Bangla Health Science

Bangla Health Science Hey Bangla Health Science is an educational page. It help you to get scientific information about health and .

Bangla science, health science and natural health tips and information.

ডায়াবেটিস কি ?ডায়াবেটিস একটি নিরব ঘাতক রোগ যাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারলে মানুষকে অল্প অল্প করে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।বা...
06/11/2019

ডায়াবেটিস কি ?
ডায়াবেটিস একটি নিরব ঘাতক রোগ যাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারলে মানুষকে অল্প অল্প করে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।
বাংলাদেশে ২০১৮ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী প্রায় ৭০ লক্ষে্যর ও বেশি মানুষ ডায়াবেটিস এ আক্রান্ত। বতর্মানে এটি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হল আমাদের দেশের ৭০ ভাগ মানুষেরই ডায়াবেটিস সম্পর্কে সঠিক ধারণা নেই।
তাই আমি এই পোষ্টে ডায়াবেটিস সম্পর্কে বিজ্ঞানসম্মত তথ্য গোলো তুলে ধরলাম পুরো পোষ্টটি মনযোগরে সঙ্গে পড়ুন ।
আমি এখানে ডায়াবেটিসের গুরুত্বপূনর্ ৭টি বিষয়ে আলোচনা করব..
১. ডায়াবেটিস কি ?
২. ডায়াবেটিস কেন হয় ?
৩. ডায়াবেটিসের প্রকারভেদ।
৪. কোন মানুষদের ডায়াবেটিস হওয়ায় সম্ভবনা বেশী ?
৫. ডায়াবেটিসের লক্ষণ ।
৬. ডায়াবেটিসের জটিলতা ।
৭. ডায়াবেটিসের চিকিত্সা ও নিয়ন্ত্রণে রাখার কৌশল ।

১. ডায়াবেটিস কি ?

ডায়াবেটিস শব্দের বাংলা অথর্ হল বহুমূত্র বা ঘন ঘন প্রসাব। যদি আমাদের রক্তের সুগার বা গ্লুকোজের মাত্রা নিদর্িষ্ট পরিমাণ হতে বেশি থাকে তখন ঐ অবস্তাকে ডায়াবেটিস বলা হয়। আর বহুমূত্র বলার কারন যখন আমাদের রক্তে সুগার বেশি থাকে তখন প্রসাবের সাথে প্রচুর পরিমাণে সুগার বের হয়ে যায়। এখন আমাদের মূত্রথলি 600ml মূত্র ধারণ করতে পারে আর 400 থেকে 500ml মূত্র জমা হলে আমরা প্রসাবের চাপ অনুভব করি। কিন্তু প্রসাবে যখন সুগার থাকে তখন 100 ml প্রসাব না জমতেই প্রচুর চাপ দেয় তাই ঘন ঘন প্রসাব হয়। আর সুগার বা গ্লুকোজ কি? আমরা প্রতিদিন যে শকর্রা জাতীয় খাবার গ্রহণ করি তা পরিপাকতন্ত্রের সাহাযে্য সুগারে পরিনত হয়ে রক্তে প্রবেশ করে। চাল, আটা, আলু, চিনি ইত্যাদি শর্করা জাতীয় খাবারের প্রধান উতস।
আমাদের রক্তের নরমাল সুগার লেভেল হল...
৭-৮ ঘন্টা না খাওয়ার পর 4.0 থেকে 5.9 mmol/L বা ( 72 থেকে 99 mg/dL ) এর মধ্যে এবং খাওয়ার দুই ঘন্টা পর 7.8 mmol/L বা ( 140 mg/dL ) এর নিচে থাকে । আর যদি সবসময় আমাদের সুগার লেভেল এর থেকে বেশি থাকে তখনই ডায়াবেটিস বলা হয় ।
এখানে,
*mg = milligram, 1000mg = 1 gram
*dL = decilitre, 1dL = 100 gram

২. ডায়াবেটিস কেন হয় ?

লিভার আমাদের দেহে প্রতি ১০০ ঘন সেন্টিমিটার রক্তে ৯০ মিলিগ্রাম সুগার রেখে নিয়ন্ত্রণে রাখে। আমরা যে ধরনের খাবারই খাই না কেন রক্তে সুগার লেভেল যেন না বাড়ে বা কমে লিভারই তা প্রতিরোধ করে। অতিরিক্ত সুগার বা গ্লুকোজ কে গ্লাইকোজেন নামক অদ্রবণীয় পলিস্যাকারইড হিসাবে লিভার জমা রাখে। আর গ্লুকোজকে গ্লাইকোজেন হিসাবে জমা রাখতে সাহায্য করে ইনসুলিন নামক একটি হরমোন, এই হরমোন ছাড়া লিভার অতিরিক্ত গ্লুকোজকে কে জমা রাখতে পার না। আর এই ইনসুলিন তৈরি করে লিভারের সাথে থাকা অগ্ন্যাশয় নামক একটি অঙ্গ। যখন অগ্ন্যাশয় ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না বা প্রয়োজনের তুলনায় কম তৈরি করে তখন অতিরিক্ত গ্লুকোজ লিভার জমা রাখতে পারে না সরাসরি রক্তে চলে যায়, আর ঐ অবস্তাকে ডায়াবেটিস বলা হয়।
তাই ডায়াবেটিস হওয়ার কারন হল দেহে পযর্াপ্ত পরিমান ইনসুলিন তৈরি না হওয়া।

৩. ডায়াবেটিসের প্রকারভেদ |

ডায়াবেটিস প্রধানত তিন প্রকার ।
-টাইপ ১ ডায়াবেটিস।
-টাইপ ২ ডায়াবেটিস।
-গভর্কালীন ডায়াবেটিস।

• টাইপ১ ডায়াবেটিস কে ইনসুলিন নির্ভর ডায়াবেটিস বলা হয়। কারণ অগ্ন্যাশয় যখন সামান্য পরিমাণ ইনসুলিনও তৈরি করতে পারে না তখন রোগীকে প্রতিদিন ইনসুলিন নিতে হয়। তাই এটিকে টাইপ১ বা ইনসুলিন নির্ভর ডায়াবেটিস বলে। টাইপ১ সাধারণত অল্পবয়সী বিশেষ করে ১০ থেকে ৩৫ বছরের মানুষের হয়ে থাকে।

• টাইপ২ ডায়াবেটিস হল, অগ্ন্যাশয় যখন প্রয়োজনের তুলনায় কম পরিমাণে ইনসুলিন তৈরি করে তখন তাকে টাইপ২ ডায়াবেটিস বলা হয়। এটা সাধারণত ৩০-৪০ বছরের পর থেকে শুরু হয়। টাইপ২ ধিরে ধিরে টাইপ১ এ পরিনত হতে পারে ।

• গর্ভঅবস্তায় ডায়াবেটিস খুব অল্প সংখ্যক মহিলাদেরই হয় এবং সন্তান জন্মদানের পরই ডায়াবেটিস চলে যায়। তবে তখন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারলে অনেক জটিলতা দেখা দেয়।

৪. কোন মানুষদের ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেশি?

• আপনার পরিবারে যদি মা, বাবা, দাদা, দাদির কারো ডায়াবরটিস থাকে তাহলে আপনারও ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভবনা আছে।
• যাদের বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী ওজন অনেক বেশি তাদের ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি ।
• অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভাস, পর্যাপ্ত হাটাচলা ও শারীরিক পরিশ্রম না করাও ডায়াবেটিসের অন্যতম কারন।

৫. ডায়াবেটিসের লক্ষণ।

• ঘন ঘন প্রসাব হওয়া।
• সবসময় ক্ষুদা ক্ষুদা ভাব।
• অনেক তৃষ্ণা ও মুখ শুকিয়ে যাওয়া।
• অল্প সময়ে দেহের ওজন কমা।
• চোখে ঝাপসা দেখা ইত্যাদি ডায়াবেটিসের অন্যতম লক্ষণ ।

৬. ডায়াবেটিসের জটিলতা ।

বলে রাখা ভালো যাদের ডায়াবেটিস দীঘর্ সময় নিয়ন্ত্রণে না থাকে তাদেরই এই জটিলতা গোলো দেখা দেয়।
• কিডনি বিকল হওয়া।
• রক্তনালীতে চর্বি জমে হাটর্ অ্যাটাক ও ব্রেন স্টোকের মত জটিলতার সৃষ্টি করে।
• উচ্চ রক্তচাপ।
• দৃষ্টি শক্তি কমা বা হারিয়ে ফেলা ।
• ঘন ঘন সংক্রমন ও কোন দর্ুঘটনা ছাড়াই অঙ্গ হারানোর মত জটিলতা সৃষ্টি করে।

৭. ডায়াবেটিসের চিকিত্সা ও নিয়ন্ত্রণে রাখার কৌশল।

• প্রথমত ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলা ও ঔষধ গ্রহণ করা।
• খাদ্যাভাসে পরিবর্তন আনা, শর্করা জাতীয় খাবার ( ফাস্টফুড, ভাত, রুটি, পিজ্জা, বার্গার , কুল ড্রিংস, ইত্যাদি ) অল্প পরিমাণে খাওয়া। কারন ডায়াবেটিক রোগীর দেহে অতিরিক্ত শর্করা জমা থাকে না সরসরি রক্তে চলে যায়। তাই শর্করার পরিবর্তে শাক-শব্জি, ফলমূল ও আমিষ জাতীয় খাবার থেকে ক্যালরি গ্রহন করা। তাছাড়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি ফুড প্লেট ধারণা রয়েছে, অর্থাত্ একটি খাবার প্লেটকে চার ভাগে ভাগ করবেন যার দুই ভাগ থাকবে শাক-শব্জি ও ফলমূল, এক ভাগ শর্করা ( ভাত, রুটি ইত্যাদি ) এবং বাকি এক ভাগ থাকবে আমিষ (মাছ, মাংস, ডিম ইত্যাদি )
• নিয়মিত হাটাচলা ও শারীরিক পরিশ্রম কর। শুধু ডায়াবেটিসে আক্রান্তরাই না আমাদের সবারই উচিত
প্রতিদিন ৪০-৪৫ মিনিট হাটা, এটি শুধু ডায়াবেটিস না হৃদরোগ, অতিরিক্ত ওজন থেকে দূরে রাখে।
• সবসময় ফ্রী মাইন্ডে থাকা বেশী চিন্তা না করা। যে কোন রোগই হক না কেন আমাদের উচিত সবসময় পজিটিভ চিন্তা করা কারণ পজিটিভ চিন্তাই আপনার রোগকে অধর্েক সুস্থ করে দিবে।

• সবশেষে একটি সধারন উদাহরণ হল একজন সুস্থ মানুষের দেহে সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখে ইনসুলিন হরমোন তাই তারা শর্করা বেশি খেলেও লিভার ইনসুলিন হরমোনের সাহায্যে অতিরিক্ত শর্করা জমা রাখে।
কিন্তু একজন ডায়াবেটিক আক্রান্ত মানুষের দেহে পর্যাপ্ত ইনসুলিন থাকে না তাই তাদের দেহে অতিরিক্ত শর্করা জমাও থাকে না, যতটুকু গ্রহণ করা হয় সবই রক্তে চলে যায়। তাই রক্তে যতটুকু দরকার ততটাই গ্রহণ করতে হবে।
পরবতর্ী পোষ্টে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যে কিছু বিজ্ঞানসম্মত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া হবে। তাই Bangla Health Science পেজটিতে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন।

পোষ্টটি শেয়ার করে অন্যদের জানার সুজোগ করে দিন।
ধন্যবাদ

সাস্থ্য বিষয়ক বিজ্ঞানসম্মত আরো পোষ্ট পেতে Bangla Health Science পেজটিতে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন।

খাদ্য এবং  খাদ্যের পুষ্টি উপাদান।খাদ্য  কি ?খাদ্য হল মানব দেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ   প্রয়োজনিয়   উপাদান,  যা আমাদ...
31/10/2019

খাদ্য এবং খাদ্যের পুষ্টি উপাদান।

খাদ্য কি ?

খাদ্য হল মানব দেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনিয় উপাদান, যা আমাদের দেহের কাজ করার জন্য শক্তি জোগায় এবং দেহের ক্ষয় পূরণ করে দেহকে সচল রাখে।
ভাত, রুটি, মাছ, মাংস, ডিম, ফলমূল, মিষ্টি, পিঠা ইত্যাদি সহ বতর্মানে হাজার হাজার খাদ্যের আইটেম রয়েছে।
এখন প্রশ্ন হল সকল খাদ্যের পুষ্টি উপাদান কি এক ?
যদি এক না হয় কোন খাদ্যের পুষ্টি উপাদান বেশি ?
এই খাবার গোলো আমাদের দেহ কিভাবে গ্রহণ করে ?

আসলে আমরা যত আইটেমের খাবারই গ্রহণ করিনা কেন আমাদের দেহ এগুলো কে ছয়টি গ্রুপে ভাগ করে গ্রহণ করে। আর সকল খবারের পুষ্টি উপাদানও এক না। কোনো খাবারের বেশি আবার কোনো খাবারের কম।
এখন এই ছয়টি গ্রুপের পুষ্টি উপাদান, উৎস এবং এদের গুরুত্ব বর্ননা করা হল।

১. শর্করা (কার্বোহাইড্রেট)

চাল, আটা, আলু, চিনি ইত্যাদি দিয়ে আমরা যেকোনো খাবারই তৈরি করি সবই শর্করা জাতীয় খাবার। তাছাড়া বিভিন্ন ফল ও শাক সব্জিতে প্রচুর শর্করা থাকে। শর্করাকে দেহ সুগার বা গ্লুকোজে কনভার্ট করে রক্তে পাঠায়। এটি আমাদের ইনস্টেন্ট এনার্জি/শক্তি দেয়। সুগার বা গ্লুকোজ দেহে জমা থাকে না এই জন্য আমাদের প্রতিদিন প্রচুর শর্করা জাতীয় খাবার খেতে হয়। আর কোন কারণে রক্তের শর্করার মাত্রা বেশি হয়ে গেলে ঐ অবস্থাকে ডায়াবেটিস রোগ বলা হয়।

২. আমিষ (প্রোটিন)

মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ডাল ইত্যাদি জাতীয় খাবারই হল আমিষ জাতীয় খাবার। আমিষ খুবই গুরুত্বপূর্ণ খাবার যা আমাদের দেহের বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এটি আমাদের দেহে জমা থাকে এবং দীর্ঘ সময় শক্তি দেয়। আমিষকে দেহ অ্যামিনো এসিড এ কনভার্ট করে রক্তে পাঠায়।

৩. স্নেহ (লিপিড)

খাদ্যযোগ্য সকল তেল, মাছ মাংসের চর্বি, মাখন ইত্যাদি স্নেহ জাতীয় খাবার। এই জাতীয় খাবার আমাদের সব খাবার থেকে বেশি শক্তি দেয় কিন্তু চর্বি জাতীয় খাবার অতিরিক্ত গ্রহণ করলে বিভিন্ন জটিলতা দেখা দেয়, রক্তনালীতে চর্বি জমে হার্ট এ্যটাক ও ব্রেন স্ট্রোকের জুকি বারে। স্নেহকে দেহ ফ্যাটি এসিডে কনভার্ট করে রক্তে পাঠায়।

৪. ভিটামিন

ভিটামিন হল একটি জৈব উপাদান যা শর্করা, আমিষ ও স্নেহ জাতীয় খাবারের সাথে মিস্রিত থাকে । মানব দেহে অতি অল্প পরিমাণে ভিটামিন থাকে কিন্তু এর কার্যকরীতা অনেক। এটি পরিপাকতন্ত্রে কো-এনজাইম হিসাবে কাজ করে শরীরকে একটিব রাখে। ভিটামিন A এর অভাবে রাতকানা, ভিটামিন B,C এর অভাবে ঠুটে ঘাঁ দাতের মারি দিয়ে রক্ত পড়া সহ আরো অনেক জটিলতা দেখা দিতে পারে।

৫. খনিজ (মিনারেল)

মিনারেল হল আমাদের দেহের অজৈব গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যেমন সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন ইত্যাদি। শাক শব্জি, ফলমূল, কলিজা ইত্যাদিতে প্রচুর মিনারেল থাকে। এর অভাবে দেহে অনেক জটিলতা দেখা দেয়, যেমন আয়রনের অভাবে রক্তসল্পতা, ক্যালসিয়ামের অভাবে হার ক্ষয় ও দাতের সমস্যা দেখা দেয়।

৬. পানি (ওয়াটার)

মানব দেহের ৭০% ভাগই পানি, তাই পানির অপর নাম জীবন। একজন সুস্থ মানুষের দৈনিক ৩ থেকে ৪ লিটার পানি পান করা প্রয়োজন তবে ৬ বা ৭ লিটার পানি পান করাই ভালো। আমাদের দেহের দূষিত পদার্থ মূত্রের সাহায্যে বের হয়ে আসে। আর মূত্রের ৯৫% ভাগই পানি তাই দেহে পর্যাপ্ত পানি না থাকলে কিডনি মূত্র তৈরী করতে পারেনা, তখন দূষিত পদার্থ গোলো বিভিন্ন জটিলতা সৃষ্টি করে। তাছাড়াও পানির অভাবে প্রচুর জটিলতা দেখা দেয়। তাই আমাদের উচিৎ পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা ।

আরও সাস্থ্য বিষয়ক তথ্য পেতে Bangla Health Science পেজটিতে লাইক দিয়ে সাথেই থাকুন।

টা ভালো লাগলে শেয়ার করুন।

Address

Sonargaon
Narayanganj
1440

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangla Health Science posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram