আধ্যাত্মিক চিকিৎসা সেবা

আধ্যাত্মিক চিকিৎসা সেবা ★★★জ্বিন যাদুর চিকিৎসা করা হয় ★★★

10/10/2022

মু‘আবিয়াহ ইবনুল হাকাম আস-সুলামী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, একদা আমি রসূলুল্লাহর (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সাথে সালাত আদায় করি। সালাতের অবস্থায় লোকজনের মধ্যকার এক ব্যক্তি হাঁচি দিলে জবাবে আমি ইয়ারহামুকাল্লাহ বলায় সকলেই আমার প্রতি (রাগের) দৃষ্টিতে তাকালো। তখন আমি মনে মনে বললাম, তোমাদের মাতা তোমাদেরকে হারাক। তোমরা আমার দিকে এভাবে দৃষ্টি নিক্ষেপ করছো কেন? মু’আবিয়াহ বলেন, সকলেই রানের উপর সজোরে হাত মেরে শব্দ করতে থাকলে আমি বুঝতে পারি যে, তারা আমাকে চুপ করাতে চাইছে। বর্ণনাকারী ‘উসমানের বর্ণনায় রয়েছেঃ আমি যখন দেখলাম যে, তারা আমাকে চুপ করাতে চাচ্ছিলো, তখন (অনিচ্ছা সত্ত্বেও) আমি চুপ হলাম। অতঃপর রসূলুল্ললাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সালাত শেষ করলেন। আমার পিতা-মাতা তাঁর জন্য কুরবান হোক ! তিনি আমাকে প্রহার করলেন না, রাগ করলেন না এবং গালিও দিলেন না। তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ সালাতের অবস্থায় তাসবীহ, তাকবীর ও কুরআন তিলাওয়াত ব্যতীত কোন কথা বলা মানুষের জন্য বৈধ নয়। অথবা রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যেরূপ বলার বললেন। অতঃপর আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- কে বললাম, হে আল্লাহ্‌র রসূল ! আমি সদ্য জাহিলিয়্যাত ছেড়ে আসা একটি সম্প্রদায়। আল্লাহ্‌ আমাদেরকে ইসলাম গ্রহণের তওফিক দিয়েছেন। আমাদের মধ্যেকার কতিপয় ব্যক্তি গণকের নিকট যায়। তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ তোমরা তাদের নিকট যাবে না। বর্ণনাকারী বলেন, আমি বললাম, আমাদের মধ্যেকার কতিপয় লোক পাখি উড়িয়ে ভাগ্য নির্ণয় করে। তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ এটা তাদের মনগড়া কাজ, এরূপ (কুসংস্কার) যেন তাদেরকে তাদের কাজ থেকে বিরত না রাখে। বর্ণনাকারী বলেন, আমি বললাম, আমাদের মধ্যেকার এমনও কিছু লোক আছে যারা রেখা টেনে ভাগ্য নির্ণয় করে। তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ নাবীগণের মধ্যেকার একজন নবী রেখা টানতেন। সুতরাং কারো রেখা তাঁর (নাবীর) মত হলে সঠিক হতে পারে। বর্ণনাকারী বলেন, আমি বললাম, আমার এক দাসী উহুদ ও জাওয়ানিয়ার আশেপাশে বকরী চরাচ্ছিলো। আমি দেখলাম, বাঘ এসে সেখান থেকে একটি বকরী নিয়ে গেছে। আমিও তো আদম সন্তান। কাজেই আমিও তাদের মত দুঃখ পাই। কিন্তু আমি তাকে জোরে একটি থাপ্পড় দিলাম। এ কথাটি রসূলুল্লাহর (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কাছে গুরুত্ববহ মনে হওয়ায় আমি তাঁকে বললাম, আমি কি তাকে মুক্ত করে দিবো? তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ তাকে আমার কাছে নিয়ে আসো। আমি তাকে নিয়ে আসলে তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে জিজ্ঞেস করলেনঃ আল্লাহ্‌ কোথায়? সে জবাবে বলল, আকাশে। তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে জিজ্ঞেস করলেনঃ আমি কে? সে জবাবে বলল, আপনি আল্লাহ্‌র রসূল! তখন রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- বললেন, তাকে আযাদ করে দাও। কারণ সে ঈমানদার মহিলা।


সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৯৩০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

29/09/2022

মু’আবিয়াহ্ ইবনুল হাকাম আস্ সুলামী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, কোন এক সময় আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাথে সলাত আদায় করছিলামভ। ইতোমধ্যে (সলাত আদায়কারীদের মধ্যে) কোন একজন লোক হাঁচি দিলে (জবাবে) আমি “ইয়ার্হামুকাল্ল-হ” (অর্থাৎ- আল্লাহ তোমার প্রতি রহম করুন) বললাম। এতে সবাই রুষ্ট দৃষ্টিতে আমার প্রতি তাকাতে থাকল। তা দেখে আমি বললামঃ আমার মা আমার বিয়োগ ব্যথায় কাতর হোক। (অর্থাৎ-এভাবে আমি নিজেকে ভৎসনা করলাম)। কি ব্যাপার! তোমরা আমার দিকে এভাবে তাকাচ্ছ যে? তখন তারা নিজ নিজ উরুতে হাত চাপড়াতে থাকল। (আমার খুব রাগ হওয়া সত্ত্বেও) আমি যখন দেখলাম যে, তারা আমাকে চুপ করাতে চায় তখন আমি চুপ করে রইলাম। পরে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সলাত শেষ করলে আমি তাঁকে সবকিছু বললাম। আমার পিতা ও মাতা তাঁর জন্য কুরবান হোক। আমি ইতোপূর্বে বা এর পরে আর কখনো অন্য কোন শিক্ষককে তাঁর চেয়ে উত্তম পন্থায় শিক্ষা দিতে দেখিনি। আল্লাহর শপথ করে বলছি, তিনি আমাকে ধমকালেন না বা মারলেন না কিংবা বকাঝকাও করলেন না। বরং বললেনঃ সলাতের মধ্যে কথাবার্তা ধরণের কিছু বলা যথোচিত নয়। বরং প্রয়োজনবশতঃ তাসবীহ, তাকবীর বা কুরআন পাঠ করতে হবে অথবা রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যেরূপ বলেছেন। আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ! আমি সবেমাত্র জাহিলিয়াত বর্জন করেছি এবং এরপর আল্লাহ আমাকে ইসলাম গ্রহণের তাওফীক দিয়েছেন। আমাদের মধ্যে এমন কিছু লোক আছে যারা গণকদের কথায় বিশ্বাস করে। তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) (এ কথা শুনে) বললেনঃ তুমি গণকদের কাছে যেয়ো না। সে বললঃ আমাদের মধ্যে এমন কিছু লোক আছে যারা শুভ অশুভ লক্ষণ নির্ধারণ করে থাকে। তিনি বললেনঃ এটা তাদের হৃদয়ের বদ্ধমূল বিশ্বাস। এটি তাদেরকে (ভাল কাজ করতে) বাধা না দেয়। হাদীস বর্ণনাকারী সাববাহ বলেছেন, তা যেন তোমাকে বাধা না দেয়। লোকটি বর্ণনা করেছেন- আমি আবারও বললামঃ আমাদের মধ্যে এমন কিছু লোক আছে যারা রেখা টেনে শুভ-অশুভ নির্ধারণ করে থাকে। রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ একজন নবী এভাবে রেখা টানতেন। সুতরাং কারো রেখা যদি (নাবীর রেখা) অনুরূপ হয় তাহলে তা ঠিক হবে।[৪]
বর্ণনাকারী মু’আবিয়াহ্ বলেন, আমার এক দাসী ছিল সে উহুদ ও জাও্ওয়ানিয়্যাহ্ এলাকায় আমার বকরীপাল চরাত। একদিন আমি হঠাৎ সেখানে গিয়ে দেখলাম তার বকরীপাল থেকে বাঘে একটি বকরী নিয়ে গিয়েছে। আমি তো অন্যান্য আদম সন্তানের মত একজন মানুষ। তাদের মত আমিও ক্ষোভ ও চপেটাঘাত করলাম। এরপর আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর কাছে আসলাম (এবং সব কথা বললাম) কেননা বিষয়টি আমার কাছে খুবই গুরুতর মনে হলো। আমি জিজ্ঞেস করলামঃ হে আল্লাহর রসূল! আমি কি তাকে (দাসী) মুক্ত করে দিব? তিনি বললেনঃ তাকে আমার কাছে নিয়ে আসো। সুতরাং আমি তাকে এনে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর কাছে হাজির করলাম। তিনি তাঁকে (দাসীকে) জিজ্ঞেস করলেনঃ (বলো তো) আল্লাহ কোথায়? সে বলল- আকাশে। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, (বলো তো) আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল। তখন রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও, সে একজন মু’মিনাহ্ নারী। (ই.ফা. ১০৮০, ই.সে. ১০৮৮)

ফুটনোটঃ
[৪] খাত্ত্বাবী (রহঃ) বলেন, সে নাবীর জন্য রেখা বিদ্যা ‘ইল্মে নবূওয়্যাতের একটা অংশ ছিল। হাদীসের মর্মানুসারে তার সাথে সামঞ্জস্য হতে হবে ‘ইল্মুল ইয়াকীন বা সুদৃঢ় অবগতির মাধ্যমে কোন ধারণার ভিত্তিতে নয়। আর এ শর্ত পাওয়া অসম্ভবপর বিধায় প্রকারান্তরে এটা হারামের হুকুমভুক্ত হয়েছে। এমনকি রেখা বিদ্যা মুবাহ হওয়া আমাদের শারী’আতে রহিত হয়ে গেছে- এ ব্যাপারে আলিমগণের ঐকমত্য রয়েছে।
(শারহে মুসলিম-১ম খন্ড ২০৩ পৃষ্ঠা)

সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ১০৮৬
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

27/09/2022

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, তোমাদের কারো নিকট শয়তান আসতে পারে এবং সে বলতে পারে, এ বস্তু কে সৃষ্টি করেছে? ঐ বস্তু কে সৃষ্টি করেছে? এরূপ প্রশ্ন করতে করতে শেষ পর্যন্ত বলে বসবে, তোমাদের প্রতিপালককে কে সৃষ্টি করেছে? যখন ব্যাপারটি এ স্তরে পৌঁছে যাবে তখন সে যেন অবশ্যই আল্লাহর নিকট আশ্রয় চায় এবং বিরত হয়ে যায়।


সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩২৭৬
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

25/09/2022

আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তিনটি গুন যার মধ্যে আছে, সে ঈমানের স্বাদ আস্বাদন করতে পারেঃ
১. আল্লাহ ও তাঁর রসূল তার নিকট অন্য সকল কিছু হতে অধিক প্রিয় হওয়া;
২. কাউকে একমাত্র আল্লাহর জন্যই ভালবাসা;
৩. কুফ্‌রীতে প্রত্যাবর্তনকে আগুনে নিক্ষিপ্ত হবার মত অপছন্দ করা।

(২১, ৬০৪১, ৬৯৪১; মুসলিম ১/১৫ হাঃ ৪৩, আহমাদ ১২০০২) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১৫, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ১৫)


সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৬
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

20/09/2022

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ সেই আল্লাহর শপথ, যাঁর হাতে আমার প্রাণ, তোমাদের কেউ প্রকৃত মু’মিন হতে পারবে না, যতক্ষন না আমি তার নিকট তার পিতা ও সন্তানাদির চেয়ে অধিক ভালবাসার পাত্র হই।

(আধুনিক প্রকাশনীঃ ১৩, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ১৩)


সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

17/09/2022

ইবন ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেন, ইসলামের স্তম্ভ হচ্ছে পাঁচটি।
১. আল্লাহ ব্যতীত প্রকৃত কোন উপাস্য নেই এবং নিশ্চয়ই মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আল্লাহর রসূল-এ কথার সাক্ষ্য প্রদান করা।
২. সলাত কায়িম করা।
৩. যাকাত আদায় করা।
৪. হাজ্জ সম্পাদন করা এবং
৫. রমযানের সিয়ামব্রত পালন করা (রোজা রাখা)।

(৪৫১৪; মুসলিম ১/৫ হাঃ ১৬, আহমাদ ৬০২২, ৬৩০৯) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৭, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ৭)

ফুটনোটঃ
[১] কোন কোন ফকীহদের নিকট ঈমান বাড়েও না কমেও না। বরং সমান থাকে। তাদের নিকট একজন নবীর ঈমান ও ইবলিসের ঈমান এক সমান। তাদের এই ‘আকীদাহ কুরআন ও সুন্নাহ বিরোধী। এটা মুরজি’আহ সম্প্রদায়ের ভ্রান্ত ‘আকীদাহর অন্তর্ভুক্ত।

সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৮
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

★★★আধ্যাত্মিকতা শেখানো হয়★★★~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~☞পবিত্র কুরআন সুন্নাহভিত্তিক চিকিৎসা ✔          —————————–——————...
16/09/2022

★★★আধ্যাত্মিকতা শেখানো হয়★★★
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
☞পবিত্র কুরআন সুন্নাহভিত্তিক চিকিৎসা ✔
—————————–——————
★★জ্বিন যাদুর চিকিৎসা করা হয় ★★
∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞
➤রুহানি ও জেসমানি সেবা নিতে যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে,১০০% বিশ্বাসযোগ্য চিকিৎসা দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ।আমরা আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকি।যারা দীর্ঘ দিন যাবত বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন বিলম্ব না করে দ্রুত খোঁজ নিন এখানে⇨
⇨⇨⇨⇨⇨⇨⇨⇨
#যেসব_সমস্যার_জন্য_চিকিৎসা_করা_হয়।

#জিনের_আছর_জ্বিনে_ধরা
#যাদুটোনা_কুফরী_বান_ব্লাক_ম্যাজিক_কালো_যাদু
#বদনজর,
#হাসাদ_হিংসা,
#ওয়াসওয়াসা
#বিয়ে_আটকে_রাখা_বা_বন্ধ_করে_রাখা, #স্বামী_স্ত্রীর_মাঝে_অমিল
#বিচ্ছেদের_যাদু
#পাগল_বানানো_যাদু
#অসুস্থ_বানিয়ে_রাখার_যাদু
#বন্ধাত্ব_করে_রাখার_যাদু
#পড়ালেখা_নষ্টের_যাদু
#রিজিকের_বাধা_আয়_উন্নতি_বাধা
#চাকরিতে_বাধা
#অনিয়মিত_মাসিক_পিড়িয়ড_ঋতুস্রাব
#বাচ্চা_না_বন্ধাত্ব্য
#কুফরী_তাবিজ_নষ্ট_করা
#মানসিক_সমস্যা

ইত্যাদি বিভিন্ন সমস্যার জন্য কোরআন সুন্নাহ অনুযায়ী চিকিৎসা করা হয়।

★রুহানি চিকিৎসক –রাক্কী★
(আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ মাহতাব রিয়াদ)
{যোগাযোগের সময় :—সকাল ৬/৭টা—থেকে১০টা ও বিকাল ৫টা–থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত।}
✆মোবাইল:–01999235148:–imo,WhatsApp

হাদিয়া :–আমরা চিকিৎসা প্রতি ৳৩৩০০+২০০ টাকা নিয়ে থাকি,,,কাজের শুরুতে এ্যপয়েন্টমেন্ট নিতে –৳১১০০ নিয়ে থাকি ইনশাআল্লাহ

*****★রোগ মুক্তির মালিক একমাত্র আল্লাহ তায়ালা ★

********রোগের চিকিৎসা করা সুন্নাত*********

★★★জ্বিন যাদুর চিকিৎসা করা হয় ★★★

★★★আধ্যাত্মিকতা শেখানো হয়★★★~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~☞পবিত্র কুরআন সুন্নাহভিত্তিক চিকিৎসা ✔          —————————–——————...
10/09/2022

★★★আধ্যাত্মিকতা শেখানো হয়★★★
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
☞পবিত্র কুরআন সুন্নাহভিত্তিক চিকিৎসা ✔
—————————–——————
★★জ্বিন যাদুর চিকিৎসা করা হয় ★★
∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞∞
➤রুহানি ও জেসমানি সেবা নিতে যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে,১০০% বিশ্বাসযোগ্য চিকিৎসা দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ।আমরা আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকি।যারা দীর্ঘ দিন যাবত বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন বিলম্ব না করে দ্রুত খোঁজ নিন এখানে⇨
⇨⇨⇨⇨⇨⇨⇨⇨
#যেসব_সমস্যার_জন্য_চিকিৎসা_করা_হয়।

#জিনের_আছর_জ্বিনে_ধরা
#যাদুটোনা_কুফরী_বান_ব্লাক_ম্যাজিক_কালো_যাদু
#বদনজর,
#হাসাদ_হিংসা,
#ওয়াসওয়াসা
#বিয়ে_আটকে_রাখা_বা_বন্ধ_করে_রাখা, #স্বামী_স্ত্রীর_মাঝে_অমিল
#বিচ্ছেদের_যাদু
#পাগল_বানানো_যাদু
#অসুস্থ_বানিয়ে_রাখার_যাদু
#বন্ধাত্ব_করে_রাখার_যাদু
#পড়ালেখা_নষ্টের_যাদু
#রিজিকের_বাধা_আয়_উন্নতি_বাধা
#চাকরিতে_বাধা
#অনিয়মিত_মাসিক_পিড়িয়ড_ঋতুস্রাব
#বাচ্চা_না_বন্ধাত্ব্য
#কুফরী_তাবিজ_নষ্ট_করা
#মানসিক_সমস্যা

ইত্যাদি বিভিন্ন সমস্যার জন্য কোরআন সুন্নাহ অনুযায়ী চিকিৎসা করা হয়।

★রুহানি চিকিৎসক –রাক্কী★
(আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ মাহতাব)
{যোগাযোগের সময় :—সকাল ৬/৭টা—থেকে১০টা ও বিকাল ৫টা–থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত।}
✆মোবাইল:–01999235148:–imo,WhatsApp

হাদিয়া :–আমরা চিকিৎসা প্রতি ৳৩৩০০+২০০ টাকা নিয়ে থাকি,,,কাজের শুরুতে এ্যপয়েন্টমেন্ট নিতে –৳১১০০ নিয়ে থাকি ইনশাআল্লাহ

*****★রোগ মুক্তির মালিক একমাত্র আল্লাহ তায়ালা ★

********রোগের চিকিৎসা করা সুন্নাত*********

09/09/2022

Address

মাওনা
Mymensingh
485123

Telephone

+8801999235148

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আধ্যাত্মিক চিকিৎসা সেবা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram