Suraiya Homeo Cure, 106/1 Mokroba Road, Nagarkhanpur, Narayanganj (2025)

14/04/2021

🍀 নাকের পলিপাসঃ

🌸পলিপাস কি ?
নাকের ভিতর স্লেষ্মাময় স্ফিতিকে পলিপাস বলে।

🌸প্রকারভেদঃ
পলিপাস দুই প্রকার। যথাঃ
১) বৃন্ত হীন পলিপাস
২) বৃন্ত যুক্ত পলিপাস।

🌸কারণঃ
ঠাণ্ডায় বা সর্দি লেগে এটি প্রায়ই আকারে বৃদ্ধি পেয়ে শ্বাসগ্রহণে ব্যাঘাত সৃষ্টি করে এবং সর্দি ভালো হলেও বৃন্তের সৃষ্টিহয় কখনও ছোট আকারের হয়ে থাকে এবং কখনও বা ববর্ধিত অবস্থায় থেকে ক্রমাগত অসস্থির কারণ হয়ে থাকে।
ধমনী ও কৌষিক তন্তু যুক্ত সবৃন্ত পলিপাস থেকে কখনও কখনও রক্ত স্রাব হয়ে থাকে।

🌼🌸 হোমিওপ্যথি চিকিৎসা ব্যবস্থায় নাকের পলিপাসের প্বার্শপ্রতিক্রিয়া বিহীন সুচিকিৎসা রয়েছে। হোমিওপ্যথি চিকিৎসায় ঔষধ প্রয়োগ করে অপারেশন ছাড়াই নাকের পলিপাস সম্পূর্ণ ভাবে নিরাময় করা সম্ভব।

08/04/2021

🍀 #নিজে_সর্তক_থাকুন

অধ্যাপক ডা. সেব্রীনা ফ্লোরা লিখেছেন...

লকডাউন উঠে যাবে হয়ত কয়েকদিন পরই । কেন উঠবে সেটাও পরিষ্কার । হাজার হাজার মানুষ না খেয়ে মরবে। লকডাউন রাখা হয়েছিল ভাইরাসটা যেন ধীরে ছড়ায়, ততদিনে যেন ভ্যাক্সিন আবিষ্কার হয়ে যায় । কিন্তু দুঃখের কথা হলো, পুরো পৃথিবীর ৭০০ কোটির সবার হাতে হাতে এই ভ্যাক্সিন পৌঁছাতে, কম করে হলেও ৩-৪ বছর লাগবে। তাই এমন অনন্তকাল লকডাউন রাখা সম্ভব না, সে যত উন্নত রাষ্ট্রই হোক না কেন । চীন, ইতালিতেও উঠিয়ে নেওয়া হচ্ছে লকডাউন ।

তবে আমরা কি এভাবেই মরব ?
সহজ ভাষায় বলতে গেলে, হ্যাঁ এবং এটা একদমই প্রাকৃতিক ব্যাপার । প্রতিটা যুগে যুগে এমন Evolution হয়েছে । এক যুগে 'ডাইনোসর' ছিল, কিন্তু প্রকৃতিতে টিকে থাকতে পারেনি বলে তারা আজ নেই । অথচ সেই জুরাসিক যুগের 'তেলাপোকা' এখনো টিকে আছে । কারণ সে নিজেকে Evolve করে, নিজেকে চেঞ্জ করে প্রকৃতিতে টিকে থাকতে পেরেছে । ম্যামথও ছিল তখন, হয়ত 'ম্যামথ' তার রূপ চেঞ্জ করেই বর্তমানের হাতি হয়েছে। এগুলাই Evolution.

তো এগুলো বলার মানে কী ? এগুলো জেনে কী করব ?
আমাদেরও প্রকৃতির উপাদানের সাথে Evolve হতে হবে । লড়াই করে টিকে থাকতে হবে । আমাদের নিজেদেরও চেঞ্জ হতে হবে । কিছু নিয়ম মেনে চললেই এই টিকে থাকা সম্ভব ।

১) অভ্যাসঃ-
বাজে অভ্যাসগুলা ত্যাগ করতে হবে । কথায় কথায় মুখে আঙুল দেয়া, কলমের মুখ কামড়ানো, আঙুল জিহ্বায় লাগিয়ে কাগজ উল্টানো, থুতু দিয়ে টাকা গোনা ইত্যাদি যুগ যুগ ধরে চলে আসা বাজে অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে । সাথে মাস্ক পড়তে হবে এবং সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে । ২০০৩ এ জাপানে সার্স ভাইরাসের মহামারির পর তাদের মধ্যে এই অভ্যাসগুলো গড়ে উঠেছিল, যা আজ খুব ভাল কাজ করছে ইমিউনিটি বৃদ্ধি করতে । ধূমপান যথাসম্ভব পরিহার করা ।

২) এনভায়রনমেন্টঃ
আমরা খুব ভাগ্যবান যে আমরা এমন পরিবেশে আছি । নয়ত এই ঘনবসতিপূর্ণ দেশ কবেই শেষ হয়ে যেত। আর্দ্রতা এবং তাপমাত্রা খুব ভালো কাজ করছে । আর্দ্রতা বেশি থাকা মানে বাতাসে ধুলাবালি কম উড়বে । শীতে আর্দ্রতা কম থাকে, চারিদিক শুষ্ক থাকে বলে বেশি ধুলা ওড়ে । এজন্য শীতপ্রধান দেশে এই ভাইরাস হানা দিচ্ছে বেশি । তাই ঠান্ডা/এসি এভোয়েড করতে হবে, এসি রুমের আর্দ্রতা কমিয়ে দেয়।

৩) ইমিউনিটিঃ
এটাই মোস্ট ইম্পোর্টেন্ট । এই পুরো পোস্ট লিখার পেছনে এই পয়েন্টটাই দায়ী । হার্ড ইমিউনিটির বিকল্প নাই । আমাদের ইমিউনিটি বুস্ট করতেই হবে । সেটা কীভাবে ?

ফিজিক্যালি এন্ড মেন্টালি ।

ফিজিক্যালিঃ
* নিয়ম মাফিক ঘুমাতে হবে, রাত জাগা খুব খারাপ শরীর ও ইমিউন সিস্টেমের জন্য । প্রতিদিন কমপক্ষে ৬-৮ ঘন্টা ঘুমাতে হবে ।

* প্রতিদিন ব্যায়াম করতে হবে, প্রায় ১৫-৩০ মিনিট । মাসল এক্টিভিটি বাড়াতে হবে ।

* প্রায়ই রোদে ঘুরতে হবে ছাদে । রোদ দরকার, ভিটামিন ডি লাগবেই লাগবে ।

খাবারঃ
• ভাতে কোন ঘোড়ার আন্ডার পুষ্টিও নাই, উল্টা অতিরিক্ত ভাত খেলে আপনি মোটা হবেন । ভাত কম খেয়ে তরকারি এবং প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে হবে ।

• প্রচুর পানি খেতে হবে (এটা খুব বাজে অভ্যাস আমরা পানি খেতে চাই না )।

• এন্টি অক্সিডেন্ট-যুক্তখাবার খেতে হবে । শাক সবজি খেতে হবে । প্রয়োজনীয় প্রটেকশন নিয়ে বাজারে যান, নয়ত ইমিউনিটির অভাবে এমনিও মরতে হবে।

• ভিটামিন সি বা টকযুক্ত ফল, কমলা, লেবু খেতে হবে । এছাড়াও সিজনাল ফল খেতে হবে । প্রতিদিন সকালে লেবু সিদ্ধ গরম পানি খান ।

• ফাস্ট ফুড টোটালি অফ, চিনি কিংবা লবণ খাওয়াও কমাতে হবে ।

• আমাদের দেশের মশলাগুলো দারুণ কাজের । লং, লবঙ্গ, জিরা, হলুদ, দারুচিনি এইগুলো মারাত্মকভাবে ইমিউনিটি বুস্ট করে । দুধে হলুদ মিশিয়ে খাবেন, হলুদ অনেক কাজের । চায়ে মশলা মিশিয়ে খাবেন । গ্রিন টি (এন্টিঅক্সিডেন্ট) বেস্ট, গ্রিন টিতে এই মশলাগুলো খেলে অনেক ভালো।

• কালোজিরা কার্যকরী একটা জিনিস । প্রতিদিন সকাল বেলা উঠে এক চামচ মধুর সাথে কালোজিরা অনেক বেটার একটা কম্বিনেশন । এছাড়া কালোজিরা ভর্তা/ভাজি খাবারের সাথেও খেতে পারেন ।

মেন্টালি:
ইমিউন বুস্টের জন্য সঠিক হরমোনাল ব্যালেন্স ঠিক রাখা খুব জরুরি । তাই মনকে শান্ত রাখতে হবে, হাসি খুশি থাকতে হবে । ধর্মীয় প্রার্থনায় মন দিন, মন সুন্দর থাকবে।

সবাই ভাল থাকুক, সবাই সুস্থ থাকুক । সবাইকে নিয়েই বাঁচতে চাই । বাকিটুকু আল্লাহ ভরসা ।

----অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রীনা ফ্লোরা

03/04/2021

🍀অর্শ বা পাইলসেরঃ-
অর্শ রোগে মলদ্বার থেকে মলত্যাগের সময় রক্ত পড়ে। কখনও তার পরিমাণ কম, কখনও বেশি। কখনও তা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক, আবার কখনও বিনা যন্ত্রণায় অঝোরে রক্তপাত হয়ে যায়। অনেকের মলদ্বার ফুলে ওঠে আবার কারও-কারও মলদ্বার থেকে মাংসপিণ্ড ঝুলে পড়ে যা কখনও আপনা আপনি ভেতরে ঢুকে যায় অথবা চাপ দিয়ে ঢুকিয়ে দিতে হয়।

🍀অর্শ বা পাইলসের কারনঃ-
🌸 দীর্ঘমেয়াদী কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া।
🌸শরীরের অতিরিক্ত ওজন।
🌸মহিলাদের গর্ভাবস্থায় জরায়ুর ওপর চাপ পড়লে।
🌸লিভার সিরোসিস।
🌸মল ত্যাগে বেশী চাপ দেয়া.
🌸শাকসবজি ও অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার এবং পানি কম খাওয়া।।
🌸পরিবারে কারও পাইলস থাকা মানে বংশগত।
🌸ভার উত্তোলন, দীর্ঘ সময় বসে থাকা ইত্যাদি কারনে হয়ে থাকে।

🍀 হোমিওপ্যথি চিকিৎসা পদ্ধতিতে অপারেশন ছাড়া সম্পূর্ণ রুপে অর্শ বা পাইলস এর নিরাময় করা সম্ভব ।

21/08/2020

🌿 হোমিওপ্যাথি একটি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিহীন চিকিৎসা ব্যবস্থা 🍀

17/08/2020

আজকে আমি আলোচনা করবো মেয়েদের একটি কমন প্রবলেম ব্রন বা pimples নিয়ে:

🌼 #ব্রণ_pimples :

🍀 যৌবনে মুখে কিছু ছোট ছোট স্ফোটক দেখা যায় তার নাম হচ্ছে ব্রণ। সাধারণত মুখে যেমন গাল, নাক, থুতনি ও কপালে হতে দেখা যায়। তবে শরীরের উপরের অংশে ও হাতের ওপরের অংশেও হতে দেখা যায় এই ব্রণ বা pimples ।

🍀ব্রণের বিড়ম্বনায় পড়েননি এমন মানুষ কমই আছেন। বিশেষ করে তরুণ- তরুণীরা ব্রণের উৎপাতে বেশি ভোগেন। এই ব্রণ মূলত টিনএজারদের সমস্যা। ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সে এটি বেশি হয়। তবে ২০ থেকে ৩০ বছর বয়স পর্যন্ত এটি হতে দেখা যায়। এ বয়সে যখন মুখের সৌন্দর্যের প্রতি সবাই আকর্ষণবোধ ও প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে ঠিক সে বয়সেই মুখে এই বিশ্রী গোটাগুলো দেখা দেয়, যা তাদের অন্যতম দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। টিনএজারদের মধ্যে শতকরা নব্বই ভাগের ক্ষেত্রেই কম অথবা বেশি পরিমাণে হয়ে থাকে
যদি বিশেষ যত্ন নেওয়া যায় তবে ব্রণ আর ব্রণের কালো দাগ হতে সহজেই মুক্ত হওয়া যায়।

🍀 নানা রকম ব্রন দেখতে পাওয়া যায়। কিছু কিছু ব্রণ আকারে ছোট আর ব্যথাহীন হয়ে থাকে।আবার ব্যথা যুক্ত বড় আকারের ব্রণও দেখা যায়। অনেক ব্রণের ভিতর শাল থাকে। কিছু কিছু ব্রণ থেকে লম্বা সুতার মতো শাল বের হয়। অনেক সময় ব্রনের স্থানে অনেক চুলকানি হয়। ব্রণ যেইরকমই হোক না কেন তা এক অসস্থিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে।

🍀 স্বাভাবিকভাবেই লোমের গোড়ায় একটি ব্যাকটেরিয়া থাকে, যার নাম প্রোপাওনি ব্যাকটেরিয়াম একনি। বয়ঃসন্ধিকালে এড্রোজেন হরমোনের প্রভাবে সেবাসিয়াস গ্রন্হি থেকে সেবামের নিঃসরণ বেড়ে যায়। এই সেবাম থেকে ফ্রি ফ্যাটি এসিড তৈরি করে লোমের গোড়ার উপস্হিত ব্যাকটেরিয়া। ফলে লোমের গোড়ায় প্রদাহের সৃষ্টি হয় এই ফ্যাটি এসিডের প্রভাবে। এর পাশাপাশি জমা হয় লোমের গোড়ায় কেরাটিন নামক পদার্থ। ফলে সেবাসিয়াস গ্রন্হিপথ বন্ধ হতে থাকে এই কেরাটিন, লিপিড আর মেলানিন পদার্থ দিয়ে, যা ব্লাক হেড বা ‘হোয়াইট হেড’ হিসেবে দেখা দিয়ে থাকে। অতিরিক্ত গরম এবং বাতাসের আর্দ্রতা বেশি হলে পিঠে, উরুতে ব্রণ হয়ে থাকে।কোনো কোনো মহিলার মাসিকের সাপ্তাহ খানেক আগে ৫-১০টির মতো ব্রণ মুখে দেখা দেয়। কোনো কোনো প্রসাধনী লাগাতার ব্যবহারেও মুখে ব্রণ হয়ে থাকে। স্টেরয়েড ঔষধ সেবনে হঠাৎ করে ব্রণ দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত তেল, ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার খেলেও ব্রন বৃদ্ধি পেতে পারে।আবার নানা ধরনের প্রসাধনী ব্যবহারের পর ভালো করে মুখ পরিষ্কার না করলে এই ব্রণ এর মাত্রা বৃদ্ধি পায়।এছাড়া অনেক সময় হরমোনাল ইমব্যলেন্স বা শারীরিক নানা জটিলতার বহিঃপ্রকাশ হিসেবেও এই ব্রণ দেখা দেয়।

🍀 যেসব ক্রিমে তৈলাক্ত উপাদান থাকে যাদের মুখে বেশি ব্রণ হয় তাদের সেসব ক্রিম ব্যবহার করা উচিত নয়। মনে রাখতে হবে ক্রিম যদি তৈলাক্ত হয় তবে তা ব্রণ রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না। প্রসাধনী ব্যবহারের পর ভালো করে মুখ পরিষ্কার করতে হবে।ব্রণ চুলকানো বা নখ দিয়ে খোটা উচিৎ নয়। সারাদিন কমপক্ষে ১০ গ্লাস পানি পান করতে হবে। অলস জীবনযাপন, গুরুপাক খাদ্য খাওয়া ও ক্ষতিকর কসমেটিক্স ব্যবহার করা, রাত্রি জাগরণ, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

🍀 ব্রণের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি বরাবরি খুব কার্যকর ভুমিকা রেখে আসছে। হোমিওপ্যাথিতে ব্রণ হবার আসল কারন চিহ্নিত করে সম্পূর্ণ ভিতর থেকে চিকিৎসা করা হয়। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা গ্রহণ করে ব্রণ আর ব্রনের কালো দাগ খুব সহজেই দূর হয়। হোমিওপ্যাথিতে কিছু কার্যকর ও প্বার্শপ্রতিক্রিয়া বিহীন মেডিসিন রয়েছে যা গ্রহনে খুব সহজেই এই ব্রণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

27/07/2020

আলহামদুলিল্লাহ ❤

08/07/2020

For more information, please visit my website: suraiyahomeocure.weebly.com

01/07/2020

প্রদর স্রাব/ শ্বেতস্রাব/সাদা স্রাব :
বেশিরভাগ মেয়েদের একটি কমন প্রবলেম এটি। এটি অনেক সময় পানির মত পাতলা বা ভাতের মাড়ের মত ঘন হয়। সাদা, হলুদাভ বা সবুজ রং এর দেখতে হতে পারে। কখনো গন্ধ থাকে না আবার কখনো মাছের আঁশটে গন্ধের মত গন্ধ থাকে।
এটি যেই রুপেই প্রকাশ পায়না কেন এটা বরাবরি প্রতিটি মেয়ের কাছে খুব অসস্থিকর অনুভূতি সৃষ্টি করে। এছাড়া সময় মত ট্রিটমেন্ট না করা হলে অনেক সময় জননেন্দ্রিয় সংক্রান্ত নানা প্রকার জটিল রোগের সৃষ্টি হতে পারে।
হোমিওপ্যাথিতে এই প্রদর স্রাব / শ্বেত স্রাব /সাদা স্রাব এর খুব কার্যকরী এবং প্বার্শপ্রতিক্রিয়া বিহীন কিছু মেডিসিন আছে। যা খুব সহজেই এই প্রবলেম থেকে মুক্তি দিতে পারে।

21/06/2020

হোমিওপ্যাথি ঔষুধ অনেকের কাছে অধিক নির্ভরযোগ্য কারণ এর কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই। তাই শিশু, গর্ভবতী মহিলা এবং বয়স্ক মানুষদের জন্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা খুবই নিরাপদ।

20/06/2020

Assalamualaikum. Welcome to Suraiya Homeo Cure. My name is Suraiya Tabassum Mou and I am a homeopathic doctor with two years of experience.
I live in Narayanganj with my family. I like cooking, listening to music and watching movies of Rabindranath's era.
Since my childhood, I have leant on homeopathy for cure and relief in different stages of my life. And that's what built my passion and interest in Homeopathic medicine. Now, I want to help people however I can with my medical knowledge. My family has always inspired me to achieve my dream.

For further information about "Suraiya Homeo Cure", please visit my website at https://suraiyahomeocure.weebly.com/ .

20/06/2020

করোনা ভাইরাস (COVID-19) এর বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে 'আর্সেনিক এলবাম ৩০' কার্যকর ভূমিকা রাখছে।

Suraiya Homeo Cure

14/04/2021

08/04/2021

03/04/2021

21/08/2020

17/08/2020

27/07/2020

08/07/2020

01/07/2020

21/06/2020

20/06/2020

20/06/2020

Address

Website

Alerts

Contact The Practice

Shortcuts

Share

Category