হ্যানিম্যান হোমিও ক্লিনিক - Hahnemann Homoeo Clinic

  • Home
  • Bangladesh
  • Khulna
  • হ্যানিম্যান হোমিও ক্লিনিক - Hahnemann Homoeo Clinic

হ্যানিম্যান হোমিও ক্লিনিক - Hahnemann Homoeo Clinic বিশুদ্ধ হোমিওপ্যাথিক ও বায়োকেমিক ঔষধ দ্বারা নির্ভরযোগ্য চিকিৎসালয়।

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের করোনা শনাক্তকরণ কিট উদ্ভাবক দলের প্রধান বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীলের ধারণা, দেশে করোনার তীব্রতা তু...
31/05/2020

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের করোনা শনাক্তকরণ কিট উদ্ভাবক দলের প্রধান বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীলের ধারণা, দেশে করোনার তীব্রতা তুলনামূলকভাবে কমে গেছে। আগামী এক মাসে করোনা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে হার্ড ইমিউনিটি গড়ে উঠবে, যাতে পরিস্থিতির উন্নতি ঘটতে পারে।

শনিবার (৩০ মে) রাতে একটি সংবাদমাধ্যমের ফেসবুক লাইভে অংশ নিয়ে তিনি তার এ ধারণার কথা তুলে ধরেন।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি মনে করি আমাদের দেশে এরই মধ্যে ৩০ থেকে ৪০ ভাগ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়ে গেছেন। তবে তারা সুস্থ হয়ে উঠেছেন। কিন্তু তারা যে আক্রান্ত হয়েছেন, তারা হয়তো জানেন না। হয়তো সামান্য জ্বর হয়েছে, কাশি হয়েছে, দুর্বলতা অনুভব করেছেন।

ইউরোপ-আমেরিকাকে নাস্তানাবুদ করে ছেড়েছে করোনাভাইরাস। সে তুলনায় সরকারি-বেসরকারি হিসাব মেলালে বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রভাব সেই আকারে দেখা যাচ্ছে না, এ বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে তিনি বলেন, ইউরোপসহ উন্নত বিশ্বের তুলনায় বাংলাদেশের মানুষের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি। ইউরোপের মানুষের ইমিউন ব্যবস্থা ‘স্ল্যাগিশ’।

ইউরোপে যখন করোনা সংক্রমিত হয় তখন তাপমাত্রা কম ছিল এবং বাতাস চলাচলও কম ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের তীব্রতা ৩০ থেকে ৪০ ভাগ কমে গেছে। এখানে ইমিউন সিস্টেমসহ কিছু বিষয় কাজ করেছে। তবে বাংলাদেশে করোনাভাইরাস যদি জানুয়ারিতে আসত তাহলে এর তীব্রতা আরও বেশি হতো। মার্চে যেহেতু এসেছে, সে কারণে এখানে এর তীব্রতা কম দেখা যাচ্ছে।

বিজন কুমার শীল বলেন, হার্ড ইউমিনিটিতে পৌঁছাতে হলে ৮০ ভাগ মানুষকে আক্রান্ত হতে হবে। যা আগামী এক মাসের মধ্যে ঘটতে পারে বলে আমি মনে করি।

হার্ড ইমিউনিটি হচ্ছে এক ধরনের ‘কমিউনিটি ইমিউনিটি’, যখন সমাজের অনেক বেশি জনগোষ্ঠীর মাঝে কোনো সংক্রামক ব্যাধির বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়। ফলে যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নেই কিংবা দুর্বল, তাদেরও ওই রোগ হতে পরোক্ষভাবে সুরক্ষা দেয়া যায়।

তিনি বলেন, করোনা যেহেতু ছড়িয়েছে, সেহেতু আমরা যতই ঘরে লুকিয়ে থাকি, কাউকেই ছাড়বে না। ঝড় হলে যেমন প্রত্যেক গাছকেই টাচ করে যায়, করোনাও আমাদের প্রত্যেককে আক্রান্ত করবে। এক্ষেত্রে যাদের বয়স বেশি, অন্য অসুস্থতা আছে, তাদের ঝুঁকি বেশি। যারা শক্ত-পোক্ত, মনোবল দৃঢ়, তাদের ভয় কম।

করোনার এই দুঃসময়ে তিনি স্বাস্থ্যবিধি মনে চলার পাশাপাশি মনোবল দৃঢ় রাখার পরামর্শ দেন। ড. বিজন বলেন, মনোবল শক্ত থাকলে ইমিউন সিস্টেম দৃঢ় হয়, তাতে ভাইরাস ততটা শক্ত আক্রমণ করতে পারে না। তাছাড়া নিয়ম করে গার্গল করতে হবে। ভিটামিন সি খেতে হবে, জিঙ্কসহ।

তথ্য সুত্রঃ https://www.bd-pratidin.com/coronavirus/2020/05/31/534701

15/04/2020

সম্মানিত হোমিও চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ। সকলের জানা দরকার হোমিওপ্যাথি এই মহামারী থেকে বাঁচাতে কতটা সাফল্য বয়ে আনতে পারে। তাই পোস্টটির সর্বাধিক শেয়ার কামনা করছি।

করোনায় আতঙ্ক নয়!প্রয়োজন সচেতনতা। আসুন আমরা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকি। অধিক জনসংযোগ পরিহার করি। আর নিজেদের শারীরিকভাবে প্রস...
30/03/2020

করোনায় আতঙ্ক নয়!

প্রয়োজন সচেতনতা। আসুন আমরা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকি। অধিক জনসংযোগ পরিহার করি। আর নিজেদের শারীরিকভাবে প্রস্তুত করতে শ্বেতসার জাতীয় খাবার কমিয়ে প্রোটিন, আয়রন ও ভিটামিনযুক্ত খাবার অধিক গ্রহণ করি। কেননা আমাদের শরীরের রক্তের উপাদানগুলো যদি আনুপাতিকভাবে ঠিক থাকে তাহলে কারোনা ভাইরাসের সহিত যুদ্ধ করে শরীরকে টিকিয়ে রাখতে সক্ষম হবে। তাই আমাদের সবাইকে ভেজালমুক্ত খাবার নিজে খেতে হবে এবং অপরকে এবিষয়ে সচেতন করতে হবে।

আর সকল খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে অনুরোধ নিজের স্বার্থে এবং দেশের সকল মানুষের স্বার্থে খাদ্যে বিষ দেওয়া বন্ধ করুন।
..লিখেছেন হ্যানিম্যান হোমিও ক্লিনিকের নিয়মিত প্রাক্টিসনিস্ট ডাঃ মোসাঃ রওশন আরা।

ডেঙ্গু বা হাড়ভাঙ্গা জ্বর:_______________এডিস নামক মশার কামড়ে মানুষ এ জ্বরে আক্রান্ত হয়। সাধারণত বর্ষাকালে জমে থাকা পানিত...
02/08/2019

ডেঙ্গু বা হাড়ভাঙ্গা জ্বর:
_______________
এডিস নামক মশার কামড়ে মানুষ এ জ্বরে আক্রান্ত হয়। সাধারণত বর্ষাকালে জমে থাকা পানিতে এডিস মশার বংশ বিস্তার ঘটে। সঠিক চিকিৎসা নাহলে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হয়। এ রোগের চিকিৎসা পূর্বে থেকেই হোমিওপ্যাথিতে হয়ে থাকে। সাধারণত: লক্ষণভেদে নিম্নলিখিত ঔষধগুলি ডেঙ্গু রোগ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়--
আর্সেনিক, অ্যাকোনাইট, ইউপেটো পার্কো, ক্রোটেলাস, জেলসিমিয়াম, বেলেডোনা, ব্যাপ্টিমিয়া, ব্রাইওনিয়া, রাসটক্স।

তাই আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই, সচেতনতা এবং বসবাসরত ও কর্মরত আঙ্গিনা পরিষ্কার পরিছন্ন রাখা এবং মশার বংশ বিস্তার রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে এ রোগের মহামারী আকার ধারণ করার পূর্বেই একে প্রতিরোধ করা আমাদের সবার কর্তব্য। আর আক্রান্ত হলে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের স্বরণাপন্ন হয়ে তার পরামর্শ অনু্যায়ী ঔষধ সেবন করা প্রয়োজন। কোন মতেই অবহেলা নয়।

আর এডিস মশা কামড়ালে রোগের ভয়াবহতা হতে রক্ষা পেতে হোমিও প্রতিষেধক সেবন করুন আগে ভাগেই। যাতে করে পরবর্তীতে এডিস মশার কামড় খেলেও মারত্মক অবস্থা না হয়!
____________________________________
হোমিও ঔষধ এবং প্রতিষেধক সেবন করতে ইচ্ছুক হলে নিম্নে প্রদত্ত ঠিকানায় যোগাযোগ করতে পারেন--

হ্যানিমান হোমিও ক্লিনিক
খালিশপুর ওয়্যান্ডারল্যান্ড পার্কের মোড়
মোবা:
০১৭১৬১০৫৬০১ (ডাঃ আব্দুল আলীম শেখ)
০১৭৫২১১০৬১৭ (ডাঃ মোসাঃ রওশন আরা)

আমাদের অবস্থান খুলনা শহরের উপকেন্দ্র খালিশপুরের ওয়ান্ডারল্যান্ড পার্ক এর মোড় থেকে নয়াবাটি মোড় উদ্দেশ্য পথে সামান্য কয়েক ...
03/01/2019

আমাদের অবস্থান খুলনা শহরের উপকেন্দ্র খালিশপুরের ওয়ান্ডারল্যান্ড পার্ক এর মোড় থেকে নয়াবাটি মোড় উদ্দেশ্য পথে সামান্য কয়েক কদম এগিয়ে হাতের বাম পাশে।
প্রতিদিন সকাল ৭ঃ৩০ থেকে ১০ঃ৩০ এবং বিকাল ৪ঃ০০ থেকে রাত ১০ঃ০০ পর্যন্ত খোলা থাকে।

মোবাইলঃ ০১৭১৬১০৫৬০১
০১৭৫২১১০৬১৭ (মহিলা ডাক্তার)

12/07/2018

This presentation explains the sources of homoeopathic medicines and the procedure, in brief. Homoeopathic medicines are prepared or obtained from resources like plants, minerals, animal products, organisms, hormones and other different kinds of resources.

20/02/2018

Rajan Sankaran talks to the critics of homoeopathy, explaining how he sees its effectiveness every day through his patients. He asks the critics to try homoeopathy and see the effects for themselves.

Source: YouTube

About Rajan Sankaran
Dr. Rajan Sankaran is a world-famous homoeopath. He is renowned for his groundbreaking ideas and for his visionary way of thinking in homoeopathy. Whether it is in the domain of philosophy or materia medica his deep insights have profoundly affected the way many homoeopaths think and practice today. Some of the radical ideas that Rajan has brought us include: searching for the central disturbance within the individual, expanding the concept and spectrum of miasmatic classification, and looking at situational materia medica. Most recently he has been exploring classification within the natural world and working with kingdoms and subkingdoms. Simultaneous to this is his search to find the 'vital sensation' in the case and his teaching of the 'seven levels of experience' within the human being. He is globally renowned as a clear and innovative thinker and is best known for his original and inspired concepts in homoeopathy. His ideas and lucid style make him very popular as a teacher amongst homoeopaths worldwide. His seminars and teaching courses have been widely attended internationally. Rajan Sankaran is a homoeopathic doctor and practices in Mumbai, he has been practising homoeopathy since 1981. He is the son of the homoeopath Dr. P. Sankaran.

*****হোমিওচিকিৎসা বিজ্ঞানের আদি ইতিহাস****                      ___________________________________আরোগ্য-বিজ্ঞানের ইতিহ...
15/08/2017

*****হোমিওচিকিৎসা বিজ্ঞানের আদি ইতিহাস**** ___________________________________

আরোগ্য-বিজ্ঞানের ইতিহাসে সদৃশনীতির বিধান অতি প্রাচীন। প্রতি যুগেই এমন ঈঙ্গিত সুস্পষ্ট ছিল যে সদৃৃশমতে চিকিৎসা দ্বারা রোগ নিরাময় করা সম্ভব। উপমহাদেশে চিকিৎসা-শাস্ত্রে তদর্থকারী চিকিৎসা ও বিপরীতাচিকিৎসা, অর্থাৎ সদৃশমতে চিকিৎসা ও বিপরীত মতে চিকিৎসা-এ উভয় প্রকার চিকিৎসার বিধান ছিল। জন্মের সাথে মৃত্যুর যেমন সম্পর্ক, মানুষের জীবনের সাথে রোগেরও তেমনি নিগূঢ় সম্পর্ক। রোগ মানুষের জীবনের প্রাচীনতম সঙ্গীঁ-জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত মানুষের সমগ্র জীবনকে সে নিবিড়ভাবে অনুসরণ করে চলে এবং মানুষের জীবনে দুঃখ ও অশান্তির সৃষ্টি করে। কেমন করে এ রোগ যন্ত্রনা থেকে মানুষকে মুক্তি দেয়া যায়, কেমন করে মানুষের দৈহিক ও মানসিক অক্ষমতা ও অপুর্ণতাদূর করে জীবনকে সুন্দর ও সুখী করা যায় তাই হলো মানুষের প্রাচীনতম ভাবনা। আর সে ভাবনা থেকেই উদ্ভব হলো চিকিৎসা-শাস্ত্রের। রোগের আরোগ্য বিধানের নিমিত্ত বিভিন্ন মনীষীরা ভিন্ন ভিন্ন পথের নির্দ্দেশ দেন। ফলে আয়ুর্বেদ, এলোপ্যাথি, ইউনানী ও হোমিওপ্যাথি প্রভৃতি বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতির প্রবর্তন হয়। সত্যদ্রষ্টা মহাত্মা হানেমান ব্যাধির হাত থেকে মুক্তির এক অভিনয় পথের সন্ধান দিলেন। সে পথ প্রকৃতির সঙ্গেঁ অভিজ্ঞার সামঞ্জস্য বিধানের পথ। রোগলক্ষণের সাথে ওষুধ লক্ষণের সাদৃশ্য বিধানের পথ। সে পথের নামই হোমিওপ্যাথি। হোমিওপ্যাথি হলো সদৃশনীতির ওপর প্রতিষ্ঠিত এক পূর্ণাঙ্গঁ চিকিৎসা পদ্ধতি। খ্রীষ্টপূর্বে ৩৫০ অব্দে দার্শনিক এরিষ্টটল ঘোষনা করেছিলেন যে, রোগের সাদৃৃশ্য ও ওষুধের সাদৃশ্যের পরস্পর ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার ফল হলো পরস্পরের বিনাশ, অর্থাৎ ওষুধের স্বাভাবিক গুনাবলীর বিনাশ ও রোগের নিরাময়। প্রচলিত চিকিৎসার আধিগুরু হিপোক্রেটিস (৪৬০ খ্রী:পূর্ব) সদৃশমতে চিকিৎসার নীতি সমর্থন করে গেছেন। তিনি বলেছেন, যে ওষুধ যে রোগ উৎপন্ন করতে পারে সে ওষুধ সে রোগ আরোগ্য ও করতে পারে। ইংরেজ চিকিৎসা-শাস্ত্রব্দি সিডেন হামের উপদেশ হলোঃ হয় প্রকৃতিকে অনুসরণ করে প্রকৃতি নির্দিষ্ট পথে রোগ নিরাময় কর, নয় রোগ শক্রকে সরাসরি কোন ওষুধ প্রয়োগ নির্মূল করো। সেল্সাস, প্যারাসেল্সাস, স্টল, হল্, স্টুয়ার্ক প্রভৃতি চিন্তানায়কদের বক্তব্যে ও সদৃশনীতির যথেষ্ট সমর্থন পাওয়া যায়।
কিন্তু এ নীতির উপর ভিত্তি করে পরীক্ষ-নিরীক্ষা ও গবেষণার মাধ্যমে বেগম বিধিবদ্ধ চিকিৎসা পদ্ধতি গড়ে ওঠেনি। উপরন্তু, বিজ্ঞানের নুতন নুতনতত্ত্বের আবিস্কার সমূহকে চিকিৎসা-ক্ষেত্রে প্রয়োগ করে প্রচলিত চিকিৎসা-পদ্ধতি অন্যসমস্ত চিকিৎসা প্রথাকে ছাড়িয়ে বহুদূরে এগিয়ে গেল। সদৃশনীতি বিস্মৃতির গহ্বরে হারিয়ে গেল। কিন্তু প্রচলিত চিকিৎসা প্রথার সাফল্যের সাথে সাথে এর কিছু বিষময় ফলও অনতিবিলম্বে দেখা দিতে লাগল। চিকিৎসাবিদ্যা যতই উন্নতির পথে অগ্রসর হতে লাগলো, চিকিৎসা-শাস্ত্র ততই বিভিন্ন-শাখা প্রশাখায় বিভক্ত হতে শুরু করলো। বিভিন্ন বিভাগে- বিশেষজ্ঞের সৃষ্টি হলো। আধুনিক চিকিৎসক স্বীয় স্বাধীন-চিন্তা ও বিচার ক্ষমতা পরিত্যাগ করে ক্রমশ: ব্যয়-বহুল যন্ত্র ও নুতন নুতন তত্ত্বের উপর বেশি করে নির্ভরশীল হয়ে পড়লেন। যন্ত্রণাকাতর যে রোগী চিকিৎসককে বিশ্বাস করে নিজেকে তার হাতে সমর্পণ-করলো সে চিকিৎসকই চিকিৎসাবৃত্তির বিশেষ সুবিধার সুযোগ গ্রহণ করে তারই ওপর বিভিন্ন ওষুধ ও তত্তের নিত্যনুতন পরীক্ষা শুরু করলেন। রুগ্নমানুষ হয়ে দাঁড়ালো ওষুধ ও তত্ত্বপরীক্ষার গিনিপিগের মতো মাধ্যম। ফলে অনেক বিবেকবান লদ্ধপ্রতিষ্ঠ খ্যাতিম্যান চিকিৎসক প্রচলিত চিকিৎসা প্রথার প্রতি নির্ভরতা ত্যাগ করেন। চিকিৎসা শাস্ত্রবিদ স্যামুয়েল ফ্রেডারিক হানেমান ছিলেন এঁদের অন্যতম। তিনি প্রচলিত এ চিকিৎসা প্রথার ভয়াবহ পরিনামের কথা উপলব্দি করে ঘোষণা করলেন-রোগারোগ্যের শাশ্বত পথের সন্ধান আমি জেনেছি। যে সত্য সুদীর্ঘকাল রহস্যের তিমিরাবরণে আচ্ছন্ন ছিল আমি তা উদ্ঘাটন করেছি। সে পথ প্রকৃতির সঙ্গে সমঝোতার পথ। প্রকৃতির সাথে বিরুদ্ধাচরণ করে নির্মল আরোগ্য বিধান সম্ভব নয়। আদর্শ-আরোগ্য বিধানের নিমিত্ত প্রকৃতি নির্দিষ্ট একটি মাত্র পথ আছে। যে পথ হলো সদৃশনীতি অর্থাৎ যে ভেষজ সুস্থ দেহে যে ধরনের রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম সে ধরণের রোগ যে ভেষজই আরোগ্য করতে সক্ষম।
তার অমরগন্থ অর্গানন-অফ মেডিসিনে হোমিওপ্যাথির মূলতত্ত্ব, রোগের স্বরূপ, ওষুধ নির্বাচন ও প্রয়োগ পদ্ধতি সবিস্তারে বর্ণনা করেছেন। এ গ্রন্থখানি তখনকার দিনের প্রচলিত রীতি অনুযায়ী সূত্র বা অনুচ্ছেদ আকারে লিখিত হয়।

ক্যানসার প্রতিরোধ করবে ‘অ্যাডভান্সড হোমিওপ্যাথি’ ভরসা বাড়ছে৷ কর্কট রোগের কামড় প্রতিরোধ করছেন বহু মানুষ৷ ক্যানসার চিকিৎসা...
09/07/2017

ক্যানসার প্রতিরোধ করবে ‘অ্যাডভান্সড হোমিওপ্যাথি’
ভরসা বাড়ছে৷ কর্কট রোগের কামড় প্রতিরোধ করছেন বহু মানুষ৷ ক্যানসার চিকিৎসায় অ্যাডভান্সড হোমিওপ্যাথি মিরাকল ঘটাচ্ছে বলে জানাচ্ছেন প্রবীণ-অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথি বিশেষজ্ঞ ডা. পরিমল বন্দ্যোপাধ্যায়৷ কীভাবে? মুখোমুখি বসে সেই কথাই শুনলেন জিনিয়া সরকার৷
‘ক্যানসার সম্পূর্ণ নির্মূল হয় না’– এই ধারণা কি হোমিওপ্যাথি ভেঙে দিচ্ছে?
ক্যানসারের চিকিৎসায় কেমোথেরাপি বা রেডিয়েশন ব্যবহার করা হয়৷ রোগীর বাঁচার সম্ভাবনা যদি তিন বছর থাকে কেমোথেরাপি দিয়ে সেই সময়সীমা বাড়ানো সম্ভব – এই ধারণা ঠিক৷ তবে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় ‘এক্সপেনশন অফ লাইফ’ বাড়ানোর পাশাপাশি ক্যানসার সারিয়ে তুলেছে এমন উদাহরণ অনেক রয়েছে৷ অনেকেই সুস্থ হয়ে ১০-১২ বছর পর্যন্ত ভাল আছেন৷ ক্যানসারের খুব জটিল অবস্থায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা শুরু করলেও রোগীকে অনেকটাই সুস্থ করে দেওয়া যায়৷ অন্য পদ্ধতিতে চিকিৎসায় যেখানে সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা কম সেখানে এই হোমিওপ্যাথিতে সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি৷

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, চিকুনগুনিয়ায় মৃত্যুর ভয় নেই। আগাম বর্ষার কারণে মশার উপদ্রব বাড়ছে। আর এ মশার কামড়ে চিকুনগুনিয়া জ্বরে আ...
11/06/2017

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, চিকুনগুনিয়ায় মৃত্যুর ভয় নেই। আগাম বর্ষার কারণে মশার উপদ্রব বাড়ছে। আর এ মশার কামড়ে চিকুনগুনিয়া জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছেন মানুষ। হাসপাতাল ঘুরেও দেখা যাচ্ছে এমন চিত্র। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতেও চিকুনগুনিয়ায় রব।

বেশি করে তরল খেলেই সেরে উঠবে এই জ্বর। ঘাতক এডিশ মশাকে রুখে দিতে পারলেই সবচেয়ে বেশি রক্ষা। শুধু মশা ধ্বংস নয় এর সঙ্গে প্রতিষেধক ওষুধের কথাও বলছে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধের ওষুধও দেওয়া হচ্ছে। হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওসিমাম স্যাকটাম (ocimum sac) সেবন করলে এই জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। এটা বড়ি বা পাউডার করে খাওয়া যায়।

ওসিমাম স্যাকটাম হচ্ছে তুলসী পাতা থেকে নেওয়া ভেষজ চিকিৎসায় ব্যবহৃত তরল ওষুধ।

এছাড়াও চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত হলে সিম্পটম মিলিয়ে কিছু ওষুধ সেবন করা যেতে পারে। এগুলো হচ্ছে আর্সেনিক এলবাম (ars alb), রাস টক্স (Rhus tox), ব্রায়োনিয়া রুটা (Bryonia ruta) ইত্যাদি।

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগী সাধারণত পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যেই সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়। তবে চিকুনগুনিয়ার ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে জ্বর চলে গেলেও রোগী আরও দীর্ঘদিন অসুস্থ ও দুর্বল বোধ করছেন। শরীরের বিভিন্ন অংশে, বিশেষ করে গিটে গিটে ব্যথা কিছুতেই যাচ্ছে না।

চিকুনগুনিয়ার মূল উপসর্গ হলো জ্বর এবং অস্থিসন্ধির ব্যথা। জ্বর অনেকটা ডেঙ্গুর মতোই দেহের তাপমাত্রা অনেক বেড়ে যায়, প্রায়ই ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট ডিগ্রি পর্যন্ত উঠে যায়, তবে কাঁপুনি বা ঘাম দেয় না। জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে মাথাব্যথা, চোখ জ্বালা করা, গায়ে লাল লাল দানার মতো রেশ, অবসাদ, অনিদ্রা, বমি বমি ভাব ইত্যাদি দেখা দিতে পারে।

জ্বর সাধারণত দুই থেকে পাঁচ দিন থাকে এবং এর পর নিজে থেকেই ভালো হয়ে যায়। তবে তীব্র অবসাদ, পেশিতে ব্যথা, অস্থিসন্ধির ব্যথা ইত্যাদি জ্বর চলে যাওয়ার পরও কয়েক সপ্তাহ থাকতে পারে।

চিকুনগুনিয়া সন্দেহ হলে রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে তা নিশ্চিত হওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে রোগীর রক্তে ভাইরাসের বিরুদ্ধে তৈরি হওয়া অ্যান্টিবডি দেখা হয়। এতে দুই থেকে ১২ দিন লাগতে পারে। রোগীর আর্থিক সামর্থ্য না থাকলে শুধু শুধু এ পরীক্ষা করার কোনো দরকার নেই। কেননা এতে চিকিৎসার ক্ষেত্রে কোনো লাভ হবে না।

এর চিকিৎসা মূলত রোগের উপসর্গগুলোকে নিরাময় করা। রোগীকে সম্পূর্ণ বিশ্রামে রাখতে হবে এবং প্রচুর পানি বা অন্য তরল খেতে দিতে হবে। জ্বরের জন্য সিম্পটমেটিক হোমিও ওষুধ খেতে হবে এবং এর সঙ্গে সঙ্গে পানি দিয়ে শরীর মুছে দিতে হবে। আবার যেন মশা না কামড়ায় এ জন্য রোগীকে মশারির ভেতরে রাখাই ভালো। কারণ, আক্রান্ত রোগীকে মশায় কামড় দিয়ে কোনো সুস্থ লোককে সেই মশা কামড় দিলে ওই ব্যক্তিও এ রোগে আক্রান্ত হবেন।

প্রতিরোধের সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো এডিস মশা প্রতিরোধ। মশার উৎপত্তিস্থল ধ্বংস করা এবং মশাকে নির্মূল করাই মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। বাসাবাড়ির আশপাশে যেখানে পানি জমে থাকতে পারে, তা সরিয়ে ফেলতে হবে অথবা নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে। পানি জমে থাকে এমন সব জায়গাই পরিষ্কার রাখতে হবে। এ ছাড়া মসকুইটো রিপেলেন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে, যাতে মশা কাছে না আসতে পারে। বাইরে যাওয়ার সময় শরীর ভালোভাবে ঢেকে রাখতে হবে, যাতে মশা কামড়াতে না পারে।

আমাদের অবস্থান ও সেবা সংক্রান্ত তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে ভিজিট করুন। এবং নিয়মিত আরও হোমিওপ্যাথি তথ্য বহুল পোস্ট পেত...
02/06/2017

আমাদের অবস্থান ও সেবা সংক্রান্ত তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে ভিজিট করুন। এবং নিয়মিত আরও হোমিওপ্যাথি তথ্য বহুল পোস্ট পেতে উপরের ডান পাশে পেইজ লাইক বাটনে 👍 প্রেস করুন।
প্রয়োজনে +8801716105601 নাম্বারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।
-------------------------------------------------------------------------
কেন হোমিওপ্যাথি?
হোমিওপ্যাথি ওষুধ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত, সাশ্রয়ী এবং জটিল রোগে এন্টিবায়োটিক ও অপারেশনের বিকল্প হিসাবে কাজ করে থাকে। মা ও শিশুদের জন্য সহজে ব্যবহার উপযোগি ও জটিলতামুক্ত। বর্তমানে বিশ্বে দুইটি কারণে মানুষ চিকিৎসায় বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। একটি এন্টিবায়োটিকের অপব্যবহার আরেকটি অপারেশন। মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটি অব ভিয়েনার প্রফেসর ডাঃ মাইকেল ফ্রাস-এর মতে ‘হোমিওপ্যাথি একমাত্র এন্টিবায়োটিকের বিকল্প এবং পাশ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত কারণ এটি দেহের প্রধান অঙ্গগুলিকে আক্রমণ না করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। যেখানে এন্টিবায়োটিক জীবনীশক্তিকে দূর্বল করে’।

এছাড়া সম্প্রতি অষ্ট্রেলিয়ার একটি রিসার্চে বলা হয়েছে, ফুসফুসের ইনফেকশনজনিত রোগে এন্টিবায়োটিকের চেয়ে দ্রুত আরোগ্য করতে পারে হোমিওপ্যাথি ওষুধ। তারা ৪টি দেশের ৫০০ জন রোগীর উপর এই পরীক্ষা চালিয়েছেন।

যে সকল রোগ সার্জারি করতে হয় সে সব রোগে বিকল্প হিসাবে হোমিওপ্যাথি ব্যবহার হয়ে থাকে। ফিস্টুলা, পাইলস, টনসিলাইটিস, এপেন্ডিসাইটিস (গ্যাংগ্রিনাস ব্যতিত), বিভিন্ন রকম টিউমার, সিস্ট, ব্রেষ্ট টিউমার, ব্রেন টিউমার, আঁচিল, হাড় বৃদ্ধি ইত্যাদি ক্ষেত্রে অপারেশনের অল্টারনেটিভ হিসাবে হোমিওপ্যাথির সফলতা প্রশংসনীয়। তবে ডায়াগনোসিসের মাধ্যমে অবশ্যই রোগের গতিবিধি, বিস্তৃতি ইত্যাদি বিবেচনা করতে হবে।

এছাড়া শিশুদের কমন কোল্ড, কফ, জ্বর, বমি, এ্যাজমা, এ্যালার্জী, ডায়রিয়া, আমাশয়, এডিনয়েড, হাম, জলবসন্ত, মাম্পস, ব্রঙ্খাইটিস, হাইড্রোসেফালাস, মানসিক খর্বতা ইত্যাদি ক্ষেত্রে অল্প সময়ে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন চিকিৎসা সম্ভব।

সাইকোসোমাটিক রোগেও যেমন মাইগ্রেন, এ্যাজমা, এসিটিডি, পেপটিক আলসার, এ্যালার্জী, মানসিক রোগেও সফলতার সহিত হোমিওপ্যাথি কাজ করে যাচ্ছে।

তবে হোমিওপ্যাথরা অনেক রোগেই গড়পড়তা চিকিৎসা দিয়ে থাকেন যেটা দুঃখজনক। কারণ চিকিৎসক হিসাবে প্রথমে বোঝা উচিত তার কোন রোগ চিকিৎসা করবো আর কোনটা করবো না। কোন রোগটি ভালো হতে পারে এবং কোনটি সার্জারী করতে হবে। এখানেই হোমিওপ্যাথদের ব্যর্থতা পরিলক্ষিত হয়। এর জন্য দায়ী কিছু হোমিওপ্যাথ, কিন্তু হোমিওপ্যাথি নয়। হোমিওপ্যাথিতেই জটিল ও কঠিন রোগ আরোগ্য সম্ভব। সেটি প্রমাণের জন্য নিজেই কোন ভাল হোমিওপ্যাথের শরণাপন্ন হউন। হোমিওপ্যাথি সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে কোয়ালিফাইড কোন হোমিওপ্যাথের পরামর্শ গ্রহণ করুন তাহলে ভ্রান্তি থাকবে না। নিজেও উপকৃত হবেন, জাতিও দেখবে চিকিৎসার নতুন দিগন্ত। তবে হোমিওপ্যাথি তখনি আরো একধাপ অগ্রসর হবে যেদিন বিজ্ঞান ন্যানোটেকনোলজিতে প্রবেশ করবে। সেদিনের জন্যই অপেক্ষা করছি!

তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ : গুগল, উইকিপেডিয়া, বিভিন্ন হোমিওপ্যাথিক ওয়েবসাইট।

প্রকৃতির আরোগ্য বিধানের শাশ্বত  নিয়মের উপর ভিত্তি করিয়াই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার প্রাকৃতিক বিধান রচিত হইয়াছে। এই তত্ত্বের ...
07/04/2017

প্রকৃতির আরোগ্য বিধানের শাশ্বত নিয়মের উপর ভিত্তি করিয়াই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার প্রাকৃতিক বিধান রচিত হইয়াছে। এই তত্ত্বের মূলকথা হইল মানব দেহে সংক্রামিত দুর্বলতর প্রাকৃতিক রোগ অধিকতর শক্তিশালী অপর এক রোগের সংক্রমণ দ্বারা স্থায়ীভাবে নির্মূল করা যায়, যদি শেষোক্ত রোগটি ভিন্ন কারণ হইতে উৎপন্ন হয় অথচ পূর্বকর রোগের সংগে সদৃশ লক্ষণ বিশিষ্ট হয়।

নিউটনের গতির তৃতীয় সূত্র হইতে আমরা জানিতে পারি যে ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সমান ও বিপরীত। এই তৃতীয় সূত্রের উপরই হ্যানিম্যানের আরোগ্যনীতি প্রতিষ্ঠিত।

Address

19/11 Khalishpur
Khulna
9000

Opening Hours

Monday 07:30 - 09:30
16:30 - 21:30
Tuesday 07:30 - 09:30
16:30 - 21:30
Wednesday 07:30 - 09:30
16:30 - 21:30
Thursday 07:30 - 09:30
16:30 - 21:30
Friday 07:30 - 09:30
16:30 - 21:30
Saturday 07:30 - 09:30
16:30 - 21:30
Sunday 07:30 - 09:30
16:30 - 21:30

Telephone

+8801716105601

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হ্যানিম্যান হোমিও ক্লিনিক - Hahnemann Homoeo Clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category