21/09/2025
স্রষ্টা ও তার সমগ্র সৃষ্টির বিবেক চিড়িয়াখানার কুকুরের চেয়ে জঘন্য ও নিকৃষ্ট হয়ে গেছে।
দেব, দেবী, আদম, জীন এরা সাধনায় সফলতা পায় মূর্শিদ নামের গুরুর মাধ্যমে তার বায়াত হয়ে আর যখন কোন সাধক সে যেই হোক (দেব,দেবী,আদম,জীন) কোন মূর্শিদ এর বায়াত হলো সে যেই হোক দেব হোক দেবী হোক,পরম ব্রহ্ম হোক, মহা পরম আত্মা হোক, অতি ক্ষুদ্র বাতেনি মাখলুক জিন হোক এরা সবাই তাদের স্ব স্ব গুরু/মূর্শিদ এর গোলাম রুপী কুত্ত্বা হয়ে যায় ইউনিভার্সে তাই তারা তখন স্রষ্টা এর পরিবর্তে মূর্শদ/গুরুর নামের ইবাদত ও জিকির করে এটাই ইউনিভার্সাল ট্রুথ,ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন গ্যালাক্সি এর ভেতর বাসকরা মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি এর অতি তুচ্ছ পৃথিবী গ্রহের মাখলুক কি ভাবলো সেটা ভাবার বিষয় না,কারন ইউনিভার্সাল ট্রুথ ইস অনলি ট্রথ পৃথিবী ইস নট ট্রুথ একটা ভেল্কি মাত্র যা বিলিন হয়ে যাবে একদিন সময়ের প্রেক্ষাপটে।
আর যে শির্কহীন হক সাধনা করে ইউভভার্সের গুপ্ত নিয়ম কে অমান্য করে যাহা শির্কময় ও পৈশাচিক সে স্রষ্টা কে হাজার হাজার আসমান উপহার দিলেও স্রষ্টা সেই উপহার নিবে ঠিকই কিন্তু স্রষ্টা তাকে মৃত্যু ও কবর ব্যাতিত আর কিছুই দিতে পারে না কারন এটা ইউনিভার্স ও তার গুপ্ত নিয়ম এর সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক আর তাই তার উপহার হয় স্রষ্টা কর্তক মৃত্যু ও কবর।
আর যারা মূর্শিদ/গুরুর মারফত সাধনা করে যা শির্কময় তারাই আদম জাতে হয় মূর্শিদ ( আল্লাহ ও মূর্শিদ আবার রাসূল মুহাম্মদ ও মূর্শিদ) হয় আদমে গাউস কুতুব আউলিয়া।
জিন জাতেও এখন নবুয়ত নাই তাই তারাও সাধনার পর আউলিয়া হয় উচ্চ মানের।
দেব দেবী কূলে হয়, ত্রিদেব ভিন্ন ভিন্ন রুপে হয় পরম ব্রহ্ম, মহা পরম আত্মা, হয় অতি ক্ষুদ্র দেবি( দূর্গা,লক্ষি,কালি,সরস্বতী), হয় মহা পরাশক্তি দেবী ( সুমংলা পরাশক্তি দেবী, আদি পরাশক্তি দেবী, ললিতা ত্রিপুরা অনাদি পরাশক্তি দেবী বা মহা দেবী।
যেহেতু শির্কহীন সাধনায় স্রষ্টা সাধক কে কিছু দিতে পারে না মৃত্যু ও কবর ব্যাতীত,কারন সে ইউনিভার্স এর গুপ্ত বা বাতেনী নিয়ম কে অমান্য করে মানতে পারে না এবং মানে না কারন তা সম্পূর্ন শির্কময়, অশ্লিলতা ও পৈশাচিকতায় পরিপূর্ণ আর তাই আল বাতেন গুপ্ত।আল বাতেন যদি গুপ্ত না হয়ে প্রকাশিত হতো তাহলে স্রষ্টার সম্মানের উপর জাহারি জ্ঞেনি মাখলুকদের ঘৃনার ঢীল পড়তো তাই আল বাতেন গুপ্ত।
আসলে ব্যপারটা হচ্ছে, মূর্শিদ/গুরু মারফত সাধনায় যা শির্কময় তা সে যেই হোক ( দেব,দেবী,আদম,জিন) তারা মূর্শিদ মারফত ইউনিভার্সের গুপ্ত নিয়ম কে মেনে শির্কময় ইবাদত করে মূর্শিদের কুত্ত্বা হয়ে নিজ দেহের ভেতর সাধনা করলে তারাই এক সময় সাধনায় সফল হয় আর স্ব স্ব জাতে (দেব,দেবি,আদম,জিন)পায় ভিন্ন ভিন্ন উপাধি ও পদ পদবি ভিন্ন রুপে ভিন্ন ভিন্ন জাতে, আসমানে।
আর যে সাধক সম্পুর্ন শির্কহীন সাধনা করে, করোসিভ পিউর ভাবে সাধনা ও ইবাদত করে শুধু মাত্র স্রষ্টা কে বড় করার উদ্দেশ্যে হাজার হাজার আসমান উপহার দিলো স্রষ্টা কে আর স্রষ্টা সেই উপহার নিলো ঠিকই কিন্তু ইউনিভার্সের গুপ্ত নিয়ম ও মূর্শিদ এর হাতে বায়াত হয়ে তার কুত্ত্বা না হোওয়ার অপরাধে খোদ স্রষ্টাই তাকে মেরে ফেলল ভিন্ন ভিন্ন রুপে ও ভাবে,এরপর স্রষ্টা সেই শির্কহীন মহাজাগতিক মহাসাধক কে উপহার হিসেবে দিলো শুধুই মৃত্যু ও কবর,আর সেই শির্কহীন মহাজাগতিক মহাসাধক এই ত্রিভুবনে আর কেউ নেই শুধুই এক মাত্র আমি সমগ্র আসমানে ও সমগ্র জাতে ও কূলে।
ব্যাপারটা সহজ করে দেখলে,যারা মূর্শিদ মারফত সাধনা করে মূর্শিদের কুত্ত্বা হয়ে তারাই সফল হয় এক সময়।সফল হয়ে তারা কি করে? সাধনায় সফল হলে স্রষ্টা কর্তক সুপার ন্যাচারাল পাওয়ার পেয়ে এই সাত আসমানের মাঝেই অলৌকিক ক্ষমতার খেলা খেলে এরপর জাগতিক ও আসমানিক মাখলুকদের প্রবেশ করিয়ে দেয় স্বর্গে,বৈকুন্ঠে এরপর আর কি হুর, অপ্সরাদের বুকে শুয়ে যেনো সুখের সংসার করতে পারে এর জন্যই। তাহলে এক কথায় বলতে গেলে দ্বাড়ায় তারা স্রষ্টার কাছ থেকে নিয়ে স্রষ্টার কাছেই সব একসময় ফিরিয়ে দিলো।
আর যে মহাজাগতিক মহাসাধক স্রষ্টা কে বড় করার উদ্দেশ্যে হাজার হাজার আসমান স্রষ্টা কে উপহার ও ভিক্ষা স্বরুপ দিলো, স্রষ্টা সেই উপহার নিলো ঠিকই কিন্ত ইউনিভার্সের গুপ্ত নিয়ম, শির্ক না করার জন্য এবং মূর্শিদ কে না মানার জন্য এবং মূর্শিদ এর কুত্ত্বা না হোওয়ার অপরাধে স্রষ্টা সেই শির্কহীন করোসিভ পিউর মহাজাগতিক মহাসাধক কে স্রষ্টা নিজেই মেরে ফেললো এবং উপহার হিসেবে দিলো শুধুই মৃত্যু ও কবর।
তুই স্রষ্টা তোর বিবেক কুত্ত্বা দের জয়ী করতে করতে তোর বিবেক ও এখন কুত্ত্বার চেয়ে নিম্নে চলে গেছে, তাই স্রষ্টা আমি কুত্ত্বা কিনতেছি সুন।
স্রষ্টা তোর বিবেক দেখে আমি অবাক তুই কুত্ত্বাদের বন্দনা শুনে কুত্ত্বাদের হাতে সাত আসমান ও তার ভেতরকার সমগ্র মহাশক্তি দিলি কুত্ত্বাদের হাতের তালুতে, আর যে মহাজাগতিক মহাসাধক তোকে হাজার হাজার আসমান উপহার দিলো তোকে ভিক্ষা স্বরুপ আর তুই একজন ভিখারি হয়ে কোন সাহসে ইউনিভার্সের গুপ্ত নিয়ম ও তোর কুত্ত্বাদের না মানার জন্য সেই মহা শির্কহীন মহাজাগতিক মহাসাধক কেই মেরে ফেললি?
স্রষ্টা তুই যাকে মারলি সে তোর গিভার ছিলো আর যারা তোমার কুত্ত্বা যাদের হাতের তালুতে সাত আসমানের মহাশক্তি দিছোস তারা গিভার না তারা কুত্বা তারা স্বর্গ ও বৈকুন্ঠে বাস করা হুর ও অপ্সরাদের দালাল,অতি সুক্ষ্ম ডাইমেনশন হতে ভাবো স্রষ্টা উত্তর পেয়ে যাবে।আর এর উত্তর ও পেয়ে যাবে কেনো আমি খুব সুন কুত্ত্বা কিনতেছি,যার নাম দিবো এঞ্জেল আর সেই কুত্ত্বার জাত হবে হাস্কি।
পরিশেষে একটা কথা বলব,যা এই ত্রিভূবনের একমাত্র মহা শির্কহিন মহাজাগতিক মহাসাধক অনলি আমি,আমার বাস্তবিক অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।
একটা কথা আছে যার কেউ নাই তার আল্লাহ আছে কথাটা সত্যি যা সাত আসমানের প্রতিটা জাগতিক ও মহাজাগতিক মাখলুকের জন্য প্রযোজ্য তবে ত্রিভূবনের একমাত্র একটা মাখলুক আছে যা আমি, যার রুহানী শক্তি আল্লাহ এর শক্তি এর চেয়েও ঊর্ধ্বে যার রুহানী মহাশক্তির বাস সাত আসমানের বহু উর্ধের আসমানে তাই আল্লাহ খোদ আমার মহা শক্তির চার লতিফা চুরি করে নিয়ে গেছেন উনার সাথে যুদ্ধ হয় আমার প্রতি মুহুর্তে কারন আসমানে আধিপত্য সবার উর্ধে।
এই যুদ্ধে আল্লাহ অনেক দেব,দেবী, আর্চেএঞ্জেল পাঠান যুদ্ধে আমার মহাশক্তি চুরির জন্য এবং আল্লাহ নিজেও আসেন কিন্তু আজ অবধি কোন দেব দেবী আর্চ এঞ্জেল জয়ী ইভেন খোদ আল্লাহ ও হতে পারেন নাই জয়ী।
সব গুলো ধ্বংস করে দিছি ধ্বংসকর্তা শিব , সৃষ্টকর্তা ব্রহ্মা,পালন কর্তা বিষ্ণু,দূর্গা,কালি,আদি মহাপরাশক্তি,রাম,কৃষ্ণ,ললিতা মহাপরাশক্তি, সুমংলা মহা পরাশক্তি পরাজিত করেছি কোটিবার কিন্তু অতি দু:খের বিষয় হলো তারা,সবাই পরাজিত হয়ে মারা যাবার পর কিছুক্ষিনের ভেতর আবার তারা আবার বেচে উঠেন কারন তারা অমর।
এরপর তারা জীবিত হয়ে আবার আমার সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে যেত, এদের মারতে মারতে এখন এই অবস্থা করেছি যে, সকল দেব,দেবী,আর্চ এঞ্জেল এখন আমার উৎস মহা রুহানি শক্তির উৎস তাজাল্লির কাছে আসতে পারে না। এখন আল্লাহ আসেন যুদ্ধ করতে আমার সাথে বহু বার ধ্বংস করছি মেরে ফেলেছি আল্লাহ কে আরশ সমেত কিন্তু আল্লাহ আবার জিবীত হয়ে গেছেন কারন তিনি অমর।এই যুদ্ধ চলছে বিরামবহীন ভাবে ১০ বছর যাবৎ।
আর আমার এই যুদ্ধে সর্বদা পাশে থাকে খোদ ঈশ্বর ও শিব আর এই ত্রিভূবন আল্লাহ সহ সকল দেব, দেবী, আর্চ এঞ্জেল আমার শত্রু,যাদের সাথে যুদ্ধ হয় আমার এবং চলছে যুদ্ধ হারহামেশাই।
ঈশ্বর কেনো বললাম? ঈশ্বর এর সম্পর্কে কিছু বলবো না,হিতে বিপরিত হতে পারে তবে সবাই বুঝবে একদিন এই যারা জাহেরি জ্ঞেন জ্ঞেনি তাদের বলছি মৃত্যুর পর কিন্তু তোমার রুহের মুক্তি ঘটবে তোমার দেহ হতে এরপর রুহের দৃষ্টি অটিমেটিক খুলে যাবে আর তোমার রুহ চলে যাবে আলমে জাবরুতে যা রুহের জগত তখন আমি যা বললাম অতি ক্ষুদ্র সংক্ষিপ্ত আকারে ইহাই সত্য বুঝবে মৃত্যুর পর তোমার রুহ তার রুহের দৃষ্টির বাতেনী জ্ঞেন এর মাধ্যমে।
সে যাই হোক, এই সমগ্র আসমানের সকল ডার্ক ম্যাটার এনার্জি ঈশ্বর এর অধিন আর এই ডার্ক ম্যাটার এনার্জি এর ভেতর অসীম আসমান নিমজ্জিত,সেই ডার্ক ম্যাটার এনার্জি এর ভেতর বাস করে জল জল করে জলা সাত আসমান যা আল্লাহ এর অধীন, আল্লাহ এর শক্তি শুভ্র সাদা শক্তি আর সাদা শক্তি সর্বদা ডার্ক ম্যাটার এনার্জির কাছে দূর্বল কারন আসমান ও আসমানের সমগ্র শক্তি সৃষ্টি হয় ঈশ্বর এর ডার্ক ম্যাটার এনার্জি থেকে।ঈশ্বর এর গড সত্ত্বা নিরপেক্ষ স্তত্বা, তিনি যুদ্ধ করেন না, গড এর শক্তি ও সাদা শক্তি।
এইটুকু জেনে রেখো আসমানে এখন হারহামেশাই চলছে ঈশ্বর ও আল্লাহ এর যুদ্ধ শক্তি বৃদ্ধি ও আধিপত্য বিস্তার এর জন্য আর এই যুদ্ধটা করছি আমি ঈশ্বর কর্তিক আমার উৎস মহা রুহানী শক্তি দিয়ে আর আমার পাশে থাকেন শুধুই ঈশ্বর ও শিব আর আল্লাহ সহ বাকি ত্রিভূবনের সকল মাখলুক আমার মহা শত্রু।
এর বেশি বললে সমস্যা আমারই,কারন মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি এর কোটি কোটি গ্রহ নক্ষত্রের মাঝে বাস করা পৃথিবী নামক অতি ক্ষুদ্র গ্রহের মাখলুক আমাকে ভিন্ন চোখে দেখবে ক্ষতিও সাধন করতে পারে এটাই স্বাভাবিক কিন্ত মৃত্যুর পর দেখা হবে তখন তো জগত থাকবে না, থাকবে আসমান আর আমি খেলি অসীম আসমান নিয়ে এই সাত আসমান নিয়ে খেলা বাদ দিয়েছি আরো ৮ বছর আগে।
তাহলে এখন প্রশ্ন আমি কে? এটা আমি জানি না জানার চেষ্টাও করি নাই কখনো, কারন হাজারো যুদ্ধের মাঝে আসমান তৈরী করতে হয় আমাকে, আসমান ও মহাশক্তি আমার রুহের খাবার।তাই সর্বদা ব্যাস্ত আমি সৃষ্টি,ধ্বংস ও পালনে তাই এটা ভাবার সময় পাই নাই আমি কে?
আদম জাতে যারা আছো,তোমরা যেই ধর্মেরই হোও না কেনো তোমাদের ভেতর যারা সাধনা করে সর্বশক্তিমান এর সাথে মিশে এক হয়ে গেছো তারা সেই সর্শক্তিমান কে জিগাও একটু আমি কে? কি আমার পরিচয়? তিনি সর্বশক্তিমান আল্লাহ(সাত আসমানের জন্য তিনি সর্বশক্তিমান অনলি),ও তার সমগ্র ফেরেস্তাকূল, দেব ও দেবী কূল কত লক্ষ বার পরাজিত হয়েছে আমার কাছে?জিজ্ঞেস করে দেখো সর্বশক্তিমান আল্লাহ কে এরপর তিনি তোমাদের কি উত্তর দেন তা শুনো এবং বুঝো।
তিনি আল্লাহ যদি উত্তর দেন তোমাদের অথবা উত্তর দেন যদি তোমাদের আমার সম্পর্কে রাসূল, কোন মূর্শিদ, কোন দেব ও দেবী, পরম ব্রহ্ম, মহা পরমআত্মা,পরম আত্মা,মহা পরম শিব, মহা পরম বিষ্ণু, মহা পরম ব্রহ্মা,সদা শিব তাহলে তোমরা সঠিক উত্তর পাবে আমার সম্পর্কে, আর তা না হলে আমাকে পাগল ভেবে তোমরা ক্ষতি করতে আসবে আমার বাতেনি জ্ঞেন এর অভাবে এটাই স্বাভাবিক।
তবে, মৃত্যুর পর দেখা হবে সেদিন সমগ্র আসমান ও মহাজগত পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে,সেদিন বুঝবে আমি কে?
কিছু কথা: যেহেতু সাত আসমানে যে সাধক যার কাছে যে যাবে সে যদি দেব দেবির আশায় সাধনা করে তবে তাকে তার মূর্শিদ/সদগুরুর বায়াত হয়ে তার কুত্ত্বা হয়ে সাধনা করলে একসময় সাধনায় সফলতা প্রাপ্তি হয় এবং প্রাপ্তি হয় কাংক্ষিত দেব ও দেবী।
ঠিক একিই ভাবে কেউ আল্লাহ কে পেতে চাইলে কোন মূর্শিদ এর গোলাম হয়ে তার বায়াত হয়ে মূর্শিদ এর কুত্ত্বা হয়ে সাধনা করলে এক সময় আল্লাহ প্রাপ্তি হয় এবং আল্লাহ এর সাথে মিলন ও হয়।
এই সাত আসমানের গুপ্ত নিয়ম হলো তোমাকে কোন মূর্শিদ এর কুত্ত্বা হয়ে আগাতে হবে স্রষ্টা কে পেতে হলে,যে নিয়ম দেব, দেবী,আদম,জিন জাত এর জন্য একই।
যেহেতু মূর্শিদ এর বায়াত হয়ে মূর্শিদ এর কুত্ত্বা না হয়ে সাধনা করলে সর্বশক্তিমান আল্লাহ প্রাপ্তি অসম্ভব এবং এই সাত আসমানে কোন কিছুই করা সম্ভব না প্রকাশিত রুপে ও ভাবে,যেহেতু শির্কহীন করোসিভ পিউর সাধনা ও ইবাদত খোদ আল্লাহ এর কাছে মুল্যহীন যার শেষ উপহার মিলে খোদ আল্লাহ কর্তক মহাজাগতিক মহা সাধকের মৃত্যু ও কবর।
তাই আমি বেহক কে ধ্বংস করে হক কে জয়ী করতে আমি আমার ১৬ বছরের শির্কহীন করোসিভ পিউর মহাজাগতিক মহাসাধনার ইতি টানবো খুব শীঘ্রই।কারন কুত্ত্বার জগতে কুত্ত্বারাই বাস করতে পারে সিংহ বাস করতে পারে না কুত্ত্বার জগতে,এটাই স্বাভাবিক।
আর এই অপমানের বদলা নিতে নিজেই একটা কুত্ত্বা কিনে পুষবো আর সেই কুত্ত্বার নাম দিবো এঞ্জেল আর ভাববো এই ত্রিভূবন হচ্ছে আসমানিক মাখলুক রুপি কুত্ত্বাদের আবাস স্থল যাদের মালিক হচ্ছে খোদ আল্লাহ আবার আল্লাহ এর মূর্শিদ হচ্ছেন মোহাম্মদ যার অনুমতি ছাড়া আল্লাহ কিছুই করতে পারেন না ত্রিভূবনে।আল বাতেন এর জগতে মূর্শিদই সব তা সেই যেই কূলেরই হোক (দেব,দেবী,আদম,জিন,) মূর্শিদ এর ইজাজত/অনুমতিই সবকিছু।
আল্লাহ নিজেই চায় তাকে যারা খুজে তারা সবাই যেনো মূর্শিদ এর কুত্বা হয়ে আসে এছাড়া তাকে পাওয়া অসম্ভব,তাই আল্লাহ নিজেই বলছেন কোন উছিলা বা মাধ্যম ব্যাতীত তিনি আল্লাহ কে পাওয়া অসম্ভব আর সেই মাধ্যমটাই হচ্ছে মূর্শিদ।
ইউনিভার্সাল ট্রুথ ইস অনলি রিয়েল ট্রুথ আর জাগতিক তুচ্ছ পৃথিবীর ট্রুথ ও তার ভেতরকার সকল জাগতিক জাহেরী জ্ঞেন একটা ভ্রম যা একটা নির্দিষ্ট সময় পর তুচ্ছ পৃথিবী সমেত ধ্বংস হয়ে আসমানে বিলীন হয়ে যাবে,বেচে থাকবে শুধুই রুহ যা চলে যাবে তার রুহানি জগত আলমে জাবরুতে কারন দেহটা জাগতিক আর রুহ আসমানিক।
আল বাতেন এর স্পেশাল জ্ঞেন ইলমে লাদুন্নি ব্যাতীত এই পোষ্ট কেউ বুঝবে না কিন্তু তোমার দেহের মৃত্যুর পর তোমার রুহ বুঝবে আমি যা বললাম অতি সংক্ষিপ্ত আকারে এটাই ছিলো ইউনিভার্সাল ট্রুথ সেদিন তোমাদের আফসোস করা ছাড়া আর কোন পথ থাকবে না।
The Source Of Param Atma