Bismillah Pharmacy - MINTU

Bismillah Pharmacy - MINTU pharmacy

এতগুলো নাপা!এতগুলো নাপা কেন রে ভাই?কোনটা কি জন্য খাবো? দেখে নিন।1. Napa 500উপাদান: Paracetamol 500 mgব্যবহার: জ্বর, মৃদু...
17/08/2025

এতগুলো নাপা!
এতগুলো নাপা কেন রে ভাই?
কোনটা কি জন্য খাবো? দেখে নিন।

1. Napa 500

উপাদান: Paracetamol 500 mg

ব্যবহার: জ্বর, মৃদু থেকে মাঝারি ব্যথা (মাথাব্যথা, দাঁতের ব্যথা,কানে ব্যথা,পিরিয়ডের সময় ব্যথা,মচকে যাওয়া ব্যথা, শরীর ব্যথা)

রিয়াকশন: সাধারণত সেফ। খুব বেশি খেলে লিভার ক্ষতি হতে পারে।

2. Napa Extra

উপাদান: Paracetamol + Caffeine

ব্যবহার: জ্বর, মাথাব্যথা (বিশেষ করে মাইগ্রেইন), ঠান্ডা

Caffeine বাড়তি শক্তি ও ব্যথা উপশমে সাহায্য করে।

রিয়াকশন: অনিদ্রা, গ্যাস্ট্রিক, হাত কাঁপা বা ধড়ফড় ভাব হতে পারে।

3. Napa Extend

উপাদান: Paracetamol (Extended Release) – 665 mg (এটা ধীরে ধীরে রিলিজ হবে এবং অনেকক্ষণ শরীলে থাকবে)

ব্যবহার: দীর্ঘমেয়াদী ব্যথা (যেমন: আর্থ্রাইটিস), দিনে ২-৩ বার খাওয়া যায়

বিশেষত্ব: ধীরে ধীরে কাজ করে, বেশি সময় ধরে কার্যকর থাকে তাই যাদের ভিতরে ভিতরে জ্বর আছে সারাক্ষণ জ্বর জ্বর ভাব রাগে তাদের জন্য বেশি কার্যকর

রিয়াকশন: ওভারডোজে লিভার ক্ষতি হতে পারে, তবে সাধারণত সেফ

4. Napa One

উপাদান: Paracetamol 1000 mg (1 গ্রাম)

ব্যবহার: তীব্র ব্যথা ও উচ্চমাত্রার জ্বর

শুধু বড়দের জন্য

রিয়াকশন: লিভারের ওপর প্রভাব বেশি, বেশি খাওয়া বিপজ্জনক

5. Napadol

উপাদান: Paracetamol + Tramadol

ব্যবহার: মডারেট থেকে সিভিয়ার ব্যথা (সার্জারি পর, ক্যান্সার পেইন ইত্যাদি)

Tramadol হলো একটি নেশাজাতীয় ব্যথানাশক

রিয়াকশন:
মাথা ঘোরা,ঘুম ঘুম ভাব,বমি বমি ভাব,দীর্ঘদিন খেলে আসক্তি হতে পারে
6.Napa Rapid
রেপিড অ্যাকশান টেকনোলজি এড করার কারনে এটি খুব দ্রুত (2 মিনিটের মধ্যে)কাজ করে।
তবে ১৮ বছরের উপরে রোগী কে দেওয়া যায় শুধু।
Napa 500 mg এর মতো কাজ একই।
শুধু দ্রুত কাজ করে এটাই পার্থক্য।

সংক্ষেপে পার্থক্য:

ওষুধের নাম অতিরিক্ত উপাদান / বৈশিষ্ট্য কাদের জন্য মূল ব্যবহার

Napa 500 কেবল Paracetamol সবাই সাধারণ ব্যথা ও জ্বর
Napa Extra Paracetamol + Caffeine বড়রা মাথাব্যথা, ঠান্ডাজ্বর
Napa Extend Extended Release বড়রা দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা
Napa One 1000 mg Paracetamol বড়রা বেশি মাত্রার জ্বর ও ব্যথা
Napadol Paracetamol + Tramadol বড়রা তীব্র ব্যথা (অস্ত্রোপচারের পর)
Napa rapid 500 mg(rapid action Technology

⚠️ সতর্কতা:

একই সময়ে একাধিক Napa বা Paracetamol জাতীয় ওষুধ খাবেন না।

এখনই সচেতন হওয়া জরুরি স্ক্যাবিস এখন মহামারি আকার ধারন করেছে। সবাইকে তাই সচেতন হবার অনুরোধ করছি।স্ক্যাবিস (Scabies) একটি ...
12/07/2025

এখনই সচেতন হওয়া জরুরি

স্ক্যাবিস এখন মহামারি আকার ধারন করেছে। সবাইকে তাই সচেতন হবার অনুরোধ করছি।

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি তীব্র চর্মরোগ, যা Sarcoptes Scabiei নামক এক ধরনের পোকা বা ক্ষুদ্র পরজীবী মাইট (mite) দ্বারা হয়। এটি খুবই সংক্রামক এবং চুলকানির মাধ্যমে এর প্রধান উপসর্গ প্রকাশ পায়।

স্ক্যাবিসের ভয়াবহতা :

১. চরম চুলকানি: স্ক্যাবিস হলে বিশেষ করে রাতে বেশি চুলকানি হয়, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অনেক বাচ্চারা চুলকাতে চুলকাতে ঘুম ভেঙে যায়, যন্ত্রনায় কান্নাকাটি করে।

২. চামড়ায় ফুসকুড়ি ও ক্ষত: স্ক্যাবিস হলে ঘর্ষণ এবং চুলকানোর ফলে চামড়ায় ঘা ও ইনফেকশন হতে পারে। কখনো কখনো চামড়ার নিচে পুঁজ জমে যায়।

৩. পরিবারে দ্রুত ছড়ায়: স্ক্যাবিস রোগে পরিবারে একজন আক্রান্ত হলে তার সংস্পর্শে এলে পুরো পরিবার এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। মারাত্মক ছোঁয়াচে রোগ এটি।

৪. দীর্ঘমেয়াদে হলে সেকেন্ডারি ইনফেকশন: স্ক্যাবিসের সঠিক চিকিৎসা না হলে শরীরে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ, সেলুলাইটিস, এমনকি শিশু রোগীর কিডনি সমস্যা পর্যন্ত হতে পারে, তাই সচেতনতা ভীষন ভাবে প্রয়োজন।

৫. মানসিক অস্বস্তি: অতিরিক্ত চুলকানি ও অস্বস্তির কারণে শিশুর মানসিক চাপ ও অস্থিরতা তৈরি হয়।

স্ক্যাবিস থেকে মুক্তির উপায়:

১. চিকিৎসা:

☞ পারমেথ্রিন - ৫% (Permethrin - 5%) ক্রিম: এটি সবচেয়ে কার্যকর। শরীরের গলা থেকে পা পর্যন্ত মেখে রাতভর রেখে সকালে (১০-১২ ঘন্টা শরীরে রাখার পর) ধুয়ে ফেলতে হয়। এই নিয়মে একটু ভুল হলে কোনেভাবেই এউ স্ক্যাবিস রোগ শরীর থেকে যাবেনা। মাসের পর মাস এই রোগের অসহ্য যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে। হাজার হাজার টাকা, ১০-১২টা ডাক্তার যাই করেন, কাজ হবেনা। শরীরের এক ইঞ্চি তো দূরের কথা একসূতা পরিমাণ জায়গাও বাদ রাখবেন না, রাতে ওয়াসরুমে গেলে, ওষুধ ধুয়ে গেলে, আবার প্রয়োগ করুন। মনে রাখবেন, ভীষণ জরুরি। না কমলে ৭ দিন পরপর একই নিয়মে ব্যবহার করুন। আর অবশ্যই পরদিন সকালে গায়ে থাকা পোষাক, বিছানার চাদর, বালিশের কাভার সব কিছু গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে ফেলুন। নিজের ও শিশুর শরীর গরম পানি ও বডি ওয়াস দিয়ে ভালো ভাবে রগরে গোসল করুন ও করান।

☞ আপনার শিশুকে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখানোর পর শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী (Permethrin - 5% + Crotamiton) Combined Cream বা Monosulfuram - 25% Solutions ইত্যাদি ব্যাবহার করতে পারবেন।

☞ আইভারমেকটিন (Ivermectin) ওষুধ: কিছু ক্ষেত্রে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আপনার শিশুর স্ক্যাবিস রোগের চিকিৎসায় খাওয়ার ওষুধ দিতে পারেন, বিশেষ করে জটিল ও পুনঃসংক্রমণের ক্ষেত্রে।

☞ অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট: চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। শিশুদের ক্ষেত্রে Syrup বড়দের ক্ষেত্রে ট্যাবলেট।

২. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:

আক্রান্ত ব্যক্তির পোশাক, বিছানার চাদর, তোয়ালে গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে রোদে শুকাতে হবে।

এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র থেকে ৩ দিন পর্যন্ত দূরে রাখতে হবে (কারণ রোগ সৃষ্টিকারী পোকা বা মাইট ২–৩ দিন বেঁচে থাকে)।

৩. একসাথে চিকিৎসা:

পরিবারের সকল সদস্যকে একসাথে চিকিৎসা গ্রহণ করা জরুরি। এমনকি উপসর্গ না থাকলেও। এটা খুবি জরুরি।

৪. নিয়মিত হাত ধোয়া ও শরীর পরিষ্কার রাখাবেন। বাইরে থেকে বাসায় ফিরে সবার আগে ভালো ভাবে হাত ধোয়ার অভ্যাস করবেন। এতে রিইনফেকশন হবার সম্ভাবনা কমে যায়।

বিশেষ সতর্কতা:

শিশুদের জন্য শিশু বিশেষজ্ঞ এবং গর্ভবতীদের নারীদের গাইনী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কারণ ঔষধ গুলো শিশু ও নারীদের প্রতি বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:
এই স্ক্যাবিসকে সাধারন ভাবে দেখবেন না। এর ভয়াবহতা অনেক। তাই সচেতন হবেন। যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন এখন সম্পূর্ণ সুস্থ তারাও প্রতি মাসে একবার করে পরিবারের সবাই একসাথে পারমিথ্রিন ৫% ব্যবহার করুন এবং পরিধেয় পোষাক, বিছানার চাদর গরম পানিতে ধুয়ে নিন।
নিজে জানুন অন্যকে জানান।

আশা করি আজকের আলোচনা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে, আমার জন্য দোয়া রাখবেন, সবাই সুস্থ থাকবেন, সম্ভব হলে এই পোস্টটি শেয়ার করবেন।

দয়া করে আপনারা সবাই সচেতন হবেন।

মনে রাখবেন, আপনার সচেতনতা, আপনার সন্তানের জন্য দোয়া ও আশীর্বাদ।

ধন্যবাদ।

©

29/04/2024

গরমে খেজুর খেলে শরীরে যা ঘটে

গরমে শরীর সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বারবার পরামর্শ দিচ্ছেন ফলজাতীয় খাবার খেতে। এগুলো একদিকে যেমন শরীর হাইড্রেট করে, তেমনই অন্যদিকে পুষ্টি জোগায়। গরমে পেট ভালো রাখাও জরুরি। ডিহাইড্রেশন থেকে পেটের রোগ এড়াতেও ফল কার্যকর।

তবে বিভিন্ন ধরনের ফলের মধ্যে খেজুর খুবই উপকারী। আর এই ফল সারাবছরই পাওয়া যায়। তবে গরমে খেজুর খেলে শরীরে কী ঘটে, তা কি জানেন? চলুন জেনে নেওয়া যাক-

>> গরমে শরীর ঘন ঘন কাহিল হয়ে যায়। কারণ ডিহাইড্রেশনের ফলে জল বেরিয়ে যায়। এছাড়া অতিরিক্ত তাপমাত্রায় বিভিন্ন অঙ্গ ঠিকমতো কাজ করে না। খেজুর খেলে এনার্জি পায় শরীর।

>> প্রচণ্ড হিট থেকে অ্যালার্জি হওয়ার ঝুঁকি থাকে। তখন সর্দি কাশি নাক টানা অভ্যাস হয়ে দাঁড়ায়। হিট অ্যালার্জি থেকে শরীর বাঁচাতে খেজুর ডায়েটে রাখুন।

>> গরমে পেটের সমস্যা ঘন ঘন ভোগায়। কখনো ডিহাইড্রেশনের কারণে ডায়রিয়া ও পেট খারাপ হয়। আবার কখনো কোষ্ঠকাঠিন্য। তবে এই দুই সমস্যারই সমাধান করে খেজুর।

>> এছাড়া গরমে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাও বাড়তে পারে। এই সময় ডিহাইড্রেশনের কারণে রক্তে পানির পরিমাণ কমে যায়। ফলে হার্টকে রক্ত পাম্প করতে বেশি পরিশ্রম করতে হয়। তাই অন্তত একটি হলে খেজুর খেয়ে এ সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রখতে পারেন।

>> অ্যানিমিয়া বা রক্ত স্বল্পতায় অনেকেই ভোগেন। গরমকালে তারা নিশ্চিন্তে খেজুর খেতে পারেন। অ্যানিমিয়ার সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে এই ড্রাই ফ্রুট।

>> হাড় মজবুত রাখতেও সাহায্য করে খেজুর। এর মধ্যে থাকা বেশ কিছু পুষ্টি উপাদান হাড়ের ম্যাট্রিক্সকে টুষ্টি জোগায়।

খেজুর খেলে কি শরীর গরম হয়?

বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, খেজুর দিনে ২-৩টির বেশি খাওয়া উচিত না। কারণ এটি শরীরে প্রচণ্ড তাপ উৎপন্ন করে।

ঠিক একই কারণে শীতকালে শরীর গরম রাখতে খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। তবে খেজুরের একাধিক উপকার আছে, যা গরমে শরীর ভালো রাখতে অন্তত ২-৩টি প্রতিদিন খেতে পারেন।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

02/01/2024

শীতে খেজুর খেলে মিলবে যেসব উপকার

খেজুর খাওয়ার অনেক উপকারিতা আছে। তবে শীতে খেজুর খেলে আপনি বেশি উপকৃত হবেন। অনেকেই ভাবেন খেজুরে ক্যালোরি বেশি এ কারণে খাওয়া উচিত নয়।

তবে মনে রাখবেন কোনো খাবারই কিন্তু অতিরিক্ত খাওয়া ভালো নয়, তবে আপনি যদি পরিমিত খান খেজুর তাহলে লাভবান হবে।

খিদে পেলে স্ন্যাকস হিসেবে ২-৩টি খেজুর খেয়ে নিলে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমবে আবার শরীরেও মিলবে পুষ্টি। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক শীতকালে খেজুর খেলে কী কী উপকার পাবেন-

১. শীতের দিনে শরীরের তাপমাত্রা সঠিকভাবে বজায় রাখতে সাহায্য করে খেজুর। এছাড়াও দূর করে আলস্য। আপনাকে সক্রিয় রাখে। ভরপুর পুষ্টির জোগান দেয়।

২. খেজুরে থাকে পটাশিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম ও কপার বা তামা। এই ৪ উপকরণ হাড়ের গঠন সুদৃঢ় করে। হাড় মজবুত করার পাশাপাশি হাড় সংক্রান্ত ব্যথা, অন্যান্য সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে।

৩. শীতে তাপমাত্রা ওঠানামার কারণে অনেকেরই দৈহিক তাপমাত্রা কমে যায়। এক্ষেত্রে ঠান্ডা কাটিয়ে শরীর উষ্ণ বা গরম রাখতে অর্থাৎ দৈহিক তাপমাত্রা সঠিকভাবে বজায় রাখতে সাহায্য করে খেজুর।

৫. প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, গ্লুকোজ, সুক্রোজ, ফ্রুক্টোজ থাকে খেজুরের মধ্যে। ফলে শীতের দিনে খেজুর খেলে আপনি এনার্জি পাবেন।

এই ড্রাই ফ্রুটস এনার্জি বুস্টার হিসেবে কাজ করবে শীতে। আপনার শারীরিক ক্লান্তি, অবসন্ন ভাব দূর করে আপনাকে এনার্জি দেবে, চাঙ্গা রাখবে।

৬. খেজুরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। ফলে খেজুর খেলে হিমোগ্লোবিন সঠিক মাত্রায় বজায় থাকবে।

এছাড়া ফাইবার সমৃদ্ধ খেজুর হজমশক্তি ভাল রাখে, অন্ত্রের সমস্যা দূর করে। জানলে অবাক হবেন, খেজুরের মধ্যে থাকে সলিউয়েবল ও নন-সলিউয়েবল, দু’ধরনের ফাইবার। যা দীর্ঘক্ষণ আপনার পেট ভরিয়ে রাখতে সাহায্য করবে।

সূত্র: এবিপি লাইভ

05/04/2023

আপনারা অনেকেই আছেন নিয়মিত seclo,sergel,maxpro,pantonix,losectil 20mg,40mg,Antacid,domperidon,lactulose এ গুলো মুড়ির মতো খাচ্ছেন।

কিন্তু কেন??
আপনি আগে লক্ষ্য করুন আপনার গ্যাস কেন হচ্ছে। কোন খাবারে সমস্যা।

করণীয় কি:
(এটি অনুসরণ করলে ১০০% গ্যারান্টি আপনার গ্যাস্টিকের ঔষধ লাগবে না)

🙂ভাত বা অন্য যে কোন খাবার যখন খাবেন তখন পর্যাপ্ত পরিমান চিবাতে হবে।যেন খাদ্যটা মিহি হয়ে পেটে চলে যায়।সময় নিয়ে খাবার খান।খাবারের মজাটা উপভোগ করুন।(অনেকেই ২-৩ মিনিটেই খাবার শেষ করে No🚫 Avoid it)

🚫খাবার খাওয়ার সময় মোবাইল, টিভি দেখা বন্ধ করুন।খাবার খাওয়ার সময় এ গুলো ব্যবহার করলে আপনি পরিমান মতো খাদ্য খেতে পারবেন না,দিন দিন আপনার ওজন বাড়তে থাকবে।

🙂খাবার খাওয়ার সময় বার বার পানি পান করবেন না।এতে আপনার হজম শক্তি নষ্ট হয়ে যাবে। খাদ্য খাওয়ার ৩০-৪৫ মিনিট পর পর্যপ্ত পানি পান করুন।

❣️শাকসবজি এবং Organic food এর উপর বেশি নজর দিন।এতে হজম ক্রিয়া আরো শক্তিশালী হবে।

😍খাবার খাওয়ার সময় পাতে লেবু রাখবেন বা ১-২ চা চামচ Apple cidar vinegar রাখুন তাহলে খাবার হজম ক্রিয়া আরো বাড়বে।খাবার খাওয়ার পর যদি পেট ভারী মনে হয় গ্যাস জমা হয়েছে মনে হয় তাহলে একটু লবঙ্গ খান দেখবেন গ্যাস নেই/একটু আদা চিবিয়ে খান/ ৪-৫ টি দানা মেথি চিবিয়ে ও খেতে পারেন।

🙂একবারে ভরা পেটে না খেয়ে অল্প অল্প করে খান ২-৩ ঘন্টা অন্তর একটু মুড়ি, বিস্কুট,ফলমূল, পানি এ গুলো খান।

🚫তেল চর্বি, অতিরিক্ত মসলা, ভাজাপোড়া, বাসি খাবার, ফাস্ট ফুড(বার্গার, পিৎজা) এ গুলো পরিহার করে পুষ্টিকর খাবারে নজর দিন।

😍ভাত খাওয়া শেষ হলেই বিছানাতে চলে যাবেন না,১০-১৫ মিনিট হাঁটুন হজম ক্রিয়া আরো শক্তিশালী হবে ইনশাআল্লাহ।

এই নিয়ম গুলো আপনি মাত্র ১৫ দিন মেনে চলুন দেখবেন ইনশাআল্লাহ আপনাকে আর Seclo,sergel,maxpro,pantonix এ ঔষধ গুলো খাওয়া লাগবে না।

আমাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন, যারা গাড়িতে উঠলে মাথা ঘোরার সমস্যায় আক্রান্ত হন। এছাড়া কিছুক্ষণ ভ্রমণ করতেই বমিও করে থাকেন...
30/03/2023

আমাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন, যারা গাড়িতে উঠলে মাথা ঘোরার সমস্যায় আক্রান্ত হন। এছাড়া কিছুক্ষণ ভ্রমণ করতেই বমিও করে থাকেন। এতে যেকোনো সময়ই তৈরি হতে পারে বিব্রতকর পরিস্থিতি। যার ফলে নষ্ট হয় ঘুরতে যাওয়ার আনন্দ। আবার কেউ কেউ আছেন যারা বমির ভয়ে লম্বা সফরেও যেতে চায় না। তবে সমস্যা যেমন আছে, তেমনই এর সমাধানও রয়েছে।

গাড়িতে উঠার আগে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া ‌যায়। এক্ষেত্রে কিছু পরামর্শ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক-

১. যে দিকে গাড়ি চলছে সে দিকে মুখ করে বসুন। বমি পেলে বা অন্য কোনো শারীরিক সমস্যা দেখা দিলে বাস বা গাড়ির জানালা খুলে দিন। বাইরের হাওয়া আপনাকে সতেজ রাখবে।

২. পুরো যাত্রাজুড়ে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। এতে আপনার শরীর হাইড্রেটেড থাকবে। ডিহাইড্রেশন হলেই বমি, বমিভাব বা বমি হতে পারে।

৩. ভরা পেট এবং মশলাদার খাবার হজম প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়। ফলে বমি, বমিভাব সৃষ্টি করে। তাই ভ্রমণের আগে হালকা খাবার খাওয়াই ভালো। তবে ভুলেও খালি পেটে গাড়িতে উঠবেন না। কারণ এতে সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে।

৪. চলন্ত বাসে উঠে বই পড়বেন না বা মোবাইলে কোনো লেখা পড়বেন না। কারণ এতে বমির সমস্যা বাড়ে। চোখ বন্ধ করে রাখলে কিন্তু মোটেও বমিভাব কমে না। এতে মাথায় আরও বমির চিন্তাই ঘুরতে থাকে। তার চেয়ে বরং চোখ খোলা রাখুন। গল্প করুন সবার সঙ্গে। অন্যমনস্ক থাকুন। এতে সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

৫. যারা এই ধরনের সমস্যায় ভোগেন, তারা বাস বা গাড়িতে উঠে সবসময় সামনের সিটে বসার চেষ্টা করুন। পেছনের দিকে না বসাই ভালো। গাড়ির ঝাঁকুনির ফলে মাথা ঘোরায়। তাই জোর করে মাথা সোজা রাখার চেষ্টা করবেন না। বরং একদিকে মাথা কাত করে রাখুন।

৬) ভ্রমণ শুরুর আগে খেয়ে নিতে পারেন একটি বমির ওষুধ। তবে যেকোনো ওষুধ সেবনের আগে একবার চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন অবশ্যই।

হাত-পা অবশ বা ঝিন ঝিন করে??হাত-পায়ে ঝিন ঝিন ধরে,আমাদের শরীরে রক্ত ​​সঞ্চালন সঠিকভাবে কাজ না করলে।আমাদের শিরাগুলিতে এটি প...
29/03/2023

হাত-পা অবশ বা ঝিন ঝিন করে??

হাত-পায়ে ঝিন ঝিন ধরে,আমাদের শরীরে রক্ত ​​সঞ্চালন সঠিকভাবে কাজ না করলে।আমাদের শিরাগুলিতে এটি প্রভাব ফেলে, যার কারণে আমাদের দেহের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন ঠিকমতো পৌঁছয় না তখন আমাদের শরীরের ওই অংশ ঝিনঝিন বা অসাড় হতে পারে।

কখনও কখনও দীর্ঘক্ষণ হাতের উপর ভর দিয়ে শোয়া বা পায়ের উপর পা তুলে রাখলে এমনি হতে পারে।

কারন কি?
১. মাল্টিপল স্ক্লেরোসিসের কারণে এমনটা হতে পারে। এই সমস্যায় স্নায়ুতন্ত্রের মায়োলিন সিথ ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে।
২.দেহের যে কোনও অংশে অভ্যন্তরীণ আঘাতের কারণে এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে।
৩. থাইরয়েড, ডায়াবেটিস থাকলে এ ধরনের অসাড়তার সমস্যাও দেখা দেয়।
৪. শারীরিক দুর্বলতা বা কোনও রকম সংক্রমণের প্রভাব থাকলে এমনটা হতে পারে।
৫.নিউরালজিয়ার কারণে এমনটা হতে পারে স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার ফলে হাত, পা ও শরীরের অন্যান্য অংশে তীব্র ব্যথা এবং জ্বালা হতে পারে।
৬.গর্ভবতী মহিলাদের এই সমস্যা দেখা যায়।
৭.অতিরিক্ত অ্যালকোহল গ্রহণের কারনে হাত পায়ে ঝি ঝি লাগতে পারে।
৮.ভিটামিনের ঘাটতি
ভিটামিনের অভাবেও আমাদের শরীরে হাত ও পায়ে ঝি ঝি লাগতে পারে। ভিটামিন বি 12 এর অভাবে এমন টি হয়।

স্বাস্থ্য ঝুঁকি:
স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
মস্তিষ্কে যদি রক্ত সরবরাহ পর্যাপ্ত না হয় সে ক্ষেত্রে স্ট্রোক হয়। বিশেষ করে রক্তনালী কোনও কারণে বাধাপ্রাপ্ত হলে এমন হয়। স্ট্রোকের প্রথম লক্ষণ হল বাঁ হাত অবশ হয়ে যাওয়া।

প্রতিকার:
১.শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাবেন।
২.আক্রান্ত স্থান ভালো করে ম্যাসেজ করবেন।
৩.একটানা চেয়ারে বসে কাজ করা বন্ধ করুন।৩০মিনিট পর পর উঠে ৫ মিনিট হেঁটে আবার বসুন।
৪.পুষ্টি কর খাবার খান।
৫.নিয়মিত হাঁটাহাঁটির অভ্যাস গড়ে তুলুন।
৬.নিয়োম মেনে চলুন,সুস্থ থাকুন।

26/03/2023

খোসা ছাড়িয়ে নাকি খোসা’সহ শসা খাবেন?

সালাদ হিসেবে প্রতিদিনই শসা খান স্বাস্থ্য সচেতনরা। ওজন কমানো থেকে শুরু করে শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে এই শসা। এতে ভিটামিন কে, সি এর পাশাপাশি আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ খনিজ আছে।

শসা বিভিন্ন উপায়ে খাওয়া হয়, কখনো কাঁচা আবার কখনো রান্না করে। তবে জেনে অবাক হবেন, প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ শসা খাওয়ার সঠিক উপায় জানেন না।

শসা কখনো খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া উচিত নয়। কারণ শসার খোসায় বেশ কিছু ভিটামিন ও খনিজ থাকে। তাই খোসা ফেলে দিলে শসার বেশিরভাগ পুষ্টিগুণই নষ্ট হয়ে যায়। তাই সব সময় খোসাসহ শসা খাওয়া উচিত।

শুধু খেয়াল রাখতে হবে শসা যেন পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নেওয়া হয়। হালকা গরম পানিতে শসা ধুলে এর গায়ে উপস্থিত কীটনাশক বা ময়লা দূর হয়ে যায়। এছাড়া লবণ পানিতে ভিজিয়ে রেখেও শসা জীবাণুমুক্ত করতে পারবেন।

শসা খেলে কী হয়?

>> শসার খোসায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়।

>> শরীরকে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে শসায় থাকা পুষ্টিগুণ। গরমে প্রতিদিন শসা খেলে শরীরে পানিশূন্যতার সৃষ্টি হয় না।

>> ওজন কমাতে সাহায্য করে শসায় থাকা ফাইবার। এই পুষ্টিগুণ পেট ভরা রাখে ও ক্ষুধা কমায়। শসা খেলে শরীরের মেটাবলিজম বাড়ে। ফলে ওজন কমে। খোসা’সহ শসা খেলে আরও উপকার মেলে।

>> ত্বকের বার্ধক্য নিয়ন্ত্রণ করতেও শসা উপকারী। নিয়মিত শসা খেলে ত্বকের বার্ধক্য প্রক্রিয়া ধীর হয়।

>> শসায় থাতা পানি শরীরের বর্জ্য ও বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। নিয়মিত শসা খেলে কিডনির পাথরও গলে যায়।

>> শরীরের বিভিন্ন ভিটামিনের শূন্যতা পূরণ করে শসা। বিশেষ করে প্রতিদিন শরীরে যেসব ভিটামিনের দরকার হয়, তার বেশিরভাগই শসার মধ্যে বিদ্যমান থাকে। ভিটামিন এ, বি ও সি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও শক্তি বাড়ায়।

>> শসায় সিকোইসোলারিসিরেসিনোল, ল্যারিসিরেসিনোল ও পিনোরেসিনোল নামক তিনটি আয়ুর্বেদিক উপাদান আছে। যা জরায়ু, স্তন ও মূত্রগ্রন্থিসহ বিভিন্ন স্থানে ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।

>> ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে শসায় থাকা পুষ্টিগুণ। এর পাশাপাশি শরীরের খারাপ কোলস্টেরল কমায় ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

>> শরীরের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ঠিক রাখে শসা। এতে কিডনি থাকে সুস্থ ও সতেজ।

সূত্র: প্রেসওয়্যার ১৮/ওয়েব এমডি/হেলথলাইন

ঔষধ সেবনের নিয়ম-কানুন:১. ব্যাথানাশক ঔষধ,যেমন: ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম, ন্যাপ্রোক্সেন, আইবুপ্রোফেন, অ্যাসপিরিন ও কিটোরোলাক...
26/03/2023

ঔষধ সেবনের নিয়ম-কানুন:

১. ব্যাথানাশক ঔষধ,যেমন:
ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম, ন্যাপ্রোক্সেন, আইবুপ্রোফেন, অ্যাসপিরিন ও কিটোরোলাক ইত্যাদি ভরা পেটে গ্রহণ করতে হবে। অন্যথায় অন্ত্র ফুটো হয়ে যেতে পারে😢

২. প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর, যেমন:
ওমিপ্রাজল, প্যান্টোপ্রাজল, ইসোমেপ্রাজল ইত্যাদি খাবারের আগে সেবন করতে হবে।(খাওয়ার ৩০-৪৫ মিনিট)🙂

৩. ঠাণ্ডা-সর্দি বা অ্যালার্জির জন্য অ্যান্টিহিস্টামিন, যেমন:
লোরাটাডিন, সেটিরিজিন, ফেক্সোফেনাডিন খালি পেটে গ্রহণ করলে এর কার্যকারিতা বেশি হয়❣️

৪. অ্যান্টাসিড:
খাবারের পর না খেয়ে ৩০ মিনিট পর খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়🙂

৫. সিপ্রোফ্লক্সাসিন এন্টিবায়োটিক: খাবার খাওয়ার ২ ঘণ্টা পর পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি দিয়ে সেবন করাই ভালো।
সিপ্রোফ্লক্সাসিন গ্রহণের ২ ঘণ্টার মধ্যে দুগ্ধজাত খাবার বা ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম, আয়রন বা জিংকযুক্ত খাবার খাওয়া উচিৎ না🚫

৬. ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট, আয়রন ট্যাবলেট, মাল্টিভিটামিন খাবার কয়েক ঘণ্টা আগে বা পরে সেবন করতে পারেন🙂

৭. পেনিসিলিন খালি পেটে সেবন করাই ভালো🙂

৮. কিছু ঔষধ,যেমন কোট্রিম সেবন করলে বেশি পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
না হলে এটি কিডনিতে পাথর তৈরি করে সমস্যা করতে পারে😢

৯. একসঙ্গে বেশ কয়েকটি ঔষধ সেবন করলে ঔষধের মধ্যে প্রতিক্রিয়ায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে ঔষধের কার্যকারিতা কমতে পারে।

আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ঔষধের কার্যকারিতা বাড়তে পারে। এ দুটোই বেশ ক্ষতিকর। তাই এক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মানতে হবে🙂

১০. হাঁপানি আছে এমন ব্যক্তির ব্যথানাশক ওষুধ, বিটা ব্লকার-এটিনোলল, প্রোপানোলল সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে🚫

১১. গর্ভাবস্থায় ঔষধ সেবন গর্ভধারণ ও ভ্রূণের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে⛔

থ্যালিডোমাইড, রেটিনয়েড, ক্যান্সারের ঔষধ সেবন করলে গর্ভের শিশুর ক্ষতি হতে পারে। গর্ভকালীন টেট্রাসাইক্লিন শিশুর দাঁত ও হাড়ের গঠনে বাধা দেয়।

গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ঔষধ শিশুর হাইপোগ্লাইসেমিয়া করে মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। তাই এ সময় ইনসুলিন নিতে হয়🙂

সাথে থাকবেন আশা করি ধন্যবাদ 🥰

19/09/2022

Address

1/2
Naogaon
6500

Telephone

+8801717112592

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bismillah Pharmacy - MINTU posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram