Nutritionist Sadiya Smreety

Nutritionist Sadiya Smreety Assess patients & client’s Health needs & Diet ,counsel patients on Nutrition issues and healthy e

Nothing feels more fulfilling than knowing my guidance helped someone eat better, feel better, and live better.Helping p...
25/11/2025

Nothing feels more fulfilling than knowing my guidance helped someone eat better, feel better, and live better.Helping people heal through food — that’s my purpose, my passion. Alhamdulillah for this journey. ✨

Fresh, Crunchy & Full of Goodness!Start your day with a colorful bowl of health — packed with vitamins, fiber, and natur...
22/11/2025

Fresh, Crunchy & Full of Goodness!

Start your day with a colorful bowl of health — packed with vitamins, fiber, and natural energy.
Because healthy choices = happy life!

 #প্রেগন্যান্সিতে_অতিরিক্ত_ওজন_বৃদ্ধি  আপনার স্বাভাবিক প্রেগন্যান্সি, বেবি ডেলিভারি ও ডেলিভারি পরবর্তী সময়কে ক্ষতিগ্রস্ত...
21/11/2025

#প্রেগন্যান্সিতে_অতিরিক্ত_ওজন_বৃদ্ধি
আপনার স্বাভাবিক প্রেগন্যান্সি, বেবি ডেলিভারি ও ডেলিভারি পরবর্তী সময়কে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে!?

আসুন জেনে নেই,
কিছু ভুল ধারণা ও সঠিক তথ্য।

আমাদের দেশে খুব স্বাভাবিক একটা ব্যাপার,
প্রেগন্যান্সির সময়ে মেয়েরা প্রায় ১৬-১৭ কেজি ওজন বাড়িয়ে ফেলেন। ক্ষেত্রবিশেষে আরও অনেক বেশি।
দেখা যায় ৫ ফিট উচ্চতার একজন মেয়ে প্রেগন্যান্সির সময়ে ৫২/৫২ কেজি থাকলেও ডেলিভারির সময় তার ওজন গিয়ে দাঁড়ায় ৭০+ কেজি।
যার, আগে ৭০-৮০ কেজি ছিলো তার অবস্থা দাঁড়ায় ১০০, ১২০+ কেজি!

প্রেগন্যান্সির অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধির জটিলতা --
★ প্রেগন্যান্সি হাই ব্লাড প্রেশার।
★ প্রেগন্যান্সি ডায়বেটিস।
★ শরীরে বিভিন্ন হাড়, মাসল ব্যাথা।
★ স্বাভাবিক জীবনযাপন ব্যহত।
★ শরীরে অতিরিক্ত পানি চলে আসা।
★ বেবি সঠিক পুষ্টি না পাওয়া।

প্রেগন্যান্সিতে হেলদি খাবার খেতে আমরা পরামর্শ দেই।
কিন্তু, অনেকেই হিমশিম খান কীভাবে অতিরিক্ত ওজন ম্যানেজমেন্ট করবেন।
কি ধরনের খাবার খেলে অতিরিক্ত ওজন বাড়বে না।
কিন্তু নিজে ও বেবি সুস্থ থাকবেন।

★ প্রথমেই রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট এর পরিমান কমিয়ে দেয়া। সাদা চাল,আটা বাদ দিয়ে লাল চালের ভাত, ওটস, লাল আটা এগুলো খাবারে যোগ করা।

★ প্রেগন্যান্সির প্রথম দিকে অনেকেই মাছ মাংস খেতে পারেন না। গন্ধ, বমি, অরুচি হয়। সেক্ষেত্রে সরাসরি মাছ মাংস রান্না করে না খেয়ে এগুলো দিয়ে কোফতা, কাবাব টাইপের রেসিপি বানিয়ে নেয়া এবং সম্ভব হলে গরুর দুধ খেতে পারেন।

★ প্রেগন্যান্সির সময়ে আমাদের ম্যাক্সিমাম মানুষের একটা প্রবনতা থাকে অতিরিক্ত ফল খাওয়ার। কিন্তু কোন ধরনের ফল গ্রহন কিম্বা বর্জন করা উচিত, বুঝতে পারেন না। বিশেষ করে মিষ্টি ফল-- কলা, খেজুর প্রেগন্যান্সির সময়ে মেয়েরা খুবই পছন্দ করেন। আসলে এই ফল গুলোতে অল্প কিছু ভিটামিনের সাথে প্রচুর সুগার থাকে। যারা আপনার ওজনকে অতিরিক্ত করতে পারে।

★ প্রতিদিনের খাবারে সব ধরনের সবজি এবং ডাল যোগ করা।

★ আমরা সব খাবার মোটামুটি খেলেও যেটা সব থেকে বেশি এভয়েড করি সেটা হচ্ছে হেলদি ফ্যাট। আপনি কি জানেন আপনার বাচ্চার ব্রেইন ডেভলপমেন্ট এ হেলদি ফ্যাটের ভুমিকা সব থেকে বেশি?
তাই খাবারে ঘি, বাটার, অলিভ অয়েল যোগ করা উচিত পরিমিত ভাবে।

★ প্রেগন্যান্সির ১৬ সপ্তাহ কমপ্লিট হলে হালকা পাতলা এক্সারসাইজ করার চেষ্টা করা উচিত।
(একজন ক্লিনিকাল ফিজিওথেরাপিস্ট মতামত অনুযায়ী)

আমাদের এভারেজ ওয়েটের একজন নারীর,
১ম ট্রাইমেস্টারে ১৮০০।
২য় ট্রাইমেস্টারে ২২০০ এবং
৩য় ট্রাইমেস্টারে ২৪০০ ক্যালরির মত দরকার হয়৷
চেষ্টা করতে হবে এই টোটাল ক্যালরির ২০-২৫% যেন সরাসরি কার্বোহাইড্রেট (ভাত,রুটি), ২৫-৩০% প্রোটিন( মাছ, মাংস, ডিম দুধ) এবং বাকিটা ফ্যাট থেকে আসে।

★★ প্রেগন্যান্সির সময়ে ওজন নিয়ন্ত্রণ কি শুধু নরমাল ডেলিভারি হবার জন্যই জরুরি??

-- না।
প্রেগন্যান্সির সময়ে অতিরিক্ত ওজন শুধুমাত্র যে নরমাল ডেলিভারি হবার চান্স কমিয়ে দেয় এমনটা না, সাথে সাথে পরবর্তী সময়ে ডায়াবেটিস, হৃদরোগের মত ঝুঁকি বাড়ায়।

-- অনেকেরই দেখা যায় প্রেগন্যান্সির শেষের দিকে এসে ডায়াবেটিস ধরা পরে এবং নিজেদের জানার ভুল, গাফিলতির জন্যেই এটা সারাজীবন থেকে যায়।

-- আপনি সম্পূর্ণ প্রেগন্যান্সিতে যে ধরনের খাবার খাবেন সেটার প্রভাব আপনার বাচ্চার উপরে সারাজীবন থাকবে। এই খাবারগুলো বাচ্চার হাড়, ব্রেইন ডেভলপমেন্ট এ সাহায্য করবে।

-- প্রতিদিনের চেম্বার প্র‍্যাক্টিস এ,
অনেকে ৭/৮ বছরের ছোট বাচ্চা নিয়ে আসেন যাদের দেখি ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স এর উপসর্গ আছে এবং হিস্ট্রি নিয়ে জানা যায়, অধিকাংশ বাচ্চার মা প্রেগ্ন্যাসির সময়ে অতিরিক্ত ওজন নিয়ে ভুগছিলেন।
........

প্রেগন্যান্সির সময়ে ওজন অবশ্যই বাড়াবেন তবে সেটা অবশ্যই হেলদি উপায়ে এবং যতটুকু বাড়াতে হবে ঠিক ততটুকুই।

প্রেগন্যান্সিকালীন সময়টা যতো আনন্দের, ততোটা জটিল।
শুধুমাত্র আপনার জন্য নয় আপনার অনাগত সন্তানের জন্যেও। মনে রাখবেন আপনার খাদ্যাভ্যাস এর বোঝা আপনার সন্তানকে বয়ে বেড়াতে হবে সারাজীবন।
তাই প্রেগন্যান্সির সময়ে ১২ সপ্তাহ পর থেকেই একজন ক্লিনিকাল নিউট্রিশনিষ্ট এর পরামর্শে থাকুন।

নিজে সুস্থ থাকুন, আর আপনার বাচ্চাকেও একটা সুস্থ সুন্দর জীবন উপহার দিন।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
ডা. নাজিয়া বিনতে আলমগীর।
গাইনি ও প্রসূতি বিদ্যা আলোচক, সার্জন।





It’s Friday — a gentle reminder to pause, breathe & be grateful. May your day be filled with peace, barakah, and positiv...
21/11/2025

It’s Friday — a gentle reminder to pause, breathe & be grateful. May your day be filled with peace, barakah, and positivity. Jummah Mubarak! 🌸



Nutritionist Sadiya Smreety

ঠোট আমাদের মুখের সৌন্দর্য বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান অংশ। কিন্তু আমরা অনেকেই ঠোট ফাটা সমস্যায় ভুগে থাকি। যা নিয়ে কিছুটা বিভ্র...
18/11/2025

ঠোট আমাদের মুখের সৌন্দর্য বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান অংশ। কিন্তু আমরা অনেকেই ঠোট ফাটা সমস্যায় ভুগে থাকি। যা নিয়ে কিছুটা বিভ্রত পরিস্থিতিতে পড়তে হয় অনেক কে।

ঠোট ড্রাই হয়ে যাওয়া বা ফাটার পেছনে আমাদের খাদ্যতালিকা বা লাইফস্টাইল এবং ভিটামিনের ঘাটতি অনেকটাই জড়িত।

আসুন জেনে নেওয়া যাক কোন ভিটামিনের ঘাটতি ঠোট ফাটা বা ড্রাই লিপসের জন্য দায়ী-

✨ ভিটামিন এ,ভিটামিন B2 & B12 , B9(ফোলেট), ভিটামিন E, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ,ভিটামিন সি, জিংক এবং আয়রন এর অভাব,পর্যাপ্ত পানি পানের অভ্যাস না থাকা ,অতিরিক্ত ক্যাফেইন ইন্টেক ঠোট শুকানো বা ফাটা র জন্য দায়ী। ফ্যামিলিগত বা কোন রোগের কারণেও এমন হতে পারে। দীর্ঘমেয়াদী মেডিসিন সেবনেও ইম্পেক্ট পড়তে পারে।

✨সমাধান,

-ভিটামিন এ রিচ খাবার গাজর,মিষ্টি কুমড়া,কলিজা ,ডিম খাদ্যতালিকায় রাখবেন।

- ডিম,দুধ,মাছ,বাদাম,মাংস,সবুজ শাক সবজি এগুলো ভিটামিন B12 ,B2 সমৃদ্ধ।

- ⁠কাঠবাদাম,সূর্যমূখী বীজ, অ্যাভোকেডো ,অলিভ অয়েলে থাকে ভিটামিন এ। প্রতিদিন না হলেও সপ্তাহে ১-২ দিন এগুলো খাওয়ার অভ্যাস করুন।

- ⁠ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিডযুক্ত খাবার খাদ্যাতালিকায় রাখুন -সামুদ্রিক মাছ,স্যালমন টুনা,আইড় মাছ,চিয়া সীড,ফ্ল্যাক্স সীড,ডিমের কুসুম ,বিভিন্ন বিচী জাতীয় খাবারে ওমেগা -৩ ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায়।

- ⁠ভিটামিন সি যুক্ত খাবার- লেবু,কমলা,মাল্টা,আমলকি,স্ট্রবেরী,ক্যাপসিকাম,স্ট্রবেরি।

- ⁠জিংক ও আয়রন: লাল মাংস,সামুদ্রিক মাছ,ডাল,পালং শাক ,কিশমিশ।

- ⁠ পর্যাপ্ত পানি পান বাধ্যতামূলক।। প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করতে হবে। শীতকালে পানি পিপাসা কম পেলেও ৮-১০ + গ্লাস পানি পান করতে হবে। এছাড়া ফল-মূল খাবারে রাখতে হবে ,প্রতিদিন পানিজাতীয় ফল ,টক ফল,সিজনাল ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য যেমন উপকারী তেমনি এটি আমাদের ঠোটকে ফাটা বা ভিটামিনের অভাবে কোন রোগ হলে তা থেকে রক্ষা করবে।

-এছাড়া⁠ ঠোটের সঠিক যত্ন নিতে হবে,

- ঠোট ভিজ দিয়ে ভেজানোর অভ্যাস পরিহার করুন।
- ⁠ভালো ব্র‍্যান্ডের লিপ বাম ব্যবহার করতে হবে।
- ⁠সম্ভব হলে SPF যুক্ত লিপ বাম ব্যবহার করবেন।
- ⁠রাতে ঘুমানোর আগে ঠোটে নারিকেল তেল,অলিভ অয়েল /ভ্যাসলিন ব্যবহার করুন।
- ⁠এক্সোলিয়েট করার জন্য সপ্তাহে ১-২ দিন চিনি ও মধু দিয়ে ঠোটের চামড়া ক্লিন করে নিতে পারেন।

ঠোটের কোনায় ঘা,ভিটামিনের অভাব পূরণে পুষ্টিকর খাবার,লিপস কেয়ারের পাশাপাশি ডক্টর পরামর্শ নেওয়া বাধ্যতামূলক।

ভিটামিনের ঘাটতি,খাদ্যাভ্যাস ,পানি পানের অভ্যাস,স্মোকিং এগুলোর কারণে বিভিন্ন রোগের পাশাপাশি ঠোট হারাতে পারে সৌন্দর্য ,কোমলতা। কাজেই সচেতন হোন, পুষ্টিবিদের পরামর্শে সঠিক খাদ্যাভ্যাস মেনে চলুন । প্রয়োজনে ডক্টর পরামর্শ নিন।

Nutritionist Sadiya Smreety

16/11/2025

লেবু চিপে গরম গরম ল্যাটকা খিচুড়ি আর ডিম ভাজা!! আলহামদুলিল্লাহ

Nutritionist Sadiya Smreety

Lunch!!! 8th November’2025
08/11/2025

Lunch!!!
8th November’2025

🧠 টক্সিক আত্মীয়কে কিভাবে হ্যান্ডেল করবেন!!! 🌿 পরিবার আমাদের মানসিক আশ্রয়, নিরাপত্তা আর ভালোবাসার জায়গা। কিন্তু বাস্তবে দ...
07/11/2025

🧠 টক্সিক আত্মীয়কে কিভাবে হ্যান্ডেল করবেন!!!

🌿 পরিবার আমাদের মানসিক আশ্রয়, নিরাপত্তা আর ভালোবাসার জায়গা। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, সব আত্মীয়ই সুখের নয়। কারও ঈর্ষা, কারও কথার বিষ, কারও অবিরাম সমালোচনা—এসব মিলে কিছু আত্মীয় হয়ে ওঠে “টক্সিক”। তারা এমন মানুষ যারা আপনাকে মানসিকভাবে ক্লান্ত, আত্মবিশ্বাসহীন কিংবা অপরাধবোধে ভোগাতে পারে। টক্সিক আত্মীয়দের পুরোপুরি বাদ দেওয়া সবসময় সম্ভব নয়, বিশেষ করে আমাদের সামাজিক পরিবেশে। তাই তাদের “হ্যান্ডেল” করা শেখাই বুদ্ধিমানের কাজ।

💡 কিভাবে বুঝবেন আত্মীয়টি টক্সিক-

১. তারা সবসময় আপনাকে নিচে নামানোর চেষ্টা করে।
২. আপনার সাফল্যে খুশি না হয়ে ঈর্ষান্বিত হয়।
৩. তারা গসিপে মজা পায় এবং অন্যের নামে বদনাম ছড়ায়।
৪. আপনি না শুনলে বা না মানলে অপরাধবোধে ফেলতে চায়।
৫. তাদের আশেপাশে থাকলে আপনার মুড নষ্ট হয়ে যায়।

🔑 টক্সিক আত্মীয়কে হ্যান্ডেল করার কার্যকর উপায়
১. নিজের সীমা নির্ধারণ করুন (Set Boundaries)

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো নিজের সীমা স্পষ্ট করা। কে কী বলতে পারবে, আপনি কী শুনবেন—এটা আপনাকেই ঠিক করতে হবে।
👉 যেমন, তারা যদি ব্যক্তিগত বিষয়ে মন্তব্য করে, সরাসরি বলুন, “এই বিষয়টা নিয়ে আমি কথা বলতে চাই না।”

২. কম যোগাযোগ রাখুন (Limit Contact)

সব আত্মীয়ের সঙ্গে প্রতিদিন দেখা বা কথা বলা জরুরি নয়। টক্সিক আত্মীয়ের সঙ্গে যোগাযোগ সীমিত রাখলে মানসিক শান্তি বজায় থাকে।একটি আমেরিকান গবেষণায় (University of Minnesota, 2018) দেখা যায়, যেসব মানুষ টক্সিক আত্মীয়দের সঙ্গে সীমিত যোগাযোগ রাখে, তাদের মানসিক চাপ ৩০% কমে।

৩. প্রতিক্রিয়া নয়, প্রতিকৌশল (Don’t React, Respond)

তারা অনেক সময় এমন কথা বলবে যা আপনাকে রাগিয়ে দেবে। কিন্তু তাদের “খেলায়” না জড়িয়ে শান্তভাবে উত্তর দিন।
🧩 উদাহরণ: “তুমি এত মোটা হয়ে গেছ” বললে, রেগে না গিয়ে হাসি মুখে বলুন, “হ্যাঁ, আমি ভালো আছি, তোমার চিন্তার জন্য ধন্যবাদ।”

৪.নিজেকে মানসিকভাবে সুরক্ষিত রাখুন (Emotional Shield)

সব কথার উত্তর দিতে হয় না। অনেক সময় নীরবতাই সবচেয়ে শক্ত প্রতিরোধ।একটি বাংলাদেশি গবেষণায় (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মনোবিজ্ঞান বিভাগ, ২০২1) বলা হয়েছে—নীরব প্রতিক্রিয়া টক্সিক আচরণকারীর আগ্রাসী মনোভাব ৪৫% পর্যন্ত কমিয়ে দেয়।

৫. সহানুভূতি নয়, বাস্তবতা (Don’t Over-empathize)

অনেকে ভাবে—“হয়তো উনি কষ্টে আছেন, তাই এমন আচরণ করছেন।” কিন্তু সহানুভূতি দেখাতে গিয়ে আপনি যদি বারবার আঘাত পান, সেটা আত্ম-নিপীড়ন।
নিজেকে আগে রক্ষা করতে শিখুন, তারপর অন্যকে বুঝতে যান।

৬. বিশ্বাসযোগ্য কারও সঙ্গে কথা বলুন (Seek Support)

পরিবারে বা বন্ধুমহলে কেউ না কেউ নিশ্চয় আছে যিনি ভারসাম্যপূর্ণ পরামর্শ দিতে পারেন। নিজের অনুভূতি চেপে রাখবেন না।গবেষণা (Journal of Family Psychology, 2020) অনুযায়ী, যারা নিজেদের সমস্যা শেয়ার করেন, তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় গড়ে ২৫% বেশি।

৭. দূরত্ব মানেই সম্পর্কের শেষ নয় (Distance Without Drama)

আপনি দূরে সরে গেলেও সম্মান বজায় রাখুন। টক্সিক আত্মীয়ের সঙ্গে ঠান্ডা সম্পর্ক বজায় রাখাটা অপরাধ নয়—এটা আত্মরক্ষার উপায়।

🕊️ আপনার শান্তি কারও অনুমতির ওপর নির্ভর করে না।

❤️ টক্সিক আত্মীয়রা হয়তো বদলাবে না, কিন্তু আপনার প্রতিক্রিয়া বদলানো সম্পূর্ণ আপনার হাতে। নিজের মানসিক সুস্থতা রক্ষাই প্রথম দায়িত্ব। মনে রাখুন, আপনি কাউকে ঘৃণা না করেও দূরে থাকতে পারেন। আত্মীয়তা টিকিয়ে রাখতে গিয়ে যদি নিজের সুখ হারিয়ে ফেলেন, তবে সম্পর্ক নয়, সেটাই আসল বিষ।

নিজেকে মূল্য দিন, শান্ত থাকুন, আর প্রয়োজন হলে সাহসীভাবে দূরে সরে যান। ✨

📚 তথ্যসূত্র:

University of Minnesota, Department of Family Social Science, 2018 – “Toxic Family Dynamics and Emotional Boundaries.”

Journal of Family Psychology, American Psychological Association, 2020 – “Impact of Emotional Sharing on Mental Health.”

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মনোবিজ্ঞান বিভাগ, ২০২১ – “বাংলাদেশে পারিবারিক বিষাক্ত সম্পর্ক ও মানসিক স্বাস্থ্য।”

Psychology Today, 2022 – “How to Handle Toxic Family Members Without Losing Your Mind.”
#পরিবার #স্বামীস্ত্রী #সুখেরসংসার #সুখীপরিবার #জীবন #জীবনেরস্বাদ #জীবনযাপন #লাইফস্টাইল #জীবনভাবনা

Good Morning!Success begins with a healthy body and a clear mind. Let’s step into today with focus, energy & positivity....
04/11/2025

Good Morning!
Success begins with a healthy body and a clear mind. Let’s step into today with focus, energy & positivity.

দুপুরের খাবারে কে কি খেলেন? গোশত বা সহজ পাচ্য নয় এমন খাবারের সাথে সালাদ আর লেবু অবশ্যই রাখবেন। ভাতের সমপরিমাণ সালাদ খাওয়...
03/11/2025

দুপুরের খাবারে কে কি খেলেন?
গোশত বা সহজ পাচ্য নয় এমন খাবারের সাথে সালাদ আর লেবু অবশ্যই রাখবেন। ভাতের সমপরিমাণ সালাদ খাওয়া অত্যাবশ্যকীয়!!





Nutritionist Sadiya Smreety

Simple Lunch!!  ✅Nutritionist Sadiya Smreety
01/11/2025

Simple Lunch!! ✅

Nutritionist Sadiya Smreety

Address

Meradia

Telephone

+8801810013721

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nutritionist Sadiya Smreety posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Nutritionist Sadiya Smreety:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram