আল-হেরা হাসপাতাল এন্ড ট্রমা সেন্টার

  • Home
  • Bangladesh
  • Mymensingh
  • আল-হেরা হাসপাতাল এন্ড ট্রমা সেন্টার

আল-হেরা হাসপাতাল এন্ড ট্রমা সেন্টার আপনার কষ্টের টাকায় সঠিক সেবা নিন।

প্রতিদিন চেম্বার করেছেন আল-হেরা ডায়াগনস্টিক সেন্টার-২ চরপাড়া মোড়, ময়মনসিংহ।
04/11/2025

প্রতিদিন চেম্বার করেছেন আল-হেরা ডায়াগনস্টিক সেন্টার-২ চরপাড়া মোড়, ময়মনসিংহ।

আজকে থেকে নিয়মিত রোগী দেখছেন আল-হেরা ডায়াগনস্টিক সেন্টার-২ চরপাড়া, ময়মনসিংহ।
01/11/2025

আজকে থেকে নিয়মিত রোগী দেখছেন আল-হেরা ডায়াগনস্টিক সেন্টার-২ চরপাড়া, ময়মনসিংহ।

আগামীকাল ময়মনসিংহে চাকরির মেলা,,,
27/10/2025

আগামীকাল ময়মনসিংহে চাকরির মেলা,,,

এইচএসসি, আলিম ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্তসহ কৃতকার্য সকল শিক্ষার্থীকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও প্রাণঢালা অভিনন্দন।🌺🌺
16/10/2025

এইচএসসি, আলিম ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্তসহ কৃতকার্য সকল শিক্ষার্থীকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও প্রাণঢালা অভিনন্দন।🌺🌺

আজ ০৭.১০.২০২৫ “শিশু, কিশোর-কিশোরী ও নারী উন্নয়নে সচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রম” শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় “টাইফয়েড টিকাদান ক...
07/10/2025

আজ ০৭.১০.২০২৫ “শিশু, কিশোর-কিশোরী ও নারী উন্নয়নে সচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রম” শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় “টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন-২০২৫” অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জনাব মুফিদুল আলম, জেলা প্রশাসক, ময়মনসিংহ।

🤍 অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা 'চেতনায় চতুর্দশ' 🤍ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত বিএসসি ইন নার্সিং চতুর্থ বর্ষের চূড়ান্ত পরী...
17/09/2025

🤍 অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা 'চেতনায় চতুর্দশ' 🤍

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত বিএসসি ইন নার্সিং চতুর্থ বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষায় সাফল্যের সাথে উত্তীর্ণ ময়মনসিংহ নার্সিং কলেজের ১৪তম ব্যাচের সকল শিক্ষার্থীকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। 🎉

আশা করি আগামী দিনে জ্ঞান, দক্ষতা ও মানবিক মূল্যবোধকে কাজে লাগিয়ে আপনারা একজন যোগ্য নার্স হিসেবে দেশের মানুষের সেবায় নিয়োজিত হবেন।

প্রথমবারের মতো আজ ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্লা*ড ট্রান্সফিউশন ডিপার্টমেন্টের উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হল...
16/09/2025

প্রথমবারের মতো আজ ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্লা*ড ট্রান্সফিউশন ডিপার্টমেন্টের উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হলো আন্তর্জাতিক এফেরেসিস দিবস ২০২৫।

এফেরেসিস হলো আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের এক গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি, যেখানে র*ক্ত থেকে নির্দিষ্ট উপাদান আলাদা করে নেওয়া হয় এবং বাকি অংশ শরীরে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। জীবন বাঁচাতে চিকিৎসাবিজ্ঞানের এ প্রযুক্তির গুরুত্ব অনস্বীকার্য।

যেখানে আগে র*ক্তের উপাদান আলাদা করতে ৪ থেকে ৮ ব্যাগ হোল ব্লা*ড সংগ্রহ করে ল্যাবে ভাগ করা হতো। এতে র*ক্তের অপচয় হতো, একসাথে অনেক ডোনার খুঁজা মুশকিল হতো, পর্যাপ্ত প্লাজমা/প্লেটলেট মজুত করা যেত না, অধিক সময় ব্যয় হতো, সংক্রমণের ঝুঁকি থাকতো। আধুনিক এফেরেসিস প্রযুক্তি এসে এই সমস্যাগুলো সমাধান করেছে। এখন একজন ডেনারের কাছ থেকে কেবল প্রয়োজনীয় উপাদান সংগ্রহ করা যায় এবং বাকি র*ক্ত শরীরে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এতে ডোনার নিরাপদ থাকে এবং প্রয়োজনীয় উপাদান বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। ২০২২ সালে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এফেরেসিস চালু হওয়ার পর দ্বিতীয় ডোনার ছিলাম আমি, এমন মহৎ কাজে অংশ নিতে পেরে অন্য রকম ভালো লাগা কাজ করে। আজকে জানতে পারলাম ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে এখন পর্যন্ত ৭৭৫টি প্লাজমা/প্লেটলেট দেয়া হয়েছে।

এই বিশেষ দিনটি উদযাপনের মাধ্যমে সবার মাঝে এফেরেসিস সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং র*ক্তদান কার্যক্রমকে আরও উৎসাহিত করবে। আমার মতে এই বিষয়গুলো আরও ভালো ভাবে প্রচার প্রচারণা দরকার। পরিশেষে কৃতজ্ঞতা, যারা আমাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।

আসুন, আমরা সবাই মিলে মানবতার সেবায় র*ক্তদান ও এফেরেসিস গুরুত্ব সম্পর্কে জানি।



জুমার দিনের শ্রেষ্ট আমল সমূহ 💖
08/08/2025

জুমার দিনের শ্রেষ্ট আমল সমূহ 💖

01/08/2025
এসএসসি, দাখিল ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্তসহ সকল কৃতি শিক্ষার্থীকে আল-হেরা হাসপাতাল পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও আন্তর...
10/07/2025

এসএসসি, দাখিল ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্তসহ সকল কৃতি শিক্ষার্থীকে আল-হেরা হাসপাতাল পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও আন্তরিক অভিনন্দন। 🌺🌺

এইচএসসি, আলিম ও সমমান পরীক্ষা ২০২৫-এ অংশগ্রহণকারী সকল পরীক্ষার্থীর জন্য আন্তরিক দু'আ ও শুভকামনা
25/06/2025

এইচএসসি, আলিম ও সমমান পরীক্ষা ২০২৫-এ অংশগ্রহণকারী সকল পরীক্ষার্থীর জন্য আন্তরিক দু'আ ও শুভকামনা

 #বিশ্ব_রক্তদাতা_দিবসবিশ্ব রক্তদাতা দিবসের বিশেষ উপলক্ষ্য জীবন বাঁচাতে রক্তদানের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া...
14/06/2025

#বিশ্ব_রক্তদাতা_দিবস

বিশ্ব রক্তদাতা দিবসের বিশেষ উপলক্ষ্য জীবন বাঁচাতে রক্তদানের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া। প্রতি বছর ১৪ জুন সারা বিশ্বে দিনটি উদযাপন করা হয়।

স্বেচ্ছায় রক্তদান এক মহৎ কাজ। রক্তের অভাব একজন ব্যক্তির জীবনকে বিপদে ফেলতে পারে। রক্তের প্রয়োজনে সময়মতো রক্ত সরবরাহ করা না হলে একজনের জীবনও হারাতে পারে। রক্তের ঘাটতি পূরণ করে রক্তদানের মাধ্যমে জীবন বাঁচানো যায়।
এই কারণে মানুষকে রক্তদানের জন্য সচেতন করা হয়, যাতে একজন সুস্থ মানুষ প্রয়োজনে রক্ত দান করতে পারে এবং একটি জীবন বাঁচাতে পারে।

রক্তদানকে উৎসাহিত করা এবং রক্তদাতাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের লক্ষ্যে প্রতি বছর রক্তদাতা দিবস উদযাপিত হয়। এই উপলক্ষে সারা বিশ্বে মানুষকে অনুপ্রাণিত করা হয়, যেন রক্তের অভাবে কোনো রোগীর মৃত্যু না হয়।

১৪ জুন এই দিনটি উদযাপনের একটি বিশেষ কারণ রয়েছে। বিজ্ঞানী কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার রক্তের গ্রুপ পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। এই অবদানের জন্য, কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার ১৯৩০ সালে নোবেল পুরস্কার পান । রক্তদাতা দিবসটি বিজ্ঞানী কার্ল ল্যান্ডস্টেইনারকে উৎসর্গ করা হয়েছে। তার জন্মদিন ১৪ জুন।

প্রতি বছর রক্তদাতা দিবসের একটি বিশেষ থিম থাকে। এ বছর বিশ্ব রক্তদাতা দিবস ২০২৩-এর থিম হল- (Give blood, give plasma, share life, share often.)

সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হবে। দেশে রক্তের চাহিদা পূরণে স্বেচ্ছা রক্তদাতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে থাকছে নানা কর্মসূচি।

এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে- ‘রক্ত দান করুন, দান করুন প্লাজমা, যতবার সম্ভব গ্রহণ করুন জীবন বাঁচানোর এ অনন্য সুযোগ’।

আন্তর্জাতিকভাবে এবছর বিশ্ব রক্তদাতা দিবসের বিশ্বব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজক দেশ আলজেরিয়া। ২০০৪ সালে দিবসটি প্রথম পালিত হয়। নিরাপদ রক্ত নিশ্চিতকরণ ও স্বেচ্ছা রক্তদাতাদের উৎসাহ দিতেই বিশ্বব্যাপী উদযাপিত হয়ে আসছে দিবসটি।
এ দেশে রক্ত চাহিদার একটা বড় অংশ প্রয়োজন হয় থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জন্যে। হেমাটোলজি সোসাইটি অব বাংলাদেশ সূত্রে জানা যায়, দেশে থ্যালাসেমিয়া রোগীর সংখ্যা প্রায় ৮০ হাজার। থ্যালাসেমিয়ার বাহক রয়েছে এক কোটি সত্তর লাখেরও অধিক মানুষ। দিন দিন এ সংখ্যা বাড়ছে।

একজন থ্যালাসেমিয়া রোগীর প্রতি মাসে ১ থেকে ৩ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়। থ্যালাসেমিয়া ছাড়াও রক্তস্বল্পতা, প্রসূতির রক্তক্ষরণ, অগ্নিদগ্ধ রোগী, বড় অপারেশন, দুর্ঘটনা ইত্যাদি নানা কারণে রক্তের প্রয়োজন হয়। রক্তের এ চাহিদা পূরণে নতুন স্বেচ্ছা রক্তদাতার কোনো বিকল্প নেই।

সাধারণত ১৮ থেকে ৬০ বছর বয়সী যেকোনো শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ সক্ষম ব্যক্তি প্রতি চার মাস পরপর রক্ত দিতে পারেন।

প্রসঙ্গত, ‘আমাদের দেশে প্রতিবছর প্রায় ৮ থেকে ১০ লাখ ব্যাগ রক্ত ও রক্ত উপাদানের চাহিদা রয়েছে।

Address

বাঘমারা মোড়
Mymensingh
2200

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আল-হেরা হাসপাতাল এন্ড ট্রমা সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram