Dr Md Joynul Abedin Ovi

Dr Md Joynul Abedin Ovi আসসালামু আলাইকুম, আপনাদের সবাইকে আমার পেজে স্বাগতম, আপনার সবাই পাশে থাকবেন, এবং পেজটি শেয়ার করবেন।

🍁🍁🍁স্তন টিউমারঃমানবদেহের অন্যান্য অঙ্গের মতো কোষেরও একটা স্বাভাবিক বৃদ্ধির প্রক্রিয়া রয়েছে। কিন্তু কিছু সময় স্তনের কিছু ...
28/02/2025

🍁🍁🍁স্তন টিউমারঃ

মানবদেহের অন্যান্য অঙ্গের মতো কোষেরও একটা স্বাভাবিক বৃদ্ধির প্রক্রিয়া রয়েছে। কিন্তু কিছু সময় স্তনের কিছু কোষ অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। এই অস্বাভাবিক ও অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজন একপর্যায়ে মাংসের পিণ্ড বা চাকায় পরিণত হয়। এই চাকা বা পিণ্ডই স্তন টিউমার।

🍁স্তনের টিউমারের প্রকারভেদঃ

🌲স্তনের টিউমার হল ক্যান্সারবিহীন বৃদ্ধি যা স্তনের টিস্যুতে বিকাশ লাভ করতে পারে। যদিও তারা প্রাণঘাতী নয়, সঠিক রোগ নির্ণয় এবং ব্যবস্থাপনার জন্য তাদের ধরন বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। বেনাইন ব্রেস্ট টিউমারের সবচেয়ে সাধারণ ধরন হল

🌲ফাইব্রোডেনোমাস
ফাইব্রোডেনোমা হল সবচেয়ে সাধারণ ধরনের স্তন টিউমার। এগুলি সাধারণত বেদনাহীন, দৃঢ় হয় এবং স্পর্শ করলে সামান্য নড়াচড়া করতে পারে। এই টিউমারগুলি 15 থেকে 35 বছর বয়সী মহিলাদের মধ্যে বেশি হয়।

🌲ইন্ট্রাডাক্টাল প্যাপিলোমাস
ইন্ট্রাডাক্টাল প্যাপিলোমা স্তনের নালীতে ছোট, আঁচিলের মতো বৃদ্ধি পায়। এগুলি স্তনের স্রাবের কারণ হতে পারে এবং 35 থেকে 55 বছর বয়সী মহিলাদের মধ্যে এটি বেশি দেখা যায়।

🌲ফিলোডস টিউমারস
Phyllodes টিউমার বিরল এবং দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। তারা সৌম্য হতে পারে, কিন্তু কিছু ক্যান্সার হতে পারে। এই টিউমারগুলি সাধারণত মধ্যবয়সী মহিলাদের মধ্যে পাওয়া যায়।

🌲লিপোমাস
লিপোমাস নরম, চর্বিযুক্ত পিণ্ড যা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় এবং সাধারণত ব্যথাহীন হয়। এগুলি স্তন সহ শরীরের যে কোনও অংশে হতে পারে।

🌲বেনাইন ব্রেস্ট টিউমারের লক্ষণ
স্তন টিউমারের সাথে যুক্ত সাধারণ লক্ষণ:

🌲স্তনে পিণ্ড
সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে একটি হল স্তনে একটি পিণ্ড। এই গলদগুলি সাধারণত মসৃণ, গোলাকার এবং চলমান হয়।

🌲ব্যথা বা কোমলতা
কিছু স্তনের টিউমার অস্বস্তি বা ব্যথার কারণ হতে পারে, বিশেষ করে যদি তারা ক্রমবর্ধমান হয়।

🌲স্তনবৃন্ত স্রাব
কিছু নির্দিষ্ট ধরণের টিউমার, যেমন ইন্ট্রাডাক্টাল প্যাপিলোমা, স্তনের স্রাব হতে পারে, যা স্পষ্ট বা রক্তাক্ত হতে পারে।

🌲স্তনের আকার বা আকার পরিবর্তনঃ
দ্রুত বর্ধনশীল টিউমার স্তনের আকার বা আকারে লক্ষণীয় পরিবর্তন ঘটাতে পারে।

🍁স্তন টিউমারের লক্ষণঃ

🍀স্তনের কোন কোন অংশ ফুলে যাওয়া।

🍀স্তনের আকার পরিবর্তন।

🍀অভ্যন্তরে কোন পিণ্ডের অস্তিত্ব অনুভূত হওয়া।

🍀স্তন বা স্তন বৃন্ততে ব্যথা।

🍀স্তনের বোঁটা বা ত্বক লালচে এবং শুষ্ক হয়ে যাওয়া।

🍀স্তন থেকে সাদা তরল (স্রাব) বা রক্ত মিশ্রিত তরল বেরিয়ে আসা।

🍀বাহুর নিচে বা কণ্ঠার হাড়ের কাছে ফোলা অনুভূত হওয়া।

🍁কারণঃ

☘️বয়স এবং লিঙ্গ - ৫০ ঊর্ধ্ব মহিলাদের মধ্যে স্তন টিউমারের প্রবণতা বেশি।

☘️জেনেটিক্স বা বংশ-গত কারন।

☘️নিয়মিত এবং অতিরিক্ত ধূমপান এবং মদ্যপান।

☘️শরীরে মেদ-বাহুল্য-তা

☘️তেজস্ক্রিয় বিকিরণ

☘️হরমোন থেরাপির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। ইত্যাদি।।

ইনশাআল্লাহ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় এটি আরোগ্য সম্ভব।।

ডাঃ মোঃ জয়নাল আবেদীন অভি
ডি.এইচ.এম.এস(ঢাকা)

☘️☘️☘️ টনসিল ☘️☘️☘️টনসিল হলো পৌষ্টিকনালীর মুখোমুখি অবস্থিত লিম্ফয়েড অঙ্গগুলির একটি সেট, যা ওয়ালডায়ারের টনসিলার রিং না...
20/10/2024

☘️☘️☘️ টনসিল ☘️☘️☘️

টনসিল হলো পৌষ্টিকনালীর মুখোমুখি অবস্থিত লিম্ফয়েড অঙ্গগুলির একটি সেট, যা ওয়ালডায়ারের টনসিলার রিং নামেও পরিচিত। অ্যাডিনয়েড টনসিল, দুটি টিউবাল টনসিল, দুটি প্যালাটাইন টনসিল এবং লিঙ্গুয়াল টনসিলের সমন্বয়ে টনসিল গঠিত। এই অঙ্গগুলো অনাক্রম্যতন্ত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

অপ্রচলিত হলেও টনসিল শব্দটি দ্বারা সাধারণত প্যালাটাইন টনসিলকে বোঝায়। এ টনসিল মানুষের গলার উভয় পাশে অবস্থিত দুটি লিম্ফয়েড অঙ্গ। প্যালাটাইন টনসিল এবং অ্যাডেনয়েড টনসিলের কাছাকাছি গলবিল অবস্থিত।

➡️মানুষ চার ধরনের টনসিল নিয়ে জন্মায়:

☘️ ফ্যারিঞ্জিয়াল টনসিল,

☘️ দুটি টিউবাল টনসিল,

☘️ দুটি প্যালাটাইন টনসিল এবং

☘️ লিঙ্গুয়াল টনসিল।

➡️টনসিলাইটিস প্রধানত তিন ধরনের হয়:

☘️তীব্র টনসিল: লক্ষণগুলি সাধারণত 3 থেকে 4 দিনের বেশি স্থায়ী হয় না।

☘️বারবার টনসিলাইটিস: যখন একজন ব্যক্তি বছরে অনেকবার টনসিলাইটিসে আক্রান্ত হন।

☘️দীর্ঘস্থায়ী টনসিলাইটিস: যখন একজন ব্যক্তির দীর্ঘমেয়াদী টনসিল সংক্রমণ হয়।

➡️টনসিলাইটিসের কারণঃ

➡️ভাইরাল কারণঃ

💠এডিনোভাইরাস
💠ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস
💠প্যারাইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস
💠এন্টারোভাইরাস
💠এপস্টাইন-বার ভাইরাস (EBV) (সংক্রামক 💠মনোনিউক্লিওসিসের সাথে যুক্ত)
💠হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস
💠সাইটোমেগালোভাইরাস
💠হামের ভাইরাস
💠ব্যাকটেরিয়াজনিত কারণ

গ্রুপ এ বিটা-হেমোলাইটিক স্ট্রেপ্টোকক্কাস (জিএবিএইচএস) হল সবচেয়ে সাধারণ ব্যাকটেরিয়ার কারণ, যা নামেও পরিচিত স্ট্রেপ গলা.

➡️সাধারণ লক্ষণঃ

💠 গলা ব্যথা: স্ট্রেপ থ্রোটের মতোই, সাধারণ গলা ব্যাথার চেয়ে বেশি গুরুতর। অ্যান্টিবায়োটিক চিকিত্সা প্রয়োজন।

💠 গিলতে অসুবিধা: টনসিলের প্রদাহের কারণে।
খারাপ শ্বাস: কখনও কখনও টনসিল পাথরের কারণে।

💠 কানে ব্যথা: ফোলা টনসিলের কারণে অভ্যন্তরীণ কানে তরল ব্যাকআপের ফলাফল।

💠 কোমল চোয়াল এবং ঘাড়: বর্ধিত লিম্ফ নোডের কারণে চোয়ালের ব্যথা এবং ঘাড়ের কোমলতা।

💠 অতিরিক্ত লক্ষণঃ ঠাণ্ডা, জ্বর, মাথাব্যথা, পেটে ব্যথা, এবং গলার আওয়াজ।

প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে টনসিলাইটিসের লক্ষণঃ

💠 গলা ব্যথা এবং কোমলতা
💠জ্বর
💠লাল টনসিল
💠টনসিলের উপর সাদা বা হলুদ আবরণ
💠মাথা ব্যাথা
💠ক্ষুধামান্দ্য
💠কানের ব্যথা সমস্যা
💠ফোলা গ্রন্থি

শিশুদের মধ্যে টনসিলাইটিসের লক্ষণঃ

💠পেট খারাপ
💠বমি
💠পেট ব্যথা
💠খেতে বা গিলতে চায় না।

ইনশাআল্লাহ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় টনসিল ভালো হয়।

❣️ডাঃ মোঃ জয়নাল আবেদীন অভি
👨‍⚕️ডি.এইচ.এম.এস(ঢাকা)
®️রেজিঃ নংঃ ৩১০৪৬।
📲মোবাইলঃ 01756-237827.

নামঃ মোছাঃ মিলা আক্তার। বয়সঃ১১ বছর।  গ্রামঃ পশ্চিম পাড়া ২ নাম্বার ওয়ার্ড,পিরোজপুর। ১ মাসের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় পলিপা...
20/03/2024

নামঃ মোছাঃ মিলা আক্তার।
বয়সঃ১১ বছর।
গ্রামঃ পশ্চিম পাড়া ২ নাম্বার ওয়ার্ড,পিরোজপুর।
১ মাসের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় পলিপাস থেকে সুস্থ।

হাঁপানিঃহাঁপানি একটি শ্বাসকষ্ট সংবলিত রোগ। কার্যত এটি শ্বাসনালির অসুখ। এর ইংরেজি নাম অ্যাজমা যা এসেছে গ্রিক শব্দ Asthma ...
22/12/2023

হাঁপানিঃ

হাঁপানি একটি শ্বাসকষ্ট সংবলিত রোগ। কার্যত এটি শ্বাসনালির অসুখ। এর ইংরেজি নাম অ্যাজমা যা এসেছে গ্রিক শব্দ Asthma থেকে। বাংলায় হাঁপানি। যার অর্থ হাঁপান বা হাঁ-করে শ্বাস নেয়া। হাঁপানি বলতে আমরা বুঝি শ্বাসপথে বায়ু চলাচলে বাধা সৃষ্টির জন্য শ্বাসকষ্ট।

মানবদেহে হাঁপানি তিনভাবে প্রকাশ হতে পারেঃ

আপাত সুস্খ লোকের হঠাৎ শ্বাসকষ্ট আরম্ভ হয়ে কয়েক মিনিট বা কয়েক ঘণ্টা পরে কষ্ট উপশম এবং রোগী আবার নিজেকে সুস্খ মনে করেন।

শ্বাসকষ্ট হঠাৎ আরম্ভ হয়ে আর কমে না; উপরন্তু বেড়ে যেতে থাকে। কোনো ওষুধে হাঁপানি কমে না। যদি এ অবস্খা বারো ঘণ্টার বেশি স্খায়ী হয়, তবে সে ধরনের হাঁপানিকে বলা হয় স্ট্যাটাস অ্যাজম্যাটিকাস বা অবিরাম তীব্র হাঁপানি।

একশ্রেণীর রোগীর শ্বাসপথে বাতাস চলাচলে সব সময়েই অল্প বাধা থাকে। বহু দিন এ অবস্খা থাকার ফলে কষ্টের অনুভূতি কম হয় এবং রোগী অল্প কষ্ট অনুভব করেন। কোনো কারণে শ্বাসপথে বায়ু চলাচলে আরো বাধার সৃষ্টি হলে তখনই হাঁপানির কষ্ট অনুভূত হয়।

হাঁপানির কারণ
হাঁপানির কারণ কী?

কিছু লোক হাঁপানিতে আক্রান্ত হয় এবং অন্যরা কেন হয় না তা গবেষকরা এখনও ঠিকভাবে বের করতে পারেননি। যাইহোক, বিভিন্ন পরিস্থিতিতে ঝুঁকি বাড়ায়:

এলার্জি: আপনার যদি অ্যালার্জি থাকে তবে আপনার হাঁপানি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
পরিবেশগত কারণসমূহ: যারা শ্বাসনালীকে জ্বালাতন করে এমন জিনিসের সংস্পর্শে আসে তাদের হাঁপানি হতে পারে। অ্যালার্জেন, বিষ, ধোঁয়া এবং সেকেন্ড-হ্যান্ড বা থার্ড-হ্যান্ড ধোঁয়া এই বিরক্তির উদাহরণ। এগুলি নবজাতক এবং ছোট শিশুদের জন্য বিশেষ করে বিপজ্জনক, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এখনও সম্পূর্ণরূপে বিকশিত হয়নি।
জীনতত্ত্ব: আপনার পরিবারের কোনো ইতিহাস থাকলে হাঁপানি বা অ্যালার্জি রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
শ্বাস প্রশ্বাসের সংক্রমণ: শ্বাসযন্ত্রের সিনসিটিয়াল ভাইরাস (RSV) এর মতো সংক্রমণ শিশুর ক্রমবর্ধমান ফুসফুসের ক্ষতি করতে পারে।

লক্ষণঃ

১. শ্বাসকষ্ট: হাঁপানির প্রাথমিক লক্ষণগুলোর একটি শ্বাসকষ্ট। শ্বাসনালি সংকুচিত হয়ে গেলে ফুসফুসে পর্যাপ্ত অক্সিজেন চলাচল করতে পারে না, শুরু হয় শ্বাসকষ্ট।

২. বুকের মধ্যে শনশন শব্দ: হাঁপানিতে প্রদাহের কারণে শ্বাসনালি সংকুচিত হয়ে যায়। তাই শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় বাতাস সরু শ্বাসনালি দিয়ে বের হওয়ার সময় বাঁশির মতো শনশন (হুইজিং) আওয়াজ শোনা যায়।

৩. কাশি: হাঁপানির অন্যতম লক্ষণ কাশি। ধুলাবালু, ধোঁয়ার মতো উপাদানগুলো হাঁপানির ঝুঁকি বাড়ায়। যখন এই ক্ষতিকর মাইক্রো-পার্টিকেল শ্বাসনালিতে প্রবেশ করে, তখনই প্রদাহ হয়। তা ছাড়া এগুলো স্নায়ুকে উদ্দীপিত করে, যা মস্তিষ্ককে সংকেত দেয় কাশির মাধ্যমে ফুসফুস থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দেওয়ার জন্য।

৪. বুকে চাপা ভাব: হাঁপানির টান উঠলে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে বেশ কষ্ট হয়, ফলে শারীরিক অস্বস্তিবোধ হয়। এতে বুকের মধ্যে টান বাড়ে, বুকে চাপ বোধ হয়।

৫. দীর্ঘমেয়াদি কাশি: যাঁরা তীব্র শ্বাসকষ্টে ভুগছেন, তাঁদের মধ্যে হাঁপানি সম্পর্কিত কাশি এত সহজে দূর হয় না। শীতকালে এই হাঁপানি রোগীদের কাশির সমস্যা আরও বাড়তে পারে।(সংগৃহীত)

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ইনশাআল্লাহ আরোগ্য সম্ভব।

ডাঃ মোঃ জয়নাল আবেদীন অভি
ডি,এইচ,এম,এস(ঢাকা)
রেজিষ্ট্রেশন নম্বরঃ ৩১০৪৬।

ব্রণঃব্রণ হলো মানব ত্বকের একটি দীর্ঘমেয়াদী রোগবিশেষ যা বিশেষত লালচে ত্বক, প্যাপ্যুল, নডিউল, পিম্পল, তৈলাক্ত ত্বক, ক্ষতচ...
17/11/2023

ব্রণঃ

ব্রণ হলো মানব ত্বকের একটি দীর্ঘমেয়াদী রোগবিশেষ যা বিশেষত লালচে ত্বক, প্যাপ্যুল, নডিউল, পিম্পল, তৈলাক্ত ত্বক, ক্ষতচিহ্ন বা কাটা দাগ ইত্যাদি দেখে চিহ্নিত করা যায়।

ভীতি, দুশ্চিন্তা ও বিষণ্ণতা উদ্রেকের পাশাপাশি, এটির প্রধান পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হচ্ছে আত্মবিশ্বাস কমে যাওয়া।

অতিরিক্ত পর্যায়ে মানসিক অবসাদ এবং আত্মহত্যার মত অবস্থার উদ্ভব হতে পারে।

একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ব্রণের রোগীদের আত্মহত্যার পরিমাণ ৭.১%।

বয়ঃসন্ধিকালে লিঙ্গ নির্বিশেষে টেস্টোস্টেরন এর মত অ্যান্ড্রোজেন বৃদ্ধির ফলে ব্রণ হতে পারে।[৬] ত্বকের উপর তৈলাক্ত গ্রন্থির মাত্রার উপর ব্রণ হওয়া নির্ভর করে।

কেন ব্রণ হয়?

চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে নানা কারণে ব্রণ, ফুসকুড়ি ইত্যাদি সমস্যা হয়। ময়লা, ঘাম, দূষণে গ্রন্থির মুখে আটকে গেলে সিস্ট জমে এই সমস্যা দেখা দেয়। প্রথমে ফুসকুড়ি। তারপর ব্রণ। শেষে তা বড় আকার নেয়। ব্যথাও হয়। অনেকেরই মুখে তারপর দাগ থেকে যায়। এছাড়াও আছে অন্যান্য কারণ।

১. ত্বকের অযত্ন দূষণ, ময়লা, মেকআপ এবং অন্যান্য টক্সিন থেকে নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার না করলে সহজেই ত্বকের ছিদ্র আটকে যায়। তাই রোজ ঘুমোতে যাওয়ার আগে এবং ঘুম থেকে উঠে ফেশওয়াশ বা স্ক্রাবার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে হয় নিয়মিত।

২. জীবাণু সংক্রমণ নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার করতে কেবল ফেসওয়াশ বা শাওয়ার জেল যথেষ্ট নয়। আপনার ত্বকে সংক্রমণ হলে তা কমাতে যেমন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হয় তেমনি স্ক্রাবার দিয়ে ত্বক এক্সফোলিয়েট করতে হয়। এতে জীবাণুর হামলা কমে।

৩. হরমোনের পরিবর্তন হরমোন ক্ষরণের তারতম্য ঘটলেও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই সমস্যা দেখা গিলে তখন দরকার ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া। হরমোনের কমবেশি শ্ক্ষরণ রক্তের পাশাপাশি ছাপ ফেলে ত্বকেও।

৪. অতিরিক্ত জাঙ্ক ফুড চিজি পিজ্জা, মাংসের বার্গার বা পকোড়া, সিঙাড়া, ভাজাভুজি, মিষ্টি, ক্যাডবেরি, কোল্ড ড্রিংকস যত খাবেন ততই ব্রণের হামলা বাড়বে। তারণ, এই ধরনের ভাজাভুজি হজমের সমস্যার কারণ। যার থেকে ব্রণর উৎপাত নতুন কিছু নয়। এর থেকে হওয়া ওবেসিটিও হয়। সেটিও ব্রণের অন্যতম কারণ।

৫. টেনশন থেকেও হয় ব্রণ অতিরিক্ত তৈলাক্ত ত্বক এবং অবসাদ, টেনশন-তিনে মিলে জন্ম দেয় মুখ ভর্তি ব্রণের। তাই সবসময় টেনশন ফ্রি থাকার চেষ্টা করুন।

৬. কম ঘুম কম ঘুম ব্রণর জন্য দায়ী। চিকিৎসকেরা তাই বলেন রোজ ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমোনো দরকার। এতে ত্বকে হরমোন ব্যালান্স ঠিক থাকে। রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। ত্বক থাকে আয়নার মতোই ঝকঝকে।

৭. অতিরিক্ত ঘাম অত্যধিক ঘাম থেকেও অনেকের ব্রণ হয়। তাই যাঁরা নিয়মিত ওয়ার্কআউট করেন বা রোদে ঘোরেন তাঁদের মাঝেমধ্যেই ত্বক ধুয়ে নেবেন। অতিরিক্ত ঘামের হাত থেকে বাঁচতে। কারণ, বেশি ঘাম মানেই জীবাণু, ময়লা, দূষণ আটকে ত্বকের ছিদ্র বন্ধ হয়ে যায়। জন্ম ন্যায় ত্বকের নানা সমস্যা।

প্রতিরোধ এর উপায়ঃ

☘️ . প্রাকৃতিক ফাইবারের পোশাক পরিধান করুন। কাজে বা কাজের বাইরে ফাইবারের পোশাক ব্রণ এড়াতে সহায়ক হবে।

☘️ পিঠে ব্যাগ কিংবা পার্স বহন করলে ব্রণ হচ্ছে? তাহলে আজ থেকেই এমন ব্যাগ ব্যবহার করা শুরু করুন যেটি আপনি সহজেই হাতে বহন করতে পারবেন।

☘️. ঘামার পর যত দ্রুত সম্ভব গোসল করে ফেলুন।
গোসল করার সুযোগ না পেলে হাতের কাছে ওয়েট টিস্যু রাখুন এবং ঘাম মুছে নিন। ঘাম থেকে ব্রণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

☘️ ব্রণযুক্ত ত্বকের জন্য বিশেষভাবে তৈরি ক্লেনজার ব্যবহার করুন।

☘️ আক্রান্ত স্থানে বেনজয়েল পারঅক্সাইড ব্যবহার করতে পারেন।

☘️ শুষ্ক ত্বকের অধিকারী হয়েও আপনার যদি ব্রণ হয়ে থাকে তবে নন-কমেডোজেনিক ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।

👉তবে সবচেয়ে উত্তম হলো মুখে কোন ফেসওয়াশ,সাবান,ক্রিম ব্যাবহার না করে, অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক এর চিকিৎসা নিলে ইনশাআল্লাহ দ্রুত সুস্থতা লাভ করবেন।

👨‍⚕️ ডাঃ মোঃ জয়নাল আবেদীন অভি
👨‍⚕️ডি,এইচ,এম,এস (ঢাকা)
☘রেজিঃ নংঃ ৩১০৪৬
☎️ 01756-237827.

কাঠ বাদামের পুষ্টিগুণঃপ্রতি ১০০ গ্রাম কাঠবাদামে রয়েছে - এনার্জি- ৫৭৮ কিলোক্যালরি কার্বোহাইড্রেট- ২০গ্রাম আঁশ- ১২ গ্রাম ...
02/08/2023

কাঠ বাদামের পুষ্টিগুণঃ

প্রতি ১০০ গ্রাম কাঠবাদামে রয়েছে - এনার্জি- ৫৭৮ কিলোক্যালরি কার্বোহাইড্রেট- ২০গ্রাম আঁশ- ১২ গ্রাম ফ্যাট- ৫১ গ্রাম প্রোটিন- ২২ গ্রাম থায়ামিন- ০.২৪ মিলিগ্রাম রাইবোফ্লেভিন- ০.৮ মিলিগ্রাম নিয়াসিন- ৪ মিলিগ্রাম প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড- ০.৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি৬- ০.১৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই- ২৬.২২ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম- ২৪৮ ...

কাঠ বাদামের উপকারিতা গুলোঃ

১) কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে: ১০০ গ্রাম কাঠ বাদামে ৪৯ গ্রাম ফ্যাট থাকাই , অনেকেরই ধারণা জন্মায় যে বাদাম খেলে হয়তো শরীরে ফ্যাটের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। তবে এই ৪৯ গ্রাম ফ্ল্যাটের মধ্যে ৩১ গ্রাম ই রয়েছে মনো আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড। যা শরীরের জন্য খুবই ভালো। এই মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এসিড রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের বা এইচডিএলের মাত্রা কমাতে এবং ভালো কোলেস্টরলের মাত্রা বাড়াতে সক্ষম। ফলে নিয়মিত যদি কাঠ বাদাম খাওয়া যায় তাহলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

২) উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে: উচ্চরক্তচাপ বিষয়ে কাঠবাদামের একটি বিশেষ ভূমিকা রয়েছে. ১০০ গ্রাম কাঠ বাদামের রয়েছে ৭০০ মিলিগ্রাম এর মত পটাশিয়াম। এই পটাশিয়াম শরীরের উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সক্ষম।

৩) হার্টের সমস্যায়: মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড যেহেতু কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, ও পটাশিয়াম ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। সেই ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা অনেকটাই কমে।

৪) ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে: কাঠ বাদাম এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও রয়েছে সামান্য পরিমানে কার্বোহাইডেট। যার ফলে নিয়মিত কাঠবাদাম খেলে রক্তে শর্করার উৎপাদন কম হয় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৫) ওজন নিয়ন্ত্রণে: কাঠবাদামে মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড এর পাশাপাশি রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, এই ফ্যাটি এসিড যেমন শরীরে ফ্যাটের মাত্রা কমাতে সক্ষম, তেমনি প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় নিয়মিত কিছুটা পরিমাণ করে কাঠবাদাম খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৬) মস্তিষ্কের বিকাশে: শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশে কাঠবাদাম খুবই উপযোগী, এই কাঠবাদামে ভিটামিন ই এর পাশাপাশি মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য অন্যান্য নিউট্রিয়েন্ট ও মিনারেলস রয়েছে। ফলে নিয়মিত কাঠবাদামের সেবন করলে যেমন শিশুদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, তেমনি স্মৃতিশক্তি হ্রাস এর মত রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

৭) হাড়ের শক্তি বৃদ্ধিতে: ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস থাকায় নিয়মিত কাঠবাদাম সেবন করলে আমাদের হাঁড়ের শক্তি বৃদ্ধি পায়। ইত্যাদি।

কাঠবাদাম খাওয়ার নিয়মঃ

সারাদিনে যে কোন সময়ে কাঠ বাদাম খাওয়া যেতে পারে , তবে রাতে এক মুঠো বাদাম জলে ভিজিয়ে রেখে সকালে খোসা ছাড়িয়ে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।

অনিয়মিত মাসিকঃনারীর ঋতুচক্র বা পিরিয়ড সাধারণত ২৮ দিন পরপর হয়। ২৮ দিনের ৭ দিন আগে বা পরে, অর্থাৎ ২১ থেকে ৩৫ দিন পরপর হল...
21/07/2023

অনিয়মিত মাসিকঃ

নারীর ঋতুচক্র বা পিরিয়ড সাধারণত ২৮ দিন পরপর হয়। ২৮ দিনের ৭ দিন আগে বা পরে, অর্থাৎ ২১ থেকে ৩৫ দিন পরপর হলেও তা যদি নিয়মিত ব্যবধানে হয়, তাকেও স্বাভাবিক হিসেবে ধরা হয়। তবে ২১ দিনের আগে বা ৩৫ দিনের পরে হলে এবং তা যদি ৩ দিনের কম বা ৭ দিনের বেশি স্থায়ী হয়, তখন তাকে অনিয়মিত ঋতুচক্র বলে।

দুই মাসিকের মধ্যবর্তী সময় যদি বার বার পরিবর্তন হতে থাকে, তাহলে তাকে অনিয়মিত মাসিক বলে। অনিয়ম দুইভাবে হতে পারে-ঘন ঘন, নয়তো দেরিতে দেরিতে।

কারনঃ

👉 অতিরিক্ত মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তার কারণে।

👉 শরীরের ওজন অস্বাভাবিক বৃদ্ধি বা কমে যাওয়া।

👉 জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল বা কপার টি ব্যাবহার করলে।

👉 হরমোনের সমস্যা থাকলে।

👉 জরায়ুর টিউমার বা আঘাত জনিত সমস্যা থাকলে।

👉 ক্যাফেইন জাতীয় খাবার গ্রহণ যেমন অতিরিক্ত কফি পান করা, স্ট্রেস নেওয়া।

👉 অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বাস করা, অপরিচ্ছন্ন থাকা।

👉 মদ্যপান বা ধূমপান করা ইত্যাদি।

অনিয়মিত ঋতুস্রাবে যেসব সমস্যা হতে পারেঃ

✔️এক মাসে রক্তপাত বেশি তো অন্য মাসে একেবারে কম হতে পারে।

✔️ সন্তান ধারণের অক্ষমতা।

✔️ মানসিক অশান্তি এবং মেজাজ খিটখিটে হওয়া।
ইত্যাদি।

অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা দূর করতে খাবারের প্রতি বিশেষ যত্নশীল হতে হবে। ফাস্টফুড, জাঙ্কফুড জাতীয় খাবার এড়িয়ে বাড়ির তৈরি খাবার খান। প্রচুর শাক-সবজি, বীজ জাতীয় শস্য ও ফল রাখুন খাবার তালিকায়। প্রোটিন, ভিটামিন ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডযুক্ত খাবার খেতে হবে প্রতিদিন। পানি পান করতে হবে প্রচুর।

📛 ডাঃ মোঃ জয়নাল আবেদীন অভি.
👨‍⚕️ ডি.এইচ.এম.এস.(ঢাকা).
☘️☘️☘️রেজিঃ নম্বরঃ 31046.
☎️ মোবাঃ 01756-237827.
彡 ₣αćεвööк Ƥαʛε :
https://www.facebook.com/DrJoynulAbedinOve?mibextid=ZbWKwL

বন্ধ্যাত্বঃকোনো দম্পতি যদি কোনো ধরনের জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি ছাড়া পূর্ণ এক বছর একসঙ্গে বসবাসের পরও সন্তান ধারণে ব্যর্থ হন,...
04/07/2023

বন্ধ্যাত্বঃ

কোনো দম্পতি যদি কোনো ধরনের জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি ছাড়া পূর্ণ এক বছর একসঙ্গে বসবাসের পরও সন্তান ধারণে ব্যর্থ হন, তবে একে বন্ধ্যাত্ব (ইনফার্টিলিটি) সমস্যা বলা হয়ে থাকে।

বন্ধ্যাত্ব দুই ধরনেরঃ

প্রাইমারি, অর্থাৎ যাঁদের কখনো সন্তান হয়নি ও সেকেন্ডারি, অর্থাৎ যাঁদের আগে গর্ভধারণ হয়েছে, কিন্তু পরে আর হচ্ছে না।

লক্ষণঃ

👉 তলপেটে অস্বাভাবিক যন্ত্রণার পাশাপাশি চলতে থাকে মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব এবং পিঠে-কোমরে অস্বাভাবিক যন্ত্রণা। এই সমস্ত লক্ষণ অনেক ক্ষেত্রেই বন্ধ্যাত্ব বা ইনফারটিলিটির পূর্বাভাস হয়ে দাঁড়াতে পারে।

👉 অনিয়মিত ঋতুচক্র বা পিরিয়ডের কারণেও বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে।

👉 শরীরে হরমোন নিঃসরণের অস্বাভাবিকতার কারণেও বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে। শরীরে হরমোন নিঃসরণের অস্বাভাবিকতার কারণে আপনার হাতের তালু এবং পায়ের তলা হঠাৎ করে ঠান্ডা হয়ে যেতে পারে, যৌন মিলনে অনীহা আসতে পারে। এমনকী হঠাৎ করেই ওজন বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

👉 যৌন মিলনের সময়ে অস্বাভাবিক যন্ত্রণার কারণেও অনেক সময় বন্ধ্যাত্ব দেখা যায়।

👉পিরিয়ডের শুরুতে রক্ত ​​সাধারণত উজ্জ্বল লাল রঙের হয় এবং পরবর্তী কয়েক দিনের মধ্যে গাঢ় হতে পারে। যদি আপনার মাসিকের রক্ত ​​স্বাভাবিকের চেয়ে হালকা হয়, তাহলে এটি বন্ধ্যাত্বের লক্ষণ হতে পারে।

👉 অতিরিক্ত মোটা মহিলাদের গর্ভধারণের সম্ভাবনা কম এবং অন্যদের তুলনায় গর্ভাবস্থায় সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনাও বেশি।

👉 একাধিক গর্ভপাত হওয়া।

👉 বয়স 35/40 এর বেশি হলে। ইত্যাদি।।

নারীর বন্ধ্যাত্বের কারণঃ

👉 পিসিও বা পলিসিস্টিক ওভারি। এ সমস্যায় নারীদের প্রতি মাসে যে ডিম্বাণু ওভারি থেকে নিঃসৃত হওয়ার কথা, তা বাধাপ্রাপ্ত হয়।

👉 হরমোনজনিত কারণ। যেমন থাইরয়েডের সমস্যা, প্রোল্যাকটিন হরমোনের সমস্যা ইত্যাদি।

👉 বয়স, মানসিক চাপ, খাদ্যাভ্যাস, পরিবেশগত প্রভাব, ক্যানসারসহ নানা কারণে ডিম্বাণুর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে যাওয়া।

👉 কিছু যৌনবাহিত রোগের কারণেও মেয়েদের প্রজনন অঙ্গের ক্ষতি হতে পারে।

👉 কিছু জন্মগত ত্রুটি থাকলে। যেমন জরায়ু না থাকা, অপরিপক্ব থাকা, জন্মগতভাবে ডিম্বাণু না থাকা বা কম থাকা, ডিম্বাশয় ছোট থাকা। ইত্যাদি।।সংগৃহীত।

ইনশাআল্লাহ নিয়মিত হোমিওপ্যাথি ঔষধ সেবনে সুস্থ হওয়া সম্ভব।

📛 ডাঃ মোঃ জয়নাল আবেদীন অভি.
👨‍⚕️ ডি.এইচ.এম.এস.(ঢাকা).
☘️☘️☘️রেজিঃ নম্বরঃ 31046.
☎️ মোবাঃ 01756-237827.
彡 ₣αćεвööк Ƥαʛε :
https://www.facebook.com/DrJoynulAbedinOve?mibextid=ZbWKwL

Address

Khulna

Telephone

+8801997077794

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Md Joynul Abedin Ovi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr Md Joynul Abedin Ovi:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram