বেস্ট কেয়ার হোমিও চেম্বার

বেস্ট কেয়ার হোমিও চেম্বার সেবা করাই ধর্ম। ধর্ম যার যার চিকিৎসক সবার।
শিশু,নারী ও পুরুষের সকল প্রকার রোগের
সু-চিকিৎসা দেওয়া হয়।

এখানে,নারী-পুরুষের সকল প্রকার নতুন, পুরাতন, জটিল ও কঠিন রোগের সুচিকিৎসা করা হয়।

 #হোমিওপ্যাথিক_মণিমুক্তাঃ-------হোমিওপ্যাথি শাস্ত্র একটি সমুদ্র বিশেষ, যেন এর কোন আদি ও অন্ত বলতে কিছুই নেই। এই সমুদ্র ত...
30/11/2025

#হোমিওপ্যাথিক_মণিমুক্তাঃ-------

হোমিওপ্যাথি শাস্ত্র একটি সমুদ্র বিশেষ, যেন এর কোন আদি ও অন্ত বলতে কিছুই নেই। এই সমুদ্র তীরে ডুবুরীর মত মণিমুক্তা খুঁজতে খুঁজতে বিভিন্ন হোমিও মহাপন্ডিত গণ তাঁদের অভিজ্ঞতার মহামূল্যবান তথ্যগুলো যাহা লিপিবদ্ধ করে গেছেন। তাহা এই অধ্যায় সকল চিকিৎসকের জন্য তুলে ধরলাম। যেন তাহা থেকে চিকিৎসাজীবনে উপকৃত হতে পারে।

 প্রত্যেক চিকিৎসকের হাতের কাছে 30, 200, 1M, 10M, 50M, CM, DM, & MM শক্তির ঔষধ মজুত রাখা উচিত। অত্যন্ত স্নায়ুবিক প্রকৃতির মহিলা ও শিশুদের উপসর্গে ৩০ হতে ১০এম শক্তি অত্যন্ত ফলপ্রদ। স্নায়ুবিক নয় এমন প্রকৃতির ক্রণিক রোগে ১০এম হতে এমএম শক্তি ভাল কাজ দেয়। তরুণ উপসর্গে ১এম হতে ১০এম শক্তি অত্যন্ত উপযোগী। (কেন্ট- লেসার রাইটিং)

 টিউবারকুলোসিস সন্দেহে সাধারণতঃ সালফার, সাইলি, অথবা ফস দিতে নেই কারণ এতে রোগীর কষ্ট বেড়ে যায়।

 আর্থাইটিস রোগের বর্ধিত অবস্থায় কেলি কার্ব দিতে নাই।

 সাধারণ বাতে সাধারণতঃ উত্তাপে, গরম সেঁক দিলে উপশম পায় কিন্তু ইউরিক এ্যাসিড বেড়ে গিয়ে গিটবাতে সাধারণতঃ ঠান্ডায় ও নড়াচড়ায় উপশম হয়।

 ল্যাকেসিস লক্ষণযুক্ত রোগীতে ২০০ শক্তি দিয়ে শুরু করতে নেই, এতে রোগ লক্ষণ বেড়ে যায়। ৩০ শক্তিই এক্ষেত্রে শ্রেয়।

 ল্যাকেসিসের পর মধ্যবর্তী ঔষধরুপে সালফার প্রয়োগ করলে উপকার পাওয়া যায়।

 কপালে আড়াআড়িভাবে হাত রেখে শোয়ার অভ্যাসযুক্ত রোগী লিভারের অসুখে ভুগছে বুঝতে হবে।

 স্নায়ুরোগ জনিত যন্ত্রণায় সদৃশ ঔষধ একমাত্রা দিয়ে উপযুক্ত সময় অপেক্ষা করাই শ্রেয় নতুবা পুনঃ প্রয়োগে রোগ যন্ত্রণা বহুলাংশে বেড়ে যায়। ৩০ শক্তির নীচে প্রয়োগ করা বাঞ্ছনীয়।

 পেপটিক আলসারের রোগী বিন্দুমত স্থানে আঙ্গুলটিপে যন্ত্রণার কথা বলে, ডুওডেনাল আলসারের বাথ্য সাধারণতঃ পিঠের মধ্য দিয়ে ডান দিকের স্ক্যাপুলায় নীচে ভেতরের কোণে হতে থাকে। পেপটিক আলসারের ব্যথা কিছু খাওয়ামাত্র বেড়ে যায়। ডুওডেনাল আলসারে খাওয়ার ২/৩ ঘন্টা বাদে বাথ্য শুরু হয়। কিছু খেলে সাময়িক উপশম হয়। সাধারণতঃ “এ” ব্লাড গ্রুপের রোগীতে পেপটিক আলসার, এবং “ও” ব্লাড গ্রুপের রোগীতে ডুওডেনাল আলসার হয়।

 রাত্রে ঘুম না হয়ে মাংসপেশীতে ব্যথা ব্যথা ভাব ও অত্যন্ত ক্লান্তিভাব, আর্ণিকা ২০০ শক্তি একমাত্রা ঐ সব উপসর্গ দুর করতে পারে।

 ধুমপায়ী যারা তাদের ইনফ্লুয়েঞ্জায় যখন ধুম পানের ইচ্ছা একেবারেই থাকে না এমন লক্ষণে আর্ণিকা ১এম শক্তি তিনঘন্টা বাদে বাদে ৩/৪ দিলে রোগ সেরে যায়।

 ক্যাল্কে- কার্ব সাধারনতঃ ডানদিকে রোগলক্ষণে কার্যকরী তবে বাঁদিকের টনসিলের ক্রণিক রোগে ভালই কাজ করে।

 হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে গেলে বা ঘুমের অসুবিধা হলে ক্যাল্কে কার্ব, এর শিশুরোগী নখ দিয়ে মাথা আচঁড়াতে থাকে।

 সিমিসিফুগার লক্ষণে সিমিসি দিয়ে রোগ সম্পূর্ণ না সারলে ঐ একই শক্তি কলোফাইলাম প্রয়োগে অবশিষ্ট লক্ষণ সেরে যায়।

 ব্লাড ইউরিয়ার পরিমাণ কমাতে Eel’s Serum ৬ বা ৩০ শক্তি দিনে দুবার প্রয়োগ দারুণ উপযোগী- স্বাভাবিক না হওয়া অবধি ঔষধ চলবে। ব্লাড ইউরিয়া স্বাভাবিক মাত্রা 15-40mg, 100ml.

 ইউফ্রেসিয়ার রোগীর তোৎলামো আছে, তবে আশ্চর্য এই যে গান গাইবার সময় একদম তোৎলামী থাকে না।

 প্রস্রাব হলুদ এমন অবস্থায় কখনই জেলস প্রয়োগ করা উচিত নয়।

 মেয়েদের গালে (দাড়ি) ও উপর ঠোঁটের উপর (গোফ) চুল গজালে রাত্রে শোওয়ার সময় থুজা ১এম একমাত্রা দিয়ে ওলিয়াম জ্যাকোরিস এ্যাসেলি ৩শক্তি দিনে দুবার দিয়ে যেতে হয়, যতক্ষণ না ঐ চুলদাড়ি উঠা বন্ধ হয়।

 খালি পেটে এবং ৬ শক্তির নীচে ফসফরাস ব্যবহার করতে নেই।

 মদ খাওয়ার অভ্যাস দুর করতে ষ্ট্রীকনিক নাইট্রি (Strychninc Nit.) ২ বা ৩ শক্তি দিনে দুবার করে অন্ততঃ ১৫ দিন ব্যবহার করতে হয়। যেই মুহুর্তে মদ খাওয়ার লিন্সা কমে আসে তখন ঔষধ বন্ধ করা উচিত।

 পেটে তীব্র যন্ত্রণায় (ডুওডেনাল আলসার জনিত) লাইকো ১২ শক্তির উর্দ্ধে ব্যবহার করা উচিত নয়, কারণ অন্ত্রে ফুটো হতে যেতে পারে। (ডা. এইচ.ডব্লিউ বয়েড)

 গর্ভবতী মহিলাদের লাইকো ২০০ শক্তি ব্যবহার না করাই ভাল এতে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে- বহুবার এ রকম হতে দেখেছি। ( ডা. মিস মাহেওয়ারি)

 লাইকো ও ল্যাকেসিস ২০০শক্তি অনেকক্ষেত্রে রোগ লক্ষণ অবাঞ্ছিতভাবে বাড়িয়ে দেয় বহুবার চিন্তা করে এই দুটো ঔষধের ক্ষেত্রে এই শক্তি ব্যবহার করা উচিত। ( ডা. জেমস টেইলার কেন্ট)

 নিশ্চিতভাবে সমস্ত রোগ লক্ষণ পালসেটিলাকে নির্দেশ না করলে তরল শ্লেষ্মাযুক্ত রোগীতে পালস দেওয়া নিষিদ্ধ; কারণ এই ঔষধ পায়ই কাশি কঠিন ও শুকনো করে তোলে। রোগ না সেরে কষ্ট বহুগুণ বেড়ে যায়। (ই.এ ফ্যারিংটন)

 সিপিয়া সন্ধ্যায় প্রয়োগ করা উচিত, কারণ সকালে সিপিয়া প্রয়োগ করলে সারাদিন রোগী কষ্টভোগ করতে থাকে। ( ডা. আর.এ.এফ জেক)

 সোরিনামের রোগী যতক্ষণ কফি পান অভ্যাস ত্যাগ না করে, ততক্ষণ উন্নতি লক্ষ্য করা যায় না। (ডা. প্রমদাপ্রসন্ন বিশ্বাস)

 ঠান্ডা লেগে ব্রঙ্কাইটিস লক্ষণে পালস এর রোগী ক্ষেত্রে পালস দিয়ে পরে কেলি সালফ দিলে দ্রুত সুফল দেয়। (ডা. ডি.এম ব্রল্যান্ড)

 কোমরের বাতে রাস- টক্স দিয়ে ব্যর্থ হলে ক্যাল্কেরিয়া ফ্লেুার সারিয়ে দেয়। (ডা. থ্রাস্টোন)

 কলোসিস্থ লক্ষণযুক্ত পেটে শূলবেদনায় কলোসিস্থ দিয়ে ব্যথা কমে আবার ব্যথা শুরু হয়। এইরুপ চলতে থাকলে পরে কেলি কার্ব প্রয়োগ করলে রোগ একেবারে সেরে যায়। (ডা. টি.কে মুর)

 যেক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে ঔষধ প্রয়োগ করতে হবে, সেক্ষেত্রে প্রথমে প্রদত্ত ঔষধের ক্রিয়াকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করার প্রয়োজন নেই। ( ডা. এইচ এলেন)

 ব্রঙ্কাইটিস ও তরুণ বাতরোগের লক্ষণে যেক্ষেত্রে ব্রায়োনিয়া প্রযোজ্য হবে সেক্ষেত্রে দু-একমাত্রা একোনাইট প্রয়োগ না করে ব্রায়োনিয়া দিলে শীঘ্র সুফল মেলে না। (ডা. ই.এম হেল)

 শিশুদের হাঁপানিরোগে যেক্ষেত্রে নেট সালফ, আর্স- এ ও আরও অন্যান্য ঐ জাতীয় ঔষধ দিয়ে সুফল না পেলে ঐসব রোগীতে মর্গান ২০০ বা ১০০০শক্তি দিয়ে সারিয়ে তুলেছি। রোগী সম্পূর্ণ সেরে উঠতে মর্গান ২০০ হতে লক্ষণশক্তি পর্যন্ত প্রয়োজন হয়। (ডা. ডব্লিউ.বি গ্রিগিস)

 আঙ্গুল থেৎলে গেলে হাইপেরিকামের ধারে কাছে কেউ আসে না। ( ই.এ ফ্যারিংটন)

 ভাঙ্গাহাড় জুড়তে সিম্ফাইটাম ৩০ শক্তির জুড়ি নেই। দিনে দু-তিনবার করে এক সপ্তাহ ধরে ঔষধ দিতে হয়। (ডা. পি সামিড)

 বোলতা ডাঁশ কামড়ালে তা থেকে প্রদাহ জ¦ালা ও ফোলা ক্যান্থারিস ২০০ শক্তির অভ্যন্তরীণ প্রয়োগ প্রায় সাথে সাথে সব কষ্ট দূর করে। (ডা. টি.কে মুর)

 প্রসবের পর প্রসূতিকে আর্ণিকা দিলে বহু উপসর্গ দুর হয়। (ডা. ক্রোফ্রেথ রাইট)

 সাইলিশিয়ার ক্রণিক রোগী শীতকাতর কিন্তু তরুণ রোগের ক্ষেত্রে গরমকাতর হতেও দেখা যায়। (ডা. এফ.কে বেলোকোসি)

 ঠান্ডা জলপানের অদম্য তৃঞ্চা ফসফরাসের একটি বহু আলোচিত লক্ষণ, কিন্তু বহুক্ষেত্রে তৃঞ্চা একদম থাকে না যা আমাদের নজর এড়িয়ে যায়। (ডা. আর.এফ রাভে)

 হোমিওপ্যাথিক শাস্ত্রে প্রচলিত রেপাটর্রীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উপযোগী কোনটি? এর উত্তরে জে.এইচ ক্লার্ক এর উক্তিটি প্রণিধানযোগ্য। তিনি বলেন,“চিকিৎসকের নিজের স্মৃতিশক্তিই সবচেয়ে উপযোগী রেপাটর্রী।”

 গিঁটবাতে লক্ষণে কলচিকাম দিয়ে সুফল না পেলে বেঞ্জায়িক এসিড দাও। (ডা. ডব্লিউ বোরিক)

 জ¦র হলেই জ¦ও কমাতে একোনাইট দিও না অথবা অন্য ঔষধের সাথে পর্যায়ক্রমে একোনাইট দিওনা। যদিও সত্য সত্যই একোনাইটের রোগী হয়, তবে একাই তা সারিয়ে দিবে। (ডা. ডারহাম)

 সন্তান জন্মদান কালে প্রসূতি অত্যন্ত কষ্টভোগ করলে একোনাইট সূচিত হয়, তবে যদি লোকিয়াস্রাব বন্ধ বা লুপ্ত হয়, তবে কখনই একোনাইট দেওয়া চলবে না। (ডা. জেমস টেইলার কেন্ট)

 এম্ব্রা গ্রিসিয়া সন্ধ্যায় প্রয়োগ করা অনুচিৎ কারণ এতে রোগের বৃদ্ধি হয়। (ডা. এইচ.সি মুরো)

 কেটে গেলে রক্ত সাথে সাথে জমাট বাঁধে এমন রোগীতে এনাকার্ডিয়াম দেওয়া চলবে না। (ই.এফ ফ্যারিংটন)

 টাইফয়েড রোগীতে সুস্পষ্টভাবে নির্দিষ্ট না হয়ে আর্সেনিক প্রযোজ্য হলে অপূরণীয় ক্ষতি করে। (ডা. এইচ.সি মুরো)

 বেলেডোনা বারে বারে প্রয়োগ অনুচিৎ। উচ্চশক্তির বেলেডোনার বারে বারে প্রয়োগে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। (ডা. কেইস)

 ডিজিটালিস দিয়ে রোগীর প্রস্রাবের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে। যদি প্রস্রাব কমে যায় তবে তৎক্ষণাৎ ডিজিটালিস প্রয়োগ বন্ধ করতে হবে। (ডা. এইচ. সি এলেন)

 মেয়েদের ঋতুস্রাবের নির্দিষ্ট সময়ের ঠিক আগে আগে গ্লোনয়িন প্রয়োগ করতে নেই; প্রায়ক্ষেত্রেই ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যেতে পারে। (ডা. এইচ.সি মুরো)

 যদি খুব তাড়া না থাকে তবে ইগ্নেশিয়া সকালে প্রয়োগ করাই ভাল, কারণ রাত্রে ঘুমের আগে দিলে অস্থিরতা বাড়িয়ে দিতে পারে। (হ্যানিম্যান)

 কোষ্ঠকাঠিন্য অবস্থায় রাস টক্স সায়েটিকা ব্যথা সারাতে পারে না। (ডা. এইচ.সি মুরো)

 স্যান্টোনাইন নিম্নক্রমে বিষময় ফল দিতে পারে। জ¦র অবস্থায় ও কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে শিশুকে কখনই স্যান্টোনাইন দেবে না। ( ডা. উইলিয়াম বোরিক)

 যে সকল বালকদের নিম্নাঙ্গ পক্ষাঘাত হয়, তাদের পক্ষে রাসটক্স উচ্চ শক্তি বিশেষ ফলপ্রদ। মাঝে মাঝে ২/১ মাত্রা সালফার প্রয়োগে দ্রুত আরোগ্য হয়। (হ্যানিম্যান)

 কানের সকল প্রকার যন্ত্রণায় পালসেটিলা ৩০ অথবা ক্যামোমিলা ১২ বা ৩০ শক্তির যে কোন একটি দিয়ে অত্যাশ্চর্য ফল পেয়েছি। (ডা. কেন্ট)

 গনোরিয়া রোগের তরুণ অবস্থায় গনোক্কাস ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩বার ব্যবহার্য। তবে ভেসিকেরিয়া কমিড ø ১০ ফোঁটা মাত্রায় জলসহ প্রত্যহ ৩বার বেশ কিছু দিন ব্যবহারে অব্যর্থ ফলপ্রদ। (ডা. বোরিক)

 প্রসূতির দুধ জ¦রে ব্রায়োনিয়া ২০০ দিনে ৩/৪বার প্রয়োগে আশ্চর্য ফল প্রদ। ( ই.এফ ফ্যারিংটন)

 গর্ভাবস্থায় প্রাতঃকালীন বমি এমগভেলাস পার্সিকা ø- ৫ ফোঁটা মাত্রায় দিনে ২/৩ বার ঠান্ডা জলসহ সেবন উত্তম ফলদায়ক। (ডা. এডমন্ড)

 শিশুদের পুরাতন বা জটিল চিকিৎসা শুরু করার প্রথমে আর্ণিকা ২০০শক্তি ১মাত্রা প্রয়োগ করার কথা স্মরণ রাখবেন। (ডা. এন.এম চৌধুরী)

 রোগীর প্রস্রাবে খুবই কষ্ট, প্রস্রাবের পরিমাণ অল্প, ক্যাথিটার প্রয়োগেও প্রস্রাব না হলে সলিডেগো ভিরগিউরা ø ৫-১০ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলসহ দৈনিক ৩/৪ বার সেবনে আশ্চর্য ফল পাওয়া যায়। (ডা. গ্যালভার্ডিন)

 আঙ্গুলহাড়ার প্রথম অবস্থায় লোবালিয়া ø তুলা ভিজিয়ে আক্রান্ত স্থানে দিনে ৩বার লাগাবেন এবং ফেরাম ফস ৬শক্তি ও সাইলিশিয়া ৬ শক্তি ৩টি ট্যাবলেট মাত্রায় গরম জলসহ ২ ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে সেবনে রোগ তাড়াতাড়ি উপশম হয়। (ডা. টেসি জোন্স)

 ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগীর একবার শীত, একবার গরম, তৎসহ পিঠের দিকে অত্যাধিক শীত অনুভূত হলে আর্স আয়োড ৩ শক্তি এবং জেলসিমিয়াম ৩শক্তি এক মাত্রা করে ২ ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে সেবনে রোগ তাড়াতাড়ি উপশম হয়। (ডা. হেল)

 যে কোন বাতের রোগে আমি অন্য সকল ঔষধ ছাড়াই সালফার, কষ্টিকাম ও রাস টক্সেও উপর সম্পূর্ণ নির্ভর করতে পারি। ( ডা. ই.বি ন্যাশ)

 কোন প্রকার প্রদাহ জনিত পীড়ায় কফিয়া ও একোনাইট সমশক্তি সম্পন্ন পর্যায়ক্রমে ব্যবহার্য। উদরাময়ের বেদনার কোনও লেশমাত্র না থাকলে কফিয়া উপকারী (এসিড ফস, পডো, রিসিনাস)। (ডা. হেরিং)

 যে কোন চর্ম রোগে স্পাঞ্জিয়া ø ৫ ফোঁটা একমাত্রায় ঠান্ডা জলসহ দৈনিক ৩বার সেবনে শীঘ্রই রোগ আরোগ্য লাভ করে। (ডা. পার্স)

 উপদংশ জনিত নাসিকা ক্ষতের অনেক রোগীকে হিপার সালফ ২০০ শক্তি প্রয়োগ করে আরোগ্য করেছি। (ডা. উইলিয়াম কেন্ট)

 শরীর থেকে প্রমেহ বিষ সম্পূর্ণ রুপে দূর করতে হলে থুজা ৩০ একমাত্রা করে প্রতিদিন শয়নের পূর্বে বেশ কিছু দিন সেবন করতে হবে। (ডা. ই. জোন্স)

 এপেন্ডিসাইটিসের রোগীকে বেলেডোনা ৬ এবং মার্কসল ৬ শক্তি একমাত্রা করে এক ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে প্রয়োগ করে অতি আশ্চর্য ফল পাইয়াছি। (ডা. হেল)

 হুপিং কাশিতে বেলেডোনা ৩ এবং ড্রসেরা ৩ শক্তি একমাত্রা করে ১ ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে অনেক রোগীকে আরোগ্য করেছি। (ডা. এডমন্ড)

 পায়ের একজিমায় রাসভেন ৬ ও লিডাম পাল ৬ শক্তি একমাত্রা করে দিনে ৩বার প্রয়োগ উত্তম ফলপ্রদ। (ডা. স্পেসি)

 মাথা ঘোরার ঔষধ সমূহের মধ্যে ফসফরাস সর্বশ্রেষ্ট ঔষধ। (ডা. জার)

 শিরঃঘূর্ণের উৎকৃষ্ট ঔষধ হচ্ছে ককুলাস ৩০। ( ডা. হিউজেস)

 বয়স্কদের ডান পাশের অন্ত্র (হার্ণিয়া) বৃদ্ধিতে লাইকো একমাত্র ঔষধ। (ডা. জে.কে.এফ বেকার)

 বহুমূত্র রোগে এসিড ফস ২ ও ইউরোনিয়াম নাইট্রিকাম ৩ শক্তি পর্যায়ক্রমে প্রয়োগেই মহৌষধ। (ডা. আর বিশ্বাস)

 পিত্ত পাথরীতে খুব ব্যথা অনুভব করলে ক্যাল্কেরিয়া কার্ব ৩০ একমাত্রা করে ৩০ মিনিট অন্তর ব্যবহার্য। কিন্তু ৩/৪ ঘন্টার মধ্যে উপকার না পেলে বার্ব্বেরিস ø ৫ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলে সহ ৩০ মিনিট অন্তর প্রয়োগ অব্যর্থ ফলদায়ক। (ডা. হিউজেস)

 কলেরা বা উদরাময়িক কলেরায় কেলি ফস ৬ শক্তি অব্যর্থ ঔষধ। (ডা. সুসলার)

 পুরুষ বা মহিলাদের সঙ্গমেচ্ছা সম্পূর্ণরুপে নষ্ট হয়ে গেলে, বিশেষতঃ পুরুষদের ধ্বজভঙ্গ রোগে অসমোডিয়াম ৩ শক্তি একমাত্রা দৈনিক ৩/৪ বার সেবন করাই শ্রেয়। ( ডা. আর বিশ্বাস)

 প্রমেহ সহ বাতের রোগে ক্যালি বাইক্রম উচ্চশক্তি উপকারী। (ই.এফ ফ্যারিংটন)

 উদরাময় বা অন্য কোন কঠিন পীড়ায় ভোগার পর আহারান্তেই পাকস্থলীতে শূণ্যতা বোধ, দেহজীর্ণ, মল কঠিন, ও কালচে রঙের হয়, এই অবস্থায় সেনা নি¤œ শক্তি বলকারক টনিকের ন্যায় কাজ করে। (ডা. ক্লার্ক)

 রাস টক্সে ১- ৩০ শক্তি ক্রমশ প্রয়োগ করে আমি ৭৫% বালকের একজিমা আরোগ্য হবেই। (ডা. হিউজেস)

 বৃদ্ধদের নিউমোনিয়া ও প্লুরিসি রোগে সেনেগা ৩০ শক্তি বেশী দিন ব্যবহারে উত্তম ফল পাওয়া যায়। (ডা. গ্যারেসি)

 চাপ প্রয়োগে, সঞ্চালনে, শব্দে ও আলোর মধ্যে থাকলে যে সমস্ত রোগীর শিরঃপীড়া বৃদ্ধি হয় এবং বস্ত্রাদি দ্বারা ঢেকে রাখলে উপশম হয়, সে সকল রোগীকে সাইলিশিয়া প্রয়োগ করলে শীঘ্র রোগ আরোগ্য হয়। (ডা. ডানহাম)

 ষ্ট্যানাম ৩ শক্তি সেবনের পর লম্বা কৃমি ও সূতা কৃমি নির্গত হয়। কিন্তু মহাত্মা হ্যানিম্যান বলেন, ষ্ট্যানাম ৩ শক্তি বিচূর্ণ সেবনে কৃমি গুলো অচৈতন্য হয়ে পড়ে। (ডা. টেষ্টি)

 যদি কথা বললে স্বরভঙ্গ কমে, তবে কষ্টিকাম। আর কথা বলার যদি স্বরভঙ্গ বাড়ে, তাহলে ফসফরাস প্রয়োগ বিধেয়। (ডা. জি. সেলটান)

 দুর্বলতা হোক, আর রক্তহীনতাই হউক অথবা যে কোন পীড়ায় হোক না কেন, যদি সামান্য কারণে প্রচুর ঘাম হয়, কোমরে প্রচন্ড ব্যথা এবং অতিশয় দুর্বলতা থাকে তবে কেলি কার্ব এক মাত্রা ঔষধ স্বরণ কর। ( ই. এফ ফ্যারিংটন)

 শ^াসকষ্ট ও পেটের যন্ত্রণার সাথে যকৃত পুরাতন রক্তাধিক্য বর্তমান থাকে, আবার যকৃতের রক্তাধিক্য বশতঃ যদি রোগের অর্শরোগ জন্মে, তবে হিপার সালফ ব্যবস্থা করিবেন। (ডা. বেইস)

 যেখানে ক্রমাগত বাহ্য বমির সাথে শিশুরা অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে, শরীর ও হাত ঠান্ডা হয়ে যায়, অনবরত ছটফট করতে থাকে, সেখানে কেলি ব্রোম ৩ বা ৬ শক্তি ফলপ্রদ। (ডা. কেরো)

 ঋতুস্রাব বন্ধ, স্নায়ুবিক দুর্বলতা বশতঃ ঋতুলোপ, তৎসহ মুর্চ্ছাভাব প্রভৃতি রোগে জ্যাস্থক জাইলাম ৩ শক্তি বিশেষ ফলপ্রদ। (ডা. কলিন্স)

 শিরায় স্ফীতিতে বিশেষতঃ পুরাতন স্ফীতিতে জিঙ্কাম মেট উপযোগী। (ডা. এলেন)

 জরায়ুর নানাবিধ পীড়া, ডিম্বাশয় প্রদাহ, ডিম্বাশয়ে তীব্র বেদনা, রজঃস্রাব প্রভৃতি পীড়ায় অষ্টিলেগো মেডিউস ৬ বা ৩০ শক্তি চমৎকার ফলপ্রদ। (ডা. বার্ট)

 টার্ণেরা অ্যাফ্রা ø ঔষধটি স্ত্রী ও পুরুষ উভয়েরই জননেন্দ্রিয়ের উত্তেজনা বৃদ্ধি করে। ইহা ধ্বজভঙ্গ রোগের একটি বিশিষ্ট ঔষধ। (ডা. হেল)

 মেরুমজ্জার উত্তেজনায় নাক্স ভম ও সালফার শ্রেষ্ঠ ঔষধ। (ডা. জার)

 কলিক রোগ বা শূলবেদনা ম্যাগ ফস ৩০ শক্তি গরম জলে মিশিয়ে সেবন করবেন। (ডা. জি.সি মর্গান)

 ক্যাল্কে ফস ১ এবং সাইলিশিয়া ৩ শক্তি রোগ ৩বার এক সপ্তাহ অন্তর পর্যায়ক্রমে ব্যবহার করলে ভগন্দর রোগ আরোগ্য হয়। (ডা. সি.আর ফ্লুরি)

 শিশুদের নাক দিয়ে রক্তপড়া, নাভি দিয়ে রস রক্তপড়া, অন্ডকোষ ফোলা, তৎসহ দেহ শুকিয়ে যেতে থাকলে এব্রাটেনাম ৬ বা ৩০ শক্তি ভাল ফলপ্রদ। (ডা. কেন্ট)

 যখন কোনও শুষ্ক বা ক্ষীণ দেহ, ক্ষয়িত মাংস, চোপসান মুখ, কোঠরাগত এবং বৃদ্ধের অবয়বের মত ব্যক্তি দর্শন করবেন, তখনই একবার আর্জেন্ট নাইট স্মরণ করবেন। (ডা. এলেন)

 মাথায় বাম দিকের শিরঃপীড়ায় সিপিয়া উপকারী। (ডা. লিলি)

মন্ত্রের মত কাজ করে

 অতিরিক্ত লবণ খাইবার ইচ্ছা কমাতে এবং শিশুদের ঘাড় – গলা সরু ও মেজাজ খিটখিটে হলে নেট্রাম মিউর ২০০ শক্তি একমাত্রা করে একদিন অন্তর একদিন ২বার অথবা নেট্রাম মিউর ৬শক্তি ২/৩টি ট্যাবলেট গরম জলসহ দিনে ৩বার কিছু দিন প্রয়োগ করবেন।

 অবরুদ্ধ ঋতুস্রাব ঘটাতে (গর্ভপাত নয়) প্রথমে নেট্রাম মিউর ১এম একমাত্রা করে দৈনিক ১বার কয়েক মাত্রা প্রয়োগে উপকার না হলে, কেলি কার্ব ১এম একমাত্রা করে প্রত্যহ ১বার কয়েক দিন সেবনে ঋতুস্রাব ঘটাতে অব্যর্থ।

 অর্শ রোগে লাল বর্ণের রক্তস্রাব মিলিফোলিয়াম ø (কালো রক্তস্রাব হেমামেলিস ø) এবং রক্তকাশে ট্রিলিয়াম ø ১০- ১৫ ফোঁটা ঠান্ডা জলসহ দিনে ৩/৪ বার সেবনে অদ্ভুদ ফলদায়ক।

 অনবরত টক গন্ধযুক্ত ও বুক জ¦ালাসহ বমি হলে (গ্যাষ্টিক), বমির পরেও বুক জ¦ালা করে তাহলে আইরির্স ভার্স ৩০ এক ফোঁটা করে ও নেট্রাম ফস ৩ বা ৬ শক্তি ৩টি ট্যাবলেট গরম জলসহ ২ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে কয়েক মাত্রা সেব্য।

 অত্যন্ত অসহনীয় প্রসব বেদনায় রোগিনী বলে, “আমি প্রসব করিতে পারিবো না” তৎসহ আধ কপালে পেরেক বেঁধার প্রচন্ড ব্যথা থাকলে কফিয়া ৩০ এক বা আধ ঘন্টা অন্তর ২/৪ মাত্রা প্রয়োগের সঙ্গে সঙ্গেই সহজে প্রসব হয়ে যাবে।

 আঁচিলের ঔষধ গুলোর মধ্যে থুজা অক্সি ২০০ অন্যতম ঔষধ। এছাড়াও লক্ষণানুসারে কষ্টিকাম, এসিট নাইট কার্যকরী ১ মাত্রা করে দৈনিক একবার কয়েকদিন সেবনীয়। থুজা ø তুলা দিয়ে বাহ্যিক প্রয়োগে অতি দ্রুত ফল পাওয়া যায়।

 ঋতুস্রাবের পূর্বে স্তনে বেদনা হলে ক্যাল্কেরিয়া কার্ব ২০০ বা কোনিয়াম ২০০ অথবা ল্যাক ক্যান ২০০ শক্তি সপ্তাহে ২/৩ মাত্রা সেবনের কথা মনে রাখবেন।

 ঋতুস্রাবের পূর্বে বা পরে উদরাময় হলে পালসেটিলা ৩০ একমাত্রা করে দিনে ২/৩ বার সেবনে ফলপ্রদ।

 ঋতুস্রাব শুরু হলেই দাঁতের ব্যথা শুরু হয়, এই অবস্থায় ষ্ট্যাফিসেগ্রিয়া ৩০ একমাত্রা করে রোজ ৩বার সেবনীয়।

 কানে অবুর্দ বা পলিপাস হলে, এই রোগের প্রধান ঔষধ থুজা অক্সি ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩বার কিছু দিন সেবনে অতিশয় সুফল পাওয়া যায়।

 কথা বললে যদি হাঁপানির টান বাড়ে, তাহলে ড্রসেরা ø বয়সানুসারে ৩ থেকে ৮ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলসহ একঘন্টা পর পর কয়েক মাত্রা সেবনে অব্যর্থ।

 গর্ভাবস্থায় হাত পা ফোলায় বোবেভিয়া ø – ৫/৭ ফোঁটা মাত্রায় জলসহ প্রত্যহ ৩বার কয়েক দিন সেবনীয়। এই অবস্থায় লবণ খাওয়া নিষেধ।

 গর্ভাবস্থায় কোন জিনিসের গন্ধ সহ্য না হলে বা খাদ্য দ্রব্যের গন্ধে গা বমি বমি করলে এবং ভ্রমণকালে বমি বা গা বমি বমি হলে ককুলাস ইন্ডিকা ৬ শক্তি একমাত্রা করে ২ঘন্টা অন্তর সেবনে অব্যর্থ ফলদায়ক। রোগ কঠিন হলে থেরিডিয়ন ৩০ ব্যবহার্য।

 গাত্র ত্বক খুব চুলকায়, চর্ম বিবর্ণ, সর্বাঙ্গ, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উদ্ভেদ, বিশেষতঃ গুহ্যদ্বারে ও জননেন্দ্রিয়ে অসহ্য চুলকানি হলে রেডিয়াম ব্রোমাইড ৩০ একমাত্রা করে দিনে দুবার সেবনীয়।

 গলগন্ড বা থাইরয়েড গ্রন্থির বৃদ্ধিতে ঔষধের লক্ষণুসারে আর্স আয়োড, ক্যাল্কেরিয়া আয়োড ৩০ অথবা বারাইটা আয়োড ৩০শক্তি মহৌষধ। একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার কিছু দিন সেবনীয়।

 চর্মে অত্যন্ত চুলকানি, চুলকাতে চুলকাতে রক্ত বের করে ফেলে এলুমিনা ৬ বা ৩০ শক্তি একমাত্রা করে ৩/৪ ফোঁটা ৩ ঘন্টা অন্তর কয়েক মাত্রা প্রয়োগের পর সালফার ৩০ একমাত্রা করে রোজ ২বার দিবেন।

 চুলকানির পুরাতন অবস্থায় লোবেলিয়া ৬ এবং ক্রোটন টিগ ৬ একমাত্রা করে ২ ঘন্টা অন্তর পর্যায়ক্রমে সেবনে অব্যর্থ।

 চোখের উভয় পাতায় শোথে বা ফোলায় ফসফরাস ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার কয়েক দিন সেবনে অব্যর্থ ফলপ্রদ।

 চোখের ভ্রু উপর পাতায় মধ্যস্থল ফোলায় বা শোথে কেলি কার্ব ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার সেবনে অব্যর্থ ফলপ্রদ।

 চোখের নীচের পাতায় শোথ বা পাতা ফুলে পুটলির মত হলে এপিস মেল ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার সেবনে উপকারী।

 চোখের পাতা ঝুলে পড়লে জেলসিমিয়াম ৩ শক্তি প্রধান ঔষধ। একমাত্রা তিন ঘন্টা অন্তর সেবনীয় মনে রাখবেন।

 ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষার সময়ে খুব ঘুম পেলে, ঘুম তাড়াবার জন্য স্ক্রুফুলেরিয়া নোডেসা ø ৮/১০ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলসহ দৈনিক ২বার সকাল- সন্ধ্যায় বা ইহার ৩০ শক্তি রোজ ২বার অথবা ফেরাম ফস ১২ শক্তি ৬/৭টি ট্যাবলেট মাত্রায় উঞ্চ জলসহ সকাল- সন্ধ্যায় সেবনে উৎকৃষ্ট ফলদায়ক।

 ছুরি বা তীক্ষè ধারাল যন্ত্রে কেটে যাবার পর অথবা অস্ত্রোপচার করার পর কোন প্রকার সমস্যা উপসর্গ দেখা দিলে ষ্ট্যাফিসেগ্রিয়া ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩বার সেবনে সকল সমস্যা দুরীকরণে অব্যর্থ।

 জন্ডিস রোগের প্রধান ঔষধ হচ্ছে চেলিডোনিয়াম ø ও হাইড্রাষ্টিস ø প্রত্যেক ঔষধের ৮/১০ ফোঁটা মাত্রায় ঠান্ডা জলসহ একত্রে বা পর্যায়ক্রমে দৈনিক ৩বার সেবনে অব্যর্থ।

 জন্ডিস রোগে রোগীর মলের রং সাদা হলে ডলিকস ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩বার সেবনে ২/৩ দিনের মধ্যেই মলের রং স্বাভাবিক হয়, মনে রাখবেন।

 জরায়ুর স্থানচ্যুতির অমূল্য ঔষধ হলে সিপিয়া ১২ বা ৩০ শক্তি একমাত্রা করে দৈনিক ২/৩ বার সেবনীয়। জরায়ু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে অব্যর্থ।

 জিহ্বার পক্ষাঘাতে বা কথা বলতে কষ্ট হলে কষ্টিকাম ২০০ শক্তি শ্রেষ্ট ঔষধ।

 জিহ্বা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেলে ক্লোরাম ৬ বা ৩০ একমাত্রা করে দৈনিক ৩/৪ বার সেবনে অব্যর্থ।

 ট্রেনে বা বাসে চলাকালীন সময়ে চোখে ধূলা বালি পড়লে প্রথমে সালফার ৩০ এক ঘন্টা অন্তর ২/৪ মাত্রা সেবনের পর, সাইলিসিয়া ২০০ দুই/এক মাত্রা প্রয়োগ করবেন।

 অসাড়ে মলত্যাগ, মলদ্বার ফাঁকা বা খোলা থাকে, সর্বদাই মল গড়িয়ে গড়িয়ে পড়ায় এলো ২০০ ও ৩০ খুবই উপকারী।

 অর্শ, অর্শের রক্তস্রাব, ভগন্দর, মলদ্বারে ফাঁটা ঘা, ক্ষত প্রভৃতি পীড়ায় পিওনিয়া ø খুবই উপকারী।

 অচৈতন্য রোগের পর বৃদ্ধদের স্মরণশক্তি হ্রাসে এনাকার্ডিয়াম ২০০ অপেক্ষা ব্যারাইটা কার্ব ২০০ অধিক উপকারী।

 আঘাত লাগা হেতু কোন পুরাতন পীড়ায় আর্ণিকার পর কোনিয়াম ২০০ বা ১এম খুবই উপকারী।

 এ্যালোপ্যাথিক এ.টি.এস এর মত হোমিওপ্যাথিতে লিডাম ২০০ বা আর্সেনিক ২০০ বা হাইপেরিকাম ২০০ শক্তি একই কার্যকরী। এছাড়াও কোরামিনের মত মস্কাস ø অথবা কার্বো ভেজ ২০০ একই কাজ করে।

 কোন স্থানে মচকানো বা থেঁৎলানোর ব্যথায় আর্ণিকা অপেক্ষা বেলিস পিরেনিস ø খুবই উপকারী।

 নাক দিয়ে রক্তস্রাব, মূত্রনালী দিয়ে রক্ত নির্গত হলে নেট্রাম নাইট্রি অব্যর্থ মহৌষধ।

 পায়ের তলায় ভীষণ জালা থাকলে সালফার, স্যানিকিউলা ২০০ শক্তি খুবই ফলদায়ক।

 প্রতি বছর শীতকালে যাদের কাশি, বুকে ও নাসিকায় পুরাতন সর্দিতে এন্টিমোনিয়াম সালফ কার্যকরী।

 বংশগত বাত রোগে মেডোরিনাম ও সাইলিসিয়া অধিক উপযোগী।

 মাথার পশ্চাৎ ভাগেই অধিক ব্যথা, তৎসহ বমি বা গা বমি বমি থাকলে- ককুলাস ইন্ডিকা।

 রোগীর প্রস্রাব ঘোলা, পাত্রে রাখলে খুব ঘন পুরু তলানী জমালে- অরাম মেটালিকাম উপযোগী।

 রাত্রে পা অত্যন্ত চুলকায়, অস্থির বোধ করে, এপাশ ওপাশ, ঠান্ডায় বৃদ্ধিতে রাস টক্স।

 শরীরের কোন স্থান মচকে যাবার পর বাত আক্রমণে এবং হাতের কবজী ও জানুসন্ধির প্রদাহে – রুটা।

 হাত পা অত্যন্ত ঠান্ডা। শরীর কিংবা নিম্নের অর্ধাঙ্গ সাংঘাতিক রকম ঠান্ডা হয়ে গেলে নেট্রাম মিউর অত্যন্ত কার্যকরী।

ক্রনিক ডিজিজ রোগ লক্ষণে কোন তাড়াহুড়া করে প্রেসক্রিপশসন করিবেন না। সম্পূর্ণ রোগলিপি নিয়ে বিচার বিশ্লেষণ না করে কোন ঔষধ প্রয়োগ করিবেন না। আমি বহু গ্রন্থ থেকে, বহু জার্নাল হতে এই সমস্ত মণিমুক্তা সংগ্রহ করেছি। ভবিষ্যতে আরও বেশী করে ঝুড়ি ভর্তি করে আপনাদের সামনে উপস্থাপ পরিকল্পনা রয়েছে। অবহেলা না করে সযত্ননে রেখে দিবেন, আশা করি আপনাদের চিকিৎসা জীবনে সুচিকিৎসার ক্ষেত্রে পরম উপকারী বন্ধুর মত কাজ করবে।

🩺 Rheumatic Neuralgia (Right Leg) – কি?? আসেন দেখি, ১. সংজ্ঞাঃ- Rheumatic Neuralgia হলো স্নায়ু বা পেশীতে প্রদাহজনিত ব্যথ...
29/11/2025

🩺 Rheumatic Neuralgia (Right Leg) – কি??
আসেন দেখি,
১. সংজ্ঞাঃ- Rheumatic Neuralgia হলো স্নায়ু বা পেশীতে প্রদাহজনিত ব্যথা, যা প্রায়শই জোড় বা পেশির রিউম্যাটিক সমস্যা থেকে উদ্ভূত হয়।
রোগটি সাধারণত হাঁটু থেকে পায়ের পাতা পর্যন্ত ব্যথা, চলাচলে কষ্ট, এবং শারীরিক দুর্বলতা দিয়ে প্রকাশ পায়।

এবার দেখি এর সম্ভাব্য কারণঃ- 👍

1. Rheumatic inflammation – শরীরের রিউম্যাটিক অবস্থার কারণে পেশি ও স্নায়ু সংক্রান্ত ব্যথা।

2. Cold sensitivity – ঠান্ডা, গরমের পরিবর্তন বা গোসলের পর ব্যথা বৃদ্ধি।

3. Previous strain or injury – পেশি বা টেন্ডন টান।

4. Weak constitution / allergy history – রোগীর পূর্ব অভ্যন্তরীণ দুর্বলতা, অ্যালার্জি বা দুর্বল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।

এর লক্ষণসমূহঃ-✅

হাঁটু থেকে পায়ের পাতা পর্যন্ত ব্যথা।
নড়াচড়ায় ব্যথা বাড়ে, বিশ্রামে কিছুটা কমে।
উঠা–বসা বা হাঁটাচলায় কষ্ট।
শরীর দুর্বল, জ্বরজ্বর ভাব, ঠান্ডা সংবেদনশীল।
আগের অ্যালার্জি সমস্যা থাকতে পারে।

জৈবিক অ্যাসকেরিয়াসিস হলো একটি সাধারণ অন্ত্রের সংক্রমণ যা পরজীবী রাউন্ডওয়ার্ম অ্যাসকেরিস লুমব্রিকোয়েডস দ্বারা সৃষ্ট। অ...
29/11/2025

জৈবিক অ্যাসকেরিয়াসিস হলো একটি সাধারণ অন্ত্রের সংক্রমণ যা পরজীবী রাউন্ডওয়ার্ম অ্যাসকেরিস লুমব্রিকোয়েডস দ্বারা সৃষ্ট। অ্যাসকেরিয়াসিসে আক্রান্ত বেশিরভাগ মানুষের কোনও লক্ষণ থাকে না, তবে গুরুতর সংক্রমণ গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে, বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে।

কারণ এবং সংক্রমণঃ- সংক্রমণ ঘটে যখন কোনও ব্যক্তি দুর্ঘটনাক্রমে মানুষের (অথবা কখনও কখনও শূকরের) মলের দ্বারা দূষিত খাবার, জল বা মাটিতে পাওয়া ক্ষুদ্র অ্যাসকেরিয়াস ডিম গিলে ফেলে। অপর্যাপ্ত স্যানিটেশন সহ গ্রীষ্মমন্ডলীয় এবং উপ-ক্রান্তীয় অঞ্চলে এটি সবচেয়ে সাধারণ।

ডিম খাওয়ার পরে, এগুলি অন্ত্রে ফুটে ওঠে এবং লার্ভা রক্তপ্রবাহের মাধ্যমে ফুসফুসে স্থানান্তরিত হয়। সেখানে, তারা আরও পরিপক্ক হয়, শ্বাসনালী দিয়ে গলায় ভ্রমণ করে এবং আবার গিলে ফেলা হয়, প্রাপ্তবয়স্ক কৃমিতে পরিণত হওয়ার জন্য ক্ষুদ্রান্ত্রে ফিরে আসে। একটি একক প্রাপ্তবয়স্ক স্ত্রী কৃমি দিনে 200,000 এরও বেশি ডিম তৈরি করতে পারে, যা পরে মলের মাধ্যমে প্রবাহিত হয়, চক্রটি চালিয়ে যায়।

➤➤ #কৃমির উপদ্রবের সাথে সম্পর্কিত লক্ষণগুলির চিকিৎসায় ব্যবহৃত সাধারণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলির মধ্যে রয়েছেঃ-

➤সিনাঃ-প্রায়শই শিশুদের বিরক্তি, পরিবর্তনশীল ক্ষুধা, দাঁত কিড়মিড় করা এবং পেশী মোচড়ানোর মতো লক্ষণগুলির জন্য একটি প্রাথমিক প্রতিকার হিসাবে বিবেচিত হয়।

➤স্পিজেলিয়াঃ- তীব্র পেট ব্যথা বা খিঁচুনি, বিশেষ করে নাভির চারপাশে এবং চোখের চারপাশে নীল বলয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।

➤স্যান্টোনিনঃ- গোলকৃমি এবং পিনওয়ার্মের জন্য কার্যকর হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে, বিশেষ করে যখন সিনা কাজ করে না।

➤টিউক্রিয়াম মারুম ভেরুমঃ- মলদ্বারের চারপাশে চুলকানি এবং নাকে ঝাঁকুনি বা সুড়সুড়ি দেওয়ার জন্য নির্দেশিত।

➤সাবাডিলাঃ- অ্যাসকারাইডের প্রতিচ্ছবি লক্ষণগুলির সাথে যুক্ত, যেমন পেটে ক্রমাগত কাটা ব্যথা এবং শিশুদের মধ্যে ডায়রিয়া।

➤সালফারঃ-মলদ্বারের চারপাশে চুলকানি এবং লালভাব, ক্ষুধা হ্রাস বা তীব্র ক্ষুধা এবং ব্যথার কারণে ভয়ের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।

➤অ্যাসকারিস লুমব্রিকোয়েডস ডিলিউশনঃ- পরজীবী থেকেই তৈরি একটি নোসোড (রোগাক্রান্ত পণ্য থেকে তৈরি একটি হোমিওপ্যাথিক প্রস্তুতি), যা কৃমি সম্পর্কিত সাধারণ অভিযোগের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়।

যারা হো‌মিওপ‌্যা‌থিক ডি এইচ এম এস কোর্স সম্পন্ন ক‌রে‌ছেন বা কর‌বেন। তা‌দের প্রত্যেকের জন‌্য প্রয়োজনীয় দু‌টো ফরম দি‌য়...
29/11/2025

যারা হো‌মিওপ‌্যা‌থিক ডি এইচ এম এস কোর্স সম্পন্ন ক‌রে‌ছেন বা কর‌বেন। তা‌দের প্রত্যেকের জন‌্য প্রয়োজনীয় দু‌টো ফরম দি‌য়ে দি‌চ্ছি। অ‌নেক সময় ক‌লেজ এগু‌লো বিনামূ‌ল্যে দেয় না, ত‌বে তা‌দের মাধ‌্যমে য‌দি সা‌র্টিফি‌কেট ও রে‌জি‌স্ট্রেশন নম্বর তো‌লেন ত‌বে তারাই সব কাজ ক‌রে দে‌বে , সেজন‌্য তা‌দের‌কে একটু চা খাওয়া‌তে হ‌বে এই আ‌রকি।

কিন্তু তা‌দের‌কে চা খাওয়া‌নোর ম‌তো সাধ‌্য বা ইচ্ছা কো‌নো‌টিই আমার নেই।

তাই আমার ম‌তো যারা র‌য়ে‌ছেন তারা এই পোস্ট‌টি থে‌কে উপকৃত হ‌তে পার‌বেন ব‌লে আশা ক‌র‌ছি। আপনার নিজের বা অপ‌রের প্রয়োজ‌নে পোস্ট‌টি শেয়ার ক‌রে টাইমলাইনে রে‌খে দি‌তে পারেন , প্রয়োজ‌নের সময় কা‌জে দে‌বে ইনশাহআল্লাহ ।

প্রথম‌টি হো‌মিওপ‌্যা‌থিক চি‌কিৎসা শিক্ষা ও কাউন্সি‌লে সা‌র্টিফি‌কেট তোলার জন‌্য ফরম।
ফরম‌টি স‌ঠিকভা‌বে পূরণ ক‌রে নিজ ক‌লে‌জের অধ‌্যক্ষের নিকট হ‌তে সাক্ষর নি‌য়ে নি‌র্দিষ্ট ফি ব‌্যাংক ড্রাফট ক‌রে কাউন্সি‌লে জমা দি‌তে হ‌বে ।

এবং দ্বিতীয়‌টি সা‌র্টিফি‌কেট তোলার প‌রে রে‌জি‌স্ট্রেশন নম্ব‌রের জন‌্য আ‌বেদন ফরম। ফরম‌টি স‌ঠিকভা‌বে পূরণ ক‌রে নিজ নিজ ক‌লে‌জের অধ‌্যক্ষের নিকট হ‌তে সাক্ষর নি‌য়ে নি‌র্দিষ্ট ফি ব‌্যাংক ড্রাফট ক‌রে কাউন্সি‌লে জমা দি‌তে হ‌বে ।

ধন‌্যবাদ সবাইকে।

পাইলস বা হেমোরয়েড এ যত কেস দেখেছি আলহামদুলিল্লাহ সাকসেস রেট ৮০% এর উপরে, যদিও এর এই বিষয়ে কোন কেস আমি শেয়ার করি না কারন,...
29/11/2025

পাইলস বা হেমোরয়েড এ যত কেস দেখেছি আলহামদুলিল্লাহ সাকসেস রেট ৮০% এর উপরে, যদিও এর এই বিষয়ে কোন কেস আমি শেয়ার করি না কারন, পালস বা হেমোরয়েডস এর রোগি মেক্সিমাম৷ ইনভেস্টিগেশন ছাড়া থাকেন।

যদি এ কিছু কিছু ক্ষেত্রে Proctoscope এবং Colonoscopy করাই, কিন্তু রিকভার হবার পর মেক্সিমাম রোগিই আর এই সকল টেষ্ট করতে চান না।
সুতরাং প্রমান রাখার খুব একটা স্কোপ থাকে না
😓😓😓😓😓

পাইলসে আমি সিলেক্টেড রিমেডির পাশাপাশি
Collinsonia Q টি খুব বেশি ব্যবহার করে থাকি
যদি এটি 2nd degree পাইলস হয়ে থাকে।
এর সাথে যদি Blood vessels Twist এবং Swelling থাকে।

কারন Collinsonia Q তে যেই plant Flavenoid থাকে তা এন্টি ইনফ্লামেশন এবং এন্টি হেমোরেজিক এক্টিভিটি থাকে ফলে দ্রুত ব্যথা এবং রক্ত পড়া কমাতে সাহায্য করে।
তবে মনে রাখবে পাইলসের রক্ত ক্ষরন যদি Veinous বা Capillary থেকে হয় তবে Collinsonia Q বেশ উপকারী।
Native American মানুষগন এখনো Bleeding পাইলসে Collinsonia plant এর রস বা নির্জাস খেয়ে থাকেন, এবং সাকসেক রেট ৯০%+ রিসার্স টি পাব্লিক হয়েছিল বিখ্যাত জার্নাল Pubmed এর একটি রিসার্স আর্টিকেলে। Native American রা এই ওষুধি গাছকে Perennial Plant নামে ডাকে।

Perennial Plant মূলত সেই সকল উদ্ভিদ যা অল্প সময়ের জন্য জন্মায়। তাদের মতে Collinsonia Q এর পাইলস গুলো অল্প সময় এর আক্রমন করে অর্থাৎ Occasionally আক্রমন করে এবং কিছু দিন পর আবার ভ্যানিস হয়ে যায় এই সব ক্ষেত্রে Collinsonia Q বেশ রেসাল্ট পাওয়া যায়।

তবে মনে রাখবেন সিলেক্টেড মেডিসিন অলওয়েজ বেষ্ট
©

🩺 নিউমোনিয়ার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ-- 👉 নিউমোনিয়া কি ? ঠান্ডা লাগে, অনেকক্ষণ জলে নামিয়া কাজ করা, অধিক সময় কঠিন পরিশ্র...
29/11/2025

🩺 নিউমোনিয়ার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ--

👉 নিউমোনিয়া কি ?

ঠান্ডা লাগে, অনেকক্ষণ জলে নামিয়া কাজ করা, অধিক সময় কঠিন পরিশ্রম করা প্রভৃতি কারণে এই রোগের উৎপত্তি হইতে পারে। কাপ দিয়া জ্বর আসে, শীঘ্র শীঘ্র তাপ বারতে থাকে। তাপ ১০২ ডিগ্রি, ১০৩ ডিগ্রি এমনকি ১০৪ ডিগ্রি পর্যন্ত উঠে। কাশিতে বুক ব্যাথা, শুষ্ক কাশি, অত্যন্ত শ্বাস কষ্ট, কাশির সময় বুক বেদনা, গলায় গুডু গুডু শব্দ, নিঃশ্বাস ফেলিতে, নাকের পাতা ফুলিয়া উঠে, শ্বাস টানিতে বুকের পাজর চাপিয়া যায়।

নিউমোনিয়ার জীবাণু মানুষের ফুসফুস এবং শ্বাসতন্ত্রকে আক্রান্ত করে। ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ফাঙ্গাস এবং টিবি’র জীবাণুর মাধ্যমে নিউমোনিয়া ছড়ায়। শীতকালে শিশুদের মধ্যে এই রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা দেয়। আর এসব কারণেই বর্তমান করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে নিউমোনিয়া এক আতঙ্কের কারণও হয়ে দাঁড়িয়েছে।

👉 নিউমোনিয়ার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধসমুহের পার্থক্যবিচার

🌱 একনাইট ন্যাপ-
রোগের প্রথম অবস্হায় শীত করিয়া জ্বরের আবির্ভাব, দেখিতে দেখিতে জ্বর ১০৩, ১০৪ হইয়া উঠে। দারুন জ্বল পিপাসা, ভীষণ অস্হিরতা, অদম্য ছটফটানি, মৃত্য ভয়। কাল বৈশাখী ঝরের মত আক্রমণে একনাইট অব্যার্থ।

🌱 ব্রাইওনিয়া এল্বম
শুষ্ক কাশি, বুকে সুচ ফুটানো বেদনা, বেদনার স্হান চাপিয়া শুইলে আরাম, চুপ করিয়া পড়িয়া থাকে। নাড়াচাড়া করিতে চায় না। নড়াচড়ায় সকল যন্ত্রণার বৃদ্ধি। কষ্টদায়ক কাশি, হাতে বুক চাপিয়া ধরিয়া কাশে, অনেক কাশির পর অল্প গয়ার উঠে। কোষ্ঠবদ্ধ জিহ্বায় সাদা প্রলেপ ইত্যাদি লক্ষণে ব্রাইওনিয়া অমোঘ।

🌱 রাস টক্স
বৃষ্টির পানিতে ভিজিয়া, বৃষ্টির জলে অনেকক্ষণ কাজ করিয়া বা কোন প্রকার ঠান্ডা লাগিয়া, জ্বর শরীরের টাটানী বেদনা, খুকখুকে কাশি, শ্বাসকষ্ট, বুকেব্যথা, ছটফটানি, অস্হিরতা, রোগী বাড়ে বাড়ে এপাশ ওপাশ নড়াচড়া করিতে দেখিলে রাস টক্স দিবেন উপকার হবে।

🌱 এন্টিম টার্ট
জ্বর কাশি, গলায় সাই সাই, গডু গডু শব্দ, শ্বাস কষ্ট, কাশিতে ভীষণ কষ্ট, অনেকক্ষণ কাশিয়াও কফ তুলিতে না পাড়িয়া নিশ্চুপ হইয়া পড়িয়া থাকে। মাঝে মাঝে উত্তেজিত হইয়া শিশু কাদে, শ্বাস ফেলিতে বুকের পাজর চাপিয়া জায়, মাঝে মাঝে মরীরে ঠান্ডা ঘাম।

🌱 লাইকোপোডিয়াম
জ্বর বিকাল ৪টা হইতে ৮টা পর্যন্ত বৃদ্ধি। বুকে গডু গডু, সাই সাই শব্দ, শ্বাস প্রশ্বাসে কষ্ট, নিস্বাস টানিতে নাকের পাতা ফুলিয়া উঠে। সরল কাশিতে হলদে রঙের গয়ার উঠে। গয়ার উঠিলেও কাশির উপশম হয় না। নিমোনিয়ার শ্বাস প্রশাসের টানে টানে নাকের পাতা উঠা নামা করা, বৈকাল ৪টা হতে রাত টা জ্বরের বৃদ্ধিতে লাইকোপোডিয়াম অব্যর্থ।

🌱 ফসফরাস
লম্বা একহারা চেহারা, কোল কুজো, শীত কাতর এই ধাতুর রোগীদের প্রবল শ্বাস কষ্ট, বুকে গডু গডু শব্দ। কষ্টকর কাশি, কাশি রাতে বৃদ্ধি। বুক বেদনা, অস্হিরতা, কাশিতে লোহার মরিচার মত কিংবা রক্তের ছিট মিশ্রিত গয়ার উঠে। রোগী বাম পাশে শুইতে পারে না, আক্রান্ত স্হান চাপিয়া শুইলে যন্ত্রণা বৃদ্ধি। গায়ে কেহ হাত বুলাইয়া দিলে আরাম বোধ হয়। ইত্যাদি লক্ষণে ফসফরাস উপকারী।

🌱 বেলেডোনা
বুকের মধ্যে উচ্চ ও সূক্ষ্ণ রালস শোনা য়ায়। স্বরভঙ্গ যুক্ত কাশি হয়। চোখমুখ লাল গায়ে অত্যন্ত উত্তাপ অনুভব হয়। প্রতিটি শ্বাস-প্রশ্বাসে রোগী গোঙাইতে থাকে। সামান্য নড়াচড়াও সহ্য করে না। বেলেডোনার বিশিষ্ট লক্ষণ রোগীর মাঝে দেখা গেলে বেলেডোনা প্রয়োজন।

🌱 ক্যালকেরিয়া কার্ব
স্হূলকায় শিশুদের পক্ষে ফলপদ। বুকের মদ্যে প্রচুর শ্লেষ্মা জমা, মাথার খুলি উন্মুক্ত, মাথায় প্রচুর ঘাম, ঘামে বালিশ ভিজিয়া যায়। শীর্ণকায় শিশুর জন্য ক্যালকেরিয়া ফস উপযোগী।উপরোক্ত ঔষধ ছাড়াও নিউমোনিয়া চিকিৎসায় লক্ষণ ভেদে ক্যামোমিলা, চেলিডোনিয়াম, সিনা, হিপার সাল্ফ, ক্যালি বাইক্রম, কেলি আইয়োড, ক্যালি সাল্ফ, ক্যালি কার্ব, পালসেটিলা, সাইলেসিয়া, সালফার, টেরিবিনথিনা ইত্যাদি ঔষধ সমুহের প্রয়োজন হয়।

👉 নিউমোনিয়ার চিকিৎসায় বাইওকেমিক ঔষধ নির্বাচন গাইড

🌱 ফেরামফস
নিমোনিয়ার প্রথম অবস্থায় প্রবল জ্বর, গলায় সাই সাই, বুকে গডু গডু শব্দ, শ্বাস কষ্ট, অস্হিরতা। খুকে খুকে কাশি জলের মত পাতলা গয়ার উঠে।

🌱 ক্যালি মিউর
রোগের বাড়াবাড়ি অবস্থায় যেমন ফেরাম ফস, দ্বিতীয় অবস্থায় ক্যালি মিউর ভাল কাজ করে। খুস খুশে কাশি। সাদা বর্ণের শ্লেমা, জিহ্বায় সাদা প্রলেপ, কোষ্ঠবদ্ধ ইত্যাদি লক্ষণে ক্যালি মিউর উপকারী।

🌱 ক্যালি সালফ
নিমোনিয়ার তৃতীয় অবস্থায় জিহ্বায় হরিদ্রা বর্ণের হয়। গলায় গড়গড় শব্দ, কাশিলে হরিদ্রা বর্ণের শ্লেমা উঠে। ঘর্ম বিহীন জ্বরে ইহা ভাল কাজ করে।

🌱 নেট্রাম মিউর
রোগী নোনতা খাবার চায়। বুকের মধ্যে ঘড় ঘড় করে, তরল শ্লেস্মা ফুসফুস প্রদাহ, গলার মধ্যে সব সময় সুড় সুড় করে এবং কাশি হয় চক্ষু হতে জল এসে যায় মাথা ধরা থাকে। জিহ্বা ফাটা ফাটা রসাল প্রভূতি লক্ষণে উৎকৃষ্ট ফল হয়।

🌱 ক্যালকেরিয়া সাল্ফ
ঠোটের ভিতর ঘা, মুখে বিস্বাদ স্বাদ, জিহ্বা হলদে লেপ।জিহ্বা ব্যাথা হয়, যখন পুজবৎ গয়ার নির্গত হয় এই লক্ষণে ভাল কাজ হয়।

🌱 কেলি ফসঃ- জিহ্বা খুব শুস্ক মনে হয়, অজীর্ণ সহ অত্যান্ত অবসাদ। নাড়ী দুর্বল সহবাসে কষ্ট ইত্যাদি লক্ষণে প্রযোজ্য।

নিউমোনিয়ার রোগীর ঠান্ডা লাগানো নিষেধ। পুষ্টিকর আহার ও কটন গেঞ্জী ব্যবহার ভাল।

🩺 প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থাঃ- পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে এবং ঘন ঘন হাত ধোয়া হাঁচি দেওয়ার সময় নাক ঢেকে রাখা দরজার নব, হাতল, কীবোর্ড, রিমোট, মোবাইল ফোন এবং অন্যান্য জিনিস যা প্রায়শই হাত দ্বারা স্পর্শ করা হয় সেগুলি পরিষ্কার করা এবং জীবাণুমুক্ত করা।
হাত না ধুয়ে মুখ, চোখ, নাক ও মুখবিবর স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকা, যাদের সর্দি এবং কাশি শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ রয়েছে তাদের সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ এড়িয়ে চলা,
ধূমপান বন্ধ করা।

 #হোমিওপ্যাথিতে_কি_প্যাথলজি_ডায়াগনোসিস_ও_ইনভেশষ্টিগেশনের_প্রয়োজনীয়তা_আছে_কি?এবং হোমিওপ্যাথিতে প্রাক্টিস অব মেডিসিন,  এনা...
28/11/2025

#হোমিওপ্যাথিতে_কি_প্যাথলজি_ডায়াগনোসিস_ও_ইনভেশষ্টিগেশনের_প্রয়োজনীয়তা_আছে_কি?
এবং হোমিওপ্যাথিতে প্রাক্টিস অব মেডিসিন, এনাটমি, ফিজিওলজির গুরুত্ব কি?

🤔🤔উত্তর শুরু করার আগে একটি ছোট অভিজ্ঞতা শেয়ার করি.
বেশ কিছু দিন আগে আমার কাছে একটি রোগি এসেছিল গর্ভবতী মহিলা তার Early pregnancy চলতেছিল ২ মাসের গর্ভবতী ছিল। তার কমপ্লেইন ছিল গত এক সপ্তাহ যাবৎ তলপেটে তীব্র ব্যথা এবং
লাষ্ট দুই দিন per vaginal ব্লিডিং ও হচ্ছে,

যদিও তিনি আমার পুরাতন রোগি, তার অন্যান্য সমস্যার জন্য কয়েকমাস আগে একবার এসেছিলেন।
তাই এই প্রব্লেম এর জন্য ও আমাকে বাছাই করে নিলেন, যথারিতি আসলেন আমার চেম্বারে সমস্যা বললেন,
এর আগে নাকি তার বড়বোন গর্ভবতী থাকা অবস্থায় এমন হইছে তাই স্থানীয় এক হোমিওপ্যাথি ডাক্তারের কাছে গিয়েছিল এবং ডাক্তার মেডিসিন দেওয়াতে তিন চার দিন পর ভালো হয়ে গিয়েছে।
তাই সে হোমিওপ্যাথি খাওয়ার জন্য আমার সরনাপ্ন হলেন। আমি যেন ওই ডাক্তার সাহেব এর মত তাকে ও মেডিসিন দেই।

আমি তাকে মোটামুটি নিরাশ করলাম বললাম আপনি আগে একটা আল্ট্রা করে আসেন তারপর চিকিৎসা। আর আল্ট্রা রিপোর্ট সাথে সাথেই দেয় আপনি করে আনার ব্যবস্থা করেন আমি আছি।।।

রোগি আল্ট্রা করতে নারাজ ছিল তার অনেকটাই আমি জোর করি, এবং সে আল্ট্রা করান এবং রিপোর্ট নিয়ে পুনরায় আমার চেম্বারে আসে।

রিপোর্টের কমেন্ট এ ছিল
Ectopic pregnancy with Ruptured Tube.
অর্থাৎ তার বাচ্চা জরায়ূতে ইমপ্লান্ট না হয়ে, ফেলোপিয়ান টিউব বা ডিম্বনালীতে ইমপ্লান্ট হয়েছে।
এবং ভ্রুন ডেভেলপমেন্ট এর একপর্যায়ে প্রেসারে তার ডিম্বনালী ছিড়ে গেছে।

ম্যানেজমেন্ট কি? কি করব আমি? প্রথমে তাদের বিষয় টা ভালো করে বুঝালাম যে আপনার ভ্রুন নষ্ট হয়ে গেছে এবং আপনার লাইফ ও রিক্স দ্রুত অপারেশন লাগবে।এখন যদি আপনি Salpingostomy না করেন আপনাকে বাচানো কঠিন হয়ে যাবে।
তারা বসে আছে বড় বোনের ডাক্তার মেডিসিন দিল আমি কেন দিচ্ছি না তার ও ত সেইম সমস্যা ছিল।

আসলেই কি তার সেইম সমস্যা ছিল?
মোটেই না, আর ওই ডাক্তার সাহেব তাকে কেনো আল্ট্রা করান নাই আমার জানা নেই, হয়তোবা উনি চেহারে দেখেই বুঝে নিয়েছিলেন তার সমস্যা কোথায়🤔🤔🤔
আসলে বড়বোনের যেই সমস্যা টা ছিল তা হল
কমন ইমপ্লান্ট প্রব্লেম, ভ্রুন যখন জরায়ূতে ইমপ্লান্ট হয় তখন অনেকের ব্যথা ও ব্লিডিং ও হতে পারে,
এবং কয়েকদিন পর আটো ই চলে যায়।

ছোট বোনের কেস আর বড় বোনের কেস কিন্তু এক না।
তারা যখন অপারেশন এর জন্য হাসপাতালে গেছেন গাইনী ডাক্তার তাদের আচ্ছা মত বকেছেন, এবং বলেছেন কেন এত লেট করেছেন
রোগিকে বাচাতে ৪ ব্যাগ ব্লাড ও লেগেছিল সাথে অপারেশন।

আমি যদি তাকে আল্ট্রা না করে ব্লিডিং বন্ধ হওয়ার মেডিসিন দিতাম সব রোগ নিয়ে এটা কি হত?
নাকি আমি আল্ট্রা করে রেফার করেছি এটা ঠিক?
🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔
যারা বলেন রিপোর্ট এর দরকার নেই হ্যানিম্যান ত টেষ্ট ছাড়াই মেডিসিন দিতেন,
আসলে হ্যানিম্যান পর্যবেক্ষণ এর দায়িত্ব চিকিৎসক কে নিতে বলেছেন,
এবং তার চিকিৎসা বিদ্যার সাহায্য নিয়ে, আগে ত পাইপের মত যন্ত্র দিয়ে হার্ট এবং লাংসের সাইন্ড শুনত এখন স্টেথোস্কোপ এর মাধ্যমে শুনি,
হ্যানিম্যান এর সময় আধুনিক অনেক চিকিৎসা সরংজাম ছিল না তাই তিনি তৎকালীন চিকিৎসা কাজে যা ব্যবহার হত তা দিয়েই পর্যবেক্ষন এর নির্দেশ দিয়েছে,
আগে রক্ত স্বল্পতা চোখের পাতা টেনে দেখা হত এখন রক্তের হিমোগ্লোবিন করলে ইজিলি জানা যায় এবং একুরেট রেঞ্জ, কোনটা সেভ জোন কোনটা, ডেঞ্জার জোন বুঝতে পারি।
কোন টা একুরেট চোখের পাতা টেনে এনিমিয়া নির্নয় করা নাকি ল্যাব থেকে হিমোগ্লোবিন টেষ্ট করে এনিমিয়া সনাক্ত করা।
এতে আপনি ইজিলি বুঝতে পারবেন রোগিকে কি এখন মেডিসিন এ সীমাবদ্ধ থাকব নাকি রক্ত দিব🤔🤔

টিস্যুর যুগে আপনি কি ঢিলা কুলুখ ব্যবহা করবেন???

হ্যানিম্যান তার অর্গানন বইয়ে তিন সূত্রে বর্ননা করেছেন একজন চিকিৎসক এর কয়েকটি গুন থাকতে হবে তা হলো
১) রোগ সম্পর্কে জ্ঞান
২) মেডিসিন সম্পর্কে জ্ঞান
৩) মেডিসিন এর মাত্রা সম্পর্কে জ্ঞান
৪) আরোগ্য পথে বাধা সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে।

এখন আসি রোগ সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হলে কি কি বিষয়ে জ্ঞান থাকতে হবে।
তাহলো
১) রোগ কি?
রোগ হল জীবনী শক্তির বিশৃঙ্খলা হলো রোগ।
এর ফলে দেহ ও মনের মাধ্যেমে যে লক্ষন প্রকাশ পায় তাকে রোগ বলে।
তার মানে রোগ জানতে হলে আগে আপনার নরমাল দেহ ও মনের কাঠামো জানতে হবে।
যেমন নরমাল দেহের আকৃতি, কাজ ইত্যাদি।
যেমন নরমাল দেহের হার্ট কেমন? কাজ কি? কিভাবে কাজ করে এর জন্য আপনাকে এনাটমি ও ফিজিওলজি জানতে হবে।

এখন আসি বিশৃঙ্খল জীবনি শক্তি অধিকারী দেহ কেমন হবে, ইহা জানার জন্য অবশ্যই আপনাকে মেটেরিয়া মেডিকা জানতে হবে যা হোমিওপ্যাথি প্যাথলজি ( এই প্যাথলজি বুঝার জন্য আপনাকে জেনারেল প্যাথলজি ও প্রাক্টিস অব মেডিসিন জানতে হবে কারন, এই দুইটা সাব্জেক্ট আপনাকে মেটেরিয়া মেডিকা সঠিক ভাবে প্রয়োগ করার জন্য,
যেমন একটা রোগির হার্ট এলোমেলো রিদম দিচ্ছে আপনি একটা ই সিজি করলে এমন দেখলে তিন পাচ ও সাত নং বিট ইরেগুলার আপনি কিন্তু সহজেই মেটেরিয়া মেডিকার হেল্প নিয়ে ডিজিটালিস এপ্লাই করতে পারেন)
২) জীবনী শক্তি কি?
জীবনি শক্তি হলো আমাদের দেহ পরিচালনা কারী একটি ডায়নামিক পাওয়ার যার ক্ষমতা বলে আমাদের দেহ সজিব থাকে ( হোমিওপ্যাথি ফিলোসোফি অনুয়াযী)

শেষ করব একটা স্কিন শট দিয়ে যেখানে একটি পত্রিকায় এসেছিল একজন গর্ভবতী মা ডেলিভারীর সময় মারা গেছেন,( হসপিটাল এ) আত্বীয় স্বজন এর অভিযোগ হোমিওপ্যাথি মেডিসিন খাওয়ার সাথে সাথেই নাকি রোগি মারা গেছেন।

অথচ হসপিটাল ক্লিয়ারেন্স ছিল ডিহাইড্রেশন এ রোগি মারা গেছেন কারন তার নাকি ৭ দিন যাবৎ পাতলা পায়খানা ছিল।

বিজ্ঞ হোমিওপ্যাথি ডাক্তার সাহেব যদি একটি Hartman solution স্যালাইন মেডিসিন এর সাথে প্রেস্কিপশন করতেন রোগিটা হয়তো বেচে যেত বা এমন অভিযোগ ও গ্রহন যোগ্য হত না

Address

Jhenaidah Sodor, Jhenaidah
Jhenida
7300

Telephone

+8801745487879

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বেস্ট কেয়ার হোমিও চেম্বার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to বেস্ট কেয়ার হোমিও চেম্বার:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category