Monosheba: Organization of Humanity and Mental Well-Being

Monosheba: Organization of Humanity and Mental Well-Being Monosheba is the first-ever non-profit organization in Bangladesh working to ensure free psychological services for everyone.

Monosheba received a National Award in the Call for Nation, a hackathon hosted by the ICT Ministry of Bangladesh. Registered in the USA as a Non-Profit 501(C)(3)
Largest database of all mental health service provider
Call center support
Online psychological test
Walk-in psychological services
Online Question answer

Monosheba, A non-profit organization is working with a goal to ensure psychological services for everyone. Besides being...
26/11/2025

Monosheba, A non-profit organization is working with a goal to ensure psychological services for everyone. Besides being a national award winning organization in the Call for Nation competition hosted by ICT division, Bangladesh, Monosheba is the first ever organization to provide free psychological services. To keep pace with the progress of digitalization in Bangladesh, it has launched first ever mental health app as well.

We are recruiting Campus Ambassadors who'll represent us in their respective universities by promoting our causes, hosting events and more importantly by making a bridge between Monosheba and his/her university!

Join Us and Get:
1. Free online Workshop & counseling sessions!
2. Certificates and Proof of your working!
3. Work Experience with a New Team!
4. Bonuses and Gifts in every month!
5. Training Sessions by experts to improve Leadership capabilities!
6. Internship opportunities for Students who are studying Psychology!
7. Opportunity to work with Monosheba organizations as an executive!

What are we looking for?
We are looking for current university students. Our ideal candidates demonstrate the following attributes:
• Excellent communication, networking and influencing skills, and the ability to build strong relationships with diverse stakeholders, for eg. with students, faculty, career service, etc on campus.
• Strong planning, ex*****on, and time management skills, and the ability to work independently, as well as collaboratively.
• We don’t need high CGPA. As long as you can promote and deliver the message Monosheba Organization wants to promote, you are good fit for this position.

*CERTIFICATES AND OTHER FACILITIES WON'T BE PROVIDED IF YOU DON'T COMPLETE 70% OF YOUR GIVEN TASKS.

Application Link:
https://forms.gle/KwpR6JD5Xb2e6cR98

Deadline: 10th December, 2025

🌿 Monosheba Organization – Intern Psychologist (ইন্টার্ন সাইকোলজিস্ট) নিয়োগ 🌿মনোবিজ্ঞানে ক্যারিয়ার গড়তে চান এবং বাস্ত...
16/11/2025

🌿 Monosheba Organization – Intern Psychologist (ইন্টার্ন সাইকোলজিস্ট) নিয়োগ 🌿

মনোবিজ্ঞানে ক্যারিয়ার গড়তে চান এবং বাস্তব কাজের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে চান?
Monosheba Organization নিয়ে এসেছে আপনার জন্য একটি দুর্দান্ত সুযোগ!

📌 পজিশন: Intern Psychologist
📌 সময়কাল: ৬ মাস
📌 ধরণ: Non-Paid Internship

✨ ইন্টার্নশিপে যা অন্তর্ভুক্ত:
• বাস্তব ক্লায়েন্ট-কেস ও প্রকল্পে হ্যান্ডস-অন এক্সপেরিয়েন্স
• অভিজ্ঞ ও সহায়ক টিমের সাথে কাজ করার সুযোগ
• ইন্টার্নশিপ শেষে সার্টিফিকেট
• আপনার কাজের অফিশিয়াল প্রুফ ও রেকমেন্ডেশন

এই ইন্টার্নশিপটি বিশেষভাবে উপযুক্ত মনোবিজ্ঞান শিক্ষার্থী, ফ্রেশ গ্রাজুয়েট এবং যারা ফিল্ডে বাস্তব অভিজ্ঞতা নিতে চান তাদের জন্য।

📝 আবেদনের লিংক:
https://forms.gle/RpSJKejZpJWGMyNq8

⏰ আবেদনের শেষ তারিখ: ৩০ নভেম্বর, ২০২৫
📧 ইমেইল: monoshebaorganization@gmail.com

👉 আজই আবেদন করুন! Monosheba Organization-এর সাথে আপনার পেশাগত যাত্রার প্রথম ধাপটি শুরু করুন। 🌱💚

Monosheba Organization is offering an opportunity to join as an Intern Psychologist. Get hands-on experience with a supp...
16/11/2025

Monosheba Organization is offering an opportunity to join as an Intern Psychologist. Get hands-on experience with a supportive team, along with certificates and proof of your work. This is a non-paid internship with a duration of 6 months.

Application Link:
https://forms.gle/RpSJKejZpJWGMyNq8

Deadline: November 30, 2025
Email: monoshebaorganization@gmail.com

🌿Content Writing Contest 📝 🔶মানসিক সুস্থতা, জীবনের পূর্ণতা🔶✳️বিষয়বস্তুর সারাংশ: মানসিক স্বাস্থ্য কী, কেন এটি গুরুত্বপূর...
13/11/2025

🌿Content Writing Contest 📝

🔶মানসিক সুস্থতা, জীবনের পূর্ণতা🔶

✳️বিষয়বস্তুর সারাংশ: মানসিক স্বাস্থ্য কী, কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ, মানসিক সমস্যার সাধারণ কারণ ও লক্ষণ, কুসংস্কার ও বৈষম্য (Stigma) দূর করার গুরুত্ব, এবং মানসিক সুস্থতা বজায় রাখার ব্যবহারিক উপায় ও চিকিৎসা সেবার সহজলভ্যতা।

✅ মানসিক স্বাস্থ্য - এক অপরিহার্য স্তম্ভ
শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক সুস্থতা (Mental Health) আমাদের সামগ্রিক কল্যাণের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। মানসিক স্বাস্থ্য হলো এমন এক অবস্থার নাম, যেখানে একজন ব্যক্তি জীবনের স্বাভাবিক চাপগুলো মোকাবিলা করতে, নিজের সক্ষমতা উপলব্ধি করতে, ফলপ্রসূভাবে কাজ করতে এবং সমাজকে অবদান রাখতে পারে।
তবে, প্রায়শই আমাদের সমাজে মানসিক স্বাস্থ্যকে উপেক্ষা করা হয় বা ভুল বোঝাবুঝির শিকার হতে হয়। অথচ, শরীর ও মন একে অপরের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। একটি সুস্থ মনই পারে একটি সুস্থ জীবন ও গতিশীল সমাজ নিশ্চিত করতে। এখন আমরা মানসিক স্বাস্থ্যের বিভিন্ন দিক, এর গুরুত্ব এবং সুস্থ থাকার ব্যবহারিক উপায় নিয়ে আলোচনা করব।

✅ মানসিক স্বাস্থ্য কী এবং কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?
১. মানসিক স্বাস্থ্যের সংজ্ঞা ও পরিধি
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) অনুযায়ী, মানসিক স্বাস্থ্য শুধুমাত্র মানসিক রোগের অনুপস্থিতি নয়, বরং এর অর্থ হলো মানসিক কল্যাণ বা সুস্থতার একটি অবস্থা। এটি আমাদের আবেগ, মনস্তাত্ত্বিক অবস্থা এবং সামাজিক কল্যাণের উপর প্রভাব ফেলে। এটি নির্ধারণ করে যে আমরা কীভাবে চিন্তা করি, অনুভব করি এবং কাজ করি; কীভাবে চাপ সামলাই, অন্যদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করি এবং সিদ্ধান্ত নিই।

✅ মানসিক স্বাস্থ্যর গুরুত্ব
• ব্যক্তিগত জীবন: ভালো মানসিক স্বাস্থ্য আত্মবিশ্বাস বাড়ায়, সৃজনশীলতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করে এবং জীবনকে উপভোগ করার ক্ষমতা দেয়।
• সামাজিক সম্পর্ক: এটি অন্যদের প্রতি সহমর্মী হতে ও ইতিবাচক সম্পর্ক গড়ে তুলতে সাহায্য করে।
• শারীরিক স্বাস্থ্য: মানসিক চাপ বা হতাশা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দিতে পারে। অন্যদিকে, ভালো মানসিক স্বাস্থ্য হৃদরোগ, ডায়াবেটিস-এর মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

২. মানসিক অসুস্থতা: কারণ, লক্ষণ ও প্রকারভেদ
মানসিক অসুস্থতা বলতে বোঝায় এমন কিছু পরিবর্তন, যা ব্যক্তির চিন্তা, অনুভূতি, মেজাজ বা আচরণে উল্লেখযোগ্যভাবে বিরক্তি সৃষ্টি করে এবং দৈনন্দিন জীবনে স্বাভাবিকভাবে কাজ করার ক্ষমতাকে ব্যাহত করে।
সাধারণ কারণসমূহ:
মানসিক অসুস্থতার পেছনে একক কোনো কারণ নেই। এটি বিভিন্ন জৈবিক (Biological), মনস্তাত্ত্বিক (Psychological) এবং সামাজিক (Social) উপাদানের সমন্বয়ে ঘটে থাকে:
• জৈবিক কারণ: মস্তিষ্কের রাসায়নিকের ভারসাম্যহীনতা (যেমন: সেরোটোনিন, ডোপামিন), বংশগতি এবং মস্তিষ্কের গঠনগত পার্থক্য।
• মনস্তাত্ত্বিক কারণ: শৈশবের মানসিক আঘাত (Trauma), চরম মানসিক চাপ, দুর্বল মোকাবিলার কৌশল।
• সামাজিক ও পরিবেশগত কারণ: দারিদ্র্য, কর্মক্ষেত্রে বা শিক্ষাক্ষেত্রে চাপ, সামাজিক বিচ্ছিন্নতা, প্রিয়জনের মৃত্যু বা অসুস্থতা, বৈষম্য।

✅ সতর্কতামূলক লক্ষণসমূহ:
নিম্নলিখিত লক্ষণগুলির দিকে মনোযোগ দেওয়া জরুরি, বিশেষ করে যদি এগুলি দীর্ঘ সময় ধরে চলতে থাকে:
• দীর্ঘস্থায়ী বিষণ্ণতা বা চরম মেজাজের পরিবর্তন।
• সামাজিক কার্যকলাপ থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়া।
• স্বাভাবিক কাজকর্মে আগ্রহ বা আনন্দ হারিয়ে ফেলা।
• ঘুম বা খাওয়ার অভ্যাসে বড় পরিবর্তন।
• অত্যধিক ভয়, উদ্বেগ বা অপরাধবোধ।
• ঘন ঘন শারীরিক অসুস্থতা (মাথাব্যথা, পেটব্যথা) যার কোনো শারীরিক ব্যাখ্যা নেই।
• নিজের বা অন্যের ক্ষতি করার চিন্তা।

কিছু সাধারণ মানসিক অসুস্থতা:
• বিষণ্ণতা (Depression): দীর্ঘস্থায়ী দুঃখ বা আগ্রহের অভাব।
• উদ্বেগজনিত ব্যাধি (Anxiety Disorders): অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, ভয় ও প্যানিক অ্যাটাক।
• বাইপোলার ডিসঅর্ডার (Bipolar Disorder): চরম মেজাজের উত্থান-পতন (Mania ও Depression)।
• সিজোফ্রেনিয়া (Schizophrenia): চিন্তা, অনুভূতি এবং আচরণে অস্বাভাবিকতা।
• পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার (PTSD): ভয়াবহ ঘটনার পর দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ।

৩. মানসিক স্বাস্থ্যের কুসংস্কার ও বৈষম্য (Stigma) দূরীকরণ
মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে আলোচনা করতে গেলে সবচেয়ে বড় বাধা হলো সমাজে প্রচলিত কুসংস্কার ও বৈষম্য। মানুষ প্রায়শই মানসিক অসুস্থতাকে দুর্বলতা, চারিত্রিক ত্রুটি বা ব্যক্তিগত ব্যর্থতা হিসেবে দেখে।

স্টিগমার প্রভাব:
• সাহায্য চাইতে দ্বিধা, যার ফলে চিকিৎসা শুরু করতে দেরি হয়।
• চাকরি, শিক্ষা বা সামাজিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বৈষম্য।
• আক্রান্ত ব্যক্তির আত্ম-মর্যাদা কমে যাওয়া।

বৈষম্য দূর করার উপায়:
• শিক্ষা ও সচেতনতা: মানসিক রোগ যে কোনো শারীরিক রোগের মতোই—এই বার্তাটি ব্যাপকভাবে প্রচার করা।
• খোলামেলা আলোচনা: মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলতে উৎসাহিত করা, যাতে এটি একটি স্বাভাবিক বিষয় হয়ে ওঠে।
• সহমর্মিতা প্রদর্শন: মানসিক সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তির প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া এবং তাদের বিচার না করা।
• সঠিক ভাষা ব্যবহার: মানসিক রোগীকে হেয় করে এমন শব্দ (যেমন: পাগল, বদ্ধ উন্মাদ) ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা।

৪. মানসিক সুস্থতা বজায় রাখার ব্যবহারিক কৌশল (Self-Care)
মানসিক সুস্থতা বজায় রাখা একটি চলমান প্রক্রিয়া। প্রতিদিনের অভ্যাসের মাধ্যমে আমরা আমাদের মনকে শক্তিশালী করতে পারি।
পর্যাপ্ত ও মানসম্পন্ন ঘুম: মস্তিষ্ককে বিশ্রাম দেয়, মেজাজ ও আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে। | প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে যাওয়া ও জেগে ওঠা। ঘুমের ২ ঘণ্টা আগে স্ক্রিন দেখা বন্ধ করা।
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: মস্তিষ্কের সঠিক কার্যকারিতার জন্য পুষ্টি অপরিহার্য। | ফল, সবজি, আস্ত শস্যদানা এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ। কফি ও চিনিযুক্ত খাবার কমানো।
নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ: এন্ডোরফিন নামক "ভালো লাগার" হরমোন নিঃসরণ করে, যা চাপ ও উদ্বেগ কমায়। | প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা, যোগব্যায়াম বা আপনার পছন্দের কোনো খেলাধুলা করা। |
মননশীলতা ও ধ্যান (Mindfulness & Meditation): বর্তমান মুহূর্তে মনোযোগ দিতে শেখায়, অতিরিক্ত চিন্তা বা দুশ্চিন্তা কমাতে সাহায্য করে। | প্রতিদিন সকালে বা রাতে ১০ মিনিট শান্তভাবে বসে নিজের শ্বাস-প্রশ্বাসে মনোযোগ দেওয়া। |
সামাজিক সংযোগ স্থাপন: নিঃসঙ্গতা দূর করে, মানসিক সমর্থন ও আপনত্বের অনুভূতি দেয়। | বন্ধু-পরিবারকে সময় দেওয়া, নতুন সামাজিক গোষ্ঠীতে যুক্ত হওয়া। |
স্ব-যত্ন (Self-Care) অনুশীলন: নিজের জন্য সময় বের করা এবং মানসিক ব্যাটারি রিচার্জ করা। | শখের কাজ করা (যেমন: ছবি আঁকা, গান শোনা), জার্নাল লেখা বা প্রকৃতির মাঝে সময় কাটানো। |
স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট: চাপের কারণগুলো চিহ্নিত করা এবং সেগুলোকে মোকাবিলা করার কৌশল শেখা। সময়মতো বিরতি নেওয়া, কাজের তালিকা (To-Do List) তৈরি করা এবং "না" বলতে শেখা।

৫. কখন এবং কীভাবে পেশাদার সাহায্য নেবেন?
যদি স্ব-যত্ন কৌশলগুলো কাজ না করে এবং লক্ষণগুলো আপনার দৈনন্দিন জীবনে বাধা সৃষ্টি করতে থাকে, তবে পেশাদার সাহায্য নেওয়া জরুরি।

সাহায্য নেওয়ার সময়:
• যদি দীর্ঘ দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চরম দুঃখ বা অসহায়ত্ব অনুভব করেন।
• যদি কাজ, পড়াশোনা বা সামাজিক সম্পর্ক বজায় রাখতে অসুবিধা হয়।
• যদি মাদক বা অ্যালকোহলের উপর নির্ভরশীলতা বাড়ে।
• যদি আত্মহত্যার বা নিজের ক্ষতি করার চিন্তা আসে।

সহজলভ্য চিকিৎসা ও সহায়তা:
মানসিক স্বাস্থ্য পরিষেবা শুধুমাত্র মানসিক রোগের চিকিৎসাই নয়, এটি সুস্থ থাকার একটি উপায়।
• কাউন্সেলিং ও সাইকোথেরাপি: কথা বলার মাধ্যমে মানসিক সমস্যার মূল কারণগুলো বোঝা এবং মোকাবিলার কৌশল শেখা (যেমন: কগনিটিভ বিহেভিওরাল থেরাপি বা CBT)।
• সাইকিয়াট্রিস্ট (মনোরোগ বিশেষজ্ঞ): প্রয়োজন অনুযায়ী ঔষধের মাধ্যমে মস্তিষ্কের রাসায়নিক ভারসাম্য ফিরিয়ে আনা এবং রোগ নির্ণয় করা।
• সহায়তা গোষ্ঠী (Support Groups): একই ধরনের সমস্যায় ভোগা অন্যান্যদের সাথে অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়া।
• হটলাইন/জরুরী সেবা: সংকটের সময় তাৎক্ষণিক মানসিক সহায়তা পেতে জরুরি হটলাইনে যোগাযোগ করা। মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তার জন্য ১৬২৬৩ নম্বরে কল করুন, যা স্বাস্থ্য বাতায়ন এর হেল্পলাইন। এছাড়া, “আলাপন হেল্পলাইন” ০৯৬৭৮৬০৯৬০৯ নম্বরেও মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ পাওয়া যায়। উভয় হেল্পলাইনই ২৪/৭ সেবা প্রদান করে

৬. শেষ কথা:
মানসিক সুস্থতা কোনো বিলাসিতা নয়, এটি আমাদের মৌলিক প্রয়োজন। একটি সুস্থ, উৎপাদনশীল এবং মানবিক সমাজ গড়ে তুলতে হলে প্রতিটি নাগরিকের মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করা আবশ্যক। এই দায়িত্ব শুধু ব্যক্তির নয়, পরিবার, সমাজ, সরকার এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থারও। আসুন, আমরা সকলে মিলে মানসিক স্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দিই। কুসংস্কারের দেওয়াল ভেঙে, সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে দিই এবং মনে রাখি—"মনের যত্ন মানেই জীবনের যত্ন।"

কন্টেন্ট রাইটার:
নাম: ফাহিমা আক্তার মনি
নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ

🌿 Content Writing Contest 📝🔸মানসিক স্বাস্থ্য: "পরিপূর্ণ সুস্থতা,  মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি সামাজিক উদাসীনতা ও করণীয়"🔸“স্...
05/11/2025

🌿 Content Writing Contest 📝

🔸মানসিক স্বাস্থ্য: "পরিপূর্ণ সুস্থতা, মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি সামাজিক উদাসীনতা ও করণীয়"🔸

“স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল” — এই প্রবাদটি কেবল শারীরিক নয়, বরং শারীরিক ও মানসিক উভয় স্বাস্থ্যের কথা বোঝায়। কিন্তু বাস্তবে আমরা শারীরিক স্বাস্থ্যের প্রতি যতটা যত্নশীল, মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি ততটা গুরুত্ব দিই না। এর অন্যতম কারণ হলো, শারীরিক অসুস্থতার উপসর্গগুলো দৃশ্যমান হয় এবং সহজেই বোঝা যায়; কিন্তু মানসিক অসুস্থতার উপসর্গগুলো চোখে দেখা যায় না বা সহজে ধরা পড়ে না। ফলে অনেক সময় আমরা উপসর্গ অনুভব করলেও তা বুঝতে পারি না।🍁✨

শারীরিক সুস্থতার জন্য মানুষ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে — যেমন সুষম খাদ্য গ্রহণ, ব্যায়াম, নিয়মিত চেকআপ ইত্যাদি। কিন্তু মানসিক শান্তি ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য এমন সচেতনতা ও যত্ন অনেকের মধ্যেই অনুপস্থিত। অথচ মানসিক স্বাস্থ্য ভালো না থাকলে শারীরিক দিক থেকেও সম্পূর্ণ সুস্থ থাকা সম্ভব নয় — এই বিষয়টি অনেকেই উপেক্ষা করেন।🍁✨

মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে অনেক মানুষ দীর্ঘদিন ধরে মানসিক সমস্যায় ভুগলেও তা সম্পর্কে অবগত হন না। আবার কেউ যদি নিজের মানসিক কষ্টের কথা আশেপাশের মানুষকে জানান, অনেক ক্ষেত্রে তা তুচ্ছ হিসেবে দেখা হয়। ভুক্তভোগীর কষ্টকে অবমূল্যায়ন করলে তিনি আরও বেশি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন।🍁✨

মানসিক শান্তি বজায় রাখতে ব্যক্তিকেন্দ্রিক কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজন। যেমন:
🍁নিজেকে সময় দেওয়া।
🍁 নিজের অনুভূতিগুলো লিখে রাখা।
🍁 পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া।
🍁ধ্যান বা প্রার্থনা করা।
🍁প্রিয় কোনো শখকে চর্চা করা।
🍁প্রয়োজন হলে বিশ্বস্ত কারও সাথে মনের কথা শেয়ার করা।

তাই আমাদের সকলের উচিত মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং অন্যদেরও সচেতন করা। কেউ মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হলে তাকে অবহেলা না করে সহমর্মিতা প্রদর্শন করা জরুরি। যেমন শারীরিক অসুস্থতায় আমরা চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করি, তেমনি মানসিক সমস্যার ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ সাইকোথেরাপিস্ট (মনোরোগ-চিকিৎসক), সাইকোলজিস্ট (মনোবিদ) অথবা সাইকিয়াট্রিস্ট (মনোরোগ বিশেষজ্ঞ)-এর শরণাপন্ন হওয়া উচিত।🍁✨

একটি সুস্থ সমাজ গড়তে হলে শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কেও সচেতনতা ও যত্ন সমানভাবে জরুরি।🍁✨

কন্টেন্ট:
নানজিবা আশরা
মনোবিজ্ঞান বিভাগ
চট্টগ্রাম কলেজ, চট্টগ্রাম।

🌿Content Writing Contest 📝 🔷"পাছে লোকে কিছু বলে"- আমাদের মনের এক অদৃশ্য ভয়🔷 ঘটনা ১:ইন্টার প্রথম বর্ষের ছাত্র নওফেল। বিগ...
28/10/2025

🌿Content Writing Contest 📝

🔷"পাছে লোকে কিছু বলে"- আমাদের মনের এক অদৃশ্য ভয়🔷

ঘটনা ১:
ইন্টার প্রথম বর্ষের ছাত্র নওফেল। বিগত কয়েক মাস ধরে প্রায়ই তার মন খারাপ থাকে। দৈনন্দিন কাজ, খেলাধুলা কোন কিছুতেই আগ্রহ হয় না। সারাদিন কেমন যেন মনমরা হয়ে থাকে সে। বন্ধু মহলে জনপ্রিয় মুখ নওফেল কে অনেকদিন বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতেও দেখা যায় না।

একদিন বন্ধু শফিক নওফেলকে তার এই চুপচাপ থাকার কারণ জিজ্ঞেস করলে সে জানায় যে ইদানিং প্রায়ই তার মন খারাপ থাকে, কান্না আসে। কারণ জানতে চাইলে সে এই মন খারাপের নির্দিষ্ট কোনো কারণ বলতে পারেনা। শফিক যখন নওফেল কে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলতে বলে তখন সে বলে, “মানুষ কি বলবে? আমি কি পাগল নাকি?”

ঘটনা ২:
সদ্য মা হয়েছেন নীলা। ইদানিং বাচ্চার প্রতি তার কোন আগ্রহ দেখা যায় না বরং একপ্রকার বিরক্তি ই দেখা যায়। তার মেজাজ ও কেমন জানি খিটখিটে হয়ে গিয়েছে।

পাশের বাসার রুনা ভাবি নীলাকে দেখে একজন সাইকিয়াট্রিস্টের সাথে কথা বলতে বলেন। কিন্তু তখন নীলা বলে উঠে, “আমি কি পাগল নাকি যে পাগলের ডাক্তারের কাছে যাব? এগুলো শুনলে মানুষ আমার উপর হাসবে।”

ঘটনা ৩:
৫ম শ্রেণীর ছাত্র রিফাত। ইদানিং তার পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে বেশ কষ্ট হচ্ছে। সে প্রায়ই সব কিছু ভুলে যাচ্ছে এবং তার মধ্যে প্রচুর অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। রেজাল্টও খারাপ হচ্ছে তার।

ক্লাসের রহমান স্যার রিফাতের এই অবস্থা দেখে তার বাবা-মাকে বলেন তাকে যেন একজন সাইকিয়াট্রিস্ট অথবা সাইকোলজিস্ট দেখানো হয়। তখন রিফাতের বাবা-মা বলে ওঠে: “আমাদের ছেলে এখনো অনেক ছোট। এই বয়সে কেউ পাগলের ডাক্তারের কাছে যায় নাকি? মানুষ কি বলবে?”

"লোকে কী বলবে?"—এই ৩টি শব্দ আমাদের সমাজে এক অদৃশ্য কিন্তু শক্তিশালী জেলখানা তৈরি করেছে, যার সবচেয়ে বড় কয়েদি হলো আমাদের মানসিক স্বাস্থ্য। জীবনের প্রায় প্রতিটি পদক্ষেপেই এই প্রশ্নটি আমাদের সিদ্ধান্ত, আচরণ এবং এমনকি অনুভূতিকেও নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু যখন মনের অসুস্থতার কথা আসে, তখন এই প্রশ্নটি হয়ে ওঠে এক নীরব ঘাতক।

এই এক ভয়েই একজন পুরুষ মন খুলে কাঁদতে পারে না, কারণ সমাজ তাকে "দুর্বল পুরুষ" আখ্যা দেবে। একজন নতুন মা তার পোস্টপার্টাম ডিপ্রেশনের কথা লুকিয়ে রাখেন, সবাই তাকে "খারাপ মা" ভাববে তাই। এবং এরকম হাজারো উদাহরণ আমাদের সমাজে দেখা যায়।

পরিবারের সদস্যরা তাদের কিংবা অন্য সদস্যদের মানসিক অসুস্থতার কথা গোপন করে, কারণ তারা সামাজিক অবজ্ঞা এবং অপমানের আশঙ্কা করে। ফলে, যাদের থেকে সমস্যায় আক্রান্ত মানুষটির সবচেয়ে বেশি সাহায্য এবং সহানুভূতি প্রয়োজন ছিল, তাদের সাপোর্ট ই সে পায়না। এবং দিনশেষে মানুষটি নিজেকে একা আবিষ্কার করে।

⏩ গবেষণায় দেখা গেছে যে, বাংলাদেশে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে প্রায় ১৮.৭% (অর্থাৎ প্রতি ৫ জন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে ১ জন) এবং শিশু-কিশোরদের মধ্যে ১২.৬% মানসিক রোগে ভুগছেন। এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, মানসিক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের প্রায় ৯২% কোনো ধরনের চিকিৎসাসেবা পান না।

আর এই "লোক লজ্জার" সংস্কৃতি আমাদের মানসিক সুস্থতার পথে এক নীরব ঘাতক তৈরি করেছে। আমরা অনেকেই জানিনা কিংবা ভুলে যাই যে, শরীরের মতো মনেরও অসুখ হতে পারে এবং এর জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন। মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলা এবং সাহায্য চাওয়া কোনো লজ্জা বা দুর্বলতার বিষয় নয়; বরং এটি নিজের যত্ন নেওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং অত্যন্ত সাহসী একটি পদক্ষেপ।

সময় এসেছে এই অদৃশ্য শিকল ভাঙার। "পাছে লোকে কিছু বলে”- এই ভয়কে সরিয়ে রেখে আমাদের নিজেদের এবং প্রিয়জনদের জিজ্ঞাসা করতে হবে, "আজকে তোমার মন কেমন আছে?" এবং জ্বর-সর্দির মতো মনের অসুস্থতাতেও বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিতে একে অপরকে উৎসাহিত করতে হবে।

এভাবেই খোলামেলাভাবে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলা, একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া এবং সাহায্য চাওয়াকে খুবই স্বাভাবিক হিসেবে দেখার মাধ্যমে আমাদের সমাজের নতুন এর পরিবর্তনের সূচনা হবে। এটাই হবে Gen Z এর বাস্তব revolution!

জারিফা আফরিন
স্নাতক ১ম বর্ষ, মনোবিজ্ঞান বিভাগ
চট্টগ্রাম কলেজ, চট্টগ্রাম

তথ্যসূত্র 📚
Mental health challenges in Bangladesh and way forwards - ResearchGate
SCENARIO OF MENTAL HEALTH IN BANGLADESH: A SIGNATURE GLIMPSE
Bangladesh WHO Special Initiative for Mental Health Situational Assessment

🌿 Content Writing Contest📝🔹ডিজিটাল আসক্তি🔹বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে আমাদের বিশ্বের সবগুলো সমস্যার মধ্যে ডিজিটাল আসক্তি সমস্যা...
24/10/2025

🌿 Content Writing Contest📝

🔹ডিজিটাল আসক্তি🔹

বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে আমাদের বিশ্বের সবগুলো সমস্যার মধ্যে ডিজিটাল আসক্তি সমস্যাটি খুব জটিল আকার ধারণ করেছে।
বাংলাদেশের মানুষের ক্ষেত্রে এই সমস্যাটি আরো ব্যাপভাবে ছড়িয়ে পড়ছে।বর্তমানে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬৭ মিলিয়ন,তন্মধ্যে ইন্টারনেট সংযোগ আছে ৯১.২ মিলিয়ন,সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাবহার করছে ৩৪ মিলিয়ন এবং মোবাইল ইউজার আছে ৩২ মিলিয়ন। আর young adult দের মধ্যে ৫৫% ই আসক্তির মত ভয়াবহ পরিস্থিতি সম্মুখীন হচ্ছে।

✅ডিজিটাল আসক্তি কি?
ডিজিটাল আসক্তি হলো ডিজিটাল ডিভাইসের (মোবাইল ফোন,অনলাইন গেম,ইন্টারনেট,সোশ্যাল মিডিয়া ইত্যাদি)অতিরিক্ত এবং অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার।এর ফলে বাস্তব জীবনের সামাজিক সম্পর্ক, কাজ এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে, যেমন হতাশা, উদ্বেগ, এবং একাকিত্ব।

✅ডিজিটাল আসক্তির কারণে সৃষ্ট সমস্যা:
অতিরিক্ত স্ক্রিনটাইম থাকার কারণে মষ্তিষ্কের Prefrontal Cortex এবং Amygdala ক্ষতিগ্রস্থ হয়।Prefrontal Cortex আমাদের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু এবং Amygdala হলো হাসি,কান্না নিয়ন্ত্রণ করার কেন্দ্র।
গবেষনায় দেখা যায়,৫ ঘন্টার বেশি স্ক্রিনটাইম থাকার কারণে ৭১ শতাংশ মানুষের মধ্যে হতাশা এবং আত্নহত্যার প্রবণতা দেখা যায়।তাছাড়া দীর্ঘ সময় ধরে ডিজিটাল যন্ত্রপাতির সংস্পর্শে থাকার কারণে,অন্য ব্যাক্তির Perfect life দেখে নিজের জীবনের সাথে তুলনা করতে দেখা যায়।ফলে Self esteem কমে যায় এবং (FOMO -Fear of missing out) সবার থেকে আড়ালে চলে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ে।
২০২০ সালের Harvard Medical School এর এক প্রতিবেদনে বলা হয় যে, অতিরিক্ত স্ক্রিনটাইম ঘুমের ও ব্যাঘাত ঘটায়।
আমাদের শরীরে মেলাটোনিন থাকে যা ঘুমের হরমোন নামে পরিচিত।স্ক্রিনের ব্লু লাইটের কারণে মেলাটোনিন এর ৫০ শতাংশ কমে যাওয়ার ফলে ঘুম কম হয়।তাছাড়া সামাজিক যোগাযোগ দক্ষতার ও ব্যাঘাত ঘটে।
২০১৪ সালে University of California থেকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়,অতিরিক্ত স্ক্রিনটাইমের কারণে,শিশু-কিশোরদের চোখে চোখে কথা বলা,সহানুভূতি কমে যায় এবং তাদের Emotional quiotent(EQ) কমে যায়।
তাছাড়াও ২০১৬ সালে American Academy Of Pediatrics এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২ ঘণ্টার বেশি স্ক্রিনটাইম থাকার কারণে মনোযোগ,পড়ার দক্ষতা এবং একাডেমিক পারফরমেন্স কমে যায়। ফলে মনের একাগ্রতা থাকে না এবং বোঝার ক্ষমতাও কমে যায়।

✅মনোবৈজ্ঞানিক কৌশল:
ডিজিটাল আসক্তি থেকে মুক্তি পেতে কিছু কৌশল অবলম্বন করা হয়।যেমন:
১)একা না থাকা
২)কারো সাথে ঘুমানো
৩)ঘুম থেকে উঠার পর ১ ঘণ্টা এবং ঘুমানোর আগে ১ ঘন্টা ফোন না চালানোর অভ্যাস করা।
৪)ইন্ডোর গেম যেমন:লুডু,দাবা খেলা।
৫)Dine-in-table পদ্ধতি অনুসরণ করা যেখানে পরিবারের সবাই বসে গল্প করলে স্ক্রিনটাইম থেকে এ দূরে থাকা সম্ভব।

🔷🔷Digital detox এবং mindfulness এর অনুসরণ:
মাইন্ডফুলনেস হলো বর্তমানে অবস্থান করা।মাইন্ডফুলনেস আমাদের দেহে ডোপামিন এর চাহিদা কমায়।Prefrontal cortex কে শক্তিশালী করে তোলে।তাছাড়া ৫ মিনিট শ্বাস-প্রশ্বাসের অনুশীলন এবং সপ্তাহে একদিন No-screen day পালন করা।

🔷🔷Environmental reconsteuction:
ডিজিটাল আসক্তির প্রধান উপাদান সরিয়ে ফেলা।Tech free zone তৈরি করা যেখানে কোনো ডিজিটাল ডিভাইস থাকবে না।তাছাড়া Tech curfew জারি করা যেখানে সময় সীমিত করা থাকবে যেমন:রাত ৮ টার পর ডিভাইস থেকে নিজেকে দূরে রাখা।Device lock box ও ব্যবহার করা যেতে পারে যেখানে ডিভাইসটিকে লকবক্সে রাখা হবে।

🔷🔷Authoritative parenting:
এই প্রক্রিয়া বাকি গুলার চাইতে ৩ গুন বেশি কার্যকর।যেখানে ভালবাসা আর নিয়মকানুন এর মধ্য দিয়ে সফলতার দেখা পাওয়া যায়।

উক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করে আমার ডিজিটাল আসক্তি নামক মানসিক সমস্যার করাল গ্রাস থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করি।এই সমস্যা যত বাড়বে ততই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য তা হুমকির হয়ে দাঁড়াবে।আসুন সচেতন হই,ভবিষ্যত প্রজন্মকে এই ভয়াবহ পরিস্থিতি মোকাবেলায় এগিয়ে আসি।

কন্টেন্ট রাইটার:
জান্নাতুল নওরীন
ক্যাম্পাস এম্বাসেডর
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

🌿Content Writing Contest 📝🌸 মানসিক স্বাস্থ্য: নিজের সঙ্গে লড়াই ও সচেতনতার গল্প 🌸 ✨ মানুষের মনের ভিতরে কত গভীর গল্প লুকি...
19/10/2025

🌿Content Writing Contest 📝

🌸 মানসিক স্বাস্থ্য: নিজের সঙ্গে লড়াই ও সচেতনতার গল্প 🌸

✨ মানুষের মনের ভিতরে কত গভীর গল্প লুকিয়ে থাকে।
বাহিরে সবাই আমাকে হাসিখুশি দেখে, কিন্তু ভিতরে আমি কখনো কখনো একা, ক্লান্ত, এবং অস্থির অনুভব করি।
রাতের অন্ধকারে যখন সব কিছু শান্ত, তখন আমার চিন্তা, উদ্বেগ এবং কষ্ট আমাকে ঘিরে ধরে।
প্রথমে আমি ভাবতাম, “সব ঠিক আছে, কাউকে বলার দরকার নেই।”
কিন্তু আসলে, আমি নিজের অনুভূতিকে উপেক্ষা করছিলাম।
যতক্ষণ না আমি নিজের মনের কথা শুনি, সাহায্য চাই, ততক্ষণ কষ্ট যেন শুধু বাড়ছিল।

একদিন সাহস করে আমি আমার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সঙ্গে সব খুলে বললাম।
আমি বললাম কেমন চাপের মধ্যে আছি, কেমন ভয়, ক্লান্তি আর একাকীত্ব আমাকে গ্রাস করেছে।
বন্ধুটি শুধু শোনাল, আমাকে বোঝাল, আর বলল — “তুমি একা নও, আমি আছি।”
সেই ছোট কথাটা আমাকে নতুন জীবন দিয়েছে।
আমি বুঝেছি, সাহায্য চাওয়া বা অনুভূতি প্রকাশ করা কোনো দুর্বলতা নয়, বরং শক্তির পরিচয়।

🩵 ধীরে ধীরে আমি শিখেছি নিজের মনের যত্ন নেওয়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
আমি লিখতে শুরু করেছি আমার অনুভূতি, যাতে আমার মনের বোঝা হালকা হয়।
আমি নিয়মিত মেডিটেশন এবং হাঁটাহাঁটি করি।
প্রতিদিন আমি চেষ্টা করি নিজেকে ভালোবাসতে, নিজের উপর দয়া দেখাতে, এবং নিজের জন্য সময় বের করতে।
এই ছোট ছোট পদক্ষেপগুলো আমাকে শিখিয়েছে — আমাদের মনও শরীরের মতো যত্নের প্রয়োজন।
যদি আমরা নিজেদের মনের কথা শুনি, সাহায্য চাই, এবং নিজের অনুভূতিকে গুরুত্ব দিই, তাহলে আমরা সত্যিকারের শান্তি অর্জন করতে পারি।

আমরা অনেক সময় ভাবি, সমাজে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলা লজ্জার।
কিন্তু সত্যি কথা হলো, আমাদের এই বিষয়গুলো খোলামেলা আলোচনার দরকার।
যদি আমরা চুপচাপ থাকি, কেউ জানবে না, কেউ সাহায্য পাবে না।
আমরা যদি সবাই একে অপরের অনুভূতি বুঝতে শিখি, সহানুভূতি দেখাই এবং সাহায্যের হাত বাড়াই,
তাহলে প্রতিটি মানুষ নিরাপদ, শান্ত এবং সুখী জীবন যাপন করতে পারবে।

💙 আমার অভিজ্ঞতা আমাকে শিখিয়েছে, মানসিক স্বাস্থ্য কোনো বিলাসিতা নয়।
এটা আমাদের জীবনের মূল ভিত্তি।
যতটা আমরা শারীরিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেই, ঠিক ততটাই আমাদের মনকেও সময় এবং যত্নের দরকার।

প্রতিদিনের ছোট পদক্ষেপগুলোই বড় পরিবর্তন আনতে পারে:

নিজের অনুভূতিকে লিখে রাখা ✍️

কারো সঙ্গে খোলামেলা কথা বলা 🗣️

মেডিটেশন বা ধ্যান করা 🧘

প্রকৃতির সঙ্গে সময় কাটানো 🌿

নিজের পছন্দমতো বিশ্রাম নেওয়া 😌

আমার গল্প তোমার জন্য অনুপ্রেরণা হতে পারে।
যদি তুমি কখনো একা অনুভব করো, মনে রেখো — তুমি একা নও।
নিজের কথা বলো, অনুভূতি শেয়ার করো, সাহায্য চাও।
এটাই হলো প্রথম ধাপ নিজের মানসিক সুস্থতার পথে।

✨ চল আমরা সবাই মিলে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন হই।
যাতে কেউ নীরবে কষ্ট না পায়, যেন প্রতিটি মানুষ শান্ত, নিরাপদ, এবং সুখী জীবন যাপন করতে পারে।
🌟 নিজের অনুভূতিকে গুরুত্ব দাও, সাহস করো, সাহায্য চাও, এবং নিজের মনের যত্ন নাও। তুমি একা নও।

কনটেন্ট রাইটার:
মিশকাতুল ফারজানা মিথিলা
মনোবিজ্ঞান বিভাগ
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ।

🌿 Content Writing Contest 📝🔸মানসিক স্বাস্থ্য: নীরব যুদ্ধের জয়গান🔸প্রতিটি হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকে অজানা গল্প।হয়তো কেউ বাই...
13/10/2025

🌿 Content Writing Contest 📝

🔸মানসিক স্বাস্থ্য: নীরব যুদ্ধের জয়গান🔸

প্রতিটি হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকে অজানা গল্প।
হয়তো কেউ বাইরে থেকে হাসছে, কিন্তু ভেতরে তার মন বিষণ্ন, ক্লান্ত, আহত।প্রতিদিন যারা নিজের অন্ধকারের সঙ্গে লড়ে যায়, তারা প্রকৃত যোদ্ধা।
তাদের নিঃশব্দ সাহস ও লড়াই আমাদের শেখায়,
প্রতিটি ছোট হাসি, প্রতিটি চোখের জল—একটি বিজয়ের গল্প।
তাদের জয়গান লেখা হয় দৃঢ়তা, আশা এবং ছোট ছোট মুহূর্তের হাসিতে।যারা ভেতরে ভাঙছে, তাদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের মানবিক দায়িত্ব। তাদের নীরব কষ্ট বোঝা মানে শুধু সহানুভূতি নয়, এটি হলো মানুষের মধ্যে সত্যিকারের শক্তির পরিচয়। চলুন, আমরা সবাই মিলেই এই নীরব যোদ্ধাদের কষ্টকে আলোকিত করি, তাদের সাহসকে স্বীকৃতি দিই এবং মনে রাখি—ভালো না লাগাটা কোনো অপরাধ নয়।
এটি জীবনের অঙ্গ, যা প্রতিটি মানুষের অভিজ্ঞতার অংশ। প্রতিদিনের ছোট ছোট লড়াই, নিঃশব্দ কান্না, একেকটি হাসি—এই সব মিলেই তাদের সত্যিকারের জয়গান তৈরি হয়। আমাদের বোঝাপড়া, পাশে থাকা এবং সমর্থনই তাদের সবচেয়ে বড় শক্তি, যা তাদের সাহস ও আশা ধরে রাখে। তাই আসুন, আমরা সবাই মিলেমিশে এই নীরব যোদ্ধাদের পাশে দাঁড়াই, তাদের যাত্রাকে আলোকিত করি এবং তাদের যুদ্ধে শক্তি ও আশার আলো জ্বালাই।
এটি জীবনকে স্বাভাবিক করে তোলে।
প্রতিদিনের ছোট জয়, নিঃশব্দ কষ্ট এবং হাসি—এসব মিলেই গড়ে ওঠে তাদের শক্তি ও আশা।
সহানুভূতি এবং বোঝাপড়া তাদের সাহস ধরে রাখে। সাহায্য চাওয়া কখনও দুর্বলতার লক্ষণ নয়; বরং এটি তাদের দৃঢ়তা এবং সাহসের পরিচয়।

কন্টেন্ট রাইটার:
সাইমা সুলতানা সজনী
মনোবিজ্ঞান বিভাগ
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

"বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস ২০২৫" সংঘাত, দুর্যোগ এবং স্বাস্থ্যগত জরুরি অবস্থা মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে...
10/10/2025

"বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস ২০২৫"

সংঘাত, দুর্যোগ এবং স্বাস্থ্যগত জরুরি অবস্থা মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এর মতে, সংঘাত-কবলিত অঞ্চলে প্রায় ৫ জনের মধ্যে ১ জনের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা রয়েছে বলে অনুমান করা হয়। এই ধরনের পরিস্থিতিতে ভয়, উদ্বেগ বা দুঃখ অনুভব করা অত্যন্ত চাপপূর্ণ ঘটনার একটি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া।

মানসিক স্বাস্থ্য আমাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থার (শারীরিক স্বাস্থ্য, মানসিক স্বাস্থ্য, সামাজিক স্বাস্থ্য) একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান এবং তাই মানসিক স্বাস্থ্যের যথাযথ যত্ন নেওয়ার জন্য সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) ১০ অক্টোবর দিনটিকে "বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস" হিসেবে ঘোষণা করে। ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল রিচার্ড হান্টারের উদ্যোগে ১০ অক্টোবর, ১৯৯২ সালে প্রথমবারের মতো বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত হয়।

২০২৫ সালের বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবসের প্রতিপাদ্য হল "দুর্যোগ ও সংকটকালীন সময়ে মানসিক স্বাস্থ্য সেবার সহজলভ্যতা," -যা সংকটের সময় এবং সংঘাত-কবলিত এলাকায় মানসিক স্বাস্থ্য এবং মনোসামাজিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।

আমাদের প্রতিটি মুহূর্তে আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।

✅ মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখতে প্রাথমিকভাবে যা করবেন-
✔️পরিবার ও সমাজের সাথে উন্নত যোগাযোগ,
✔️শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকা
✔️রুটিন অনুসরণ করে আপনার মানসিক স্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দেয়া
✔️অ্যালকোহলের ব্যবহার কমিয়ে আনুন
অর্থপূর্ণ এবং উপভোগ্য কার্যকলাপে অংশগ্রহণ করুন
✔️বিশ্বস্ত বন্ধুবান্ধব, পরিবার বা স্বাস্থ্য পেশাদারদের কাছ থেকে সহায়তা নিন।

এছাড়াও আমরা বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে মানসিক সুস্থতা বৃদ্ধি করতে পারি। একটি স্তরবদ্ধ পদ্ধতি - স্ব-সহায়ক সরঞ্জাম এবং মনস্তাত্ত্বিক প্রাথমিক চিকিৎসা থেকে শুরু করে বিশেষায়িত মানসিক স্বাস্থ্য পরিষেবা যা সকলের জন্য উন্মুক্ত। এভাবে একাধিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করে দক্ষ এবং প্রতিক্রিয়াশীল সহায়তা নিশ্চিত করা যায়।
শুধুমাত্র সাধারণ জনগণই নয়, মানবিক কর্মীরাও চরম চাপের সম্মুখীন হন এবং প্রায়শই তারা যে সংকটে সাড়া দেন তার দ্বারা সরাসরি প্রভাবিত হন। কার্যকর মানবিক প্রতিক্রিয়া বজায় রাখার জন্য সংস্থাগুলির বিশ্রাম, তত্ত্বাবধান, সহকর্মী সহায়তা এবং কর্মক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্য কর্মসূচি প্রদান করা উচিত।

✴️ বিশ্বব্যাপী নানাভাবে "বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস ২০২৫" উদযাপিত হবে। এর মধ্যে থাকবে শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা/ সেমিনার, ফ্রী কাউন্সেলিং, অ্যাসেসমেন্ট, ওয়ার্কশপ, ওয়েবিনার সহ মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সচেতনতা বৃদ্ধিতে ব্যাপক প্রচারনা।

🔆 বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা একটি ওয়েবিনারের আয়োজন করবে যাতে চাইলে আপনিও রেজিস্ট্রেশন করে যুক্ত হতে পারবেন। রেজিস্ট্রেশন লিংক:
https://lshtm.zoom.us/webinar/register/4817588804649/WN_ZeQGRAXnQIK6JkxeAzuuVw

🔆 Monosheba Organization সারাদিনব্যাপী ফ্রী কাউন্সেলিংয়ের সুযোগ পাবেন।

🔆 জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে (শেরে-বাংলা নগর, dhaka-১২০৭, বাংলাদেশ), প্রতিবছরের মতো এবারও শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা/ সেমিনার, সচেতনতা মূলক কার্যক্রম ও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শের ব্যবস্থা থাকবে। এসম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে ইনস্টিটিউটের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে : "News & Events"

🔆 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগ ও বাংলাদেশ ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি সোসাইটি (বিসিপিএস) বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে মাসব্যাপী নানা কর্মসূচির আয়োজন করছে- বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ৫টি গুরত্বপূর্ণ স্থানে 'মানসিক স্বাস্থ্য মেলা' (ফ্রী মেন্টাল হেলথ অ্যাসেসমেন্ট ও কাউন্সিলিং সেবা), সেমিনার, পুরো নভেম্বর মাস জুড়ে বিভিন্ন মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক কর্মশালার আয়োজন করা হবে। আরো বিস্তারিত জানতে দেখুন : Source: Department of Clinical Psychology , Dhaka University,

এছাড়াও মানসিক স্বাস্থ্যের সচেতনতা বৃদ্ধিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, এনজিও ও সম্পর্কিত সকল প্রতিষ্ঠান নানা আয়োজনে প্রতিবছরের মতো এবারও উদযাপন করবে। কিছু ক্ষেত্রে অনলাইন সেবা প্রদান, বিশিষ্ট ব্যক্তিদের দ্বারা পরিচালিত ওয়ার্কশপ, সেমিনার অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দিনটি উদযাপিত হবে।

কন্টেন্ট :
অনামিকা বৈরাগী সেঁজুতি
ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি বিভাগ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,
ইন্টার্ন কন্টেন্ট রাইটার
মনোসেবা অর্গানাইজেশন।

🌍 বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস, ২০২৫ 🧠এই বছরের প্রতিপাদ্য: "বিপর্যয়কর ও জরুরি পরিস্থিতিতে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির ...
09/10/2025

🌍 বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস, ২০২৫ 🧠
এই বছরের প্রতিপাদ্য: "বিপর্যয়কর ও জরুরি পরিস্থিতিতে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির সুযোগ"

এই দিবস উপলক্ষে মনোসেবা অর্গানাইজেশন সারাদিনব্যাপী অনলাইনে বিনামূল্যে কাউন্সেলিং সেবা প্রদান করবে।

🕙 সময়: সকাল ১০টা থেকে রাত ১১টা
📩 সেশন বুক করার জন্য আমাদের পেজে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন।

🖊️✨ Content Writing Contest Alert! ✨🖊️Do you love writing and want to raise awareness about mental health? 💙Here’s your ...
24/09/2025

🖊️✨ Content Writing Contest Alert! ✨🖊️
Do you love writing and want to raise awareness about mental health? 💙
Here’s your chance!

📅 Contest Duration: 25 Sept – 25 Oct 2025
📌 Categories:
🔹 Campus Ambassador & Volunteers of Monosheba
🔹 Open for Everyone Interested

🏆 Marking Criteria:
❤️ Facebook Reactions – 25%
💬 Facebook Comments – 25%
👩‍⚖️ Judges’ Marks – 50%

📧 Send your content - monoshebaorganization@gmail.com

👉 Share your thoughts, inspire others, and stand a chance to shine!

Address

NURJAHAN TOWER, HAZI BADSHA MIA Road
Matuail
1362

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Monosheba: Organization of Humanity and Mental Well-Being posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Monosheba: Organization of Humanity and Mental Well-Being:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram