মেথি ফাউন্ডেশন

মেথি ফাউন্ডেশন সুস্থ থাকতে চান? ভেষজ ওষুধ খান। ভেষজ ও?

20/08/2020

স্বাদের লবণে বাসা বাঁধছে মরণ রোগ, বিশ্বাস হচ্ছে না? মনযোগ দিয়ে পোস্টটি পড়ুন আর মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. ফেরদৌস খনদকার কি বলেন তা ভিডিওতে দেখুন.....
------------------------------------------------------------------------
লবণের মতো ভালবাসি বলায় বনবাস করলেন রাজার ছোট মেয়ে। শেষে বুঝতে পেরে রাজা তাকে ফিরিয়ে আনলেন। এ গল্প নিশ্চয়ই কম-বেশি আমরা জানি। কিন্তু এটা কি জানি, স্বাদের এই লবণ বাসা বাঁধছে মরণ রোগে আপনার শরীরে।

লবণের কারনে আপনি আক্রান্ত হচ্ছেন উচ্চরক্তচাপ জনিত রোগে। যেখান থেকে বাড়ছে হৃদরোগ। হচ্ছে স্ট্রোক। যাচ্ছে প্রাণ। এই লবণে প্রতিদিন একটু একটু করে নষ্ট হচ্ছে আপনার কিডনি, লিভার, ফুসফুস। দেশে ঘরে ঘরে ডায়াবেটিস এখন মহামারি আকারে দেখা দিয়েছে তার জন্যও অনেকাংশে দায়ি এই লবণ।

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. ফেরদৌস খন্দকার লবণ খাওয়া নিয়ে সাবধানতা বিষয়ক একটি ভিডিওতে সতর্ক করেছেন। যা দেখলে লবণের মরণঘাতি রোগ সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাবেন।

তিনি বলেন, লবণ শরীরে পানি ধরে রাখে। এর সত্যতা আমরা গরু-ছাগল লালন-পালন থেকেও পেতে পারি। বিশেষ করে কোরবানির সময় গরু-ছাগল মোটাতাজা করার জন্য প্রচুর পরিমাণে লবণ খাওয়ানো হয়। ফলে পশুর শরীরে পানি জমে ফুলে যায়। এছাড়া পশুর চামড়া সংরক্ষণেও লবণ ব্যবহার করা হয়। যাতে চামড়া থেকে পানি সরে না যায়। একইভাবে লবণের কারনে মানবদেহের শরীরেও পানি জমে নানারকম মারাত্নক রোগ সৃষ্টি করে।

ফেরদৌস খন্দকার বলেন, একজন মানুষের দৈনিক ২৩০০ মিলিগ্রাম লবণ প্রয়োজন। যা এক চা চামচে ২৪০০ মিলিগ্রামের বেশি হয়ে যায়। সুতরাং একবার ভাবুন দিনে আমরা কত পরিমাণ লবণ খাচ্ছি। আর এই অতিরিক্ত লবণই মরণ রোগ সৃষ্টি করছে আমাদের শরীরে।

সুতরাং লবণ খাওয়া কমাতে হবে আমাদের। লবণের বিকল্প হিসেবে রান্নায় প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করতে হবে। লবণের বিপরীতে লেবু, সস এসব ব্যবহার করতে হবে। তাহলে আমাদের শরীর ভাল থাকবে।

ফেরদৌস খন্দকারের ভিডিওটি একবার দেখে নিন। পোস্টটি লাইক শেয়ার করুন। অপরকে জানার সুযোগ করে দিন। আর এমন পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজটিতে লাইক দিয়ে রাখুন।

12/08/2020

ডিম খেতে সাবধান। দেখুন ডাক্তার ফেরদৌস খন্দকার কি বলেন...

বদহজমে কি করবেন? জেনে নিন।
27/07/2020

বদহজমে কি করবেন? জেনে নিন।

যৌন অক্ষমতায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পন্ন চিকিৎসা ছাড়ুন, প্রাকৃতিক উপায় গ্রহণ করুন----------------------------------------...
26/07/2020

যৌন অক্ষমতায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পন্ন চিকিৎসা ছাড়ুন, প্রাকৃতিক উপায় গ্রহণ করুন
---------------------------------------------------------------------------
যৌনশক্তি বাড়াতে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া স¤পন্ন চিকিৎসা স্বাস্থ্যের জন্য কতটা ক্ষতিকর তা একমাত্র ভুক্তভোগীই জানেন। যৌনশক্তি বাড়াতে প্রাকৃতিক কামোদ্দীপক বা যৌনশক্তি বর্ধক খাদ্যই অনেক বেশি কার্যকরী হিসেবে এখন বিবেচিত।

প্রায়ই দেখা যায় যৌন সমস্যার কারনে সংসারে অশান্তি হয়, এমনকি বিচ্ছেদ পর্যন্ত হয়। তাই আপনার যৌন শক্তি বৃদ্ধির জন্য কোন প্রকার ঔষধের প্রয়োজন নেই, দৈনন্দিন পুষ্টিকর খাবার দাবারই যথেষ্ট। আপনার খাবার মেনু তে নিয়মিত দুধ, ডিম এবং মধু রাখুন আর নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপন করুন, তাহলে যৌন দুর্বলতায় ভুগবেন না।

ডিম : যৌন দুর্বলতা দূর করতে ও যৌন উত্তেজনা বাড়াতে এক অসাধারণ খাবার দুধ। প্রতিদিন সকালে, না পারেন সপ্তাহে অন্তত ৫ দিন ১টি করে ডিম সিদ্ধ খান। এতে আপনার যৌন দুর্বলতার সমাধান হবে।

দুধ : যেসব খাবারে বেশি পরিমাণ প্রাণিজ-ফ্যাট আছে এমন প্রাকৃতিক খাদ্য আপনার যৌনজীবনের উন্নতি ঘটায়। যেমন, খাঁটি দুধ, দুধের সর, মাখন ইত্যাদি। বেশিরভাগ মানুষই ফ্যাট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে চায়। কিন্তু আপনি যদি শরীরে সেক্স হরমোন তৈরি হওয়ার পরিমাণ বাড়াতে চান তাহলে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট জাতীয় খাবারের দরকার। তবে সবগুলোকে হতে হবে প্রাকৃতিক এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট।

মধু: যৌন দুর্বলতার সমাধানের মধুর গুণের কথা সবারই কম-বেশি জানা। তাই যৌন শক্তি বাড়াতে প্রতি সপ্তাহে অন্তত ৩/৪ দিন ১ গ্লাস গরম পানিতে ১ চামচ খাঁটি মধু মিশিয়ে পান করুন।

কফি : কফি আপনার যৌন ইচ্ছা বাড়ানোতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কফিতে যে ক্যাফেইন থাকে তা আপনার যৌনতার মুড কার্যকর রাখে।

চকলেট : ভালোবাসা ও যৌনতার সঙ্গে সবসময়ই চকলেটের একটা স¤পর্ক রয়েছে। এতে রয়েছে ফেনিলেথিলামিন (পিইএ) ও সেরোটোনিন। এ দুটি পদার্থ আমাদের মস্তিষ্কেও রয়েছে। এগুলো যৌন উত্তেজনা ও দেহে শক্তির মাত্রা বাড়াতে সহায়ক। পিইএর সঙ্গে অ্যানান্ডামাইড মিলে অরগাজমে পৌঁছাতে সহায়তা করে।

ভিটামিন সি জাতীয় ফল: যৌন স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চাইলে প্রতিদিন খাবার তালিকায় রঙিন ফলমূল রাখুন। আঙ্গুর, কমলা লেবু, তরমুজ, পিচ ইত্যাদি ফল যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত উপকারী।

গরুর মাংস: গরুর মাংসে প্রচুর জিঙ্ক থাকে। তাই আপনি যৌন জীবনকে আরো আনন্দময় করতে কম ফ্যাটযুক্ত গরুর মাংস খান। যেমন গরুর কাঁধের মাংসে, রানের মাংসে কম ফ্যাট থাকে এবং জিঙ্ক বেশি থাকে। এইসব জায়গার মাংসে প্রতি ১০০ গ্রামে ১০ মিলিগ্রাম জিঙ্ক থাকে।

তবে যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে চকলেট, মিষ্টিযুক্ত ফল, গরুর মাংস মধুসহ চিনিযুক্ত সকল খাবার থেকে বিরত থাকুন। এ অবস্থায় যে কোন আয়ুর্বেদ চিকিৎসার শরণাপন্ন হওয়াই উত্তম। কারণ প্রকৃতিতে আমাদের অগোচরে কত গাছ গাছড়াই তো ছড়িয়ে আছে, এর কটাকেই বা আমরা চিনি।

যেমন থানকুনি গাছ বা থানকুনি পাতা তেমনই এক ধরণের উদ্ভিদ। ভেষজগুণে সমৃদ্ধ থানকুনির রসে রয়েছে শরীরের জন্য প্রচুর উপকারী খনিজ ও ভিটামিন জাতীয় পদার্থ। এই পাতা অনেকে ভর্তা করে খায়। অঞ্চলভেদে পাতাটিকে টেয়া, মানকি, তিতুরা, থানকুনি, আদামনি, ঢোলামানি, থুলকুড়ি, মানামানি, ধূলাবেগুন, আদাগুনগুনি নামে ডাকা হয়। এই হলো থানকুনি পাতার প্রাথমিক পরিচিতি।

পেটের রোগ নির্মূল করতে থানকুনির বিকল্প নেই। নিয়মিত খেলে যে কোনও পেটের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। একই সঙ্গে পেট নিয়ে কোনও দিনও সমস্যায় ভুগতে হয় না। শুধু পেটই নয়, আলসার, এগজিমা, হাঁপানি-সহ নানা চর্মরোগ সেরে যায় থানকুনি পাতা খেলে। ত্বকেও জেল্লা বাড়ে। থানকুনি পাতায় মস্তিষ্কের কোষ গঠনে সাহায্য করে ও রক্ত চলাচল বাড়ায়। থানকুনি পাতা নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। থানকুনি স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে। মৃতকোষের ফলে চামড়ায় অনেক সময়ই শুষ্ক ছাল ওঠে। রুক্ষ হয়ে যায়। থানকুনি পাতার রস মৃতকোষগুলিকে পুনর্গঠন করে ত্বক মসৃণ করে দেয়। থানকুনি পাতা চুল পড়া আটকে দেয়। এমনকি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।

বয়স বাড়লেও, যৌবন ধরে রেখে দেয় থানকুনি পাতার রস। প্রতিদিন একগ্লাস দুধে ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে, চেহারায় লাবণ্য চলে আসে। নিয়মিত থানকুনি পাতার রস খেলে ত্বকের সতেজতা বাড়ে। আত্নবিশ্বাসও বেড়ে যায়।

সৌজন্যে- মেথি ফাউন্ডেশন, চট্টগ্রাম।
জীবন সুস্থ রাখতে চান, রোগ নিরাময়ে ভেষজ ওষুধ খান।

(সুুপ্রিয় ভিজিটর, পোষ্টগুলো বুঝতে বা এ সম্পর্কে আরো জানতে চাইলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
আর নিয়মিত স্বাস্থ্যতথ্য পেতে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে রাখুন। ভালো লাগলে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ)

বাত ব্যাথার মুলে গ্যাস্ট্রিক, নিরাময়ে ভেষজ ওষুধই উত্তম-------------------------------------------------------------শরীরে...
17/07/2020

বাত ব্যাথার মুলে গ্যাস্ট্রিক, নিরাময়ে ভেষজ ওষুধই উত্তম
-------------------------------------------------------------
শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন রকমের বাতের ব্যথা হয়ে থাকে। যেমন, পিটে ব্যাথা, ঘাড়ে ব্যাথা, হাত ও পায়ের গিড়ায় গিড়ায় ব্যাথা। যাকে বাতের ব্যাথা বলে থাকি। অস্থিসন্ধিতে ইউরিক এসিড জমা হয়েই মূলত এ রোগের উৎপত্তি হয়। তবে এটা একটি যন্ত্রণাদায়ক রোগ।

মূত্রের মাধ্যমে যে পরিমাণ স্বাভাবিক ইউরিক এসিড বেরিয়ে যায়, তার থেকে বেশি পরিমাণ ইউরিক এসিড যকৃত তৈরি করে। তখনই তা রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। এছাড়া লাল মাংস, ক্রিম, রেড ওয়াইনসহ নানারকম খাবারের কারনেও বৃক্ক (কিডনি) রক্ত থেকে যথেষ্ট পরিমাণে ফিল্টার করতে পারে না। তখন ব্যাথার উপসর্গগুলো দেখা দেয়।

সাধারণত ৪০-৫০ বছর বয়সী পুরুষদের ক্ষেত্রে এটি বেশি হয়ে থাকে। মহিলাদের ক্ষেত্রে সাধারণত এটি রজঃনিবৃত্তির পর অর্থাৎ ৪৫ বছরের পর দেখা দেয়। শিশু এবং তরুণদের সাধারণত এ রোগে আক্রান্ত হতে দেখা যায় না।

ইদানিং কালে ডায়াবেটিস আক্রান্তরাও ব্যাথার সম্মুখীন হচ্ছেন। এছাড়া শরীর মোটা হওয়া, কিডনির রোগগুলো, সিকল সেল এনিমিয়া (এক ধরনের রক্তস্বল্পতা)। নিয়মিত অ্যালকোহল পান করলে তা দেহ থেকে ইউরিক এসিড বের করে দেয়ায় বাধা দেয় এবং প্রকারান্তরে ব্যাথার ঝুঁকি বাড়ায়।

কিছু কিছু ওষুধ যেমন অ্যাসপিরিন, বিভিন্ন ডাই-ইউরেটিকস, লিভোডোপা, সাইক্লো¯েপারিন ইত্যাদি অনেক সময় বাতের ঝুঁকি বাড়ায়। এর উপসর্গগুলো হচ্ছে অস্থিসন্ধি ফুলে যাওয়া, পায়ের আঙুল ও গিড়ায় গিড়ায় তীব্র ব্যথা হওয়া।

চিকিৎসার মূল লক্ষ্য হচ্ছে অস্থিসন্ধিতে ইউরিক এসিডের পরিমাণ কমিয়ে আনা এবং এর মাধ্যমে রোগের লক্ষণ এবং পরবর্তী অবনতি ঠেকানো। চিকিৎসা না করা হলে বাত অস্থিসন্ধির যথেষ্ট ক্ষতি, এমনকি চলন ক্ষমতাও হ্রাস করতে পারে।

সচরাচর দেখা যায়, ঘন ঘন রোগের লক্ষণগুলো প্রকাশ না পেলে লোকজন এর চিকিৎসা করাতে চায় না। ওষুধের মধ্যে আছে ন্যাপ্রোক্সেন এবং ইন্ডোমিথাসিনের মতো এনএসএআইডি জাতীয় ওষুধ। তবে এসব ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে।

প্রতিরোধই উত্তম উপায় হচ্ছে প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত ভেষজ ওষুধ ব্যবহার করা। আপনার আশপাশে এমন কিছু গাছ-গাছরার লতাপাতা, শেকড়-বাকল ও ফল-মুল রয়েছে যা ত্বকের উপর ব্যবহার করলেও ব্যাথার উপশম হয়। এছাড়া প্রচুর পানি পান করা, নিয়মিত ব্যায়াম করা, সুষম খাবার খাওয়ার মাধ্যমেও ব্যাথার উপশম সম্ভব। তবে এ রোগ গোড়া থেকে নির্মূল করার জন্য ভেষজ ওষুধ সেবনই উত্তম।

সৌজন্যে- মেথি ফাউন্ডেশন, চট্টগ্রাম।
জীবন সুস্থ রাখতে চান, রোগ নিরাময়ে ভেষজ ওষুধ খান।

থাইরয়েড কি? কারণ ও সমাধানের উপায় জানুন-----------------------------------------------------  থাইরয়েড একটা গ্রন্থি, যা শা...
16/07/2020

থাইরয়েড কি? কারণ ও সমাধানের উপায় জানুন
-----------------------------------------------------

থাইরয়েড একটা গ্রন্থি, যা শারীরিক বিপাক ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। থাইরয়েড বলতে আমারা একটি রোগই বুঝি, কিন্তু এ দুই প্রকারের হয়। প্রথমটি "হাইপোথাইরডিসম", দ্বিতীয়টি "হাইপারথাইরডিসম"।

থাইরয়েড হরমোনের অপর্যাপ্ত ক্ষরণ দ্বায়ী হাইপোথাইরডিসমের জন্য, অপরদিকে থাইরয়েড হরমনের মাত্রাতিরিক্ত ক্ষরণকে হাইপারথাইরোডিসম বলে। যদিও, এই অনিয়মিত থাইরয়েড হরমোনের ক্ষরণের আসল কারণ দেহে আয়োডিনের অভাব।

গলগন্ড, ক্যান্সার বা সিস্ট-এর মতোন কিছু গুরুতর অসুখ থাইরয়েড রোগের একটি সংকেত হতে পারে। যদিও থাইরয়েডের রোগ নিরাময় ও প্রতিরোধে একাধিক চিকিৎসা রয়েছে। এরমধ্যে প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরী ভেষজ ওষুধই উত্তম। কারন এ ওষুধগুলোর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। ফলে এগুলো ব্যবহারও নিরাপদ।

ভেষজ ওষুধ দুই ধরনের থাইরয়েডের সমস্যার জন্যই কার্যকর। এই ওষুধ ব্যবহারে অবশ্যই থাইরয়েডের সমস্যা নিরাময়ে, নিয়ন্ত্রণে নিবৃত্ত করতে সাহায্য করবে।

থাইরয়েডের সমস্যা প্রতিকারের মধ্যে অন্যতম হল পালং শাক। পালং শাক প্রচুর পরিমানে ভিটামিন-এ দ্বারা সমৃদ্ধ, যা একজন মানুষের সার্বিক সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। থাইরয়েডের নিয়ন্ত্রণ এবং সমস্যার নিবারনে স্থিতি আনতেও সাহয্য করে ভিটামিন-এ। এন্ডোক্রাইন গ্ল্যান্ড বা গ্রন্থিও থাইরয়েড ক্ষরণের জন্য ভিটামিন-এ ব্যবহার করে। ফলতঃ বোঝাই যাচ্ছে, থাইরয়েডের সমস্যার নিরাময়ে পালং শাক একটি অন্যতম ওষুধ।

এছাড়া কেল্প থাইরয়েড চিকিৎসার অন্যতম ওষুধ। কেল্প হচ্ছে আয়োডিনসমৃদ্ধ সমুদ্র-শৈবাল। যা সালাড বা সুপের সাথে মিশিয়ে খেতে হয়। প্রাত্যহিক খাদ্য তালিকায় এটি রাখতে হবে।

নারকেল তেল অতিরিক্ত মাত্রায় এস্ট্রোজেনের উৎপাদনকে কমিয়ে আনে এবং দেহের বিপাক ক্রিয়ার হার বাড়িয়ে তোলে। ফলে আপনার সঞ্চিত মেদ শক্তিতে রুপান্তরিত হয়ে যায়। থাইরয়েডের সমস্যার নিরাময়েে এক কাপ দুধের সাথে ১ টেবিল চামচ নারকেল তেল মিশিয়ে রোজ সেবন করাই উত্তম।

বেশিরভাগ ভারতীয় খাবারে হলুদ একটি অন্যতম প্রচলিত মশলা। হলুদে "কারকিউমিন" রয়েছে, যা থাইরয়েড গ্রন্থির প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। তাই থাইরয়েডের সমস্যার নিরাময়ে হলুদ খুবই কার্যকরী।

সাধারণ লবন আয়োডিন সমৃদ্ধ হয়ে থাকে, যা থাইরয়েড ক্ষরণকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই, আপনার রান্নাঘরের থেকেই প্রতিদিনের ব্যবহারের কিছু মশলা থাইরয়েডের সমস্যার নিরাময়ে ও নিয়ন্ত্রণে খুবই কার্যকর বলে প্রমানিত।

আদায় রয়েছে "জিনজেরল" যা প্রদাহ নিরাময়ক হিসাবে পরিচিত। জিনজেরল, থাইরয়েড প্রদাহ উপশমেও সাহায্য করে আর তাই আদা থাইরয়েডের সমস্যার নিরাময়ে অনন্য ভুমিকা রাখে। আখরোট একটি সহজলোভ্য ড্রাইফ্রুট, প্রায় সব রান্নাঘরেই পাওয়া যায়। আখরোট ম্যাগনেশিয়াম ও আয়োডিনে সমৃদ্ধ, যা থাইরয়েড হরমোন ক্ষরণে সাহায্য করে। ফলে আখরোটও থাইরয়েডের সমস্যার নিরাময়ে সহায়ক।

আপনার অভিমত কি? কমেন্ট করুন।

সৌজন্যে- মেথি ফাউন্ডেশন, চট্টগ্রাম।
সুস্থ জীবন চান, ভেষজ ওষুধ খান

কম বয়সে বুড়িয়ে যাচ্ছেন, জানুন কারণ কি? --------------------------------------------কম বয়সে বুড়িয়ে যাচ্ছেন। একই বয়সের একজ...
14/07/2020

কম বয়সে বুড়িয়ে যাচ্ছেন, জানুন কারণ কি?
--------------------------------------------
কম বয়সে বুড়িয়ে যাচ্ছেন। একই বয়সের একজনের সুঠাম দেহ দেখে দুশ্চিন্তায় পড়ছেন। ভাবছেন কি করি। কিন্তু এটা ভাবছেন না, কেন বুড়িয়ে যাচ্ছেন। রোগ হলেই আমরা চিকিৎসা নিই। কিন্তু রোগ হওয়ার আগে প্রতিরোধের চিন্তা করি না। এর কারন সচেতনতার অভাব।

ত্বক বিশেষজ্ঞ ডা. ঝুমা খানের মতে, বয়স বাড়ে দুই ভাবে। একটা বায়োলজিক্যাল অ্যাজ, অপরটি ক্রনোলোজিক্যাল অ্যাজ। ক্রনোলজি হলো নম্বর। জন্ম তারিখ অনুযায়ী বয়স কত হলো? বায়োলজিক্যাল অ্যাজ হলো আমরা নিজেকে কীভাবে রাখলাম সেটি।

ক্রনোলজিক্যালই বয়স হয়তো ৩০ বছর। তবে আমরা নিজেকে এতই অত্যাচার করলাম যে ৫০ বছরের মানুষের মতো দেখতে হয়ে গেলাম। আমার চেহারাতেও সেটি ফুটে উঠল। আবার একটি মানুষের বয়স হয়তো ৫০ বা ৬০ হয়ে গেছে, তাকে বয়স ¯পর্শ করছে না।

অত্যাচার মানে নিজের অজান্তে যা করছি আমরা। রাসায়নিক মিশ্রিত ভেজাল খাবার খাওয়া, অপর্যাপ্ত ঘুম, আবার বেশি ঘুমে থাকা, কায়িক পরিশ্রম কম করা ইত্যাদি। এবং যে কোন রোগে মেডিকেল চিকিৎসায় ঝুঁকে পড়া। নির্দ্বিধায় ফার্মাসিউটিক্যাল ওষুধ সেবন করা।

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের চর্মরোগ বিভাগের প্রধান অধ্যাপক জাকির হোসাইনের মতে, শরীরের নানান ক্রিয়া-বিক্রিয়ার ফলে ফ্রি র‌্যাডিকেল নামক টক্সিন/বিষ বাড়ছে শরীরে। যা ত্বককে বুড়িয়ে দিচ্ছে।

আর্য়ুবেদ চিকিৎসদের মতে, ভেজাল খাবার ও স্বাস্থ্যবিধি না মানার কারনে পেটে গ্যাস্ট্রিক হচ্ছে। সেখান থেকে নানা জটিল রোগ সৃষ্টি হচ্ছে। যার প্রভাব পড়ছে ত্বকে। ছোপ ছোপ কালো দাগ-ফুসকুরি, নানা রকম ঘা। এসবের চিকিৎসা অনেকে করেন না। কেউ করলেও আধুনিক চিকিৎসায় পরিত্রাণ মিলছে না। উল্টো ত্বক পুড়ছে।

এক্ষেত্রে বিভিন্ন সানস্ক্রিণ ও প্রাকৃতিক ওষুধি গাছের লতাপাতা, শেকড়-বাকল, ফল-ফুল দিয়ে তৈরী প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহারে তরুণী বা নারীরা কিছুটা পরিত্রাণ পেলেও তরুণ বা পুরুষরা তার ধারে কাছেও নেই। ফলে তরুণী ও নারীদের চেয়ে তরুণ ও পুরুষরা কম বয়সে বুড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা বেশি।

এটা সত্য যে, আমরা প্রকৃতি থেকেই এসেছি। তাই যত নিয়মের ভেতর আসব ততই ভালো থাকব। সকালে ঘুম থেকে ওঠা, আগে-আগে ঘুমোতে যাওয়া, সুষম খাবার খাওয়া, ক্যালরি একটু হিসাব করে খাওয়া, ঘুম ঠিকমতো হলে বয়স বাড়ার প্রক্রিয়া ধীর গতির করা যাবে।

এছাড়া রোগের চিকিৎসায় প্রকৃতিতে উৎপন্ন বনজ, ফুলজ, ফলদ ও ওষুধি গাছের লতাপাতা, শেকড়-বাকল, ফুল-ফল দিয়ে তৈরী ওষুধ সেবনে গোড়া থেকে রোগমুক্তি মিলবে। পাশাপাশি বুড়িয়ে যাওয়া থেকে ত্বকের রক্ষা মিলবে আমাদের।

সৌজন্যে- মেথি ফাউন্ডেশন, চট্টগ্রাম।

ডায়াবেটিস কোন রোগই নয়! ধৈর্য্য ধরে পড়ুন, বুঝুন---------------------------------------------------------সকল রোগের মা বলা ...
13/07/2020

ডায়াবেটিস কোন রোগই নয়! ধৈর্য্য ধরে পড়ুন, বুঝুন
---------------------------------------------------------
সকল রোগের মা বলা হয় ডায়াবেটিসকে। কিন্তু এটাই সত্যি ডায়াবেটিস কোন রোগই নয়। উপসর্গ মাত্র। একবার ভাবুন তো- ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আগে আপনার পেটে গ্যাস্ট্রিক, কোষ্ঠকাঠিন্য বা অম্লশূল ছিল কি না।

আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের মতে, এই কোষ্ঠকাঠিন্য বা অম্লশূল থেকেই ডায়াবেটিসের উৎপত্তি। কোষ্ঠকাঠিন্য বা অম্লশূল হওয়ার আগে পেটে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়। তাহলে সকল রোগের জননী বা মা ডায়াবেটিস নয়। আপনার পেটই সকল রোগের মা।

খাবারের সাথে প্রতিনিয়ত আমরা বিষ খাচ্ছি। লক্ষ্য করলে দেখবেন, কেনা চাল, ছোলা, ডাল, আলু, পেঁয়াজ, রসুন, চিনি, চা-পাতা সবকিছুর সাথে নিন্মমানের একইপণ্য ভেজাল। তেল, মাছ-মাংস, সবজি, ফলমূলসহ এমন কোন পণ্য নেই ভেজাল ছাড়া। যেগুলোর সাথে মেশানো হয় মারাত্নক ক্যামিকেল বা রাসায়নিকও। এসব করে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা বেশি মুনাফা করে। যেগুলো খেয়ে-খেয়ে বিষের গোডাউন হয়ে গেছে পেট। যা থেকে উৎপত্তি হচ্ছে সব রোগ।

প্রথমে শুরু হয় গ্যাস্ট্রিক, কোষ্ঠকাঠিন্য বা অম্লশূল। যা থেকে হচ্ছে ডায়াবেটিস। ডায়াবেটিস মানে শরীরে শর্করা তৈরীর ক্ষমতা হারিয়ে ফেলা। ডায়াবেটিস হলে ঘন ঘন প্রস্রাব, প্রস্রাবের জ্বালা-যন্ত্রণা হয়। কয়েকবছর পর গিড়ায়-গিড়ায়, শিরায়-শিরায় ব্যাথা হয়। কানে শো-শো আওয়াজ বা কম শুনা ও চোখে কম দেখার সমস্যা দেখা দেয়। শরীরের হাত-পাসহ বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে ঘা হয়। লিভার, কিডনি, পিত্তথলি এমনকি আপনার হার্টের সমস্যাও দেখা দেয়।

এসব রোগের চিকিৎসার নামে সকাল-বিকেল ইনসুলিনসহ গিলছেন ওষুধের পর ওষুধ। যা তিলে তিলে এগিয়ে নিচ্ছে মৃত্যুর দিকে। ওষুধ সাময়িক আরাম দিচ্ছে কিন্তু রোগ নিরাময় করছে না। ডাক্তার মহোদয় বলেন-ডায়াবেটিস সকল রোগের মা। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়া মানেই এ নিয়ে মৃত্যুবরণ করা। কিন্তু ডায়াবেটিস যে কোন রোগই নয়, বা এ রোগ হওয়ার কারন কি? পরিত্রাণের উপায় কি? তা কখনো বলেন না।

নিশ্চই মানবেন, ফামাসিউটক্যাল ওষুধ মানেই বিষ। একদিকে ভেজাল খেয়ে পেট বিষাগার হচ্ছে। অন্যদিকে ওষুধের বিষে শরীরে আরো নানা রেগের জন্ম দিচ্ছে। যার মধ্য দিয়ে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করা হচ্ছে। সার্জিক্যাল বিষয়টা আরও মারাত্নক। সার্জারীর পর রোগটি আবার হবে না এমন আশার বানী নিশ্চয় ডাক্তাররা শুনান না। যেমন-ক্যান্সার। সার্জারীর পর মৃত্যু নিশ্চিত হয় আরো। কিডনি ও পিত্তথলির পাথর অপারেশনের পর তা আবারও হয়। ছোট-খাট চিকিৎসার ক্ষেত্রে ওষুধ দিলে অনেকক্ষেত্রে কাজ হয় না। চিকিৎসক ওষুধ পরিবর্তন করে।

কিন্তু আল্লাহ প্রদত্ত প্রাকৃতিক ঔষধি গাছ-গাছরার লতাপাতা, ফুল-ফল, মূল ও বাকলের তৈরী নির্ভেজাল ওষুধ কখনো বেঈমানি করে না। শুধু একটু সময় বেশি নেয়। মনে রাখবেন, ভেষজ ওষুধ আপনার রোগ গোড়া থেকে নির্মূল করে। তাই একটু ধৈর্য্য নিয়ে চিকিৎসা চালাতে হয়।

সৌজনে-মেথি ফাউন্ডেশন, চট্টগ্রাম।

Address

39, Achadgonjo, Kotwali Thana
Kalapul
4000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মেথি ফাউন্ডেশন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to মেথি ফাউন্ডেশন:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram