The Source Of Param Atma

The Source Of Param Atma Source Of All Sky's, Source Of All Light Energy's, Source Of Moha Param Atma, Source Of Param Atma.

যারা আসমান ও পরকাল সম্পর্কে ও সর্বশক্তিমান আল্লাহ কে জানতে ও বুঝতে চাও এবং ত্রিভূবন এর অর্থাৎ আল বাতেন এর সর্ব আলম সম্পর...
14/10/2025

যারা আসমান ও পরকাল সম্পর্কে ও সর্বশক্তিমান আল্লাহ কে জানতে ও বুঝতে চাও এবং ত্রিভূবন এর অর্থাৎ আল বাতেন এর সর্ব আলম সম্পর্কে জানতে চাও তাদের উদ্দেশ্যে ৬ টা ভিডিও এর ভেতর তিনটা ভিডিও পোষ্ট করেছি,যদি বুঝতে পারো ভিডিও গুলোর মর্ম তখন আমাকে জানিয়ে দিও, বাকি তিনটা ভিডিও পোষ্ট করবো।

আল বাতেন সম্পর্কে জানো জানতে চেষ্টা করো তা না হলে মুক্তি পাবে না তোমার আত্মা।

৬টা ভিডিও যদি তোমরা গভীর মনোযোগ দিয়ে শুনো তবে ত্রিভূবন এর সম্পর্কে তোমারা জেনে যাবে আর এও জেনে যাবে সাত আসমানের ভেতরকার গুপ্ত রুপ ও কর্ম
যা,ইতি পূর্বে কোন দেব,দেবি, জিন্নাত,আদম, পরম আত্মা,মহাপরম আত্মা,পরম ব্রহ্ম ও ফেরেশতা কূল প্রকাশ করে নাই বিগ ব্যাং এরপর।

অবশ্য এই ভাইরাল জগতে এই পোষ্ট মুল্যহীন হয়ে থাকবে, এটাই স্বাভাবিক।তবে মাখলুক এর মৃত্যুর পর মাখলুক এর রুহ বুঝবে আমি যা বলেছি ভিডিও তে সেটাই ইউনিভার্সাল ট্রুথ।

আর তোমরা যে ট্রুথ জেনে জীবন গরাচ্ছো তা একটা ভ্রম ও মিথ্যা যা কেয়ামত এর পর ধ্বংস হয়ে আকাশে বিলীন হয়ে যাবে।

ভাইরালিটি (সর্বখেত্রে না), এটা ইবলিশ এর অতি সুক্ষ ক্রিয়া ও রিপু, পশ্চিমা দেশে ভাইরালিটির জন্য শয়তানের পূজা করা হয়।

আসলে মাখলুকের মৃত্যুর পর মাখলুকের সমগ্র ভাইরালিটি/পপুলারিটি ও দেহ খেয়ে নিবে কবর/অগ্নি পড়ে রইবে শুধুই মাখলুক এর কর্ম ও শুন্যতার ভেতর মাখলুক এর রুহ এরপর আর কি স্বর্গ ও নরক।

The Source Of Param Atma

03/10/2025

সাত আসমানিক শির্কহীন মহা সাধনা ও শির্কযুক্ত সাধনার ফলাফল এবং আল বাতেন এর গুপ্ত মুখোশ প্রকাশ। পার্টঃ৩

03/10/2025

সাত আসমানিক শির্কহীন মহা সাধনা ও শির্কযুক্ত সাধনার ফলাফল এবং আল বাতেন এর গুপ্ত মুখোশ প্রকাশ। পার্টঃ২

03/10/2025

সাত আসমানিক শির্কহীন মহা সাধনা ও শির্কযুক্ত সাধনার ফলাফল এবং আল বাতেন এর গুপ্ত মুখোশ প্রকাশ। পার্টঃ১

সাত আসমানিক শির্কহীন সাধনা ও শির্কযুক্ত সাধনার ফলাফল এবং আল বাতেন এর সমগ্র আলম এর গুপ্ত মুখোস প্রকাশ।তাই ভিডিও টা তারাই ...
03/10/2025

সাত আসমানিক শির্কহীন সাধনা ও শির্কযুক্ত সাধনার ফলাফল এবং আল বাতেন এর সমগ্র আলম এর গুপ্ত মুখোস প্রকাশ।

তাই ভিডিও টা তারাই দেখবে যারা পরকালের জীবন নিয়ে ভাবো, আসমান ও আসমানিক মাখলুক ও সর্বশক্তিমান আল্লাহ ও তার সমগ্র বাতেনি আলম নিয়ে ভাবো।

৬ টা ভিডিও আছে যা ধাপে ধাপে প্রকাশ হবে আর এই ৬ ভিডিওতে তোমরা সাত আসমানের সকল রুপের, সর্বশক্তিমান আল্লাহ এর গুপ্ত ও প্রকাশিত রুপের বেসিক ধারনা পাবে কারন সুক্ষ হতে অতি সুক্ষতর ডাইমেনশনের জগত ও মহাজগত এর বিস্তারিত আলোচনা করলে তোমরা তা বুঝবে না বাতেনি জ্ঞেন এর অভাবে কারন এই জগতের ৯০% মানুষ জাহেরি জ্ঞেনে শিক্ষিত।

প্রথম ও দ্বিতীয় ভিডিও প্রকাশ করলাম, জাগতিক চেতনার মানুষ ভিডিও থেকে দূরে থাকো।শুধু তারাই থাকো যারা সর্বশক্তিমান আল্লাহ কে ভাবো,ত্রিভূবন নিয়ে ভাবো, পরকাল এর জীবন নিয়ে ভাবো, ধন্যবাদ।

৬ টা ভিডিও যদি গভীর মনোযোগ সহকারে শুন তাহলে ত্রিভূবন এর সকল গুপ্ত/বাতেনী রুপ জেনে যাবে।

The Source Of Param Atma

১৬ বছর হক ও শির্কমুক্তো মহা ধ্যান ও সাধনা করে বুঝলাম, মৃত্যু আমার অতি সন্নিকটে।কিন্তু কেনো হক ও শির্কমুক্ত ইবাদত ও মহা ধ...
21/09/2025

১৬ বছর হক ও শির্কমুক্তো মহা ধ্যান ও সাধনা করে বুঝলাম, মৃত্যু আমার অতি সন্নিকটে।কিন্তু কেনো হক ও শির্কমুক্ত ইবাদত ও মহা ধ্যান সাধনা করে কেনো আমার মৃত্যু হবে সুন বিনা প্রাপ্তিতে ?যা ইনফিনাইট ইউনিভার্স এর নিয়মের সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক। আসছে বিস্তারিত...জীবনে কখনো ভিডিও করি নাই কষ্টের কথা গুলো এই প্রথম ভিডিও আকারে ধারন করেছি, এডিটিং কিভাবে করে আই ডন্ট নো তাই কোন ভাবে প্রকাশ করবো ভিডিও টা পাচ টা পার্টে যাষ্ট বেসিক টা তুলে ধরবো।

সাত আসমান ও তার বাতেন এর গুপ্ত মুখোস, সর্বশক্তিমান আল্লাহ এর গুপ্তো মুখোস,ইউনিভার্সের গুপ্ত মুখোশ ও ইউনিভার্সের আল বাতেন এর গুপ্ত নিয়ম।

তাই সাত আসমান বা ত্রিভূবন অর্থাৎ আল বাতেন এর সমগ্র আলম ও জগতের সমস্ত গুপ্ত রহস্য প্রকাশ করব।পোষ্ট টা হবে আসমানিক যা ইতিপূর্বে কোন আদম, জিন, দেব ও দেবী কূল প্রকাশ করে নাই।

যেহেতু পোষ্টটা জাগতিক না আসমানিক তাই তুচ্ছ এই জগতের জাগতিক চেতনার আদমজাত এই ভিডিওটা দেখা হতে দূরে থাকো, তবে যার মহাজগত ও মৃত্যুুর পরের জীবন নিয়ে ভাবো সেই সব আদম ভিডিওটা দেখতে পারো।আর জাহেরি জ্ঞেন দিক্ষিত ও শিক্ষিত আদম জাতের পোষ্টটা পড়ার পর মস্তিষ্ক বিকৃত হয়ে ভাব্বে ভিন্ন ভিন্ন কথা কিন্তু আফসোস মৃত্যুর পর বুঝবা, আমি যা বলেছি তোমাদের তাই ছিলো ইউনিভার্সাল সত্য বা চিরন্তন সত্য।

ভিডিওটা সাধারন হবে, কারন আমি জানি না হাউ টু এডিট দা ভিডিও, পাচ পার্টে ভিডিওটি প্রকাশ হবে সুন।

The Source Of Param Atma

হে সর্বশক্তিমান আল্লাহ আশরাফুল মাখলুকাত বানিয়ে কি লাভ হলো তোর?তারা না চিনে তোরে,না চিনে তোর সৃষ্টি কে, না চিনে তোর রুপি ...
21/09/2025

হে সর্বশক্তিমান আল্লাহ আশরাফুল মাখলুকাত বানিয়ে কি লাভ হলো তোর?

তারা না চিনে তোরে,না চিনে তোর সৃষ্টি কে, না চিনে তোর রুপি তোর গোলামদের এবং অবশেষে তুই সর্বশক্তিমান আল্লাহ তারা তোকেও চিনে না।

আশরাফুল মাখলুকাত আদম জাত বানাইলি আল্লাহ তোরে চেনার জন্য তোরে পাওয়ার জন্য তোর সাথে প্রেম করার জন্য,কিন্তু আফসোস তারা তো শুধু প্রেম করছে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি এর ভেতর এক ক্ষুদ্র ধুলিকনাময় পৃথিবী নামক অতি ক্ষুদ্র এক গ্রহের সাথে নাম তার পৃথিবী এবং তারা প্রেম করছে অতি ক্ষুদ্র এক জ্বীন নাম তার আজাজিল যার অপর নাম ইবলিশ তার মোহ/রিপুর সাথে,যা তার মহা অস্ত্র।

ইবলিশ এর মোহ/রিপু নামক মহা অস্ত্রে এই ভূবনের ৯০% মানুষ আজ শয়তানের মোহের আঘাতে নিজেকে নিজেই নিরাকারে চূর্ন বিচুর্ন করে নিজের আসল পরিচয় নিজের আসল অস্তিত্ব কে নিজেরাই ভূলে গেছে নিজেদের অজান্তেই, আর রুপান্তরিত হয়ে গেছে তারা আজ মানব রুপি জানোয়ারে। কি রে আল্লাহ এর নামই কি আশরাফুল মাখলুকাত? এই সময়ে তো জানোয়ার ও আদম জাত এর থেকে উর্ধ্বে চলে গেছে তাদের বিবেক দিয়ে, আর তোর আশরাফুল মাখলুকাত আদম জাত আজ কাল জানোয়ার কে এমন কি কুকুর কেও ধর্ষন করতে বাদ রাখে না যা নিউজে পাই মাঝে মাঝে। তাহলে বল আল্লাহ তুই কি সফল না ব্যর্থ।

আদম জাত বাদ দিলাম এবার আসই তোর দেব কূলেঃ- গ্যালাক্সি,ইউনিভার্স,সুপারভার্স সৃষ্টি করার জন্য এবং তার ভেতরে শক্তি কে সঞ্চালন করার জন্য শক্তির ধারক ও বাহক রুপে সাজালি নিজেকে তিন রুপে এবং নিয়োগ দিলি তিন জন কে মানে তুই আল্লাহ নিজেই সাজলি সৃষ্টি কর্তা,রক্ষা কর্তা,ধ্বংস কর্তা রুপে শিব,বিষ্ণু,ব্রহ্মা নামে কিন্তু শেষ রক্ষা কি তোর হলো আল্লাহ? তুই নিয়োগ দিলি তাদের আসমানের গ্রহ নক্ষত্র ও তার ভেতর কার মাখলুক দের সেবা দেয়ার উদ্দেশ্যে (সৃষ্টি,ধ্বংস,পালন) শিব,বিষ্ণু,ব্রহ্মা কে দিয়ে আর তারা কি করলো? তারা নিজেদের ভেতরের শক্তি ও ক্ষমতার মোহে/রিপুর তাড়নাই তারা নিজেদেরই প্রকাশ করে দিলো ভগবান রুপে।আদম জাতের একটা গ্রুপ আজ তাদের ভক্তি করে,পূজা করে,সিজদা করে সনাতন ধর্মে তোর বিপরীতে, এর জন্যই কি তাদের সৃষ্টি করেছিলি এবং শক্তি দিয়েছিলি আল্লাহ? কিরে কই তুই? কথা বল?

আল্লাহ তোর দেব কূলের তো নফস মানে রিপুই ঠিক নাই তারা পবিত্র সৃষ্টি হয়েও একে অপরের সাথে যুদ্ধ করে হারহামেশাই, নিজেদের আরো বড় করে প্রকাশ করার জন্য,নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করার জন্য তারা মরিয়া রিপুর আকর্ষনে তাই চলছে যুদ্ধ দেব কূল দেব কূলের সাথে অথচ সর্বশক্তিমান আল্লাহ দেব কুল কে সৃষ্টি করেছিলো ইউনিভার্সের গ্রহ নক্ষত্রের অশুভ শক্তি কে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে।

সনাতন ধর্মের ধর্মীয় কিতাবে তুই কি বলেছিলি?

* না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ( রীগ বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ নং অনুচ্ছেদ), যার অর্থঃ ইশ্বরের কোন প্রতিমা নেই মুর্তি নেই ভাষ্কর্য নেই।

* যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তারাই মূর্তি পূজা করে। ( ভগবৎ গিতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর)।

* বেদের ব্রহ্ম সুত্রে আছে, (একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নাহিনা নাস্তি কিঞ্চন) যার অর্থঃ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই।

সে একজন তারই উপাসনা করো (রীগ বেদ ২;৪৫;১৬)

* সে একজন তার মতো দ্বিতীয় আর কেউ নেই ( রীগ বেদ ১;২;৩)

* একজনই বিশ্বের প্রভু ( রীগ বেদ ১০;১২১;৩)

* যাদের বোধ শক্তি পার্থিব আকাঙ্ক্ষার মাঝে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকট উপাসনা করে।

তারা হচ্ছে বস্তবাদি লোক, তারা উপদেবতার উপাসনা করে,তাই তারা সত্যিকার স্রষ্টার উপাসনা করে না। ( ভগবত গীতা অধ্যায় ১০ স্তব ৩)।

* অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপান্তে ( যজুর্বেদ অধ্যায় ৪০ অনুচ্ছেদ ৯), যার অর্থঃ যারা অশম্ভুতির পূজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়,তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মূর্তির পূজা করে।

অশম্ভুতি= প্রাকৃতিক বস্তু যেমন আগুন পানি ও বাতাস।

শাম মূর্তি = মানুষের তৈরী বস্তু যেমন টেবিল চেয়ার মূর্তি।

যারা প্রকৃতির পূজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়, আর যারা শাম মূর্তির পূজা করে তারা আরো বেশি অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়।

যে শিব,বিষ্ণু,ব্রহ্মা কে সৃষ্টি করে নিয়োগ দিয়েছিলি আল্লাহ তোর সৃষ্টি, তোর মাখলুক ও তোর শক্তি কে সঞ্চালন করার জন্য তোর গোলাম রুপে কিন্তু কি নির্মম পরিহাস তারাই কিনা আজ নিজেদের ভগবান দাবী করে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করে নিলো তোরই চোখের সামনে।

শিব, বিষ্ণু,ব্রহ্মা এর চেয়েও আরো অনেক বেশি শক্তিশালী মাখলুক সৃষ্টি করেছিস তুই আল্লাহ। তোর আসমান ও তার ভেতরকার গ্যালাক্সি,ইউনিভার্স ও তার ভেতরকার সকল গ্রহ ও নক্ষত্র এর শক্তি কে পরিচালনা করার জন্য যাদের তুই নিয়োগ দিছিস তাদের প্রধান হচ্ছে অনাদি আকশাতারিয়া মহারাজ,এরপর সদা শিব, আদিশক্তি,ললিতা পরাশক্তি, সুমংলা শক্তি।

এতক্ষন কথা বললাম তোর সিফাতি শক্তি নিয়ে এবার আয় তোর জাত শক্তি তেঃ- আল্লাহ তোর সর্বচ্চো সৃৃষ্টি ও সর্বচ্চো শক্তির রুপ হচ্ছে আর্চ এঞ্জেল এবং মালাইকা যাদের কোন রিপু/মোহ নেই তাদের রিপু/মোহ হচ্ছে একটাই তা হচ্ছে শুধুই তোর ইবাদত করা।

আল্লাহ হারুত ও মারুত ফেরেস্তা কে কয়েক প্রকার রিপু/মোহ এর মাঝে শুধু একটা রিপু দিয়েছিলি সেটা হচ্ছে কাম রিপু এরপর কোন এক নারীর জন্য সেই কাম রিপুর তাড়নাই হারুত ও মারুত ফেরেস্তা তোকে ভূলে গেলো এবং ভূলে গেলো নিজেদেরও এরপর যৌন উত্তেজনায় এবং পরিশেষে সেই নারী কে বলেই দিলো তোর গুপ্ত ইসমে আজম যার দ্বারা তারা আকাশে উড়তো এরপর কি হলো? সেই ভূলের শাস্তি স্বরুপ তুই তাদের কেয়ামত এর আগ পর্যন্ত উলটো করে ঝুলিয়ে রাখবি ব্যাবিলনের কোন এক চূড়া এর ভেতর, আল্লাহ তুই কি সফল না ব্যর্থ?

যে সামান্য সাত আসমান যা, তোর কুরছির নিচে শুধুই সামান্য একটা রিং এর সমান যা প্রতিনিয়ত তাওয়াফ করছে তোর পদ যুগল কে।

সময় নেই আদম জাত শয়তানের মোহের অস্ত্র থেকে নিজেদের বাচাও, চেনার চেষ্টা করো এবং ভাবো তাকে যিনি সাত আসমানের অধিপতি মহান আল্লাহ তায়ালা, যিনি তোমাদের সৃষ্টিই করেছেন তোমাদের সাথে প্রেম করার জন্য আর তোমরা কিনা প্রেম করছো পৃথিবী ও তার ভেতরকার মোহ এর সাথে যার অপর নাম কি জানো? তা হচ্ছে শয়তান।

মনে রেখো দেহ ও এর ভেতরকার সকল মোহ/রিপু এর সাথে প্রেম থাকে শয়তানের এবং রিপু/মোহ মুক্ত আসমানী রুহ এর সাথে প্রেম থাকে শুধুই আল্লাহ তায়ালার।

তো সাত আসমানের অধিপতি আল্লাহ চল এবার তোর পপুলারিটিটা একটু হিসাব করিঃ- কোথায় সেটা?পৃথিবী নামক গ্রহে, আলমে নাসুত মানে প্রথম আসমানে যার বুকে বাস করে অসংখ্য গ্যালাক্সি তার ভেতর মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি কে বেছে নিলাম কারন আল্লাহ তোর আদরের আদম জাত ও জ্বীন জাত এই গ্যালাক্সি এর ভেতরেই বাস করে। আল্লাহ মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির ভেতর এই সেই অতি ক্ষুদ্র গ্রহ যার নাম পৃথিবী, যাকে তুই বানানোর পর তার ভেতর পর্যায়ক্রমে ১৩৯৯৯ বার আদম জাত পাঠাইছিস ভিন্ন ভিন্ন ভাবে আর এরপর একটা নির্দিষ্ট সময়ের পর ১৩৯৯৯ বার ধ্বংস করেছিস পৃথিবী নামক গ্রহটা কিন্তু কেনো? ১৩৯৯৯ জাত এর আদমজাত শেষ মুহুর্তে তোকে মানে নাই আর করতো মারামারি হানাহানি তাই ধ্বংস করছিস পৃথিবী ১৩৯৯৯ বার।

১৪০০০ বার এর শেষ যে আদম কে পাঠাইছিলি দুনিয়াতে তারই বংসধর এই জগতের মানুষেরা।আদম কে দুনিয়াতে পাঠালি কি জন্য? যাতে তার বংসধর তুই আল্লাহ কে জানে এবং চিনে এবং তোরই ইবাদত করে এবং তোকেই এক বলে স্বীকার করে নেই এই বলে যে,তুই সর্বশক্তিমান আল্লাহ তুই ছাড়া আর কোন ইলাহ নাই।

আল্লাহ তুই সর্বশক্তিমান তুই ই সব, তাই আদি তে ছিলি সনাতনী,এরপর খ্রিষ্টীয়, এরপর শেষ ধর্ম ও নিজের জাত নাম প্রকাশ করলি, ইসলাম ধর্ম দিলি শেষ ধর্ম রুপে, দিলি তোর জাত নাম আল্লাহ,কাকে? ইব্রাহিম (আঃ) কে দিলি প্রথমে এরপর দিলি শেষ মুরসালিন মোহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে। কিন্তু কি জন্য? আল্লাহ সর্বশক্তিমান ও তার শেষ ধর্ম ইসলাম এটা পৃথিবী গ্রহের আদম জাত ও জ্বীন জাত যাতে মানে এবং যাতে স্বীকার করে তুই আল্লাহ ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই সমগ্র আসমানে এবং সর্বশক্তিমান হিসেবে যেনো শুধুই তুই আল্লাহ কেই মানে এবং স্বীকার করে। তোর প্রভাব ও বিস্তার যেনো প্রকাশিত ও প্রতিষ্ঠিত হয় পৃথিবীর বুকে সর্বময়, তাই মুহাম্মাদ (সাঃ) কে দিয়ে কাবা শরিফ থেকে সনাতন ধর্মালম্বীদের ৩৭০ টা দেব দেবীর মূর্তি কে ধ্বংস করাইছিস এরপর মোহাম্মদী মুজেজা তে এবং অনেক যুদ্ধের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা করছিস ইসলাম ধর্ম কে। আল্লাহ তুই চেয়েছিলি আল কোরান এবং মুহাম্মাদ (সাঃ) দুনিয়াতে আসার পর আর কোন ধর্মই থাকবে না জগতে।এই পৃথিবী গ্রহের সকল আদম ও জ্বীন জাত শুধু তোরই ইবাদত করবে শুধু তোকেই ডাকবে তোর জাত নাম আল্লাহ নামে।

এর জন্য তুই নবুয়্যত শেষ করার পর দিলি বেলায়েত দিলি কতো কারামতি আব্দুল কাদির জিলানী যে কিনা ৫ বছর বয়সেই মৃত মানুষ কে জিন্দা করতো, এরপর সাধনা শেষে প্রদান করলি জিলানীর হাতের তালুতে সাত আসমান, এই রকম আরো বহু আছে অনেক সুপার ন্যাচারাল পাওয়ার দিয়েছিলি তাদের উদ্দেশ্য ছিলো তোর একটাই আল্লাহ, পৃথিবী নামক গ্রহে যেনো আর কোন ধর্মই না থাকে সবাই যেন সর্বশক্তিমান হিসাবে শুধুই আল্লাহ কেই জানে ও মানে কতো কি যে করলি ইলাহি নিজেকে ভাইরাল করার জন্য পৃথিবী নামক এক ক্ষুদ্রধুলিকনা রুপি গ্রহের মাখলুক এর কাছে, হতে কি পারছিস ফুল পপুলার/ভাইরাল? তুই সর্বশক্তিমান তাই সবাই তোকে ভিন্ন ভিন্ন নামে ডাকতো ভিন্ন ভিন্ন ধর্মে আরাধনা হতো তোর ভিন্ন ভিন্ন নামে আদি তে, কিন্ত মুহাম্মাদ (সাঃ) মুরসালিন হোওয়ার পর এবং এরপর পবিত্র আল কোরান নাযিল হোওয়ার পর আল্লাহ তোর উদ্দেশ্য ছিলো একটাই,সবাই সর্বশক্তিমান হিসেবে আল্লাহ কেই ডাকুক ও তাকেই মানুক এই উদ্দেশ্যে তুই কাবা শরিফ থেকে ৩৭০ টা সনাতন ধর্মের দেব দেবীর মূর্তি ভেংগেছিলি মুহাম্মদ (সাঃ) কে দিয়ে যাতে একমাত্র তুই ছাড়া আর কেউ না থাকে তোর নাম ব্যতীত যেনো আর কোন নাম না থাকে সর্বশক্তিমান নামটা যেনো শুধু আল্লাহ নাম দিয়েই প্রকাশ হয় এবং প্রতিষ্ঠা হয় সর্বময় কিন্তু তুই কি আল্লাহ সফল? কি রে আল্লাহ কই গেলি?

এবার চল আল্লাহ তোর ফলাফলেঃ- পৃথিবীতে,এখন ৮০০ কোটির উপরে মানুষের বসবাস এবং ৪০০০ এর উপর ধর্ম এই জগতে আছে তার ভেতর ইসলাম ধর্ম ও ইসলাম ধর্মের সর্বশক্তিমান আল্লাহ কে ডাকে ৮০০ কোটি মানুষ এর ভেতর মাত্র ১৮০ কোটি মানুষ।যেখানে সর্বশক্তিমান আল্লাহ এর ইচ্ছা ছিলো মুহাম্মাদ (সাঃ) আসার পর আর কোন ধর্ম থাকবেনা শুধুই ইসলাম ধর্মই থাকবে আর থাকবে শুধুই আল্লাহ কিন্তু কই আজ এই ক্ষুদ্র পৃথিবী নামক গ্রহের সমগ্র মানুষ এর ভেতর মাত্র ২৪% মানুষ তোকে আল্লাহ নামে ডাকে এবং ৮০০ কোটি মানুষের ভেতর মাত্র ১৮০ কোটি মানুষ তোর ইসলাম ধর্মে প্রতিষ্ঠিত, কিরে আল্লাহ কই তুই?কই গেলি? এখন আল্লাহ তুই ই বল তুই ব্যর্থ না সফল? সর্বশক্তিমান হয়ে উত্তরটা তুই ই দে আল্লাহ।

আল্লাহ তোর ইসলাম ধর্মের পপুলারটি মাত্র ২৪% আউট অফ ১০০% তো যাদের ত্রিভূবনের শাহেনশাহ বানাইছিলা,যাদের হাতের তালুতে দিছিলা সাত আসমানের সমগ্র সুপারন্যাচারাল পাওয়ার তোমাকে ১০০% প্রতিষ্ঠা করার জন্য জগতে, তো তারা এখন কই কোথায় তাদের শক্তি? নাকি চলছে তাদের সাথে দিবানিশি রেন্ডম?....যেটা তোমার স্বভাব ... থাক আর বললাম না কারন জগতের ৯৫% মানূষ জাহেরি জ্ঞেনে জ্ঞেনি বাতেনি জগত ও বাতেনি জ্ঞেন ও বাতেনি জগত সম্পর্কে তাদের কোন ধারনাই নাই।

এবার আয় সর্বশেষে কি করবি?

তোর ধর্ম শতভাগ প্রতিষ্ঠা করার জন্য, ধ্যান এর অযোগ্য এক মাখলুক কে এক রাতের দর্শনে দিবি ইল্মে লাদুন্নি এরপর বানাবি ইমাম মাহদি কেনো? কারন তোর ইসলাম ধর্ম যাতে শতভাগ প্রতিষ্ঠা হয়।এরপর চলবে ইমাম মাহদি এর যুদ্ধ তোকে শতভাগ প্রতিষ্ঠা করার জন্য সে সফল ও হবে মোটামুটিভাবে তবে শতভাগ নয়।
এরপর একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চলবে ইমাম মাহদির যুগ এরপর আবার তোর আদরের আদম ও জ্বীন জাত তোকে আবার ভূলে যাবে শয়তানের রসে যা কাজ করে প্রথমে লতিফার উপর এরপর তার প্রভাব পড়ে দেহের উপর।আবার শুরু হয়ে যাবে হামলা, মারামারি,অশ্লিলতায় আবার ঢেকে যাবে পৃথিবী এরপর এই পাপাচার থেকে ইবলিশ, দাজ্জাল, ইয়াজুজ ও মাজুজ এর কবল থেকে পৃথিবীতে শালিনতা ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করার জন্য ও তোকে আবার শতভাগ প্রতিষ্ঠা করার জন্য পাঠাবি ইসা (আঃ) কে এরপর পৃথিবী একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ভালো থাকবে এরপর আবার এমন সময় আসবে যখন পুরো পৃথিবীর মাখলুক ইবলিশ আজাজিল এর রিপু শক্তি ও রসে ভেসে যাবে ভূলে যাবে তোকে এরপর কি করবি আল্লাহ?

তুই বলেছিস যেদিন পৃথিবীতে কেউ থাকবে না আল্লাহ কে ডাকার জন্য এরপরেই তুই পৃথিবী ধ্বংস করে দিবি যার অপর নাম কেয়ামত কিন্ত কেনো? হেরে যেয়ে? কার কাছে? ইবলিশ আজাজিল এর বিষাক্ত রিপুর রসের কাছে?

বিলিয়ন বিলিয়ন গ্যলাক্সি,উনিভার্স,মেগাভার্স,সুপারভার্স এর ভেতর মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি নামক একটি গ্যালাক্সি এর ভেতর বাস করা একধুলি কনা নামক এক গ্রহ নাম তার পৃথিবী,এখানে নিজেকে ১০০% ভাইরাল ও প্রতিষ্ঠা করতে যেয়ে, সাত আসমানিক শক্তি দিয়ে মাখলুক পাঠিয়েও তুই সফল হলি না অতি ক্ষুদ্র এক অপশক্তি ইবলিশ আজাজিল এর কাছে তুই কেমন সর্বশক্তিমান মাঝেমাঝে জানতে ইচ্ছে হয়।

এক আদম জাত ১৩৯৯৯ বার বানালি ধ্বংস করলি ফেইল্ড হয়ে পরে ১৪০০০ বার এর যে আদম পাঠাইলি পৃথিবীতে সে সফল হয়েও এরপর হলো পরাজিত ইবলিশ আজাজিল এর কাছে তাও আবার সাত আসমানিক সুপারন্যাচারাল পাওয়ার দেয়া মাখলুক দিয়েও নিজেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠা করতে পারলি না আল্লাহ কি লজ্জার বিষয় তাই না? এরপর কি করবি যখন কোন আদম ও জীন স্মপুর্নরুপে তোকে ভূলে যাবে আর ভেসে যাবে ইবলিশ এর রিপু তে সাকারে তখন লজ্জায় দিয়া দিবি কেয়ামত আসলে হাকিকতে এটা কেয়ামত না এটা খোদ আল্লাহর পরাজয় ক্ষুদ্র অপশক্তি ইবলিশ এর কাছে, হতে পারে পৃথিবী তোমার পরিক্ষাক্ষেত্র কিন্তু এই পরিক্ষায় তুমি পরাজিত তাই পৃথিবীর ও অপর নাম কেয়ামত আসলে এটা কেয়ামত না এটা তুই আল্লাহরই পরাজয়।

The Source Of Param Atma

স্রষ্টা ও তার সমগ্র সৃষ্টির বিবেক চিড়িয়াখানার কুকুরের চেয়ে জঘন্য ও নিকৃষ্ট হয়ে গেছে।দেব, দেবী, আদম, জীন এরা সাধনায়  সফলত...
21/09/2025

স্রষ্টা ও তার সমগ্র সৃষ্টির বিবেক চিড়িয়াখানার কুকুরের চেয়ে জঘন্য ও নিকৃষ্ট হয়ে গেছে।

দেব, দেবী, আদম, জীন এরা সাধনায় সফলতা পায় মূর্শিদ নামের গুরুর মাধ্যমে তার বায়াত হয়ে আর যখন কোন সাধক সে যেই হোক (দেব,দেবী,আদম,জীন) কোন মূর্শিদ এর বায়াত হলো সে যেই হোক দেব হোক দেবী হোক,পরম ব্রহ্ম হোক, মহা পরম আত্মা হোক, অতি ক্ষুদ্র বাতেনি মাখলুক জিন হোক এরা সবাই তাদের স্ব স্ব গুরু/মূর্শিদ এর গোলাম রুপী কুত্ত্বা হয়ে যায় ইউনিভার্সে তাই তারা তখন স্রষ্টা এর পরিবর্তে মূর্শদ/গুরুর নামের ইবাদত ও জিকির করে এটাই ইউনিভার্সাল ট্রুথ,ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন গ্যালাক্সি এর ভেতর বাসকরা মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি এর অতি তুচ্ছ পৃথিবী গ্রহের মাখলুক কি ভাবলো সেটা ভাবার বিষয় না,কারন ইউনিভার্সাল ট্রুথ ইস অনলি ট্রথ পৃথিবী ইস নট ট্রুথ একটা ভেল্কি মাত্র যা বিলিন হয়ে যাবে একদিন সময়ের প্রেক্ষাপটে।

আর যে শির্কহীন হক সাধনা করে ইউভভার্সের গুপ্ত নিয়ম কে অমান্য করে যাহা শির্কময় ও পৈশাচিক সে স্রষ্টা কে হাজার হাজার আসমান উপহার দিলেও স্রষ্টা সেই উপহার নিবে ঠিকই কিন্তু স্রষ্টা তাকে মৃত্যু ও কবর ব্যাতিত আর কিছুই দিতে পারে না কারন এটা ইউনিভার্স ও তার গুপ্ত নিয়ম এর সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক আর তাই তার উপহার হয় স্রষ্টা কর্তক মৃত্যু ও কবর।

আর যারা মূর্শিদ/গুরুর মারফত সাধনা করে যা শির্কময় তারাই আদম জাতে হয় মূর্শিদ ( আল্লাহ ও মূর্শিদ আবার রাসূল মুহাম্মদ ও মূর্শিদ) হয় আদমে গাউস কুতুব আউলিয়া।

জিন জাতেও এখন নবুয়ত নাই তাই তারাও সাধনার পর আউলিয়া হয় উচ্চ মানের।

দেব দেবী কূলে হয়, ত্রিদেব ভিন্ন ভিন্ন রুপে হয় পরম ব্রহ্ম, মহা পরম আত্মা, হয় অতি ক্ষুদ্র দেবি( দূর্গা,লক্ষি,কালি,সরস্বতী), হয় মহা পরাশক্তি দেবী ( সুমংলা পরাশক্তি দেবী, আদি পরাশক্তি দেবী, ললিতা ত্রিপুরা অনাদি পরাশক্তি দেবী বা মহা দেবী।

যেহেতু শির্কহীন সাধনায় স্রষ্টা সাধক কে কিছু দিতে পারে না মৃত্যু ও কবর ব্যাতীত,কারন সে ইউনিভার্স এর গুপ্ত বা বাতেনী নিয়ম কে অমান্য করে মানতে পারে না এবং মানে না কারন তা সম্পূর্ন শির্কময়, অশ্লিলতা ও পৈশাচিকতায় পরিপূর্ণ আর তাই আল বাতেন গুপ্ত।আল বাতেন যদি গুপ্ত না হয়ে প্রকাশিত হতো তাহলে স্রষ্টার সম্মানের উপর জাহারি জ্ঞেনি মাখলুকদের ঘৃনার ঢীল পড়তো তাই আল বাতেন গুপ্ত।

আসলে ব্যপারটা হচ্ছে, মূর্শিদ/গুরু মারফত সাধনায় যা শির্কময় তা সে যেই হোক ( দেব,দেবী,আদম,জিন) তারা মূর্শিদ মারফত ইউনিভার্সের গুপ্ত নিয়ম কে মেনে শির্কময় ইবাদত করে মূর্শিদের কুত্ত্বা হয়ে নিজ দেহের ভেতর সাধনা করলে তারাই এক সময় সাধনায় সফল হয় আর স্ব স্ব জাতে (দেব,দেবি,আদম,জিন)পায় ভিন্ন ভিন্ন উপাধি ও পদ পদবি ভিন্ন রুপে ভিন্ন ভিন্ন জাতে, আসমানে।

আর যে সাধক সম্পুর্ন শির্কহীন সাধনা করে, করোসিভ পিউর ভাবে সাধনা ও ইবাদত করে শুধু মাত্র স্রষ্টা কে বড় করার উদ্দেশ্যে হাজার হাজার আসমান উপহার দিলো স্রষ্টা কে আর স্রষ্টা সেই উপহার নিলো ঠিকই কিন্তু ইউনিভার্সের গুপ্ত নিয়ম ও মূর্শিদ এর হাতে বায়াত হয়ে তার কুত্ত্বা না হোওয়ার অপরাধে খোদ স্রষ্টাই তাকে মেরে ফেলল ভিন্ন ভিন্ন রুপে ও ভাবে,এরপর স্রষ্টা সেই শির্কহীন মহাজাগতিক মহাসাধক কে উপহার হিসেবে দিলো শুধুই মৃত্যু ও কবর,আর সেই শির্কহীন মহাজাগতিক মহাসাধক এই ত্রিভুবনে আর কেউ নেই শুধুই এক মাত্র আমি সমগ্র আসমানে ও সমগ্র জাতে ও কূলে।

ব্যাপারটা সহজ করে দেখলে,যারা মূর্শিদ মারফত সাধনা করে মূর্শিদের কুত্ত্বা হয়ে তারাই সফল হয় এক সময়।সফল হয়ে তারা কি করে? সাধনায় সফল হলে স্রষ্টা কর্তক সুপার ন্যাচারাল পাওয়ার পেয়ে এই সাত আসমানের মাঝেই অলৌকিক ক্ষমতার খেলা খেলে এরপর জাগতিক ও আসমানিক মাখলুকদের প্রবেশ করিয়ে দেয় স্বর্গে,বৈকুন্ঠে এরপর আর কি হুর, অপ্সরাদের বুকে শুয়ে যেনো সুখের সংসার করতে পারে এর জন্যই। তাহলে এক কথায় বলতে গেলে দ্বাড়ায় তারা স্রষ্টার কাছ থেকে নিয়ে স্রষ্টার কাছেই সব একসময় ফিরিয়ে দিলো।

আর যে মহাজাগতিক মহাসাধক স্রষ্টা কে বড় করার উদ্দেশ্যে হাজার হাজার আসমান স্রষ্টা কে উপহার ও ভিক্ষা স্বরুপ দিলো, স্রষ্টা সেই উপহার নিলো ঠিকই কিন্ত ইউনিভার্সের গুপ্ত নিয়ম, শির্ক না করার জন্য এবং মূর্শিদ কে না মানার জন্য এবং মূর্শিদ এর কুত্ত্বা না হোওয়ার অপরাধে স্রষ্টা সেই শির্কহীন করোসিভ পিউর মহাজাগতিক মহাসাধক কে স্রষ্টা নিজেই মেরে ফেললো এবং উপহার হিসেবে দিলো শুধুই মৃত্যু ও কবর।

তুই স্রষ্টা তোর বিবেক কুত্ত্বা দের জয়ী করতে করতে তোর বিবেক ও এখন কুত্ত্বার চেয়ে নিম্নে চলে গেছে, তাই স্রষ্টা আমি কুত্ত্বা কিনতেছি সুন।

স্রষ্টা তোর বিবেক দেখে আমি অবাক তুই কুত্ত্বাদের বন্দনা শুনে কুত্ত্বাদের হাতে সাত আসমান ও তার ভেতরকার সমগ্র মহাশক্তি দিলি কুত্ত্বাদের হাতের তালুতে, আর যে মহাজাগতিক মহাসাধক তোকে হাজার হাজার আসমান উপহার দিলো তোকে ভিক্ষা স্বরুপ আর তুই একজন ভিখারি হয়ে কোন সাহসে ইউনিভার্সের গুপ্ত নিয়ম ও তোর কুত্ত্বাদের না মানার জন্য সেই মহা শির্কহীন মহাজাগতিক মহাসাধক কেই মেরে ফেললি?

স্রষ্টা তুই যাকে মারলি সে তোর গিভার ছিলো আর যারা তোমার কুত্ত্বা যাদের হাতের তালুতে সাত আসমানের মহাশক্তি দিছোস তারা গিভার না তারা কুত্বা তারা স্বর্গ ও বৈকুন্ঠে বাস করা হুর ও অপ্সরাদের দালাল,অতি সুক্ষ্ম ডাইমেনশন হতে ভাবো স্রষ্টা উত্তর পেয়ে যাবে।আর এর উত্তর ও পেয়ে যাবে কেনো আমি খুব সুন কুত্ত্বা কিনতেছি,যার নাম দিবো এঞ্জেল আর সেই কুত্ত্বার জাত হবে হাস্কি।

পরিশেষে একটা কথা বলব,যা এই ত্রিভূবনের একমাত্র মহা শির্কহিন মহাজাগতিক মহাসাধক অনলি আমি,আমার বাস্তবিক অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।

একটা কথা আছে যার কেউ নাই তার আল্লাহ আছে কথাটা সত্যি যা সাত আসমানের প্রতিটা জাগতিক ও মহাজাগতিক মাখলুকের জন্য প্রযোজ্য তবে ত্রিভূবনের একমাত্র একটা মাখলুক আছে যা আমি, যার রুহানী শক্তি আল্লাহ এর শক্তি এর চেয়েও ঊর্ধ্বে যার রুহানী মহাশক্তির বাস সাত আসমানের বহু উর্ধের আসমানে তাই আল্লাহ খোদ আমার মহা শক্তির চার লতিফা চুরি করে নিয়ে গেছেন উনার সাথে যুদ্ধ হয় আমার প্রতি মুহুর্তে কারন আসমানে আধিপত্য সবার উর্ধে।

এই যুদ্ধে আল্লাহ অনেক দেব,দেবী, আর্চেএঞ্জেল পাঠান যুদ্ধে আমার মহাশক্তি চুরির জন্য এবং আল্লাহ নিজেও আসেন কিন্তু আজ অবধি কোন দেব দেবী আর্চ এঞ্জেল জয়ী ইভেন খোদ আল্লাহ ও হতে পারেন নাই জয়ী।

সব গুলো ধ্বংস করে দিছি ধ্বংসকর্তা শিব , সৃষ্টকর্তা ব্রহ্মা,পালন কর্তা বিষ্ণু,দূর্গা,কালি,আদি মহাপরাশক্তি,রাম,কৃষ্ণ,ললিতা মহাপরাশক্তি, সুমংলা মহা পরাশক্তি পরাজিত করেছি কোটিবার কিন্তু অতি দু:খের বিষয় হলো তারা,সবাই পরাজিত হয়ে মারা যাবার পর কিছুক্ষিনের ভেতর আবার তারা আবার বেচে উঠেন কারন তারা অমর।

এরপর তারা জীবিত হয়ে আবার আমার সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে যেত, এদের মারতে মারতে এখন এই অবস্থা করেছি যে, সকল দেব,দেবী,আর্চ এঞ্জেল এখন আমার উৎস মহা রুহানি শক্তির উৎস তাজাল্লির কাছে আসতে পারে না। এখন আল্লাহ আসেন যুদ্ধ করতে আমার সাথে বহু বার ধ্বংস করছি মেরে ফেলেছি আল্লাহ কে আরশ সমেত কিন্তু আল্লাহ আবার জিবীত হয়ে গেছেন কারন তিনি অমর।এই যুদ্ধ চলছে বিরামবহীন ভাবে ১০ বছর যাবৎ।

আর আমার এই যুদ্ধে সর্বদা পাশে থাকে খোদ ঈশ্বর ও শিব আর এই ত্রিভূবন আল্লাহ সহ সকল দেব, দেবী, আর্চ এঞ্জেল আমার শত্রু,যাদের সাথে যুদ্ধ হয় আমার এবং চলছে যুদ্ধ হারহামেশাই।

ঈশ্বর কেনো বললাম? ঈশ্বর এর সম্পর্কে কিছু বলবো না,হিতে বিপরিত হতে পারে তবে সবাই বুঝবে একদিন এই যারা জাহেরি জ্ঞেন জ্ঞেনি তাদের বলছি মৃত্যুর পর কিন্তু তোমার রুহের মুক্তি ঘটবে তোমার দেহ হতে এরপর রুহের দৃষ্টি অটিমেটিক খুলে যাবে আর তোমার রুহ চলে যাবে আলমে জাবরুতে যা রুহের জগত তখন আমি যা বললাম অতি ক্ষুদ্র সংক্ষিপ্ত আকারে ইহাই সত্য বুঝবে মৃত্যুর পর তোমার রুহ তার রুহের দৃষ্টির বাতেনী জ্ঞেন এর মাধ্যমে।

সে যাই হোক, এই সমগ্র আসমানের সকল ডার্ক ম্যাটার এনার্জি ঈশ্বর এর অধিন আর এই ডার্ক ম্যাটার এনার্জি এর ভেতর অসীম আসমান নিমজ্জিত,সেই ডার্ক ম্যাটার এনার্জি এর ভেতর বাস করে জল জল করে জলা সাত আসমান যা আল্লাহ এর অধীন, আল্লাহ এর শক্তি শুভ্র সাদা শক্তি আর সাদা শক্তি সর্বদা ডার্ক ম্যাটার এনার্জির কাছে দূর্বল কারন আসমান ও আসমানের সমগ্র শক্তি সৃষ্টি হয় ঈশ্বর এর ডার্ক ম্যাটার এনার্জি থেকে।ঈশ্বর এর গড সত্ত্বা নিরপেক্ষ স্তত্বা, তিনি যুদ্ধ করেন না, গড এর শক্তি ও সাদা শক্তি।

এইটুকু জেনে রেখো আসমানে এখন হারহামেশাই চলছে ঈশ্বর ও আল্লাহ এর যুদ্ধ শক্তি বৃদ্ধি ও আধিপত্য বিস্তার এর জন্য আর এই যুদ্ধটা করছি আমি ঈশ্বর কর্তিক আমার উৎস মহা রুহানী শক্তি দিয়ে আর আমার পাশে থাকেন শুধুই ঈশ্বর ও শিব আর আল্লাহ সহ বাকি ত্রিভূবনের সকল মাখলুক আমার মহা শত্রু।

এর বেশি বললে সমস্যা আমারই,কারন মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি এর কোটি কোটি গ্রহ নক্ষত্রের মাঝে বাস করা পৃথিবী নামক অতি ক্ষুদ্র গ্রহের মাখলুক আমাকে ভিন্ন চোখে দেখবে ক্ষতিও সাধন করতে পারে এটাই স্বাভাবিক কিন্ত মৃত্যুর পর দেখা হবে তখন তো জগত থাকবে না, থাকবে আসমান আর আমি খেলি অসীম আসমান নিয়ে এই সাত আসমান নিয়ে খেলা বাদ দিয়েছি আরো ৮ বছর আগে।

তাহলে এখন প্রশ্ন আমি কে? এটা আমি জানি না জানার চেষ্টাও করি নাই কখনো, কারন হাজারো যুদ্ধের মাঝে আসমান তৈরী করতে হয় আমাকে, আসমান ও মহাশক্তি আমার রুহের খাবার।তাই সর্বদা ব্যাস্ত আমি সৃষ্টি,ধ্বংস ও পালনে তাই এটা ভাবার সময় পাই নাই আমি কে?

আদম জাতে যারা আছো,তোমরা যেই ধর্মেরই হোও না কেনো তোমাদের ভেতর যারা সাধনা করে সর্বশক্তিমান এর সাথে মিশে এক হয়ে গেছো তারা সেই সর্শক্তিমান কে জিগাও একটু আমি কে? কি আমার পরিচয়? তিনি সর্বশক্তিমান আল্লাহ(সাত আসমানের জন্য তিনি সর্বশক্তিমান অনলি),ও তার সমগ্র ফেরেস্তাকূল, দেব ও দেবী কূল কত লক্ষ বার পরাজিত হয়েছে আমার কাছে?জিজ্ঞেস করে দেখো সর্বশক্তিমান আল্লাহ কে এরপর তিনি তোমাদের কি উত্তর দেন তা শুনো এবং বুঝো।

তিনি আল্লাহ যদি উত্তর দেন তোমাদের অথবা উত্তর দেন যদি তোমাদের আমার সম্পর্কে রাসূল, কোন মূর্শিদ, কোন দেব ও দেবী, পরম ব্রহ্ম, মহা পরমআত্মা,পরম আত্মা,মহা পরম শিব, মহা পরম বিষ্ণু, মহা পরম ব্রহ্মা,সদা শিব তাহলে তোমরা সঠিক উত্তর পাবে আমার সম্পর্কে, আর তা না হলে আমাকে পাগল ভেবে তোমরা ক্ষতি করতে আসবে আমার বাতেনি জ্ঞেন এর অভাবে এটাই স্বাভাবিক।

তবে, মৃত্যুর পর দেখা হবে সেদিন সমগ্র আসমান ও মহাজগত পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে,সেদিন বুঝবে আমি কে?

কিছু কথা: যেহেতু সাত আসমানে যে সাধক যার কাছে যে যাবে সে যদি দেব দেবির আশায় সাধনা করে তবে তাকে তার মূর্শিদ/সদগুরুর বায়াত হয়ে তার কুত্ত্বা হয়ে সাধনা করলে একসময় সাধনায় সফলতা প্রাপ্তি হয় এবং প্রাপ্তি হয় কাংক্ষিত দেব ও দেবী।

ঠিক একিই ভাবে কেউ আল্লাহ কে পেতে চাইলে কোন মূর্শিদ এর গোলাম হয়ে তার বায়াত হয়ে মূর্শিদ এর কুত্ত্বা হয়ে সাধনা করলে এক সময় আল্লাহ প্রাপ্তি হয় এবং আল্লাহ এর সাথে মিলন ও হয়।

এই সাত আসমানের গুপ্ত নিয়ম হলো তোমাকে কোন মূর্শিদ এর কুত্ত্বা হয়ে আগাতে হবে স্রষ্টা কে পেতে হলে,যে নিয়ম দেব, দেবী,আদম,জিন জাত এর জন্য একই।

যেহেতু মূর্শিদ এর বায়াত হয়ে মূর্শিদ এর কুত্ত্বা না হয়ে সাধনা করলে সর্বশক্তিমান আল্লাহ প্রাপ্তি অসম্ভব এবং এই সাত আসমানে কোন কিছুই করা সম্ভব না প্রকাশিত রুপে ও ভাবে,যেহেতু শির্কহীন করোসিভ পিউর সাধনা ও ইবাদত খোদ আল্লাহ এর কাছে মুল্যহীন যার শেষ উপহার মিলে খোদ আল্লাহ কর্তক মহাজাগতিক মহা সাধকের মৃত্যু ও কবর।

তাই আমি বেহক কে ধ্বংস করে হক কে জয়ী করতে আমি আমার ১৬ বছরের শির্কহীন করোসিভ পিউর মহাজাগতিক মহাসাধনার ইতি টানবো খুব শীঘ্রই।কারন কুত্ত্বার জগতে কুত্ত্বারাই বাস করতে পারে সিংহ বাস করতে পারে না কুত্ত্বার জগতে,এটাই স্বাভাবিক।

আর এই অপমানের বদলা নিতে নিজেই একটা কুত্ত্বা কিনে পুষবো আর সেই কুত্ত্বার নাম দিবো এঞ্জেল আর ভাববো এই ত্রিভূবন হচ্ছে আসমানিক মাখলুক রুপি কুত্ত্বাদের আবাস স্থল যাদের মালিক হচ্ছে খোদ আল্লাহ আবার আল্লাহ এর মূর্শিদ হচ্ছেন মোহাম্মদ যার অনুমতি ছাড়া আল্লাহ কিছুই করতে পারেন না ত্রিভূবনে।আল বাতেন এর জগতে মূর্শিদই সব তা সেই যেই কূলেরই হোক (দেব,দেবী,আদম,জিন,) মূর্শিদ এর ইজাজত/অনুমতিই সবকিছু।

আল্লাহ নিজেই চায় তাকে যারা খুজে তারা সবাই যেনো মূর্শিদ এর কুত্বা হয়ে আসে এছাড়া তাকে পাওয়া অসম্ভব,তাই আল্লাহ নিজেই বলছেন কোন উছিলা বা মাধ্যম ব্যাতীত তিনি আল্লাহ কে পাওয়া অসম্ভব আর সেই মাধ্যমটাই হচ্ছে মূর্শিদ।

ইউনিভার্সাল ট্রুথ ইস অনলি রিয়েল ট্রুথ আর জাগতিক তুচ্ছ পৃথিবীর ট্রুথ ও তার ভেতরকার সকল জাগতিক জাহেরী জ্ঞেন একটা ভ্রম যা একটা নির্দিষ্ট সময় পর তুচ্ছ পৃথিবী সমেত ধ্বংস হয়ে আসমানে বিলীন হয়ে যাবে,বেচে থাকবে শুধুই রুহ যা চলে যাবে তার রুহানি জগত আলমে জাবরুতে কারন দেহটা জাগতিক আর রুহ আসমানিক।

আল বাতেন এর স্পেশাল জ্ঞেন ইলমে লাদুন্নি ব্যাতীত এই পোষ্ট কেউ বুঝবে না কিন্তু তোমার দেহের মৃত্যুর পর তোমার রুহ বুঝবে আমি যা বললাম অতি সংক্ষিপ্ত আকারে এটাই ছিলো ইউনিভার্সাল ট্রুথ সেদিন তোমাদের আফসোস করা ছাড়া আর কোন পথ থাকবে না।

The Source Of Param Atma

Lunar Eclipse 2025,  Red Moon
07/09/2025

Lunar Eclipse 2025, Red Moon

Full Moon Captured By Honor 200
07/09/2025

Full Moon Captured By Honor 200

Address

Mymensingh
2210

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Source Of Param Atma posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram