মা ফিজিওথেরাপি এন্ড হোম সার্ভিস

  • Home
  • Bangladesh
  • Monipur
  • মা ফিজিওথেরাপি এন্ড হোম সার্ভিস

মা ফিজিওথেরাপি এন্ড হোম সার্ভিস Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from মা ফিজিওথেরাপি এন্ড হোম সার্ভিস, Medical and health, Gazipur Sadar , Gazipur Dhaka, Monipur.

অত্যাধুনিক ইলেকট্রোথেরাপি মেশিন ও অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্ট দ্বারা ফিজিওথেরাপি সেবা প্রদান করা হয়।বি.দ্র: বয়স্ক ও প্যারালাইসিস রোগীদের বাসায় গিয়ে ফিজিওথেরাপি সেবা প্রদান করা হয়।
01312-464477( imo/what'sapp)

 #প্রস্রাবের রাস্তা সঙ্কীর্ণতা (Stricture Urethra) এটি প্রস্রাবের রাস্তার একটি রোগ যেখানে প্রস্রাবের রাস্তা চিকন হয়ে যায়...
21/10/2025

#প্রস্রাবের রাস্তা সঙ্কীর্ণতা (Stricture Urethra)

এটি প্রস্রাবের রাস্তার একটি রোগ যেখানে প্রস্রাবের রাস্তা চিকন হয়ে যায় এর ফলে মুত্রাশয় থেকে মুত্র প্রবাহে বাধা প্রাপ্ত হয়।

লক্ষণ সমূহঃ
১) প্রস্রাবের গতি কমে যাওয়া
২) মুত্রাশয় ঠিকমত খালি না হওয়া
৩) চাপ দিয়ে প্রস্রাব করা এবং প্রস্রাব করার সময় ব্যথা অনুভূতি হওয়া
৪) ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া
৫) প্রস্রাবে সংক্রমণ
৬) এমনকি প্রস্রাব একবারে আটকে যেতে পারে
৭) সময়মত চিকিৎসা না নিলে কিডনির কার্যক্রমও ব্যহত হতে পারে।

কারণঃ
১) প্রস্রাবের রাস্তায় সংক্রমণ
২) যৌন বাহিত রোগ
৩) BXO একটি রোগ যা যৌনাঙ্গের চামড়া, গ্ল্যান্স ও প্রস্রাবের রাস্তা আক্রমণ করে এবং ক্রমান্বয়ে প্রস্রাবের রাস্তা চিকন হয়ে যায়।
৪) তাছাড়া প্রস্রাবের রাস্তায় আঘাত এর কারণেও এ রোগ হতে পারে
৫) প্রস্রাবের রাস্তায় দীর্ঘদিন নল বা catheter রাখা হলে পরবর্তীতেএ রোগ হতে পারে।
৬) প্রস্রাবের রাস্তায় অপারেশনের জটিলতার কারণেও কখনও কখনও এ রোগ হতে পারে।
৭) প্রস্রাবের রাস্তায় ক্যান্সার

রোগ নির্ণয়ঃ
রোগ নির্ণয়ের জন্য রোগের ইতিহাস, শারীরিক পরীক্ষা ও কিছু ল্যাবরেটরি, প্রস্রাবের গতি পরীক্ষা ও রেডিওলজীক্যাল (এক্সরে) পরীক্ষার মাধ্যমে রোগটি নির্ণয় করা হয়।

চিকিৎসাঃ
চিকিৎসা নির্ভর করে কি করণে রোগটি হয়েছে এবং প্রস্রাবের রাস্তা কতটুক চিকন হয়েছে তার উপর। যদি প্রস্রাবের রাস্তার অল্প অংশ সঙ্কীর্ণ হয় তাহলে না কেটে মেশিনের (এন্ডোসকপিক) সাহায্য অপারেশন করা যায় যদি বড় অংশ সঙ্কীর্ণ হয় তাহলে আমরা অন্য জায়গা থেকে টিস্যু এনে প্রস্রাবের রাস্তায় লাগিয়ে প্রস্রাবের রাস্তা প্রশস্ত করে থাকি। অনেক সময় আমরা চিকন অংশ কেটে ফেলে দিয়ে প্রস্রাবের রাস্তা নতুন করে জোড়া লাগিয়ে থাকি।

প্রতিকারঃ
১। যাতে প্রস্রাবের রাস্তায় কোন আঘাত না পায় সেদিকে খেয়াল রাখা।
২। প্রস্রাবের রাস্তায় নল(Catheter) দেওয়ার সময় এবং প্রস্রাবের রাস্তাদিয়ে কোন অপারেশন করার সময় বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করা যাতে মুত্রনালী আঘাত প্রাপ্ত না হয়।
৩। যৌন বাহিত রোগ যাতে না হয় সেজন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা। হলেও দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া।====== অপারেশন

বিকল্প চিকিৎসা Holistic medicine এর স্থায়ী চিকিৎসা :-
রোগের উপর ভিত্তি করে Holistic medicine দেওয়া হয়।

যে কোন প্রয়োজনে whatsapp করুন
01730-663430
Dr.Ammar Hossain

গোসল বা পানিতে অনেকক্ষণ থাকার পর আঙুল কুঁচকে যায় কেন?আমরা সবাই দেখেছি —গোসল করতে করতে বা বাসন ধুতে ধুতে আঙুল কুঁচকে যায়,...
20/10/2025

গোসল বা পানিতে অনেকক্ষণ থাকার পর আঙুল কুঁচকে যায় কেন?

আমরা সবাই দেখেছি —
গোসল করতে করতে বা বাসন ধুতে ধুতে আঙুল কুঁচকে যায়,
চামড়া ভাঁজ পড়ে যায়।
অনেকে ভাবে — “পানিতে ভিজে ত্বক ফুলে গেছে।”
কিন্তু আসলে ব্যাপারটা এত সহজ না!

আসল কারণ:

আমাদের শরীরের স্নায়ুতন্ত্র (nervous system) এই কাজটা করে।
যখন হাত বা পা অনেকক্ষণ পানিতে ভেজে থাকে,
স্নায়ুতন্ত্র রক্তনালিগুলোকে একটু সঙ্কুচিত (vasoconstriction) করে দেয়।
ফলে ত্বকের ভেতরের অংশ ছোট হয়ে যায়,
আর বাইরের চামড়ায় ভাঁজ পড়ে যায় —
যেটা আমরা দেখি “কুঁচকানো আঙুল” হিসেবে।

কেন এমন করে শরীর?

এটা একধরনের প্রাকৃতিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা বা অভ্যাসগত মানিয়ে নেওয়া (adaptation)।
ত্বক কুঁচকে গেলে
ভেজা বা পিচ্ছিল জিনিস ধরতে সহজ হয়,
মানে গ্রিপ ভালো হয়।
ঠিক যেমন গাড়ির টায়ারে দাগ থাকে যেন রাস্তায় পিছলে না যায়।

পানি ও ত্বকের তেল:

আমাদের ত্বকে এক ধরনের তেল থাকে — Sebum,
যা ত্বককে নরম রাখে ও পানি ঢুকতে দেয় না।
কিন্তু অনেকক্ষণ ভেজা থাকলে এই তেল ধুয়ে যায়,
তখন পানি ত্বকের বাইরের স্তরে ঢুকে
ত্বক আরও নরম ও ভাঁজ পড়ার মতো হয়ে যায়।

এটা পানিতে ফুলে যাওয়ার কারণে নয়,

বরং স্নায়ুর সংকেতের কারণে ত্বক কুঁচকে যায়,

আর এর কাজ হলো ভেজা অবস্থায় জিনিস ধরতে সাহায্য করে.

সংগৃহীত..

20/10/2025
20/10/2025



মাঝে মাঝে রিলেশনশিপ আপনার জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। তবু আপনি রিলেশনশিপ আঁকড়ে ধরে রাখেন! মনে করেন, একদিন হয়ত সব ঠিক হয়ে যাবে।

কিন্তু সত্যি কি সবকিছু ঠিক হয়? কখন বুঝবেন সম্পর্ক থেকে সরে আসার সময় এসেছে?

কিছু বিষয় হিসাব নিকাশ করতে পারেন। যেমন:

১. বিশ্বাস ভেঙে গেছে
সম্পর্কের মূলে থাকে বিশ্বাস। যদি সেটা নষ্ট হয়ে যায়, তাহলে সম্পর্ককে আর এগিয়ে নেওয়া উচিত হবে না। প্রতারণা কিংবা কথায় কথায় মিথ্যা বলার প্রমাণ পেলে দ্রুত সরে আসুন।

২. আপনি যখন সস্তা
যখন সঙ্গী আপনাকে সস্তা ভাবতে শুরু করে, তখন বুঝতে হবে, এই সম্পর্ক আপনার আত্মসম্মানকে ধ্বংস করছে। মনে রাখবেন, ভালোবাসার সম্পর্কেও আত্মসম্মান জরুরি।

৩. মনোযোগ আর নেই
ভালোবাসা মানে পারস্পরিক যত্ন। যদি দেখেন, সঙ্গী আপনার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে কিংবা আপনাকে অবহেলা করছে, তবে হয়তো সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা আর সম্ভব নয়।

৪. শ্রদ্ধার অভাব
প্রতিটি সম্পর্কের ভিত্তি শুধু ভালোবাসা নয়, শ্রদ্ধাও। যদি সঙ্গী আপনাকে বারবার অপমান করে কিংবা অসম্মান করে, তবে সেটা সম্পর্ক শেষ করার বড় সংকেত।

৫. দৈনিক ঝগড়া
যদি প্রতিদিনই কোনও না কোনও বিষয় নিয়ে ঝগড়া হয়, এবং সমাধানের চেষ্টা সত্ত্বেও সমস্যার শেষ না হয়, তবে হয়তো সেই সম্পর্ককে আর চালিয়ে নেওয়া ঠিক নয়।

নিজেকে ভালোবাসুন, নিজের মানসিক শান্তিকে গুরুত্ব দিন। মাথায় রাখবেন, সম্পর্ক শেষ হওয়ার মানে জীবনের শেষ নয়। বরং এটি একধরনের নতুন শুরু, জীবনে আরও সুন্দর কিছু ঘটার সম্ভাবনা তৈরি হওয়া।

জীবন ছোট। এমন সম্পর্ক টেনে নিয়ে চলার কোনও মানে নেই, যা শুধু কষ্ট আর হতাশা উপহার দেয়।

যে সম্পর্ক মানসিক কষ্ট দেয়, আপনাকে অসম্মানিত করে সেটা জীবন থেকে মুছে ফেলুন — তা সে যে-ই হোক না কেন — বন্ধু, আত্মীয়-স্বজন কিংবা খুব কাছের কেউ।
#𝑪𝒐𝒍𝒍𝒆𝒄𝒕𝒆𝒅

অনিকোমাইকোসিস (Onychomycosis) — এটি হলো নখে ফাঙ্গাল সংক্রমণ (Fungal Infection of the Nail), যা হাতে বা পায়ের নখে দেখা য...
20/10/2025

অনিকোমাইকোসিস (Onychomycosis) — এটি হলো নখে ফাঙ্গাল সংক্রমণ (Fungal Infection of the Nail), যা হাতে বা পায়ের নখে দেখা যায়। সাধারণত এটি ধীরে ধীরে হয় এবং চিকিৎসা না করলে নখ নষ্ট করে দিতে পারে।

🦠 অনিকোমাইকোসিস কেন হয় (কারণ):

এটি মূলত Dermatophyte, Yeast (Candida) বা Non-dermatophyte molds নামের ফাঙ্গাস দ্বারা হয়।
সবচেয়ে সাধারণ জীবাণু হলো Trichophyton rubrum।

মূল কারণগুলো:

1. 👣 অতিরিক্ত ঘাম বা আর্দ্রতা — পা ভেজা থাকলে ছত্রাক সহজে জন্মায়।

2. 👟 বদ্ধ জুতা বা মোজা পরা — বাতাস না চললে ফাঙ্গাস বৃদ্ধি পায়।

3. 🧼 অপরিচ্ছন্নতা ও ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যহীনতা।

4. 🧫 আগের ত্বকের ফাঙ্গাল ইনফেকশন (যেমন টিনিয়া পেডিস বা দাদ)।

5. 🧓 ডায়াবেটিস বা ইমিউন সিস্টেম দুর্বল থাকা।

6. 💅 নখে আঘাত, কাটা বা আঁচড় লাগা।

7. 💧 অতিরিক্ত জল বা সাবানের সংস্পর্শে আসা (যেমন ডিশওয়াশার, লন্ড্রি কাজ)।

🔍 লক্ষণ :

1. নখের রং পরিবর্তন – হলুদ, বাদামী, সাদা বা কালচে হতে পারে।

2. নখ মোটা ও ভঙ্গুর হয়ে যায়।

3. নখের নিচে ময়লা বা মৃত টিস্যু জমে।

4. নখের প্রান্ত উঠে যায় বা ভেঙে পড়ে।

5. ব্যথা, দুর্গন্ধ বা চুলকানি থাকতে পারে।

6. হাতে বা পায়ে ছত্রাকের ছোপ (ringworm) দেখা দিতে পারে।

⚕️ চিকিৎসা :

🔸 ১. ঔষধি চিকিৎসা।

👉 চিকিৎসক পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে:

মৌখিক অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধ:

🔹 Terbinafine – প্রতিদিন ৬–১২ সপ্তাহ পর্যন্ত।

🔹 Itraconazole – পালস থেরাপি (এক সপ্তাহ খাওয়া, তিন সপ্তাহ বিরতি)।

🔹 Fluconazole – সপ্তাহে ১ বার।

বাহ্যিক প্রয়োগযোগ্য ওষুধ (Topical):

🔹 Ciclopirox nail lacquer (Penlac).

🔹 Amorolfine lacquer (Loceryl).

🔹 Efinaconazole solution (Jublia).

➡️ দীর্ঘমেয়াদে নিয়মিত ব্যবহার করতে হয় (৬ মাস–১ বছর পর্যন্ত)।

🏡 ঘরোয়া প্রতিকার :

1. 🦶 প্রতিদিন নখ পরিষ্কার ও শুকনো রাখুন।

2. 🧴 Antifungal powder বা স্প্রে ব্যবহার করুন।

3. 🍋 লেবুর রস, ভিনেগার বা টি ট্রি অয়েল নখে হালকাভাবে লাগানো যেতে পারে (শুধু হালকা সংক্রমণে)।

4. 🧦 শুকনো মোজা পরুন ও প্রতিদিন বদলান।

5. 👟 বদ্ধ জুতা না পরে খোলা স্যান্ডেল ব্যবহার করুন।

6. ✂️ আক্রান্ত নখ ছোট করে কেটে ফেলুন (clean instruments দিয়ে)।

🚫 যা করা যাবে না:

👉 নিজের নখ কাটার যন্ত্র অন্যের সঙ্গে শেয়ার করা।

👉 আক্রান্ত নখে নেইলপলিশ বা কৃত্রিম নখ লাগানো।

👉 ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া স্টেরয়েড বা অ্যান্টিবায়োটিক ক্রিম ব্যবহার।

⚠️ যখন চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরি:

👉 সংক্রমণ দীর্ঘদিন ধরে চলছে।

👉 ব্যথা, ফোলা বা দুর্গন্ধ হচ্ছে।

👉 ডায়াবেটিস বা ইমিউন সিস্টেম দুর্বল।

👉 একাধিক নখ আক্রান্ত।

স্বাস্থ্য পরামর্শদাতা
মোঃ হানজালা হোসেন
মাইক্রোবায়োলজি বিশেষজ্ঞ & ডিএমএফ।
বিএমডিসি রেজিষ্ট্রেশনঃ ডি-১৩৬৫৫।
বি এম & ডি সি রেজিস্ট্রার্ড মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাকটিশনার।

🌸 চিকিৎসা নিচ্ছেন, তবুও ফল মিলছে না? বুঝে নিন কোথায় হচ্ছে ভুল!বছরের পর বছর চিকিৎসা নিচ্ছেন, অনেক টেস্ট করিয়েছেন, রিপোর্ট...
20/10/2025

🌸 চিকিৎসা নিচ্ছেন, তবুও ফল মিলছে না? বুঝে নিন কোথায় হচ্ছে ভুল!
বছরের পর বছর চিকিৎসা নিচ্ছেন, অনেক টেস্ট করিয়েছেন, রিপোর্ট প্রায় নরমাল—তবুও গর্ভধারণ হচ্ছে না?
আপনি একা নন! অনেক নারীই ঠিক এই জায়গায় এসে হতাশ হয়ে পড়েন। কিন্তু কারণটা সবসময় বড় কিছু নয়—বরং অনেক সময় কিছু ছোট ছোট ভুলই বাধা হয়ে দাঁড়ায় মাতৃত্বের পথে।

চলুন জেনে নিই সেসব ভুলগুলো কী এবং কিভাবে ঠিক করবেন 👇

🔹 ১️⃣ ওভুলেশনের সময় ঠিকভাবে ধরতে না পারা
বেশিরভাগ নারীর গর্ভধারণ না হওয়ার অন্যতম কারণ এটি। অনেকেই জানেন না ঠিক কবে ডিম্বাণু (Egg) তৈরি হচ্ছে।
➡️ ফলে সহবাসের সময় সঠিকভাবে নির্ধারণ না হওয়ায় ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর মিলন ঘটে না।
👉 সমাধান: আপনার মাসিক চক্র অনুযায়ী ওভুলেশন দিন নির্ধারণ করুন। প্রয়োজনে ovulation test kit ব্যবহার করুন বা চিকিৎসকের সাহায্য নিন।

🔹 ২️⃣ মানসিক চাপ ও হতাশা
“সব করছি, তবুও ফল নেই”—এই ভাবনা থেকেই শরীরে কর্টিসল হরমোন বেড়ে যায়, যা সরাসরি ফার্টিলিটিকে কমিয়ে দেয়।
👉 প্রতিদিন কিছু সময় নিজের জন্য রাখুন, হাঁটুন, প্রার্থনা করুন, ভালো কিছু দেখুন। শান্ত মন শরীরের ভারসাম্য ফিরিয়ে আনে।

🔹 ৩️⃣ লুকানো হরমোন বা ইনফেকশন সমস্যা
কখনো PCOS, থাইরয়েড, প্রোল্যাকটিন বা টিউব ব্লক জাতীয় সমস্যা ধরা না পড়ায় চিকিৎসা চললেও ফল আসে না।
👉 কয়েক মাস পরপর রিপোর্ট আপডেট করুন। নতুন করে হরমোন টেস্ট করান—কখনো শরীরের অবস্থা বদলে যেতে পারে।

🔹 ৪️⃣ ভুল লাইফস্টাইল বা অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস
রাত জাগা, জাঙ্ক ফুড খাওয়া, অতিরিক্ত কফি, ধূমপান—সবই হরমোন ও ওভুলেশন প্রভাবিত করে।
👉 নিয়মিত ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, পুষ্টিকর খাবার, ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন। এগুলো অনেক সময় ওষুধের চেয়েও বেশি কার্যকর হয়।

🔹 ৫️⃣ শুধু মেয়ের নয়, ছেলের দিকেও নজর দিন
গর্ভধারণে পুরুষের ভূমিকা ৫০%। অনেক ক্ষেত্রে সমস্যা থাকে পুরুষের শুক্রাণুর মান বা গতিতে।
👉 তাই চিকিৎসা সর্বদা দম্পতি উভয়ের একসাথে হওয়া উচিত, একপক্ষ নয়।

💗 শেষ কথা:
গর্ভধারণ কোনো প্রতিযোগিতা নয়—এটি সময়, ধৈর্য ও আশার মিশ্রণ।
একটু নিয়ম মেনে চলা, সঠিক সময় জেনে নেওয়া, আর মানসিক শান্তিই অনেক সময় “না হওয়ার” জায়গাটিকে “হয়ে গেছে”-তে বদলে দেয় 🌼
©ঔষধ পরিচিতি ও ব্যবহার
#গর্র্ভধারণ #মাতৃত্বেরযাত্রা #প্রেগনেন্সি_চেষ্টা

🤔 আপনার ডায়াবেটিসের আসল কালপ্রিট(Culprit) কে⁉️ মিষ্টি বা ভাত নয়, আপনার পেটই পর্দার পেছনের আসল খেলোয়াড়!"পেটের সাথে -ইনসুল...
20/10/2025

🤔 আপনার ডায়াবেটিসের আসল কালপ্রিট(Culprit) কে⁉️ মিষ্টি বা ভাত নয়, আপনার পেটই পর্দার পেছনের আসল খেলোয়াড়!

"পেটের সাথে -ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স" এর সম্পর্ক— এ এক অদৃশ্য ষড়যন্ত্র, যা আপনার সুগার ও ওজনের আসল নিয়ন্ত্রক! 🚦⚖️

🔺 পেটের চর্বি কি চুম্বকের মতো আটকে আছে, কিছুতেই যাচ্ছে না?
🔺 ভাত বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ার পর কি প্রচন্ত ঘুম পায়? 😴
🔺 ঘাড়ে, গলায় বা বগলে কি কালো ছোপ পড়ছে?
🔺 ছোট ছোট আঁচিল ও Skin Tag কি বাড়ছে?
🔺 মিষ্টি বা ভাজাপোড়া খাওয়ার জন্য কি মন সারাক্ষণ ছটফট করে? 🍩
🔺 খাওয়ার একটু পরেই কি আবার ক্ষুধা লাগে?
🔺 খান কিন্তু সারাদিন শরীরে শক্তি পান না, ক্লান্ত লাগে?
🔺 ওজন কমাতে গিয়ে বারবার ব্যর্থ হচ্ছেন?
🔺 কাজে মন দিতে পারছেন না, মনোযোগ হারিয়ে ফেলছেন (Brain Fog)?
🔺মাসের পর মাস ডাক্তার দেখাচ্ছেন, ওষুধ খাচ্ছেন, কিন্তু সমাধান মিলছে না?

আপনি হয়তো ভাবছেন—"সব দোষ আমার খাদ্যাভ্যাসের আর অলসতার!" 😔

কিন্তু সত্যিটা হলো, আপনার খাদ্যাভ্যাস বা শরীরচর্চার চেয়েও বড় একজন খেলোয়াড় আছে, যে আপনার পুরো শরীরকে ভেতর থেকে নিয়ন্ত্রণ করছে!
আর সেই মাস্টারমাইন্ড কে জানেন?
👉 আপনারই অন্ত্র বা Gut—আপনার শরীরের সবচেয়ে ক্ষমতাধর "সুগার কন্ট্রোল সিস্টেম"!

🏙️ চলুন, আবার আমাদের "শরীর নামক শহরে" ফিরে যাই!
আগের লেখায় আমরা জেনেছিলাম, অন্ত্র হলো এই শহরের প্রধান গেট।
এবার ভাবুন—
শহরের প্রতিটি ফ্যাক্টরির (কোষ) জন্য শক্তির প্রয়োজন, যার কাঁচামাল হলো গ্লুকোজ (চিনি)। আর এই কাঁচামাল ফ্যাক্টরিতে পৌঁছে দেওয়ার জন্য একজন ট্রাফিক পুলিশ (ইনসুলিন) আছে, যে সিগন্যাল দিয়ে রাস্তা ক্লিয়ার করে।
কিন্তু প্রশ্ন হলো, যদি শহরের প্রধান গেটই (অন্ত্র) ভেঙে যায়, তখন কী হবে?
👉 শহরের নিরাপত্তা, ট্রাফিক সিস্টেম—সবকিছুর চাবি আসলে ঐ গেটের হাতেই!

💥 Gut–Insulin Axis: পর্দার আড়ালের যুদ্ধ ⚔️
আপনার অন্ত্রে বাস করে কোটি কোটি জীবাণুর এক বিশাল সমাজ—Gut Microbiome।
এই সমাজে যখন ভালো নাগরিক (উপকারী ব্যাকটেরিয়া) বেশি থাকে, তখন শহরের ট্রাফিক সিস্টেম (ইনসুলিন সেনসিটিভিটি) একদম নিখুঁত চলে।
কিন্তু যখন দুর্নীতিবাজ সদস্য (খারাপ ব্যাকটেরিয়া) বেড়ে যায়, তখনই শুরু হয় আসল বিশৃঙ্খলা!
🔹 খারাপ খাদ্যাভ্যাস, স্ট্রেস বা অ্যান্টিবায়োটিকের কারণে অন্ত্রের ভালো জীবাণুরা মারা যায়।
🔹 এর ফলে অন্ত্রের ভেতরের দেয়ালে ছিদ্র তৈরি হয়, যাকে বলে "লিকি গাট" (Leaky Gut)।
🔹 এই ভাঙা গেট দিয়ে ক্ষতিকর টক্সিন (বিষ), হজম না হওয়া খাবার ও খারাপ ব্যাকটেরিয়া সরাসরি রক্তে ঢুকে পড়ে!
এটাকে বলা হয় “Inflammatory Cascade” বা প্রদাহের বন্যা—
একবার এই বন্যা শুরু হলে, আপনার ইনসুলিন সিস্টেম নড়বড়ে হয়ে যায়!

🚨 Gut নষ্ট হলে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স কীভাবে হয়?👇

১️⃣ লিকি গাট (Leaky Gut):
ভাঙা গেট দিয়ে LPS (Lipopolysaccharide) নামক টক্সিন রক্তে প্রবেশ করে। শরীর এই টক্সিনকে শত্রু ভেবে এক জরুরি অবস্থা জারি করে, যাকে বলে Inflammation (প্রদাহ)। এই প্রদাহের আগুনে কোষগুলো এতটাই ব্যস্ত হয়ে পড়ে যে, তারা ইনসুলিনের সিগন্যাল আর শুনতে পায় না। ফলাফল—ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স!

২️⃣ Dysbiosis (খারাপ ব্যাকটেরিয়ার রাজত্ব):
খারাপ ব্যাকটেরিয়ারা চিনি ও প্রক্রিয়াজাত খাবার খেয়ে আরও শক্তিশালী হয় এবং এমন কিছু রাসায়নিক তৈরি করে যা সরাসরি ইনসুলিনের কাজে বাধা দেয়। অন্যদিকে, ভালো ব্যাকটেরিয়ার অভাবে হজমশক্তি কমে যায়, ফলে রক্তে হঠাৎ করে সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়।

৩️⃣ বিপাকীয় বিপর্যয় (Metabolic Chaos):
আপনার অন্ত্রের জীবাণু নির্ধারণ করে আপনার শরীর চর্বি জমাবে নাকি শক্তি হিসেবে ব্যবহার করবে। খারাপ গাট মানে ধীরগতির মেটাবলিজম, যা পেটের জেদি চর্বি ও ওজন বৃদ্ধির মূল কারণ।

🌿 🧩শহরটাকে এই বিপর্যয় থেকে কীভাবে বাঁচাবেন?

আপনার ডায়াবেটিস বা ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্সের চিকিৎসা শুরু হোক শহরের গেট (Gut) মেরামত দিয়ে!

🧩 ধাপ ১: ভাঙা গেট মেরামত করুন 👇
লিকি গাট সারানোর জন্য সেরা "সিমেন্ট" হলো:
Bone Broth (হাড়ের স্যুপ): এটি কোলাজেন ও গ্লুটামিনে ভরপুর।
ফার্মেন্টেড খাবার: প্রোবায়োটিকের প্রাকৃতিক উৎস।
কলা ও ফাইবার: ভালো ব্যাকটেরিয়ার খাবার।

🧩 ধাপ ২: দুর্নীতিবাজদের শহরে ঢোকা বন্ধ করুন 👇
🚫 বাদ দিন:
প্রসেসড চিনি ও মিষ্টি পানীয়
গ্লুটেন (আটা, ময়দা, পাউরুটি, বিস্কুট)
ডেইরি (প্যাকেটজাত দুধ, চিজ)
সয়াবিন ও অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত তেল
ফাস্টফুড ও ভাজাভুজি

🧩 ধাপ ৩: শহরে ভালো নাগরিকের সংখ্যা বাড়ান 👇
🌱 অন্ত্রের ভালো জীবাণু বাড়াতে খান:
প্রচুর ফাইবার: সব ধরনের শাক, সবজি, ইত্যাদি।
প্রিবায়োটিকস: পেঁয়াজ, রসুন, কাঁচাকলা, ওটস।
ফার্মেন্টেড ফুড: ঘরে পাতা টক দই, পান্তা ভাত, কিমচি, আচার।
স্বাস্থ্যকর ফ্যাট: দেশি ঘি, নারকেল তেল, অলিভ অয়েল, বাদাম, অ্যাভোকাডো।

🧩 ধাপ ৪: শহরে শান্তি ও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনুন 👇
মানসিক চাপ কমান: মেডিটেশন, প্রার্থনা, যোগব্যায়াম করুন।
পর্যাপ্ত ঘুমান: রাতে ৭-৮ ঘণ্টা গভীর ঘুম অপরিহার্য।
হালকা ব্যায়াম: প্রতিদিন ৩০-৪০ মিনিট হাঁটুন।
প্রকৃতির কাছে যান: সবুজ পরিবেশে সময় কাটান।

🧩 ধাপ ৫: শরীরের বিপদ সংকেত শুনুন
যখন অন্ত্র অসুস্থ হয়, শরীর আপনাকে ছোট ছোট সিগন্যাল পাঠায়—
পেটে গ্যাস, হজমের সমস্যা, ত্বকের সমস্যা, ক্লান্তি, মিষ্টির লোভ, ওজন বৃদ্ধি—এগুলো হলো "গাটের SOS (Save Our Souls) অ্যালার্ম" 🚨

🚩🚠📣 শুধু ওষুধ দিয়ে ব্লাড সুগার কমানোটা হলো উপসর্গকে চেপে রাখা। শহরের গেট মেরামত না করে শুধু ট্রাফিক পুলিশ বাড়িয়ে দিলে যেমন জ্যাম কমে না, তেমনি অন্ত্রকে সুস্থ না করে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স থেকে মুক্তি পাওয়া প্রায় অসম্ভব।

💚 Asad Holistic Health Center-এর বার্তা:
ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স কোনো হরমোনের রোগ নয়, এটি মূলত অন্ত্রের অসুস্থতার একটি বিপাকীয় প্রকাশ। আপনার অন্ত্র যখন সুস্থ থাকবে, তখন আপনার কোষগুলো ইনসুলিনের কথা আবার শুনতে শুরু করবে।
তাই শুরু হোক “Gut First Revolution”—যেখান থেকে আপনার শক্তি, ওজন, মেটাবলিজম ও সার্বিক স্বাস্থ্য—সব ফিরে আসবে নিজের প্রাকৃতিক নিয়ন্ত্রণে।

✨🌿 শেষ কথা
পরেরবার যখন ব্লাড সুগার বা পেটের চর্বি নিয়ে চিন্তা করবেন, তখন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের পেটে হাত রাখুন—
কারণ সেখানেই লুকিয়ে আছে আপনার সুস্থতার আসল চাবিকাঠি—আপনার গাট! 👑

আপনার অন্ত্রকে ভালোবাসুন, আপনার শরীর আপনাকে আজীবন ধন্যবাদ জানাবে! ☘️💚

©️ তথ্য গবেষণা ও সংকলনে—
Muhammad Nasim Hossain
Natural Lifestyle & Naturopathy Coach
(Asad Holistic Health Center)
ঢাকা: ১৭-অক্টোবর ২০২৫

১রাত তখন প্রায় ১১টা।একজন ৪৮ বছরের লোক চোখের উপর কাপড় চেপে নিয়ে ইমার্জেন্সিতে ঢুকলেন।বললেন —“ডাক্তার সাহেব, চোখে আগুন লাগ...
20/10/2025

১রাত তখন প্রায় ১১টা।
একজন ৪৮ বছরের লোক চোখের উপর কাপড় চেপে নিয়ে ইমার্জেন্সিতে ঢুকলেন।
বললেন —
“ডাক্তার সাহেব, চোখে আগুন লাগছে। সহ্য হয় না।”

দেখেই বুঝলাম, একপাশের কপাল ফুলে আছে, লাল হয়ে গেছে।
চোখের পাতায় পানিভরা ফোস্কা আর জ্বালাপোড়া এমন পর্যায়ে, তিনি চোখই খুলতে পারছেন না।

তিন দিন ধরে ফার্মেসি থেকে ক্রিম, অ্যালার্জির ওষুধ, আইড্রপ — সব খেয়ে ফেলেছেন।
কেউ বলেছে “চোখ উঠছে”, কেউ বলেছে “চর্মরোগ”…
কিন্তু কেউ বলেনি এটা Herpes Zoster Ophthalmicus
অর্থাৎ চিকেন পক্স ভাইরাসের পুনর্জাগরণ, যা সোজা চোখের স্নায়ু আক্রমণ করে।

ভাইরাসটা আসলে কী করে?

ছোটবেলায় যে ভাইরাসে জলবসন্ত হয়েছিল,
সেই ভাইরাস শরীরে ঘাপটি মেরে থাকে স্নায়ুর ভেতরে।
যখন দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় —
(যেমন ডায়াবেটিস, মানসিক চাপ, বয়স বা অসুস্থতা)
তখন সে আবার জেগে উঠে — এবার চোখ ও মুখের স্নায়ুতে আঘাত হানে।

দেরিতে চিকিৎসার ভয়ানক পরিণতি

লোকটা যেদিন আমার কাছে এলো, তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে।
ভাইরাস চোখের ভেতর পর্যন্ত ঢুকে পড়েছে।
Corneal ulcer হয়ে গেছে, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে।
প্রচণ্ড ব্যথা, রাতে ঘুম হয় না।

Antiviral (Acyclovir) শুরু করলাম,
কিন্তু জানেন কি?
এই ওষুধ যদি প্রথম ৭২ ঘণ্টার মধ্যে শুরু করা যেত,
তাহলে হয়তো তার চোখটা আজও ঠিক থাকত।

এখন মাসের পর মাস ব্যথা থাকবে — যাকে বলে Post-herpetic neuralgia।
চোখের আলোও পুরোপুরি ফিরবে কি না, বলা মুশকিল।

চোখের আশেপাশে একপাশে ফোস্কা, জ্বালা, বা পোড়ার মতো ব্যথা মানে — এটা অ্যালার্জি নয়!
এটা হতে পারে Herpes Zoster Ophthalmicus,
যা চিকিৎসা ছাড়া অন্ধত্ব পর্যন্ত ঘটাতে পারে।

করণীয়:

দ্রুত Antiviral শুরু (Acyclovir/Valacyclovir)

চোখে সমস্যা থাকলে চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ

ব্যথা নিয়ন্ত্রণ ও চোখের যত্ন

কখনোই নিজে থেকে স্টেরয়েড ড্রপ বা ক্রিম ব্যবহার করবেন না

মানুষ ভাবে “চোখ উঠেছে” — কিন্তু কখনো কখনো
সেই চোখটাই আর ফিরে আসে না।

আপনার এক শেয়ার হয়তো কারো চোখ বাঁচাতে পারে।

Dr-Abdur Rahman
এমবিবিএস (শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ)
এফসিপিএস (অর্থোপেডিক্স), পিজিটি (সার্জারি), সিসিডি (বারডেম)
©

পৃথিবীর সবথেকে জঘন্য আবিষ্কার গুলোর একটি হলো কটন বাড। কানের যে ময়লা নিজের থেকেই বের হয়ে যায়, কটন বাড সেটাকে আরো ভেতরে ঢু...
20/10/2025

পৃথিবীর সবথেকে জঘন্য আবিষ্কার গুলোর একটি হলো কটন বাড। কানের যে ময়লা নিজের থেকেই বের হয়ে যায়, কটন বাড সেটাকে আরো ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়।

বিশ্বাস করবেন কিনা জানিনা, দেশে কটন বাড নিষিদ্ধ করা হলে নাক-কান-গলা বিভাগে রোগীর চাপ অর্ধেক কমে যাবে।

19/10/2025

‼️জরুরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি‼️

👉পদের নাম : মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ফিজিওথেরাপি)
👉পদের ধরন: মেয়ে ১জন।
👉যোগ্যতা :ডিপ্লোমা ইন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট(ফিজিওথেরাপি)
👉ডিউটি টাইম: ৮ঘন্টা
👉হোম কল একটা ফুল, ২য় থেকে ৫০%
👉,বেতন :আলোচনা সাপেক্ষে
👉যোগদানের সময়: ১লা নভেম্বর ২০২৫
📍ঠিকানা: মনিপুর বাজার, গাজীপুর সদর
🟢প্রতিষ্ঠানের নাম: মা ফিজিওথেরাপি এন্ড হোম সার্ভিস সেন্টার
✅যোগাযোগ : ০১৩১২৪৬৪৪৭৭ (WhatsApp)
বি:দ্র: মেল,ফিমেল রোগী দেখার মন মানসিক থাকতে হবে।

19/10/2025

প্রবাসীদের জানাই হাজার সালাম, যারা সব কিছু ত্যাগ করে,শুধু পরিবারের মুখে হাসি ফুটানোর জন্য একা জীবন যাপন করছে।

Address

Gazipur Sadar , Gazipur Dhaka
Monipur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মা ফিজিওথেরাপি এন্ড হোম সার্ভিস posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram