Seba Diagnostic Centre - সেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার

Seba Diagnostic Centre - সেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার অত্যাধুনিক রোগ নিরূপণী কেন্দ্র এবং বিশেষজ্ঞ ও অভিজ্ঞ চিকিৎসক চেম্বার

যত কাঁচা, তত বাঁচা 🍀বর্তমান ব্যস্ত জীবনে আমরা অনেক সময়ই অতি-প্রক্রিয়াজাত (processed) খাবারের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ি। কিন্...
21/11/2025

যত কাঁচা, তত বাঁচা 🍀

বর্তমান ব্যস্ত জীবনে আমরা অনেক সময়ই অতি-প্রক্রিয়াজাত (processed) খাবারের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ি। কিন্তু গবেষণা বলছে—যত বেশি প্রাকৃতিক, কাঁচা ও কম প্রক্রিয়াজাত খাবার খাবেন, তত বেশি নিজের শরীরকে সুস্থ রাখার পথ খুলে দেবেন।

কাঁচা/প্রাকৃতিক খাবার কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?

✔️ ভিটামিন ও মিনারেল অক্ষত থাকে
রান্নার তাপে অনেক পুষ্টি নষ্ট হয়ে যায়। কাঁচা সবজি, ফল বা বাদামে থাকে আসল পুষ্টিগুলো।

✔️ ফাইবার বেশি থাকে
ফাইবার হজম ভালো রাখে, কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়, ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

✔️ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের প্রদাহ ও বার্ধক্য কমাতে সাহায্য করে—যা দীর্ঘায়ুর অন্যতম শর্ত।

✔️ কম ক্যালরি, বেশি স্যাটাইটি
ফল ও সবজি আপনাকে পেট ভরা রাখে কিন্তু ক্যালরি কম দেয়—ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য দারুণ।

খাবারের প্লেট সাজানোর একটি সাধারণ গাইডলাইন:

সবজি (অর্ধেক প্লেট): প্লেটের অর্ধেকটা বিভিন্ন ধরনের সবজি, বিশেষ করে সালাদ দিয়ে ভরুন।

শর্করা /শস্যদানা (১/৪ প্লেট): আমাদের দেশে আমরা প্লেটের প্রায় তিন চতুর্থাংশ ভাত দিয়ে ভরে ফেলি। আইডিয়ালি প্লেটের এক-চতুর্থাংশ ভাত বা রুটির মতো শস্যদানা দিয়ে পূরণ করা উচিত।

প্রোটিন (১/৪ প্লেট): প্লেটের বাকি এক-চতুর্থাংশ অংশে মাছ, মাংস, ডাল বা অন্যান্য প্রোটিনের উৎস রাখুন।

কি কি খাব বেশি?

🥗 কাঁচা শাকসবজি—শসা, গাজর, টমেটো, লেটুস
🍎 মৌসুমি ফল—আপেল, পেয়ারা, কমলা, কলা
🥜 বাদাম—আখরোট, কাজু, কাঠবাদাম
🌾 কম প্রক্রিয়াজাত খাবার—ডাল, শস্য, ওটস
💧 প্রচুর পানি

শরীরকে ভালো রাখতে মহৌষধের দরকার নেই—প্রকৃতি আমাদের সব দিয়েছে।

18/11/2025
17/11/2025

শীতে কম্বল নাকি লেপ ব্যবহার করবেন?

14/11/2025

হৃদরোগ এখন শুধু বয়সের রোগ নয় — অল্প বয়সেই অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, বা হার্ট অ্যাটাকে। কিন্তু প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসে সামান্য পরিবর্তন আনলেই আপনি আপনার হার্টকে অনেক বেশি সুরক্ষিত রাখতে পারেন। চেম্বারে প্রতিনিয়ত রোগীদের খাবারের ব্যাপারে সচেতন হতে বলি। অনেকেই জিজ্ঞেস করেন হার্ট ফ্রেন্ডলি খাবার কোনগুলো। চলুন জানি, হার্টবান্ধব খাবারগুলো কী কী থাকা উচিত আপনার বাজারের তালিকায় 👇

🐟মাছ
বাংলাদেশে সহজলভ্য মাছ যেমন — রুই, কাতলা, মৃগেল, পাঙাশ, টেংরা, শোল, তেলাপিয়া ও ছোট মাছ— এগুলোতে থাকে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা রক্তে ক্ষতিকর চর্বি কমায় এবং রক্তপ্রবাহ স্বাভাবিক রাখে।

👉 সপ্তাহে অন্তত দুইবার মাছ খান, ভাজা নয় — সিদ্ধ বা ঝোলে রান্না করা ভালো।

🌰 বাদাম ও বীজ
কাঠবাদাম, চিনাবাদাম, আখরোট, তিল, তিসি (ফ্ল্যাক্সসিড), চিয়া সিড বা কুমড়ার বীজে থাকে “ভালো ফ্যাট” ও ফাইবার, যা রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে।
👉 তবে মনে রাখবেন, বাদাম ও বীজে ক্যালোরি বেশি — তাই অল্প পরিমাণে (১ মুঠো) খাওয়া যথেষ্ট।

🍎 ফল
আপেল, কলা, কমলা, পেয়ারা, ডালিম, জামরুল, আমলকি, পেঁপে — এগুলোর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তনালী পরিষ্কার রাখে ও হার্টকে শক্তিশালী করে।
👉 প্রতিদিন অন্তত ২ বেলার খাবারে একটি ফল রাখুন।

🥦 সবজি
লাল (টমেটো, বিট), সবুজ (পালং, লালশাক, কলমিশাক), হলুদ (গাজর, মিষ্টি আলু), বেগুনি (বেগুন) — এই সবজিগুলো রক্তপ্রবাহ উন্নত করে ও কোলেস্টেরল কমায়।
👉 প্রতিদিনের প্লেটে অর্ধেকটা সবজি রাখুন।

🌾 গোটা শস্য ও ডাল
লাল চাল, গমের রুটি, ওটস, ছোলা, মসুর ডাল, মুগ ডাল, রাজমা, কালাই ডাল — এগুলো শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমায়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে ও হৃদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
👉 ভাতের পাশাপাশি সপ্তাহে কয়েকদিন ডাল বা রুটি খাবার রাখুন।

🧄 রসুন ও আদা
রসুন ও আদায় থাকা যৌগ রক্তনালী প্রসারিত করে, রক্তচাপ কমায় এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে।
👉 প্রতিদিনের রান্নায় সামান্য কাঁচা রসুন বা আদা ব্যবহার করুন।

🫖 চা ও গ্রিন টি
হার্টের জন্য চায়ের মধ্যে সবচেয়ে উপকারী গ্রিন টি। গ্রিন টিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তনালী পরিষ্কার রাখে, প্রদাহ কমায় এবং রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি শরীরে মেটাবলিজম বাড়িয়ে চর্বি পোড়াতে সহায়তা করে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
👉 দিনে ১–২ কাপ গ্রিন টি ও রঙ চা পান করতে পারেন, চিনি বা দুধ ছাড়া খাওয়া সবচেয়ে ভালো। চা পানের সময়ের ব্যবধানও গুরুত্বপূর্ণ — খাবারের ৩০ মিনিট পর পান করাই শ্রেয়।

🧂 লবণ কমান, পানি বাড়ান 💧
অতিরিক্ত লবণ রক্তচাপ বাড়িয়ে হৃদয়ের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে।
👉 তাই প্রতিদিনের খাবারে লবণ সীমিত রাখুন — বিশেষত আচার, ফাস্টফুড, চিপস, সস বা প্রক্রিয়াজাত খাবারে থাকা লুকানো সোডিয়াম এড়িয়ে চলুন।
অন্যদিকে, পর্যাপ্ত পানি পান করলে রক্ত ঘন হয় না এবং হৃদপিণ্ড সহজে কাজ করতে পারে।
👉 দিনে কমপক্ষে দেড় থেকে দুই লিটার পানি পান করুন (গরমে বা ব্যায়ামের পর আরও বেশি)।

💡হৃদরোগ থেকে মুক্ত থাকতে বাংলাদেশের জীবনযাপনে ছোট পরিবর্তনেই বড় ফল বয়ে আনে -

✅ প্রতিদিন হাঁটার অভ্যাস করুন
✅ ধূমপান ও ভাজাপোড়া খাবার পরিহার করুন
✅ পর্যাপ্ত ঘুম ও মানসিক প্রশান্তি বজায় রাখুন

🦠 অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স: সহজ ভাষায় ​ভাবুন, আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হলো আপনার ব্যক্তিগত সেনাবাহিনী। যখ...
14/11/2025

🦠 অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স:

সহজ ভাষায় ​ভাবুন,
আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হলো আপনার ব্যক্তিগত সেনাবাহিনী। যখন ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে, তখন সেই সেনাবাহিনী যুদ্ধ শুরু করে।
​অ্যান্টিবায়োটিক হলো সেই শক্তিশালী বিশেষ সহায়তাকারী দল, যা আমরা সেই যুদ্ধে জেতার জন্য পাঠাই।

​কিন্তু সমস্যাটা হলো:
ব্যাকটেরিয়া বেশ চালাক। যদি আমরা অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার করি—যেমন ভাইরাসের (সর্দি-কাশি) জন্য গ্রহণ করি, বা সম্পূর্ণ কোর্স শেষ না করি—তাহলে আমরা ব্যাকটেরিয়াকে টিকে থাকার প্রশিক্ষণ দিই।

​অযৌক্তিক ব্যবহার:
রেজিস্ট্যান্সের একটি বড় কারণ হলো অ্যান্টিবায়োটিকের অযৌক্তিক ব্যবহার। প্রায়শই, ডাক্তারের সঠিক রোগ নির্ণয় বা প্রেসক্রিপশন ছাড়াই এই ওষুধগুলো শুরু করা হয়, কখনও কখনও সরাসরি ফার্মেসি থেকে এটি বিতরণ করা হয়।
​কিছুদিন পর যখন রোগীর কোনো উন্নতি হয় না, তখন তারা অবশেষে ডাক্তারের কাছে আসেন। অনুমানের উপর ভিত্তি করে এই "ভুল" চিকিৎসা পদ্ধতিটি কেবল সঠিক চিকিৎসাকেই বিলম্বিত করে না, বরং এটিই রেজিস্ট্যান্স তৈরির অন্যতম প্রধান কারণ।
​এই সবকিছুর ফলে, ব্যাকটেরিয়া ওষুধকে প্রতিরোধ করতে "বিবর্তিত" হয়। একেই অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স (Antibiotic Resistance) বলে।
​এর চূড়ান্ত ফল? পরের বার যখন আপনি অসুস্থ হবেন, তখন এই জীবন রক্ষাকারী ওষুধগুলো আর কাজ করবে না।

​আপনার করণীয়:
​ডাক্তারের উপর বিশ্বাস রাখুন। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো অ্যান্টিবায়োটিক শুরু করবেন না।
​সম্পূর্ণ কোর্স শেষ করুন। সবসময় নির্ধারিত সমস্ত ওষুধ সেবন করুন, এমনকি যদি আপনি সুস্থ বোধ করেন তবুও।
​কখনই অন্যের সাথে বা বেঁচে যাওয়া অ্যান্টিবায়োটিক ভাগাভাগি করবেন না বা ব্যবহার করবেন না।
​আসুন আমাদের ওষুধগুলোকে রক্ষা করি, যাতে তারা আমাদের রক্ষা করতে পারে। সবচেয়ে শক্তিশালী সেনাবাহিনীরও কোনো মূল্য নেই, যদি তার অস্ত্রগুলো অকেজো হয়ে যায়।

​🦠 Antibiotic Resistance: Explained Simply
​Think of your immune system as your body's personal army. When bacteria invade, that army fights back.
​Antibiotics are the powerful, specialized reinforcements we send in to help win the battle.
​But here's the problem:
Bacteria are smart. If we misuse antibiotics—by taking them for viruses (like a cold) or not finishing the full course—we are essentially training the bacteria to survive.
​Irrational Use: A Major Cause
A major driver of resistance is the irrational use of antibiotics. Often, these medicines are started without a doctor's proper diagnosis or prescription, sometimes being dispensed directly from a pharmacy.
​When the patient sees no improvement after a few days, they finally come to a doctor. This "trial-and-error" approach not only delays the correct treatment but is one of the biggest reasons resistance develops.
​As a result of all this, the bacteria "evolve" to resist the medicine. This is called Antibiotic Resistance.
​The ultimate result? The next time you get sick, those life-saving medicines may no longer work.
​What You Can Do:
​Trust your doctor. Don't start an antibiotic without a doctor's advice.
​Finish the full course. Always take all the medicine as prescribed, even if you feel better.
​Never share or use leftover antibiotics.
​Let's protect our medicines, so they can protect us. Even the strongest army is useless if its weapons no longer work.






©Colleceted

08/11/2025
 িশ্ব_রেডিওগ্রাফি_দিবসপ্রতি বছর ৮ নভেম্বর বিশ্ব রেডিওগ্রাফি দিবস পালিত হয়। ১৮৯৫ সালে রন্টগেন কর্তৃক এক্স-রে আবিষ্কারের ...
08/11/2025

িশ্ব_রেডিওগ্রাফি_দিবস
প্রতি বছর ৮ নভেম্বর বিশ্ব রেডিওগ্রাফি দিবস পালিত হয়। ১৮৯৫ সালে রন্টগেন কর্তৃক এক্স-রে আবিষ্কারের এই দিনটিকে স্মরণ করে দিবসটি পালন করা হয়। এই দিনটি স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থায় রেডিওগ্রাফার এবং রেডিওলজিক্যাল টেকনোলজিস্টদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তুলে ধরে।

07/11/2025

➤ নিউমোনিয়া এবং রোটাভাইরাস জনিত ডায়রিয়া বর্তমানে টপ ফর্মে আছে।

➤ আপনার শিশুকে জনসমাগম থেকে দূরে রাখুন। বাইরের খাবার খাওয়ানো বন্ধ রাখুন। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার বাড়িয়ে দিন।

➤ সাথে নরমাল স্যালাইন দিয়ে নিয়মিত নাক পরিস্কার করার কোন বিকল্প নেই।

➤ সামর্থ্য থাকলে ফ্লু ভ্যাকসিন দিয়ে রাখুন। এবং অবশ্যই প্রাথমিক অবস্থায় ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাবেন।

সঠিক উপায়ে আপনার রক্তচাপ মাপুন এবং দেখে নিন আপনি নীচের তালিকায় কোন পর্যায়ে ( Stage) আছেন?প‍্যানিক হবেন না।সবার পরীক্ষ...
06/11/2025

সঠিক উপায়ে আপনার রক্তচাপ মাপুন এবং দেখে নিন আপনি নীচের তালিকায় কোন পর্যায়ে ( Stage) আছেন?
প‍্যানিক হবেন না।
সবার পরীক্ষা বা ওষুধ লাগে না।
সঠিক স্বাস্থ‍্যকর জীবনযাপন করুন এবং উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ করুন।
প্রয়োজনে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

24/10/2025
➤ "উচ্চ রক্তচাপ — নীরব ঘাতক!"❌ ভুল ধারণা নয়, প্রয়োজন সঠিক সচেতনতা!📌 অনেকেই ভাবেন:“কম বয়সে রক্তচাপ হয় না”“উপসর্গ না থাকলে...
15/10/2025

➤ "উচ্চ রক্তচাপ — নীরব ঘাতক!"

❌ ভুল ধারণা নয়, প্রয়োজন সঠিক সচেতনতা!

📌 অনেকেই ভাবেন:

“কম বয়সে রক্তচাপ হয় না”

“উপসর্গ না থাকলে চিকিৎসা লাগবে না”

“দেশি উপায়েই ঠিক হয়ে যাবে”
👉 কিন্তু সত্য হলো — এসব ভুল ধারণাই বড় বিপদের কারণ হতে পারে!

🩺 নিয়মিত রক্তচাপ মাপুন,
🥗 সুষম খাবার খান,
🚶 প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন,
💊 চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ বন্ধ করবেন না।

আপনার স্বাস্থ্য — আপনার হাতে!!

Address

Zero Point, Sonapur, Maijdee Court
Maijdee Court
3800

Opening Hours

Monday 08:00 - 20:00
Tuesday 08:00 - 20:00
Wednesday 08:00 - 20:00
Thursday 08:00 - 20:00
Friday 08:00 - 20:00
Saturday 08:00 - 20:00
Sunday 08:00 - 20:00

Telephone

+8801716323385

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Seba Diagnostic Centre - সেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram