্শ, ক্ষয় এবং কাশরোগে ব্যবহার্য।

দই সম্পর্কে জ্ঞাতব্য : চিনি মিশ্রিত দধি সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ। এ দই পিপাসা ও দাহ নাশ করতে সক্ষম। রক্তপিত্ত নাশ কেরতেও এর প্রচুর অভাব আছে।
রাত্রিকালে দই খাওয়া নিষিদ্ধ। তবে দইয়ের সাথে ঘি এবং পানি মিশিয়ে খেলে কোনও অপকার করে না। রক্তপিত্ত রোগে দধি খাওয়া নিষিদ্ধ।

দই সর : দইয়ের সরকে চলতি কথায় মাত বলা হয়। এটি হল দইয়ের ওপরের স্নেহযুক্ত ঘনীভূত পদার্থ। আবার দই মণ্ডকেও মাত বলা হয়।

দইয়ের সর মধুর রক্তসম্পন্ন, শুক্রবর্ধক, অগ্নিনাশক, বায়ুনাশক এবং গুরুপাক। ভাতের সাথে খেলে এটি কফ এবং পিত্তবর্ধক হয়।

দইয়ের মাত ক্লান্তি দূর করে, শক্তিবর্দ্ধক, পিপাসানাশক, লঘুপাচ্য ও তৃপ্তিজনক। এটি তাড়াতাড়ি মল বিরোচনে অসামান্য ফলদান করে।

বরবটীবরবটী : আমরা এর তরকারী করে খাই। এটি বর্ষজীবী লতানে উদ্ভিদ। লতানে হলেও এতে কোনও আকর্ষণ থাকে না। আকর্ষণ না থাকলেও এ গ...
02/11/2022

বরবটী

বরবটী : আমরা এর তরকারী করে খাই। এটি বর্ষজীবী লতানে উদ্ভিদ। লতানে হলেও এতে কোনও আকর্ষণ থাকে না। আকর্ষণ না থাকলেও এ গাছ বেড়া, মাচা বা কোনও গাছকে আশ্রয় করে বেড়ে ওঠে। এ গাছের পাতাগুলো আলকুশী পাতার মত দেখতে হয়। ফুলগুলো হলদে বা লালচে হয়।

রোগে ব্যবহার :
১। সর্দির ধাত হলে : অনেকের কথায় কথায় সর্দি লেগে যায়, প্রায়ই সর্দিতে কষ্ট পায়। এ অবস্থায় বালি খোলায় ছোলা ভাজার মত বরবটীর বীজ ভাজুন, তারপর বার্লির মত রান্না করে ছেঁকে নিন। এবার সে পানিটা খাবেন, খুবই উপকার পাবেন।

২। পাতলা পায়খানায় : বরবটী বীজ বালিতে ভেজে, তাকে ভেঙ্গে খোসা বাদ দিয়ে মিহি করে গুঁড়া করুন। সে গুঁড়া সকালে ও বিকালে দু’বার খাবেন ১ গ্রাম পরিমাণে পানিসহ। পায়খানা শক্ত হবে।

৩। শুক্র স্বল্পতায় : শুক্র স্বাভাবিকের তুলনায় স্বল্প হলে, বরবটীর বীজ বালিতে ভেজে, খোসা ছাড়িয়ে নিন। এবার একে চূর্ণ করে, সে চূর্ণ ৮ থেকে ১০ গ্রাম পরিমাণ নিয়ে ১ কাপ দুধ ও ৩ কাপ পানি দিয়ে সিদ্ধ করুন। তারপর সেটা রোজ একবার করে খাবেন। এভাবে ৭ থেকে ১০ দিন খেলে উপকার পাবেন।

পিঁয়াজপিঁয়াজ বায়ুনাশক, শ্লেষ্মাকারক, আহার্যদ্রব্যের সহযোগী, বলকারক ও জঠরাগ্নি উদ্দীপক।রোগে ব্যবহার :১। অর্শ রোগে : অর্শে...
01/11/2022

পিঁয়াজ

পিঁয়াজ বায়ুনাশক, শ্লেষ্মাকারক, আহার্যদ্রব্যের সহযোগী, বলকারক ও জঠরাগ্নি উদ্দীপক।

রোগে ব্যবহার :
১। অর্শ রোগে : অর্শের বলি দিয়ে বেশী পরিমাণে রক্তপাত হলে, প্রতিদিন এক চা-চামচ পিঁয়াজের রস নিয়ে তার সাথে একচা-চামচ পানি মিশিয়ে, রোজ একবার করে খেলে অর্শের রক্তপাত বন্ধ হবে।

২। সর্দিতে মাথা ধরলে : সর্দিতে মাথা ধরলে ২-৩ ফোঁটা পিঁয়াজের রস নস্যিরমত ঘ্রাণ নিলে, সাথে সাথে মাথা ধরা কমবে।

৩। অধিক গরমে : কাঁচা পিঁয়াজ খাবেন, তাহলে লু লাগবে না। এজন্যেই পশ্চিমাঞ্চলের লোক গ্রীষ্মকালে বেশী করে কাঁচা পিঁয়াজ খায়।

৪। সর্দি হলে : সর্দি হলে জ্বর-জ্বর ভাব, নাক বন্ধ, কপাল ও মাথায় ভারবোধ, শরীর যেন ম্যাজ-ম্যাজ করছে মনে হয়। এ অবস্থায় পিঁয়াজের রসের নস্যি নিন, সর্দি কমে যাবে, জ্বরও কমবে, অন্যান্য উপসর্গও থাকবে না।

৫। বিষফোড়া হলে : বিষফোড়া হলে, পিঁয়াজ রস একটু গরম করে বিষফোড়ায় লাগিয়ে দিন। পিঁয়াজের রস বিষফোড়ায় অব্যর্থ ঔষধ।

৬। কানে পুঁজ হলে : কানে পুঁজ হয়ে কানের বাইরেও ঘা হয়ে গেছে, এ অবস্থায় পিঁয়াজের রস গরম করে কানে কয়েক ফোঁটা দিন ও ঘায়ে লাগান, সেরে যাবে।

৭। মুখের রোগে : কাঁচা পিঁয়াজ চিবিয়ে খাবেন, তার ফলে দাঁতের ও মুখের অনেক রোগ সেরে যাবে।

৮। প্রস্রাবের অসুবিধায় : এমন অনেক লোক আছে প্রস্রাব পেলে আর দাঁড়াতে পারে না; মনে হয় এখুনি প্রস্রাব হয়ে যাবে। এমনকি কাপড়েও দু’এক ফোঁটা প্রস্রাব হয়ে যায়। এ অবস্থায় ১ চামচ করে কাঁচা পিঁয়াজের রস কিছুদিন খেলে এরকম অসুবিধা কেটে যাবে।

রক্তচন্দনরোগে ব্যবহার :১। প্রবল জ্বরের দাহে : রক্তচন্দনের কাঠ চূর্ণ ১০ থেকে ১২ গ্রাম নিয়ে দু’কাপ গরম পানিতে কমপক্ষে ৩-৪ ...
31/10/2022

রক্তচন্দন

রোগে ব্যবহার :
১। প্রবল জ্বরের দাহে : রক্তচন্দনের কাঠ চূর্ণ ১০ থেকে ১২ গ্রাম নিয়ে দু’কাপ গরম পানিতে কমপক্ষে ৩-৪ ঘন্টা ভিজিয়ে, সারাদিনে সে পানি অল্প অল্প করে খেতে দিন, উপকার হবে। যদি রক্তচন্দনের গুঁড়া না পাওয়া যায়, তাহলে রক্তচন্দন ঘষে গরম পানিতে গুলে নিয়ে ব্যবহার করলেও একই ফল পাবেন।

২। মাথার যন্ত্রণায় : রক্তচন্দন ঘসে কপালে প্রলেপ দিলে, মাথার যন্ত্রণা কমে যাবে।

৩। দাঁতের মাড়িতে রক্ত পড়লে : রক্তচন্দনের কাঠ টুকরো করে কেটে ৪ কাপ পানিতে সিদ্ধ করুন, এককাপ থাকতে নামিয়ে ছেঁকে নিয়ে এ পানি দ্বারা কুলকুশি করলে, দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্তপড়া বন্ধ হবে। অনেকের আবার ঘুমালে দাঁত দিয়ে রক্ত পড়ে, তারাও এতে উপকার পাবেন।

৪। রক্তপিত্তে : রক্তপিত্তজনিত কারণে দেহে একটা জ্বালাভাব, তার সাথে রক্তবমি হচ্ছে, এ অবস্থায় রক্তচন্দনের পাতা ৪ থেকে ৫ গ্রাম নিয়ে তার সাথে সমপরিমাণ শালপাণি গাছ থেঁতো করে ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন পানিটা ছেঁকে নিয়ে খাবেন, সব উপসর্গ কমবে।

শিমূলশিমূল : বনৌষধি বিজ্ঞানে তিন প্রকার শিমূলের উল্লেখ দেখা যায়। যেমন : (১) রক্ত শিমূল, (২) শ্বেত-শিমূল এবং (৩) কূট-শিমূ...
30/10/2022

শিমূল

শিমূল : বনৌষধি বিজ্ঞানে তিন প্রকার শিমূলের উল্লেখ দেখা যায়। যেমন : (১) রক্ত শিমূল, (২) শ্বেত-শিমূল এবং (৩) কূট-শিমূল। এ তিনরকম শিমূলের মধ্যে সাধারণতঃ রক্ত-শিমূল বেশী দেখা যায় এবং একেই আমরা শিমূল বলি।

রোগে ব্যবহার :
১। লোম ফোড়া হলে : শিমূল গাছের ছাল ধুয়ে বেটে, ফোঁড়ার ওপর প্রলেপ দিলে, উপকার হয়।

২। যৌবনকালে শুক্রাল্পতায় : চারা শিমূলগাছেল মূল থেঁতো করে বা বেটে ৭ থেকে ১০ গ্রাম নিয়ে তার সাথে একটু চিনি মিশিয়ে দু’বেলা খেতে দিন। ঐ দোষটা থাকবে না।

৩। প্রৌঢ় অবস্থায় শুক্রাল্পতায় : চারা শিমূল গাছের নরম মূল চাকা-চাকা করে কেটে শুকিয়ে নিন। এবার ভালভাবে চূর্ণ করে ছেঁকে একটা শিশিতে ভরে রাখুন। এবার সে চূর্ণ দেড় থেকে দু’গ্রাম মাত্রায় নিয়ে এককাপ দুধের সাথে খাবেন, প্রচুর উপকার পাবেন।

৪। প্রদরে : প্রদরে কষ্ট পাচ্ছেন, এ অবস্থায় শিমূলের কচি মূল গাওয়া ঘিয়ে ভেজে নিন। নামাবার সময় তাতে সামান্য সৈন্ধব লবণ মিশিয়ে দিন। এবার দেড় গ্রাম মাত্রায় নিয়ে এটা দু’বেলা খাবেন। প্রদরে খুব উপকার হয়।

৫। পোড়া ঘায়ে : শিমূল তুলা নিয়ে তাতে শিমূল গাছের ছাল অর্থাৎ মোচারস দিয়ে ভিজিয়ে পোড়া ঘায়ে দিন, ঘা সেরে যাবে।

৬। রক্ত আমাশয়ে : শিমূলের ছাল চূর্ণ করে ১ থেকে ২ গ্রাম মাত্রায় নিয়ে, ছাগল দুধের সাথে মিশিয়ে দু’বেলা খাবেন। ছাগল দুধ অভাব হলে পানির সাথে খাবেন। ২-১ দিন খেলেই উপকার পাবেন।

৭। অপুষ্টিজনিত কৃশতায় : অপুষ্টিজনিত কারণে হাত-পা ফুললে বা পেটটি ফোলা অথচ সারাদেহ শীর্ণ। এ অবস্থায় ছাল চূর্ণ ৪০০ মিলিগ্রাম নিয়ে আধকাপ দুধে মিশিয়ে রোজ একবার করে খাওয়াবেন। উপসর্গও কমবে এবং স্বাস্থ্যও ভাল হবে।

রসুনরসুন একটি বহুল প্রচলিত মসলা। এটি মূলত এক ধরণের সবজি। রসুনের নানাবিধ উপকার রয়েছে। তাই এটি ভেষজ ঔষধ তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়...
29/10/2022

রসুন

রসুন একটি বহুল প্রচলিত মসলা। এটি মূলত এক ধরণের সবজি। রসুনের নানাবিধ উপকার রয়েছে। তাই এটি ভেষজ ঔষধ তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়। ১৫০০ শতকে চীন ও ভারতে রক্ত পাতলা রাখার জন্য এর প্রচলন ছিল। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের জনক হিপোক্রেটিস একে ব্যবহার করেছিলেন সারভাইকাল ক্যানসারের চিকিৎসায়। আর আধুনিক বিজ্ঞানীরা জানালেন, হৃদরোগ প্রতিরোধে এর ভূমিকার কথা। বলছি, নানা পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ রসুনের কথা। ইউনিভার্সিটি অব কানেক্টিকাট স্কুল অব মেডিসিনের কার্ডিওভাসকুলার রিসার্চ টিমের মতে, কাঁচা রসুন খেলে হার্ট অনেক বেশি সুস্থ থাকে। চিকিৎসকরা জানিয়েছে, রান্না করা রসুনের থেকেও কাঁচা রসুনের উপকারিতা অনেক বেশি। তাই রসুনের সম্পূর্ণ উপকারিতা পেতে হলে প্রতিদিন এক কোয়া কাঁচা রসুন খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। তা হলেই পাওয়া যাবে এর পুষ্টিগুণ। চলুন জেনে নেওয়া যাক কাঁচা রসুন খেলে আরও কি কি উপকার মিলবেঃ

(১) অস্থিভঙ্গ অর্থাৎ হাড় ভেঙ্গে গেলে।
(২) অস্থিচ্যুতি অর্থাৎ হাড় সরে গেলে।
(৩) বিভিন্ন চক্ষুরোগে।
(৪) ক্রিমি রোগে।
(৫) হাড়ের বিভিন্ন রোগে।
(৬) চোখের বিভিন্ন রোগে ও রাতকানায়।
(৭) বিভিন্ন প্রকার চর্মরোগে।
(৮) শ্বাস ও শ্বাসজাতীয় রোগে।
(৯) বীর্য-সম্বন্ধীয় রোগে।
(১০) কুষ্ট রোগে।
(১১) পালা জ্বরে।
(১২) মূত্র সংক্রান্ত রোগে।

রোগে ব্যবহার :
(১) বাতের বেদনায় : যে সকল বাত রোগ মাংসাশ্রিত, সেসব বাতগ্রস্ত রোগীকে রসুন ২ কোয়া বেটে গাওয়া-ঘিয়ের সাথে খেতে দিন। ব্যথা-বেদনা থাকবে না।

(২) হাপানীতে : হাঁপানীর জন্য শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে খুব কষ্ট হয়, দম যেন বন্ধ হয়ে আসার উপক্রম হয়। সে সব ক্ষেত্রে রোগীকে ৫ থেকে ৭ ফোঁটা রসুনের রস এককাপ ঠাণ্ডা দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে দিন। কষ্টটা থাকবে না।

(৩) পুরাতন জ্বরে : এ সব জ্বর বেশী বাড়ে না। ঘুসঘুসে জ্বর হয়, জ্বর কমে গেলেও পুরোপুরি ছেড়ে যায় না। এ সব অবস্থা দেখা দিলে ১ চা-চামচ গাওয়া-ঘি নিয়ে তাতে ৫ থেকে ৭ ফোঁটা রসুনের রস মিশিয়ে কয়েকদিন খেতে দিন। জ্বর একেবারে ছেড়ে যাবে, আর আসবে না।

(৪) শরীর ক্ষয়প্রাপ্ত হতে থাকলে : খাবার অসুবিধা নেই, ঠিকমত খাওয়া ও বিশ্রাম করা সত্ত্বেও গায়ে মাংস লাগছে না, ওজন কমে যাচ্ছে। এ অবস্থায় রসুন ২ কোয়া বেটে একপোয়া দুধের সাথে মিশিয়ে নিন, দুধ গরম হবে। এবার রসুন-বাটা মিশানো দুধ খান। কিছুদিনের মধ্যেই উপকার পাবেন।

(৫) যৌবন স্থায়ী রাখতে : পুরুষ বা নারী যদি যৌবন স্থায়ী রাখতে চান, তাহলে এক চামচ থেকে দু’চামচ আমলকীর (কাঁচা রস নিয়ে, তার সাথে এক কোয়া বা দু’কোয়া রসুন-বাটা মিশিয় খাবেন, যৌবন দীর্ঘস্থায়ী হবে। যৌবন আরম্ভ হওয়া থেকে খেতে পারলে খুবই সুফল পাবেন।

(৬) মাথা ধরায় : অনেক সময় সর্দি না হলেও বায়ু প্রকুপিত হয়ে অনেক সময় মাথা ধরে, এ অবস্থায় কয়েকদিন ২ ফোঁটা করে রসুনের নস্য নিন। মাথা ধরায় উপকার পাবেন।

(৭) শুক্রতারল্যে : অনেক কারণেই শুক্রতারল্য দেখা দিতে পারে। এ সমস্যা দেখা দিলে, সামান্য গরম দুধের সাথে ১ কোয়া বা ২ কোয়া রসুন বাটা মিশিয়ে খাবেন। তার ফলে অস্থিতে শক্তি সঞ্চার হবে। শরীরের ক্ষয় বন্ধ হবে ও শুক্রতারল্য থাকবে না।

ধন্যবাদ।

যবরোগে ব্যবহার :১। শ্বেতী রোগে : শ্বেতী রোগের প্রথমাবস্থায় কিছু যব বেটে গায়ে মেখে এক ঘন্টা থাকুন, তারপর গোসল করবেন। কিছু...
27/10/2022

যব

রোগে ব্যবহার :
১। শ্বেতী রোগে : শ্বেতী রোগের প্রথমাবস্থায় কিছু যব বেটে গায়ে মেখে এক ঘন্টা থাকুন, তারপর গোসল করবেন। কিছুদিন এ রকম করলে শ্বেতী বাড়বে না।

২। মেদবৃদ্ধি হলে : মেদবৃদ্ধির ফলে দেহ স্থূল হলে, তাহলে যবের আটা, যবের ছাতু, যব বাটার শরবত কিছুদিন খাবেন, দেহের চর্বি কমবে।

৩। বাতের ব্যথায় : বাতের ব্যথায় যব কুটে ভিজিয়ে রেখে পরদিন এগুলো বেটে নিয়ে অল্প গরম করে বেদনা স্থানে প্রলেপ দিন, উপকার পাবেন।

৪। দাহ রোগে : গা-হাত-পা জ্বালা করে, অসহ্য হয়ে পড়েছে। যব কুটে, ঝেড়ে পরিষ্কার করে ৪ কাপ পানিতে সিদ্ধ করে এককাপ অবশিষ্ট থাকতে নামিয়ে ছেঁকে খেতে দিন, উপকার পাবেন।

৫। পেটের পীড়ায় : কতকগুলো যব নিয়ে আধ-কোটা করে ঝেড়ে পরিষ্কার করে ছেঁকে নিন, তারপর বার্লির মত করে খাবেন, পেটের রোগ দূর হবে।

৬। কাশি হলে : কতগুলো যব আধসিদ্ধ করে সে পানিটা ছেঁকে নিবেন, সিদ্ধ করার আগে একটু আধ-কোটা করে নিন। তারপর সেটা ছেঁকে সামান্য গরম অবস্থায় খাবেন, ঠাণ্ডা খাবেন না। কাশি কমবে।

তেঁতুলতেঁতুল : তেঁতুল পাতা, গাছের ছাল, কাঁচা এবং পাকা ফলের বীজের শাঁস ঔষধে ব্যবহৃত হয়। তেঁতুলের ছোট গাছের কচি পাতায় অ্যা...
26/10/2022

তেঁতুল

তেঁতুল : তেঁতুল পাতা, গাছের ছাল, কাঁচা এবং পাকা ফলের বীজের শাঁস ঔষধে ব্যবহৃত হয়। তেঁতুলের ছোট গাছের কচি পাতায় অ্যামাইনো এ্যাসিড যথেষ্ট মাত্রায় থাকে।

রোগে ব্যবহার :
১। পুরাতন আমাশয়ে : তেঁতুলের কচি পাতা ৫ গ্রাম নিয়ে ২ কাপ পানিতে সিদ্ধ করে এককাপ থাকতে নামিয়ে চটকে ছেঁকে নিন। এবার সে পানিটা জীরা ফোড়ন দিয়ে সাঁতলে নিন। তারপর সে পানিটা খাবেন, ৩-৪ দিনের মধ্যেই পুরাতন আমাশয় রোগে সুফল পাবেন।

২। অর্শে : তেঁতুলের কচি পাতা ৪ গ্রাম নিয়ে ২ কাপ পানিতে সিদ্ধ করে আধকাপ থাকতে নামিয়ে ছেঁকে নিয়ে, তার সাথে মিসরীর গুঁড়া মিশিয়ে শরবতের মত খাবেন। অর্শে ভাল ফল পাবেন। এছাড়া পুরাতন তেঁতুল রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ছেকে নিয়ে তাতে একটু মিসরীচূর্ণ বা চিনি মিশিয়ে খেলেও উপকার হয়।

৩। বাতের বেদনায় : বাতের জন্য পা অথবা হাঁটু যদি ফুলে যায়, তাহলে তেঁতুল পাতা তালের তাড়িতে সিদ্ধ করে বেটে অল্প গরম করে প্রলেপ দিন। ব্যাথা অনেক কমে যাবে।

৪। শীতপিত্ত বা আমবাতে : শীতপিত্ত বা আমবাত হলে, দেহের ওপর চাকা-চাকা হয়ে ফুলে ওঠে ও চুলকোতে থাকে। এ অবস্থায় তেঁতুলের শাঁস পানি দিয়ে অল্প পাতলা করে তামার পাত্রে ১০ মিনিট ঘসে দেহে মাখুন। শীতপিত্তের উপসর্গ কমে যাবে।

৫। মুখে ক্ষত হলে : কতকগুলো তেঁতুল পাতা নিয়ে ৪ কাপ পানিতে সিদ্ধ করে ২ কাপ অশিষ্ট থাকতে নামিয়ে ছেঁকে মুখে খানিকক্ষণ রেখে, কুলি করে ফেলে দিন। এভাবে ১০ মিনিট করুন। ৩-৪ দিন এভাবে করলে মুখের ক্ষত আরোগ্য হয়।

৬। হাত-পা জ্বালায় : পাকা তেঁতুল ভিজিয়ে রাখবেন রাত্রে, সকালে তেঁতুল না চটকে সে পানিটুকু মাত্র খাবেন, এতে হাত-পা জ্বালা কমবে।

৭। প্রস্রাবে জ্বালায় : প্রস্রাবকালীন জ্বালায় অনেকে বলেন গণোরিয়া জনিত কারণে এটি হচ্ছে, কিন্তু পিত্তবিকার ঘটলেও অনেক সময় প্রস্রাবে জ্বালা হয়। এ অবস্থায় তেঁতুল পাতার রস এক চা-চামচ সামান্য মিসরী দিয়ে খাওয়ালে উপকার পাবেন।

বকুলবকুল গাছ প্রায় ৪০ থেকে ৫০ ফুট উঁচু হয়। এ গাছ আপনিই হয়।বকুল গাছ বহুল পরিচিত। এ গাছের ফলের গন্ধ খুবই সুন্দর। গ্রীষ্মকা...
25/10/2022

বকুল

বকুল গাছ প্রায় ৪০ থেকে ৫০ ফুট উঁচু হয়। এ গাছ আপনিই হয়।

বকুল গাছ বহুল পরিচিত। এ গাছের ফলের গন্ধ খুবই সুন্দর। গ্রীষ্মকাল থেকে শুরু করে শরতকাল পর্যন্ত এ গাছে ফুল ফোটে।

বকুল গাছের ছাল মূলের ছাল, কাঁচা ও পাকা ফল, ফুল এবং বীজ ঔষধে ব্যবহার করা হয়।

রোগে ব্যবহার :
(১) পুরাতন আমাশয়ে : আমাশয় পুরাতন হয়ে গেছে, কিছুতেই সারতে চাইছে না। এ অবস্থায় প্রত্যেকদিন ৫-৬টি করে পাকা বকুল ফলের শাঁস খাবেন। আমাশয় সেরে যাবে।

(২) দাঁত পড়ায় : কাঁচা বকুলের ফল প্রতিদিন ২-৩টি করে চিবিয়ে খেলে কিছুদিনের মধ্যেই দাঁতের গোড়া শক্ত হয় ও দাঁত নড়া ও দাঁত পড়া বন্ধ হয়।

(৩) শুক্রতারল্যে : অপুষ্টিজনিত কারণে শুক্রতারল্য দেখা দিলে, পাকা বকুল ফলের সিরাপ প্রতিদিন দুপুরে আহারের পর ১ চা-চামচ নিয়ে ঠাণ্ডা পানি মিশিয়ে ২ থেকে ৩ সপ্তাহ খাবেন। যথেষ্ট উপকার পাবেন।

(৪) মাথার যন্ত্রণা হলে : শুকনা বকুল ফুল চূর্ণ করে, তাকে আটভাগ করে সে আটভাগের একভাগ ফিটকিরি চূর্ণ মিশিয়ে শিশিতে ভরে রাখুন। মাথার যন্ত্রণা হলে মাঝে মাঝে এর নস্যি নিবেন। মাথাধরা ও মাথার যন্ত্রণা কমবে।

Address

Jessore

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ayurbedic Tips BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Ayurbedic Tips BD:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

সুস্থ্য থাকার জন্য জানুন

প্রকৃতিতে রয়েছে মৃত্যু ব্যাতীত সকল রোগের নিরাময়কারী ব্যবস্থা।