Samir Medicine Shop

Samir Medicine Shop Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Samir Medicine Shop, Medical supply store, Durga bari Road, Mymensingh.

এড়িয়ে যাবেন না, পড়ুন এবং জীবন বাঁচান!এড়িয়ে যাবেন না কোনভাবেই । অদ্ভুত রকমের অসহায় লাগছে। উপক্রমণিকা টানার মানসিকতা ...
04/05/2018

এড়িয়ে যাবেন না, পড়ুন এবং জীবন বাঁচান!
এড়িয়ে যাবেন না কোনভাবেই । অদ্ভুত রকমের অসহায় লাগছে। উপক্রমণিকা টানার মানসিকতা হচ্ছে না। পেইন কিলার রেনেটা লিমিটেডের রোলাক ওষুধ কেনার আগে বেশকিছু বিষয় খেয়াল করছেন তো। কারণ যারা ফার্মেসিতে কাজ করে তারা যে কোম্পানীর ঔষধ লিখে, ফার্মেসির কর্তারা সেটা চেঞ্জ করে নাম সর্বস্ব কোম্পানির ঔষধ দেন।

যেহেতু সরকার অনুমোদিত আর MRP একই, তাই মানের দিকেও হয়তো উনিশ আর বিশ হবে সেটা ভেবে অনেকেই একাজ করেন।

কিন্তু রোগী যখন এসে বলে, ওমুক প্রফেসর, তমুক স্যারকে দেখাইছি, কিন্তু রোগই ধরতে পারে না। ওষুধে কোন কাজ করে না, ব্যাথাই কমেনা। তখন দোষটা ডাক্তারের নাকি ওষুধ বিক্রেতার সেটাই আড়াল হয়ে যায়।

আজ একজন ফার্মেসি ব্যবসায়ীর সাথে কথা বলছিলাম, তার ব্যবসার লাভ লোকসান নিয়ে। সে বললো, লাভ লোকসান নির্ভর করে অভিজ্ঞতার উপরে।কথা বলতে বলতে বোঝালেন, নতুন ব্যবসায়ীদের লাভ থাকে 10-12% আর পুরাতন দের গড়ে 35-40%।

ছবিতে খেয়াল করলে বিষয়টি স্পষ্ট হয়, Rolac(Renata) প্রতি পাতা কেনা ৮৮ টাকা, বিক্রি ১০০ টাকা, keto Rolac(Bristol pharma) প্রতি পাতা কেনা ৪ টাকা, আর বিক্রি ১০০ টাকা। মনে রাখা জরুরি, ৪ টাকায় যে ঔষধটি বিক্রি করেছে, সে কিন্তু লাভ ছাড়া বিক্রি করে নাই। সুতরাং এটা কেমন পেইন কমাবে, সহজেই অনুমেয়। এটা গেল গরিব আর অশিক্ষিত মানুষদের ঠকানোর পদ্ধতি।

কিন্তু একজন শিক্ষিত মানুষ, এমনকি একজন ডাক্তারকেও বোকা বানানোর পদ্ধতি দেখার পর থেকে বেশি অসহায় লাগা শুরু করেছে। আপনি যখন দোকানে যেয়ে,prescription দেখিয়ে ৫ টি Rolac চাইবেন, এক সাথে রাখা Rolac আর keto Rolac এর পাতার মধ্য থেকে keto Rolac এমনভাবে কেটে আপনার হাতের দিবে, তখন আপনি আপনার হাতের ওষুধে শুধু লেখা দেখবেন Rolac। তার মানে ২ টাকার ঔষধ আপনি নিয়ে আসলেন ৫০ টাকায়।

তাই ফার্মেসী থেকে ওষুধ কেনার আগে অবশ্যই কোন কোম্পানির ওষুধ কিনছে সেটা দেখে নিবেন। না হলে প্রতারণার শিকার হবেন আপনিও।

সংগৃহীতঃ https://news.zoombangla.com/
আপনাদের সেবায় আমরা আমরা নিয়োজিত ঃ শুধু একটি এস এম এস বা মেসেঞ্জারের ছবি পাঠিয়ে দিলেই আপনার বাসায় ঔষুধ পৌছে যাবে।
বিস্তারিত জানতে ভিজিত করুনঃ https://www.facebook.com/samirmedicineshop/

Pantid Tablet: Pantid Tablet গ্যাস্ট্রিক আলসার, খাদ্যনালীতে mucosal আঘাত, ক্ষুদ্রান্ত্র আলসার, Gastrin-ক্ষরণের টিউমার এব...
19/04/2018

Pantid Tablet:
Pantid Tablet গ্যাস্ট্রিক আলসার, খাদ্যনালীতে mucosal আঘাত, ক্ষুদ্রান্ত্র আলসার, Gastrin-ক্ষরণের টিউমার এবং অন্যান্য অবস্থার চিকিৎসার জন্য ব্যবহার হয়।
Pantid Tablet নিম্নলিখিত সক্রিয় উপাদান রয়েছে: Pantoprazole Sodium Sesquihydrate। tablet ফর্ম পাওয়া যায়। Opsonin Pharma উৎপাদন করে Pantid Tablet.

Pantid Tablet in Bangla ব্যবহার
চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় নিম্নলিখিত রোগের উপসর্গ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ করে:
গ্যাস্ট্রিক আলসার,খাদ্যনালীতে mucosal আঘাত, ক্ষুদ্রান্ত্র আলসার .

Pantid Tablet কাজ: পেট উৎপাদিত অ্যাসিড পরিমাণ হ্রাস.

price: per piece 4.50 tk.
সংগৃহীতঃ tabletwise
আপনাদের সেবায় আমরা আমরা নিয়োজিত ঃ শুধু একটি এস এম এস বা মেসেঞ্জারের ছবি পাঠিয়ে দিলেই আপনার বাসায় ঔষুধ পৌছে যাবে।
বিস্তারিত জানতে ভিজিত করুনঃ https://www.facebook.com/samirmedicineshop/

স্নায়ুতন্ত্রের অংশবিশেষ এবং শরীরবিজ্ঞান: ব্রেইন
18/04/2018

স্নায়ুতন্ত্রের অংশবিশেষ এবং শরীরবিজ্ঞান: ব্রেইন

Anatomy and Physiology of Nervous System Part Brain brain games anatomy human body human anatomy pituitary gland human resource management human heart spinal...

মাছের ডিম খেতে সুস্বাদু, রয়েছে নানাবিধ স্বাস্থ্য উপকারিতা। মাছের ডিম খেতে কার না ভাল লাগে। অনেকেই আবার মাছই কেনেন শুধুমা...
03/03/2018

মাছের ডিম খেতে সুস্বাদু, রয়েছে নানাবিধ স্বাস্থ্য উপকারিতা। মাছের ডিম খেতে কার না ভাল লাগে। অনেকেই আবার মাছই কেনেন শুধুমাত্র মাছের ডিম খাওয়ার জন্য। কিন্তু অনেকেই এই মাছের ডিমের উপকারিতা সম্পর্কেই ভালোভাবে অবগত নয়। খাবার জন্য কেনা তাই অন্যকিছু অর্থাৎ উপকারিতা জানার কি দরকার? আমাদের আজকের এই প্রতিবেদনে আমাদের পাঠকদের জন্য রইলো মাছের ডিমের নানাবিধ স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত-

১। মাছের ডিমে ভিটামিন ‘এ’ থাকার ফলে চোখ ভাল থাকে। সুস্থ চোখের জন্য মাছের ডিম খান।

২। মাছের ডিম খেলে রক্ত পরিষ্কার হয় এবং হিমোগ্লোবিন বাড়ে। ফলে অ্যানিমিয়া থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

৩। হাড় শক্ত হয়। কারণ মাছের ডিমের মধ্যে থাকে ভিটামিন ‘ডি’। যাদের হার ক্ষয় আছে তাদের জন্য এর বিকল্প নেই।

৪। ভিটামিন ‘ডি’ থাকার ফলে দাঁতও ভাল থাকে।

৫। ভিটামিন ‘ডি’ থাকার ফলে হার্টের অসুখ যাদের, তাদের পক্ষেও মাছের ডিম ভাল।

৬। অ্যালঝাইমারের রোগীরাও মাছের ডিম খেতে পারেন, উপকার পাবেন।

৭। উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্যও এই খাবার খুব উপকারী।

৮। মাছের ডিমে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই বললেই চলে।

সংগৃহীতঃ Live doctor advice
আপনাদের সেবায় আমরা আমরা নিয়োজিত ঃ শুধু একটি এস এম এস বা মেসেঞ্জারের ছবি পাঠিয়ে দিলেই আপনার বাসায় ঔষুধ পৌছে যাবে।
বিস্তারিত জানতে ভিজিত করুনঃ https://www.facebook.com/samirmedicineshop/

তের মৌসুমে ফুলকপি খাবেন না, তা কি হয়? ফুলকপির যে মেলা গুণ! ফুলকপি শুধু স্বাদের জন্যই নয়, এতে থাকা সালফার সুস্বাস্থ্য ধরে...
01/03/2018

তের মৌসুমে ফুলকপি খাবেন না, তা কি হয়? ফুলকপির যে মেলা গুণ! ফুলকপি শুধু স্বাদের জন্যই নয়, এতে থাকা সালফার সুস্বাস্থ্য ধরে রাখার জন্য উপকারী। যকৃৎ থেকে ক্ষতিকর বিষাক্ত উপাদান দূর করে এটি সুস্থ রাখতে পারে ফুলকপি।
ফুলকপির বিশেষ কিছু গুণ আছে, যা সবার জেনে রাখা ভালো:

১. কোলস্টেরল কমায়: এতে প্রচুর ফাইবার আছে, যা শরীরে কোলস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে।

২. ওজন কমাতে: গবেষণায় দেখা গেছে, ফুলকপি মস্তিষ্ক ভালো রাখে, ওজন কমায় এবং সর্দি-কাশিসহ নানা রোগ প্রতিরোধ করে।

৩. হাড় ও দাঁত শক্ত করে: ফুলকপিতে রয়েছে দাঁত ও মাড়ির উপকারী ক্যালসিয়াম ও ফ্লোরাইড। এর ক্যালসিয়াম হাড় শক্ত করে।

৪. ক্যানসার প্রতিরোধ করে: মারাত্মক ক্যানসার প্রতিরোধ করতে পারে ফুলকপি। এতে আছে সালফোরাপেন, যা ক্যানসার কোষকে মেরে টিউমার বাড়তে দেয় না। স্তন ক্যানসার, কোলন ও মূত্রথলির ক্যানসারের জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়ার ক্ষমতাও আছে ফুলকপির।

৫. হৃদ্‌যন্ত্রের জন্য উপকারী: ফুলকপি হৃদ্‌যন্ত্রের জন্য ভালো। এতে যে সালফোরাপেন আছে, তা হৃদ্‌রোগের বিরুদ্ধে লড়তে পারে।

৬. রোগ প্রতিরোধ করে: ফুলকপিতে আছে ভিটামিন ‘বি’, ‘সি’ ও ‘কে’, যা এ সময়ের সর্দি, ঠান্ডা, কাশি জ্বর ভাব, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, গা-ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া ফুলকপির আরও সব প্রয়োজনীয় উপাদান রোগ প্রতিরোধেও অংশ নেয়।

৭. শক্তি জোগায়: এই সবজিতে আছে প্রচুর আয়রন। রক্ত তৈরিতে আয়রন রাখে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। গর্ভবতী মা ও অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম করা মানুষের জন্য ফুলকপি অত্যন্ত জরুরি।

৮. চুল ও ত্বকের জন্য উপকারী: কম ক্যালরিযুক্ত ও উচ্চমাত্রার আঁশসমৃদ্ধ ফুলকপি চুল ভালো রাখে। ত্বকের সংক্রমণও প্রতিরোধ করে।

৯. পরিপাকতন্ত্র ভালো রাখে: ফুলকপি পরিপাকতন্ত্রকে ভালো রাখতে সাহায্য করে।

১০. দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়: চোখের যত্নে ফুলকপির কোনো তুলনা হয় না। ফুলকপিতে থাকা ভিটামিন ‘এ’ চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। চোখ সুস্থ রাখতে বেশি করে ফুলকপি খাওয়া উচিত।

তথ্যসূত্র: জিনিউজ।
সংগৃহীতঃ Live doctor advice
আপনাদের সেবায় আমরা আমরা নিয়োজিত ঃ শুধু একটি এস এম এস বা মেসেঞ্জারের ছবি পাঠিয়ে দিলেই আপনার বাসায় ঔষুধ পৌছে যাবে।
বিস্তারিত জানতে ভিজিত করুনঃ https://www.facebook.com/samirmedicineshop/

28/02/2018

প্রতিদিন সকালে তুলসী ও মধুর মিশ্রণ খওয়ার ৭টি স্বাস্থ্য উপকারিতা:

তুলসী ও মধুর রয়েছে অনেক স্বাস্থ্যকর গুণ। এটি রোগ প্রতিরোধ কমাতে কাজ করে। এ ছাড়া এর রয়েছে আরো অনেক গুণ। একটি কাপের মধ্যে চার থেকে পাঁচটি তুলসী পাতা নিন। ভালো করে একে পরিষ্কার করুন। কাপের মধ্যে এক টেবিল চামচ মধু দিন। মিশ্রণটি সকালে খালি পেটে খান। জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ের স্বাস্থ্য বিভাগে জানানো হয়েছে তুলসী-মধুর গুণের কথা।

১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
তুলসী-মধুর মধ্যে রয়েছে পুষ্টি ও ভিটামিন। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে।

২. ঠান্ডা থেকে রক্ষা করে
তুলসী-মধু ঠান্ডা থেকে সুরক্ষা দেয়। এটি বিভিন্ন ধরনের ভাইরাসের আক্রমণ থেকে দেহকে সুরক্ষিত রাখে।

৩. কাশি কমাতে
তুলসী-মধু একটি চমৎকার ঘরোয়া উপাদান কাশি কমানোর জন্য। এটি শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা কমাতে কাজ করে।

৪. অ্যালার্জি কমায়
তুলসী ও মধুর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক উপাদান। এটি ত্বককে প্রশমিত করে এবং অ্যালার্জি কমায়।

৫. অকালবার্ধক্য কমায়
এই ঘরোয়া উপাদানের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি কোষের অকালবার্ধক্য কমায়।

৬. কিডনিতে পাথর
এই ঘরোয়া উপাদান কিডনির পাথর দূর করতে কাজ করে। কিডনির বিষাক্ত পদার্থ সরিয়ে দিয়ে কিডনিকে সুরক্ষিত রাখে।

৭. হৃৎপিণ্ডকে ভালো রাখে
তুলসী ও মধু কোলেস্টেরলের মাত্রাকে কমায়। এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। এটি হৃৎপিণ্ডকে ভালো রাখতে কাজ করে।

সংগৃহীতঃ Live doctor advice
আপনাদের সেবায় আমরা আমরা নিয়োজিত ঃ শুধু একটি এস এম এস বা মেসেঞ্জারের ছবি পাঠিয়ে দিলেই আপনার বাসায় ঔষুধ পৌছে যাবে।
বিস্তারিত জানতে ভিজিত করুনঃ https://www.facebook.com/samirmedicineshop/

Medical supply shop

লিভারের চর্বি গলানোর ঘরোয়া চিকিৎসা ! সুস্থ থাকতে চাইলে লিভারের চর্বি গলিয়ে ফেলুন !!!আজকাল অনেকেই লিভারে চর্বি (ফ্যাটি লি...
27/02/2018

লিভারের চর্বি গলানোর ঘরোয়া চিকিৎসা ! সুস্থ থাকতে চাইলে লিভারের চর্বি গলিয়ে ফেলুন !!!

আজকাল অনেকেই লিভারে চর্বি (ফ্যাটি লিভারে) রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। লিভারের এই রোগটি প্রাণ সংশয়ের কারণও হয়ে দাঁড়াতে পারে।

শরীরে চর্বি বিপাকপ্রক্রিয়ার অসামঞ্জস্য এবং ইনসুলিন অকার্যকারিতার জন্য লিভারের কোষগুলোতে অস্বাভাবিক চর্বি, বিশেষ করে ট্রাইগ্লিসারাইড জমে। এতে লিভারের ওজন হিসেবে ৫ থেকে ১০ শতাংশ চর্বির পরিমাণ বেড়ে যায়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, জীবনাচরণ ও খাদ্যাভ্যাসের প্রভাব রয়েছে এ সমস্যার মূলে। অ্যালকোহল সেবনকারী এবং স্থূল ব্যক্তিদের মধ্যে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৭৫ শতাংশ। নারী-পুরুষ উভয়ই এতে আক্রান্ত হতে পারেন। শিশু-কিশোররাও এ থেকে মুক্ত নয়।লিভারে চর্বি বা চর্বিজনিত রোগ মোটা দাগে দুই রকম অ্যালকোহলজনিত এবং অন্যান্য কারণজনিত। উভয় ক্ষেত্রেই, সাধারণ চর্বি জমা থেকে শুরু করে রোগটি নানা জটিল ধাপে অগ্রসর হতে পারে, যেমন- লিভারে প্রদাহ, প্রদাহজনিত ক্ষত বা সিরোসিস, লিভারে অকার্যকারিতা ইত্যাদি। অ্যালকোহলজনিত কারণে এ থেকে যে সিরোসিস হয়, তাতে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বেশি, প্রায় ১০ শতাংশ।

যখন এই চর্বিযুক্ত সেলগুলো লিভার টিসুদের বাধা দেয়, তখনই লিভার ধীরে ধীরে কাজ করা বন্ধ করে দেয়। এমন কী এই ধরনের পরিস্থিত তৈরি হলে কোনও কোনও ক্ষেত্রে লিভার ফুলতেও শুরু করে।
লিভারে মেদ জমা যদি ঠিক সময়ে আটকানো না যায় তাহলে তা থেকে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে।

লিভারে চর্বি জমার ঝুঁকি ও কারণগুলোকে কেবল প্রতিরোধের মাধ্যমেই এ রোগের প্রতিকার সম্ভব। কেননা রোগটির কোনো সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই।
তবে আশাহত হবেন না। ঠিক সময়ে যদি চিকিৎসা শুরু করা যায় তাহলে লিভারের রোগ থেকে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠা যায়। তবে এমন কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা আছে যা অনুসরণ করলে লিভারের চর্বি গলে এই রোগ থেকে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠা সম্ভব হবে।

লেবুপানি :
প্রতিদিন লেবু পানি পানের অভ্যাস করুন। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন- সি থাকে, যা লিভারকে দূষণমুক্ত করতে সাহায্য করে।

গ্রিন-টি :
প্রতিদিন সকালে ও বিকালে এক কাপ করে গ্রিন-টি পান করুন। এটি লিভার ফাংশন ঠিক করতে সাহায়তা করে।

অ্যাপেল সিডার ভিনিগার : এক কাপ গরম পানিতে কেয়েক ফোঁটা অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে প্রতিদিন খাবার আগে পান করুন। কয়েক মাস এটা খেলেই দেখবেন লিভারে জমে থাকা চর্বি সব গায়েব হয়ে গেছে।

আদাপানি :
এক চা চামচ আদা গুঁড়া গরম পানিতে মিশিয়ে দিনে দুবার পান করুন। এই পানীয় টানা ১৫ দিন খেলেই দেখবেন অনেক সুস্থ বোধ করছেন। কারণ এটি লিভারে চর্বি জমার প্রক্রিয়াটি প্রায় বন্ধ করে দেয়। ফলে লিভার আস্তে আস্তে ঠিক হতে শুরু করে।

আমলার রস :
আমলায় ভিটামিন-সি থাকায় এটি লিভারকে দূষণমুক্ত করে। তাই লিভারের অসুখে আক্রান্ত রোগী যদি টানা ২৫ দিন এই রস, এক চামচ করে প্রতিদিন সকালে খান, তাহলে তিনি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন।

সংগৃহীতঃ Live doctor advice
আপনাদের সেবায় আমরা আমরা নিয়োজিত ঃ শুধু একটি এস এম এস বা মেসেঞ্জারের ছবি পাঠিয়ে দিলেই আপনার বাসায় ঔষুধ পৌছে যাবে।
বিস্তারিত জানতে ভিজিত করুনঃ https://www.facebook.com/samirmedicineshop/

26/02/2018

টনসিলের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায় !!!

টনসিল মূলত এক ধরণের টিস্যু। এটি মুখ, গলা, নাক কিংবা সাইনাস হয়ে রোগজীবাণু অন্ত্রে বা পেটে ঢুকতে বাধা দিয়ে থাকে। ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে টনসিলের প্রদাহ হয়ে থাকে। সর্দি-কাশির ভাইরাসগুলো এই সংক্রামণের জন্য দায়ী। ইনফেকশন বেড়ে গেলে অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে। তবে ঘরোয়া কিছু উপায় আছে যা টনসিলের ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে। চলুন জেনে নেই-

মেথি টনসিলের ব্যথা রোধ বেশ উপকারী। এক লিটার পানিতে তিন চা চামচ মেথি দিয়ে জ্বাল দিন। এটি ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট জ্বাল দিতে থাকুন। কুসুম গরম থাকা অবস্থায় এটি দিয়ে কুলকুচি করুন। মেথি গলা ফুলা এবং ব্যথা কমিয়ে দেবে।

এক কাপ গরম পানিতে এক চা চামচ গ্রিন টি পাতা দিয়ে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। এবার এটি আস্তে আস্তে চুমুক দিয়ে চা পান করুন। দিনে ৩ থেকে ৪ কাপ এই চা পান করুন। সবুজ চায়ে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যা সব রকম ক্ষতিকর জীবাণু ধ্বংস করে দেয় এবং টনসিলের ব্যথা ধীরে ধীরে কমিয়ে থাকে।

এক কাপ পানিতে এক চা চামচ আদা কুচি দিয়ে ১০ মিনিট জ্বাল দিন। প্রতিদিন এটি পান করুন। আদার অ্যান্টি ব্যকটেরিয়াল উপাদান ইনফেকশন ছড়াতে বাধা প্রদান করে। এর সাথে সাথে ব্যথা কমিয়ে দিয়ে থাকে।

গলা ব্যথা বা টনসিল ইনফেকশন দূর করার সবচেয়ে প্রচলিত উপায় হলো লবণ পানি। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে আধা চা চামচ লবণ মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি দিয়ে কুলকুচি করুন। এটি ব্যাকটেরিয়া ধবংশ করার সাথে সাথে গলার ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে। এটি তিন ঘণ্টা পর পর করুন।

২০০ মিলিগ্রাম গরম পানিতে লেবুর রস, এক চা চামচ মধু, আধা চা চামচ লবণ ভালো করে মিশিয়ে নিন। যতদিন গলা ব্যথা ভালো না হয় তত দিন পর্যন্ত এটি ব্যবহার করুন। টনসিলের সম্যসা দূর করার জন্য এটি বেশ কার্যকরী।

সংগৃহীতঃ Live doctor advice
আপনাদের সেবায় আমরা আমরা নিয়োজিত: শুধু একটি এস এম এস বা মেসেঞ্জারের ছবি পাঠিয়ে দিলেই আপনার বাসায় ঔষুধ পৌছে যাবে।
বিস্তারিত জানতে ভিজিত করুনঃ https://www.facebook.com/samirmedicineshop/

Medical supply shop

টানা ৭ দিন কালোজিরা খেলে কী হয়? জানলে খাওয়া শুরু করে দিবেন এখনি !!কালোজিরা খুব পরিচিত একটি নাম। ছোট ছোট কালো দানাগ...
24/02/2018

টানা ৭ দিন কালোজিরা খেলে কী হয়? জানলে খাওয়া শুরু করে দিবেন এখনি !!

কালোজিরা খুব পরিচিত একটি নাম। ছোট ছোট কালো দানাগুলোর মধ্যে সৃষ্টিকর্তা যে কী বিশাল ক্ষমতা নিহিত রেখেছেন তা সত্যি বিস্ময়কর। (ভিডিওটি নিচে)
প্রাচীনকাল থেকে কালোজিরা মানবদেহের নানা রোগের প্রতিষেধক এবং প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে।

# কালোজিরায় কি আছে
কালোজিরার মধ্যে রয়েছে ফসফেট, লৌহ,ফসফরাস, কার্বো-হাইড্রেট ছাড়াও জীবাণু নাশক বিভিন্ন উপাদান সমূহ।কালোজিরার রয়েছে ক্যন্সার প্রতিরোধক কেরোটিন ও শক্তিশালী হর্মোন, প্রস্রাব সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান, পাচক এনজাইম ও অম্লনাশক উপাদান এবং অম্লরোগের প্রতিষেধক।
# ক্রিয়াক্ষেত্র
মস্তিষ্ক, চুল, টাক ও দাঁদ, কান, দাঁত, টনসিল, গলাব্যথা,পোড়া নারাঙ্গা বা বিসর্গ, গ্রন্থি পীড়া, ব্রণ, যাবতীয় চর্মরোগ, আঁচিল, কুষ্ঠ, হাড়ভাঙ্গা,ডায়াবেটিস, রক্তের চাড় ও কোলেষ্টরেল, কিডনী, মুত্র ওপিত্তপাথরী, লিভার ও প্লীহা,ঠান্ডা জনিত বক্ষব্যাধি,হৃদপিন্ড ও রক্তপ্রবাহ, অম্লশূল বেদনা, উদরাময়, পাকস্থলী ও মলাশয়, প্রষ্টেট, আলসার ও ক্যান্সার। চুলপড়া, মাথাব্যথা, অনিদ্রা,মাথা ঝিমঝিম করা, মুখশ্রী ওসৌন্দর্য রক্ষা, অবসন্নতা-দুর্বলতা, নিষ্কিয়তা ও অলসতা,আহারে অরুচি,মস্তিষ্কশক্তি তথা স্মরণশক্তি বাড়াতেও কালোজিরা উপযোগী। কালোজিরার যথাযথ ব্যবহারে দৈনন্দিন জীবনে বাড়তি শক্তি অজির্ত হয়। কালোজিরার তেল ব্যবহারে রাতভর আপনি প্রশান্তিপর্ন নিদ্রা যেতে পারেন।কালোজিরার দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
# ওষুধ প্রস্তুত
আগেই বলেছি আমরা কালোজিরার টীংচার, বড়ি ও তেল ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করছি। কখনো এককভাবে কখনো অন্য ওষুধের সাথে সংমিশ্রিত করে রোগীক্ষেত্র প্রয়োগ করে থাকি। কালোজিরা তেলের সাথে জলপাই তেল, নিম তেল, রসুনের তেল, তিল তেল মিশিয়ে নেয়া যায়। কালোজিরা আরক+কমলার রস।
# ব্যবহার
কালোজিরা + পুদিনা চায়ের সাথে কালোজিরা কালোজিরা + রসুন + পেঁয়াজ কালোজিরা + গাজর
# মাথাব্যথা
মাথা ব্যথায় কপালে উভয় চিবুকে ও কানেরপার্শ্ববর্তি স্থানে দৈনিক ৩/৪বার কালোজিরার তেল মালিশ করূন। ৩ দিন খালি পেটে চা চামচে এক চামচ করে তেল পান করুন। সচরাচর মাথাব্যথায় মালিশের জন্য রসুনের তেল, তিল তেল ও কালোজিরার তেলের সংমিশ্রণ মাথায় ব্যবহার করুন। হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ন্যাট্রম মিউর ও ক্যালকেরিয়া ফসের মধ্যে লক্ষণ মিলিয়ে একটা হোমিওপ্যাথিক ও অপরটা বায়োকেমিক হতে প্রয়োগ করুন। প্রয়োজনবোধে প্রথমে বেলেডোনা ব্যবহার করে নিতে পারেন।
# চুলপড়া
লেবু দিয়ে সমস্ত মাথার খুলি ভালোভাবে ঘষুণ। ১৫ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন ও ভালোভাবে মাথা মুছে ফেলুন। তারপর মাথার চুল ভালোভাবে শুকানোর পর সম্পুর্ন মাথার খুলিতে কালোজিরার তেল মালিশ করুন। ১ সপ্তাতেই চুলপড়া বন্ধ হবে।মাথার যন্ত্রনায় কালোজিরার তেলের সাথে পুদিনার আরক দেয়া যায়। এক্ষেত্র পুদিনার টীংচার রসুনের তেল, তিলতেল, জলপাই তেল ও কালোজিরার তেল একসাথে মিশিয়েও নেয়া যেতে পারে।
# কফ ও হাঁপানী
বুকে ও পিঠে কালোজিরারতেল মালিশ। এক্ষেত্রে হাঁপানীতে উপকারী অন্যান্য মালিশের সাথে এটা মিশিয়েও নেয়া যেতে পারে। রীতিমতো হোমোওপ্যাথিক ওষুধ আভ্যন্তরীন প্রয়োগ।
# স্মরণশক্তি ও ত্বরিত অনুভুতি
চা চামচে ১ চামচ কালোজিরার তেল ও ১০০ গ্রাম পুদিনা সিদ্ধ ১০দিন সেব্য। পাশাপাশি ক্যালকেরিয়া ফস ১২এক্স, ৩০এক্স দিনে ৩ বার ৪ বড়ি করে। সামান্য ঈষদোষ্ণ পানি সহ সেবন। কালোজিরার টীংচার ও পুদিনার টীংচারের মিশ্রণ দিনে ৩ বার ১৫-২০ ফোটা করে আহারের ১ঘন্টা আগে এবং ১ ঘন্টা পরে ক্যালকেরিয়া ফস ১২এক্স ও ৪বড়ি করে। প্রয়োজন বোধে ক্যালি ফস ১২এক্স ও একসঙ্গে দেয়া যেতে পারে।
# ডায়াবেটিস
কালোজিরার চূর্ণ ও ডালিমের খোসাচূর্ণ মিশ্রন, কালোজিরার তেল ডায়াবেটিসে উপকারী। রোগীর অবস্থানুযায়ী অন্যান্য হোমিওপ্যাথিক মাদার ও ভেষজ সহ ব্যবস্থেয়।
# কিডনির পাথর ও ব্লাডার ২৫০ গ্রাম কালোজিরা ও সমপরিমান বিশুদ্ধ মধু। কালোজিরা উত্তমরূপে গুড়ে করে মধুর সাথে মিশ্রিত করে দুই চামচ মিশ্রন আধাকাপ গরম পানিতে মিশিয়ে প্রতিদিন আধা চা কাপ পরিমাণ তেলসহ পান করতে হবে। কালোজিরার টীংচার মধুসহ দিনে ৩/৪ বার ১৫ ফোটা করে সেবন। পযায়ক্রমে বার্বারিস মুল আরক বা নির্দেশিত হলে অন্য কোন হোমিও অথবা বায়োকেমিক ওষুধের
পাশাপাশি।
# মেদ ও হৃদরোগ/ধমনী সংকোচন চায়ের সাথে নিয়মিত কালোজিরা মিশিয়ে অথবা এর তেল বা আরক মিশিয়ে পান করলে হৃদরোগে যেমন উপকার হবে, তেমনি মেদ ও বিগলিত হবে।
# অ্যাসিডিটি ও গ্যাসষ্ট্রিক এককাপ দুধ ও এক বড় চামচ কালোজিরার তেল দৈনিক ৩বার ৫-৭ দিন সেবনে আরোগ্য হয়।
# চোখেরপীড়া রাতে ঘুমোবার আগে চোখের উভয়পাশে ও ভুরূতে কালোজিরার তেল মালিশ করূন এবং এককাপ গাজরের রসের সাথে একমাস কালোজিরা তেল সেবন করুন। নিয়মিত গাজর খেয়ে ও কালোজিরা টীংচার সেবনে আর তেল মালিশে উপকার হবে। প্রয়োজনে নির্দেশিত হোমিও ও বায়োকেমিক ওষুধ সেবন।
# উচ্চরক্তচাপ যখনই গরম পানীয় বা চা পান করবেন তখনই কালোজিরা কোন না কোন ভাবে সাথ খাবেন। গরম খাদ্য বা ভাত খাওয়ার সময় কালোজিরার ভর্তা খান। এ উভয় পদ্ধতির সাথে রসুনের তেল সাথে নেন। সারা দেহে রসুন ও কালোজিরার তেল মালিশ করুন। কালোজিরা, নিম ও রসুনের তেল একসাথে মিশিয়ে মাথায় ব্যবহার করুন। ভালোমনে করলে পুরাতন রোগীদের ক্ষেত্রে একাজটি ২/৩ দিন অন্তরও করা যায়।
# ডায়রিয়া সেলাইন ও হোমিও ওষুধের পাশাপাশি ১ কাপ দই ও বড় এক চামচ কালোজিরার তেল দিনে ২ বার ব্যবস্থেয়। এর মুল আরকও পরী্ক্ষনীয়।
# জ্বর সকাল-সন্ধায় লেবুর রসের সাথে ১ বড় চামচ কালোজিরা তেল পান করুন আর কালোজিরার নস্যি গ্রহন করুন। কালোজিরা ও লেবুর টীংচার (অ্যাসেটিক অ্যাসিড) সংমিশ্রন করেও দেয়া যেতে পারে।
# যৌন-দুর্বলতা কালোজিরা চুর্ণ ও যয়তুনের তেল (অলিভ অয়েল), ৫০ গ্রাম হেলেঞ্চার রস ও ২০০ গ্রাম খাটি মধু = একত্রে মিশিয়ে সকাল খাবারের পর ১চামচ করে সেব্য। কালোজিরার মূল আরক, হেলেঞ্চা মুল আরক, প্রয়োজনীয আরো কোন মুল আরক অলিভ অয়েল ও মধুসহ পরীক্ষনীয়।

সংগৃহীতঃ Live doctor advice
আপনাদের সেবায় আমরা আমরা নিয়োজিত ঃ শুধু একটি এস এম এস বা মেসেঞ্জারের ছবি পাঠিয়ে দিলেই আপনার বাসায় ঔষুধ পৌছে যাবে।
বিস্তারিত জানতে ভিজিত করুনঃ https://www.facebook.com/samirmedicineshop/

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সুখবর! জেনে নিন:যে রোগটি আপনাকে তিলে তিলে শেষ করে দেবে সেটি কি মরণঘাতী ক্যান্সার আর এইডসের চেয়ে ক...
23/02/2018

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সুখবর! জেনে নিন:

যে রোগটি আপনাকে তিলে তিলে শেষ করে দেবে সেটি কি মরণঘাতী ক্যান্সার আর এইডসের চেয়ে কম! কিডনি, চোখ থেকে শুরু করে শরীরের কোনো অংশই বাদ থাকে না ডায়াবেটিসের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে। অথচ এই গুপ্তঘাতক রোগটি নিরাময়ের ব্যবস্থা আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে নেই। তবে কি ডায়াবেটিস মানেই জীবন শেষ? নাহ, প্রকৃতিতে লুকিয়ে আছে সব সমস্যার সমাধান। শুধু চিনে নেওয়ার দায়িত্ব আপনার।
চীনে খুঁজে পাওয়া গেছে গায়নুরা প্রোকম্বেন্স (Gynura Procumbens) নামক একটি গাছ। যার ওষুধিগুণ ইতোমধ্যে সারাবিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। গাছটির পাতা ডায়াবেটিস ও ব্লাড প্রেশার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রাখে।আমেরিকা, সিঙ্গাপুর, চীন, মালয়েশিয়া, দুবাই, ইন্ডিয়া, থাইল্যান্ড পেরিয়ে বাংলাদেশেও এসেছে গাছটি। বাণিজ্যিকভাবে গাছটি বাংলাদেশে আমদানি ও বিক্রিতে কাজ করছে অনুভব ফাউন্ডেশন।

গাছ পরিচিতি
বোটানিক্যাল নাম : Gynura Procumbens

উৎপত্তিস্থল : চীন। একে Dibetics, HTN and Elevated levels of cholesterol and triglycerides এর জন্য Wonder Herb বলে মনে করা হয়।

উপকারিতা
গাছটির ২ টি পাতা প্রতিদিন সকালে খালি পেটে সেবনে শুধু সুগার ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণই নয় তরতাজা রাখে কিডনি ও লিভার এবং রোধ করে ব্লাড প্রেশার। এই গাছের রস ও পাতার গুঁড়া চায়ের মতো সেবনে ডায়াবেটিস ও প্রেশার থাকে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে। সুগার স্বাভাবিক মাত্রার তুলনায় আরো কমিয়ে হাইপোগ্লাইসেমিয়ার বিপদ ডেকে আনে না।

ব্যবহারবিধি
যাদের ডায়াবেটিস, প্রেশার ও কোলেস্টেরল আছে, তাদের প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ২টি পাতা ও রাতে শোবার আগে ২টি পাতা সেবন করতে হবে।

এই গাছের পাতা খেয়ে উপকৃত হয়ে মেজর হোসাইন মুহাম্মদ জাকির গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এটা খুব চমৎকার কাজ করে। সাত বছর আগে আমার ডায়াবেটিস ১১ ধরা পড়ে। সুইজারল্যান্ড থেকে এই গাছটি পাবার পর আমি আর কখনো ওষুধ গ্রহণ করিনি।’

তিনি আরো বলেন, ‘এটা খেয়ে আমার ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে। আমি এখন কোনো বাধা নিষেধ মানি না, জীবন ভালোভাবে উপভোগ করছি। আমার পরিবারের বয়স্ক সদস্যরাও ইনসুলিন নেওয়া বন্ধ করেছেন। এই গাছের পাতা হার্টের রোগেও ভালো কাজ করে।’

খুলনা জেলার ফুলতলা উপজেলার গাড়াখোলা গ্রামের ডায়াবেটিস আক্রান্ত শাহিন মোড়ল (৪০) জানান, নিয়মিত গায়নুরা পাতা খেয়ে এখন তিনি পুরো সুস্থ। একই বক্তব্য তার প্রতিবেশী মর্জিনা বেগম (৭০) ও বেনেপুকুর গ্রামের হরিদাস সরকারেরও (৬০).

সংগৃহীতঃ Live doctor advice
আপনাদের সেবায় আমরা আমরা নিয়োজিত ঃ শুধু একটি এস এম এস বা মেসেঞ্জারের ছবি পাঠিয়ে দিলেই আপনার বাসায় ঔষুধ পৌছে যাবে।
বিস্তারিত জানতে ভিজিত করুনঃ https://www.facebook.com/samirmedicineshop/

22/02/2018

পৃথিবীতে যত প্রকার খাদ্য উপযোগী ডিম আছে তার মধ্যে কোয়েল পাখির ডিম গুনে মানে এং পুষ্টিতে সর্বশ্রেষ্ট। আমাদের সমাজে র্ফামের মুরগীর ডিম বহুলভাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে, যার মধ্যে প্রাণের কোনো স্পন্দন নেই। কারণ এইগুলি মোরগ ছাড়া ডিম। এর বাচ্চা হয় না। অপর পক্ষে কোয়েলের ডিম বাচ্চা উৎপাদন করতে সক্ষম তাছাড়া পুষ্টিগুন ও অন্নান্য ডিম থেকে অনেক অনেক শ্রেয়।
৪০ বছর পার হলেই ডাক্তারের নির্দেশ থাকে মুরগীর ডিম খাওয়ার ব্যাপারে সর্তক থাকুন। কারণ নিয়মিত মুরগীর ডিম খেলে কলোস্ট্ররেল বেড়ে হৃদ রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। বয়স্ক লোকদের এই অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং অতীব সুস্বাদু খাদ্য ডিম খাওয়া থেকে বিরক্তি ভাবে বিরত থাকতে হয়। অথচ কোয়েলের ডিম নিসংকোচে যে কোনো বয়সের মানুষ অর্থ্যাৎ বাচ্চা থেকে বৃদ্ধরা খেতে পারে।
এতে ক্ষতির কোনো কারণ নেই বরং নিয়মিত কোয়েলের ডিম গ্রহণ করলে অনেক কঠিন রোগ থেকে আরোগ্য লাভ হতে পারে। বিভিন্ন দেশে কোয়েল পাখির ডিম নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে এবং সব জায়গা থেকে গবেষকরা কোয়েলের ডিম খাওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন।
একজন ফাঞ্ছ ডাক্তার জিন ক্লড ট্রুফিয়ার বিভিন্ন রোগীর উপর কোয়েল পাখির ডিম থেরাপী হিসাবে ব্যবহার করে অভূত ফল পেয়েছেন। এটা নিশ্চিত যে, কোয়েল ডিম খাদ্য হলেও শরীরে ঔষধ হিসাবে কাজ করে। বিভিন্ন দেশের চিকিৎসা বিশেজ্ঞদের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে দেখা যায় যে, কোয়েল ডিম ঔষধ হিসাবে খেয়ে বিভিন্ন প্রকার রোগ যেমন- হার্ট-ডিজিজ, নানা ধরনের কিডনী রোগ, অতিরিক্ত ওজন, র্দুবল রোগ প্রতিরোধ, পাকস্থলীর নানা রকম রোগ, ফুসফুসের নানা রকম রোগ, স্মৃতিশক্তি হ্রৃাস, রক্তশুণ্যতা, ডায়াবেটিস, পুরুষত্বহীনতা এবং উচ্চ কলোস্ট্ররেল ইত্যাদি কোনো রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়া নিরাময় হয়।

কেন কোয়েল পাখির ডিম খাবেন-

★ এই ডিমের মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, এনজাইম এবং এমাইনো এসিড এমনভাবে বিন্যাসিত যে, এই ডিম শরীরের সব ধরণের পুষ্টির অভাব পুরণ করে শরীরের কর্মদক্ষতা বাড়িয়ে দেয়।
★ মুরগীর ডিমের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায় কোয়েল ডিমে কোলেস্টেরল ১.৪% আর মুরগীর ডিমে ৪% এবং প্রোটিনের পরিমান মুরগীর ডিম থেকে প্রায় শতকরা ৭ ভাগ বেশী।
★ কোয়েল ডিমে ভিটামিন বি-১ এর পরিমান মুরগীর ডিম থেকে ছয়গুণ বেশী,
আয়রন ও ফসফরাস পাঁচ গুণ বেশী, ভিটামিন বি-২ পনেরো গুণ বেশী।
★ কোয়েলের ডিমে এমন কিছু উপাদান আছে যা শরীরের মধ্যে অ্যান্টিবডি তৈরি করে।
★ হৃদযন্ত্রের কার্যক্ষমতা উন্নত করে।
★ কিডনী এবং লিভারের কর্মদক্ষতা দুর্বল থাকলে সবল করে।
★ হজম শক্তি বাড়ায় এবং এসিডিটি কমায়।
★ মস্তিষ্ক সতেজ রাখে এবং স্মৃতিশক্তি সবল রাখে।
★কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি করে।
★ বাচ্চাদের মানসিক, শারীরিক এবং বুদ্ধিমত্তার বিকাশ ঘটায়।
★ দুর্বল বাচ্চা এবং বৃদ্ধরা প্রতিদিন ২/৩ টি কোয়েল পাখির ডিম গ্রহণ করলে ৩/৪ মাসের মধ্যে সবল হয়।

কেন কোয়েল পাখির ডিম এত সমাদৃত ?

কোয়েল ডিম প্রাণীজ খাদ্য দ্রব্য হলেও এর মধ্যে প্রটিন, ভিটামিন, মিনারেল, এনজাইম এবং এমাইনো এসিড এমনভাবে বিন্যাসিত যে, এই ডিম খেলে শরীরে সব ধরণের পুষ্টির অভাব পুরণ করে শরীরের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
মুরগীর ডিমের সঙ্গে তুলনা করে দেখা গেছে কোয়েল ডিমে কোলেস্টেরেল যখন ১.৪% তখন মুরগীর ডিমে ৪% চর্বি জাতীয় উপাদান থাকে ও মুরগীর তুলনায় তিন ভাগের একভাগ এবং কুসুমে প্রটিনের পরিমান মুরগীর থেকে প্রায় শতকরা ৭ ভাগ বেশী।
ভিটামিন ও মিনারেলের পরিমান তুলনা করলে আরও উৎসব্যঞ্জক তথ্য বেরিয়ে আসবে।
কোয়েল ডিমে ভিটামিন বি-১ এর পরিমান মুরগীর ডিম থেকে ছয়গুণ বেশী।
ফসফরাস পাঁচ গুণ বেশী।
আয়রন পাঁচ গুণ বেশী।
ভিটামিন বি-২ পনেরো গুণ বেশী।
এমন কিছু উপাদান আছে যা শরীরের মধ্যে অ্যান্টিবডি তৈরি করে অ্যালাজিক প্রতিক্রিয়াকে বিনষ্ট করে।
এছাড়া শরীরের প্রয়োজনীয় সব ধরনেন ভিটামিন, মিনারেল, এবং এ্যামাইনো এসিড, কোয়েল ডিমে বিদ্যমান। যার কারণে কোয়েল ডিম ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করা নিয়ে গবেষকদের কোন মতপার্থক্য নেই।

সকালের খাদ্য তালিকায় নিয়মিত ৪/৫টা কোয়েল ডিম থাকলে দেহ যন্ত্রাদির কার্যক্রম যে ভাবে উন্নত করে ।র্হাটের কার্যক্ষমতা উন্নত করবে।
কিডনী এবং লিভারের কার্যক্ষমতা দুর্বল থাকলে সবল করে।
হজম শক্তি বাড়াবে এবং এসিডিটি কমাতে সাহায্য করবে।
ব্রেন সব সময় সতেজ থাকবে এবং স্মৃতিশক্তি সবল রাখবে।
সব বয়সের লোকদের পূর্ণজ্জীবিত করবে এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করবে।
বাচ্চাদের মানসিক, শারীরিক এবং বুদ্ধিমর্ত্তার বিকাশ ঘটাবে।
দুর্বল বাচ্চা থেকে বৃদ্ধরা প্রতিদিন ৪/৫ টা কোয়েল ডিম গ্রহণ করে তবে ৩/৪ মাসের মধ্যে তার শরীরে পূর্ণ শক্তি ফিরে আসবে।
কোয়েল ডিম দিয়ে চিকিৎসা
যে কোনো গুরুতর জটিল রোগের সুস্থ্যতা শুধু কোয়েল ডিম ঔষধ হিসাবে গ্রহণ করে তার সুস্থ্যতা ফিরিয়ে আনতে পারবে।

কোয়েল ডিম ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করার নিয়ম

রোগের তীব্রতা, সময়কাল, বিপদজনক এবং গুরুতর অবস্থার উপর ভিক্তি করে রোগ নিরাময়ের সময়কাল এবং দৈনিক ডিম গ্রহনের পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়। যেমন- ৬০, ৯০, ১২০ এবং ২৪০ টা ডিম কত দিনের মধ্যে খেতে হবে।
১ বছর থেকে ৭ বছর পর্যন্ত বাচ্চাদের ৬০ টা ডিম নির্ধারণ করে ৩০ অথবা ২০ দিনের জন্য। অর্থ্যাৎ প্রতিদিন ২টা বা ৩টা করে খেতে দিতে হবে।
৮ বছর থেকে ১০ বছর পর্যন্ত বাচ্চাদের ৯০ টা ডিম ৩০ দিনে খেতে হবে অর্থ্যাৎ প্রতিদিন তিনটা করে।
১১-১৫ বছর বাচ্চাদের ৯০ টা ডিম ৩০ দিনে অর্থ্যাৎ প্রতিদিন ৩ টা করে খেতে হবে।
১৬-১৮ বছর বয়সীদের জন্য ১২০ টা ডিম ২৬ দিনে খেতে হবে।
প্রথম দিন – ৩ টা
দ্বিতীয় দিন – ৩ টা
তৃতীয় দিন – ৪ টা
পরের দিন গুলি ৫ টা করে ডিম খেতে হবে।
বয়স্কদের জন্য ২৪০ টা ডিম ৪৯ দিনে নিচের নিয়ম অনুসারে খেতে হবে।
প্রথম ৩ দিন – ৩ টা করে ডিম খেতে হবে।
৪র্থ দিন – ৪টা
পরের দিন গুলিতে – প্রতিদিন ৫ টা করে ডিম খেতে হবে।
ডিমগুলি প্রতিদিন খালি পেটে কাঁচা খেতে হবে। ডিমগুলিকে প্রথমে গরম পানিতে ৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখতে হবে। তারপর কাঁচা ডিমে সামান্য মধু এবং কয়েক ফোটা লেবু মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে ডিমের সংখ্যা
বাচ্চাদের শারীরিক বৃদ্ধি, বিপাকীয় কার্যক্রম এবং স্নায়ু তন্ত্রের বিকাশের জন্য Ñ ১২০ টি ডিম প্রয়োজন।
বয়স্ক লোকদের শরীরের ধীর অধোগতি, বিভিন্ন তন্ত্রের ভারসাম্যতা এবং সুস্থ্য থাকতে Ñ ২৪০ টি ডিমের প্রয়োজন।

চামড়ায় নানা ধরনের র‌্যাসের জন্য – ১২০ টি
লিভারের কার্যক্রম সবল করতে – ২৪০টি
মুত্রাশয় জনিত সর্ব প্রকার রোগের জন্য – ২৪০ টি
দুর্বল হজম শক্তির জন্য – ১২০ টি
ব্াঁত এবং বাঁতজ্বরের জন্য – ২৪০ টি
অতিরিক্ত ওজন কমাতে – ২৪০ টি
হৃদ রোগের জন্য – ২৪০ টি
এইডস এর জন্য – ২৪০ টি
অ্যাজমা – ২৪০ টি
এক্জিম্যা – ২৪০ টি
এর্লাজি – ২৪০ টি
আলসার – ২৪০ টি
এ্যাসিডিটি – ১২০ টি
রক্ত শূন্যতা – ২৪০ টি
ডায়াবেটিস – ২৪০ টি
সংগৃহীতঃ
শহীদ আহমেদ , ভাইস চেয়ারম্যান, সুচিকিৎসা জণকল্যাণ ফাউন্ডেশন। ২৯ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, ঢাকা।
আপনাদের সেবায় আমরা সর্বদা নিয়োজিত ঃ আপনাদের একটি sms বা mesenger এ ছবি বা ঔষুধের নাম পাঠালেই আপনাদের বাসায় দিয়ে আসবো ঔষুধ। এখন, ঘরে বসেই পাচ্ছেন ঔষুধ।
আরো বিস্তারিত জানতেঃ ভিজিট করুন এবং sms করুনঃ https://www.facebook.com/samirmedicineshop/

Medical supply shop

Address

Durga Bari Road
Mymensingh
22

Opening Hours

Monday 09:00 - 23:45
Tuesday 09:00 - 23:45
Wednesday 09:00 - 23:45
Thursday 09:00 - 23:45
Friday 09:00 - 23:45
Saturday 09:00 - 23:45
Sunday 09:00 - 23:45

Telephone

01737076696

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Samir Medicine Shop posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram