Hijama & Ruqyah Therapy Centre Madaripur

Hijama & Ruqyah Therapy Centre Madaripur হিজামা, একটি সুন্নতী চিকিৎসা পদ্ধতি। আরও জানতে ফোন করুনঃ +8801735722175

29/05/2022

বদনজর সম্পর্কে ইসলামী আক্বীদা : বদনজর ১

বিসমিল্লাহ

সর্বকালের কিছু নিরব ফিতনা হলো নজর,হিংসা,যাদূ।এসব বিষয়গুলোই আমাদের সুস্থ স্বাভাবিক পরিবেশের জন্য এক ভয়ানক ফিতনা,এ বিষয়গুলো যেমন আমাদের মাঝে মরণকামড় বসাচ্ছে তেমনি মহামারীর রুপও ধারন করছে।
এ সমস্ত বিষয়গুলো থেকে নিজের ঈমান,ইজ্জত আব্রু রক্ষার্তে আমরা সব গুলো বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করবো এবং শরীয়ত সম্মত চিকিৎসার পরামর্শ দিবো ইনশাআল্লাহ।

"বদনজর,জ্বীন,যাদূ এসবের অস্তিত্বে অনেকেই বিশ্বাস করেন না।যারা এ বিষয়ে বিশ্বাস করেন না তারা এড়িয়ে যেতে পারেন।আমাদের উদ্দেশ্য ঈমানদার ভাই এবং বোনেরা ;যারা এ বিষয়গুলো কোনধরনের সন্দেহ বা আপোষ করেন না।আর এটাই আমাদের প্রথম চ্যালেঞ্জ যে এই বিষয়গুলো অধিকাংশ মানুষ হয়ত বিজ্ঞানের দোহাই অথবা কুসংস্কার বলে উড়িয়ে দিচ্ছেন।
এজন্য আমরা কোরআন এবং হাদিসের আলোকে বদনজর সম্পর্কে বিশুদ্ধ ইসলামি আক্বিদাগুলো আলোচনা করবো ইনশাআল্লাহ।


১। সহীহ বুখারী ও মুসলিমের হাদীসে আছে, আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: “বদনজর সত্য!”

২। সহীহ মুসলিম এবং মুসনাদে আহমাদের হাদিসে আছে, আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: “বদনজর সত্য, ভাগ্যের চেয়েও আগে বেড়ে যায় এমন কিছু যদি থাকতো, তাহলে অবশ্যই সেটা হতো বদনজর! যদি তোমাদের বদনজরের জন্য গোসল করতে বলা হয় তবে গোসল করে নিও..”

৩। মুসনাদে আবু দাউদে আছে জাবের রা. থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: “আল্লাহর ফায়সালা ও তাক্বদিরের পর, আমার উম্মতের সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হবে বদনজরের কারণে!”

৪। আরেকটি হাদীস আছে ইবনে মাজাহ শরীফে, আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: “তোমরা বদনজর থেকে আল্লাহর কাছে পানাহ চাও, কেননা বদনজর সত্য!”

৫। আরেকটি হাদীস রয়েছে মুসনাদে শিহাবে, হাদিসটির সনদ হাসান। জাবের রা. এবং আবু যর গিফারী রা. বর্ণনা করেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “বদনজর মানুষকে কবর পর্যন্ত আর উটকে রান্নার পাতিল পর্যন্ত পৌঁছে দেয়!”

৬। মুসনাদে আহমাদ, মু’জামে তাবারানীতে হাসান সনদের অপর একটি হাদিস আছে এরকম
আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “বদনজর মানুষকে উঁচু থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়!”

রাসূল সা. থেকে বিশুদ্ধ সনদে এমন অনেক বর্ণনা পাওয়া যায়, যা প্রমাণ করে বদনজর সত্য, এতে কোনো সন্দেহ নেই। তবুও এরপর আমরা কোরআনুল কারীমের কিছু আয়াত লক্ষ্য করি..

১। …”ইয়াকুব আ. বললেনঃ হে আমার সন্তানেরা! (শহরে প্রবেশের সময়) তোমরা সবাই একই দরজা দিয়ে প্রবেশ করো না, বরং পৃথক পৃথক দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে। আল্লাহর কোন বিধান থেকে আমি তোমাদেরকে রক্ষা করতে পারি না, নির্দেশ আল্লাহরই চলে। তাঁরই উপর আমি ভরসা করি, আর ভরসাকারীদের তাঁর উপরেই ভরসা করা উচিত ।” (সুরা ইউসুফ আয়াত ৬৭)

ইবনে আব্বাস রা. ইমাম মুজাহিদ রহ. কাতাদাহ রহ. সহ সকল মুফাসসিররাই এই আয়াত প্রসঙ্গে বলেন,
“ইয়াকুব আ. সন্তানদের ব্যাপারে বদনজরের আশংকা করেছিলেন, যে উনার সন্তানদের দেখে লোকদের বদনজর লাগতে পারে.. (হয়তোবা তাঁরা স্বাস্থ্যবান বা সুন্দর চেহারার অধিকারী ছিলো) এজন্য সন্তানদের শহরে প্রবেশের সময় আলাদা আলাদাভাবে প্রবেশ করতে বলেছেন। পাশাপাশি এটাও উল্লেখ করে দিয়েছেন ‘এসব (বদনজর) তো আসলে আল্লাহর তৈরি সিস্টেম, এখানে আমার কিছু করার নাই.. আল্লাহর ওপর ভরসা ছাড়া!”
(বিস্তারিত জানতে তাফসীরে ইবনে কাসির অথবা বয়ানুল কোরআনে আয়াতের প্রাসঙ্গিক আলোচনা দেখা যেতে পারে..)

২। “তবে যখন তুমি তোমার বাগানে প্রবেশ করলে, তখন কেন “মা-শা-আল্লাহ, লা-ক্বুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ” বললে না?” (সুরা কাহফ, আয়াত ৩৯)

এই আয়াতকে আলেমরা একথার প্রমাণ হিসেবে পেশ করেন যে, কোনো কিছু দেখে মুগ্ধ হলে সাথেসাথে মাশা-আল্লাহ, সুবহানাল্লাহ অথবা আলহামদুলিল্লাহ্‌ এসব বলতে হয়। যদি আলোচ্য আয়াতে উল্লেখিত ব্যক্তি নিজের বাগান দেখে মুগ্ধ হয়ে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতো, আল্লাহকে স্মরণ করতো তাহলে ওর বাগান হয়তো নষ্ট হতো না।
এব্যাপারে বায়হাকী শরিফের হাদিস উল্লেখযোগ্য, আনাস রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সা. বলেন- “কোনো পছন্দনীয় বস্তু দেখার পর যদি কেউ বলে,
مَا شَاء اللَّهُ لَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللَّه
ِ (আল্লাহ যা চেয়েছে তেমন হয়েছে, আল্লাহ ছাড়া কারো ক্ষমতা নেই) তাহলে কোনো (বদনজর ইত্যাদি) বস্তু সেটার ক্ষতি করতে পারবে না।”

এখানে আমাদের কাছে একটা বিষয় তো পানির মত স্পষ্ট যে আমার নিজের নজরও নিজেকে লাগতে,আমাদের সন্তানদেরও লাগতে পারে। (বিস্তারিত জানতে দুররে মানসুর অথবা ইবনে কাসির দেখা যেতে পারে)

৩। “..কাফেররা যখন কোরআন শুনে, তখন তারা (এমন ভাবে তাকায় যে মনে হয়) তাদের দৃষ্টি দ্বারা যেন আপনাকে আছাড় দিয়ে ফেলে দিবে এবং তারা বলেঃ ও তো একজন পাগল!!” (সুরা কলাম, আয়াত ৫১)

এ আয়াত প্রসঙ্গে মুফাসসিররা বলেন, এক লোক বদজরের কারণে প্রসিদ্ধ ছিলো, (মানে আমাদের ভাষায় লোকটার নজর খারাপ ছিলো) তো মক্কার কাফিররা ওই লোকটাকে কোত্থেকে নিয়ে এসেছিলো, রাসূল সা. যখন কোরআন পড়তে বসতেন, তখন ওই লোকটা চেষ্টা করতো নজর দিতে!! শেষে যখন কাজ হতো না, তখন বলতো ধুর! এতো পাগল (নাউযুবিল্লাহ) এজন্য এর কিছু হচ্ছেনা..!! (বিস্তারিত জানতে তাফসীরে মাযহারি বা মা’রিফুল কোরআনের পুর্ণাঙ্গ এডিশনটা দেখা যেতে পারে)

তো, এথেকে বুঝা যায় অনেক লোকের নজর খুব বেশি লাগে, আবার অনেকে এমন আছে যারা একটুতেই নজর আক্রান্ত হয়। ইনশাআল্লাহ এবিষয়ে সামনে হাদিস আসবে..।

নজর এর মত মারাত্মক একটা বিষয়ে কিন্তু আমরা ইচ্ছাকৃত ভাবে আক্রান্ত হইনা,এটাতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা তখনই হয় যখন আমরা কোন কিছু দেখে মুগ্ধতা প্রকাশ করি এবং তাতে আল্লাহকে স্বরন করিনা।তবে ব্লাক ম্যাজিক'র কিছু সিস্টেম আছে যেখানে ইচ্ছাকৃতভাবে যাদুকর আমাদেরকে নজর এ আক্রান্ত করতে পারে।(আল্লাহ ভালো করে জানেন তারা এটা কিভাবে করে)

সবগুলো বিষয় মিলিয়ে আশা করছি নজর নিয়ে কারো মধ্যে কোন অস্পষ্টতা নেই।। ঈামনের সাথে সম্পর্ক রাখে এটা এমন কোন মৌলিক আকিদা না।তারপরও যদি আমরা কোরআন,হাদিস,ইজমা,কিয়াসের আলোচনা কারার পরও বিষয়টাকে অস্বীকার করি তাহলে আমাদের ঈমান ক্ষতিগ্রস্ত হবে এতে কোন সন্দেহ নেই।
………..
পরবর্তী পোষ্ট আমরা নজর সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো ইনশাআল্লাহ।

দৈনন্দিন অনিয়মিত লাইফস্টাইল সহ বিভিন্ন কারণে অনেকেই ঘাড়ে ও কাঁধের ব্যাথায় ভুগছেন, অধিকাংশ সময় এই ব্যথা মাংস পেশী শক্...
18/03/2021

দৈনন্দিন অনিয়মিত লাইফস্টাইল সহ বিভিন্ন কারণে অনেকেই ঘাড়ে ও কাঁধের ব্যাথায় ভুগছেন, অধিকাংশ সময় এই ব্যথা মাংস পেশী শক্ত হয়ে যাওয়া ও নার্ভের উপর প্রেসার এর কারণে হয়ে থাকে। যার কারণে হাত নাড়াতে অসুবিধা হয় ও অনেক সময় হাতে শক্তি পাওয়া যায় না, এবং অনেক ক্ষেত্রে ঘাড় নাড়াতে অসুবিধা হয়।

Cupping therapy বা হিজামা মাংস পেশীর রিলাক্সেশন ও নার্ভ সিস্টেম এক্টিভ করা ও এটার উপর থেকে প্রেসার কমানোর ক্ষেত্রে খুব ভালো কাজ করে। এবং ব্লাড সার্কুলেশন বৃদ্ধির মাধ্যমে মাংস পেশীর মুভমেন্ট ইজি করে ও স্নায়ুর এক্টিভিটি বাড়ায়। যা আপনাকে মুক্তি দিতে পারে ঘাড়ের ও কাঁধের যন্ত্রণা থেকে। এটি শরীর থেকে টক্সিন দুর করার একমাত্র ন্যাচারাল পদ্ধতি ও বিভিন্ন ইনফেকশন এর ক্ষেত্রে শরীর থেকে Prostaglandin বের করে। এন্ড্রোফিন ও মরফিন এর পরিমাণ বাড়ায়।

হিজামার উপকারিতা:

* হিজামা টিস্যু থেকে বিষ মুক্ত করতে সহায়তা করে।

* লিম্ফ্যাটিক সিস্টেম সক্রিয় করে।

* বড় রক্তনালী পরিষ্কার করে এবং রক্ত সঞ্চালন সক্রিয় করে।

* লিম্ফ্যাটিক গ্রন্থি ও রক্ত নালী পরিষ্কার করে বিশেষ করে পায়ের পাতার, যাহা পরবর্তীতে সারা দেহে ছড়িয়ে পরে, ইহা দেহে থেকে যাওয়া ঔষধের পরিমাণও দেহ থেকে বের করে দেয়।

* চিকিৎসার পরে মানবদেহের ত্বক ও পেশীতে অবশিষ্ট ঔষধ ও বিষ দেহ থেকে শুষে নিতে কাপিং থেরাপি উপকারী। এর ফলে রক্ত থেকে ইউরিক এসিড ও জয়েন্ট থেকে ক্রিস্টাল বের করে দেয়া সহজ হয় ফলে গাউট রোগ ভাল হয়।

* দেহের কোন স্থানে রক্ত সরবরাহ বৃদ্ধি করতে বা কোন অঙ্গে রক্ত সঞ্চালন কম হলে তা দূর করতে কাপিং করার দরকার হয়।

হরমোন নিয়ন্ত্রণের জন্য ঘাড়ের ৭ম সার্ভাইকাল ভার্টিব্রা বরাবর কাপিং করা হয়।

মানসিক দিক উন্নতি হয় : ঘাড়ের ৭ম ভার্টিব্রা, লাম্বার ৫ম ভার্টিব্রা, গলব্লাডারের নট (লাম্বার ১ম ও থোরাসিক ১২তম) বরাবর হিজামা করলে নার্ভাসনেস, রাগ, বিষন্নতা, অবসাদ, প্রতিক্রিয়া, নিষ্ঠুরতা ও বেপরোয়া ভাব নিয়ন্ত্রণ করে, রোগীর মানসিক অবস্থার উন্নতি ঘটায়। এবং আল্লাহর ইচ্ছায় রোগী দ্রুত সুস্থ্য হয়ে ওঠে।

★হিজামা'র বিশেষ কিছু উপকারিতা:★

(১) শরীরের জয়েন্টগুলোতে ব্যাথা,ঘাড়, হাটু এবং কোমর ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।
(২) মাথা ব্যথার জন্য বিশেষ উপকারী।
(৩) শরীর থেকে ক্ষতিকর বিষাক্ত পদার্থ/Toxin বের করে নিয়ে আসে,
(৪) শরীরের ব্যথা/ জ্বালাপোড়া হৃাস করে,
(৫) ত্বক পরিষ্কার করে।
(৬) রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে,
(৭) ঘুমের উন্নতি করে
(৮) শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে,
(৯) কিডনি ও লিভারকে পরিস্কার করে ,
(১০) হৃদ রোগের ঝুকি কমায় এবং হার্ট সুস্থ রাখে,
(১১) বৃদ্ধ মানুষের বাত/ব্যথা নিপীড়ন করে.

কোমরে ব্যথা ও অবশভাব শুরু হয়ে তা পায়ের দিকে নেমে যাওয়া সায়াটিকার ক্লাসিকাল লক্ষণ।
এই ব্যথা সারাতে অনেক ধরনের কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি প্রচলিত আছে।l

মেরুদন্ডের ডিস্ক প্রোল্যাপ্স এবং সায়াটিকা এর চিকিৎসাায় হিজামা খুবই কার্যকরীঃ

A common back injury may result in lumbar disc herniation, occur when the inner core of the disc leaks out and pokes a nearby nerve.

মেরুদণ্ডের হাড় বা কশেরুকাকে ম্যাডিকেলের পরিভাষায় বলা হয় ভাট্রিব্রা। মেরুদণ্ডের দুটি কশেরুকার মধ্যে ফাঁকা থাকে যেখানে এক ধরনের ডিস্ক থাকে, যাকে – ইন্টার ভার্টিব্রাল ডিস্ক বলে। এই ডিস্ক অনেকটা কুশন এর মত কাজ করে। এই ডিস্ক যখন তার জায়গা থেকে সরে যায় তখন তাকে ডিস্ক প্রলেপস বলা হয়।

ডিস্ক প্রলেপস কেন হয়ঃ
বিভিন্ন কারণে ডিস্ক প্রলেপস হতে পারে। যেমন :

-আমাদের মেরুদণ্ডের সঙ্গে যে স্পাইনাল লিগামেন্ট ও মাংসপেশি থাকে এগুলো দুর্বল হয়ে গেলে।
-অসচেতনভাবে সামনের দিকে ঝুকে ভারী কিছু উঠাতে গেলে।
-আঘাত পেলে বা উঁচু স্থান থেকে পড়ে গেলে।
-দীর্ঘক্ষণ নিচে বসে কাজ করলে।
-এমনকি সামনের দিকে ঝুঁকে জুতার ফিতা বাঁধতে গেলে অথবা বেসিনে মুখ ধুতে গেলেও ডিস্ক প্রলেপস হতে পারে।

ডিস্ক প্রলেপস কোথায় হয়ঃ

সাধরণত ডিস্ক প্রলেপস আমাদের ঘাড় বা সারভাইক্যাল স্পাইন ও কোমর বা লাম্বার স্পাইনে বেশি হয়। সারভাইক্যাল স্পাইনের সি ৫-৬ ও সি ৬-৭ লেভেলে ও লাম্বার স্পাইনে এল ৪-৫ ও এল ৫ – এস ১ লেভেলে বেশি হয়।

লক্ষণঃ

ঘাড় বা সারভাইক্যাল স্পাইন

-ঘাড়ে ব্যথা হয়।
-ব্যথা ঘাড় থেকে হাতের দিকে ছড়ায় ও হাতে তীব্র ব্যথা হয়।
-হাত ঝুলিয়ে রাখলে ও বিছানায় শুলে বেশি ব্যথা করে।
-হাত ঝিনঝিন করে বা অবশ অবশ মনে হয়।
-হাতের শক্তি কমে যায় বা হাত দুর্বল হয়ে আসে
-অনেকক্ষেত্রে হাতের মাংসপেশি শুকিয়ে আসে ইত্যাদি।

কোমর বা লাম্বার স্পাইন

-কোমরে ব্যথা হয়।
-ব্যথা কোমর থেকে পায়ের দিকে ছড়ায়।
-পা ঝিন ঝিন করে, অবশ অবশ মনে হয়।
-খানিকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলে কিংবা হাটলে আর হাঁটার ক্ষমতা থাকে না। তবে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিলে আবার হাঁটতে পারে।
-পা ভারী বা অধিক ওজন মনে হয়।
-পায়ে জ্বালাপোড়া অনুভূত হয়।
-পায়ের শক্তি কমে যায় এবং অনেক ক্ষেত্রে মাংসপেশী শুকিয়ে যায়।
-অনেক ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তির প্রসাব ও পায়খানায় নিয়ন্ত্রণ থাকে না।

চিকিৎসা

এর চিকিৎসা হল ওষুধের পাশাপাশি সম্পূর্ণ বিশ্রাম। অর্থাৎ হাঁটাচলা বা মুভমেন্ট করা যাবে না।পাশাপাশি হিজামা থেরাপী নিতে হবে।

সুস্থ হওয়ার পর যেসব সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। যেমন :

১. সামনের দিকে ঝুকে ভারী কাজ করা যাবে না।
২. ভারী জিনিস তোলা যাবে না।
৩. শক্ত বিছানায় শুতে হবে।
৪. ভ্রমণ ও হাঁটা-চলার সময় কোমড় বন্ধনী বা লাম্বার করসেট ব্যবহার করতে হবে।
৫. নিয়মিত চিকিৎসকের নির্দেশিত ব্যায়াম করতে হবে।
অভিজ্ঞ থেরাপিস্ট দ্বারা হিজামা করানো হয়।

সার্বিক তত্তাবধানে
ফিজিও, জহির মাহমুদ খান।

বিষেশ দ্রষ্টব্য : আমাদের চেম্বারে
মহিলা_রোগীদের_জন্য_মহিলা_থেরাপিস্ট_আর_
পুরুষ_রোগীদের_জন্য_পুরুষ_থেরাপিস্ট_আছে।
যোগাযোগ
FAMILY SAFETY BD LTD.
২৫/১ সি সায়দাবাদ জনপথ মোড় ২ য় তলা (সোনালী ব্যাংক ভবন) ঢাকা ১০২৪।
01975722175
01735722175

হিজামা এখন মাদারীপুর সদরে+8801735722175
22/09/2019

হিজামা এখন মাদারীপুর সদরে
+8801735722175

ব্যাক পেইন বা পিঠে/কোমরে ব্যাথায় হিজামা র (শিংঙ্গা) মাধ্যমে চিকিৎসা-☎️ প্রয়োজনে ফোন করুনঃ+8801735722175+8801975722175✅...
22/09/2019

ব্যাক পেইন বা পিঠে/কোমরে ব্যাথায় হিজামা র (শিংঙ্গা) মাধ্যমে চিকিৎসা-

☎️ প্রয়োজনে ফোন করুনঃ
+8801735722175
+8801975722175

✅ ব্যাক পেইন আমাদের খুব সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।এমন মানুষ হয়ত পৃথিবীতে পাবেন না যিনি তার জীবনে একবারও কোমরে ব্যথা অনুভব করেননি। মেরুদণ্ডের নিচের হাড়ের মধ্যবর্তী তরুণাস্থি বা ডিস্কের বার্ধক্যজনিত পরিবর্তনের ফলে এ ব্যথার সুত্রপাত হয়। তরুণাস্থির এই পরিবর্তনের সাথে সাথে মেরুদণ্ডের নিচের দিকে সংবেদনশীলতার পরিবর্তন হয়। সাধারণত এ পরিবর্তন ৩০ বছর বয়স থেকে শুরু হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এ রোগের কোনো উপসর্গ থাকে না। তবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে রোগের উপসর্গও বাড়তে থাকে।

✅ হিজামা (حِجَامَة ) একটি নববী চিকিৎসা ব্যবস্থা।

এটি আরবী শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া। আধুনিক পরিভাষায় Cupping (কাপিং)। হিজামার মাধ্যমে দূষিত রক্ত (Toxin) বের করা হয়। এতে শরীরের মাংসপেশী সমূহের রক্ত প্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশী, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভিতরের অরগান সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়।

মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘জিব্রাইল (আ.) আমাকে জানিয়েছেন যে মানুষ চিকিৎসার জন্য যত উপায় অবলম্বন করে, তার মধ্যে হিজামাই হলো সর্বোত্তম।’ (মুস্তাদরাকে হাকিম, হাদিস : ৭৪৭০)

মহানবী (সা.) আরো বলেছেন, ‘আমি মেরাজের রাতে যাদের মাঝখান দিয়ে অতিক্রম করেছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, ‘হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন’।’’
(তিরমিজি শরিফ, হাদিস : ২০৫৩)

✅ মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘হিজামা গ্রহণকারী কতই উত্তম লোক। সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদণ্ড শক্ত করে এবং দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।’
(তিরমিজি শরিফ, হাদিস : ২০৫৩)

মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘হিজামা গ্রহণকারী কতই উত্তম লোক। সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদণ্ড শক্ত করে এবং দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।’
(তিরমিজি শরিফ, হাদিস : ২০৫৩)
--------------------------------------------
হিজামা (শিঙ্গা/CUPPING) এর মাধ্যমে যে সব রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকেঃ
-----------------*-------------------
🔹মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা। 🔹রক্তদূষণ 🔹উচ্চরক্তচাপ
🔹ঘুমের ব্যাঘাত (insomnia) 🔹স্মৃতিভ্রষ্টতা (perkinson’s disease)
🔹 অস্থি সন্ধির ব্যাথা/ গেটে বাত🔹ব্যাক পেইন🔹হাঁটু ব্যাথা🔹দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথা ব্যাথা🔹ঘাড়ে ব্যাথা🔹কোমর ব্যাথা🔹পায়ে ব্যাথা🔹মাংসপেশীর ব্যাথা (muscle strain)
🔹দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা🔹হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা🔹 থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা
🔹সাইনোসাইটিস🔹হাঁপানি (asthma)🔹হৃদরোগ (Cardiac Disease)
🔹রক্তসংবহন তন্ত্রের সংক্রমন🔹টনসিল🔹দাঁত/মুখের/জিহ্বার সংক্রমন🔹গ্যাস্ট্রিক পেইন🔹মুটিয়ে যাওয়া (obesity)🔹দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (Chronic Skin Diseses)
🔹ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন🔹ফোঁড়া-পাঁচড়া সহ আরো অনেক রোগ।🔹ডায়াবেটিস (Diabetes)🔹ভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রোল্যাপ্স/ হারনিয়েশান🔹চুল পড়া (Hair fall)
🔹মানসিক সমস্যা (Psycological disorder)...সহ আরও অনেক রোগ।
------------------------------
আমাদের ক্লিনিকের বৈশিষ্টসমূহঃ
-----------------------
-নারী ও পুরুষ উভয় থেরাপিস্ট আছেন।
-চিকিৎসার সকল উপকরণ ডিসপোজেবল, অর্থাৎ একবার ব্যাবহারের পর ফেলে দেয়া হয়।
-নারী ও পুরুষদের জন্য আলাদা পর্দার ব্যবস্থা আছে।
-সম্পুর্ণ ব্যাথামুক্ত পদ্ধতি।

যোগাযোগ এর ঠিকানাঃ
লেঃফারক সড়ক,পুরাতন বাস স্ট্যান্ড,স্টাফ কোয়াটারের পশ্চিম পার্শে,এডভোকেট জাফর উকিল সাহেবের বাসার নিচ তলা। মাদারীপুর সদর।
☎️ প্রয়োজনে ফোন করুনঃ
+8801735722175
+8801975722175

08/08/2019

ডাক্তারী না পড়ে চিকিৎসা করলে যা হয়....

 #হিজামা_কি?-----*-----★হিজামা (حِجَامَة ) একটি নববী চিকিৎসা ব্যবস্থা। এটি আরবী শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা...
06/08/2019

#হিজামা_কি?
-----*-----
★হিজামা (حِجَامَة ) একটি নববী চিকিৎসা ব্যবস্থা। এটি আরবী শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া। আধুনিক পরিভাষায় Cupping (কাপিং)। হিজামার মাধ্যমে দূষিত রক্ত (Toxin) বের করা হয়। এতে শরীরের মাংসপেশী সমূহের রক্ত প্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশী, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভিতরের অরগান সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়।
✅হিজামার পদ্ধতিঃ শরীরের নির্দিষ্ট কিছু অংশ থেকে মেশিনের সাহায্যে অথবা শিঙ্গার সাহায্যে রক্ত চুষে নেয়া বা বের করে ফেলা। এরদ্বারা ভেতরের দূষিত রক্ত দূর হয়ে যায়। যারফলে মানুষ প্রশান্তি অনুভব করে।
✅কেন হিজামা করাবেনঃ আপনার রোগ হলে যেমন ডাক্তারের কাছে যান। তারপর প্রয়োজন পড়লে অস্ত্রপোচারও করান। তেমনি আপনার রোগের জন্য হিজামা করাবেন। তাহলে ফায়দা স্বরূপ রোগ থেকে ইনশাআল্লাহ মুক্তি পাবেন এবং রাসূল সাঃ এর একটি সুন্নাতের উপরও আমল করা হলো।
✅হিজামা সংক্রান্ত হাদীসঃ
🔅হযরত আবু হুরাইরা রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “জিবরীল আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে, তম্মধ্যে হিজামাই হল সর্বোত্তম।” আল-হাকিম, হাদীছ নম্বর: ৭৪৭০
🔅হযরত আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “কেউ হিজামা করতে চাইলে সে যেন আরবী মাসের ১৭, ১৯ কিংবা ২১ তম দিনকে নির্বাচিত করে। রক্তচাপের কারণে যেন তোমাদের কারো মৃত্যু না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখবে।” সুনানে ইবনে মাজা, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৬
🔅হযরত আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “আমি মেরাজের রাতে যাদের মাঝখান দিয়ে গিয়েছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন।” সুনানে তিরমিযী হাদীছ নম্বর: ২০৫৩
🔅হযরত আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামার সাহায্য নাও। কারণ, কারো রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তার মৃত্যু হতে পারে।” আল-হাকিম, হাদীছ নম্বর : ৭৪৮২
🔅 হযরত জাবির রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।” সহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর: ২২০৫
🔅হযরত আবদুল্লাহ বিন উমর রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “খালি পেটে হিজামাই সর্বোত্তম। এতে শেফা ও বরকত রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বোধ ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়।” সুনানে ইবনে মাজা, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৭
🔅হযরত আবদুল্লাহ্ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “হিজামাকারী কতইনা উত্তম লোক। সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদন্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।”
সুনানে তিরমিযী, হাদীছ নম্বর: ২০৫৩

হিজামা (শিঙ্গা/CUPPING) এর মাধ্যমে যে সব রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকেঃ
-----------------*-------------------
🔹মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা। 🔹রক্তদূষণ 🔹উচ্চরক্তচাপ
🔹ঘুমের ব্যাঘাত (insomnia) 🔹স্মৃতিভ্রষ্টতা (perkinson’s disease)
🔹 অস্থি সন্ধির ব্যাথা/ গেটে বাত🔹ব্যাক পেইন🔹হাঁটু ব্যাথা🔹দীর্ঘমেয়াদী সাধারন মাথা ব্যাথা🔹ঘাড়ে ব্যাথা🔹কোমর ব্যাথা🔹পায়ে ব্যাথা🔹মাংসপেশীর ব্যাথা (muscle strain)
🔹দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা🔹হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা🔹 থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা
🔹সাইনোসাইটিস🔹হাঁপানি (asthma)🔹হৃদরোগ (Cardiac Disease)
🔹রক্তসংবহন তন্ত্রের সংক্রমন🔹টনসিল🔹দাঁত/মুখের/জিহ্বার সংক্রমন🔹গ্যাস্ট্রিক পেইন🔹মুটিয়ে যাওয়া (obesity)🔹দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (Chronic Skin Diseses)
🔹ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন🔹ফোঁড়া-পাঁচড়া সহ আরো অনেক রোগ।🔹ডায়াবেটিস (Diabetes)🔹ভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রোল্যাপ্স/ হারনিয়েশান🔹চুল পড়া (Hair fall)
🔹মানসিক সমস্যা (Psycological disorder)...সহ আরও অনেক রোগ।

হিজামা থেরাপী নেয়ার জন্য যোগাযোগ করুনঃ
-----------------*-------------------
Hijama & Ruquyah Therapy Centre Madaripur.
যোগাযোগ এর ঠিকানাঃ লেঃফারক সড়ক,পুরাতন বাস স্ট্যান্ড,স্টাফ কোয়াটারের পশ্চিম পার্শে,এডভোকেট জাফর উকিল সাহেবের বাসার নিচ তলা
☎️বিস্তারিতঃ +8801735722175 +8801975722175
📌বিঃ দ্রঃ মহিলাদের জন্য,পর্দার ব্যাবস্থা সহ মহিলা থেরাপিস্ট আছেন।

আসার আগে ফোন করে আসবেন ।

05/08/2019

Address

L T P Farukh Road, Old Busstand
Madaripur
7900

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

01735722175

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hijama & Ruqyah Therapy Centre Madaripur posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram