Trust Physiotherapy Service

Trust Physiotherapy Service Your trust, our responsibility.

যে সব রোগের ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা করা হয়ঃ১। স্ট্রোক (Stroke)২। ঘাড়ে ব্যাথা (Neck pain)৩। কোমর ব্যাথা (Low back pain)৪। পিঠ...
13/06/2023

যে সব রোগের ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা করা হয়ঃ
১। স্ট্রোক (Stroke)
২। ঘাড়ে ব্যাথা (Neck pain)
৩। কোমর ব্যাথা (Low back pain)
৪। পিঠের ব্যাথা
৫। হাঁটু ব্যাথা
৬। অস্থি সন্ধির ব্যাথা/ গেটে বাত
৭। কাঁধে ব্যথা
৮। কব্জি ব্যথা
৯। carpal tunnel syndrome
১০। কনুই ব্যথা
১১। পায়ে ব্যাথা
১২। wrist drop
১৩। মাংসপেশীর ব্যাথা (muscle strain), মাসল পুল
১৪। দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা
১৫। হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা, ফ্র্যাকচার পেইন
১৬। Foot drop
১৭। COPD
১৮। হাঁপানি (asthma)
১৯। হৃদরোগ (Cardiac Disease)
২০। ক্যান্সারের ব্যাথা নিয়ন্ত্রন
২১। ব্রংকাইটিস
২২। ফেসিয়াল প্যারালাইসিস বা বেল’স পলসি
২৩। অস্টিওপোরোসিস (হাড়ের ক্ষয়)
২৪। মুটিয়ে যাওয়া (obesity)
২৫। Trigger finger
২৬। ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন
২৭। Musculoskeletal disorder
২৮। ডায়াবেটিস (Diabetes) ও ডায়াবেটিক ফুট,
২৯। ভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রোল্যাপ্স/ হারনিয়েশান,
৩০। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা
৩১। মানসিক সমস্যা (Psychological disorder),
৩২। পারকিনসন্স ডিজিজ
৩৩। কিডনির সমস্যা
৩৪। স্পোর্টস ইঞ্জুরি (খেলোয়াড়, আর্মি, কনট্যাক্ট স্পোর্টস)
৩৫। Rickets
৩৬। Osteomalacia
৩৭। sciatica
৩৮। vertigo (মাথা ঘোরা)
৩৯। ব্রেইন ডিজিজ ও ডিজঅর্ডার,
৪০। ক্রনিক কফ
৪১। Erectile Dysfunction (ED)
৪২। Transverse myelitis
৪৩। সিস্টেমিক লুপাস ইরাইথেমেটোসাস (SLE),
৪৪। গুলেন বারি সিনড্রোম, গিয়েন বারে সিনড্রোম (ইংরেজি Guillain–Barré syndrome) বা ল্যান্ড্রির প্যারালাইসিস
৪৬। TMJ Dysfunction Syndrome
৪৭। মেরুদন্ডে আঘাত
৪৮। স্পন্ডালাইটিস
৪৯। অটিজম
৫০। সেরিব্রাল পালসি ইত্যাদি,

আমরা দিচ্ছিএকঝাঁক অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্ট দ্বারা বাসায় বসে সর্বোতকৃষ্ট মানের ফিজিওথেরাপি সেবা।
#যোগাযোগ_01606070784
Trust Physiotherapy Service

  Trust Physiotherapy Service
08/09/2022


Trust Physiotherapy Service

  Trust Physiotherapy Service
07/09/2022


Trust Physiotherapy Service

Stress can cause:❤️‍🩹 headaches❤️‍🩹 neck and shoulder pain❤️‍🩹 lack of appetite❤️‍🩹 back pain❤️‍🩹 a heavy chest❤️‍🩹 tigh...
22/07/2022

Stress can cause:
❤️‍🩹 headaches
❤️‍🩹 neck and shoulder pain
❤️‍🩹 lack of appetite
❤️‍🩹 back pain
❤️‍🩹 a heavy chest
❤️‍🩹 tight muscles
❤️‍🩹 an upset stomach

Pausing, breathing, and reflecting through slow breathing techniques can help to reduce stress.

Trust Physiotherapy Service
10/07/2022

Trust Physiotherapy Service

বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষ্যে পরিবেশ ও জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ,পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ ও পরিবেশগত মান উন্নয়নে জনসচেতনতা তৈরিতে...
05/07/2022

বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষ্যে পরিবেশ ও জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ,পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ ও পরিবেশগত মান উন্নয়নে জনসচেতনতা তৈরিতে সিআরপি’র সাপ্তাহিক প্রতিবেদনের আজ দ্বিতীয় পর্ব।

শব্দদূষণ বলতে আমরা কি বুঝি?
সাধারণত মানুষ বা অন্য কোনো প্রাণীর শ্রুতিসীমা অতিক্রমকারী কোনো শব্দকে শব্দদূষণ বোঝায় যার কারণে শ্রবণশক্তি হ্রাস বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।অর্থাৎ মানুষ বা অন্যান্য প্রাণীর উপর ক্ষতিকর প্রভাব সৃষ্টিকারী শব্দই হলো শব্দদূষণ।বাংলাদেশ বিশেষ করে রাজধানী ঢাকায় শব্দদূষণ এক নিরব ঘাতকে পরিণত হয়েছে।

সম্প্রতি জাতিসংঘ পরিবেশ কর্মসূচি (ইউএনইপি) প্রকাশিত এক বৈশ্বিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বায়ুদূষণের পর এবার শব্দদূষণেও বিশ্বের শীর্ষ স্থানটি দখল করছে ঢাকা। শব্দদূষণে ঢাকার পর দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের উত্তর প্রদেশের মুরাদাবাদ ও পাকিস্তানের ইসলামাবাদ।বিশ্বের ৬১ শহরের শব্দ দূষণের মাত্রা তুলে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ঢাকায় শব্দের সর্বোচ্চ তীব্রতা ১১৯ ডেসিবল এবং রাজশাহীতে এর মাত্রা ১০৩ ডেসিবল পাওয়া গেছে।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২০১৮ সালের সবশেষ হালনাগাদ গাইডলাইনে আবাসিক এলাকায় এই মাত্রা সর্বোচ্চ ৫৩ ডেসিবলের মধ্যে সীমিত রাখার সুপারিশ করা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত এই মাত্রা বিবেচনায় নিলে দেখা যায়, ঢাকা ও রাজশাহীতে শব্দের তীব্রতা এই নির্ধারিত মাত্রার দ্বিগুণেরও বেশি।

শব্দদূষণের মূল কারণ কী?
• বিভিন্ন যানবাহনের অতিমাত্রায় সাধারণ ও হাইড্রোলিক হর্ণের ব্যবহার।
• বিভিন্ন প্রচারণার কাজে ব্যবহ্রত মাইকের শব্দ ও লাউড স্পিকারের অবাধ ব্যবহার।এছাড়াও ঢোলের শব্দ,বোমা,আতশবাজি বা পটকা ফোটানোর আওয়াজ।
• বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে,সভা-সমাবেশ,ধর্মীয় উৎসবে উচ্চ শব্দে মাইকের ও লাউড স্পিকারের ব্যবহার।
• শিল্প কারখানা থেকে উৎপন্ন শব্দ।
• উচ্চ শব্দে কথা বলা ও হেড ফোনের ব্যবহার।
• নির্মাণ কাজ ও বিস্ফোরণ কর্মসূচী।
• বিমান ও রেলের প্রচণ্ড শব্দ।

শব্দদূষণ কেন ক্ষতিকর?
সারা বিশ্বে ৩০টি কঠিন রোগের অন্যতম কারণগুলোর মধ্যে শব্দদূষণ একটি।
• শব্দদূষণের ফলে কানে কম শোনা ও আংশিক বা পুরোপুরি বধিরতা হতে পারে।
• হ্রদরোগ, ফুসফুসজনিত জটিলতা ও উচ্চ রক্তচাপসহ মস্তিষ্কে বিকৃতি ঘটতে পারে।
• অনিদ্রা,স্মরণশক্তি হ্রাস,দায়িত্ব পালনে অমনযোগিতা ও মানসিক চাপসহ নানারকম স্বাস্থ্যসমস্যা দেখা দেয়।
• বয়স্ক ব্যক্তি, গর্ভবতী মা, শিক্ষার্থী ও উচ্চ শব্দ হয় এমন স্থানে কর্মরত লোকজনদের যেমনঃকল-কারখানা/শিল্প প্রতিষ্ঠান/নির্মাণ কাজের শ্রমিকদের স্বাস্থ্যসমস্যা দেখা দেয়।
• গর্ভবতী নারী দীর্ঘসময় শব্দদূষণ এলাকায় অবস্থান করলে বধির সন্তান জন্ম দেয়ার ঝুঁকি থাকে।
• শিশুদের মনযোগ নষ্টসহ মেধার বিকাশ ব্যাহত হয়।
• মাথাব্যাথা ও খিটখিটে মেজাজের সমস্যা ইত্যাদি।
• দীর্ঘমেয়াদী শব্দদূষণ উদ্ভিদের বৃদ্ধি হ্রাসসহ শস্যের উৎপাদন/মান হ্রাস করে।
• প্রচণ্ড শব্দ যেমনঃ আতশবাজির কারণে পাখি বা অন্যান্য প্রাণীর মৃত্যু পর্যন্ত ঘটে থাকে।

শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত আইনে কি উল্লেখ আছে?
• ধারা ৭ এর বিধিমালা ৯ অনুসারে অনুমতি ছাড়া কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কোন এলাকায় শব্দের সর্বোচ্চ মানমাত্রা অতিক্রম করতে পারবে না।
• ধারা ৮ অনুসারে কোন ব্যক্তি মোটর, নৌযান বা অন্য কোন যানে শব্দের অনুমোদিত মাত্রা অতিক্রমকারী হর্ণ ব্যবহার করতে পারবে না।
• নীরব এলাকায় চলাকালে যানবাহনে কোন প্রকার হর্ণ বাজানো যাবে না।
• খোলা বা আংশিক খোলা জায়গায় বিবাহ বা কোন সামাজিক অনুষ্ঠান, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা,কনসার্ট,সভা-সমাবেশ,মেলা,হাট-বাজার ইত্যাদি আয়োজনের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে শব্দের মানমাত্রা অতিক্রমকারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করতে পারবে।
• ধারা ১১ অনুসারে আবাসিক এলাকার শেষ সীমানা থেকে ৫০০ মিটারের মধ্যে উক্ত এলাকায় নির্মাণ কাজের ক্ষেত্রে ইট বা পাথর ভাঙ্গার মেশিন ব্যবহার করা যাবে না এবং সন্ধ্যা ৭টা থেকে সকাল ৭ টা পর্যন্ত মিক্সচার মেশিনসহ নির্মাণ কাজে ব্যবহ্রত অন্যান্য যন্ত্র চালানো ্যাবে না।

শব্দদূষণজনিত অপরাধের শাস্তি কি?
শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা -২০০৬ অনুসারে শব্দদূষণ একটি দণ্ডনীয় অপরাধ।
• প্রথমবার অনধিক ০১ মাসের কারাদণ্ড বা অনধিক ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ড।
• পরবর্তী অপরাধের জন্য অনধিক ০৬ মাসের কারাদণ্ড বা অনধিক ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ড।

আবাসিক এলাকায় রাত ৯টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত শব্দের মাত্রা ৪৫ ডেসিবেল এবং দিনের অন্য সময়ে ৫৫ ডেসিবেল অতিক্রম করতে পারবে না। বাণিজ্যিক এলাকায় তা যথাক্রমে ৬০ ও ৭০ ডেসিবেল। হাসপাতাল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালতের আশ-পাশে ১০০ মিটার পর্যন্ত নিরব এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা রয়েছে। সেখানে রাতে ৪০ ও দিনে ৫০ ডেসিবেল শব্দ মাত্রা নির্ধারণ করা আছে।

শব্দ দূষণ প্রতিরোধে করণীয় কি?
শব্দ দূষণ সহ আরো যে কোন দূষণ প্রতিরোধে সরকার আগেই আইন প্রণয়ন করেছে। কিন্তু সচেতনতার অভাবে আমরা প্রতিনিয়ত শব্দ দূষণ করে চলেছি। শব্দ দূষণকে প্রতিরোধ করতে যে সকল কারণের জন্য শব্দ দূষণ হচ্ছে, তাকে নির্মূল করতে হবে।বর্তমানে শব্দদূষণ যে পর্যায়ে পৌঁছেছে, সেটা খুবই আশঙ্কাজনক। কিন্তু এই সমস্যা মানুষেরই তৈরি। ফলে আমরা একটু সচেতন হলেই শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ করাটা অসম্ভব কিছুই নয়
(i) শব্দ বাজি/পটকা ইত্যাদি পোড়ানো বন্ধ করতে হবে।
(ii) যানবাহনে আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করতে হবে। যানবাহন বেশি পুরনো হয়ে গেলে নতুন নিতে হবে।
(iii) কলকারখানা লোকালয় থেকে দূরবর্তী স্থানে প্রতিস্থাপন করতে হবে। কলকারখানায় সীমানা উঁচু প্রাচীর দিয়ে ঘিরে রাখতে হবে।
(iv) উচ্চ আওয়াজে মাইক বাজানো বন্ধ করতে হবে।
(v) স্কুল-কলেজ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাছাকাছি গাড়ির হর্ন বাজানো বন্ধ করতে হবে।
(v) বাড়িতে মোবাইল, রেডিও-টিভি বেশি জোরে চালানো যাবেনা।

আমাদের সচেতনতা ও সমন্বিত উদ্দ্যোগই পারে শব্দদূষণ রোধ করতে।

ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগৃহিত।

আথ্রাইটিস প্রতিরোধে কিছু টিপস ১. শারীরিক তৎপরতা বাড়ানো ; যেমন- বহুতল ভবনে ওঠার সময় মাঝেমধ্যেই লিফট ব্যবহার না করে সিড়...
23/05/2022

আথ্রাইটিস প্রতিরোধে কিছু টিপস

১. শারীরিক তৎপরতা বাড়ানো ; যেমন- বহুতল ভবনে ওঠার সময় মাঝেমধ্যেই লিফট ব্যবহার না করে সিড়ি ব্যবহার করা এবং যানবাহনে ওঠার আগে অন্তত ৫০০ মিটার পথ পায়ে হেঁটে যাওয়া ।
২. মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের ব্যায়াম করা এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা ।
৩. মানসিক চাপ কমানোর জন্য মেডিটেশনের মতো কাজের চর্চা করা
৪. শরীরের জয়েন্টগুলোকে নতুনভাবে জখম হতে না দেওয়া এবং ইতোমধ্যেই জখমে আক্রান্ত হয়ে থাকলে তা দ্রুত সারিয়ে তোলা ।
৫. প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ পানি খাওয়া । ৬. ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার বেশি খাওয়া । ৭. ভিটামিনযুক্ত খাবার বেশি খাওয়া ।
৮. যে কোনো ছোটখাটো জখমের চিকিৎসা করানো ।
৯. প্রতিদিন পুনরাবৃত্তিমূলক শারীরিক তৎপরতা কমিয়ে আনা ।
১০. ধুমপান না করা ।
১১. মদপান না করা ; কারণ মদ হাড়ের স্বাস্থ্য ও কাঠামো দূর্বল করে দেয় ।
১২. গ্লুকোজ্যামিন ও কন্ট্রোইটিন জাতীয় উপাদানসমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার হার বাড়িয়ে দিতে হবে ।
১৩. নিয়মিত দুধ পান করুন । তবে আপনার যদি ল্যাকটোজ জাতীয় খাদ্য উপাদান হজমে সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে ক্যালসিয়াম ও ব্রোকোলি জাতীয় খাবার বেশি খান ।
১৪. মেনোপোজ পরবর্তী নারীদের জন্য হরমোন প্রতিস্থাপন , অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
১৫. যোগ চর্চা করুন বা শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সম্প্রসারণের সাধারণ চর্চা করুন ।
১৬. উপকারী শারীরিক কলকৌশল ব্যবহার করুন ।
১৭. সঠিক সাইজের ও নরম জুতা পরুন
১৮. প্রদাহসৃষ্টিকারী খাবার এড়িয়ে চলুন । প্রায়ই দেখা যায় যে , লবন , চিনি , মিষ্টি , মদ , ক্যাফেইন , প্রক্রিয়াজাতকৃত মাংস , সাধারণ রান্নার তেল , ট্রান্স ফ্যাট ও লাল মাংস ক্যান্সার ও হৃদরোগসহ অসংখ্য রোগবালাইয়ের জন্ম দেয় ।

#ফিজিওথেরাপি_নিন_সুস্থ_থাকুন।
Trust Physiotherapy Service

দীর্ঘস্থায়ী অর্থাৎ তিন মাসের বেশি হাতের কবজি ব্যথার নানা কারণ থাকতে পারে , হাতে বিভিন্ন ধরনের অস্থি , টেন্ডন , লিগামেন্...
20/05/2022

দীর্ঘস্থায়ী অর্থাৎ তিন মাসের বেশি হাতের কবজি ব্যথার নানা কারণ থাকতে পারে , হাতে বিভিন্ন ধরনের অস্থি , টেন্ডন , লিগামেন্ট থাকে , হাতের ট্যান্ডনের প্রদাহকে বলা হয় টেন্ডিনাইটিস কনজারভেটিভ চিকিৎসা, অর্থাৎ ওষুধপত্র , এক্সারসাইজ , গরম বা ঠাণ্ডা শেক প্রভৃতি ব্যবস্থা নেওয়ার পরেও যদি কাঙ্ক্ষীত উপকার না আসে তাহলে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ।

সামান্য সচেতনতায় সুস্থ থাকবেন আপনিও।আসুন জেনে নেই,বর্তমান সময়ে সবচেয়ে প্রচলিত ও অত্যাধুনিক যোগাযোগ মাধ্যম হলো মোবাইল বা ...
16/03/2022

সামান্য সচেতনতায় সুস্থ থাকবেন আপনিও।

আসুন জেনে নেই,বর্তমান সময়ে সবচেয়ে প্রচলিত ও অত্যাধুনিক যোগাযোগ মাধ্যম হলো মোবাইল বা ল্যাপটপ, এটা ভুল ভাবে ব্যবহারে ফলে আমাদের কি কি সমস্যা হয়, তা সমাধানে ফিজিওথেরাপি ও ব্যায়ামের চিকিৎসার গুরুত্ব।

আমরা অনেকইে দীর্ঘ সময় ধরে অসঠিক ভঙ্গিতে মোবাইল বা ল্যাপটপ ব্যবহার করে থাকি। ঠিকভাবে মোবাইল বা ল্যাপটপ ব্যবহার না করার কারণে আমরা অনেকেই মাথা, কাঁধ, হাত ও কোমর ব্যথা জনিত সমস্যায় ভুগে থাকি।

ঠিক তেমনই একটি কষ্ট যা ঘাড় ব্যথা। ঘাড় ব্যথা আমাদের সমাজের মানুষের একটি প্রধান সমস্যা। প্রতি তিনজন মানুষের মধ্যে দুই জন ঘাড় ব্যথায় ভুগে থাকেন। ঘাড় ব্যথার অনেক গুলো কারণের মধ্যে রয়েছে অসঠিক ভঙ্গিতে মোবাইল বা টেলিফোন ব্যবহার করা।

একটি গবেষণায় দেখা গেছে ১৮-৪৪ বছর বয়সী, ৭৯% ভাগ লোক তাদের দৈনন্দিন কাজ-কর্মের দুই ঘণ্টা ছাড়া বাকিটা সময় মোবাইল বা টেলিফোন ব্যবহার করে থাকেন।

ঘাড় ব্যথার অন্যতম কারণ দীর্ঘ সময় ঘাড় ঝুঁকিয়ে মোবাইল ফোনের দিকে তাকিয়ে থাকা বা টেক্সট করা। ঘাড় সামনের দিকে ঝুঁকিয়ে মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে ঘাড়ের মাংসপেশি শক্ত ও স্পাজম হয়ে যায়। ফলে ঘাড়ে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভূত হয় এবং ঘাড়ের মবিলিটি কমে যায়। যার ফলে জয়েন্ট সঠিকভাবে কাজ করেনা।

আপনি জানেন কী অসঠিক ভঙ্গিতে মোবাইল ফোন ব্যবহারের সময় আপনার মাথার ওজন দ্বিগুণ বা তিনগুণ বেড়ে যায়? স্বাভাবিক ভাবে আমাদের ঘাড় থেকে কানের যে স্ট্রাকচার থাকে তা সামনের দিকে চলে যায়। ফলে প্রতি ইঞ্চিতে অতিরিক্ত ১০-১২ পাউন্ড ওজন যুক্ত হয়। এতে করে ঘাড়ের মাংস পেশির উপর অনেক চাপ পড়ে এবং ঘাড়ে প্রচণ্ড ব্যথা হয়।

এছাড়াও দীর্ঘদিন অসঠিক ভঙ্গিতে মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যবহারে ফলে অনেকের হাত ঝি ঝি করে, অবশ অবশ অনুভূত হয় এ অবস্থাকে বলা হয় সার্ভাইক্যাল রেডিকোলপ্যাথি।

আপনি যদি এধরনের সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে আজই যোগাযোগ করুন💥
🍁Contact with us🍁
+8801581719451

Address

10
Mirpur

Opening Hours

Monday 10:00 - 08:00
Tuesday 10:00 - 08:00
Wednesday 10:00 - 08:00
Thursday 10:00 - 08:00
Friday 10:00 - 08:00
Saturday 10:00 - 08:00
Sunday 10:00 - 08:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Trust Physiotherapy Service posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram