Cure Consultation & Diagnostic

Cure Consultation & Diagnostic Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Cure Consultation & Diagnostic, Medical and health, 5201 South Matuail (Signboard). Dhaka Chittagong Highway Road, Matuail.

Happy Birthday
28/09/2021

Happy Birthday

15/08/2021
28/06/2021

শুধু ঔষধই রোগ সারানোর জন্য যথেষ্ট নয়
অসুস্থ হলে ঔষধ খেতে হবে। ঔষধই যেন রোগের একমাত্র চিকিৎসা। আর কোন উপায় নেই। এমন ধারণা পোষণ করেন অনেকেই। এই ধারনা ঠিক নয়। শুধু ঔষধ খেয়ে নয়, রোগ সারানোর আরো অনেক উপায় আছে।
বেঁচে থাকার জন্য নিয়মিত শরীরচর্চা করা, সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও লাইফস্টাইলে পরিবর্তন আনা এবং মানসিক শক্তি অর্জন করা প্রয়োজন।বিশেষজ্ঞদের মতে, স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ওউষধের চেয়ে জীবনচর্চায় পরিবর্তন আনাটা জরুরী বেশি।
অথচ অনেকেরি ধারনা, যেন নিজের কিছুই করার নেই, শুয়ে-বসে থেকে ঔষধ খেলেই হলো। এতেই রোগ সেরে যাবে। বিষয়টা তা নয়। জীবনযাপনের ধরণের (লাইফস্টাইল) দিকে নজর দিতে হবে। লাইফস্টাইলে পরিবর্তন এনে অনেক রোগই সারিয়ে তোলা যায়। অনেক ডাক্তারও এমন ধারণাই পোষণ করেন। ক্রনিক রোগ যেমন ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, অ্যাজমা, আলসার, ক্যান্সার এগুলোকে সারাতে বা নিয়ন্ত্রনে আনতে হলে শুধু ঔষধে নয়, লাইফস্টাইলে পরিবর্তন আনতে হবে।
খাদ্যাভ্যাস ত্রুটিপূর্ণ হলে, শরীরচর্চার অভ্যাস না থাকলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করা প্রায় অসম্ভব। খাদ্যাভ্যাস, শরীরচর্চা এবং এক্টুখানি রৌদ্রলোকে অবগাহনের মতো জীবনচর্চারও প্রয়োজন। কারো হয়তো ট্রিপল বাইপাস হয়েছে, কিন্তু তিনি খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন না করায় আরেকটি সার্জারির মুখোমুখি হতে হবে হয়তো। আসলে চিকিৎসক ও রোগী দুই পক্ষকেই রোগ সারিয়ে তোলার ব্যাপারে যত্নবান হতে হবে। বিশেষ করে রোগীকেই সচেষ্ট হতে হবে বেশি। মানসিক শক্তি অটুট রেখে শরীরচর্চা এবং জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাসে কিছুটা পরিবর্তন আনা এ ক্ষেত্রে জরুরী। তাই রোগ সারাতে মানসিক শক্তি অর্জন করতে হবে, আনতে হবে লাইফস্টাইলের পরিবর্তনও।

শীতকালে যে সবজিটি সবচেয়ে উপকারী তার নাম ব্রকলি। দেখতে হুবহু ফুলকপির মতো, রঙটাই যা শুধু আলাদা। শীতকাল হলেই মিষ্টি সবুজ রঙ...
09/02/2021

শীতকালে যে সবজিটি সবচেয়ে উপকারী তার নাম ব্রকলি। দেখতে হুবহু ফুলকপির মতো, রঙটাই যা শুধু আলাদা। শীতকাল হলেই মিষ্টি সবুজ রঙের এই সবজিটির দেখা মেলে বাজারে, নাম ব্রকলি। শুধু দেখতেই সুন্দর নয়, এই সবজিটি খাওয়া কিন্তু স্বাস্থ্যের পক্ষেও খুবই উপকারি।

প্রতি ১০০ গ্রাম ব্রকলিতে:
প্রোটিন থাকে ৩.৩ গ্রাম
ফ্যাট থাকে ০.১ গ্রাম
ক্যালসিয়াম থাকে ১৫০ মিলিগ্রাম
কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা থাক ৫.৫ গ্রাম
আয়রন থাকে ১.৬ মিলিগ্রাম

পাশাপাশি রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন। যার মধ্যে ভিটামিন সি, বি-১ এবং বি-৩ রয়েছে। শুধু তাই নয় এক বাটি ব্রকলিতে এক বাটি ভাতের সমান প্রোটিন থাকে। কিন্তু ক্যালোরি থাকে তার অর্ধেক। তাই ভাত খাওয়ার ফলে ভুঁড়ি হলেও ব্রকলি খেলে তা হবে না।

প্রতিদিন ব্রকলি খেলে যে যে উপকার পাবেন
প্রতিদিনের খাবারে যদি এখন থেকে অ্যাড করে নিতে পারেন ব্রকলি তাহলে সুস্থ্য থাকার গ্যারান্টি চোখ বন্ধ করে আপনার হাতে রয়েছে। ভাবছেন জাস্ট লেখা জন্য লিখছি। তাহলে বলবো একেবারেই ভুল ভাবছেন। আজকের প্রতিবেদিন বদলে দেবে আপনার এই ভাবনা। কালই বাজারে খুঁজতে চলে যাবেন ব্রকলি কেনার জন্য।

১) খারাপ কোলেস্টরল কমাতে এবং ভাল কোলেস্টরল বাড়াতে
কোলেস্টরলের মতো সমস্যা কিন্তু হৃদরোগের সম্ভাবনা কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়।
নিয়মিত ব্রকলি খেলে কিন্তু তা আপনার শরীরে খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমাতে শুরু করে।

আর ভালো কোলেস্টরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় আপনার অজান্তেই।
২) হৃদযন্ত্রকে সতেজ রাখে
ব্রকলি হার্টের জন্য কিন্তু খুবই ভাল। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ যদি নিজের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় ব্রকলি রাখেন তাহলে তা তার হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
কারণ ব্রকলিতে রয়েছে আইসোথিওসায়ানেটস এবং সালফোরাফেন’এর মতো অ্যান্টিইনফ্লেমেটারি উপাদান, যা হৃদপিন্ডে রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে থাকে।

৩) ক্যালসিয়ামের ভরপুর উৎস
আগেই বলেছি যে, ব্রকলি হল ক্যালসিয়ামের ভরপুর উৎস।
স্কুল বা কলেজ পড়ুয়া বা বিশেষ করে মহিলাদের ব্রকলি খাওয়া খুবই দরকার।
এর ফলে শরীরের হাড় এবং দাঁত মজবুত হয়ে থাকে।
যার ফলে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জয়েন্ট পেইনের মতো সমস্যাকে সহজেই দুরে রাখা যায়।

৪) শরীরে অ্যালার্জি এবং প্রদাহ রোধ করে
ব্রকলিতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটারি উপাদান।
যা হার্টকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি বিভিন্ন অ্যালার্জি থেকে সংক্রমণের প্রবণতা রোধ করে।
শুধু তাই নয়, শরীরে বিভিন্ন প্রদাহ থেকে ও বাঁচাতে সাহায্য করে।

৫) ডায়াবেটিক পেশেন্টরা অবশ্যই খান
ব্রকলি ডায়াবেটিক পেশেন্টদের জন্য এক প্রাকৃতিক ওষুধ বলা চলে।
ব্রকলি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
তাই অকালে মধুমেহ রোগে আক্রান্ত হতে না চাইলে খাদ্যতালিকায় যোগ করুন ব্রকলি।

৬) কোষ্ঠকাঠিন্যকে চির বিদায়
ব্রকলিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার।
যারা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় কষ্ট পান, তাঁরা ওষুধ না খেয়ে নিয়মিত ব্রকলি খান।
একমাসের মধ্যে কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

৭) অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর ব্রকলি
ফুলকপি বা বাধাকপির তুলনায় ব্রকলিতে রয়েছে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
ভিটামিন সি ছাড়াও ক্যারোটেনয়েড (Carotenoids), লুটেইন (Lutein), বিটা-ক্যারোটিন (beta-Carotene), ফ্ল্যাভনয়েড (Flavonoid) রয়েছে ব্রকলিতে, যা কিনা শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবেই চিহ্নিত করেন চিকিৎসকরা।
তাই ব্রকলি খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা কয়েকগুণ বেড়ে যায়।

কীভাবে খেলে উপকার পাবেন?
ব্রকলি অল্প জলে সেদ্ধ করে নিন, অতিরিক্ত জল ফেলে দেবেন না। এবার তাতে স্বাদের জন্য একটু নুন, গোলমরিচ, চিলি ফ্লেক্স (অপশনাল), ভিনিগার এবং একটু অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন।
রোস্টেড ব্রকলি। মুচমুচে করে ব্রকলির স্বাদ পেতে ব্রকলি রোস্ট করে তাতে একটু চিজ ছড়িয়েও খেতে পারেন।
পাস্তা খুবই স্বাস্থ্যকর খাবার। অন্যান্য সবজির পাশাপাশি এতে ব্রকলি সেদ্ধ করে মিশিয়ে দিন। স্বাদের পাশাপাশি স্বাস্থ্যও বজায় থাকবে।

ব্রকলি খাওয়ার কি কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে?
যেকোনও জিনিসের ভালো ও খারাপ দিক দুই রয়েছে, তেমনই ব্রকলি খাওয়ারও কিছু ভালো খারাপ দিক আছে।
যারা থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগছেন তাদের ব্রকলি খাওয়া একেবারেই ঠিক না। কারণ ব্লকলি খেলে তা থাইরয়েড গ্রন্থির ওপর প্রভাব ফেলে, যার ফলে ওজন বেড়ে যেতে পারে।

স্বাস্থ্যসচেতন বহু মানুষই স্যালাড হিসাবে কাঁচা ব্রকলি খেয়ে থাকেন। ব্রকলি সবজি হিসাবে খুবই ভাল এর কোনও তুলনা নেই। কিন্তু ব্রকলিতে রয়েছে এমন কিছু সুগার যা, সহজে হজম হয় না। হজমে বাধা সৃষ্টি হলেই তা থেকে গ্যাস ফর্ম করে যায়। তাই কাঁচা না খেয়ে, রান্না করে খেলেই এই হজমের সমস্যা আর হয় না।

15/05/2020

আশা করি পুরোটাই পড়বেন।
___________
লক ডাউন উঠে যাবে হয়ত কয়েকদিন পরই। কেন উঠবে সেটাও পরিষ্কার। হাজার হাজার মানুষ না খেয়ে মরবে। লকডাউন রাখা হয়েছিল ভাইরাসটা যেন ধীরে ছড়ায়, ততদিনে যেন ভ্যাক্সিন আবিষ্কার হয়ে যায়। কিন্তু দুঃখের কথা হলো, পুরো পৃথিবীর ৭০০ কোটির সবার হাতে হাতে এই ভ্যাক্সিন পৌছাতে, কম করে হলেও ৩-৪ বছর লাগবে। তাই এমন অনন্তকাল লক ডাউন রাখা সম্ভবও না, সে যত উন্নত রাষ্ট্রই হোক না কেন। চীন,ইতালিতেও উঠিয়ে নেয়া হচ্ছে লকডাউন।
তবে আমরা কি এভাবেই মরব?
সহজ ভাষায় বলতে গেলে, হ্যা এবং এটা একদমই প্রাকৃতিক ব্যাপার। প্রতিটা যুগে যুগে এমন Evolution হয়েছে। এক যুগে 'ডাইনোসর' ছিল, কিন্তু প্রকৃতিতে টিকে থাকতে পারে নি বলে তারা আজ নেই। অথচ সেই জুরাসিক যুগের 'তেলাপোকা' এখনো টিকে আছে। কারণ সে নিজেকে Evolve করে, নিজেকে চেঞ্জ করে প্রকৃতিতে টিকে থাকতে পেরেছে। ম্যামথও ছিল তখন, হয়ত 'ম্যামথ' তার রুপ চেঞ্জ করেই বর্তমানের হাতি হয়েছে। এগুলাই Evolution।
তো এগুলা বলার মানে কি? এগুলা জেনে কি করব?
আমাদেরও প্রকৃতির উপাদানের সাথে Evolve হতে হবে। লড়াই করে টিকে থাকতে হবে। আমাদের নিজেদেরও চেঞ্জ হতে হবে। কিছু নিয়ম মেনে চললেই এই টিকে থাকা সম্ভব।

১) অভ্যাসঃ বাজে অভ্যাসগুলা ত্যাগ করতে হবে। কথায় কথায় মুখে আঙুল দেয়া, কলমের মুখ কামড়ানো, আঙুল জিব্বায় লাগিয়ে কাগজ উল্টানো, সেপ দিয়ে টাকা গোনা ইত্যাদি যুগ যুগ ধরে চলে আসা বাজে অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। সাথে মাস্ক পড়তে হবে এবং সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার অভ্যেস গড়ে তুলতে হবে। ২০০৩ এ জাপানে সার্স ভাইরাসের মহামারির পর তাদের মধ্যে এই অভ্যেস গুলা গড়ে উঠেছিল, যা আজ খুব ভাল কাজ করতেসে ইমিউনিটি বৃদ্ধি করতে। ধূমপান যথাসম্ভব পরিহ

২) এনভায়রনমেন্টঃ আমরা খুব ভাগ্যবান যে আমরা এমন পরিবেশে আছি। নয়ত এই ঘনবসতি দেশ কবেই শেষ হয়ে যেত। আর্দ্রতা এবং তাপমাত্রা খুব ভাল কাজ করতেসে। আর্দ্রতা বেশি থাকা মানে বাতাসে ধুলাবালি কম উড়বে। শীতে আর্দ্রতা কম থাকে, চারিদিক শুষ্ক থাকে বলে বেশি ধুলা ওড়ে। এজন্য শীত প্রধান দেশে এই ভাইরাস হানা দিতেসে বেশি। তাই ঠান্ডা এসি এভোয়েড করতে হবে, এসি রুমের আর্দ্রতা কমিয়ে দেয়।

৩) ইমিউনিটিঃ এটাই মোস্ট ইম্পোর্টেন্ট। এই পুরো পোস্ট লিখার পেছনে এই পয়েন্টটাই দায়ী। হার্ড ইমিউনিটির বিকল্প নাই। আমাদের ইমিউনিটি বুস্ট করতেই হবে। সেটা কিভাবে?
_________________
ফিজিক্যালি এন্ড মেন্টালি।
_________

#ফিজিক্যালিঃ
* নিয়ম মাফিক ঘুমাতে হবে, রাত জাগা খুব খারাপ শরীর ও ইমিউন সিস্টেমের জন্য। প্রতিদিন কমপক্ষে ৬-৮ ঘন্টা ঘুমাতে হবে।
* প্রতিদিন ব্যায়াম করতে হবে, প্রায় ১৫-৩০ মিনিট। মাসল এক্টিভিটি বাড়াতে হবে।
* প্রায়ই রোদে ঘুরতে হবে ছাদে। রোদ দরকার, ভিটামিন ডি লাগবেই

খাবারঃ
• ভাতে কোন ঘোড়ার আন্ডার পুষ্টিও নাই, উল্টা অতিরিক্ত ভাত খেলে আপনি মোটা হবেন। ভাত কম খেয়ে তরকারি এবং প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে হবে।
• প্রচুর পানি খেতে হবে ( এটা খুব বাজে অভ্যাস আমরা পানি খেতে চাই না)
• এন্টি অক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার খেতে হবে। শাক সবজি খেতে হবে। প্রয়োজনীয় প্রটেকশন নিয়ে বাজারে যান, নয়ত ইমিউনিটির অভাবে এমনিও মরতে হবে।
• ভিটামিন সি বা টক যুক্ত ফল, কমলা, লেবু খেতে হবে। এছাড়াও সিজনাল ফল খেতে হবে। প্রতিদিন সকালে লেবু সেদ্ধ গরম পানি খান।
• ফাস্ট ফুড টোটালি অফ, চিনি কিংবা লবন খাওয়াও কমাতে হবে।
• আমাদের দেশের মশলা গুলা দারুন কাজের। লং, লবঙ্গ, জিরা, হলুদ, দারুচিনি এই গুলা মারাত্মক ভাবে ইমিউনিটি বুস্ট করে। দুধে হলুদ মিশিয়ে খাবেন, হলুদ অনেক কাজের। চায়ে মশলা মিশিয়ে খাবেন। গ্রিন টি (এন্টিঅক্সিডেন্ট) বেস্ট, গ্রিন টি তে এই মশলা গুলা খেলে অনেক ভাল।
• কালিজিরা কার্যকরী একটা জিনিস। প্রতিদিন সকাল বেলা উঠে এক চামচ মধুর সাথে কালিজিরা অনেক বেটার একটা কম্বিনেশন। এছাড়া কালিজিরা ভর্তা/ভাজি খাবারে সাথেও খেতে পারেন।

#মেন্টালি
ইমিউন বুস্টের জন্য সঠিক হরমোনাল ব্যালেন্স ঠিক রাখা খুব জরুরি। তাই মন কে শান্ত রাখতে হবে, হাসি খুশি থাকতে হবে। ধর্মীয় প্রার্থনায় মন দিন, মন সুন্দর থাকবে।

সবাই ভাল থাকুক, সবাই সুস্থ থাকুক। সবাইকে নিয়েই বাঁচতে চাই। বাকিটুকু আল্লাহ ভরসা।

----অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রীনা ফ্লোরা৷

Address

5201 South Matuail (Signboard). Dhaka Chittagong Highway Road
Matuail
1362

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Cure Consultation & Diagnostic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Cure Consultation & Diagnostic:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram