ADI Pharma

ADI Pharma Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from ADI Pharma, Medical and health, Natore.

19/03/2022

চিকিৎসা বিজ্ঞানে কিছু Terminology আছে যা সকলের জন্যই জানা প্রয়োজন। অনেক সময় প্রেসক্রিপশান লেখার জন্য অথবা প্রেসক্রিপশান বোঝার জন্য শব্দগুলো প্রয়োজন হয়ে পড়ে।

▪LAP = Lower Abdominal Pain. তলপেটে ব্যথা।
▪LBP = Low Back Pain. মাজাব্যথা।
▪RA = Rheumatic Arthritis. বাতজনিত সন্ধিপ্রদাহ।
▪OA = Osteo-arthritis.= অস্থি এবং অস্থিসন্ধিমূলক প্রদাহ।
▪MI = Myocardial Infarction. = একপ্রকার হৃৎপিন্ডের রোগ।
▪DUB = Dysfunctional Uterine Bleeding. = জরায়ু থেকে একাধিকবার, দীর্ঘস্থায়ী, অনিয়মিত রক্তক্ষরন।
▪ PCOS = Poly-Cystic Ovarian Syndrome.=পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম।
▪ DM = Diabetes Mellitus.= ডায়াবেটিস মেলিটাস।
▪ NIDDM = Non- Insulin Dependent Diabetes Mellitus.= ইনসুলিন অনির্ভর ডায়াবেটিস মেলিটাস।
▪ IDDM = Insulin Dependent Diabetes Mellitus.= ইনসুলিন নির্ভর ডায়াবেটিস মেলিটাস।
▪ CKD = Chronic Kidney Disease.= ক্রনিক কিডনী ডিজিজ।
▪ LVeF = Left Ventricle Failure.= বাম নিলয়ের কার্যকারীতার অভাব।
▪ COPD = Chronic Obstructive Pulmonary Disease.= ফুসফুসের পুরাতন প্রকৃতির প্রতিবন্ধকতামূলক রোগ।
▪ RTI = Respiratory Tract Infection.= শ্বাসতন্ত্রে সংক্রামসজনিত প্রদাহ।
▪ RTA = Road Trafic Accident. = সড়ক দূর্ঘটনা।
▪ UTI = Urinary Tract Infection.= মূত্রনালীর সংক্রামনজনিত রোগ।
▪ GBS = Guillain-Barre Syndrome.= গুলিয়েন-বেরী সিনড্রোম, একধরনের স্নায়ু রোগ।
▪ IBS = Irritable Bowel Syndrome.= অন্ত্রের বিশেষ ধরনের এক রোগ।
▪ IBD = Irritable Bowel Disease. / Inflammatory Bowel Disease.= অন্ত্রের বিশেষ ধরনের এক রোগ।
▪ DU = Duodenal Ulcer.= ডুওডেনামের ক্ষত।
▪ GU = Gastric Ulcer.= পাকস্থলীর ক্ষত।
▪ GU = Ge***al Ulcer.= জননাঙ্গের ক্ষত।
▪ ARI = Acute Respiratory Infection.= সদ্য শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ।
▪ HTN = Hypertension.= উচ্চরক্তচাপ।
▪ VD = Venereal Disease.= যৌনরোগ।
▪ VD = Village Doctor.= পল্লী চিকিৎসক।
▪ STD = Sexually Transmitted Disease.= যৌন সংক্রামক রোগ।
▪ NS = Nephrotic Syndrome.= কিডনী সংক্রান্ত রোগ।
▪ ALL = Acute Lymphocytic Leukemia.= এক ধরনের রক্তরোগ বিশেষ।
▪ AML = Acute Myelogenous Leukemia.= এক ধরনের রক্তরোগ বিশেষ।
▪ CML = Chronic Myeloid Leukemia = এক ধরনের রক্তরোগ বিশেষ।
▪ AAA = Abdominal Aortic Aneurysm. = পেটে অবস্থিত মহাধমনী বেলুনের মতো ফুলে যাওয়া।
▪ TAA = Thoracic Aortic Aneurysm.= বক্ষ গহ্বরে অবস্থিত মহাধমনী বেলুনের মতো ফুলে যাওয়া।
▪ PUO = Pyrexia of Unknown Origin.= যে জ্বরের কারন নির্য়য় করা যায় না।
▪ GERD = Gastro-esophageal Reflex Disease.= পাকস্থলী থেকে অন্ননালীর দিকে খাদ্যকনার রিফ্লেক্স জনিত উপসর্গ।
▪ NSAID = Non-Steroidal Anti-Inflammatory Drugs. = এ্যালোপ্যাথিতে ব্যবহৃত বেদনানাশক ঔষধ।
▪ IHD = Ischemic Heart Disease. = হৃৎপিন্ডে “ইস্কেমিয়া”জনিত রোগ।
▪ P/V = Per Vaginal ....= যোনীপথ, যোনীপথে বা যোনীপথ হতে ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
▪ P/R = Per Re**al ....= মলদ্বার, মলদ্বারে, মলদ্বার হতে ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
▪ IUCD অথবা শুধু CD = Intra-uterine Contraceptive Device অথবা শুধু Contraceptive Device.= জরায়ুর ভেতরে প্রবিষ্ট জন্মবিরতীকরন যন্ত্র বিশেষ। যেমন “কপার-টি।”
▪ A.N = Anxiety Neurosis.= একধরনের মানসিক রোগ। অকারন উদ্বিঘ্নতা।
▪ E.D = Erectile Dysfunction = লিঙ্গোথ্বানজনিত গোলযোগ।
▪ PME = Premature Ejaculation.= সময়ের পূর্বে বীর্যপতন।শীঘ্রপতন।
▪ GIT = Gastro-intestinal Tract.= পরিপাক নালী।
▪ MR = Menstruation Regulation.= ঋতুস্রাব নিয়মিতকরনের জন্য ছোট একধরনের সার্জারী। সাধারনত: ভ্রুন নষ্ট করার পদ্ধতি।
▪ D & C = Dilatation & Curettage.= একধরনের স্ত্রী প্রজননতন্ত্রের সার্জারী।এতে জরায়ু মুখ সম্প্রোসারিত করে জরায়ুর অভ্যান্তর চাঁছা হয়।
▪ VSD = Ventricular Septal Defect.= হৃৎপিন্ডের ব্যবধায়ক পেশীর ক্রুটি।
▪ DNS = Deviation Nasal Septum. = নাকের মাঝখানের নরম অস্থি বাঁকা।

Copy post.

15/01/2022

আইনস্টাইন দাদুর কিছু বিখ্যাত উক্তি 🥰

[●] স্কুলে যা শেখানো হয়, তার সবটুকুই ভুলে যাবার পর যা থাকে তা-ই হলো শিক্ষা। ~ আইনস্টাইন

[●] এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের খারাপ কর্মের জন্য ধ্বংস হবে না, যারা খারাপ মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করেনা তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে। ~ আইনস্টাইন

[●] আমাদের রহস্যময়তার পরীক্ষণে প্রাপ্ত সবচেয়ে সৌন্দর্যময় জিনিসগুলো হলো শিল্প, বিজ্ঞান এবং বন্ধুত্ব। ~ আইনস্টাইন

[●] যে কখনও ভুল করেনা,সে নতুন কিছু করার চেষ্টা করে না। ~ আইনস্টাইন

[●] একজন সুন্দর, আকর্ষণীয় রমণীর পাশে ২ ঘণ্টা বসে থাকুন, দেখবেন সময় উড়ে চলে গেছে!! এবার গ্রীষ্মের গরমের মাঝে রাস্তায় ২ মিনিট হাঁটুন, মনে হবে আপনি অনন্তকাল ধরে হাঁটছেন! ~ আইনস্টাইন

[●] বোকামি আর প্রতিভার মধ্যে পার্থক্য হল- প্রতিভার সীমা আছে, বোকামির কোন সীমা নেই। ~ আইনস্টাইন

[●] যারা আমাকে সাহায্য করে নাই,আমি তাদের প্রতি কৃতঙ্গ। কারন তারা সাহায্য না করার কারনে আমি নিজের কাজ নিজে করতে শিখেছি। ~ আইনস্টাইন

[●] আপনি যদি অন্যদের অনুসরন করে তাদের সাহায্য নিয়ে চলতে থাকেন তবে হয়তো একদিন তার জায়গায় পৌঁছাতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি নিজের পথটা নিজেই তৈরী করে চলেন তাহলে হয়তো এমন এক সাফল্যমন্ডিত যায়গায় পৌঁছাবেন যেখানে আজ পর্যন্ত কেউই পৌঁছাতে পারেন নি ~ আইনস্টাইন

(সংগৃহীত)

30/12/2021
04/11/2021

#গর্ভাবস্থায়_মেডিসিন
.......... অনেকে অনুরোধ করেছে লিখার জন্য, আমি চেষ্টা করেছি সহজ করার জন্য।
যেকোনো নারীর জন্য পরম আরাধ্য চাওয়া হল তার সন্তান। একজন নারী যখন গর্ভধারণ করেন তখন তার ভেতরে গভীর পরিবর্তনের সুচনা হয়। তার শারীরিক পরিবর্তনের সাথে সাথে আসে নানা ধরনের মানসিক পরিবর্তন। হবু মা পরম ভালবাসায় নতুন শিশুকে কোলে নেবার জন্য অধির আগ্রহে অপেক্ষা করে। সন্তানকে সুস্থ ভাবে জন্ম দেয়ার জন্য তাই প্রত্যেকটি গর্ভবতী নারীকে সতর্ক হতে হয়। কারণ তার সামান্য অসতর্কতার ফলে সন্তানের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। অনেক সময় সন্তান হারানোর মত ঘটনাও ঘটতে পারে। তাই গর্ভাবস্থায় সতর্ক থাকতে হয় ঔষুধ সেবনের ক্ষেত্রে। কারণ অনেক ঔষুধ এমন আছে যার ফলে গর্ভের সন্তানের সরাসরি ক্ষতি সাধিত হয়। শিশু বিকলাঙ্গ, বুদ্ধি প্রতিবন্ধী হতে পারে। অনেক সময় ঔষুধ সেবনের ফলে মৃত সন্তানের জন্মও হতে পারে। তাই ঔষুধ সেবনের আগে সতর্ক থাকতে হবে। বিশেষ করে প্রথম ৩ মাস যে কোন ওষুধ খাওয়া উচিৎ নয়। এমনকি আয়রন বা ভিটামিন ও খাওয়া ঠিক হবে না। কোন কোন ঔষুধ গর্ভের বাচ্চার কি কি ক্ষতি করে তার বর্ননা,,,,,,,
#অ্যাসপিরিন এটি খেলে শিশুর (ডিএফএন, ইকোস্পিরিন) শারীরিক গঠনে অসুবিধা হতে পারে। এই ওষুধ ব্যথানাশক।
#পেইন_কিলার, এসব ঔষধ গর্ভাবস্থায় পুরোপুরি নিষিদ্ধ। সেবনের ফলে গর্ভপাত সহ সন্তানের গঠন এবং মানসিক সমস্যা দেখা দেয়।
#মেট্রোনিডাজল এটি আমাশয়ের ওষুধ। বাজারে ফ্লাজিল, ফিলমেট, অ্যামোডিস ইত্যাদি নামে আছে। গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের মাঝে ব্যাবহার করলে শিশুর গঠনে বিকৃতি দেখা দিতে পারে।
#ডায়াজিপাম এটি ঘুমের ওষুধ। এটি খেলে শিশুর মাংসপেশির দৃঢ়তা থাকবে না। বাজারে সেডিল, রিলাক্সেন ইত্যাদি নামে পাওয়া যায়।
#ভিটামিন এ বেশি মাত্রায় ব্যবহারে শিশুর জন্মগত ত্রুটি দেখা দিতে পারে।
#কৃমিনাশক গর্ভাবস্থায় এই ওষুধের সেবনে গর্ভপাত ঘটানোর আশঙ্কা থাকে। বাজারে এই ওষুধ অ্যালবেন, অ্যালমক্স, আরমক্স ইত্যাদি নামে পাওয়া যায়। এসব ওষুধ সাধারণত বেশি ব্যাবহার করা হয়। তাই এসব থেকে বেশি সতর্কতার প্রয়োজন।
এসব ছাড়াও বিশেষ কিছু ওষুধ আছে যা হয়ত সবাইকে ব্যাবহার করতে হয়না। কিন্তু গর্ভবতী মায়ের যদি এইগুলোর কোন একটা সমস্যা থাকে তবেঁ তিনি এসব ওষুধ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন। যেমন- #সালফোনামাইড এটি খেলে শিশুর জন্ডিস হতে পারে। এটি ডায়াবেটিসের ওষুধ। মা'র যদি ডায়াবেটিস থাকে তবে গর্ভাবস্থায় মায়ের ইনসুলিন ব্যবহার করাই শ্রেয়। #এন্ডোমিথাসিন এই ওষুধ বাতের ব্যাথার জন্য খাওয়া হয়। আইমেট, ইন্ডোমেট ইত্যাদি নামে পাওয়া যায়। গর্ভাবস্থায় এই ওষুধ খেলে শিশুর শারীরিক গঠনে অসুবিধা হতে পারে।
#ক্লোরোকুইন এই ওষুধটি হল ম্যালেরিয়ার জন্য। এই ওষুধের গর্ভাবস্থায় প্রথম দিকে ব্যাবহারের ফলে ব্যবহারে শিশু বধির ও বোবা হতে পারে। #ক্লোরামফেনিকল এই ওষুধের সেবন গর্ভাবস্থায় শিশুর মৃত্যু ঘটায়। এটি টাইফয়েডের ওষুধ। #টেট্রাসাইক্লিন এটি শিশুর হাড় ও দাঁতের গঠনে ক্ষতি করে।
#কর্টিসোন/প্রেডনিসোলন এই ওষুধটি স্টেরয়েড-জাতীয় ওষুধ। এর সেবনের ফলে মৃত শিশু জন্ম নেবে। তাই যে কোন স্টেরয়েড ঔষধ পরিহার উচিৎ।
#ইস্ট্রোজেন/স্টিলবেস্টরন মেয়েশিশু হলে ভবিষ্যতে যৌনাঙ্গে ক্যানসার হতে পারে। এটি হরমোন জাতীয় ওষুধ।
#জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি (ওরাল কন্ট্রাসেপটিভ পিল) ভ্রূণের গঠন বিকৃতি করবে। ফলে বিকলাঙ্গ শিশুর জন্ম হতে পারে। ওষুধের ফলে গর্ভের সন্তানের ক্ষতি হতে পারে এইটা যেমন সত্যি তেমন সব ওষুধেই যে ক্ষতি হবে এটাও ঠিক নয়। কোন কোন ক্ষেত্রে বাচ্চার ভালোর জন্যই কিছু ওষুধ খেতে হবে। তবে যে ওষুধ খাওয়ার দরকার পড়ুক না কেন আগে নিজের ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিতে ভুল করবেন না। প্রত্যেক গর্ভবতী মা ওষুধের ব্যাপারে সতর্ক থাকলেই একটি সুস্থ ও সুন্দর সন্তান জন্ম নিবে।

যেসব ওষুধ গর্ভাবস্থায় বর্জন করা উচিত তার একটি তালিকা দেওয়া হলঃ
(১) নাইট্রাজিপাম, (২) এন্ড্রোজেনিক হরমোন,
(৩) ক্যাপটোপ্রিল, (৪) ইনালাপ্রিল, (৫) ফেনিটোয়িন, (৬) লিথিয়াম, (৭) মেথিমাজোল, (৮) পেনিসিলামিন, (৯) টেট্রাসাইক্লিন, (১০) থ্যালিডোমাইড, (১১) ইথার, (১২) ভ্যালপ্রোয়িক এসিড, (১৩) ব্যথার ওষুধ যেমনঃ এসপিরিন, ইনডমেথাসিন, ন্যাপ্রোক্সেন, ডাইক্লোফেনাক ইত্যাদি। (১৪) আইসোট্রেটিনোয়েন যা একনি বা ব্রনে ব্যবহৃত হয়, (১৫) কিউমারিন জাতীয় ওষুধ, (১৬) বুসালফান, (১৭) সাইক্লোফসফামাইড ১৮। কো-ট্রাই মোক্সাজোল ১৯। প্রথম তিনমাস যে কোন এন্টিবায়োটিক (ডাক্তার পরামর্শ থাকলে খাওয়া যাবে)

Copy post.

06/08/2021

"ইচ্ছেমাফিক নাপা খেয়ে কিডনিকে হত্যা করবেন না"

চেম্বারে রুগী এসেছে ,

আমিঃ জিজ্ঞাসা করলাম, কি সমস্যা??
রুগীঃ স্যার কিডনি ডেমেজ, সেরাম ক্রিয়েটিনিন ১৪, হিমোগ্লোবিন ৮.৪ 💔

আমিঃ কবে থেকে সমস্যা??
রুগীঃ স্যার ১ মাস হলো ধরা পরছে।

আমিঃ ধরেই ১৪ হয়ে গেলো কি করে? আগে টের পান নি??

রুগীঃ না স্যার,বুমী ভাব, পা গুলা ফুলা লাগায় ডাক্তার এর কাছে গেলে ডাক্তার সেরাম ক্রিয়েটিনিন লেভেল পরীক্ষা করে দেখে ১৪। এটা দেখে ডাক্তার সাহেব বলছে ডায়লাইসিস করার জন্য।

আমিঃ আচ্ছা আপনি কি কখনো নাপা, নাপা এক্সটা,পেরাসিট্যামল,ব্যাথার ঔষধ অনেক দিন খেয়েছেন??

রুগীঃ জি স্যার, নাপা খাইতাম একটু শরীর খারাপ লাগলেই।

আমিঃ আহ, কি ক্ষতিটাই না করলেন। কে বলছে আপনাকে কথায় কথায় নাপা, নাপা এক্ট্রা খাইতে??

রুগীঃ স্যার, এগুলাতো অনেকেই খায় তাই আমিও খাইতাম।

আমিঃ আমি আমার এইটুকু বয়সে যতো রুগী দেখেছি তার মধ্যে ৭০% কিডনী ডেমেজ এর রুগী, এবং এই সকল কিডনি রুগী গনের মধ্যে ৭০-৮০% হয় কিছু দিন ব্যাথার ঔষধ খেয়েছে, না হয় নাপা, নাপা এক্সট্রা, প্যারাসিটামল খেয়েছে না হয় এলার্জির ঔষধ দীর্ঘ দিন খেয়েছে।🙄💔

রুগীঃ আগে জানলে কি আর খাইতাম ?? স্যার এই কথা বলার মানুষ পাই নাই, তাই জানতাম ও না।🥺

"সময় থাকতে বুঝলে ভালো, না হয় যখন বুঝবেন অনেক দেরি হয়ে যাবে। আল্লাহ পাক আপনাদের রক্ষা করুন।"

(Collected)

28/07/2021

🦟 দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠছে ডেঙ্গু 🦟

👉 মশার বংশবিস্তার রোধে আর শিশুকে মশার কামড় থেকে রক্ষায় প্রয়োজনীয় সবকিছুই করতে হবে। করোনা মহামারির মধ্যেই ডেঙ্গু রোগী বাড়তে শুরু করেছে। হাসপাতালগুলোয় এখন যে বাবা-মায়েরা শিশুদের জ্বর নিয়ে আসছেন, তাদের বড় অংশের ডেঙ্গু ধরা পড়ছে। অনেক শিশুর ক্ষেত্রে অবস্থা জটিল আকার ধারণ করে।

🌷 ডেঙ্গুর জটিলতা 🌷

👉 কোভিড-১৯-এর মতো ডেঙ্গুও একধরনের ভাইরাসজনিত রোগ। তবে করোনাভাইরাস সরাসরি শ্বাসনালি দিয়ে মানুষের শরীরে ঢোকে। ডেঙ্গু ভাইরাস প্রবেশ করে এডিস মশার কামড়ে। বর্ষাকাল এই মশার ডিম পাড়ার মৌসুম। বাসাবাড়ি বা অন্য কোথাও জমে থাকা পানিতে বংশ বিস্তার করে এরা। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার পর শরীরের রক্তনালিগুলোয় প্রদাহের সৃষ্টি হয়। ফলে রক্তনালি থেকে রক্তের জলীয় অংশ (প্লাজমা) বের হয়ে আসে। এতে রক্তচাপ কমে যায়। একপর্যায়ে মস্তিষ্কসহ শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোয় রক্ত সঞ্চালন ও অক্সিজেনের তীব্র ঘাটতি তৈরি হয়। একই সঙ্গে রক্তের প্লাটিলেট ভাঙতে শুরু করে। প্লাটিলেটের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে কমে গেলে রক্তপাতের ঝুঁকি বাড়ে। ডেঙ্গু ভাইরাস শরীরে প্রবেশের পর উপসর্গ দেখা দিতে ৫ থেকে ১০ দিন সময় লাগতে পারে।

🌷 উপসর্গ 🌷

ডেঙ্গুর উপসর্গগুলোকে মোটামুটি তিনটি পর্বে ভাগ করা যায়।

● প্রথম পর্বে শিশুর বেশ উচ্চ মাত্রার জ্বর হয়। একই সঙ্গে মাথাসহ সারা শরীরে ব্যথা, শরীরে র‍্যাশ, বমিভাব বা বমি, চুলকানি, ক্ষুধামান্দ্য ইত্যাদি দেখা দেয়। এ সময় কারও কারও নাক বা দাঁতের গোড়া দিয়ে রক্ত আসতে পারে। এ ধাপ সাধারণত ২-৭ দিন পর্যন্ত থাকে।

● দ্বিতীয় পর্বের নাম সংকটপূর্ণ ধাপ। জ্বর কমে যাওয়ার পরপরই শুরু হওয়া এ ধাপে শিশুর তিনটি মারাত্মক সমস্যা দেখা দিতে পারে:
১. রক্তচাপ আশঙ্কাজনকভাবে কমতে শুরু করে। ২. শিশুর রক্তপাতের ঝুঁকি বেড়ে যায়। অনেক সময় ত্বকের নিচে রক্ত জমে যায়। এমনকি পায়খানা ও বমির সঙ্গে রক্ত যেতে থাকে। ৩. রক্তনালি থেকে বেরিয়ে আসা জলীয় ফুসফুসের চারপাশে, পেটের মধ্যে জমে শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়।

● তৃতীয় পর্বের নাম পুনরুদ্ধার ধাপ। সংকটপূর্ণ ধাপ ভালোভাবে পার হওয়ার পর এ ধাপে আক্রান্ত শিশু ধীরে ধীরে সুস্থ হতে থাকে।

🌷 করণীয় 🌷

● জ্বর হলে করোনার পাশাপাশি ডেঙ্গু পরীক্ষা করাতে হবে।

● জ্বর কমাতে প্রয়োজনীয় মাত্রার প্যারাসিটামল দিতে হবে।

● তরল খাবার, যেমন পানি, শরবত, ডাবের পানি একটু বেশি দিতে হবে। তবে সবচেয়ে জরুরি আক্রান্ত শিশুকে প্রতিদিন ১-২ প্যাকেট খাওয়ার স্যালাইন খাওয়ানো।

● খাবার বরাবরের মতোই দিতে হবে। তবে জোরাজুরি করা চলবে না। শিশুকে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার, যেমন ডিম, ডাল, মাছ, মাংস এবং ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ খাবার, যেমন কমলালেবু বা মাল্টার রস একটু বেশি দিন।

● শিশুর প্রস্রাবের পরিমাণের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

● উপসর্গ দেখা দিলে দেরি না করে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।

● মশার বংশবিস্তার রোধে আর শিশুকে মশার কামড় থেকে রক্ষা করতে প্রয়োজনীয় সবকিছুই করতে হবে।

25/07/2021

স্বাস্থ্যসম্মত জীবন যাপনের উপায় healthy life

সবাই সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন সবাই উপভোগ করতে চায়। স্বাস্থ্যসম্মত জীবন যাপন মানে আপনার পুরো জীবনধারাকে পরিবর্তন নয়। কিছু কিছু সহজ উপায়ে আপনি সুস্থ স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারেন। এখানে আপনাদের জন্য এমন কিছু টিপস আছে যা অনুসরণ করে আপনি স্বাভাবিক ও স্বাস্থ্যসম্মত জীবন যাপন করতে পারেন।

১। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করুন। ঘুম থেকে উঠে ৩০-৪০ মিনিট হাঁটুন। হাঁটাহাঁটি করা সবচেয়ে ভাল ব্যায়াম। এতে আপনার মন এবং শরীর উভয়ই টাকটা থাকবে অর্থাৎ সতেজ থাকবে। সকালে খালি পেটে ১-২ গ্লাস পানি খেতে পারেন, এতে এসিডিটি হতে রক্ষা পেতে পারেন।

২। আপনার শারীরিক গঠন অনুযায়ী ব্যায়াম করতে পারেন। হাঁটাহাঁটি করার পাশাপাশি আপনি যোগ ব্যায়াম করতে পারেন।

৩। নিয়মিত গোসল করুন। বিশেষ করে ব্যায়াম করার পর কিছুক্ষন রেস্ট নিয়ে গোসল করতে পারেন। নিয়মিত গোসল না করলে আপনার শরীরের লোমকূপগুলো বন্ধ হয়ে যেতে পারে, যা আপনার শরীরের জন্য মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে।

৪। প্রত্যেকদিন অন্তত ২-৩ লিটার বিশুদ্ধ পানি পান করুন। সকালের দিকে যদি পারেন মধু ও লেবু দিয়ে হালকা গরম পানি পান করতে পারেন।

৫। প্রতিবেলা খাবারে অন্তত ২ প্রকার সবজি এবং ১ টি ফল রাখুন। যদি পারেন সপ্তাহে ১ দিন রোজা রাখুন এতে আপনার শরীরে খাবারের ব্যাল্যান্স ঠিক থাকবে।

৬। প্রত্যেক বেলা খাবারের শুরুতে সবজির সালাদ খেতে পারেন। বিভিন্ন ধরণের সবজি একসাথে করে নাস্তা তৈরি করতে পারেন। অবশ্যই যেন টাকটা সবজি হয়। বাসি খাবার অথবা ফ্রিজে রাখা খাবার বর্জন করুন। রান্না করার সাথে সাথে খাবার খেয়ে নিন।

৭। সপ্তাহে ১ দিন সকাল থেকে শুরু করে দুপুর পর্যন্ত শুধু ফল খেতে পারেন তারপর দুপুরের খাবার খান।

৮। চুলের প্রতি যত্নশীল হউন। চুল মানুষের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। সপ্তাহে অন্তত ১ দিন শ্যাম্পু করুন। এতে আপনার মন ফ্রেশ থাকবে।

৯। সবসময় নিজেকে ব্যস্ত রাখুন। এতে মন ও শরীর উভয়ের জন্য ভাল। নিয়মিত শরীরের যত্ন নিন। আপনার রুচিমত পোশাক পরিধান করুন। শরীরের সৌন্দর্য ধরে রাখুন।

১০। মাত্রাতিরিক্ত কফি ও চা পান করবেন না। এর পরিবরতে টাকটা ও সুস্বাদু ফলের রস খেতে পারেন।

১১। তৈলাক্ত ও চর্বি জাতীয় খাবার পরিহার করুন। উচ্চ চিনিযুক্ত খাবার পরিহার করুন যেমনঃ কোমল পানীয়, আইসক্রিম ইত্যাদি।

১২। ফাস্টফুট কে না বলুন। এ ধরনের খাবার এ প্রচুর পরিমানে ফ্যাট থাকে যা স্বাস্থের জন্য মারাত্মক হুমকি। বিশেষ করে শিশুদের খাওয়ালে তাদের হাপানি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

১৩। মাত্রাতিরিক্ত গাড়ি চালান থেকে বিরত থাকুন। পায়ে হেঁটে কাজ করার চেষ্টা করুন। এতে আপনি অনেকদিন সুস্থ থাকতে পারবেন।

১৪। ধূমপান ও মাদককে না বলুন। কারো অভ্যাস থেকে থাকলে বাদ দেয়ার চেষ্টা করুন অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।

১৫। ঘুমানোর আগে পাতলা সুতি পোশাক পরিধান করুন। এর কারন পাতলা সুতি কাপড় পরিধান করলে শরীরের শ্বসন প্রক্রিয়ায় কোন ব্যাঘাত ঘটে না।

স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন থাকুন আর সুস্থ থাকুন সবসময়… ধন্যবাদ।

ঈদ মোবারক
21/07/2021

ঈদ মোবারক

07/07/2021

Address

Natore
6400

Telephone

+8801740871160

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ADI Pharma posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ADI Pharma:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram