https://www.facebook.com/299276823269573/

Dr.Saima Aktar, Vatikashor, Mymensingh (2025)

11/11/2025

#রোগীকথন

সুমাইয়া ( ছদ্মনাম)...প্রথম সন্তান জন্মের দীর্ঘ ৮ বছর পর পুনরায় গর্ভধারণ করেছিলেন।
০৭ মাস পর্যন্ত সবকিছু ঠিকঠাক চললেও বিপত্তিটা বাঁধে সপ্তম মাস শুরু হওয়ার পর থেকে....হঠাৎ করে একেবারে সারা দিন বেবির নড়াচড়া বুঝতে পারতেন না সুমাইয়া।
দুশ্চিন্তা, হতাশা সবকিছু দুইচোখে নিয়ে প্রতি সপ্তাহে তারা আসতেন আমার চেম্বারে। আমি তাদেরকে সাধ্যমতো বুঝিয়ে, মেডিসিন দিয়ে বাড়ি পাঠাতাম।

৩৮ সপ্তাহ বয়সের দিন এসে ভদ্রলোক দুষ্টুমির পরিমাণ বাড়িয়ে দিলেন, টানা ২ দিন কোনো নড়াচড়া নেই...মাকে ভর্তি করে অক্সিজেন দিলে একটু নড়াচড়া করেন, পরে আবার যেইসেই....

আর অপেক্ষা করতে চাইলেন না মা-বাবা... ৩৮ সপ্তাহ ২ দিন বয়সে সিজারিয়ান ডেলিভারিতে জন্ম নিলেন আমাদের বিশিষ্ট ব্যক্তি....দুষ্টুপাখি...

দুআর দরখাস্ত.....

30/10/2025

🌸 “মায়ের মতোই সে, জন্মের পরেই যেন ছোট্ট এক প্রতিফলন…”
জন্মের কয়েকদিন পর মেয়ে শিশুর যোনিপথে সামান্য রক্ত দেখা গেলে অনেক মা-বাবা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন —
“ওরে বাবা! এতো ছোট বাচ্চার এমন হচ্ছে কেন?” 😨

❌এটা কোনো অসুখ নয়। এটি প্রকৃতির এক নিখুঁত বিজ্ঞান।

🩸 বিজ্ঞান কী বলে?
গর্ভাবস্থায় মা'র শরীরে ইস্ট্রোজেন নামের হরমোন অনেক বেশি থাকে।
এই হরমোন গর্ভফুল (প্লাসেন্টা) দিয়ে শিশুর শরীরেও যায়।
জন্মের পর, যখন শিশুটি মায়ের শরীর থেকে আলাদা হয় —
এই হরমোনের মাত্রা হঠাৎ কমে যায়, ফলে শিশুর শরীর “withdrawal” প্রতিক্রিয়ায়
একটু রক্তপাত বা হালকা সাদা স্রাব তৈরি করতে পারে।

এটি ঘটে সাধারণত জন্মের ২–৫ দিনের মধ্যে,
এবং এক-দুই দিনের মধ্যেই নিজে থেকেই বন্ধ হয়ে যায়।

🌼 এই সময় শিশুর কোনো ব্যথা, কষ্ট বা বিপদ হয় না।
এটি ঠিক সেইভাবে ঘটে যেমন বড় মেয়েদের পিরিয়ডে হরমোনের ওঠানামা হয় —
তফাৎ শুধু এই, এখানে প্রকৃতি নিজেই শিশুর শরীরে হরমোনের ভারসাম্য ঠিক করে নিচ্ছে।

💖 তাই মা, ভয় নয় 🚩
আপনার ছোট্ট মেয়ে শিশুর দেহ ঠিকঠাক কাজ করছে,
তার ছোট্ট শরীর শিখছে কীভাবে নিজেকে সামলাতে হয় এই নতুন পৃথিবীতে।

18/10/2025

"আমার নানীবাড়ি!!!! আমার নানুর ঘর!!!!

২০০৮ সালের পর নতুন পরিচয় নিয়ে গিয়েছিলাম পুরনো স্মৃতি রোমন্থন করতে.....

সাথে " ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে" প্রবাদটির প্রমাণ রেখে এসেছি😁😁

11/10/2025

#রোগীকথন

২৩ বছরের সুমি(ছদ্মনাম) দ্বিতীয়বারের মতো কনসিভ করে আমার আন্ডারে ছিলো পুরোটা সময়...আগের বেবিটা severe IUGR with multiple congenital anomaly নিয়ে পৃথিবীতে ২ ঘন্টার সফর শেষ করে আল্লাহর কাছে চলে গিয়েছিলো....
খুব ভয়ভয় চোখ নিয়ে সুমি আমার কাছে আসতো, সাধ্যমতো সান্ত্বনা দিয়ে, কাউন্সেলিং করে তাকে বাড়ি পাঠাতাম।

এবার ৩৫ সপ্তাহে সেলাইয়ে ব্যাথা নিয়ে ভর্তি হয়, চেষ্টা করেও ব্যাথা না কমায় জরুরি সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে সুস্থ ছেলেবেবির মা হয়েছে সুমি❤️❤️

সুমির সিজারিয়ানটা করতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে আমাদের, মাল্টিপল গাট ওমেন্টাল এডহেসন ( নাড়িভুড়ি জরায়ুর চারদিকে পেঁচিয়ে আটকে থাকা) ছিলো, শুধু সেসব কেটে জোড়া দিতেই আমাদের ৩০ মিনিট সময় লেগেছে!!!!!

আজ পেলাম এই সুন্দর এপ্রিসিয়েশন টোকেন🥰
ভালো লাগলো,
কাজ করার নতুন প্রেরণা পেলাম।

দুআর দরখাস্ত আমার সুমা আর তার খোকার জন্য❤️❤️

বারাকাল্লাহু ফিকুম❤️

28/09/2025

আমার খুব আদরের "ননাই" পেশেন্টের টুকটুকি❤️❤️

রোগীও আমার আম্মার মতো দুই কন্যার মা হয়ে গেলেন❤️

গোল্টুবুড়িটার জন্য দুআ আর ভালোবাসা🥰

27/09/2025

আয় চোখে চোখে গল্প পাতি সই❤️❤️

নয়মাস হয়ে গেছে ছোট্ট পরিটার, ডক্টর আন্টিকে দেখতে এসেছে মাম্মার সাথে🥰

03/09/2025

😰 ৪র্থ বার সিজারের আগেই জরায়ু ফেটে গেলো-

😭🙏গত রাতের নাইট ডিউটিতে এক ভয়াবহ কেসের মুখোমুখি হলাম। রোগীর আগে ৩ বার সিজারিয়ান সেকশন হয়েছিল, এবার ছিল তার ৪র্থ সিজার।

রাত ৩টার দিকে, ৩৮ সপ্তাহ ৩ দিন পার করার পর হঠাৎ ব্যথা উঠলে তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন। অপারেশন শুরু করার পর দেখা গেলো—

পেটের ভেতরে প্রচুর রক্ত জমে আছে।

শিশুটি ও প্লাসেন্টা (গর্ভফুল) জরায়ুর বাইরে চলে গিয়ে পেটের ভেতরে ভাসছে।

দুঃখজনকভাবে, শিশুটি তখন আর বেঁচে ছিল না।

আমি রোগীকে জিজ্ঞেস করলাম—
“আগে তো ৩ বার সিজার হয়েছিল, তবে কেন ব্যথা উঠা পর্যন্ত অপেক্ষা করলে?”
তিনি বললেন,
“ডাক্তার ভর্তি হতে বলেছিলেন, কিন্তু মা বলেছিলেন ব্যথা উঠলেই হাসপাতালে যাবি।”

এটাই ছিল সবচেয়ে বড় ভুল।

আগে সিজার থাকলে তারিখের জন্য অপেক্ষা করা উচিত নয়।

বিশেষ করে ৩য় বা ৪র্থ সিজারের ক্ষেত্রে ৩৭ সপ্তাহ পার হলেই সিজার করাতে হয়।

ব্যথা ওঠার আগেই ব্যবস্থা নিতে হবে, নাহলে জরায়ু ফেটে যাওয়ার ঝুঁকি খুব বেশি।

⛔⛔জরায়ু ফেটে গেলে কী হতে পারে?

⚠️তীব্র পেটব্যথা ও রক্তপাত

⚠️মায়ের শক হয়ে যাওয়া

⚠️শিশুর হার্টবিট বন্ধ হয়ে যাওয়া

জরায়ু ফেটে যাওয়া একটি মেডিকেল ইমার্জেন্সি।
এক্ষেত্রে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে এবং জরুরি অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে জরায়ু মেরামত বা অপসারণ করতে হতে পারে।

মনে রাখবেন, একটু অসচেতনতা মা ও সন্তানের দুজনের জীবনই কেড়ে নিতে পারে।

23/08/2025

🤰 গর্ভাবস্থায় গর্ভপাতের ঝুঁকি কখন বেশি?

গর্ভধারণ প্রতিটি নারীর জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় একটি সময়। তবে একইসাথে অনেক মা এই সময়টাতে দুশ্চিন্তায় থাকেন, বিশেষ করে গর্ভপাতের আশঙ্কা নিয়ে। গর্ভপাত (Miscarriage) মানে হলো গর্ভের বাচ্চা ২০ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগে নষ্ট হয়ে যাওয়া। অনেক সময় এটি হঠাৎ করেই ঘটে যায়, তাই শুরু থেকেই সতর্ক থাকা জরুরি।

🕒 গর্ভপাতের ঝুঁকি কোন সময় বেশি?

👉 গর্ভাবস্থার প্রথম ১২ সপ্তাহ অর্থাৎ ১ম ট্রাইমেস্টারে গর্ভপাতের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি থাকে।
👉 চিকিৎসকদের মতে, প্রায় ৮০% গর্ভপাতই ঘটে এই প্রথম তিন মাসে।
👉 একবার যখন গর্ভাবস্থা ১২ সপ্তাহ পার হয়ে যায়, তখন ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায় এবং গর্ভধারণ সাধারণত নিরাপদ দিকে এগোয়।

⚠️ কোন কোন কারণে গর্ভপাতের ঝুঁকি বাড়ে?

গর্ভপাতের অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—

1. বয়স: মায়ের বয়স বেশি হলে (৩৫ বছরের বেশি) ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি হয়।

2. হরমোনের সমস্যা: থাইরয়েড, প্রোল্যাক্টিন বা অন্যান্য হরমোনের ভারসাম্যহীনতা গর্ভপাতের কারণ হতে পারে।

3. ডায়াবেটিস বা দীর্ঘস্থায়ী রোগ: অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি সমস্যা থাকলে ঝুঁকি বাড়ে।

4. সংক্রমণ (ইনফেকশন): মূত্রনালি, প্রজনন অঙ্গ বা শরীরের অন্য কোথাও সংক্রমণ থাকলেও গর্ভপাত হতে পারে।

5. মানসিক চাপ ও শারীরিক পরিশ্রম: অতিরিক্ত স্ট্রেস, দুশ্চিন্তা, ঘুমের অভাব বা ভারী পরিশ্রমও ঝুঁকিকে বাড়িয়ে দেয়।

6. বংশগত বা জেনেটিক সমস্যা: অনেক সময় ভ্রূণের ক্রোমোজোমে ত্রুটি থাকলে তা টিকে থাকতে পারে না।

7. ধূমপান, অ্যালকোহল বা ক্ষতিকর ওষুধ: এগুলো ভ্রূণের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর এবং গর্ভপাত ঘটাতে পারে।

8. একটি পরিসংখ্যানে দেখা যায় ১০-১৫% গর্ভপাতের কারণ পুরুষের বীর্যের গুণগতমানের ত্রুটি। যেসব পুরুষ পান-জর্দা, তামাক, সাদাপাতা সেবন করেন, তাদের স্ত্রীদের গর্ভপাতের হার স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি।

🛡️ গর্ভপাতের ঝুঁকি কমাতে করণীয়

✔️ গর্ভধারণের পরিকল্পনা করার আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে নিন।
✔️ নিয়মিত ফলিক এসিড, আয়রন ও প্রয়োজনীয় ভিটামিন গ্রহণ করুন।
✔️ ধূমপান, অ্যালকোহল, অতিরিক্ত কফি বা ক্ষতিকর ওষুধ এড়িয়ে চলুন।
✔️ অতিরিক্ত পরিশ্রম, ভারী জিনিস তোলা বা অপ্রয়োজনীয় ভ্রমণ কমিয়ে দিন।
✔️ নিয়মিত বিশ্রাম নিন, পর্যাপ্ত ঘুমান এবং মানসিক চাপ এড়িয়ে চলুন।
✔️ যেকোনো ধরনের অস্বাভাবিক রক্তপাত, তীব্র পেটব্যথা বা অস্বস্তি হলে দ্রুত ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

✨ উপসংহার

গর্ভপাত নিয়ে ভয় পাওয়ার দরকার নেই, তবে সচেতন থাকা জরুরি। মনে রাখবেন—
🔹 প্রথম ১২ সপ্তাহেই গর্ভপাতের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি।
🔹 এরপর ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায় এবং বাচ্চার বেড়ে ওঠা নিরাপদ হয়।

সুতরাং, প্রেগনেন্সির শুরু থেকেই নিজের যত্ন নিন, নিয়মিত ডাক্তারি চেকআপ করুন এবং মানসিকভাবে ইতিবাচক থাকুন। সুস্থ মা-ই পারে একটি সুস্থ শিশুকে পৃথিবীতে আনতে। 🌸

22/08/2025

My patient Rini's baby girl.......... CATRINA❤️

Say "MaaShaAllah"

11/08/2025

🤰 #ব্রিচ_বেবি ( ) — গর্ভাবস্থার এক বিশেষ মোড়❗

💢💢 প্রকৃতির নিয়মে কী হয়❓👇

✅গর্ভাবস্থার শেষ দিকে (৩৬ সপ্তাহের মধ্যে) বেশিরভাগ শিশু মাথা নিচে দিয়ে পৃথিবীর জন্য প্রস্তুত হয় ✅ — একে বলে ।

💢💢 কিন্তু ব্রিচ পজিশন কী❓👇

✅যখন ছোট্ট রাজপুত্র বা রাজকন্যা মাথা নয়, বরং পা বা নিতম্ব নিচে রেখে থাকে, সেটিই Breech Position নামে পরিচিত।

👉এটি গর্ভবতী মায়েদের মধ্যে প্রায় ৩-৪% ক্ষেত্রে ঘটে।

💢💢🔍 কেন এমন হয়❓❓👇

👉✔ জরায়ুর আকার বা অবস্থানের পরিবর্তন
👉✔ প্লাসেন্টা নিচে থাকা (Placenta Previa)
👉✔ অ্যামনিওটিক ফ্লুইডের ভারসাম্যহীনতা
👉✔ যমজ বা একাধিক শিশুর গর্ভধারণ

💢🩺ডাক্তারের করণীয় কী❓❓👇

👉☑️ ৩৬ সপ্তাহের পর ডাক্তাররা External Cephalic Version (ECV) নামক কৌশলে শিশুকে মাথা নিচে ঘোরানোর চেষ্টা করেন।

👉☑️ চেষ্টা ব্যর্থ হলে বা ঝুঁকি থাকলে, সিজারিয়ান ডেলিভারি-ই নিরাপদ বিকল্প।

💢💢⚠ঝুঁকি কোথায়❓❓👇

✅ব্রিচ অবস্থায় নাভির কর্ড চেপে যাওয়া, অক্সিজেনের ঘাটতি ও জটিল প্রসব—এসবের সম্ভাবনা বেশি।

💢💢 তাহলে সমাধান কী❓❓👇

✅ নিয়মিত চেকআপ ও আল্ট্রাসাউন্ড করুন
✅ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলুন
✅ নিরাপদ ডেলিভারির জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত নিন — কারণ মা ও শিশুর সুস্থতাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ❤️

28/07/2025

সারাজীবন নিজের শরীরকে কষ্ট দিয়ে চাপ নিয়ে টাকা পয়সা উপার্জন করেই যাচ্ছেন !!!! শরীরের খোঁজ নিচ্ছেন না । মাঝে মাঝে সেই শরীরের খোঁজ নিতে কিছু টাকা পয়সা বিনিয়োগ করুন ।

🩺 বছরে অন্তত ১ বার নিজের স্বাস্থ্যের পূর্ণপরীক্ষা করুন – কারণ সময় থাকতে সচেতন হওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ!

আমরা অনেকেই জীবনের ব্যস্ততায়, আয়-রোজগারে, স্বপ্নপূরণে ডুবে গিয়ে নিজের শরীরের খবরই রাখি না। মনে রাখবেন, টাকা-পয়সা যতই উপার্জন করুন না কেন, স্বাস্থ্য ভেঙে গেলে সবই বৃথা।

✅ বছরে অন্তত ১ বার একটি পূর্ণ স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে আপনি জেনে নিতে পারেন —
• রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল স্বাভাবিক আছে কিনা
• যকৃত, কিডনি, হার্ট, থাইরয়েড, ইউরিক অ্যাসিডসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ঠিকঠাক কাজ করছে কিনা
• দেহে কোনো গোপন বা নিঃশব্দে বেড়ে ওঠা রোগ বাসা বাঁধছে কিনা

📉 যখন রোগ ধরা পড়ে অনেক দেরিতে, তখন চিকিৎসা ব্যয়বহুল হয়, ও ঝুঁকিও অনেক বেশি।
তাই আগে থেকে ধরা পড়লে শুধু জীবনই নয়, অর্থও বাঁচে।

🎯 আয়-উপার্জন গুরুত্বপূর্ণ — কিন্তু সেটা তখনই সার্থক, যদি আপনার শরীর সুস্থ থাকে।
অন্যথায়, চিকিৎসার পেছনে উপার্জিত অর্থ খরচ হয়ে যেতে পারে দিনের পর দিন।

📢 চলুন, পরিবারসহ এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দেই —
“রোগের আগে পরীক্ষা, রোগের পরে নয়।”

আপনি সুস্থ থাকলে, আপনার পরিবার, সমাজ ও স্বপ্নগুলোও থাকবে নিরাপদে।

🧠 সচেতন হোন, পরীক্ষা করুন — বছরে অন্তত একবার।
এটা ব্যয় নয়, এটা ভবিষ্যতের বিনিয়োগ।

17/07/2025

Your organs didn’t move out of the way…
they made room for love. 🖤

Swipe left to see the before & after of the most incredible transformation a body can make.
From organs shifting, to the spine bending, to the uterus expanding more than 500 times its original size — pregnancy is not just a phase… it’s a full-body miracle. 🤯🤰

✨ Your body didn’t break.
It rearranged the universe to bring someone into the world.
Respect the postpartum process.
Celebrate the strength.
Honor the healing. 🫶

Dr.Saima Aktar

11/11/2025

30/10/2025

18/10/2025

11/10/2025

28/09/2025

27/09/2025

03/09/2025

23/08/2025

22/08/2025

11/08/2025

28/07/2025

17/07/2025

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category