আশ্ শেফা দাওয়াখানা মুক্তাগাছা ময়মনসিংহ।

  • Home
  • Bangladesh
  • Muktagachha
  • আশ্ শেফা দাওয়াখানা মুক্তাগাছা ময়মনসিংহ।

আশ্ শেফা দাওয়াখানা মুক্তাগাছা ময়মনসিংহ। চিকিৎসা পরামর্শ ঔষধ। এখানে সকল প্রকার শৌধিত ভেষজ চূর্ন ও ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক ঔষধ পাওয়া যায়। আপনার ছেলে মেয়েকে সু শিক্ষা দিন ।

26/11/2025

আজ
চেম্বার বন্ধ থাকিবে। রোগীদের সাময়িক অসুবিধার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।

১।লিঙ্গ উত্থান জনিত সমস্যা দূর করে।২।দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা দূর করে ।৩।দাম্পত্য জীবন মধুর করে।শুধুমাত্র বিবাহিতদের জন্য ত...
26/11/2025

১।লিঙ্গ উত্থান জনিত সমস্যা দূর করে।
২।দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা দূর করে ।
৩।দাম্পত্য জীবন মধুর করে।

শুধুমাত্র বিবাহিতদের জন্য তৈরি ।

স্পেশাল হাতে তৈরি হালুয়া পেতে যোগাযোগ করুন।

নারীদের বাচ্চা না হওয়ার কারণনারীদের বাচ্চা না হওয়া একটি সাধারণ সমস্যা যা অনেক দম্পতিকে ভুগিয়ে থাকে। এর অনেক কারণ থাকত...
24/11/2025

নারীদের বাচ্চা না হওয়ার কারণ

নারীদের বাচ্চা না হওয়া একটি সাধারণ সমস্যা যা অনেক দম্পতিকে ভুগিয়ে থাকে। এর অনেক কারণ থাকতে পারে, যার মধ্যে কিছু নিচে দেওয়া হল:

১. হরমোনের ভারসাম্যহীনতা: নারীদের শরীরে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা বাচ্চা না হওয়ার একটি প্রধান কারণ। পিটুইটারি গ্রন্থির সমস্যা, থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, বা পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS) এর কারণে বাচ্চা না হতে পারে।

২. ওভারি বা ফ্যালোপিয়ান টিউবের সমস্যা: ওভারি বা ফ্যালোপিয়ান টিউবের সমস্যা, যেমন এন্ডোমেট্রিওসিস, ফাইব্রয়েড, বা টিউবাল ব্লকেজ, বাচ্চা না হওয়ার কারণ হতে পারে।

৩. জরায়ুর সমস্যা: জরায়ুর সমস্যা, যেমন জরায়ুর ফাইব্রয়েড, জরায়ুর পলিপ, বা জরায়ুর আকৃতির সমস্যা, বাচ্চা না হওয়ার কারণ হতে পারে।

৪. বয়স: নারীদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে তাদের উর্বরতা কমে যায়। ৩৫ বছরের বেশি বয়সী নারীদের বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।

৫. জীবনশৈলী: ধূমপান, মদ্যপান, বা অতিরিক্ত ওজন বাচ্চা না হওয়ার কারণ হতে পারে।

৬. অন্যান্য রোগ: ডায়াবেটিস, হাই ব্লাড প্রেসার, বা থাইরয়েড রোগের মতো অন্যান্য রোগও বাচ্চা না হওয়ার কারণ হতে পারে।

৭. পুরুষের সমস্যা: পুরুষের সমস্যা, যেমন শুক্রাণুর সংখ্যা কম হওয়া বা শুক্রাণুর গতি কম হওয়া, বাচ্চা না হওয়ার কারণ হতে পারে।

নারীদের বাচ্চা না হওয়ার সমস্যা সমাধানে কী করবেন?

নারীদের বাচ্চা না হওয়ার সমস্যা সমাধানে প্রথমে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ডাক্তার আপনার সমস্যার কারণ নির্ণয় করে চিকিৎসা দেবেন। চিকিৎসার সাথে সাথে জীবনশৈলী পরিবর্তন করাও গুরুত্বপূর্ণ। ধূমপান ও মদ্যপান বন্ধ করুন, স্বাস্থ্যকর খাবার খান, এবং নিয়মিত ব্যায়াম
করুন।

ইউনানী চিকিৎসা সেবা নিন সুস্থ থাকুন

18/11/2025
শীতকালে সাধারণত মানুষের হজম শক্তি অনেক ভালো থাকে তবে এই সময় দোষ বেদে বায়ু এবং কফ দোষের সঞ্চয় ঘটে এবং বায়ু ও কফ দোষজন...
07/11/2025

শীতকালে সাধারণত মানুষের হজম শক্তি অনেক ভালো থাকে তবে এই সময় দোষ বেদে বায়ু এবং কফ দোষের সঞ্চয় ঘটে এবং বায়ু ও কফ দোষজনিত রোগ গুলো বৃদ্ধি পায়।

শীতকালে সাধারণত বাত ব্যথা, পুরনো আঘাত জনিত ব্যথা, ধুলাবালি ও ঠান্ডা জনিত এলার্জি, ঠান্ডা, কাশি, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি বেশি দেখা দেয় তবে নিচের নিয়ম গুলো ফলো করলে আমরা এইসব সমস্যা থেকে দূরে থাকতে পারবো। তবে বাইরে বের হলে নিয়মিত মাস্ক ব্যবহার উত্তম।

***শীতকালে ত্রিদোষের মধ্যে বায়ু এবং কফ দোষজনিত রোগ গুলো বেড়ে যায়।*****

বায়ু(বাত) দোষ বৃদ্ধির কারণ:

*অতিরিক্ত ভাজাপোড়া।
*অতিরিক্ত রুক্ষ ও শুকনা খাবার ।
*অতিরিক্ত ঝাল খাবার ।
*কাঁচা শাকসবজি খাবার ।
*প্যাকেট জাত দ্রব্য ।
*নিয়মিত মাংস বা ভারী খাবার ।
*অতিরিক্ত রাত্রি জাগরণ ।
*স্নিগ্ধ বা স্নেহ জাতীয় খাবার কম খাওয়া ।

*অতিরিক্ত রতিক্রিয়া বা মাস্টারবেশন বা সহবাস।
*মল, মূত্রের বেগ ধারন।
*অতিরিক্ত পরিশ্রম ।
*অতিরিক্ত ধূমপান মদ্যপান।

*****বাত নাশক কাজ/কর্ম বা উপায়****

*শরীরে নিয়মিত উষ্ণ তেল মালিশ করা ।

*শাকসবজি ঘি দিয়ে রান্না করা।

*নিয়মিত ঘি, ডিম ,দুধ ( কাঁচা হলুদ/রসুন
মিশিয়ে দুধ সেবন উত্তম)।

*উষ্ণ পানি দিয়ে গোসল করা ।

*ব্যথার জায়গায় মালিশ করা ।

*শরীরে অতিরিক্ত বাতাস না লাগা।

*কালো এবং নীল কাপড় এড়িয়ে চলা ।

*****কফ দোষ বৃদ্ধির কারণ:*****

*অতিরিক্ত পানি ধারণ করতে পারে এরকম খাবার খেলে (যেমন লবণ, শসা ,তরমুজ, দই)

*অতিরিক্ত শর্করা জাতীয় খাবার ।

*দুধ ও দুধ জাতীয় খাবার ।

*মিষ্টি ও মিষ্টি জাতীয় খাবার ।

*শারীরিক পরিশ্রম না করলে ।

*অতিরিক্ত ঘুমালে ।

*অতিরিক্ত ফাস্টফুড ও জাংফুড খাবার খেলে।

****কফ দোষ দূর করার উপায়:****

✓নিয়মিত সরিষার তেল, তিলের তেল, তিসির তেল, অলি ওয়েল ব্যবহার।

✓উষ্ণ খাবার, এক বছরে পুরনো মধু, কালোজিরা খাওয়া উত্তম।

✓কফা রোগীদের তিতা,ঝাল, রস উত্তম।

🥗 বাত ও কফ নাশক খাবার

✅ উপকারী খাবারসমূহ

1. গরম ও হালকা খাবার – যেমন স্যুপ, মুগডাল, খিচুড়ি, হালকা ভাত।

2. মসলা জাতীয় দ্রব্য – আদা, গোলমরিচ, পিপুল, জিরা, ধনে, দারচিনি, তেজপাতা।

3. তেলে রান্না করা খাবার – বিশেষ করে তিলের তেল বা সরিষার তেলে রান্না।

4. সবজি – লাউ, ঝিঙা, করলা, শিম, পুঁই, পালং, মুলা, উচ্ছে, ঢেঁড়স (হালকা সিদ্ধ)।

5. ফল – আপেল, ডালিম, নাশপাতি, আমলকি, লেবু, পেঁপে (পরিমাণমতো)।

6. দুধজাত খাবার – গরম দুধ (সামান্য আদা বা হলুদ মিশিয়ে), ঘি (অল্প পরিমাণে)।

7. উষ্ণ জল ও ভেষজ চা – যেমন তুলসী, আদা বা দারচিনি চা।

---

❌ বর্জনীয় খাবার

1. ঠান্ডা, ভারী ও তৈলাক্ত খাবার (যেমন মিষ্টি, দই, আইসক্রিম)।

2. অতিরিক্ত ময়দাযুক্ত বা ভাজা খাবার।

3. অতিরিক্ত ডালজাতীয় (মসুর, ছোলা) ও ফাস্টফুড।

4. ঠান্ডা পানি বা ফ্রিজের খাবার।

---

🌿 বাত ও কফ নাশক ভেষজসমূহ

🔹 একসঙ্গে দোষ দুইটি দমন করে এমন ভেষজ

1. ত্রিকটু চূর্ণ – (শুঠ + মরিচ + পিপুল) → কফ ও বাত উভয় নাশক।

2. দশমূল – (দশটি মূলের সংমিশ্রণ) → বাতজনিত ব্যথা ও প্রদাহ কমায়।

3. রাসনা – বাতনাশক ও জয়েন্টের ব্যথায় উপকারী।

4. গুগ্গুলু – যেমন যোগরাজ গুগ্গুলু, ত্রিফলা গুগ্গুলু, মহাযোগরাজ গুগ্গুলু।

5. ত্রিফলা – হজম বাড়ায়, দোষসম্য রাখে।

6. হলুদ (Haridra) – প্রদাহনাশক ও কফ দমনকারী।

7. আদা (Shunthi) – হজমে সহায়তা করে, কফ নাশক।

8. তুলসী ও লবঙ্গ – কফজনিত সমস্যা দূর করে, বায়ু সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে।

9. অশ্বগন্ধা – বাতদোষ থেকে সৃষ্ট দুর্বলতা ও ব্যথা কমায়।

10. ত্রিফলা + ত্রিকটু + গুগ্গুলু – মিলিতভাবে বাত-কফ সমন্বয়ে উৎকৃষ্ট দাওয়াই।

কাবাব চিনির অনেক উপকারিতা রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে হজমশক্তি বৃদ্ধি, শ্বাসযন্ত্রের উন্নতি, জীবাণু ও সংক্রমণ প্রতিরোধ, যৌন...
29/10/2025

কাবাব চিনির অনেক উপকারিতা রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে হজমশক্তি বৃদ্ধি, শ্বাসযন্ত্রের উন্নতি, জীবাণু ও সংক্রমণ প্রতিরোধ, যৌন স্বাস্থ্য বাড়ানো এবং প্রদাহ ও ব্যথা উপশম করা। এটি লিভার ও পাকস্থলী রক্ষা করতে এবং জ্বর, সর্দি, মাথাব্যথার মতো সমস্যা সমাধানেও সহায়ক হতে পারে।
স্বাস্থ্য উপকারিতা
শ্বাসযন্ত্রের স্বাস্থ্য: এটি ব্রঙ্কাইটিস এবং শ্বাসনালীর প্রদাহ দূর করতে সাহায্য করে।
হজমশক্তি: হজমশক্তি উন্নত করে এবং লিভার ও পাকস্থলী রক্ষা করে।
সংক্রমণ প্রতিরোধ: এটি জীবাণু ও সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে, বিশেষ করে মূত্রনালীর সংক্রমণ (UTI) প্রতিরোধে উপকারী।
যৌন স্বাস্থ্য: যৌন শক্তি বাড়াতে এবং জীবনীশক্তি সতেজ করতে এটি সহায়ক।
ব্যথা উপশম: প্রদাহ এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
অন্যান্য: জ্বর, সর্দি, এবং মাথাব্যথার মতো সমস্যাতেও এটি কার্যকরী। এটি দুঃস্বপ্ন প্রতিরোধ করতে পারে।
কীভাবে ব্যবহার করবেন
কাবাব চিনি গরম মশলা, বিরিয়ানি, স্যুপ এবং স্টু এর মতো বিভিন্ন রান্নায় ব্যবহার করা হয়।
এটি চা তৈরিতেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
স্বাদের জন্য অল্প পরিমাণে ব্যবহার শুরু করে ধীরে ধীরে পরিমাণ বাড়ানো যেতে পারে।

🌿 নিম পাতার উপকারিতাচুল পড়া কমায় ও খুশকি দূর করে – নিম পাতার রস চুলে লাগালে স্ক্যাল্প পরিষ্কার থাকে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ...
25/10/2025

🌿 নিম পাতার উপকারিতা
চুল পড়া কমায় ও খুশকি দূর করে – নিম পাতার রস চুলে লাগালে স্ক্যাল্প পরিষ্কার থাকে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক – রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়।

ত্বকের রোগে কার্যকর – একজিমা, চুলকানি, ব্রণ ও ফোঁড়ায় খুব উপকারী।

পেটের কৃমি দূর করে – প্রাকৃতিকভাবে কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করে।

দাঁত ও মাড়ির যত্নে সহায়ক – নিম পাতা বা নিমের ডাঁটা চিবালে মুখের ব্যাকটেরিয়া নাশ হয়।

ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে – শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

জ্বর ও ভাইরাস সংক্রমণ কমায় – অ্যান্টিভাইরাল ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে।

যকৃত (লিভার) পরিষ্কার রাখে – লিভারের টক্সিন দূর করে স্বাভাবিক কাজ বজায় রাখে।

রক্ত পরিশোধক – রক্তের বিষাক্ত উপাদান দূর করে ত্বক ও শরীরকে সুস্থ রাখে।

প্রদাহ কমায় – শরীরে ব্যথা, ফোলা বা প্রদাহে উপকারী।

অ্যালার্জি ও চুলকানি কমায়

মুখের দুর্গন্ধ দূর করে

মলদ্বার ও গোপনাঙ্গের ইনফেকশন প্রতিরোধ করে

হাত-পায়ের ঘা শুকায়

মশা ও কীটপতঙ্গ দূরে রাখে

---

🍵 নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম

🔹 কাঁচা পাতা খাওয়া:

সকালে খালি পেটে ৫–৭টি কচি নিম পাতা ভালোভাবে ধুয়ে চিবিয়ে খাওয়া যায়।

পরে পানি খেতে হবে।

🔹নিম পাতার রস:

১০–১৫টি নিম পাতা পানিতে বেটে ছেঁকে ১ চামচ রস সকালে খালি পেটে খেতে পারেন।

একটু মধু মিশালে তিতকুটে ভাব কমে।

🔹 নিম চা:

কিছু শুকনো নিম পাতা গরম পানিতে ৫ মিনিট ভিজিয়ে রেখে ছেঁকে পান করুন।

এটি শরীর ঠান্ডা রাখে এবং রক্ত পরিষ্কার করে।

🔹 বাহ্যিক ব্যবহার:

নিম পাতা সিদ্ধ পানি দিয়ে গোসল করলে ত্বকের চুলকানি, ফুসকুড়ি ও একজিমায় উপকার হয়।

চুলে লাগানোর আগে নিম পাতা বেটে নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে নিতে পারেন।

---

⚠️ কারা নিম পাতা খেতে পারবে না

গর্ভবতী নারী – গর্ভপাতের ঝুঁকি বাড়ায়।

দুধপান করানো মা – শিশুর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

অতিরিক্ত রক্তচাপ বা শর্করার রোগী – ওষুধ খেলে নিম রক্তচাপ বা শর্করা অতিরিক্ত কমিয়ে দিতে পারে।

শিশুরা (১০ বছরের নিচে) – খুব অল্প পরিমাণ ছাড়া খাওয়া উচিত নয়।

লিভার বা কিডনির রোগী – চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া যাবে না।

অতিরিক্ত সেবন করলে – বমি, মাথা ঘোরা, পেট ব্যথা হতে পারে।

“আদা: ছোট্ট টুকরোতেই ৪০টি আশ্চর্য উপকারিতা!১️⃣ 🤧 সর্দি-কাশি দূর করতে সহায়ক২️⃣ 🫁 গলা পরিষ্কার ও কফ কমাতে সাহায্য করে৩️⃣ ...
21/10/2025

“আদা: ছোট্ট টুকরোতেই ৪০টি আশ্চর্য উপকারিতা!

১️⃣ 🤧 সর্দি-কাশি দূর করতে সহায়ক
২️⃣ 🫁 গলা পরিষ্কার ও কফ কমাতে সাহায্য করে
৩️⃣ 🤢 বমি ভাব কমাতে কার্যকর
৪️⃣ 🍽️ হজমশক্তি বাড়ায়
৫️⃣ 🌡️ শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
৬️⃣ 💪 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
৭️⃣ 🫀 রক্ত চলাচল উন্নত করে
৮️⃣ 🍵 পেট ফাঁপা কমায়
৯️⃣ 😌 স্ট্রেস ও ক্লান্তি কমাতে সাহায্য করে
🔟 🤒 মাথাব্যথা ও মাইগ্রেন উপশমে সহায়ক

১১️⃣ 🦠 জীবাণুনাশক হিসেবে কাজ করে
১২️⃣ 🦷 দাঁতের ব্যথা কমাতে সহায়ক
১৩️⃣ 💧 শরীরের অতিরিক্ত জল কমায়
১৪️⃣ 🩸 রক্তে চিনি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে
১৫️⃣ 🫀 কোলেস্টেরল কমাতে সহায়ক
১৬️⃣ 🔥 শরীরের প্রদাহ কমায়
১৭️⃣ 🫁 সাইনাসের সমস্যায় উপকারি
১৮️⃣ 🧠 স্মৃতিশক্তি বাড়ায়
১৯️⃣ 🦵 পেশির ব্যথা কমাতে সাহায্য করে
২০️⃣ 👃 ঠান্ডা লাগা প্রতিরোধ করে

২১️⃣ 🩹 ক্ষত দ্রুত শুকাতে সহায়ক
২২️⃣ 🧴 ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়
২৩️⃣ 🧖‍♀️ রক্তসঞ্চালন বাড়িয়ে চুলের গুণাগুণ বৃদ্ধি করে
২৪️⃣ 🦶 জয়েন্টের ব্যথা কমাতে উপকারি
২৫️⃣ 🩺 রোগ প্রতিরোধে প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক
২৬️⃣ 🫀 হার্টের স্বাস্থ্যে সহায়ক
২৭️⃣ 🍃 শরীরের টক্সিন বের করতে সাহায্য করে
২৮️⃣ 🫗 হজমের রস বাড়িয়ে ক্ষুধা বাড়ায়
২৯️⃣ 🧘‍♀️ সর্দিজনিত অ্যালার্জি কমায়
৩০️⃣ 🌿 ওজন কমাতে সহায়তা করে

৩১️⃣ 🫑 খাদ্যে স্বাদ ও ঘ্রাণ বৃদ্ধি করে
৩২️⃣ 🌸 মাসিকের ব্যথা কমাতে সহায়ক
৩৩️⃣ 🤒 ফ্লু বা ভাইরাল ইনফেকশনে উপকারি
৩৪️⃣ 🧃 গরম আদার চা ঠান্ডা দূর করে
৩৫️⃣ 🦴 হাড় মজবুত রাখতে সহায়ক
৩৬️⃣ 🧠 মুড ভালো রাখতে সাহায্য করে
৩৭️⃣ 💧 শরীরে পানি ধরে রাখা কমায়
৩৮️⃣ 🫛 ডিটক্স পানীয় তৈরিতে সেরা
৩৯️⃣ 🫂 যৌনস্বাস্থ্যে উপকারি
৪০️⃣ 🌱 দীর্ঘদিন ফ্রেশ থাকতে সহায়ক

📝✨ আদার অবসর/ব্যবহার পদ্ধতি

🍵 চা হিসেবে: এক কাপ গরম পানিতে ১ চা-চামচ কুচি আদা ফুটিয়ে পান করুন।

🥗 রান্নায়: তরকারি, স্যুপ বা সালাদে কুচি করে দিন।

🧉 আদা-লেবু-হানি ড্রিঙ্ক: হজম ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে প্রতিদিন সকালে এক কাপ পান করুন।

🫗 গরম পানির সাথে আদার রস: ওজন কমানো ও কাশি কমাতে কার্যকর।

🧴 ত্বক ও চুলে: আদার রস মধুর সাথে মিশিয়ে ফেসপ্যাক বা স্কাল্পে ব্যবহার করতে পারেন।

শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন।

ইউনানী হলিষ্টিক চিকিৎসা গ্রহণ করুন সুস্থ থাকুন।

যৌন সুখের জাদু, কালোজিরা আর মধু ।..সুস্থ দেহ ও মনের সমন্বয়েই আসে প্রকৃত যৌন সুখ। তাই প্রকৃতির দান কালোজিরা ও মধু শুধু রো...
16/10/2025

যৌন সুখের জাদু, কালোজিরা আর মধু ।..

সুস্থ দেহ ও মনের সমন্বয়েই আসে প্রকৃত যৌন সুখ। তাই প্রকৃতির দান কালোজিরা ও মধু শুধু রোগ প্রতিরোধেই নয়, দাম্পত্য জীবনের সুখ-শান্তিতেও রাখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।

কালোজিরা খেলে:
শরীরের হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।
রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে শরীরে নতুন উদ্যম আনে।

মধু খেলে::
প্রাকৃতিক শক্তি বাড়ে।
মানসিক প্রশান্তি ও ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।

প্রতিদিন সকালে এক চা চামচ মধুর সাথে সামান্য কালোজিরা মিশিয়ে খাবেন।

ধন্যবাদ।

ঔষধি গুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা,,দারুচিনিতে পলিফেনল এবং সিনামালডিহাইড নামক উপকারী যৌগ থাকে, যার কারণে এতে বিভিন্ন ঔষধি গুণ...
15/10/2025

ঔষধি গুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা,,

দারুচিনিতে পলিফেনল এবং সিনামালডিহাইড নামক উপকারী যৌগ থাকে, যার কারণে এতে বিভিন্ন ঔষধি গুণ বিদ্যমান:

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট:
এটি শরীরের কোষকে অক্সিডেটিভ চাপ থেকে রক্ষা করে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ:
দাঔষধি গুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
দারুচিনিতে পলিফেনল এবং সিনামালডিহাইড নামক উপকারী যৌগ থাকে, যার কারণে এতে বিভিন্ন ঔষধি গুণ বিদ্যমান:

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট:
এটি শরীরের কোষকে অক্সিডেটিভ চাপ থেকে রক্ষা করে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ:
দারুচিনি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে।

হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস:
এটি কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমানোর মাধ্যমে হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।

প্রদাহরোধী:
এর প্রদাহরোধী বৈশিষ্ট্য শরীরের অভ্যন্তরীণ প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল:
দারুচিনিতে থাকা সিনামালডিহাইড ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে পারে।

হজমশক্তি বৃদ্ধি:
এটি হজমের সমস্যা যেমন ফোলাভাব এবং বদহজম দূর করতে সহায়ক।

দারুচিনি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে।

হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস:

এটি কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমানোর মাধ্যমে হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।

প্রদাহরোধী:
এর প্রদাহরোধী বৈশিষ্ট্য শরীরের অভ্যন্তরীণ প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল:
দারুচিনিতে থাকা সিনামালডিহাইড ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে পারে।

হজমশক্তি বৃদ্ধি:
এটি হজমের সমস্যা যেমন ফোলাভাব এবং বদহজম দূর করতে সহায়ক।

হাতিশুঁড় গাছের শিকড় খাওয়া।অত্যন্ত বিপজ্জনক এবং ক্ষতিকর। এই গাছের পাতা ও অন্যান্য অংশ বিভিন্ন ভেষজ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হলে...
10/10/2025

হাতিশুঁড় গাছের শিকড় খাওয়া।
অত্যন্ত বিপজ্জনক এবং ক্ষতিকর।

এই গাছের পাতা ও অন্যান্য অংশ বিভিন্ন ভেষজ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হলেও এর শিকড়ে থাকা বিষাক্ত উপাদান মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে। এটি সেবন করা সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে চলা উচিত।
হাতিশুঁড় গাছের অন্যান্য অংশের কিছু ঐতিহ্যবাহী ঔষধি ব্যবহার নিচে তুলে ধরা হলো, তবে এগুলো বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া ব্যবহার করা উচিত নয়:
ব্যথা ও প্রদাহ উপশম: পাতা এবং মূল থেকে তৈরি রস বাতজনিত ব্যথা, মাথাব্যথা এবং মাংসপেশির ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
শ্বাসকষ্টের চিকিৎসা: পাতার রস শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি এবং কাশি দূর করতে সহায়ক।
ক্ষত ও ত্বকের সমস্যায়: এর পাতার রস ক্ষত, ফোঁড়া, একজিমা এবং ছত্রাকজনিত সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। এটি কাটা-ছেঁড়া ও আঘাত প্রশমনেও কার্যকর।
চোখের প্রদাহ: চোখের কনজাংটিভাইটিস বা অন্য কারণে চোখ লাল হলে এর পাতার রস ব্যবহার করা যেতে পারে।
সর্দি-কাশি: পাতার রস খেলে সর্দি উপশম হয়।
জ্বর ও বিষাক্ত পোকার কামড়ে: ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসায় জ্বর, বিষাক্ত পোকার কামড়ের ফলে সৃষ্ট জ্বালা-যন্ত্রণা, ফোলা এবং ব্যথার চিকিৎসায় এই গাছ ব্যবহার করা হয়।
গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতা:
হাতিশুঁড় গাছের শিকড়ে বিষাক্ত উপাদান থাকে, যা লিভারের ক্ষতি করতে পারে এবং অন্যান্য গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করতে পারে। ভেষজ হিসেবে এর যেকোনো অংশ ব্যবহারের আগে অবশ্যই একজন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বা চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
এই গাছের পাতা ও অন্যান্য অংশ বিভিন্ন ভেষজ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হলেও এর শিকড়ে থাকা বিষাক্ত উপাদান মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে। এটি সেবন করা সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে চলা উচিত।
হাতিশুঁড় গাছের অন্যান্য অংশের কিছু ঐতিহ্যবাহী ঔষধি ব্যবহার নিচে তুলে ধরা হলো, তবে এগুলো বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া ব্যবহার করা উচিত নয়:
ব্যথা ও প্রদাহ উপশম: পাতা এবং মূল থেকে তৈরি রস বাতজনিত ব্যথা, মাথাব্যথা এবং মাংসপেশির ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
শ্বাসকষ্টের চিকিৎসা: পাতার রস শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি এবং কাশি দূর করতে সহায়ক।
ক্ষত ও ত্বকের সমস্যায়: এর পাতার রস ক্ষত, ফোঁড়া, একজিমা এবং ছত্রাকজনিত সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। এটি কাটা-ছেঁড়া ও আঘাত প্রশমনেও কার্যকর।
চোখের প্রদাহ: চোখের কনজাংটিভাইটিস বা অন্য কারণে চোখ লাল হলে এর পাতার রস ব্যবহার করা যেতে পারে।
সর্দি-কাশি: পাতার রস খেলে সর্দি উপশম হয়।
জ্বর ও বিষাক্ত পোকার কামড়ে: ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসায় জ্বর, বিষাক্ত পোকার কামড়ের ফলে সৃষ্ট জ্বালা-যন্ত্রণা, ফোলা এবং ব্যথার চিকিৎসায় এই গাছ ব্যবহার করা হয়।
গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতা:
হাতিশুঁড় গাছের শিকড়ে বিষাক্ত উপাদান থাকে, যা লিভারের ক্ষতি করতে পারে এবং অন্যান্য গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করতে পারে। ভেষজ হিসেবে এর যেকোনো অংশ ব্যবহারের আগে অবশ্যই একজন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বা চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

হস্তমৈথুনের কারনে যে সকল যৌন সমস্যা দেখা দেয়  সেগুলো সম্পর্কে কিছু টিপস। তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আপনাকে খারাপ অভ্যা...
04/10/2025

হস্তমৈথুনের কারনে যে সকল যৌন সমস্যা দেখা দেয় সেগুলো সম্পর্কে কিছু টিপস।
তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আপনাকে খারাপ অভ্যাস গুলো ছাড়তে হবে।।
আশা করি কিছুটা হলেও বুঝতে পারছেন। এবার সিদ্ধান্ত আপনার।

হস্তমৈথুনের ঘাটতি পূরনের জন্য ঘরোয়া উপায়ঃ-
প্রতিদিন সকাল ও বিকালে ৫-৭ টি করে যে কোন খেজুর ও কিসমিস খান।
অন্তত ১ টি সিদ্ধ ডিম খান। বা ৭ দিনে ২/৩ টি ডিম খান।
দৈনিক ১ থেকে ২ টি যে কোন পাকা কলা খান।
১-২ চামচ করে খাঁটি মধু খান।
ছোলা বুট খেতে পারেন।

সমার্থ অনুযায়ী যে কয়টা উপাদান সংগ্রহ করতে পারবেন সে কয়টাই খান। যখন খুশি তখন খান, সময় পাবেন তখন খাবেন।

- খুব ভালো করে উপদেশ গুলো মেনে চলার চেষ্টা করুন। কেননা আপনার ভবিষ্যৎ আছে, সংসার আছে, আত্মমর্যাদা আছে। তাই নিজেকে ও নিজের চরিত্রকে সংশোধন ও নিয়ন্ত্রণ রাখা জরুরি।।

নিচের বিষয় গুলো কঠোর ভাবে মেনে চলুনঃ-
১. পর্নোগ্রাফি দেখা, হস্তমৈথুন করা বর্জন করুন।
২. বিচানা/ কোল বালিশের সাথে ঘষাঘষি বন্ধ করুন।
৩. দৈনিক ১০/১২ গ্লাস পানি পান করুন।
৪. সৃষ্টিকর্তার কথা স্মরণ করুন।
৫. নিজ ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলুন।
৬. খারাপ কাজে ধাবিত করে এমন বন্ধু পরিহার করুন।
৮. সৃষ্টি কর্তার কাছে সাহায্য চান।
৯. ধর্মীয় বই পড়েন।
১২. দৈনিক ৩০-৪০ মি হাঁটুন।।
১৩. সিজেনাল ফলমূল ও সবুজ শাকসবজি বেশি করে খান।
১৪. সর্বদা পজেটিভ চিন্তা করবেন।
যেমনঃ আপনি পারবেন, আপনি সফল হবেন, আপনি কর্মট, আপনি সাহসী, আপনি সাম্য, আপনি উদার, আপনি দয়ালু, আপনি সহযোগিতা পরায়ন, আপনি সৎ ইত্যাদি।।

এটি শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দেন।

Address

আটানী বাজার ছোট মসজিদ মোড়, মুক্তাগাছা ময়মনসিংহ
Muktagachha
2210

Opening Hours

Monday 02:00 - 23:00
Tuesday 02:00 - 23:00
Wednesday 02:00 - 23:00
Thursday 02:00 - 23:30
Friday 03:00 - 23:00
Saturday 02:00 - 23:00
Sunday 02:00 - 23:00

Telephone

+8801743072827

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আশ্ শেফা দাওয়াখানা মুক্তাগাছা ময়মনসিংহ। posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to আশ্ শেফা দাওয়াখানা মুক্তাগাছা ময়মনসিংহ।:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram