Dr. Akhter Uz Zaman Sajib

Dr. Akhter Uz Zaman Sajib নৈতিকতা ও মূল্যবোধ শিক্ষা, চিকিৎসা বিজ্ঞান ও রোগ বিষয়ে তথ্য এবং অনলাইনে চিকিৎসা নিতে পেজ ফলো করুন।

31/10/2025

"যৌন দুর্বলতার আসল কারণ হতে পারে ডায়াবেটিস?"

আপনার যৌন দুর্বলতা কি লুকিয়ে আছে ডায়াবেটিসের ভেতরে?
অনেক সময় পুরুষেরা বুঝতে পারেন না যে, তাদের যৌন সমস্যা মানসিক বা হরমোনের নয় —
বরং লুকানো ডায়াবেটিসের কারণেই হচ্ছে।
এই ভিডিওতে জানুন — কিভাবে ডায়াবেটিস যৌন দুর্বলতা তৈরি করে,
কীভাবে তা শনাক্ত করবেন, এবং কীভাবে সমাধান পাবেন।

👉 অনলাইনে পরামর্শ বা চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন:
📞 01987782653 (WhatsApp)
🏥 খান ফার্মেসি, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।

#যৌনদুর্বলতা
#ডায়াবেটিস




#পুরুষস্বাস্থ্য
#স্বাস্থ্যসচেতনতা


ইউটিউব লিংক -
https://youtube.com/shorts/S9Vb1ChovLY?si=5raSmW1N8AFRHFjD

👉সম্প্রতি বাচ্চার শ্বাসনালীতে খিচুড়ি ও নুডুলস আটকে দুর্ঘটনা ঘটেছে।🛑১ বছরের উপরের বাচ্চার গলায় ছোট কিছু আটকালে বাচ্চাকে ...
29/10/2025

👉সম্প্রতি বাচ্চার শ্বাসনালীতে খিচুড়ি ও নুডুলস আটকে দুর্ঘটনা ঘটেছে।

🛑১ বছরের উপরের বাচ্চার গলায় ছোট কিছু আটকালে বাচ্চাকে দাঁড় করিয়ে,বাচ্চার পিছনে হাটু গেড়ে বসে দুই হাত এক সাথে মুঠো করে বাচ্চার নাভী ও বুকের মাঝ বরাবর চাপ দিন। তাতে বাচ্চার মুখের ভিতর আটকে থাকা ছোট খাবার বা খেলনা বের হয়ে যাবে ও শ্বাসনালীতে যেতে পারবে না।
👉সচেতনতায় শেয়ার করুন।

collected

গত শনিবার এক মাঝবয়সী ভদ্রমহিলা, প্রতিমা দেবী (নাম পরিবর্তিত), চেম্বারে ঢুকলেন। বসেই বললেন,“ডাক্তারবাবু, আমি কিন্তু পেশে...
28/10/2025

গত শনিবার এক মাঝবয়সী ভদ্রমহিলা, প্রতিমা দেবী (নাম পরিবর্তিত), চেম্বারে ঢুকলেন। বসেই বললেন,
“ডাক্তারবাবু, আমি কিন্তু পেশেন্ট নই, আমার মেয়েই পেশেন্ট।”

জিজ্ঞাসা করলাম, “তাহলে উনি আসেননি কেন? বয়স কত আপনার মেয়ের?”
তিনি বললেন, “বয়স চৌদ্দ। কিন্তু ও আসতে পারবে না।”
“কেন? কী হয়েছে?”

প্রতিমা দেবী একটু থেমে বললেন,
“ও ডাউন সিনড্রোমে আক্রান্ত। গত এক বছর ধরে পিরিয়ড শুরু হয়েছে, কিন্তু প্রতি মাসে খুব বেশি ব্লিডিং হয়। আর যখন পিরিয়ড হয়, ও নিজের হাইজিন মেন্টেন করতে পারে না। জামাকাপড়, বিছানা সব নোংরা করে ফেলে। তাই ভাবছিলাম, পিরিয়ড বন্ধ রাখার কোনো উপায় আছে কি? যেমন ধরুন, ইউটেরাস বাদ দেওয়া বা অন্য কিছু?”

তাঁকে বোঝানো হল, “দেখুন, ইউটেরাস বাদ দেওয়া এই বয়সে খুবই কঠিন ও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। একবার করলে সেটা আর ফেরানো যায় না। বরং আমরা কিছু ওষুধ দিতে পারি যাতে পিরিয়ড কমে যায় বা তিন-চার মাস পরপর হয়। এগুলো রিভার্স করা যায়, মানে চাইলে পরে বন্ধও করা যায়।”

তিনি আগ্রহ নিয়ে বললেন, “হ্যাঁ, কী কী উপায় আছে বলুন।”
বিস্তারিত ভাবে সব বুঝিয়ে বলা হল।

কিন্তু কথার ফাঁকে হঠাৎ দেখলাম, তাঁর চোখে জল।
“ডাক্তারবাবু, এই মেয়েকে নিয়ে আমার খুব কষ্ট হয়,” তিনি বললেন। “ওর বাবা তিন বছর আগে মারা গেছেন।”
আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করলাম, “তাহলে আপনি একাই সব সামলান? মেয়ে স্কুলে যায়?”
“হ্যাঁ, বিশেষভাবে সক্ষম শিশুদের একটা স্কুলে পড়ে। কিন্তু বুদ্ধিশুদ্ধি খুব একটা বাড়েনি, নামমাত্র পড়াশোনা করে।”

চেম্বারের বাইরে তখন রোগীরা অধৈর্য হয়ে উঠছেন—“একজন পেশেন্টের এতক্ষণ লাগে নাকি?”

কিন্তু প্রতিমা দেবী থামলেন না। বললেন,
“এখন তো শুনি প্রেগন্যান্সির সময়েই নাকি জানা যায় বাচ্চার ডাউন সিনড্রোম আছে কিনা। আমাদের সময় তো এসব ছিল না। তখন আমার বয়স ছিল পঁচিশ।”

“আসলে ২০১১ সালে আপনার মেয়ের জন্মের সময়ও এই টেস্টগুলো ছিল। প্রায় পঞ্চাশ বছর আগে ভাবা হতো ৩৫ বছরের বেশি বয়সী মহিলাদেরই এই টেস্ট দরকার, কিন্তু এখন আমরা বলি—প্রত্যেক গর্ভবতী মহিলারই এই স্ক্রিনিং করা উচিত। কারণ প্রতিটা বাচ্চাই সমান গুরুত্বপূর্ণ। এই টেস্টে শুধু ডাউন সিনড্রোম নয়, আরও অনেক জন্মগত ত্রুটি—যেমন হার্ট, কিডনি, বা মস্তিষ্কের গুরুতর সমস্যা—ধরা যায়। যদি এমন কিছু ধরা পড়ে যা চিকিৎসায় সম্ভব নয়, তাহলে প্রয়োজনে গর্ভপাত করে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া যায়। শুধু দরকার ঠিক জায়গা থেকে অত্যাধুনিক টেস্ট করা”

তিনি চুপ করে কিছুক্ষণ বসে রইলেন, তারপর বললেন,
“জানেন, আমার ৩০ বছর বয়সে আরেকটা প্রেগন্যান্সি হয়েছিল। বাচ্চাটা জন্মেছিল, কিন্তু তিন মাসের মাথায় মারা যায়। হার্টে ফুটো ছিল, বুকেও ইনফেকশন হয়েছিল। পরে জানা যায়, সেও ডাউন সিনড্রোমে আক্রান্ত ছিল।”

তারপর যে কথাটা বললেন, সেটা শুনে সত্যিই মনটা ভারী হয়ে গেল।
তিনি বললেন,
“ডাক্তারবাবু, অনেক কষ্টের কথা বলছি, কিন্তু এখন ভাবি—বাচ্চাটা মারা গিয়েছিল, তাতেই হয়তো ভাল হয়েছে। না হলে আজ আমি কীভাবে দুটো ডাউন সিনড্রোম আক্রান্ত বাচ্চাকে একা মানুষ করতাম? একটাকে নিয়েই হিমশিম খাচ্ছি।”

তার কথায় একটা অসহায় বাস্তবতার ভার ছিল।
চেম্বারের বাইরে এখনও রোগীদের আওয়াজ, কিন্তু ভিতরে একটা গভীর নীরবতা নেমে এল।

মনে পড়ল—অক্টোবর মাস হচ্ছে Down Syndrome Awareness Month। অথচ এখনো আমাদের সমাজে ডাউন সিনড্রোম নিয়ে পর্যাপ্ত সচেতনতা নেই।

ডাউন সিনড্রোমই হলো শিশুদের জন্মগতভাবে মানসিক প্রতিবন্ধী হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ। অথচ সময়মতো সচেতনতা, স্ক্রিনিং, আর পরামর্শ থাকলে অনেক পরিবারকে এই অসহনীয় কষ্ট থেকে বাঁচানো যেত।

লেখা: ডাঃ সুজয় দাশগুপ্ত

27/10/2025

“ডাক্তার মানেই ফ্রি সার্ভিস — এমনটা কি হওয়া উচিত?” 🤔

প্রতিটি প্রেসক্রিপশন, প্রতিটি পরামর্শের পেছনে থাকে সময়, শ্রম আর দায়িত্ব।
চিকিৎসা আমার ভালোবাসা ❤️
কিন্তু সেটি ফ্রি নয় — কারণ এটি পেশা, দায়িত্ব, এবং জীবনভর অর্জিত অভিজ্ঞতার প্রতিফলন।

---

প্রিয় ফলোয়ার্স,
আমি নিয়মিতভাবে চেম্বার ও অনলাইনে রোগী দেখি।

🔹 সরাসরি চেম্বার, ঢাকার মোহাম্মদপুরে, ভিজিট: ৫০০ টাকা
📍 খান ফার্মেসি, শিয়া মসজিদের ঢালে, মোহাম্মাদিয়া হাউজিং লিমিটেড, মীনা বাজারের বিপরীতে।

📍 জবা ফার্মেসি এবং ম্যাক্সএইড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মোহাম্মদপুর বসিলা সড়ক, বেরিবাঁধ চার রাস্তার মোড়ের ‌ কাছে।

📍 মক্কা ফার্মা, কাঁটাসুর নামার বাজার এর গেট এর বিপরীতে।

📍 বিসমিল্লাহ ফার্মা, কাঁটাসুর, রহিম বেপারী ঘাট এর কাছে।

এছাড়াও,
অনেকেই চান অনলাইনেও সরাসরি আমাকে দেখাতে।
আমি সেটা করছি — WhatsApp ভিডিও বা অডিও কলের মাধ্যমে। সেক্ষেত্রে, ৫০০ টাকা ভিজিট নিই বিকাশের মাধ্যমে।

তবে অনেক সময় কেউ কেউ অনুরোধ করেন,
“ডাক্তার সাহেব, একটু কম রাখলে ভালো হয়...”

তাদের জন্য আমি বলি —
যাদের সামর্থ্য আছে, তারা অনুগ্রহ করে বিকাশে ৫০০ টাকা পাঠিয়ে পরামর্শ নিন।
আর যাদের সামর্থ্য কম, তারা চাইলে ইনবক্সে জানিয়ে কম ভিজিট ফি-তেও পরামর্শ নিতে পারবেন।

আমি চেষ্টা করি কাউকে ফিরিয়ে না দিতে ❤️

---
📱 এছাড়াও,‌ যেসব অ্যাপে আমাকে দেখতে পারবেন:

Doctime – ৪০০ টাকা

Shukhee – ৩০০ টাকা

Sebaghar – ৩০০ টাকা

Bissoy – ৩০০ টাকা

Doctap – ২০০ টাকা

(বিঃদ্রঃ - অ্যাপসে দেখালে, ২০-২৫% টাকা, অ্যাপস কোম্পানি ভিজিট থেকে কেটে রাখে, তাদের চার্জ বাবদ।)

👉 এই অ্যাপগুলোতে আমার বিস্তারিত প্রোফাইল, রেটিং ও রিভিউ দেখতে পারবেন।

🔸 বর্তমানে Doctap-এ চলছে অফার – মাত্র ৫০ টাকায় আমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়া যাচ্ছে।

“আমি জানি, অনেকেই হয়তো ভাবছেন — অনলাইনে এত ডাক্তার আছে, আমি কেন ভিজিট নেব?”

কারণ আমি শুধু রোগ দেখি না, আমি আপনাকে বুঝতে চেষ্টা করি — আপনার জীবনযাপন, চিন্তা, ও চিকিৎসা বিশ্বাসের ভিতরে ঢুকে সমাধান খুঁজে দিই।”

"চেষ্টা করি আপনার শরীরের সঙ্গে মনটাকেও বুঝতে।
কারণ চিকিৎসা মানে শুধু ওষুধ নয় — এটা এক ধরনের সম্পর্ক।”
---
⚠️ অনুরোধ:
দয়া করে ফ্রি চিকিৎসা চেয়ে বিব্রত করবেন না।
চিকিৎসা আমার পেশা — সময়, শ্রম ও দায়িত্বের প্রতিফলন।
আপনারা যেমন ওষুধ কিনে খাচ্ছেন,
তেমনি আমার পরামর্শও এক ধরনের সেবা — যার মূল্য থাকা স্বাভাবিক।

আমি বিশ্বাস করি,
যে রোগী নিজের চিকিৎসায় সামান্য অর্থ ব্যয় করতে রাজি,
সে-ই নিজের সুস্থতার জন্য সবচেয়ে আন্তরিক 💙

আপনাদের আস্থা ও সম্মানই আমার সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা।

ধন্যবাদ 🙏
— ডা. আখতার উজ জামান সজীব
এমবিবিএস, ডিএফএম (বি এম ইউ), এফসিজিপি (ফ্যামিলি মেডিসিন), ডিওসি (চর্ম ও যৌন), পিজিটি (মেডিসিন)।

প্রাক্তন মেডিকেল অফিসার,
ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।

সিনিয়র লেকচারার,
গ্রীন লাইফ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।

🕗 চেম্বার: প্রতিদিন রাত ৮টা – ৯টা
ঢাকা, মোহাম্মদপুর।

👉আমাকে ফোন করে এপয়েন্টমেন্ট এর সময় এবং চেম্বারে সরাসরি দেখালে, কোন চেম্বারে দেখাবেন সেটি জেনে নিবেন।

📞 বিকাশ: 01987782653।

📞 হোয়াটস এপ: 01987782653, 01670448812।

“আপনার মতে — একজন ডাক্তারের সময় ও পরামর্শের মূল্য থাকা উচিত কি না?”

💬 নিচে আপনার মতামত জানাতে পারেন।

---
🏷️ হ্যাশট্যাগ:








25/10/2025

"বাংলাদেশে টাইফয়েড টিকা: দিবেন কি দিবেন না? সত্যিটা জানুন — আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ রক্ষার সময় এখনই!"

টাইফয়েড টিকা দিবেন কি দিবেন না?
বাংলাদেশে এখন সরকারিভাবে শুরু হয়েছে Typhoid Conjugate Vaccine (TCV) প্রোগ্রাম।
৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশুদের জন্য এই টিকা কার্যকর, নিরাপদ এবং শরিয়ত সম্মত।
এই ভিডিওতে জানুন — কেন টাইফয়েড টিকা এত গুরুত্বপূর্ণ, কবে দিতে হবে, এবং কীভাবে আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎকে সুরক্ষিত রাখবেন।

👉 আপনার সন্তানের টিকা ও স্বাস্থ্য পরামর্শের জন্য অনলাইনে যোগাযোগ করুন:

📍 চেম্বার ও অনলাইন কনসালটেশন তথ্য

Dr. Akhter Uz Zaman Sajib
MBBS, Lecturer (Forensic Medicine), Green Life Medical College
🕗 প্রতিদিন রাত ৮টা – ৯টা
🏥 খান ফার্মেসি, শিয়া মসজিদের ঢালে, মোহাম্মদীয়া হাউজিং, মিনাবাজারের বিপরীতে, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
📞 01987782653 (WhatsApp + Bkash)
🌐 অনলাইনে দেখানোর জন্য ইনবক্স করুন।



#টাইফয়েড
#স্বাস্থ্যসচেতনতা
#বাচ্চারস্বাস্থ্য





ইউটিউব লিংক - https://youtube.com/shorts/7kWHtcFN7a8?si=wFJhgu0AXGR3zZIX

কোনো কোনো ছাত্র বা ছাত্রীকে দেখে আপনার মনে হয়, আরে, এ তো জিনিয়াস, লাইফে নিশ্চয়ই বড় কিছু হবে।আবার কাউকে কাউকে দেখে আপ...
22/10/2025

কোনো কোনো ছাত্র বা ছাত্রীকে দেখে আপনার মনে হয়, আরে, এ তো জিনিয়াস, লাইফে নিশ্চয়ই বড় কিছু হবে।

আবার কাউকে কাউকে দেখে আপনি নিশ্চিত হয়ে যান, এটা একেবারেই অপদার্থ, জীবনে কিছুই করতে পারবে না!

বাস্তব ঘটে উল্টোটা। যাকে আপনি "বিরল প্রতিভা" ভেবেছিলেন, সে ছাপোষা কেরানি, ভবঘুরে বা মাদকাসক্ত হয়ে দিন কাটায়, আর যাকে "কোনো কাজের না" মনে করেছিলেন, সে একদিন উচ্চ পদাধিকারী, পাবলিক ফিগার বা শিল্পপতি হয়ে ওঠে।

কখনো কি ভেবে দেখেছেন কেন এটা হয়? এমনটা ঘটার কারণ আর কিছুই না, আপনি যাকে অপদার্থ ভেবেছিলেন তার IQ (পড়া মুখস্থ করার সামর্থ্য) কম হলেও EQ (দায়িত্বশীল হয়ে ওঠার যোগ্যতা), SQ (অন্যদের সাথে নেটওয়ার্ক তৈরি করার ক্ষমতা) ও AQ (হাল ছেড়ে না দেবার মানসিকতা) অনেক বেশি। আর যাকে মেধাবী ভেবেছিলেন তার মধ্যে শুধু IQ ছাড়া আর কিছুই নেই!

গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের মধ্যে উচ্চ EQ, SQ ও AQ আছে তারা, যাদের উচ্চ IQ আছে তাদের তুলনায় জীবনে এগিয়ে যায়, যদিও আমাদের দেশের বেশিরভাগ স্কুল ছাত্রছাত্রীদের IQ বাড়ানোর জন্য সচেষ্ট হলেও EQ, SQ ও AQ এর উন্নতির দিকে নজর দেয় না।

আপনি জানলে অবাক হবেন, পেশাগত জীবনে প্রায় ক্ষেত্রেই উচ্চ IQ সম্পন্ন একজন মানুষ, উচ্চ EQ, SQ ও AQ সম্পন্ন একজনের অধীনে কাজ করে। বিশ্বের বেশিরভাগ সফল মানুষের IQ সাধারণ মানের। উদাহরণস্বরূপ, একটি কোম্পানির কর্মচারীদের IQ অনেক বেশি হয়, পক্ষান্তরে ওই কোম্পানির মালিকের IQ কম থাকলেও EQ, SQ ও AQ বেশি থাকে। IQ কম থাকলেও আপনি জীবনে কোনো না কোনোভাবে উতরে যাবেন, কিন্তু EQ, SQ ও AQ কম থাকলে আপনি জীবনে প্রতি পদে পদে ধরা খাবেন।

আপনার সন্তানকে পড়াশুনার পাশাপাশি জীবনের অন্যান্য দিকগুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দিন। তার মধ্যে কায়িক শ্রমের অভ্যাস গড়ে তুলুন, তাকে অভাবের মধ্যে চলতে শেখান, খেলাধুলা, বিজ্ঞান, শিল্প, সাহিত্য ইত্যাদির প্রতি তার আগ্রহ তৈরি করুন। মোদ্দা কথা, তার মধ্যে IQ এর পাশাপাশি EQ, SQ এবং AQ এর বিকাশ ঘটান, যেন সে বড়দের মুখাপেক্ষী না হয়ে থেকে স্বাধীনভাবে কিছু করতে সক্ষম হওয়ার মতো বহুমুখী চরিত্রের মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠে।

20/10/2025

মেডিকেলে সরকারি বেসরকারি সব মিলিয়ে ১হাজার আসন কমানোর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে সরকার.....

ছবিটায় যা দেখছেন  এটা এক মানসিক রোগীর পাকস্থলীর ভিতর থেকে পাওয়া জিনিস!তিনি মারা গেছেন Pica Disorder নামে এক ভয়াবহ রোগে, ...
16/10/2025

ছবিটায় যা দেখছেন এটা এক মানসিক রোগীর পাকস্থলীর ভিতর থেকে পাওয়া জিনিস!
তিনি মারা গেছেন Pica Disorder নামে এক ভয়াবহ রোগে, যেখানে মানুষ “খাবার নয় এমন জিনিস” খেতে শুরু করে…

PICA কী?

Pica হলো এক ধরনের মানসিক ও আচরণগত ব্যাধি, যেখানে মানুষ নিয়মিতভাবে মাটি, কাদা, কয়লা, সাবান, চুল, কাগজ, প্লাস্টিক, এমনকি ধাতব জিনিসও খেতে থাকে।
এমন আচরণ দেখা যায় সাধারণত

শিশুদের মধ্যে

গর্ভবতী নারীদের মধ্যে

মানসিক বিকারগ্রস্ত বা অপুষ্টিতে ভোগা মানুষের মধ্যে

PICA কেন হয়?

১️/পুষ্টিহীনতা: আয়রন, জিংক, বা অন্যান্য মিনারেল কমে গেলে শরীর অস্বাভাবিক কিছু চায়।
২️/ মানসিক অসুস্থতা: ডিপ্রেশন, স্কিজোফ্রেনিয়া, অটিজম বা অন্যান্য সাইকিয়াট্রিক ডিসঅর্ডারে আক্রান্তদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
৩️/অবহেলা ও ভালোবাসার ঘাটতি: বিশেষত শিশুদের ক্ষেত্রে মানসিক একাকিত্ব বা ট্রমা থেকেও শুরু হতে পারে।
৪️/গর্ভাবস্থায় হরমোন পরিবর্তন ও আয়রন ঘাটতিও গুরুত্বপূর্ণ কারণ।

এই রোগে মানুষ কী খায়?
মাটি, ছাই, ইটের গুঁড়া, কয়লা, কাগজ, কাপড়, প্লাস্টিক, বোতলের ঢাকনা
সাবান, টুথপেস্ট, এমনকি চুলও!

কি হতে পারে এর ফলে?

শরীরে বিষক্রিয়া
অন্ত্র বন্ধ হয়ে যাওয়া (Intestinal obstruction)
ইনফেকশন, রক্তশূন্যতা
পেট ফেটে যাওয়া, এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত

না হওয়ার জন্য করণীয়:
সঠিক ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া

আয়রন, জিংক ও ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ

মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া

পরিবারের সদস্য বা শিশুর আচরণ নিয়মিত পর্যবেক্ষণ

ভালোবাসা, মনোযোগ ও মানসিক সহায়তা
দেওয়া

Pica কোনো “অদ্ভুত অভ্যাস” নয় এটা এক গভীর মানসিক ও শারীরিক সংকেত।
যদি এমন কিছু দেখেন, তাকে উপহাস নয়, সহানুভূতি ও চিকিৎসা দিন। ❤️শেয়ার করুন, জানুন মানুন থাকুন সুস্থ প্রতিদিন

©️ Dr. Abdur Rahman

15/10/2025

রিপন মিয়া তো রিপন মিয়া। বহুত জুনিয়র ডাক্তারের বাবা মাকে জিজ্ঞেস করলেও জানতে পারবেন তাদের সন্তান ভরণপোষণ দেয়না।
দিবে কেমনে? তারা তো নিজেই চলতে পারেনা। 😥😥😥

আমরা ভাবি, কটন বাড কান পরিষ্কার করে। কিন্তু বিজ্ঞান বলছে ঠিক এর উল্টোটা! এটি কানের ময়লাকে ঠেলে কানের পর্দার আরও কাছে নিয়...
13/10/2025

আমরা ভাবি, কটন বাড কান পরিষ্কার করে। কিন্তু বিজ্ঞান বলছে ঠিক এর উল্টোটা! এটি কানের ময়লাকে ঠেলে কানের পর্দার আরও কাছে নিয়ে যায়, যা সাধারণ প্রক্রিয়ায় আর বেরিয়ে আসতে পারে না। ফলাফল? 🫩

১. ময়লা জমতে জমতে কানের ভেতরে শক্ত জট (Impacted Wax) তৈরি হয়, যা আপনার শোনার ক্ষমতা কমিয়ে দেয় এবং কানে তীব্র ব্যথা হতে পারে।

২. কানের ভেতরের ত্বক অত্যন্ত সংবেদনশীল। কটন বাডের সামান্য আঘাতেও সেখানে ঘা হতে পারে। এই ক্ষত থেকে রক্তপাত, চুলকানি এবং মারাত্মক ইনফেকশন (Otitis Externa) হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

৩. অসাবধানতাবশত সামান্য জোরে খোঁচা লাগলেই কানের পর্দা ফেটে যেতে পারে। মারাত্মক ক্ষেত্রে, এটি কানের ভেতরের সূক্ষ্ম হাড়গুলোকে পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, যা আপনাকে সাময়িক বা এমনকি স্থায়ীভাবে বধির করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট!

বিশেষজ্ঞদের মতে, আমাদের কানের ময়লা বা খোল (Earwax) আসলে কানের সুরক্ষা কবচ। এটি বাইরে থেকে ময়লা ও ব্যাকটেরিয়াকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেয়। কান প্রাকৃতিক নিয়মেই নিজে থেকে পরিষ্কার হয়ে যায়, তাই আলাদা করে পরিষ্কার করার কোনো প্রয়োজন নেই।

এরপরও কানে বেশি অস্বস্তি হলে বা কম শুনলে, নিজে চিকিৎসা না করে একজন নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। 🧑‍⚕️😊

স্বাস্থ্যসেবা কর্মী ও প্রতিষ্ঠান সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ ও চিকিৎসা অবহেলা, রোগী সুরক্ষা ও প্রতিকার অধ্যাদেশ, ২০২৫.অতিশীঘ্...
12/10/2025

স্বাস্থ্যসেবা কর্মী ও প্রতিষ্ঠান সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ ও চিকিৎসা অবহেলা, রোগী সুরক্ষা ও প্রতিকার অধ্যাদেশ, ২০২৫.
অতিশীঘ্রই অধ্যাদেশ হতে যাচ্ছে!
এ ব্যাপারে আপনাদের মন্তব্য কি?

টাইফয়েড টিকা দেওয়ার জন্য বিশেষ নির্দেশনা :-আজকে ১২/১০/২৫ ইং থেকে টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।১. খালি পেটে শিশুক...
12/10/2025

টাইফয়েড টিকা দেওয়ার জন্য বিশেষ নির্দেশনা :-
আজকে ১২/১০/২৫ ইং থেকে টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
১. খালি পেটে শিশুকে টিকা গ্রহন করতে দেবেন না।
২. ঢিলেঢালা পোষাক পরতে হবে।
৩. টিকা দেওয়ার পর আধাঘন্টা যেন ঐ স্থানে বসে থাকে সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।
৪. অন্য শিশুর সামনে টিকা দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

Address

বেড়িঁ বাঁধ ৪ রাস্তার মোড়, মোহাম্মদপুর বসিলা রোড।
Muhammadpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Akhter Uz Zaman Sajib posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Akhter Uz Zaman Sajib:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram